নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুর্বল হার্টের মানুষেরা এই পোষ্টটি পড়বেন না

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮



(প্রচন্ড ভয়ের একটি ভূরের গল্প। বানানো গল্প নয়, বাস্তব সত্য গল্প। যারা ভীতু দয়া করে তারা এই গল্পটি এড়িয়ে যাবেন। কারো কোনো সমস্যা হলে, পোষ্টদাতা দায়ী নহে)।

রাত দুইটা। শীতকাল।
ঝাঁকিয়ে শীত পড়েছে। ঠান্ডা বাতাস তীরের মতো এসে যেন হাড়ে গিয়ে লাগে। এত কুয়াশা যে চারদিকে কিছুই দেখা যায় না। আমি বসে আছি আখাউড়া রেলস্টেশনে। সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দ্যেশে রওনা দিয়েছি। ট্রেন আখাউড়া স্টেশনে থেমেছে। আমি ট্রেন থেকে নেমেছি চা খাওয়ার জন্য। হঠাত পিসাবের বেগ পেলে। স্টেশনের ওয়াশরুমে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। ভয়াবহ নোংরা। আমি রেলস্টেশন থেকে একটু দূরে গিয়ে পিসাব করে এসে দেখি আমার ট্রেন চলে গেছে। পরের ট্রেন কখন আসবে কে জানে! স্টেশন মাস্টারকে খুঁজে পেলাম না। চায়ের দোকানের লোকটা বললো- 'এক ঘণ্টা পুর আবুর ট্রেইন আইসবে।' (এক ঘন্টা পর আবার ট্রেন আসবে) চায়ের দোকানদারের কথা আমি বিশ্বাস করলাম না। বাংলাদেশের ট্রেনের উপর আমার কোনো আস্থা নেই। নেই। নেই।

পরপর দুই কাপ চা খেয়ে আমি একটা ভাঙ্গা বেঞ্চে বসে আছি ট্রেনের অপেক্ষায়।
আমার গায়ে একটা কাশ্মীরি শাল। এই শাল নীলা দিয়েছিল। এত শীত যে শালে শীত মানছে না। চারপাশ অন্ধকার'ই বলা যায়। স্টেশনের লাইট গুলো দুর্বল। তাছাড়া বড্ড কুয়াশা। খুব বিরক্ত লাগছে। কতক্ষন বসে থাকতে হবে কে জানে! অথচ আমার ঢাকা যাওয়া খুব দরকার। মা হঠাত অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মা আমাকে দেখার জন্য অস্থির হয়ে পড়েছেন। বারবার জানতে চাচ্ছেন আমি কোথায়? আর কত দেরী হবে? শেষমেষ ডাক্তার মাকে ঘুমের ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছেন। এদিকে আমি মা'র কাছে যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে আছি। আমার কাছে সবার আগে মা। আমার যখন জ্বর হয়, মা আমার পাশে সারারাত জেগে বসে থাকেন। একটু পরপর কপালে হাত দিয়ে দেখেন জ্বর কমলো কিনা।

ট্রেন না আসা পর্যন্ত কি করবো বুঝতে পারছি না। খুব টেনশন হচ্ছে।
টেনশন কমানোর জন্য অন্য কিছু ভাবতে চেষ্টা করলাম। কয়েক বছর আগে কথা, নীলা'র সাথে আমার খুব ঝগড়া হয়। আমি রাগ করে নীলার সাথে দেখা করা, ফোনে কথা বলা বন্ধ করে দিলাম। নীলাও রাগ করে আমাকে না জানিয়ে চলে গেল চিটাগাং। তার ছোট মামার বিয়েতে। নীলাকে আমি প্রচন্ড ভালোবাসি। যাই হোক, কিছুই ভালো লাগছে না। নীলার জন্য অস্থিরতা চক্রবৃদ্ধি হারে বেড়েই চলেছে। চিটাগাং চলে যাবো কিনা বুঝতে পারছি না। ঠিক এই সময়, আমার মনের অবস্থা বুঝতে পেরে বন্ধুরা বলল, চল কোলকাতা থেকে ঘুরে আসি।
চলে গেলাম বন্ধুদের সাথে কোলকাতা। বন্ধুরা জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি, পার্ক স্ট্রীট, জলদাপাড়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, বিরলা টেম্পল, মার্বেল প্যালেস ম্যানশন, হাওড়া ব্রীজ- সব কিছুই ঘুরে ঘুরে দেখালো। কিন্তু আমার কিছুই ভালো লাগলো না। বন্ধুরা হতাশ হলো। শেষে জোসেফ নামে আমার স্কুল জীবনের বন্ধু নিয়ে গেল খিদিরপুরের নিষিদ্ধপল্লীতে। প্রথমে আমি বুঝতে পারিনি ঘটনা কি। এক রুমে বসলাম। নীলার বয়সী একটি মেয়ে এলো। খুব মিষ্টি মুখ। চোখে কাজল দিয়েছে। কপালে টিপ। দুই হাত ভরতি কাচের চুরি। খুব সুন্দর একটা আকাশি রঙের শাড়ি পরা। মেয়েটিকে দেখার পর নিজের অজান্তেই মনে মনে বলে ফেললাম, কিছু কিছু মানুষ আসলেই অনেক সুন্দর!

আমি খাটে বসে আছি। খাটে বসা ছাড়া আর অন্য কোনো জায়গা নেই এই ঘরে। মেয়েটি আমার পাশে বসেছে। মেয়েটির গা থেকে মিষ্টি সুবাস আসছে। সে আমার সাথে খুব রঙ ঢং করছে। মেয়েটিকে আমার বেশ ভালো লেগেছে। খুব সহজ সরল। বিশেষ করে হাসিটি খুব মনোমুগ্ধকর। সত্যি কথা বলতে কি, প্রথমে আমি বুঝতেই পারিনি আমি কোথায় এসেছি! জোসেফ আমাকে কোথায় নিয়ে এসেছে। যখন মেয়েটি বলল, বিয়ার খাবে না ভদকা? তখন আমি বুঝতে পেরেছি জোসেফ আমাকে কোথায় নিয়ে এসেছে আর এই মেয়েটি কে! আমি প্রচন্ড অবাক হয়ে বললাম, আমি কিছুই খাবো না। আমি চলে যাবো। মেয়েটি একটু হেসে বলল, মদের জন্য দাম দিতে হবে না। এটা আমার তরফ থেকে ফ্রি। আমি বললা, স্যরি। আমি এখন চলে যাবো। মেয়েটি আমার কথা শুনে প্রচন্ড অবাক হলো যেন। মেয়েটি খাট থেকে উঠে দাড়ালো, ঠিক তখন মেয়েটির শাড়ির আচল খসে পড়লো। টকটকে লাল ব্লাউজ পরা। মিথ্যা বলব না, চমৎকার ভরাট দু'টি বক্ষ। অবচেতন মনে অন্যায় ইচ্ছা জন্ম নিচ্ছিল। আমার মাথা কাজ করছিল না। আমি মেয়েটিকে বলে বসলাম, আমি নীলাকে ভালোবাসি। মেয়েটি বলল, এখন আমাকে ভালোবাসো। বিনিময়ে আমি তোমাকে অনেক আদর দিব।

আখাউড়া স্টেশনে এত মশা। মশা আমাকে কামড়ে শেষ করে দিচ্ছে।
একে তো প্রচন্ড শীত। প্রচুর মশা। মা অসুস্থ। ট্রেন আসছে না। মায়ের মুখ মনে পড়ছে আর কান্না পাচ্ছে। না জানি মা কেমন আছেন? সিলেট গিয়েছিলাম অফিসের কাজে। মা'র খবর পেয়ে কাজ শেষ না করেই আমাকে ফিরতে হচ্ছে। চাকরি চলে গেলে চলে যাক। সবার আগে মা। আমি স্টেশনের টিকিট কাউন্টারের দেওয়ালে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। চারিদিক খুব সুনসান। স্টেশন থাকবে মানুষের পদচারনায় মূখর। আর এটা কেমন নিরিবিলি। দু'চারজন কাঁথা মুড়ি দিয়ে প্লাটফর্মে আরাম করে ঘুমাচ্ছে। একটা মাত্র চায়ের দোকান খোলা ছিল, সে-ও দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। কোনো কারন ছাড়াই হঠাত আমার খুব ভয় করছিল। খুব ভয়। এই ভয়ের জন্ম কোথায় আমি জানি না। আমি অনুভব করলাম, কে যেন আমার কানের কাছে ফিসফিস করে বলছে, 'পালিয়ে যাও, পালিয়ে যাও। তোমার খুব বিপদ।' পালিয়ে যাও।' আমার আশেপাশে কেউ নেই। অথচ আমি স্পষ্ট শুনলাম। তার নিঃশ্বাসের শব্দও শুনতে পেলাম যেন।

(দ্বিতীয় এবং শেষ পর্ব আগামীকাল)

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৭

পাঠক০০৭ বলেছেন: কিছু মনে করবেন না। এটা আপনার বানানো একটি। গল্পের বর্ণনা পড়লে যে কেউ বুঝবে।
প্রচলিত আছে - যে সকল ভুতের গল্পের শুরুতে লেখা থাকে প্রচন্ড ভয়ের গল্প, সেই সকল গল্পগুলো খুবই বালছাল টাইপের হয়।

আজকে এই কথাটির সত্যতা জানতে পারলাম। আপনি ভুতের গল্প টল্প বাদ দিয়ে জীবন, দর্শন, ছবি, লতাপাতা ইত্যাদি নিয়ে লেখেন, তাও পড়ে সময় পার করা যায়। অন্য কিছু না।

এই গল্পের দ্বিতীয় পর্বও আবার বের হবে। ইয়াল্লা!!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ইশ্বরের রহমত বা সওয়াব বা বেহেশত বা কোনকিছুই পাওয়ার আশা না কইরা একদম নিঃস্বার্থভাবে মুক্তহস্তে দান করে কেবল নাস্তিকেরাই।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১০

বলেছেন: এখনো ভয়ের কিছু পেলাম না

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: Innocence is the difference between a boy and man.

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোটোভাই,

আজকের গল্পটি বেশ অসংলগ্ন লাগলো। ট্রেন মিস করে দুকাপ চা খেয়ে স্টেশনে বসে মায়ের দুশ্চিন্তায় টেনশন কমানোর জন্য নীলার কথা ভেবে চিটাগাংএ যাওয়া বা যোসেফের সঙ্গে কোলকাতায় ঘুরতে যাওয়া বেশ বেমানান ঠেকলো। কলকাতার দর্শনীয় স্থানের সঙ্গে ডুয়ার্সের জলদাপাড়াকে কোনওভাবে যোগ করা যায় না। প্রায় দেড়হাজার কিমির পার্থক্য। আর কলকাতা বিখ্যাত সোনাগাঁছি বলে জায়গাটা বললে ভালো হত। খিদিরপুরে ব্যবসায়ীক জায়গা, প্রচন্ড ঘিজ্ঞী এলাকা। মূলত মুসলিম বস্ত্র ব্যবসায়ীদদের জন্য বিখ্যাত। স্থানটি অস্থানে হয়ে গেছে।

নীলার জন্য শুভকামনা রইল।

যাইহোক আগামী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।


২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: দাদা আমি আপনাকে সত্য কথা বলি, আমার মন অস্থির থাকলে আমি লিখতে পারি না।

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

সূর্যালোক । বলেছেন: ভয় পাইনি । সেই পর্বও পড়বো ।

পড়ার অনুরোধ

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: সুখে থাকলে ভুতে কিলায় ।
এতেই বোঝা যায়, ভুত আছে । প্রমাণিত ।

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০২

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: এক কাহিনী থেকে কোথায় গেলেন। কিছু বুঝলাম না

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: এটা বুঝেন?
深田さん。え、独り言?それってお山登っている時の私と同じではないですか。今回も我ながら本当にうるさかったです(笑) 三ノ峰までならゆっくりゆっくり行っても日帰り大丈夫です!
及川さん。ありがとうございます!私ももうすでにまた行きたいですー!来年と言わず今年また行くかもしれません(笑)
鈴木さん。え、まじですかー?!嬉しいことをををー。でも実は、お山の写真をフォトブックにまとめてデータ消去しちゃおうかと思ったりもしてます。で、欲しい方には高額で売りつけるっ!

৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৩

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: তবে ভালো হবে আগামীতে হয়তো। পড়বো

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী।
অবশ্যই। অবশ্যই।

৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১০

সাইন বোর্ড বলেছেন: অাপনি কি জোর করে কিছু লেখার চেষ্টা করছেন ? বেশি বেশি লিখলে এরকম হয়, অারেকটু সময় নেওয়া ভাল ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: এক প্রেমিক আর প্রেমিকা লং ড্রাইভ এ যাচ্ছে তখন প্রেমিকা বললঃ তুমি কি এক হাতে গাড়ি চালাতে পার?
ছেলেঃ গর্বের সাথে (কিছুটা খুশিও) অবশ্যই!!!!
প্রেমিকাঃ তাহলে তোমার নাক টা একটু পরিস্কার করে নাও!!!

৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: প্রথম লাইনেই বোঝা গিয়েছে এটা হাসির হবে। তবে আপনি যে এটা ইচ্ছে করেই করেছেন সেটাও আমরা জানি...

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: বিবেক জিনিসটা ঠিক কী? ইংরাজিতে বলে, কনশ্যেন্স, সেটারও স্পষ্ট কোনও সংজ্ঞা নেই।

৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪২

রাকু হাসান বলেছেন: আমি দুর্বল হার্টের মানুষ মে বি তবু পড়তে চাই ,দেখি সামনে কি আছে । অপেক্ষায় :)

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: মনে সাহস রাখুন। ভয় পাবেন না।

১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: মেয়েটিকে নিয়ে আপনার স্বপ্ন ছিলো নাকি কল্পনা? বুঝতে পারলাম না। পরে আবার মা চলে আসলো।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: আরেক বার পড়ুন।

১১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৮

সনেট কবি বলেছেন: কিছুটা পড়লাম।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: কেন পুরোটা পড়েন নাই।

১২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার এই গল্প পড়ে প্রচন্ড ভয়ে হার্টফেল করেছি। এখন পরপারে আছি। মোবাইল, ল্যাপটপ কিছুই নাই, এখান থেকে ব্লগিং করা খুবই সমস্যা!! :(
শেষে এক সিকিউরিটিকে অনেক রিকোয়েস্ট করে তার মোবাইল থেকে মন্তব্য করলাম। মন্তব্য করার পর থেকে আরাম লাগছে।
তবে মাফ করবেন, ২য় পর্ব পড়ার সাহস নাই। ২য় বার মরতে চাই না।=p~ =p~ =p~

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: না না এতটা ভয় পাবেন না।
তাহলে একটু কম ভয় দিয়ে লিখব।

১৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১২

নীল আকাশ বলেছেন: রাজীব ভাই, আপনি নির্ঘাত সবার সাথে দুস্টমি করেছেন। হরর গল্প ভেবে রাত ১২ঃ১০ মিনিট এ পড়তে বসে একি দেখলাম!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে এই পর্বে ভয়ের কিছু নাই।
২য় পর্বে কলিজা নড়ে যাবে।

১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৮

নীল আকাশ বলেছেন: তবে ছবির মেয়েটা পছন্দ হয়েছে। খিদিরপুরে কি এইটাকে দেখেছিলেন? এর পরের বার গেলে...........

যাক, আপনি কিন্তু ২য় পর্ব লেখার আগে দোয়া কালাম পড়ে নিয়েন।

শুভ রাত্রি।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: দোয়া কালাম আমার পড়তে হবে না।
আপনারা পড়ে নিয়েন। আমি যথেষ্ট সাহসী।

১৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ পর্ব গেলো ভুমিকায়; তারপরও লোকজনকে উৎসাহিত মনে হচ্ছে

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ২য় পর্বে খুব চমক থাকবে।

১৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

সুদীপ কুমার বলেছেন: ভয়ে না পরেই মন্তব্য করলাম।দিনে পড়বো।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: এটা ভালো করেছেন।

১৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:২৯

আরোগ্য বলেছেন: ভোর রাতে পড়লাম, ভয় নেই। শেষ পর্বের অপেক্ষায় আছি।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২১

রাজীব নুর বলেছেন: এতই সহজ!

১৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

কে ত ন বলেছেন: চাপাবাজি। সিলেটের ট্রেন আখাউরা স্টেশনে যায়না। আখাউরার যাত্রীরা আজমপুর স্টেশনে নেমে যায়। এই আজম্পুর/আখাউরা স্টেশনের সব দোকান সারা রাত খোলা থাকে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: যারা গান লেখেন, তাদের বলে গীতিকার। যারা নাটক লেখেন, তাদের বলে নাট্যকার।
- আচ্ছা, তাহলে যিনি আমাকে প্রাইভেট পড়ান, তিনি কি প্রাইভেটকার?

১৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: যা বুঝলাম- প্রচন্ড রকম টেনশনের মধ্যে উদ্ভট চিন্তা-ভাবনা চলে আসা অস্বাভাবিক নয়।এর উপর আবার মশার আক্রমনে ভাবনার রয়ে যায় অসমাপ্তি।ফিরে যেতে হয় আগের টেনশনে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষকে কখনো উপেক্ষা করতে হয় না । মানুষের ক্ষমতা অসীম ।

২০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৯

জুন বলেছেন: ভুরের গল্প না কি ভুতের গল্প রাজীব নুর!! টাইপো মনে হয়।
আর ভুমিকা দিয়েই এক পর্ব সারলেন। এখন আমাদের কৌতুহল নিবৃত্তির জন্য মনে হয়না আর এক পর্ব সাফিসিয়েন্ট। সুতরাং অপেক্ষায় ---- :)

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: আনন্দ-বেদনার এক মিশ্র অনুভূতি অশান্ত ঢেউয়ের মতো বইতে থাকে বুকের মধ্যে ...

২১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার আজন্মের সাধ একদিন সত্যি সত্যি ভুত দেখবো।
আজ পর্যন্ত ভুতের কোন দর্শন পেলাম না।
আফসোস!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভূত আছে।
মন থেকে চাইলে একদিন ঠিকই দেখতে পারবেন।

২২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১২

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: পোস্ট না পড়ে মন্তব্য পড়ে গল্পের ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতে চাইছিলাম। মুটামুটি।

হয়ত চমকটা সামনে রয়ে গিয়েছে।

আমার সাহস আছে বলে কি আপনার মনে হয়? যদি না থাকে তাহলে কিন্তু পড়ব না।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাহস আছে।
সাহসী মানুষ আমার খুব পছন্দ।

২৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

এ.এস বাশার বলেছেন: ভয় পাবার জন্য অপেক্ষায় রইলাম রাজীব ভাই,,,,,,,

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: দাঁড়ান, অপেক্ষা করেন- আপনাদের এমন ভয় পাওয়াবো যে-----------------

২৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: রেল ভ্রমণ সংক্রান্ত লেখা পড়তে ভালো লাগে। পরের পর্বের অপেক্ষায়...

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা বলতে কি পরের পর্ব আর লিখব না।

২৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: দুর্বল হার্টের মানুষেরা এই পোষ্টটি পড়বেন না
আপনি সিনিয়র লেখক। এমন চটকদার শিরোনাম কি না করলেই নয়!!!X(


এটা প্রচন্ড ভয়ের একটি ভূরের গল্প। :P

@আমি মেয়েটিকেবলে বসলাম, আমি নীলাকে ভালোবাসি। মেয়েটি বলল, এখন আমাকে ভালোবাসো। বিনিময়ে আমি তোমাকে অনেক আদর দিব।
তারপর কী হল???

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০০

রাজীব নুর বলেছেন: অন্য কোনো লেখায় বাকিটা লিখব।

২৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

তারেক ফাহিম বলেছেন: ভয়ের কিছু আছেতো ভাই??

পরের পর্ব কখন পাবো?

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০১

রাজীব নুর বলেছেন: দেখি, সময় পেলে লিখব।

২৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১

নীলপরি বলেছেন: ইনটারেসটিং লাগলো ।পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ও পরী।
নীল পরী।

ভালো থাকুন।

২৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ভূরের প ততুকাতু উচ্ছে

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: হে হে হে----

২৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন বলেছেন: :-*

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: !!

৩০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

জাহিদ অনিক বলেছেন: আমার হার্ট ঝুবই দুর্বল। রক্ত দেখলে মাথা ঘুরায়।
আমি ভেতো ও ভীতু। তাই এই পোষ্ট পড়লাম না

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: না পড়ে ভালোই করেছেন।
কবিদের হার্ট দুর্বল। সব সময়।

৩১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪

তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: অপেক্ষায় আছি

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক অনেক অপেক্ষা নিয়েই তো মানুষ বেঁচে থাকে।

৩২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: তেমন কোন ভয় পেলাম না।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: এই পর্বে ভয়ের কিছু নাই।
ভয় থাকবে পরের পর্বে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.