নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতি যুগে একদল সত্যের অনুসারী থাকে। আমি সে দলে আছি।

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুপ্রিম কোর্টের ভাস্কর্য অপসারণ এবং আমার কয়েকটি কথা।

২৭ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৩১



দেশে হুজুগে হিড়িক চলছে। একই ব্যক্তি কাল সাপ হয়ে ছোবল মারছে, আবার যখন দেখছে দংশনককৃত বস্তু চেয়ারের পায়া নড়চড় করে দিতে পারে তখন নিজে ওঝার ভূমিকায় অব্তীন হয়ে সে বস্তুকে প্রাণ জিইয়ে দিচ্ছে।

একদল আছে মাতার আঁচলের নিচে আশ্রয় গ্রহন করে, আরামে বিরানী ভক্ষম করে যখন আর গলদ:করণ করতে পারে না তখন গলা দিয়ে চিকুন ঠেঁকুর তোলেন, তারপর চিক্কুর বাক্কুর দিয়ে উঠেন, আঁচল ফুটা আঁচল ফুটা! এই দৃশ্য যারা দূর থেকে অবলোকন করেন, তারা কাজ কারবার দেখে খিল খিল হেসে উঠেন।

তাদের এটা বুঝতে হবে, মাতা যা করেন আঁচলের নিচে আশ্রয় গ্রহন কারীদের মঙ্গলের জন্য করেন। মাতার যদি একবার চেয়ার ছাড়া হয়ে যায় তখন দৌড়ের উপর থাকতে হবে। এখন যারা তার আঁচলের নিচে আশ্রয়ে আছে তারা লন্ডভন্ড হয়ে যাবে।

এদেশে গরীবরা সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত যেতে পারে না। তাদের কাছে ন্যায় বিচার শর্সে ফুল। মেয়ে ধর্ষণের স্বীকার হলে মামলা মোকাদ্দমায় হয়রানি, তাদের কাছে ন্যায় বিচারের প্রতীক ১০০০ হাজার টাকা! দুটি প্রাণের অকালমৃত্যু। অন্যদের বাড়ি, ভিটে মাটি বন্ধক রেখে উকিল, আদালত পাড়ায় কতিপয় ব্যক্তিদের নিকট টাকার বাণ্ডিল তোলে দেয়া! থানা তদন্ত কর্ম কর্তাদের পকেট ভারি করা।

এদেশে বিচারের বাণী যুগ যুগ ধরে কেঁদে কেঁদে মরেছে। সাধারণ মানুষের কাছে ন্যায় বিচার মানে, স্হানীয় বখাটের হাত থেকে মেয়েকে হেফাযত করা। মামলা মোকাদ্দমায় হররানি না হয়া। তদন্ত কর্মকর্তার উল্টাপাল্টা রির্পোট না দেয়া। ঘুষখোর ও পা চাঁটা পুলিশ অফিসারদের মুখ না দেখা। টাকা ও ক্ষমতার দাপটে বিচার কে প্রভাবিত না করা।

এত কিছু যারা দেখতে পায়না তাদের কাছে ন্যায় বিচারের প্রতীক জড় ভাস্কর্য কে দেখা স্রেফ তামাশা ছাড়া কিছুই না।

আমি হলফ করে বলতে পারি সুপ্রিম কোর্টের সামনের ভাস্কর্য নিয়ে যদি গণভোটের আয়োজন করা হয় তাহলে এর (ভাস্কর্যের) বিপক্ষে ৯৭ পারসেন্ট ভোট পড়বে।

এই ভাস্কর্য না সড়ালে ধর্মীয় সংগঠনগুলো মানুষের মাঝে ভাবাবেগ সৃষ্টি করে মিছিল মিটিং জনসভা করত। সরকার বাধ্য হয়ে তাতে বাধা দিত। ফলে পবিত্র রমজান মাসে দেশে রক্তারক্তি হত, যা অত্যান্ত দু:খজনক।

সাধারণ মানুষ তখন বুঝত, বাস্তবে যেখানে মানুষের মাঝে ন্যায় বিচার নেই সেখানে জড়বস্তু ন্যায় বিচারের প্রতীক হতে পারে না।

মানুষের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা গেলে ভাস্কর্যের প্রয়োজন হবে না। মানুষ তখন ন্যায় বিচার বলতে বুঝবে, আদালতে মজলুমের মুখে হাসি আর জুলুমবাজের আর্তনাত।

(ছবি: আলাওলপুর ফেসবুক পেইজ থেকে নেয়া)

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: এভাবে আমি কখনো চিন্তা করি নি।কেবল আমি বললে ভূল হবে,দেশের ৯০%এমন চিন্তাধারা হতে বাহিরে।
দেশে সঠিক বিচার স্থাপিত হোক,মুর্তি নিঃপ্রয়োজন।
ভালো লাগলো। +++

২৭ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: যিনি এদেশে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন তিনিই জনগণের আসনে ন্যায় বিচারের প্রতীক হয়ে উঠবেন। তার আগে কোন প্রতীক আমদানির দরকার নেই।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

২| ২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫

আলগা কপাল বলেছেন: সেটাই তো। ন্যায়বিচারের আবার প্রতীক কি? দেশে ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হওয়াই ন্যায়ের সবচেয়ে বড় প্রতীক।

২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ কে শোষণ, বঞ্চনা এবং বিচারহীনতায় রেখে জড় বস্তুকে ন্যায় বিচারের প্রতীক সৃষ্টি করা হাস্যকর। বাস্তবে যেখানে ন্যায় বিচার ধূয়াশা সেখানে প্রতীক তামাশা।

তিনিই প্রতীক হবেন যিনি বাস্তবে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করবেন।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫

অর্ক বলেছেন: আপনার কথাগুলো অবশ্যই প্রাসঙ্গিক। তবে মূর্তিটা ছিল সত্য ও ন্যায় বিচারের একটা প্রতীক। না হয় সৌন্দর্য বর্ধন অলঙ্করণ হিসেবেই ধরে নেই, একেবারে ছোট ছোট হোটেলেও দেখা যায় দেয়ালে পেইন্টিং, স্কেচ। আপনি বিচারব্যবস্থা নিয়ে যেসব সমস্যার কথা বললেন, সেসব শতভাগ সত্য, তা বলাই বাহুল্য। এগুলো মানুষের দোষ, মূর্তির নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে ব্যথিত। আমার খুব ভাল লাগতো।

২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এটা কে শিল্প বা চারুকলা হিসেবে দেখলে বা প্রতিষ্ঠা করলে কোন আপত্তি নেই। তখন তার স্হান হবে শিল্প কলা একাডেমীতে কিংবা কোন গার্ডেনে।

প্রাচীন কালে মানুষ যে সমস্ত মূর্তি কে ন্যায় বিচারের অবতার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করছে, মানুষ আগে তাতে বিশ্বাসী হয়েছে কিন্তু এই মূর্তি সম্পর্কে আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ পরিচিত নয়। তারা অজ্ঞাত। কেউ যদি তাকে দেবতা/দেবী হিসেবে পূজা করত তাহলে কারো আপত্তি থাকত না।

কিন্তু সুপ্রিমকোর্ট এর সামনে বসানোর কারণে এবং ন্যায় বিচারের প্রতীক ব লাতে আপত্তি এসেছে।

যারা জড় বস্তুকে ন্যায় বিচারের প্রতীক ভাবেন তারা বাস্তব কে অস্বীকার করেন। যারা এসমস্ত উদ্ভুট চিন্তাধারা আবিষ্কার করেছে তারা দেশে সাম্প্রদায়িক বীজ বোনার পথ প্রস্তত্ব করছে।

আপনি যদি শিল্প কলা হিসেবে কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে আমার ব্যক্তিগত শ্রদ্ধা আছে, অন্যথায় নয়।

২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভালো লাগলো। +++

২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার সনেট আমার ভাল লাগে।
লিখে চলুন অবিরত।

৫| ২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: কবে, কখন এই দেশে কোন দরিদ্র লোকটা বিচার পেয়েছে?

২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দেশের অধিকাংশ মানুষ কে ন্যায় বিচারের বাইরে রেখে সুপ্রিম কোর্টের সামনে ন্যায় বিচারের প্রতীক-ভাস্কর্য বসানো খাজাখুড়ি চিন্তা ভাবনা। যিনি দেশে সকল মানুষের জন্য ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন তিনি জনগণের নায়ক এবং ন্যায় বিচারের প্রতীকী ব্যক্তি হিসেবে প রি গ ণিত
পরিগণিত হবেন।

বাস্তবতা চাই জড় নয়।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: ভাল লাগা রইল ভাই।

২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ মতামত ব্যক্ত করার জন্য।

৭| ২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

আরিফুল হক৩৫ বলেছেন: সত্যিই মানুষের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা গেলে ভাস্কর্যের প্রয়োজন হবে না।
এমন একটি ব্লগ পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:১০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
মানুষের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা গেলে ভাস্কর্যের প্রয়োজন হবে না। মানুষ তখন ন্যায় বিচার বলতে বুঝবে, আদালতে মজলুমের মুখে হাসি আর জুলুমবাজের আর্তনাত।


ধন্যবাদ পোষ্টের বিষয় বস্তু বোঝার জন্য।

৮| ২৭ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো বলেছেন।
মানুষের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা গেলে ভাস্কর্যের প্রয়োজন হবে না। মানুষ তখন ন্যায় বিচার বলতে বুঝবে, আদালতে মজলুমের মুখে হাসি আর জুলুমবাজের আর্তনাত।"- শেষ লাইনটিই কাম্য।

২৭ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

যারা দেশের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার কথা না বলে, মূর্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চায়, তারা আর যা হউক, সাধারণ মানুষের বাইরে গিয়ে একচোখা মানুষ হিসেবে নিজেকে জাহির করেছে।

৯| ২৭ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:১৬

এস,এম,মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেছেন: মানুষের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা গেলে ভাস্কর্যের প্রয়োজন হবে না।
আমার কাছে ভাস্কর্য বিষয়টা অপচয়ের সামিল। আমাদের ইতিহাসি ঐতিহ্যর সাক্ষী স্বরুপ অনেক ভাস্কর্য দেশে বর্তমান। তাই আমাদের মত দরিদ্র দেশে নতুন কোন ভাস্কর্যর পেছনে অর্থ ব্যায় না করে দেশের উন্নয়নমূলক যেকোন কাজে টাকাগুলো ব্যয় করা যেতে পারে। ছবিতে দেখুন বাচ্চারা স্কুলে যেতে কত কষ্ট করছে....
মানুষের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা গেলে ভাস্কর্যের প্রয়োজন হবে না।
আমার কাছে ভাস্কর্য বিষয়টা অপচয়ের সামিল। আমাদের ইতিহাসি ঐতিহ্যর সাক্ষী স্বরুপ অনেক ভাস্কর্য দেশে বর্তমান। তাই আমাদের মত দরিদ্র দেশে নতুন কোন ভাস্কর্যর পেছনে অর্থ ব্যায় না করে দেশের উন্নয়নমূলক যেকোন কাজে টাকাগুলো ব্যয় করা যেতে পারে। ছবিতে দেখুন বাচ্চারা স্কুলে যেতে কত কষ্ট করছে....

২৭ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।।।।

১০| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৪০

আখেনাটেন বলেছেন: ক্ষমতার স্বাদ বড়ই মধুর। তাই ক্ষেত্রবিশেষে ডান-বাম, উ্ত্তর-দক্ষিণ সব একাকার। মাঝখানে বেচারা জনগণের বিনোদন।

২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৩:৪৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দেশে উদ্ভুট চিন্তাশীল মানুষের সংখ্যা বেড়েই চলছে। যে জিনিষটার সাথে মানুষ আগে কখনো পরিচয় ছিল না সে জিনিষ (জড় বস্তু) সুপ্রিম কোর্ট এর মত জায়গায় স্হাপন করা পাগলামি ছাড়া কিছুই নয়।

১১| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মৃনাল হক এক কাজ করুক একটি ভাস্কর্য তৈরি করুক যার শরীর হবে গাধা গর্দভের আর মাথাটি হবে মৃনাল হকের - মহান অপূর্ব ভাস্কর্য

২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৩:৫১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: চারুকলায় যারা কাজ করেন তারা ভাস্কর্য নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পারেন কিন্তু এর সাথে মানুষের বিশ্বাস নিয়ে খেলা করা অশুভ কাজ।

১২| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১:৫৭

আলআমিন১২৩ বলেছেন: এ সরানো বা স্হাপন করা কার দায়িত্বে ছিলো।সুপ্রীম কোটের না আইন মন্এণালয়ের?তারা কেন বসালেন কেন সরালেন এ বিষয়ে তাদের বত্তব্য চাই।সরকারের অন্যতম মূলনীতি ধম নিরপেক্ষতা কোথায় গেল?

২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৩:৫৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দেশে এখন হুজুগে এবং হিড়িক চলছে। কারো জবাবদিহিতা/ বক্তব্য চাওয়া সাধারণের এখতিয়ারের বাইরে।

এবং ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে- এই সম্পর্কে নতুন কিছু বলার নাই, সব চক্ষুর সামনে ঘটছে।

১৩| ২৮ শে মে, ২০১৭ ভোর ৪:১৮

রুমি৯৯ বলেছেন: কেউ কি একবার চিন্তা করেছেন এই মুর্তি যারা বসিয়েছেন তারা এখান থেকে কত টাকা সাইজ করেছেন।

২৮ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: টাকা পঁয়সার হিসাবটা না হয় বাদ দিলাম। তারা উদ্ভুট জিনিষ আমদানি করে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে।

১৪| ২৮ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: একটা মূর্তির জন্য মানুষের দরদ দেখলে সত্যি খারাপ লাগে।
ন্যায় বিচারের জন্য তারা কবে আন্দোলন করেছে?

২৮ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৫০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: তারা যত না মানবিক তার চেয়ে বেশি প্রচারিক। নিজেদের উদ্ভুট বিষয় প্রচার করতে ব্যস্ত।

১৫| ২৮ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: লেখা ভাল লাগল

২৮ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

১৬| ২৮ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২২

সাগর কর্মকার বলেছেন: যাক আপদ বিদেয় হল ভাস্কর্য আর নাই এবার ন্যায় বিচার পাবই , কোন মিস্ নাই ।

২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:১৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সম্ভবত আপনি মন্তব্য করতে চেয়েছেন।

১৭| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:১৮

মুখোশ মানব বলেছেন: আপনার লেখায় তেমন কোনো ভুল পরিলক্ষিত হয়নি! সব কিছু খুবই যুক্তিসংগত ছিলো! তবে দুঃখ প্রকাশ করছি আপনি মুল বিষয় থেকে একটু দুরে অবস্থান করেছেন!
শুভকামনা.....

২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:২৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: হয়ত, আপনার দৃষ্টিকোন থেকে। আবার আমার চিন্তাধারা একশত ভাগ সহি এমনটা দাবি করছিনা।

বিষয়টি একটু বুঝিয়ে বলুন।।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.