নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপেক্ষার কোন পাখি নেইসময়ের কোন ভাষা নেই!!

ত্রি-মাত্রিক চিন্তা

আমি প্রচলিত ধর্মে বিশ্বাসী নই। ভাল লাগে কবিতা। ভাল লাগে নিজেকে।

ত্রি-মাত্রিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা আদৌ কি বাড়ানো হবে!

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:১৪




ছবিসূত্রঃ ইন্টারনেট।

১.
চাকরিতে এন্ট্রি রিক্যোয়ারমেন্ট হিসেবে বয়স বাড়ানোর যে দাবী তা সময়ের সাথে বাস্তবসম্মত। সংসদে গত বছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নাকচের পর শিক্ষিত বেকাররা হতাশ হয়েছিল। সত্যি হতাশ হয়েছিল! দক্ষিণ এশিয়া-আফ্রিকা সহ সারাবিশ্বের উল্লেখযোগ্য দেশ গুলোতে যেখানে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৩৫ বছর থেকে লাইফটাইম সেখানে হতাশ হওয়াটা স্বাভাবিকই বটে। আমাদের দূর্ভাগ্য- আমাদের দেশে চাহিদার চেয়ে চাকরি অপ্রতুল। দেখা যায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ে ৩য় শ্রেণীর লোক নেবে তিনজন- সেখানে আবেদন করে ৩০ হাজার জন। তরুণরা চাকরির পরীক্ষা দিতে দিতে হয়রান। সাধের চাকরি আর জোটে না। বিভিন্ন প্রকাশণীর গৎবাঁধা বই পড়তে পড়তে মোমের আলোতে কাটিয়ে দেয় জীবনের সেরা সময়। চাকরি আর হয় না! চলে যায় জীবনের ৩০ বসন্ত। সে পরিবারের কাছে ছোট হয়ে যায় । প্রতিনিয়ত সমাজের মানুষের প্রশ্নবাণে সে জর্জরিত। সে হেয়।


২.

কোন দেশে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা কত সে তথ্য উপস্থাপন করতে চাই না। কারণ, একটু সচেতন মানুষগণ সে বিষয়টা অবগত আছেন। তবুও ছোট্ট করে বলি।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৪০, বিভিন্ন প্রদেশে বয়সসীমা ৩৮ থেকে ৪০, শ্রীলংকায় ৪৫, ইন্দোনেশিয়ায় ৩৫, ইতালিতে ৩৫ বছর কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৩৮, ফ্রান্সে ৪০, ফিলিপাইন, তুরস্ক ও সুইডেনে যথাক্রমে সর্বনিম্ন ১৮, ১৮ ও ১৬ এবং সর্বোচ্চ অবসরের আগের দিন পর্যন্ত। আফ্রিকায় চাকরি প্রার্থীদের বয়স বাংলাদেশের সরকারি চাকরির মতো সীমাবদ্ধ নেই। অর্থাৎ চাকরি প্রার্থীদের বয়স ২১ হলে এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলে যেকোনো বয়সে আবেদন করা যায়।

রাশিয়া, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাজ্যে যোগ্যতা থাকলে অবসরের আগের দিনও যে কেউ সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করতে পারেন।


৩.

সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদন বলেছে বাংলাদেশের যুবসমাজের ৯ দশমিক ১ শতাংশ বেকার।
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত হালনাগাদ তথ্য দিয়ে বিবিএসের (বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো) সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী দেশে প্রায় ২৬ লাখ বেকার রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৭৪ শতাংশ যুবক-যুবতী।

তো- এই ২৬ লাখ সংখ্যার যুবক-যুবতীরা কে?
-তারা অবশ্যই শিক্ষিত বেকার।

বিবিএস এর তথ্য ভাণ্ডার ছিল ২ বছর আগের। বাস্তবক্ষেত্রে হয়ত এই সংখ্যাটা এখন ৪০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে।

বাদ দেই এসব পরিসংখ্যান! শুধু বলি সপ্তাহের প্রতি শুক্রবার ঢাকা নগরীর বিভিন্ন স্কুলগুলো ঘুরে আসেন। দেখতে পাবেন ঝাঁকে ঝাঁকে হতাশাগ্রস্ত শিক্ষিত বেকার।

৪.

যাঁরা সংসদে বসেন- তাঁরা নাকি জনগণের প্রতিনিধি। যাঁরা মন্ত্রী - যাঁরা নীতিনির্ধারক-- তাঁরা কী বুঝেন না বাস্তব ব্যপারটা! সরকারী চাকরীতে প্রবেশের বয়সসীমা ধরে প্রাইভেট সেক্টরেও চলছে রামরাজত্ব। সেখানে তো তারা আরেক কাঠি সরেস! তারা খুঁজে "কঁচি পোলাপান"।

নীতিনির্ধারকগন কি জানেন না সমাজের হালচাল!

আমাদের সমাজ কথা বলতে জানে। তারা কথা বলতে পারে " এতদিন পড়ালেখা করে বাল ফালাইছ! একটা চাকরিও যোগাড় করতে পারো না!"
তারা জানে বাস্তব পরিস্থিতি। তবুও তারা কথা বলে।

এই মানুষগুলো - এই বেকার মানুষগুলো দেশেরই মানুষ। এরা হতাশ মানে দেশের একটা অংশ হতাশ। এদের কাজের ক্ষেত্র তৈরী করে দেখুন অথবা ৩৫ বছরেও কাজ দিয়ে দেখুন তারা পৌঢ় নয়। তারা কাজ করতে পারে।

অনেক অনেক দাবী-তো মানা হয়। এমনকি হেফাজতের দাবীও আপনারা মেনেছেন। এবার না হয় আগামী নির্বাচনের কথা ভেবে এই দাবীটা মেনে দেখুন- রাজনৈতিক ভাবে ভেবে দেখুন।

৫.

অনেক দেখেছি । মনের ভিতর সংশয়। এই ব্যপারটা মনে হয় সরকারের উঁচুমহল আবারো বুঝতে চাইবেন না।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: উপকারী পোস্ট। দাবী মানা হোক।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

ত্রি-মাত্রিক চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

বিপরীত বাক বলেছেন: দক্ষিণ এশিয়া-আফ্রিকা সহ সারাবিশ্বের উল্লেখযোগ্য দেশ গুলোতে যেখানে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৩৫ বছর থেকে লাইফটাই......

ওসব দেশে নকল সার্টিফিকেট, বয়স চুরি, অভিজ্ঞতা জালিয়াতি হয় না। কথায় কথায় বিশ্ব টিশ্ব টানবেন না।
এদেশে বয়স চুরি মহামারী অাকার ধারণ ধরেছে। এজন্য চাকরীতে প্রবেশের সময় মেডিকেল টেস্ট বাধ্যতামুলক করা হোক। তাহলে দেখা যাবে শতকরা ৯৫ জনই "জন্ম থেকেই বেজন্মা" তে রুপান্তরিত হবে। মানে সাটিফিকেটের সাথে বয়স মিলবে না। গড়পড়তা ৬/৭ বছর ডিফারেন্স পাওয়া যাবে।

জন্ম থেকে বেজন্মা (সার্টিফিকেট বয়স অার অাসল বয়সের ফারাক ৬/৭ বছর যাদের) জাতি অাবার উঠতে বসতে উন্নত বিশ্বের নাগরিক অধিকার নিয়ে চেচাতে চেচাতে মুখে ফেনা তোলে। হাস্যকর।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ত্রি-মাত্রিক চিন্তা বলেছেন: আপনার ভিন্নমত থাকতেই পারে।

কিন্তু নকল সার্টিফিকেটের যে কথাটা বল্লেন সেটা হাস্যকর। কারণ, এসএসসি ও এইচএসসি'র সার্টিফিকেট যাচাই করার সুন্দর সিস্টেম আছে। নকল যাচাই অথবা জালিয়াতি একটি সিস্টেম অথবা সিস্টেমের অপব্যবহার। বয়স বাড়ানো দাবীর বিপরীতে এটা সঠিক যুক্তি নয়।

আর সার্টিফিকেটে বয়সের গড়মিল ৯৫% মানুষের তা ও আবার ৬/৭ বছর! এই কথার মতো অবাস্তব ও মনগড়া কথা আর হতে পারে না।

বয়সের ব্যপারটা শুধু উন্নত দেশে না স্বল্প-উন্নত দেশেও বিদ্যমান।

সব ব্যপারেই বিশ্ব বিশ্ব?
-এটা তো করতেই হবে তাই না!

আপনি তো আর বিশ্বের বাহিরে না। আপনিতো উত্তর কুরিয়ায় বাস করছেন না।

সব মিলিয়ে ভালো থাকুন এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: ৩৫ এ চাকরি নিলে কাজ শিখতে শিখতে অবসরের সময় চলে আসবে। আর বিয়ে করবে কখন, বাচ্চা নিবে কখন? আর এটা করলে বেকারত্ব বেড়ে যাবে। এখন মাস্টার্স পাস করার ১-২ বছর পর চাকরি পাওয়া যায় তখন ৫-১০ বছর লাগবে। কারণ কম মেধাবীরা কোথাও চাকরি না পেয়ে ৫-১০ বছর ধরে গাইড মুখস্ত করবে আর এর ফলে মেধাবী ফ্রেশ গ্রাজুয়েটরা নিয়োগ পরীক্ষায় পিছিয়ে থাকবে।
কিভাবে পড়ালেখার দীর্ঘসূত্রিতা কমিয়ে চাকরির বয়স পঁচিশ করা যায় সরকারকে সে কথা ভাবতে হবে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

ত্রি-মাত্রিক চিন্তা বলেছেন: লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস,
ধন্যবাদ।

কিন্তু কাজ শিখতে শিখতে ২৭ বছর চলে যাবে? সেটা তো ৩০ এর ক্ষেত্রে হয় তাহলে? তার মানে একজন মানুষ সারা জীবনে মাত্র ৫ বছর কাজ করে! বাহ!

হ্যাঁ, পড়ালেখার দীর্ঘসূত্রীতা কমানোর চিন্তা করা যায়। মেধা যাচাইয়ের বিকল্প চিন্তা করা যায়। কিন্তু বয়স ২৫ হলেই সব ফকফকা হয়ে যাবে এটা একটু ভেবে দেখুন-কী অবস্থা। পরীক্ষা দিয়েছেন? দেখেছেন কী অবস্থা? ভেবে দেখুন হাজার হাজার ২৬ বছরের যুবক চাকরী না করে ঘুরছে।

আর একটা কোম্পানির নিয়োগদাতা এমবিএ/ এমএসসি কমপ্লিট মানুষকে বলছে মাসে ১৩ হাজার টাকা বেতন দিবে।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: আমার মতে চাকুরীতে ফ্রেশার হিসেবে প্রবেশের সময়সীমা আরো কমানো উচিৎ।
দেখা যায়, যেহেতু ৩০ বছর পর্যন্ত চাকুরিতে প্রবেশ করার সুযোগ আছে, সেহেতু একজন প্রার্থী ৩০ বছর পর্যন্ত চেষ্টা করতেই থাকে করতেই থাকে আরো আরো ভালো চাকুরিতে প্রবেশের জন্য।

তাতে করে একদিকে তার ফেলে যাওয়া পদে নতুন করে লোক নেওয়ার যন্ত্রণা তৈরী হয়, অন্যদিকে তার নিজের মধ্যে যে ক্ষমতা আছে সেটা এক্সপ্লোর করতে অনেক দেরি হয়ে যায়। হয়ত সে একটা ভালো এন্ট্রাপ্রেনার হতে পারতো আরো আগে শুরু করলে...

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: ৩৫ এ চাকরি নিলে কাজ শিখতে শিখতে অবসরের সময় চলে আসবে। আর বিয়ে করবে কখন, বাচ্চা নিবে কখন? আর এটা করলে বেকারত্ব বেড়ে যাবে। এখন মাস্টার্স পাস করার ১-২ বছর পর চাকরি পাওয়া যায় তখন ৫-১০ বছর লাগবে। কারণ কম মেধাবীরা কোথাও চাকরি না পেয়ে ৫-১০ বছর ধরে গাইড মুখস্ত করবে আর এর ফলে মেধাবী ফ্রেশ গ্রাজুয়েটরা নিয়োগ পরীক্ষায় পিছিয়ে থাকবে।

আলবৎ ঠিক। আমি একুট যোগ করি, একটা মানুষ যদি ৩০ বছর পর্যন্ত চাকুরির জন্য চেষ্টা করতে থাকে, তবে কবে সে দেশীয় মানদন্ড অতিক্রম করবে আর কোন বয়সে এসে বিশ্বের মানদন্ডে পৌঁছুবে? (বিশেষত ফরেন, অ্যাডমিন, পুলিশ বা এই ধরণের ভাইটাল পদে)

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

ত্রি-মাত্রিক চিন্তা বলেছেন: এন্ট্রাপ্রেনারদের জন্য আলাদা কথা। যারা এন্ট্রাপ্রেনার হবে তারা চাকরি খুঁজবেই না। এর জন্য একটা পূর্বপ্রস্তুতিই থাকে এবং করেও।

হুম বিশেষ ক্ষেত্রে অবশ্যই অন্য সিস্টেম যোগ করা যেতে পারে। যেমন বর্তমানে ডিফেন্স অফিসার নিয়োগ।

আর চাকরি পরিবর্তন একটা চলমান প্রক্রিয়া- যন্ত্রনা নয়।

ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন।
ধন্যবাদ।

৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৫২

বিপরীত বাক বলেছেন: ১_) লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: ৩৫ এ চাকরি নিলে কাজ শিখতে শিখতে অবসরের সময় চলে আসবে। আর বিয়ে করবে কখন, বাচ্চা নিবে কখন? আর এটা করলে বেকারত্ব বেড়ে যাবে। এখন মাস্টার্স পাস করার ১-২ বছর পর চাকরি পাওয়া যায় তখন ৫-১০ বছর লাগবে। কারণ কম মেধাবীরা কোথাও চাকরি না পেয়ে ৫-১০ বছর ধরে গাইড মুখস্ত করবে আর এর ফলে মেধাবী ফ্রেশ গ্রাজুয়েটরা নিয়োগ পরীক্ষায় পিছিয়ে থাকবে।
কিভাবে পড়ালেখার দীর্ঘসূত্রিতা কমিয়ে চাকরির বয়স পঁচিশ করা যায় সরকারকে সে কথা ভাবতে হবে।

২_)পদ্ম পুকুর বলেছেন: আমার মতে চাকুরীতে ফ্রেশার হিসেবে প্রবেশের সময়সীমা আরো কমানো উচিৎ।
দেখা যায়, যেহেতু ৩০ বছর পর্যন্ত চাকুরিতে প্রবেশ করার সুযোগ আছে, সেহেতু একজন প্রার্থী ৩০ বছর পর্যন্ত চেষ্টা করতেই থাকে করতেই থাকে আরো আরো ভালো চাকুরিতে প্রবেশের জন্য।

তাতে করে একদিকে তার ফেলে যাওয়া পদে নতুন করে লোক নেওয়ার যন্ত্রণা তৈরী হয়, অন্যদিকে তার নিজের মধ্যে যে ক্ষমতা আছে সেটা এক্সপ্লোর করতে অনেক দেরি হয়ে যায়। হয়ত সে একটা ভালো এন্ট্রাপ্রেনার হতে পারতো আরো আগে শুরু করলে...

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: ৩৫ এ চাকরি নিলে কাজ শিখতে শিখতে অবসরের সময় চলে আসবে। আর বিয়ে করবে কখন, বাচ্চা নিবে কখন? আর এটা করলে বেকারত্ব বেড়ে যাবে। এখন মাস্টার্স পাস করার ১-২ বছর পর চাকরি পাওয়া যায় তখন ৫-১০ বছর লাগবে। কারণ কম মেধাবীরা কোথাও চাকরি না পেয়ে ৫-১০ বছর ধরে গাইড মুখস্ত করবে আর এর ফলে মেধাবী ফ্রেশ গ্রাজুয়েটরা নিয়োগ পরীক্ষায় পিছিয়ে থাকবে।

আলবৎ ঠিক। আমি একুট যোগ করি, একটা মানুষ যদি ৩০ বছর পর্যন্ত চাকুরির জন্য চেষ্টা করতে থাকে, তবে কবে সে দেশীয় মানদন্ড অতিক্রম করবে আর কোন বয়সে এসে বিশ্বের মানদন্ডে পৌঁছুবে? (বিশেষত ফরেন, অ্যাডমিন, পুলিশ বা এই ধরণের ভাইটাল পদে)


waiting for more............

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.