নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা স্কুলে কিছুক্ষন পরে পরীক্ষা শুরু হবে। পরীক্ষার আগে স্কুলের প্রিন্সিপাল পরীক্ষার্থীর গার্ডিয়ানদের কে একটা চিঠি দিয়েছে। চিঠিটা এরকম।
আপনার সন্তানদের পরীক্ষা কিছুক্ষনের মধ্যেই শুরু হবে। আমি জানি আপনারা খুবই আশায় আছেন যে আপনার সন্তান যেনো সব থেকে ভাল মার্ক পায়। কিন্তু মনে রাখবেন যে এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে যাদের ইচ্ছা আর্টিস্ট হওয়া। তাদের আসলে ম্যাথ জানা খুব বেশি দরকার নেই। এমন অনেকেই আছে যারা এখন থেকে স্বপ্ন দেখছে যে ভবিষ্যতে তারা উদ্যোক্তা হবে। তাদের আসলে সাহিত্য বা ইতিহাস জানার তেমন একটা আগ্রহ নেই। এখানে এমন কেও থাকবে যারা হয়তো ভাল গায়ক হবে। তাদের আসলে স্কুলের কেমিস্ট্রি মার্ক তেমন কাজে আসবেনা। অনেকেই আছে যারা খেলোয়াড় হবে তাদের আসলে ফিজিক্স এর মার্কস থেকে ফিজিক্যাল ফিটনেস টা বেশি জরুরি। যদি আপনার সন্তানরা ভাল মার্ক পায় তাহলে খুবই ভাল। কিন্তু যদি তারা না পায় তাহলে প্লিজ তাদের কে তাদের স্বপ্ন পূরণে বাধা দিবেন না। এবং আপনার ইচ্ছা আপনার সন্তানদের উপর চাপিয়ে দিবেন না। তাদের কে বলুন its ok। এটা শুধু মাত্র একটা এক্সাম। তারা লাইফে ফিজিক্স কেমিস্ট্রি পরীক্ষার মার্ক থেকেও আরো বেশি কিছু পেতে পারে। তাদের স্বপ্ন পূরণে বাধা না হয়ে সঙ্গী হোন
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫
আহসান হাবীব দুরন্ত বলেছেন: ঠিক বলেছেন
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮
কার্জন বাবু বলেছেন: বেশ। খুবই দরকারী একটি লেখনী। অভিভাবকের বিচক্ষণতাই শিশুর সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মানের সহায়ক। অবিবেচক অভিভাবকের কান্ড-জ্ঞানী সিদ্ধান্ত যেমন শিশুর মানসিক বিকাশের প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে তেমনি তার জীবনের গতিময়তাকে একেবারে স্থবির করে তোলে। তাই অভিভাবকের উচিত শিশুকে ধমকা-ধমকি না করে শিশুর মনোবিকাশের সহায়ক কাজ গুলোতে তাকে উৎসাহিত করা। তার সুকুমার অনুভুতির উপর শ্রদ্ধাশীল হওয়া। কারণ এই ধরণীকে আলোকিত করার স্বাতন্ত্র্য সৃজনশীলতার স্বপ্ন প্রতিটি শিশুর মাঝেই লুকায়িত। প্রয়োজন শুধু সেগুলোকে বিকশিত করতে শিশুকে সাহায্য করা। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১১
আহসান হাবীব দুরন্ত বলেছেন: ভাল বলেছেন
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন।
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
প্রামানিক বলেছেন: কথা সত্য
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই লিখাটি ফেসবুকে পড়েছি। এটা কী আপনার লিখা? না হলে সোর্স লিখে দিন
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০০
রিফাত হোসেন বলেছেন: সাথে সাথে এটাও জরুরী যে সন্তানের ইচ্ছা পছন্দ করতে সহায়তা করা। যদি তার মধ্যে গায়ক হবার প্রাকৃতিক যোগ্যতা না থাকে তাহলে সেই পথ হবে বন্ধুর। যদি তার মধ্যে ডাক্তার হবার জন্য প্রয়োজনীয় মেধা না থাকে সেটাও হবে অনেক বন্ধুর। এটা সব পেশা বা ইচ্ছার উপরই প্রযোজ্য। সে যে বিষয়ে পারদর্শী ও আগ্রহী সেই বিষয়ে পথ প্রদর্শণ সঠিক অভিভাবকের লক্ষণ। ভাল মার্ক পাওয়াই সব কিছু না যদি ইচ্ছা না থাকে। আবার ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব সব সময় হবে না যে যে বিষয়ে পারদর্শী নয়।
স্বপ্ন পূরণে বাধা দেওয়া নয়, ছোট থেকেই তাদের স্বপ্ন তৈরীতে সহায়তা করুন।
আর কপি পেস্ট লেখা মনে হল।
৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৮
কামাল১৮ বলেছেন: আমি কারো অভিভাবক না।বরং অন্যে আমার অভিভাবক।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫
বাকপ্রবাস বলেছেন: পরীক্ষার আগে এবং পরে সব সময় এর জন্য অভিভাবকদের এই কথাটা মনে রাখতে হবে, না হলে সন্তান এর জীবন দূর্বীশহ হয়ে উঠতে পারে, রেজাল্ট এর লজ্বায় আত্মহনন পর্যন্ত করে।