নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হার না মানা হা‌রেই অা‌মি পরা‌জিত

ANIKAT KAMAL

ANIKAT KAMAL › বিস্তারিত পোস্টঃ

না প‌ড়ে থাক‌লে প‌ড়ে অবাক হ‌বেন

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

এক কাপ দুধ

একদিন একটা গরীব ছেলে রাস্তায় হাঁটছিলো। সে তার লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করার জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে বিভিন্ন জিনিস বিক্রি করতো । ছেলেটার গায়ে ছিলো একটা জীর্ন মলিন পোষাক। সে ভীষণ ক্ষুধার্ত ছিলো। সে ভাবলো যে পরে যে বাসায় যাবে , সেখানে গিয়ে সে কিছু খাবার চাইবে। কিন্তু সে যখন একটা বাসায় গেলো খাবারের আশা নিয়ে, সে ঘর থেকে একজন সুন্দরী মহিলা বেরিয়ে এলেন । সে খাবারের কথা বলতে ভয় পেলো। সে খাবারের কথা না বলে শুধু এক গ্লাস পানি চাইলো । মহিলা ছেলেটার অবস্থা দেখে বুঝলেন যে সে ক্ষুধার্থ । তাই তিনি ছেলেটাকে একটা বড় গ্লাস দুধ এনে দিলেন । ছেলেটা আস্তে আস্তে দুধটুকু খেয়ে বলল" আপনাকে আমার কত টাকা দিতে হবে এই দুধের জন্য?" মহিলা বলল "তোমাকে কোন কিছুই দিতে হবে না । ছেলেটা বলল "আমার মা আমাকে বলেছেন কখনো করুণার দান না নিতে । তাহলে আমি আপনাকে মনের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ দিচ্ছি ।" ছেলেটার নাম ছিলো স্যাম কেইলি । স্যাম যখন দুধ খেয়ে ঐ বাড়ি থেকে বের হয়ে এল, তখন সে শারীরিকভাবে কিছুটা শক্তি অনুভব করলো । স্যাম এর বিধাতার উপর ছিলো অগাধ বিশ্বাস । তাছাড়া সে কখনো কিছু ভুলতো না ।

অনেক বছর পর ঐ মহিলা মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পরলো । স্থানীয় ডাক্তাররা তাকে সুস্থ করতে চেষ্টা করেও ব্যার্থ হল । তখন তাকে পাঠানো হলো একটা বড় শহরের নামকরা হাসপাতালে । যেখানে দুলর্ভ ও মারাত্মক রোগ নিয়ে গবেষণা ও চিকিৎসা করা হয় ।

ডা: স্যামকেইলি কে এই মহিলার দায়িত্ব দেওয়া হলো । যখন ডাঃ স্যাম কেইলি শুনলেন যে মহিলা কোন শহর থেকে এসেছেন , তার চোখের দৃষ্টিতে অদ্ভুত একটা আলো যেন জ্বলে উঠলো । তিনি তাড়াতাড়ি ঐ মহিলাকে দেখতে গেলেন । ডাক্তারের এপ্রোন পরে তিনি মহিলার রুমে ঢুকলেন এবং প্রথম দেখাতেই তিনি মহিলাকে চিনতে পারলেন । তিনি মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলেন যে , যেভাবেই হোক তিনি মহিলাকে বাঁচাবেনই । ঐ দিন থেকে তিনি ঐ রোগীর আলাদাভাবে যত্ন নেওয়া শুরু করলেন । অনেক চেষ্টার পর মহিলাকে বাঁচানো সম্ভব হলো ।

ডাঃ স্যাম কেইলি হাসপাতালের একাউন্টেন্টকে ঐ মহিলার চিকিৎসার বিল দিতে বললেন, কারণ তার সাইনছাড়া ঐ বিল কার্যকর হবে না । ডাঃ স্যাম কেইলি ঐ বিলের কোণায় কি যেনো লিখলেন এবং তারপর সেটা ঐ মহিলার কাছে পাঠিয়ে দিলেন । মহিলা ভীষণ ভয় পাচ্ছিলেন বিলটা খুলতে। কারণ তিনি জানেন যে এতো দিনে যে পরিমাণ বিল এসেছে তা তিনি সারা জীবনেও শোধ করতে পারবেন না ।

অবশেষে তিনি বিলটা খুললেন এবং বিলের পাশ দিয়ে লেখা কিছু কথা তার দৃষ্টি আকর্ষণ করলো । তিনি পড়তে লাগলেন "আপনার চিকিৎসার খরচ হলো পুরো এক গ্লাস দুধ।" এবং বিলের নিচের সাইন করা ছিলো ডাঃ স্যাম কেইলির নাম।

শিক্ষাঃ

মানুষকে সাহায্য করুন , যতটা আপনার পক্ষে সম্ভব। হয়তো এই অল্প সাহায্যের ফল হিসেবে আপনি এমন কিছু পাবেন যা কখনো আপনি চিন্তাই করেননি। (সংগৃ‌হিত)

ভা‌লোবাসা কি এমনই
অ‌নি‌কেত কামাল

এ‌কি হ‌লো ! মানুষ গু‌লো কে‌নো দিক ‌বি‌দিক পালা‌চ্ছে! চার‌দি‌কে বাঁচাও বাঁচাও ‌চিৎকার অাত্ননাদ বিভী‌ষিকা দৃশ্য। ত‌বে কি দে‌শে সামান্য হরতাল‌কে কেন্দ্র ক‌রে অ‌ঘো‌ষিত যুদ্ধ শুরু হ‌য়ে‌ছে। অা‌মিও ভ‌য়ে অাতং‌কে দৌড় দিলাম। উষ্টা খে‌য়ে প‌ড়েও গেলাম । চোখ মে‌লে অা‌বিস্কার করলাম হাসপাতা‌লে। ম‌নে পড়ল সি‌. এন, জি‌. তে র‌য়ে গে‌ছে অামার যোগ্যতার মূল সনদপত্র গু‌লো। অামার ছিল ইন্টার‌ভিউ। অা‌মি ভীষন চিন্তায় পড়লাম। সরকারী চাকরী না‌মের সোনার হ‌রিণ থে‌কে বয়‌সের সীমাবদ্ধতায় এটাই শেষ। মনটা ভীষণ খারাপ হ‌লেও সান্ত্বনা অামার প্রা‌ণে বেঁ‌চে থাকা। পঞ্চম দিন পে‌রি‌য়ে গে‌লেও কোন হদীস না পাওয়‌ায় প‌ত্রিকায় দিলাম। প‌রে থানায় জি‌ড়ি করলাম, বোর্ড অ‌ফিস ও জা‌বিতে কাজ করলাম। ৭ম দি‌নে অপ‌রি‌চিত নংএ ফে‌ান এল অান‌নোন নং রি‌সিভ সাধারণত ক‌রি না তাছাড়া মনটা ভীষণ খারাপ। নয় বা‌রের মাথায় অ‌নেকটা বির‌ক্তের সা‌থে ফোন ধ‌রে রিরক্ত ভা‌বে বললাম। হ্যা‌লো। ও প্রান্ত থে‌কে বলল অাপ‌নি কি মিঃ মামুন বল‌ছেন। হ্যাঁ কিন্তু কে‌নো বলুন তো! অাপ‌নি কি সনদপত্রগু‌লো ফাইল সহ হা‌রি‌য়ে ফে‌লে‌ছেন। অাগামী কাল বি‌কেল ৫ টায় রজনীগন্ধা চত্ত‌রে দেখা কর‌বেন ব‌লে ফোন কে‌টে দি‌লো অা‌মি সা‌থে সা‌থে তিনবার ফোন দি‌লেও রি‌সিভ করল না। অামার ভীষণ রাগ ও ক্ষোভ হ‌লো কিন্তু মনটার ম‌ধ্যে খটকা র‌য়ে গে‌লো। অাজকাল যা যুগ এ‌সে‌ছে না। বিশ্বাস নামক অদৃশ্য অাস্থার জায়গাটা দি‌নেদি‌নে হা‌রি‌য়ে যা‌চ্ছে মানু‌ষের মধ্য হ‌তে।

রা‌তেও ক'বার ফোন দিলাম রি‌সিভ হ‌লোনা । চিন্তার প‌রি‌ধি বাড়‌তে থাকল। অা‌মি একবা‌পের একজনই সন্তান। ইদা‌নিং ক্রাইম কর‌তে মে‌য়ে‌দের‌কে মূল অস্ত্র হি‌সে‌বে ব্যবহার কর‌ছেন সন্ত্রাসীরা। ম‌নে হাজার ভাবনার উদয় হ‌লেও প্র‌য়োজ‌নের ভীরু সাহস সঞ্চয় ক‌রে চাচা‌তো ভাই মুর‌াদ‌কে নি‌য়ে রওনা দিলাম। রজনীগন্ধা চত্ত‌রে গি‌য়ে ফোন দি‌লে বলর চৌধুরী পাড়ায় অা‌সেন চিন্তার ব‌লি রেখা অার ভ‌য়ের ছাপ অামার মুখমন্ড‌লে স্পস্ট হ‌য়ে উঠল। ক্রাই‌মের অাঁতুরঘর না‌কি চৌধুরা পাড়া। অারার ফোন দি‌য়ে বললাম অা‌মি এসে‌ছি। সে বলল অা‌মি অাপনা‌কে চিনব কিভা‌বে । অা‌মি বললাম সাদা ফুলসার্ট অার কা‌লো পেন্ট প‌রি‌হিত। ৫/৬ মি‌নি‌টের ম‌ধ্যেই পিছন দি‌কে ‌কে জে‌নো একজন বল‌লেন হ্যা‌লো । অা‌মি ভাবনার জগ‌তে এতাটাই নি‌বিষ্ট ছিলাম যে মে‌য়ে‌টি যখন হ্যা‌লো শুন‌তে পা‌চ্ছেন ! পিছন ফি‌রে তাকা‌তেই অপলক দৃষ্টি । এ‌যে‌নো স্ব‌র্গের কোন অস্পরী। অা‌মি কি জন্য এ‌সে‌ছি ভু‌লে গে‌ছি। মে‌য়ে‌টি ফাইল অামার দি‌কে বা‌ড়ি‌য়ে দিল অা‌মি ফাইল নিলাম মে‌য়ে‌টি চ‌লে যা‌চ্ছে।হঠাৎ বোকা বোবা পাথ‌রের ম‌নে হলো তা‌কে তো একটা ধন্যবাদ দেওয়া উ‌চিত । অা‌মি পিছন থে‌কে দৌড়া‌তে থাকলাম। হ্যা‌লো ম্যাডাম হ্যা‌লো হ্যা‌লো ম্যড়াম। পিছন ফি‌রে তাকা‌লো। স‌রি , অাপ‌নি অামার এতোবড় উপকার কর‌লেন অার অা‌মি ধন্যবাদটুকু জানা‌তে এ‌তো কার্পণ্য কর‌ছি । ম্যাডাম নি‌জের প্র‌তিই ঘৃন্না হ‌চ্ছে। ছি অা‌মি এত বোকা। অাপ‌নি য‌দি কিছু ম‌নে না ক‌রেন ম্যাডাম তাহ‌লে এক কাপ ক‌পির অামন্ত্রণ। নো থ্যাকন্স। অাজ না অন্য‌দিন । তাহ‌লে টেক‌নিক ক‌রে এ‌ড়ি‌য়ে যা‌চ্ছেন না‌কি প্রত্যাশার কিছু রাখ‌ছেন। অা‌মি রি‌য়ে‌লি স‌রি ম্যাডাম। স‌রি অা‌মি ম্যাডাম না, উর্বশী । প্লিজ এককাপ ক‌পি‌তে অাপ‌ত্তি কর‌বেন না। ও‌কে এম এগ্রী। পা‌শেই রুপসী বাংলার ফাস্টফু‌ডে গেলাম। অাচ্ছা ব‌লেন ‌তো ৭ দিন প‌রে কে‌নো অাপ‌নি জানা‌লেন। দে‌খুন অাপি‌নি ভুল বুঝ‌বেন না। অা‌মি সি এন জি‌তে অাপনার ফাইল‌টি পাওয়ার প‌রে ভাবলাম সা‌টি‌ফি‌কে‌টে শুধু নাম পিতার না রোল রে‌জিঃ নং ছাড়া কিছু থা‌কে না। ৬ষ্ঠ রা‌তে স্ব‌প্নে দেখলাম কে যেন অামা‌কে বল‌ছে তুই‌তো বেশ স্বার্থপর একজন মানু‌ষের অমুল্য সম্পদ হা‌রি‌য়ে ফেলার ই‌মোশনের কান্না তোমা‌কে ভা‌বি‌তো ক‌রেনা। ততক্ষণাক মুঘ ভে‌ঙ্গে‌ গে‌লে ফাইল‌টি খু‌লি‌ দে‌খি ভিত‌রে অাপনার বা‌য়োডাটা সেখা‌নে অাপনার নং।

সা‌থে সা‌থে নি‌জের ভিতর অপরাধ‌বোধ থে‌কে শেষরা‌তে ফোন দে‌ওয়া। অা‌মি জিওগ্রা‌ফি‌তে ১ম ব‌র্ষে পি‌ কে বিশ্ব‌বিদ্য‌ালয়ে ভ‌র্তি হ‌য়ে‌ছি। অা‌রে অা‌মিও তো ওখা‌নে জিওল‌জি‌তে ৩য় ব‌র্ষে পড়‌ছি। অাজ তাহ‌লে উ‌ঠি । মা রাগ কর‌বেন বে‌শি লেট হ‌লে। অা‌মি প্র‌তি রা‌তে ঘু‌মি‌য়ে পড়ার অা‌গে ম‌নে ম‌নে ভা‌বি উর্বশী‌কে একটা ফোন দি‌বো কিন্তু কে‌নো জা‌নি হ‌য়ে উ‌ঠে‌নি। অনাকা‌ঙ্খিত ভা‌বে মোবাইল সেট‌টি হা‌রি‌য়ে যাওয়ার পর থে‌কে প্রবল ই‌চ্ছের কান্না প্র‌তি‌নিয়ত অামা‌কে বিষন্ন ক‌রে রাখত। কেননা নং‌টি অামার মোবাই‌লে সেভ করা‌ছিল।

অা‌মি অনন্য কো‌চিং সেন্টা‌রে পড়াতাম। বা‌র্ষিক শিক্ষা সফ‌রে কক্সবাজার যাবার সিদ্ধান্ত হ‌লো। লটারীর মাধ্য‌মে সিট প্ল্যান নির্ধা‌রিত হ‌লো। যারা কাপোল তা‌দের একটা সিট লটা‌রির মাধ্য‌মে নি‌শ্চিত হ‌লে পা‌শের টা খা‌লি থাক‌বে।অা‌মি যে‌হেতু ব‌্যা‌চেলার সে‌হেতু চিন্তায় ছিলাম অামার পা‌শে কে থাক‌বে। অা‌মার সিট নং হ‌লো এইচ২ জা‌নিনা এইচ১ বস‌বে। ভ‌লেনটেয়ার থে‌কে জানা‌নো হ‌চ্ছে ৭০২ নং বাস এখন ছেড়ে যা‌বে দ্রুত মামুন স্যার বা‌সে উ‌ঠে অবাক। তার পা‌শের সি‌টে ব‌সে অা‌সে জীব‌নের শ্রেষ্ঠ উপকারী মানুষ উর্বশী। ব‌সেন খুব ভা‌লেহ‌লো তার অাগে বলুন অাপ‌নি! অা‌মি এই কো‌চিং এর টিচার । অাপ‌নি ? অা‌মি লাবন্যর অাপু । অাব্বু ব্যাবসা‌য়ের কা‌জে ভারত অাম্মু অসুস্থ তাই অা‌মি অ‌ভিভাবক হি‌সে‌বে। দ‌ু'জন দু'জনার প্র‌তি মৃদু অ‌ভিমান। মামু‌নের অ‌ভিমান সে কেন ফোন করল না। উর্বশীর অ‌ভিমান এত বড় উপকার করলাম অার ফোন ও করল। যাক উভ‌য়ের মা‌ঝে বিষয়‌টি যখন প‌রিস্কার হ‌লো তখন ধী‌রে ধী‌রে সম্পর্ক এ‌গোতে থাকল। অাস্থার শিকড় ভা‌লোবাসার পূর্ণতা বি‌য়ের দি‌কে এ‌গি‌য়ে যায়। উভয় প‌রিবারই রাজী।‌কিন্তু উর্বশীর সরকারী চাকরী হওয়া‌তে তার ফে‌মিলী বেঁ‌কে ব‌সে। উর্বশীর মা‌ঝেও প‌রিবর্তন লক্ষ্য কর‌ছি। নি‌জের প‌রি‌চি‌তির সাইন বোর্ড বদ‌লে গে‌লে কি ভা‌লোবাসার রুপ প‌রি‌ধিও বদ‌লে যায় !!!

‌ কি হ‌তে পারে ???

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো, আরো রিফাইন করার চেস্টা করেন।

২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: যে মানুষের কাছে সাহায্য নিয়ে চলে সে কিভাবে সাহায্য করবে, বলবেন?

৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ কে সাধ্যমত সাহায্য করা উচিত।

৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৯

আহমেদ শামস্‌ বলেছেন: ভাই কামাল শুভেচ্ছা নিবেন। আপনার লেখাটা পড়ে মনে হচ্ছে লেখার দুটি অংশের মধ্যে 'ভালোবাসা কি এমনই' লেখা টা হচ্ছে মূল ঘটনা। আর 'এককাপ দুধ' গল্প ও তার শিক্ষা'র সাথে আপনি 'ভালোবাসা কি এমনই' লেখার ঘটনার মধ্যে একটা যোগসূত্র স্থাপন করেছেন। কিন্তু আমি এ দু'টির মধ্যে কোন মিল খুজে পাচ্ছিনা।

কারন 'অল্প সাহায্যের ফল হিসেবে আপনি এমন কিছু পাবেন যা কখনো আপনি চিন্তাই করেননি' কথাটা সত্য। কিন্তু বিষয়টা এমন নয় যে, যাকে সাহায্য করলাম ঠিক তার কাছ থেকেই প্রতিদান বা ফল পেতে হবে। নিঃস্বার্থ সাহায্য করার ফল সৃষ্টিকর্তা নানান ভাবেই দিতে পারেন।

আবার যার কাছ থেকে সাহায্য পেলাম তাকে ভলোবাসা বা তাকে বিয়ে করাটা ঐ সাহায্যের ফল দেওয়া হলো এমনটা ভেবে নেওয়া কতটা যুক্তিসংগত তা ভাববার বিষয়। বরং বিষয়টা এমন হয়ে গেল যে, যিনি সাহায্য করলেন তার কাছ থেকে আরো বেশী কিছু পাওয়ার আকাংখা।

ভাই কামাল আপনার লেখাটা পড়ে আমার যা মনে হয়েছে তাই শেয়ার করলাম।
ভাল থাকবেন।

৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ডাঃ স্যাম কেইলির ঘটনাটা দারুণ লেগেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.