নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৪ নভেম্বর বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস।
অাসুন ডায়াবেটিস সম্পর্কে নিজে সচেতন হই এবং অন্যকে সচেতন করি। নিজে বাঁচি, অন্যকে বাঁচায়।
অত্যাধুনিক যান্ত্রিক সভ্যতার কায়িক পরিশ্রমহীন গতিময় জীবনের অন্যতম উপহার ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিস সম্পর্কে সবারই জ্ঞান থাকা বান্ছনীয়। নিম্নে ডায়াবেটিস রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে অালোকপাত করা হলোঃ~
ডায়াবেটিস কি
প্রকৃতপক্ষে ডায়াবেটিসকে রোগ বলতে অনেকে নারাজ। কিন্তু অামি বলব ডায়াবেটিস হচ্ছে রোগের অাতুঁর ঘর।
ডায়াবেটিস একটি মারাত্মক রোগ। কেউ কেউ একে অন্যান্য সকল মারাত্মক রোগের জননী বলেও অভিহিত করেছেন। কাঠের সাথে ঘুণের যে সম্পর্ক শরীরের সাথে ডায়াবেটিসের সে সম্পর্ক। অর্থাৎ কাঠে ঘুণ ধরলে যেমন এর স্থায়িত্ব নষ্ট হয়ে যায়, তেমনি ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকলে তাড়াতাড়ি শরীর ভেঙ্গে পড়ে। আমাদের হার্ট, কিডনী, চোখ, দাঁত, নার্ভ সিষ্টেম-এ গরুত্বপূর্ণ অংগগুলো সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস হতে পারে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের কারণে। বৈশ্বিক গবেষণায় বলা হয়েছে , দেশে মৃত্যূর ৭ম কারণ ডায়াবেটিস। ২০৪০ সালে সেটা দ্বিগুণ হবে।
আগের দিনে মানুষের কায়িক পরিশ্রম ছিল; সে জন্য ডায়াবেটিসের কথা শুনা যায়নি। শুনা গেলেও তা নগণ্য।
প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা ও শত গবেষণা সত্বেও ডায়াবেটিসের প্রকৃত কারণ নির্ণয় করা অাজও সম্ভব হয়নি। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা বলছেন্, যে কোন অজানা কারণে প্যানক্রিয়াসের বিটা সেল ধ্বংস প্রাপ্ত হয়। এর ফলে ইনসুলিন তৈরিতে প্যানক্রিয়াস সম্পূর্ণ অথবা আংশিক অক্ষম হয়ে পড়ে।
মানব দেহে অগ্ন্যাশয় বা প্যানক্রিয়াস নামে একটি অঙ্গ থাকে। এই অঙ্গের প্রান্তীয় অংশে বিটা সেল নামক কিছু কোষ থাকে। এই কোষগুলো থেকে ইনসুলিন হরমোন নিঃসৃত হয়। শরীরে প্রয়োজনীয় ইনসুলিনের অভাবে কিংবা ইনসুলিনের কার্যকারিতা হ্রাস পেলে ডায়াবেটিস রোগ হয়।
অতিরিক্ত মোটা ব্যক্তি যারা অধিক খাদ্য গ্রহণ করেন এবং যারা কম শারীরিক পরিশ্রম করেন তাদের এই রোগ হবার সম্ভাবনা বেশী।
ডায়বেটিস এর লক্ষনসমূহ
* ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।
* খুব বেশি পিপাসা লাগা।
* বেশি ক্ষুধা পাওয়া।
* যথেষ্ট খাওয়া সত্ত্বেও ওজন কমে যাওয়া।
* ক্লান্তি ও দুর্বলতা বোধ করা।
* ক্ষত শুকাতে বিলম্ব হওয়া।
* খোস-পাঁচড়া, ফোঁড়া প্রভৃতি চর্মরোগ দেখা দেওয়া।
* চোখে কম দেখ।
প্রকারভেদঃ ডায়াবেটিসের মূলত চার ধরনের থাকে।
ক) (টাইপ.১)-
এই ধরনের রোগীদের শরীরে ইনসুলিন একেবারেই তৈরী হয় না। সাধারণতঃ ৩০ বৎসরের কম বয়সে (গড় বয়স ১০-২০ বৎসর) এ ধরনের ডায়াবেটিস দেখা যায়। সু্স্থ্য থাকার জন্য এ ধরনের রোগীকে ইনসুলিন নিতে হয়। এই ধরনের রোগীরা সাধারনত কৃষকায় হয়ে থাকেন।
খ) ধরন ২ (টাইপ.২)-
এই শ্রেণীর রোগীর বয়স অধিকাংশ ক্ষেত্রে ত্রিশ বৎসরের উপরে হয়ে থাকে। তবে ত্রিশ বৎসরের নিচে এই ধরনের রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এই ধরনের রোগীদের শরীরে ইনসুলিন তৈরী হয় তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ঠ নয় অথবা শরীরে ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা কমে যায়। অনেক সময় এই দুই ধরনের কারণ একই সাথে দেখা দিতে পারে। এই ধরনের রোগীরা ইনসুলিন নির্ভরশীল নন। অনেক ক্ষেত্রে খাদ্যাভাসের পরিবর্তন এবং নিয়িমিত ব্যয়ামের সাহায্যে এদের চিকিৎসা করা সম্ভব। এই ধরনের রোগীরা বেশীরভাগ ক্ষেত্রে স্থূলকায় হয়ে থাকেন।
গ) অন্যান্য নির্দিষ্ট কারণ ভিত্তিক শ্রেণী-
*জেনেটিক কারনে ইনসুলিন তৈরী কম হওয়া
*জেনেটিক কারনে ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া
*অগ্ন্যাশয়ের বিভিন্ন রোগ
*অন্যান্য হরমোনের আধিক্য
*ঔষধ ও রাসায়নিক দ্রব্যের সংস্পর্শ সংক্রামক ব্যধি
*অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জটিলতা
এই ধরনের রোগী ক্ষীণকায় ও অপুষ্টির শিকার হয়ে থাকে এবং ইনসুলিন ছাড়া অনেক দিন বেঁচে থাকতে পারে। এই ধরনের রোগীর বয়স ৩০ বৎসরের নিচে হয়ে থাকে।
ঘ) গর্ভকালীন ডায়াবেটিস- অনেক সময় গর্ভবতী অবস্থায় প্রসূতিদের ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। আবার প্রসবের পর ডায়াবেটিস থাকে না। এই প্রকারের জটিলতাকে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বলা হয়। গর্ভবতী মহিলাদের ডায়াবেটিস হলে গর্ভবতী, ভ্রুণ,প্রসূতি ও সদ্য-প্রসূত শিশু সকলের জন্যই বিপদজনক হতে পারে। বিপদ এড়ানোর জন্য গর্ভকালীন অবস্থায় ডায়াবেটিসের প্রয়োজনে ইনসুলিনের মাধ্যমে বিশেষভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা ।
ডায়বেটিস এর স্বাভাবিক মাত্রা
খালি পেটে পরীক্ষাটির স্বাভাবিক মাত্রা ৬.১ মিলি মোল/লিটার বা তার কম হলে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত নন। * খাবারের দুই ঘণ্টা পর করতে হয়। এর স্বাভাবিক মাত্রা ১০ মিলি মোল/লিটার বা তার কম হলে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত নন। * যে কোনো সময় রক্তের গ্লুকোজ পরীক্ষা (Random) : এ পরীক্ষাটি দিনের যে কোনো সময় করা যেতে পারে। ওই পরীক্ষাটির স্বাভাবিক মাত্রা ৫.৫ থেকে ১১.১ মিলি মোল/লিটার পর্যন্ত ধরা হয়। * ওরাল গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট (OGTT) : যাদের খালি পেটে FBG ৬.১ এর বেশি কিন্তু ৭.০ মিলি মোল/লিটারের কম কিংবা দিনের যে কোনো সময় ৫.৫ এর বেশি কিন্তু ১১.১ মিলি মোল/লিটারের কম, তাদের এ পরীক্ষাটি করা খুবই জরুরি। কারণ এ পরীক্ষাটির মাধ্যমে কারও ডায়াবেটিস আছে কি নেই সে ব্যাপারে নিশ্চত হওয়া যাবে। এ পরীক্ষাটির জন্য রোগীকে প্রথমে খালি পেটে রক্ত দিতে হবে। এরপর ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে এবং ঠিক দুই ঘণ্টা পর রোগীকে আবার রক্ত দিতে হবে। এই দুই ঘণ্টা রোগী অন্য কোনো খাবার খেতে পারবেন না এবং কোনো ধরনের শারীরিক পরিশ্রমের কাজও করতে পারবেন না। ধূমপান করা যাবে না। এ পরীক্ষায় যে রোগীর খালি পেটে ৭.০ মিলি মোল/লিটারের চেয়ে বেশি এবং দুই ঘণ্টা পর ১১.১ মিলি মোল/লিটারের চেয়ে বেশি হলে তাকে নিশ্চিত ডায়াবেটিসের রোগী হিসেবে চিহ্নিত করা যাবে। নিয়ম হলো একজন সুস্থ-সবল মানুষ প্রতি বছর একবার করে তার রক্তের গ্লুকোজের মাত্রাটি জেনে নেবেন। এতে তিনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত কিনা তা জানতে পারবেন। অনেকে রয়েছেন, তারা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেশি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন; কিন্তু জানেনই না তিনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। আর এ রকমটি হলে এটি যে কোনো সময় আপনার জীবনের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই আজই যে কোনো ডায়াবেটিস সেন্টারে গিয়ে আপনার রক্তের গ্লুকোজের সঠিক মাত্রাটি জেনে নিন ও সুস্থ দেহে নিরাপদ থাকুন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ:
ডায়াবেটিস রোগের কোন ভাইরাস বা কোন এজেন্ট আছে কিনা তা আবিষ্কৃত হয়নি। তাই ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করেই রোগীদের ভাল থাকতে হবে। এ জন্য পরিপূর্ণ শৃংখলাবদ্ধ জীবন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোগী যদি নিজে চান যে তিনি ভাল থাকবেন, তবে ডায়াবেটিস সুনিয়ন্ত্রিত থাকবে এবং পরিপূর্ণ স্বাভাবিক জীবন যাপণ করা সম্ভব।
১. রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এটিই প্রথম ধাপ।
২. ব্যায়াম করুন: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট শারীরিক ব্যায়াম করুন।
৩. খাবার: ডায়াবেটিসের ডায়েট এমন নয় যে, আপনার সব প্রিয় খাবার খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ মত পরিমিত মাত্রায় আপনার পছন্দের খাবার খেতে পারেন।
৪. পায়ের যত্ন নিন: ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের ক্ষতের সমস্যা হয় বেশি।
৫. চোখের যত্ন নিন: চোখের রেটিনা ক্ষয় হয়ে যাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের অন্যতম সমস্যা।
৬. ডায়াবেটিক রোগীদের খাদ্যাভাস এমনভাবে গড়ে তোলা দরকার যাতে শরীরের ওজন কাম্য সীমার উপরে বা নীচে না যায়।
৭. খাদ্য তালিকায় ভাত, রুটি ইত্যাদির পরিমান কমিয়ে পরিবর্তে শাকসব্জী বাড়িয়ে দিতে হবে; আঁশযুক্ত সাক শবজী প্রচুর পরিমানে খাওয়া যাবে।
৮. মিষ্টি জাতীয় খাবার (কেক, পেস্তি, জ্যাম, জেলি, মিষ্টি, ঘনীভূত দুধ, মিষ্টি বিস্কুট, সফট ড্রিক, চায়ে চিনি ইত্যাদি) খাওয়া যাবেনা।
৯. নির্দিষ্ট সময়ে খাবার খেতে হবে। ঘি, মাখন, চর্বি, মাংস ইত্যাদি কম খেতে হবে।
১০. যথা সময়ে ঘুমাতে হবে এবং সকল ধরণের দুশ্চিন্তা হতে মুক্ত থাকতে হবে।
১১. ধূমপান, মদ পান এবং হোটেলের খাবার পরিপূর্ণভাবে পরিহার করতে হবে।
ডায়াবেটিক কোমা-
ইনসুলিন নির্ভর রোগীদের সাধারণত ডায়াবেটিক কোমা হয়ে থাকে। অপর্যাপ্ত ইনসুলিন নিলে বা ইনসুলিন নির্ভরশীল রোগী ইনসুলিন একেবারে না নিলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বিপর্যয় দেখা দেয়। ইনসুলিনের অভাবে রক্তের শর্করা শরীরের কাজে লাগতে পারে না, তখন তাপ ও শক্তির জন্য দেহের সঞ্চিত চর্বি ব্যবহার হতে থাকে। তীব্র প্রতিক্রিয়া স্বরুপ রোগীর মারাত্নক অবস্থাকে ডায়াবেটিক কোমা বলে।
ডায়াবেটিক কোমার লক্ষণ
* প্রস্রাবে শর্করার পরিমাণ খুব বেশী বেড়ে যাওয়া।
* খুব বেশী পিপাসা লাগা।
* ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।
* অত্যন্ত বেশী ক্ষুধা লাগা।
* খুব অসু্স্থ বোধ হওয়া।
* বমি ভাব হওয়া।
* দুর্বলতা বোধ হওয়া।
* ঝিমানো ।
* শ্বাস কষ্ট হওয়া।
* দ্রুত শ্বাস নেওয়া।
* মাথা ধরা।
* চোখে ঝাপসা দেখা।
* শরীর নিস্তেজ হওয়া।
প্রতিকার ও পরামর্শ ঃ~
ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য যা আমাদের করা দরকার তা হলো মহান আল্লাহতায়ালার নির্দেশিত পথে চলা এবং নৈতিকতাবোধে উজ্জীবিত হয়ে প্রতিটি কাজ করা। এর ফলে জীবনের প্রতিটি তরে শৃংখলা স্থাপিত হবে। আর শৃংখলাই হলো ডায়াবেটিসসহ সকল মারাত্মক রোগের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিকার। প্রয়োজনে উইনানী অায়ুর্বেদিক হোমিও এলোপ্যাথিক সকল চিকিৎসা পদ্ধতিতে উন্নত চিকিৎসা সেবা পাওয়া সম্ভব।
ডাঃ এ এইচ এম কামাল হোসেন
ভি ডি অার এম এন্ড ডি এ এম এস
রেজিঃ নং ১১৩৬
ক্যাটাগরি -এ
ঢাকা।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪
ANIKAT KAMAL বলেছেন: অাপনাকেও অফুরান শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা
২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: সুন্দর, গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২০
ANIKAT KAMAL বলেছেন: অকৃত্রিম অভিবাদন
৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
মোঃ ফখরুল ইসলাম ফখরুল বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২২
ANIKAT KAMAL বলেছেন: অাপনাকেও প্রাণঢালা অভিনন্দন
৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৮
সনজিত বলেছেন: কিছু জানা আর কিছু জানা ছিলো না-
যা হোক গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
ANIKAT KAMAL বলেছেন: জানা অজানার মধ্যে দিয়েই অামাদের পথচলা ও বেঁচে থাকা
৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭
নতুন নকিব বলেছেন:
+++ এবং প্রিয়তে পোস্ট।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫
ANIKAT KAMAL বলেছেন:
অানেক অনেক ভালোলাগায় সিক্ত হলো মন। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন অনুক্ষণ
৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ মাফ করুক।
লেখাটা দুই বার পোষ্ট হয়েছে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮
ANIKAT KAMAL বলেছেন: লেখাটা দুই বার পোষ্ট হয়েছে~এটা সত্য বন্ধু অাজ ডায়াবেটিস দিবস হিসেবে পূণরায় কেমন অাছেন । ভালো থাকেন
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭
নজসু বলেছেন:
ধন্যবাদ।
গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।