নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
***জরুরী কিছু তথ্য জেনে নিন***
★গরুর দুধ খেলে কোলেস্টেরল বাড়েনা বরং কমে। তবে কিডনি ডেমেজ হলে খাওয়া যাবে না।
★যদি আপনার পায়ে ক্ষত থাকে তবে পায়ে কোন প্রেশার দিবেন না।
★আপনি হাঁচি দিলে ২ গজের মধ্যে জিবাণু ছড়ায় তাই নাকে রুমাল দিয়ে নিন। হাদীস মতে এক হাঁসিতে তিন হাজারের বেশি জীবাণু থাকে।
★বাচ্চাদের রোটা ভাইরাস টিকা প্রথম ডোজ ৫ মাসের মধ্যে দিতে হবে। ৫ মাস পর টিকা দেয়া যাবেনা।
★আপনি জানেন কি? রোজ তিনবার মল ত্যাগ বিলাসিতার নিদর্শন। তবে ক্ষেত্রবিশেষে তিন দিনে একবার মল ত্যাগও অস্বাভাবিক নয়।
★সবচেয়ে নিরাপদ ঘুমের ঔষধ হল Tab. Lexotenil 3mg (redaint pha.) 0+0+1খেতে পারেন।
★আপনি যখন অনেক সময় বসে কাজ করবেন তখন দয়া করে মেরুদণ্ড সোজা রাখবেন।
★গায়ে এলার্জির জন্য চাকাচাকা হয় তারা
Tab. Xyril 25mg 1+1+2 (opsonin pha.)খেতে পারেন।
★দয়া করে খুব সহজেই এন্টিবায়োটিক খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
★দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করার সময় মেরুদন্ড সোজাকরে বসে কাজ করার চেষ্টা করবেন।
★দীর্ঘক্ষণ একটানা কম্পিউটারে কাজ করার সময় কম্পিউটার হতে চোখ সরিয়ে নিয়ে চোখকে বিশ্রাম দিবেন । সম্ভব হলে সবুজ দৃশ্যের দিকে তাকিয়ে থাকবেন।
★আপনি কি জানতে চান আপনি ওভার না আন্ডারওয়েট BMI ক্যালকুলেটর ডাউনলোড করে হিসাব করুন৷
সুস্থ থাকার ১০ সূত্রঃ
.
১. প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠে দুই অথবা তিন কি.মি. হাঁটুন ।
এরপর গোসল করে প্রার্থনা করুন ।
এতে মন এবং প্রাণ উভয়ই সতেজ থাকবে ।
.
২. সব সময় সোজা হয়ে বসুন ।
.
৩. যখনই খাবার খাবেন তখন ভালো করে চিবিয়ে খাবার গ্রহণকরুন ।
এতে পাচন ক্রিয়া ঠিক থাকবে ।
মোটা হওয়ার প্রধান কারণ হলো তৈলাক্ত এবং মিষ্টিজাতীয়খাবার খাওয়া ।
তাই এ ধরনেরখাবার খুব কম খান ।
.
৪. সম্ভব হলে সপ্তাহে একদিন উপোস করে শরীরে খাবারের সমতা বজায় রাখুন ।
.
৫. গাড়ি থাকলেও খুব বেশিগাড়ি চালাবেন না ।
বেশিরভাগ সময় হেঁটেই কাজসারুন ।
এতে করে পায়েরমাংসপেশীর ব্যায়াম হবে ।
আপনি দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতেপারবেন ।
.
৬. বেশি পরিমাণে সবুজ শাক -সবজি আর ফলমূল খান ।
.
৭. নিজের সব কাজ নিজেই করার চেষ্টা করুন ।
.
৮. ব্যস্ত থাকাটা শরীর ও মন—দুয়ের পক্ষে ভালো ।
তাই কাজে যতটা সম্ভব ব্যস্ত থাকুন ।
.
৯. আপনার রুচি ও ব্যক্তিত্ব অনুয়ায়ী পোশাক পরিধান করুন।
.
১০. শরীরের নিয়মিত যত্ন নিন।
দোয়াঃ সূরা আল বাকারাহ - ২:২৮৬
رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَآ إِن نَّسِينَآ أَوْ أَخْطَأْنَا ۚ رَبَّنَا وَلَا تَحْمِلْ عَلَيْنَآ إِصْرًا كَمَا حَمَلْتَهُۥ عَلَى ٱلَّذِينَ مِن قَبْلِنَا ۚ رَبَّنَا وَلَا تُحَمِّلْنَا مَا لَا طَاقَةَ لَنَا بِهِۦ ۖ وَٱعْفُ عَنَّا وَٱغْفِرْ لَنَا وَٱرْحَمْنَآ ۚ أَنتَ مَوْلَىٰنَا فَٱنصُرْنَا عَلَى ٱلْقَوْمِ ٱلْكَٰفِرِينَ
হে আমাদের রব! আমরা যদি ভুলে যাই, অথবা ভুল করি তাহলে আপনি আমাদেরকে পাকড়াও করবেন না। হে আমাদের রব, আমাদের উপর বোঝা চাপিয়ে দেবেন না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর চাপিয়ে দিয়েছেন। হে আমাদের রব, আপনি আমাদেরকে এমন কিছু বহন করাবেন না, যার সামর্থ্য আমাদের নেই। আর আপনি আমাদেরকে মার্জনা করুন এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আর আমাদের উপর দয়া করুন। আপনি আমাদের অভিভাবক। অতএব আপনি কাফির সমপ্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন।
রব্বানা- লা-তুআ-খিয্না য় ইন্নাসী য় না-আও আখ্ত্বোয়ানা-, রব্বানা- অলা-তাহ্মিল্ ‘আলাইনায় ইছরান কামা-হামাল্তাহূ ‘আলাল্লাযীনা মিন্ ক্বাব্লিনা-, রব্বানা- অলা-তুহাম্মিল্না- মা-লা-ত্বোয়া-ক্বাতা লানা-বিহ্;অ’ফু ‘আন্না-অর্গ্ফি লানা- র্অহাম্না- আন্তা মাওলা-না- ফান্ছুরনা- ‘আলাল্ ক্বাওমিল্ কা-ফিরীন্
* আসসালামু আলাইকুম।
"প্রকাশ্য পাপের চেয়ে গোপন পাপ গুলো বেশি ভয়ংকর হয়।"
১১ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২৩
ANIKAT KAMAL বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো পোষ্ট।
১১ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৩৩
ANIKAT KAMAL বলেছেন: অান্তরিক অভিবাদন
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৫৫
কনফুসিয়াস বলেছেন: চমৎকার লেখনী। ধন্যবাদ ।
১১ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:১৭
ANIKAT KAMAL বলেছেন: চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াস ভাই অাপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এত সুন্দর নাম এর জন্য। তাঁর শ্রেষ্ট বাণী " শিশু এবং ফুল দুটিই চির পবিত্র"
৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।
১২ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৪২
ANIKAT KAMAL বলেছেন: অাপনার অনিন্দ সুন্দর ভাবনার জন্য অন্দি সুন্দর অভিন্দন
৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১৪
অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: আপনার ব্লগে এসে মনটাই ভালো হয়ে গেল।
১২ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৪৫
ANIKAT KAMAL বলেছেন: অাপনার চির সুন্দর মম্তব্যের জন্য মনে হলো ব্লগ ভুবন অামার জীবনের অনন্য পাপ্তি উপহার দিল শুভ কামনা নিরন্তর
৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৪৭
আরোগ্য বলেছেন: দারুণ পোস্ট। দুইটা ট্যাবলেটই ঘরে আছে।
১২ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৫৩
ANIKAT KAMAL বলেছেন: মন্তব্যের অনন্য উপহার শুধুই অাপনার জন্য ভালো থাকবেন ভালোবেসে
৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১:২৪
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: খুব উপকারী পোস্ট। ধন্যবাদ জানবেন...
এটা মেনে চলার চেষ্টা করব..
১. প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠে দুই
অথবা তিন কি.মি. হাঁটুন ।
এরপর গোসল করে প্রার্থনা করুন ।
এতে মন এবং প্রাণ উভয়ই সতেজ থাকবে ।
.
১২ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
ANIKAT KAMAL বলেছেন: অাসুন, সুস্থ্য থাকার জন্য চেষ্টা করি
"Health is the root of all happiness" স্বাস্থ্যই সকল সুখের মুল। ধ্রুব সত্য কথাটির তাৎপর্য তখনই অামরা উপলদ্ধি করি যখন অামরা অসুস্থ হয়ে পড়ি। "Blessings are not valued till they are gone". অর্থাৎ দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যদা বুঝা যায় না । বেশির ভাগ অসুখ বিসুখ অসাবধানতা ও অসতর্কতার কারণে হয়ে থাকে। অামরা জানি "prevention is better than cure" চিকিৎসার চেয়ে প্রতিকার ভালো। রোগের কারণে শরীরের অঙ্গপ্রতঙ্গগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ক্ষেত্র বিশেষে ক্ষতিগ্রস্থ অংগগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে অানা কঠিন হয়ে পড়ে।
মানুষ তার জীবনকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে। অার এত বেশি ভালোবাসে বলেই বেঁচে থাকার জন্য প্রাণান্তকর সংগ্রাম করে। সকল সুস্থতা বেঁচে থাকা কিন্তু সকল বেঁচে থাকা সুস্থতা নয়। অর্থাৎ বাঁচা= সংগ্রাম, অার সুস্থতা= সংগ্রাম+বাঁচা।
বয়সের ঘেরাটোপে যুক্তি, ব্যায়াম, সুষম খাদ্য, ঔষধ সবই যেন ব্যর্থতার নিদর্শন। তবু ও সুষম খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম, পরিমিত ভোজন, নিয়মমত সঠিক সময়ে অাহার - বিহার ও সতর্কতা -সচেতনতা অামাদের অায়ুস্কাল পর্যন্ত ভালো থাকতে সহায়তা করে।
মানবদেহ প্রতিনিয়তই অসুখ বিসুখের সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয়। যখন অসুখ বিসুখের কারণে ভোগান্তি অার বিড়ম্বনার সৃষ্টি হয় তখন সুস্থতার কি গুরুত্ব তা উপলদ্ধি যায়। তাই অাসুন, সুস্থ থাকার বিধি নিষেধ মেনে চলি± (দিনচর্চা ও রাত্রিচর্চা)
১। রাতের খাবার ১০ টা হতে ১১ টার মধ্যে শেষ করতে হবে।
২। রাতের খাবার পর ধর্ম মতে কমপক্ষে ৪০ কদম হাঁটতে হবে।
৩। দন্ত চিকিৎসকের মরামর্শ মতে ব্রাশ করতে হবে।
৪। স্রষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে হবে।
৫। সকাল ৫টা হতে ৬ টার মধ্যে ঘুম থেকে উঠতে হবে।
প্রবাদ বাক্যে বলা হয়ে থাকে Early to bed and early to rise makes a man healthy, wealthy & wise. (অর্থাৎ সকাল সকাল ঘুমোতে যাওয়া ও সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠা ব্যক্তি স্বাস্থ্যবান, সম্পদশালী ও জ্ঞানী হয়।
৬। অাবার সকালে ব্রাশ করতে হবে।
৭। ব্যায়াম করতে হবে।
৮। গোসল করতে হবে।
৯। যার যার ধর্মের বিধান মতে প্রার্থনা করতে হবে।
১০। ঘুম থেকে উঠেই প্রতিদিন সকালে কমপক্ষে দু'গ্লাস বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। এতে শরীরে সতেজতা ও সজীবতা ফিরে অাসবে। অামরা জানি পানির অপর নাম জীবন। এই পানি অাপনাকে সুস্থ্য রাখার টনিক হিসেবে কাজ করবে। সারাদিনে ৬/৮ লিটার পানির প্রয়োজন হয় পূর্ণবয়স্ক একজন মানুষের জন্য।
১১। দুপুরে খাবার পর কমপক্ষে ১৫ হতে ২০ মিনিট বিশ্রাম নিতে হবে।
১২। "An apple a day keeps the doctor away"
অর্থাৎ চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে কমপক্ষে একটি অাপেল খেলে চিকিৎসকের কাছে ধর্না দিতে হয় না।
১৩। " Sound mind is a sound body" মনটাকে সব সময় সতেজ রাখার প্রচেষ্টা অাপনাকে অনেকাংশে সুস্থ্য রাখতে সহায়তা করবে।
১৪। এক টুকরো বিশুদ্ধ হাসির পরশ অাপনাকে সুস্থ্য রাখতে ও অায়ু বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।
১৫। "man can do everything" মানুষের অসাধ্য কিছুই নেই। সত্য সততা অার হালাল জীবিকা মানুষের অায়ু বৃদ্ধি করে।
১৬। ধুমপান পরিহার করি, মাদক মুক্ত জীবন গড়ি। ( smoking is harmful to health. This is the cause of canser.)
১৭। প্রচুর পরিমাণ অাঁশযুক্ত খাবারের অভ্যাস করা উচিত।
১৮। পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ । "cleanliness is next to Godliness" ইহা স্রষ্টা ভক্তিরও লক্ষন। পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অাপনাকে রোগ-ব্যাধির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলতে সাহায্য করবে।
১৯। চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, বায়ু পিত্ত কফ তিনটি প্রকোপিত হলেই মানুষের অসুখ বিসুখ হয়ে থাকে সেজন্য সচেতন থাকতে হবে অনুক্ষণ।
২০। Too much of everything is very bad/ excess is very bad অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না তাই অতিরিক্ত ব্যায়াম অতিরিক্ত পরিশ্রম অতিরিক্ত ভোজন সবকিছুর দিকে সজাগ সচেতন থাকতে হবে।
২১। মল মুত্র হাঁচি শুক্র অধোবায়ু বমি উদগার হাইতোলা ক্ষুধা পিপাসা নিদ্রা শ্রমজনি নিশ্বাস কাশির বেগ অাবেগ অনভূতি কান্না বীর্যের বেগ অানন্দ উচ্চাসের বেগ এক কথায় প্রাকৃতিক কোন স্বাভাবিক বেগকে ধারণ করা যাবে না ।
২২ । কিছু পরামর্শ বা উপদেশঃ~(শিফা ও শেফা)
দৈনিক ১টি অাপেল খান। ডাক্তার লাগবে না!
দৈনিক ৫টি বাদাম খান কোন ক্যান্সারের অাশঙ্কা থাকবে না!
দৈনিক ১ টি লেবু খান কোন ফ্যাট হবে না!
দৈনিক ১ গ্লাস দুধ খান কোনও হাড়ের সমস্যা হবে না!
দৈনিক ১২ গ্লাস পানি পান করুন কোন ত্বকের সমস্যা থাকবে না!
দৈনিক ৪ টি খেজুর খান কোন দুর্বলতা থাকবে না!
** ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় এবং আপনার হজমে সাহায্য করবে।
ঘুমানোর সময় ডান কাত হয়ে ঘুমান হার্ট এটাকের অাশংকা থাকবে না।
** প্রতিদিন একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন তিন / পাঁচ লিটার পানি আপনাকে সকল রোগ থেকে দূরে রাখবে।
**নবীজি বলেন,,"যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে ৭ টি আজওয়া খেজুর খায়,তার ওপর বিষ ও জাদু কোন প্রভাব ফেলতে পারেনা!(বুখারী ৭:৬৫:৩৫৬)
দৈনিক ৫ বার প্রার্থনা ও যোগ-ব্যায়াম করুন কোন টেনশন, উত্তেজনা থাকবে না!
দৈনিক ৮ ঘন্টা ঘুমান খুশি মনে সতেজ অার অানন্দে থাকুন!
৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ২:২০
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আমার প্রতিউত্তরে যে উপকারী, যে বড় লেখা দিয়েছেন যে ধন্যবাদ দিলেও ছোটবম হবে
ভালবাসা অবিরাম...
মন্তব্যটা পোস্ট করে দিতে পারেন।
শুভ রাত্রি...
৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সুমন কর বলেছেন: দোষ নেই, পড়ে নিলাম। কিন্তু তিন দিনে একবার মল ত্যাগ কি স্বাভাবিক !!
১০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৮
মাহের ইসলাম বলেছেন: তথ্যবহুল এবং উপকারি।
ভালো লাগলো।
শুভ কামনা রইল।
ভালো থাকবেন।
ঈদ মোবারক।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:১৬
নজসু বলেছেন:
চমৎকার পোষ্ট।