নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি,আমি স্বপ্ন দেখাতে ভালবাসি। আমি আশায় জাগতে ভালবাসি, আমি আশা জাগাতে ভালবাসি। আমি মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে ভালবাসি।। -আরজু পনি

আরজু পনি

https://www.facebook.com/arjunasrinpony.author

আরজু পনি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাবলিক টয়লেট: লজ্জিত নগরায়ন

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৬



ঘটনা ১:
উর্মি তাঁর বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে স্কুলের কাছেই অপেক্ষা করে। কেননা বাসায় যেতে আসতে এই জ্যামের শহরে যে সময় লেগে যাবে তাতে স্কুলের কাছাকাছি হাঁটা, বসে অপেক্ষা করাই তাঁর কাছে শ্রেয় মনে হয়। কিন্তু মুশকিল হলো তাঁর কিছুক্ষণ পরপরই ব্লাডারের চাপে টয়লেটে যেতে হয়। সোজা বাংলায় হলো প্রস্রাবের বেগ সামলানো তাঁর কাছে বেশ কষ্টকর হয়ে যায়। তাই আশে পাশে টয়লেটের খোঁজ রাখা তাঁর জন্যে অতীব জরুরী। তখনও ধানমন্ডি লেকের ধারে পাবলিক টয়লেট স্থাপন করা হয় নি। সেই কষ্ট সামলাতে সামলাতে বাচ্চা ততদিনে কিছুটা বড় হয়ে গেছে। স্কুল বদলে অন্য স্কুলে চলে গেছে। পরের ঘটনা অজনা।

ঘটনা ২:
চৈতির বাচ্চা ধানমন্ডি এলাকার এক স্কুলে পড়ে। অনেকটা সময় বাচ্চার জন্যে অপেক্ষা করতে স্বাভাবিক ভাবেই তাঁকে টয়লেটে যেতে হয়। প্রথমদিকে অত্র এলাকায় পাবলিক টয়লেট না থাকায় আশে পাশের শপিং মলগুলোতে যেতে হতো উইন্ডো শপিং-এ পাশাপাশি সেইসব শপিংমলগুলোর ওয়াশরুম ব্যবহারের সুযোগটা চৈতি হাত ছাড়া করতো না।
পরবর্তীতে নিজে যখন ধানমন্ডি এলাকার পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করতো তখন ঢোকার সময় দেখতে পেতো পুরুষকুলের কেউ কেউ লেকের পাড়েই মুত্র বিসর্জনের কাজটি সেরে নিচ্ছে।

ঘটনা ৩:
সায়েন্স ল্যাবরেটরির ওভারব্রিজ পার হতে গিয়ে আমি নিজেই একেবারে কাচা মলের উপর পা দিয়ে ফেলেছিলাম। রীতিমতো লাফ দিয়ে সেখান থেকে রক্ষা পেলেও সিড়ির মুখে আরেক দফায় কাচা মলের সাক্ষাত মোটেই সুখকর অনুভূতি ছিল না।

সাইন্সল্যাব মোড়ের ওভার ব্রিজের উপর


সাইন্স ল্যাব ওভার ব্রিজের সিড়ির সামনে



ঘটনা ৩.১:
৩.১ একারণেই যে একই স্থানের ঘটনা এটা। সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকা দিয়ে যারা যাতায়াত করেন তারা নিশ্চয়ই ওভার ব্রিজের নিচে দূর্গন্ধযুক্ত তরলের সাক্ষাত পান নি এমন হতেই পারে না। রীতিমতো সয়লাব হয়ে থাকে মুত্র বিসর্জনের দগদগে সাক্ষি হয়ে থাকা সেই ফুটপাথ।

ঘটনা ৪:
খোদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এলাকা- খাদ্য পুষ্টি ভবন পার হওয়ার কয়েকগজ দুরেই মুত্রের দূর্গন্ধযুক্ত পরিবেশের সন্ধানও আশা করি অনেকেই পেয়ে থাকবেন। কাজটি কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা করে না। করে রিক্সা চালক বা এই শ্রেণির মানুষগুলো।

এবার আর আলাদা করে ঘটনা নয়। ঢাকা শহরের অনেক এলাকাতেই ফুটপাথ দখল করে থাকে মুত্রের দূর্গন্ধযুক্ত তরল। পথচারী কখনো একটু বাঁকা হয়ে কখনো লম্ফ দিয়ে সেসব এলাকা পার হয়ে যাচ্ছে নাকে হাত চাপা দিয়ে। কখনো বা কখনো মনে মনে বা ফিসফিস করে গালিও দিচ্ছে অপকর্মকারীদের উদ্দেশ্যে।
আবার যারা নারীতো বটেই পুরুষও যত্রতত্র টয়লেটে যেতে পছন্দ করেন না তারা ঘরের বাইরে গেলে পানি পান করেন না বা অনেকক্ষণ প্রশ্রাব চেপে রাখেন। যা শরীরের জন্যে খুবই ক্ষতিকর।

দায়ী কে?
দায়ী কে? এই কথায় অনেকেই অনেকভাবে বলতে পারেন।

১. প্রথম দিকের যে ঘটনার কথা বললাম সেক্ষেত্রে ঢাকা শহরের অপ্রতুল পাবলিক টয়লেট তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

২. পাবলিক টয়লেট কাছাকাছি থাকার পরও আর্থিক সঙ্গতিপূর্ণ মানুষদের সম্পর্কে বলতে গেলে বলতে হয় তারা সচেতন নাগরিক নয় কোনভাবেই। ১০টাকা খরচ করে পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করবে না। কিন্তু নিজের সন্তানকে সচেতন বানাতে উঠে পরে লেগে থাকেন দিবানিশি।

৩. হাতের নাগালেই পাবলিট টয়লেট না থাকায় নিম্ন চাপের সম্মুখিন হলে তখন ফুটপাথই টয়লেটের অভাব পূরণ করে।

৪. কখনো কখনো শোনা যায় পুরুষকুল নিজেদের পুরুষত্ব জাহির করতেও নাকি এই কাজটি করে থাকেন। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে এই কথায় বিশ্বাসী নই।

৫. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় এমন কোন টয়লেট নেই যা খুব সহজেই বহিরাগতরা ব্যবহার করতে পারেন। সে যেই শ্রেণিরই হোক না কেন। সেখানকার কোন শিক্ষার্থীকে বহন করে আনা কোন রিক্সা চালক বা সিএনজি চালক নিশ্চয়ই টিএসসির ভেতরের টয়লেট ব্যবহারের সাহস রাখে না। আর সাধারণ বহিরাগতদের জানারও সুযোগ নেই টিএসসি বা আর্টস বিল্ডিংয়ের ভেতরের টয়লেটের খবর।

৬. অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার কী অবস্থা তা সংশ্লিষ্টরাই বলতে পারবে।

কিছু ভাবনা:
আমি নগর পরিকল্পনাবিদ নই। একেবারে সাধারণ একজন নাগরিক। কিন্তু এই ব্যাপারগুলো খোঁচায় প্রায়শই। অনেককেই খোঁচায় ধারণা করতে পারি। নগর নিয়ে, পাবলিক টয়লেট নিয়ে কোন আইন জাতীয় কিছু আছে কিনা একটু খোঁজ নিয়ে পেলাম-

বাংলাদেশের সুষ্ঠু নগরায়নের স্বার্থে প্রস্তাবিত নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা আইন-২০১৫তে বলা হয়েছে-
২(৬) “নগর” বলিতে এইরূপ যে কোন একটি এলাকা, যাহা পারিপার্শ্বিক পল্লী এলাকা অপেক্ষা
বর্ধিষ্ণু, পুঁজিঘন ও উচ্চ জন-ঘনত্ব সম্পন্ন এবং উন্নততর (নূন্যতম) নাগরিক সেবা-সুবিধা
সম্বলিত ও সংখ্যাগরিষ্ঠ অ-কৃষিনির্ভর পেশাজীবী লইয়া গড়িয়া উঠা ক্রমাগত পরিবর্তনশীল
একটি সুনির্দিষ্ট ক্ষেত্র (space)-কে বুঝাইবে যেখানে সকল পুঁজির (Economical, Social, Ecological etc.) ক্রমাগত বিকাশ লাভ করিবে

এখানে সরাসরি পাবলিক টয়লেট নিয়ে কোন কথা না থাকলেও উন্নততর নাগরিক সেবা-সুবিধার কথা বলা হয়েছে। এই নাগরিক সেবা দিতেই বর্তমানে কাঠাল বাগান এলাকায়, তেজগাঁও এলাকায় উন্নত সেবার পাবলিক টয়লেট চোখে পড়ে। যা অর্থের বিনিময়ে ব্যবহার করা যায়। আরো চোখে পড়ে কাটাবন এলাকায়, মহাখালি এলাকায় এবং কাকলী (এলাকাটা বনানীও হতে পারে নিশ্চিত নই)তে মোবাইল টয়লেট-এর ব্যবস্থা দেখা যায়। নিঃসন্দেহে ভালো উদ্যোগ।


কিন্তু আমার চোখে এখন পর্যন্ত এমন কোন পাবলিক টয়লেট চোখে পড়ে নি যা বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ ভিক্ষুক, দিন মজুর, শ্রমিক শ্রেণি যারা অর্থের দুশ্চিন্তা না করেই পাবলিট টয়লেট ব্যবহার করতে পারে।
সচেতন মানুষ এই শ্রেণির কথা ভেবেছিল কিন জানি না তবে বিনামূল্যে পাবলিক টয়লেট এর দাবী জানানো হয়েছে গত ১৯ শে নভেম্বর ২০১৬ সালের বিশ্ব টয়লেট দিবসে


একবার ধানমন্ডি তাকওয়া মসজিদের পাশের লেকের ধারের টয়লেটটিতে কিছুদিনের জন্যে একটি প্রিন্ট করা কাগজ সাঁটা চোখে পড়লো।
নামাযের সময় মুসুল্লিদের জন্যে টয়লেট ফ্রি।

নিঃসন্দেহে এটিও ছিল সচেতন মানুষগুলোর ভালো একটি উদ্যোগ।তবুও কিছু মানুষ নামায পড়ার আগে বিনামূল্যে টয়লেট ব্যবহার করার সুযোগ পেতো। যদিও পরবর্তীতে তা আর চোখে পড়ে নি।
আমাদের মাননীয় ধর্মমন্ত্রীর একটি উদ্যোগ অনেকের কাছেই নিন্দাজনক মনে হলেও আমার মনে হয়েছিল তবুও কিছু মানুষ যত্রতত্র মল মুত্র ত্যাগ থেকে বিরত হয়ে ধারে কাছের পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করবে এবং মসজিদে গমন করবে।

ঢাকা শহরের অনেক দেয়ালেই দেখা যায় এমন সব লেখা


মানুষকে সচেতন করতে এসেও সতর্ক করে দেয়ার ঘটনাও অহরহই ঘটছে


সচেতন নাগরিকরাো এর উদ্যোগে পিছ পা হচ্ছেন না। ছবিটি ২০১৪ সালের পাবলিক টয়লেট দিবসের।



সচেতন ব্লগাররাও পিছিয়ে নেই এই পাবলিক টয়লেটের আন্দোলন থেকে। ব্লগে বিভিন্ন সময়েই দেখা যায় টয়লেট নিয়ে লিখতে। সরাসরি পথে নেমেও আন্দোলনে অংশ নেয়া ব্লগারও রয়েছে।

এই ছবিতে সহব্লগার শোভনও আছেন অন্যান্যদের সাথে।

ঢাকা দক্ষিণের মেয়র সাঈদ খোকন ঘোষণা দিয়েছেন ২০১৭ সালের মধ্যে ১০০টি পাবলিট টয়লেট নির্মানের। দেখা যাক ২০১৭ সালের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি তাঁর দেয়া কথার বাস্তবায়ন করতে কতটুকু সক্ষম হন।


ছবি: ১, ৪, ৫,৯ এবং ১০ নম্বর ছবিগুলো নেট থেকে নেয়া।
২, ৩,৬,৭,৮ আমার নিজের ক্যামেরায় তোলা
১ নং ছবিটা Shefan AL Emon এর ক্যামেরায় তোলা

মন্তব্য ৯৭ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৯৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৩

প্রামানিক বলেছেন: ঢাকা শহরের প্রত্যেক রাস্তার মোড়ে মোড়ে টয়লেট স্থাপন করা দরকার।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৮

আরজু পনি বলেছেন:
ঢাকা শহর যে পরিমাণ ব্যস্ত একটি শহর এবং এখানে মানুষের যে পরিমাণ বসতি ও যাতায়াত তাতে মোড়ে মোড়ে টয়লেট থাকা খুবই জরুরী।

মতামত দেবার জন্যে অনেক ধন্যবাদ ছড়াকার।
ভালো থাকুন সবসময়।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: বিনামূল্যে পাবলিক টয়লেট নিশ্চিত করা জরুরী। একমত!!!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৬

আরজু পনি বলেছেন:

মতামতের জন্যে অনেক ধন্যবাদ, শোভন।

উভয় প্রকার টয়লেটই থাকতে পারে। তবে শ্রমিক শ্রেণির চিন্তা করে বিনামূল্যে টয়লেট খুব জরুরী। কারণ তারাও ভোট দিয়ে থাকেন। কাজেই সুবিধা পাওয়ার অধিকার তাদেরও আছে।
নইলে ব্রিজের উপরে নিচে পোস্টের ছবির মতোই নোংরাময় হয়ে থাকবে যাতায়াতের পথ।

অনেক শুভকামনা রইল।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: 'পুষ্টি'তে আর এমন কি
লাইব্রেরিটার পিছনে;
গিয়েছিনু আমিও কত
টাংকি খালির মিশনে।

''কলা''র আরো করুন দশা
বাথরুমে যা ছিরি;
পাঁচ বছরে যাইনি কভু
খাওন দিলেও ফিরি।(ফ্রি)

''কমার্সে''তে ছিলো ভালোই
সমস্যাটা মগো;
'কলা'র ছাওয়াল কমার্সে যেতে
লাগতো বড়ই ইগো।

জানোইতো 'কলা' মানে
ক্যাম্পাসে রাজা;
যাইনাকো যথা-সেথা
চারুফারু, যা যা।

এই দ্বন্দ্বেতে ভুগে
ছাত্র জীবনখানা;
দাঁড়িয়ে সেরেছি কাম
পাঁচটি বছর টানা। ;)

পোষ্টখানা বেশ খাসা
ঝামেলাটা ছবিতে;
কেন দিলে ছবিখানি
ফুটওভারে লবিতে?? /:)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪০

আরজু পনি বলেছেন: ছড়ায় ছড়ায় সত্যিটাই বলেছেন।

কলাভবনের নিচতলায় মেয়েদের ওয়াশরুমে প্রায় নিয়মিতই সিরিয়াল ধরে দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায় । ক্লাসে যেতে দেরী হলো কি না বা ভার্সিটির বাসটি মিস হয়ে গেল কি না সেখবর কে রাখে

-------
শেষ প্যারায় ছবিটা নিয়ে বলেছেন। এগুলো হচ্ছে নির্মম বাস্তবতা। আমি নিজেও এই ছবি দেখে বিব্রত হই। কিন্তু আমরা সাধারণ পথচারীরা কী দুর্ভোগ পোহাচ্ছি তা কি মেয়র সাহেবদ্বয় জানেন? না জানেন উপরতলার মানুষজন? তারা শুধু কথায় নয় এই ছবি দেখে বিবমিষার উদ্যেক হওয়ার পর যদি কিছুটা বুঝতে পারেন।

তারপরও বাজে বাস্তবতা তুলে ধরার জন্যে দুঃখ প্রকাশ করছি। কিন্তু এই মানুষগুলোও ভোট দিয়েই তাদের দায়িত্ব পালন করে...ভোট পাওয়ার পরের দায়িত্বটুকু পালন করার দায়িত্ব যেনো দায়িত্ববানরা ভুলে না যান।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫১

প্রামানিক বলেছেন: ঢাকা শহরে বর্তমানে প্রচুর মহিলা চাকরী করেন, প্রত্যেক দিন তাদেরকে চাকরীর কারণেই রাস্তায় বের হতে হয়। আবার বাচ্চাদের স্কুলে আনা নেয়ার কারণেও অনেক মায়েকে রাস্তায় বের হতে হয়। বেশিরভাগ মহিলাকেই অনেক দূর থেকে অফিসে বা স্কুলে যাতায়াত করতে হয়। সমস্যা হচ্ছে প্রকৃতির ডাকে পুরুষরা যেখানে সেখানে বসতে পারলেও মহিলাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। রাস্তায় তাদের কি যে বিপদ হয় সে বিষয়ে একটু চিন্তা করলেই বোঝা যায়।

আবার অনেক ভদ্রলোকের পক্ষেও যেখানে সেখানে মূত্র ত্যাগ করা সম্ভব হয় না। বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যাও কম নয়, এর উপরে যানজটে পরে ঘন্টার পর ঘন্টা রাস্তায় আটকে থাকতে হয়। টয়লেটের অভাবে এইসব রোগীদের কি যে অবস্থা হয় সেটা সবাই অনুমান করতে পারেন। এইসব কথা বিবেচনা করে হলেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে, বড় বড় মার্কেটের আশে পাশে পাবলিক টয়লেট স্থাপন করা দরকার।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫২

আরজু পনি বলেছেন:
জি ছড়াকার, একদম ঠিক কথা বলেছেন।

ভুক্তভোগী মাত্রই এইসব বিপদের কথা হাড়ে হাড়ে জানেন। তবে কর্তা ব্যক্তিরা কতোটুকু জানেন সেটাই ভাবনার বিষয়।

সুন্দর মতামত জানানোর জন্যে কৃতজ্ঞতা রইল।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৭

প্রামানিক বলেছেন:
(সংক্ষেপিত)
নারী পুরুষ নাই ভেদাভেদ
সবাই ভুক্তভুগী
বদনাবিহীন রাস্তাঘাটে
চলতে গেলেই রুগী।

ক্ষুধা নিয়েও দু’দিন কাটে
গোস্বা কিংবা রোষে
নি¤œচাপে দু’এক ঘন্টা
থাকতে পারবেন বসে?

ধন দৌলত আর প্রেম-প্রীতি
বদনার কাছে বন্দী
বদনা ছাড়া জীবন অচল
যতই করেন ফন্দী।

মূল চাহিদায় বদনা বড়
খাদ্যের পরে বটে
বদনা নিয়েই এই জগতে
অনেক কিছু ঘটে।

আন্দোলনের বিপক্ষতে
আছেন যারা দলে
বলেন দেখি জোর গলাতে
বদনা ছাড়া চলে?

রাজা-উজির প্রধানমন্ত্রী
হন না যতই নামী
জুলুম কালে সিংহাসন নয়
ভাঙ্গা বদনাই দামী।

সেগুন বাগিচা
সকাল ১১টা
২০/১১/২০১৪নারী পুরুষ নাই ভেদাভেদ
সবাই ভুক্তভুগী
বদনাবিহীন রাস্তাঘাটে
চলতে গেলেই রুগী।

ক্ষুধা নিয়েও দু’দিন কাটে
গোস্বা কিংবা রোষে
নি¤œচাপে দু’এক ঘন্টা
থাকতে পারবেন বসে?

ধন দৌলত আর প্রেম-প্রীতি
বদনার কাছে বন্দী
বদনা ছাড়া জীবন অচল
যতই করেন ফন্দী।

মূল চাহিদায় বদনা বড়
খাদ্যের পরে বটে
বদনা নিয়েই এই জগতে
অনেক কিছু ঘটে।

আন্দোলনের বিপক্ষতে
আছেন যারা দলে
বলেন দেখি জোর গলাতে
বদনা ছাড়া চলে?

রাজা-উজির প্রধানমন্ত্রী
হন না যতই নামী
জুলুম কালে সিংহাসন নয়
ভাঙ্গা বদনাই দামী।

সেগুন বাগিচা
সকাল ১১টা
২০/১১/২০১৪

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

আরজু পনি বলেছেন:
কবিতাটি দুইবার এসেছে। কিন্তু খুবই সচেতনতামূলক কবিতার জন্যে বাহবা দিতেই হয় আপনাকে।

এসব সচেতনতামূলক কথায় আশা করি কিছু হলেও মানুষ সচেতন হবে।

অনেক ভালো থাকুন। সুস্থ ও সুন্দর থাকুন।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আনিসুল হক তো বলেছেন, তার বাসার টয়লেটের চেয়েও নাকি সিটি কর্পোরেশনের কোন এক নির্মানাধীন টয়লেট অনেক ভালো। তেনার সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে, তিনি নাকি পেট্রোল পাম্পগুলোতে টয়লেট বানাবেন। কোথায় এসব উদ্যোগ?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৭

আরজু পনি বলেছেন:
ওটা সম্ভবত তেজগাওয়ের দিকের টয়লেট, নিশ্চিত নই।
আমিও শুনেছি অনেক ভালো ব্যবস্থা।
কিন্তু সেখানে কি ভিক্ষুক, টোকাই, রিক্সাচলক, রাস্তায় ফুল বিক্রেতাদের জন্যে কোন ব্যবস্থা আছে? বিনামূল্যে...

নিজের চোখে এই দফায় দেখে আসবো ...

এতো ব্যস্ত নগড়ীতে হাতে গোনা টয়লেট স্থাপন করে সমস্যার সমাধান হবে না।

খুব খরুচে নয় বরং সহজলভ্য কিন্তু স্বাস্থ্যকর টয়লেট প্রয়োজন বেশি।

অনেক ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামত দেবার জন্যে।
শুভকামনা রইল।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রেনে টয়লেট ছিলো না; আমি ট্রেন থেকে নেমে, প্লাটফরমে ছোট বার্থরুমের কাজটা সারছিলাম; একজন প্রশ্ন করলো, কি করছ? আমি বললাম, পেশাব করছি; মামলা শেষ!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৫

আরজু পনি বলেছেন:
জানি না কোথাকার ট্রেনের কথা বলছেন। আর কোথাকার প্লাটফর্মের কথা বলছেন।

তবে যাত্রীদের কথা মাথায় রেখে ট্রেনেতো বটেই প্লাটফর্মেও টয়লেটের ব্যবস্থা রাখা অতীব জরুরী।

সত্যিই তো পেটে চাপ নিয়ে কতোক্ষণই বা চলা যায়। শেষ পর্যন্ত ফুটপাথ বা কোন দেয়ালের কোনাই সেই অভাব পূরণ করে।

আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যে অনেক ধন্যবাদ জানাই, চাঁদগাজী।

ভালো থাকুন সতত।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: একটি জনদুর্ভোগের উপর আলোকপাতকারী এ পোস্টের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। একবার স্টেডিয়াম থেকে ফেরার সময় লোকচক্ষুর সামনেই সব বয়সের লোকদের প্রকাশ্যে মূত্রত্যাগের দৃশ্য দেখে অনেকদিন পর্যন্ত মানসিকভাবে অশুচিতায় ভুগেছি।
পৌর পিতা এবং তার দলবল এ বিষয়ে আরেকটু সচেতন হবেন, এটাই কাম্য।
পোস্টে প্লাস + +।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৫

আরজু পনি বলেছেন:
অনেক সময়ই মানুষ অপারগ হয়ে এহেন কর্ম সাধন করে।
যদি হাতের নাগালে পাবলিক টয়লেট থাকে, বিশেষ করে বিনামূল্যে তারপর আশাকরি এমন কর্ম অনেকটাই কমে যাবে। নগড় হয়ে উঠবে আরো পরিচ্ছন্ন।
----------
প্রিয় ব্লগার, জিজ্ঞেস করেছিলেন অনেক অনিয়মিত কেন?
প্রতিমাসে একটা করে পোস্ট দিলেও প্রতিদিন লগইন অবস্থায় অনেকটা সময় থাকতে পারি নি নিজের পেশাগত আর ব্যক্তিগত নানামুখি ব্যস্ততার কারণে।

আর 'সময় প্রকাশন' তাদের উদ্যোগে আমার একটা গল্পের বই প্রকাশ করতে যাচ্ছে আগামী বইমেলায়। এটা নিয়েও খুব ব্যস্ততা গেছে ।

সেই অনিয়মিতের খরা কাটাতে বিশেষ করে এই পোস্ট দেয়া।

আপনার উপস্থিতিতে অনেক আনন্দিত হয়েছি।
খুব ভালো থাকুন সবসময়।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: বই প্রকাশনার জন্য আগাম অভিনন্দন রইলো। খুব খুশী হ'লাম তা জেনে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫১

আরজু পনি বলেছেন:
আমি জানি আপনি অনেক খুশি হবেন। প্রকৃত শুভাকাঙ্ক্ষীরা তাই হয়।

আশা করে বেঁচে থাকলে মেলায় দেখা হবে।
অনেক অনেক ভালো থাকুন।

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

কাবিল বলেছেন: এ বিষয়ে নগরায়নে সচেতন জরুরী।

সেই ৯৭ তে ঢাকা শহরে গিয়েছিলাম। ভাবছিলাম কিছুদিনের মধ্যে আবার যাব। যে অবস্থা দেখছি তাতে মনে হয় বিপদে পড়ব :(


আপনার 'অবদমিত অভিমান' বইটির প্রথম ক্রেতা হতে পারলে নিজেক ধন্য মনে করতাম।

আর ও হ্যা আপনার ব্লগ বাড়িতে কমেন্ট করে এসেছি।
ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন সবসময়।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

আরজু পনি বলেছেন:
আশা করি নগরপিতারা আরো আন্তরিক হবেন এব্যাপারে। আর সাধারণ জনগনও আরো সচেতন হবে.।যদি আমরা লেগে থাকি। দায়িত্ব ব্লগার হিসেবে আমাদেরও অনেক আছে।

-----------
বইটির কথা বলে কৃতজ্ঞ করলেন আমাকে। নিজের সন্তানসম বইটির অপেক্ষায় আছি আমি।
সময় প্রকাশন থেকে বই প্রকাশের স্বপ্নটা সত্যি হতে যাচ্ছে দেখে আমি নিজেই অভিভূত।
দেখা যাক পরম করুণাময় কতোদূর কী করেন।

অনেক কৃতজ্ঞতা রইল, কাবিল।
আপনাদের এই অনুপ্রেরনাতেই আমি হয়তো যতদিন বেঁচে থাকবো ততদিন লিখে যাবো।
খুব ভালো থাকুন সবসময়।

১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৭

আহা রুবন বলেছেন: মানুষ কিন্তু প্রয়োজনে যেখানে-সেখানে বসে পড়ছেই। এর চেয়ে রাস্তার কিছু দূর পর পর টয়লেট বানিয়ে ভিক্ষুকদের বসিয়ে দেয়া যায়। বিনামূল্যে দেয়া যাবে না, তাহলে সেটা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে যাবে। কিছু বদ আছে যারা ইচ্ছে করে টয়লেট নষ্ট করে আসে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫

আরজু পনি বলেছেন:
জি, আপনি ঠিকই বলেছেন । চাপ আর কতোক্ষণ সামলানো যায়। ভিক্ষুকদের একটা কাজ দেয়া যেতে পারে এই টয়লেট পরিচালনার জন্যে। যদিও তারা আর কারো অধীনে কাজ করতে পারে.।

আর এটাও সত্যি...অসভ্যতার চূড়ান্ত কিছু মানুষ আছেই। কিছু বিশেষ স্থানের টয়লেটে গেলে সেটা বোঝা যায়। আমাদের নিজেদেরও এখনও সচেতন হতে হবে আরো অনেকটাই।

অনেক অনেক ধন্যবাদ, আহা রুবন।

খুব ভালো থাকুন সবসময়।

১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৭

কালীদাস বলেছেন: প্রত্যেকটা ওভারব্রিজে সেইম জিনিষ, কোন না কোন মানব সন্তানের বিষ্ঠা-মুত্র থাকবেই। এমনকি আশেপাশে ফ্রি টয়লেট দিয়ে রাখলেও এই কাজ ঠেকাতে পারবেন না, হিউম্যান সাইকোলজি বোঝা টাফ। এর একমাত্র সমাধান হচ্ছে, দেয়ালে লিখে রাখা "এইখানে প্লিজ প্রস্রাব করে যান", দেখবেন বন্ধ হয়ে গেছে।

একটা কনফেস করে যাই, পুরুষত্ব দেখাতে কোনদিন প্রস্রাব করিনি বাট একজনকে ডলা দিতে কয়েকজনকে দিয়ে বিশেষ সেই ব্যক্তির দরজায় প্রস্রাব করিয়েছিলাম এক যুগ আগে।

অফটপিক: কাটা রাইফেলেট সিম্বল না পাইলে এটলিস্ট ক্ষুরের সিম্বল রাখতে পারতেন ;)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

আরজু পনি বলেছেন:
একদম ঠিক। আমি ওভারব্রিজগুলো যখন পার হই সবসময় আশপাশ খেয়াল করি। মানুষগুলো ব্রিজ দিয়ে যায় নাকি ব্রিজের নিচ দিয়ে যায়। আর তরলতো নিয়মিতই দেখি /:)

আমাদের ধর্ম মন্ত্রীও হিউম্যান সাইকোলজি নিয়ে কাজ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমরা বেশি বুঝি তাই চরম বিরোধীতা করতে ছাড়ি নি। এটলিস্ট ব্যাপারটা কী হয় দেখা দরকার ছিল।

আর সবচেয়ে অবাক হতে হয় যখন কাছে পাবলিক টয়লেট থাকার পরও ৫/১০ টাকা বাচাতে পলিশ করা শু, ইস্তিরি করা শার্ট প্যান্ট পরা মানুষ যখন এদিক সেদিক মুত্র বিসর্জন করে।

আপনার কথা মেনেই কিন্তু আমার প্রিয় বটবৃক্ষকে ত্যাগ করেছি ;)

আপনার অফটপিক বুঝি নাই মাস্টার সাব :||

১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আরজু পনি

কি বলবি বলেন, যেভাবে ঘুষি সহকারে উত্তর দিতে আসেন হা হা হা!!!:):)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৪

আরজু পনি বলেছেন:

হাহা
ওটাতো ঘুষি নয়।
হোপ ফাইভ

আশা জাগানিয়া

আপনি নির্দ্বিধায় বলতে পারেন।

১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

দিমিত্রি বলেছেন: "ঢাকা শহরে ৬৯টি পাবলিক টয়লেট রয়েছে। এর মধ্যে ৪৭টি টয়লেট ব্যবহার উপযোগী"- বাংলানিউজ

মাঝে মাঝে ভাবি, পুরুষরা কেন এভাবে পরিবেশ নোংরা করেন? ঢাকা নাকি মসজিদের শহর। প্রতি পাড়ায়-মহল্লায় মসজিদ আছে। সমস্যা তো হবার কথা না। আর মসজিদ কমিটি অনেক জায়গায় বহিরাগতদের ব্যাবহার করতে দেয় না কারন অনেকেই ব্যাবহারের পর ঠিকমত পরিষ্কার রাখে না। মোবাইল টয়লেট একটা বিকল্প হতে পারে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

আরজু পনি বলেছেন:
গত অক্টোবর ২০১৬তে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র জনাব সাঈদ খোকন জানিয়েছেন বিভিন্ন এলাকায় ৪৭টি আধুনিক নারীবান্ধব এবং পরিচ্ছন্ন পাবলিক টয়লেট নির্মাণাধীন রয়েছে
দেখা যাক সেগুলো কোথায় কোথায় এবং কবে নাগাদ ব্যবহারের জন্যে উন্মুক্ত করা হয়।

সাধারণ জনগনও নোংরামী করে অনেক সময়ই। টয়লেট ব্যবহারের পর ঠিকমতো পানিটা পর্যন্ত ঢালে না। টয়লেট ব্যবহার করে পেছন ফিরে দেখেও না যে তারপরে যে ব্যবহার করতে আসবে সে তার রেখে যাওয়া নোংরাতে অস্বস্তিতে পড়তে পারে। দুঃখজনক।

জি, মোবাইল টয়লেট বিকল্প হতে পারে।

মতামত দেবার জন্যে অনেক ধন্যবাদ, দিমিত্রি।
শুভকামনা রইল।

১৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ১৩ নম্বর মন্তব্যে টাইপোর জন্য দুখিঃত!:)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

আরজু পনি বলেছেন:

বুঝেছি। :)

শুভকামনা রইল, বিলিয়ার।
ভয়ের কিছু নেই। ঘুষি মারবো না।
B-))

১৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রশাসনে, নগর সেবায় এরা কি ভিন গ্রহের জীব!!!!!????

এরা কি এই দেশের নাগরিক নয়?
এরা কি এই আলো মাটি হাওয়াতে বেড়ে ওঠা নয়!!!
নাকি সরকারী চাকুরী পেলে -মানুষ থেকে ভিন্ন জীবে বদলে যায়!!!!

নগর নাগরিক পরিকল্পনায় তারা বেতন নিয়েও ব্যার্থ হলে আইডিয়ার জন্য সাধারণ মানুষের কাছে খোলা আহবান জানাক!
শ্রেষ্ঠ ৫টি আইডিয়াকে সম্মানিত করে পর্যাক্রমে বাস্তবায়ন করুক। নারিক ঠ্যাক্সের বেতন কিছূটাতো হালাল হতো!!!!

হা হতোম্যি!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫

আরজু পনি বলেছেন:

আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে

নিচে থাকতে সবাই মানুষ। যখন উপরে উঠে যায় তখন নিচের মানুষদের কথা ভুলে যাই আমরা।

দেখা যাক নগরপিতারা কতোটা মনে রাখেন আমাদের।

আর সত্যি বলতে আমাদেরও দায়িত্ব কম নয়।

অনেক ধন্যবাদ ভৃগু।
শুভকামনা রইল সবসময়ের জন্যে।

১৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

রানা আমান বলেছেন: খুবই সচেতনতামূলক এ পোস্টের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। পোস্টে অনিঃশেষ প্লাস ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫

আরজু পনি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ, রানা।
ভালো থাকুন সবসময়।

১৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

আহলান বলেছেন: মানুষের এতো চাপ আসলে ঢাকা সামলাতে পারছে না। যত যা-ই বলুন, বিকেন্দ্রিকরণ ছাড়া এমন শত শত সমস্যার সমাধান কখনোই হবে না। টয়লেট বানালেই হবে না, তা মেইনটেইনেন্স করার বিষয়টি আরো বড় ব্যপার। আমাদের দেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কিছু তৈরী করে তা ধরে রাখা যায় না। আমরা ব্যবহার জানি না ...

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

আরজু পনি বলেছেন:
আমরা ব্যবহার জানি না বা জানার চেষ্টা করি না। অথবা নিজের বাসার টয়লেট ঠিকই সাফ সুতোর রেখে বাইরে যতো নোঙরামি

হ্যাঁ, চাপ একটা বিষয় বটে। তারপরও পাবলিক টয়লেট কিন্তু আসলেই অনেকই কম। সুস্থ নগরায়নে এটা খুব জরুরী।

মতামতের জন্যে অনেক ধন্যবাদ, আহলান।

শুভকামনা রইল।

১৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে যাবে। উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ!

সাধারণত পাবলিক টয়লেটে লোকজন কাজ-কর্ম সেরে পেন্টের জিপার অথবা মাঝার বেইল লাগাতে লাগাতে বের হয়। এ থেকেই বোঝায় যায় আমাদের মানুষ স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা বা টয়লেট সম্পর্কে কতটা সচেতন। তারচেয়ে ইন্ডিয়াই ভালো, সেখানে অনেক মানুষ খোলা আকাশ/ঝোপঝাড়ে প্রাকৃতিক কর্ম সারে। এতে মানুষের চাপ জনিত কষ্ট কিছুটা লাগব হয়। 8-|

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১০

আরজু পনি বলেছেন:
আমি আশাবাদী মানুষ। তাই আশা নিয়ে এই পোস্ট লিখলাম। জানি আলো আসবেই।

আপনি ঠিকই বলেছেন আমরা তেমন স্বাস্থ্য সচেতন নই। আরো অনেক বেশি সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে। এর জন্যে আমাদেরও দায়বদ্ধতা রয়েছে।
মতামতের জন্যে অনেক ধন্যবাদ সত্যের ছায়া।
খুব ভালো থাকুন সবসময়।

২০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: একদিন আমাদের দেশের মানুষ ও উন্নত দেশের আদলে নিজেদের গড়ে তোলবেন, তবে তা সময়ের ব্যবধান মাত্র। গত ২ দশক আগে ও মানুষ বাঁশ জার আর ঝোপের আড়ালে প্রকৃতির কাজ সম্পন্ন করত। কিন্তু এখন উন্নয়নের বদলে উন্নত মন মানুষিকতার প্রতিফলন ও লক্ষ করা যায়।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৭

আরজু পনি বলেছেন:
হ্যাঁ, সুজন ঠিকই বলেছেন।
আশাকরি মিডিয়া, জনতা আরো সচেতন হবে।
পরিচ্ছন্ন হয়ে উঠবে এই নগরী।

অনেক ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্যে। অনেক ভালো থাকুন সবসময়।

২১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: পৃথিবীর সবচাইতে নিকৃস্ট নগর ব্যাবস্হপনা আমাদের এই বাংলাদেশের শহরগুলোতে। এখানে নগর পালরা মিটিং সফর আর সব মন্ত্রীরা ট্যাক্স বাড়ানোর ধান্ধা নিয়েই সারা বছর ব্যাস্ত, নগরবাসীর ন্যুনতম নাগরিক সুবিধার দিকে নজর দেয়ার ফুরসৎ নেই্। টেন্ডার কেনাকাটা বাড়ি বানানো এসবে তাদের সময়ের কমতি নেই অথচ একটা প্রচন্ড প্রয়োজনীয় জিনিস পাবলিক টয়লেট নিয়ে এরা কখনোই ভাবেনা। বছরে বহুবার বিদেশ সফর করবেন মাগার টোকিও নিউইয়র্ক বা জেনেভাতে পাবলিকের টয়লেটের যে চমৎকার বন্দোবস্ত তা দেখেও মনে করে বাংগালি আবার বাথরুম যায় নাকি! অবশ্য এটা এমন একটা যে দেশে আইন ফাইন সুবিধা এসব বইতেই নেই! ধুর কোথায় কি বলছি? ১০% শিক্ষিত আবার শিক্ষিত নাকি?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৪

আরজু পনি বলেছেন:

আপনার মন্তব্যটা বিশেষভাবে প্রনিধানযোগ্য।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ মতামতের জন্যে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে, প্রিয় ঢাকাবাসী।
সত্যিই বাইরের দেশের ভালো দিক গুলো দেখে আশাকরি উনাদের মনে কিছু হলেও বোধদয় হবে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

২২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২১

ভিটামিন সি বলেছেন: পনি আপু, আপনার এই পোষ্টের বিষয়বস্তু আমাদের নাগরিক সমাজের বিড়ম্বনার এক বাস্তুব চিত্র। এই চিত্র বদলাতে কোন একক সমাধান মনে হয় হবে না। প্রথমত আমাদের সবাইকে সচেতন করতে হবে। প্রয়োজনে পত্রিকায়, কেবল টিভেতে, আরও বিজ্ঞাপনী মাধ্যমে তার প্রচার ও প্রসার করতে হবে। তারপাশাপাশি মনুষ্যঘন এলাকায় ব্যবহারযোগ্য পাবলিক টয়লটে স্থাপন করতে হবে এবং নিয়মিত তার পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে হবে। আর সার্বিক ভাবে শুধু দৃষ্টিনন্দন একটা টয়লেট স্থাপন করে সরকারের অগ্রগতি বলে গলা ফাটালে চলবে না। শাহবাগের মোড়ে শিশুপার্কের সামনে ফুল মার্কটের ভিতরে একটি পাবলিক টয়লেট আছে। যার দরজায় লেখা আছে পানি নাই। অথচ সন্ধ্যার পরে এটার ভেতরে ফুলের দোকানের কর্মচারীরা ঘুমান। কাঁটাবন মোড়ের মোবাইল টয়লটে ২টাতে আজ পর্যন্ত কাউকেই ব্যাবহার করতে দেখি নাই। অনেক বাসস্টপে যে মোবাইল টয়লেটগুলি আছে তাতে হয় কনফকেশনারি অথবা ফার্মসেী।
এগুলো প্রথমে উদ্ধার করে পাবলিক টয়লেটের রুপে বাস্তবায়ন করতে হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে আমরা সবাই কমবেশী স্বতস্ফুর্তভাবে দান করে থাকি। তাই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর কমপক্ষে একটি টয়লেটকে পাবলিকলি ব্যবহার করার সুযওগ দিতে হবে। আর আমাদের দক্ষ পুলিশ বাহিনী ১মাস অভিযান পরিচালনা করলে সমস্যার সমাধান হবে বলে আমি মনে করি ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৩

আরজু পনি বলেছেন:
শাহবাগের মোড়ে শিশুপার্কের সামনে ফুল মার্কটের ভিতরে একটি পাবলিক টয়লেট আছে। যার দরজায় লেখা আছে পানি নাই। অথচ সন্ধ্যার পরে এটার ভেতরে ফুলের দোকানের কর্মচারীরা ঘুমান। কাঁটাবন মোড়ের মোবাইল টয়লটে ২টাতে আজ পর্যন্ত কাউকেই ব্যাবহার করতে দেখি নাই। অনেক বাসস্টপে যে মোবাইল টয়লেটগুলি আছে তাতে হয় কনফকেশনারি অথবা ফার্মেসি।

খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিলেন। অনেকগুলো সমস্যার মধ্যে এগুলোও সমস্যা।

আসলে সবদিক থেকেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

খুব দারুণ মন্তব্যের জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভিটামিন সি।
শুভকামনা রইল সব সময়ের জন্যে।

২৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

মেঘদীপ বলেছেন: উপরি মহলের চেতনা এক্ষেত্রে জাগ্রত কি আদৌ হবে?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

আরজু পনি বলেছেন:

ঠুকতে ঠুকতে পাথরেরও নড়াচড়া হয়। আশাকরি তিনাদেরও নড়াচড়া হবে এই ব্যাপারে।
অনেক ধন্যবাদ মেঘদীপ।

নিকটা বেশ সুন্দর নিয়েছেন।
শুভকামনা রইল।

২৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: লেখা ভাল লেগেছে এর একটা সমাধান দরকার। অনেক অাশ্বাস তো নেতারা দিলেন কাজের কাজ কি হয় অাল্লাহ মালুম।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৬

আরজু পনি বলেছেন:

আমাদেরকে আরো সচেতন হতে হবে।
আরো বেশি কড়া নাড়তে হবে ...তবে যদি কিছু অন্তত কাজ হয়।
এবং আশা করি হবে।

অনেক ধন্যবাদ শূণ্য পুরাণ।
খুব ভালো থাকুন সবসময়।

২৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: আরজু পনি ,



একটি অনভ্যাসীয় সচেতনতার কথা বলতে চেয়েছেন । যে অনভ্যাস লজ্জা-শরমের ।
আমাদের যতো একতা ঐ পেসাব করায় । দেখবেন , একজনে রাস্তার ধারে চেইন খুলে দাঁড়িয়ে গেছে তো দলে দলে লোক ঠিক ঐখানেই লাইন লাগাচ্ছে ।
প্রথম ছবিটির মতোই আমাদের চেতনায় , মানসিকতার গলায় অভব্যতার শেকল গেড়ে বসা ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২২

আরজু পনি বলেছেন:
শেষের লাইনের শেষের অংশটুকু দারুণ বললেন। একেবারে সরেস সাহিত্য।

অনেক সুন্দর করে মতামত দেবার জন্যে কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় জী এস সাহেব।

সবসময়ই খুব ভালো থাকুন।

২৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২

ক্লে ডল বলেছেন: বিটিভির সচেতনতামূলক একটা বিজ্ঞাপনের কথা মনে পড়ে গেল,
স্বাস্থকর্মী রোকেয়া শরম আলীকে রাস্তার পাশে প্রাকৃতিক কর্ম সারতে দেখে বলেন,
-" শরম আলী তোমার শরম নাই?
রাস্তা ঘাটে ঝপের পাশে ওসব কি!"

শরম আলীঃ পুরুষ মানষের আবার শরম!

রোকেয়াঃ লজ্জা শরম এমন জিনিস যা সবার থাকতে হয়।
এরকম কথা বার্তা ছিল।

চমৎকার সচেতনতামূলক পোষ্ট। সংশ্লিষ্ট মহলের সুদৃষ্টি পড়ুক এসব দিকে সেই আশা করি।

শুভকামনা রইল আপনার প্রতি।:)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৬

আরজু পনি বলেছেন:

ঠিকই তো... পুরুষ বলে যেখানে সেখানে মল মুত্র ত্যাগ করবে এটা অসভ্যতাই বটে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ক্লে ডল আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্যে।

খুব ভালো থাকুন সবসময়।

২৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

অনেক ধন্যবাদ একটি গুরুত্বপূর্ন ও সচেতনামূলক লেখার জন্য।

সরকারের উচিত বিনামূল্যে পাবলিক টয়লেট নিশ্চিত করা ।


এ গুরুত্বপূর্ন পোস্টটি স্টিকি করার অনুরোধ করছি। যাতে কর্তৃপক্ষের নজরে আসে।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

আরজু পনি বলেছেন:

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এই ব্যাপারে দ্রুত বিভিন্নমুখি ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

অনেক ধন্যবাদ, রানা।
শুভকামনা রইল সবসময়ের জন্যে।

২৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: হাগুমুতা নিয়ে কত বিব্রতকর পরিস্তিতিতে পড়েছি তা নাইবা বললাম।ভুক্তভোগী সবাই ।
সামাজিক দায়বদ্ধতা নিয়ে -সমাজ এবং দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে এনেছেন ।
ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা আপু ।

বিনামূল্যে পাবলিক টয়লেট নিশ্চিত করা জরুরী।
ইহা বাস্তবায়ন হোক ।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৯

আরজু পনি বলেছেন:

অনেক ধন্যবাদ মায়া।

বিষয়টা নিয়ে কমবেশি অনেকেই বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে।

আপনার বোল্ড করা অংশটুকু সুস্থ নগরায়নের জন্যে খুব জরুরী।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন সবসময়।

২৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

গোফরান চ.বি বলেছেন: সচেতনতামূলক পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৫

আরজু পনি বলেছেন:

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ কারণ আপনি নিজেও একজন সচেতন ব্যক্তি।


অনেক ভালো থাকুন গোফরান।

৩০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কোথায় জানি পড়েছিলাম , ''একটা জাতীর রুচিবোধের পরিচয় পাওয়া যায় তাদের টয়লেট দেখে' ।
জনগুরুত্বপুর্ন বিষয় নিয়ে চমৎকার পোস্ট করেছেন।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩০

আরজু পনি বলেছেন:

আমিও পড়েছিলাম। টয়লেট আর রান্না ঘর।
অনেক ধন্যবাদ, গিয়াস উদ্দিন লিটন আপনার মতামতের জন্যে।
শুভকামনা রইল সবসময়ের জন্যে।

৩১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২

জুন বলেছেন: এ জন্যই আমাদের দেশে মেয়েদের ইউরিন ইনফেকশন বেশী দেখা যায় যা পরবর্তীতে কিডনী নষ্ট করে আরজুপনি ।
মায়ানমারে যাবার আগে নেটে সার্চ দিয়ে দেখেছিলাম সেখানে ট্যলেটের অপ্রতুলতার কথা । টয়লেট পেপার নিয়ে যেতে এডভাইস করা হয়েছে । কিন্ত আশ্চর্য্যের বিষয় সেখানে এমনো জায়গা যা পর্যটকদের জন্য নয় সেখানে গিয়েও দেখেছি যেখানে গন টয়লেট নেই আর তাতে টয়লেট পেপার । এমনকি অত্যন্ত সুদুরগম্য ইনলে লেকের ভাসমান বাড়িতে ঝকঝকে কমোড ট্যিসু পেপার যা প্রয়োজনে সবাই ব্যাবহার করছে । লজ্জায় আমাদের নেয়া টয়লেট পেপারগুলো হোটেলের ময়লার ঝুড়িতে ফেলে এসেছি ।
এক ভারত বর্ষ যেখানে এত লক্ষ লক্ষ ট্যুরিষ্ট সারাক্ষন যাচ্ছে সেখানে আমাদের দেশের মতই দুরবস্থা । একবার পুরী থেকে ভুবনেশ্বর যাবার পথে আমাদের গাইড এক জায়গায় থামিয়ে এক ঝোপের পেছন দেখিয়ে বলেছিল এটা মহিলাদের জন্য আর হাত ঘুরিয়ে চারিদিকের খোলা জায়গা দেখিয়ে বলেছিল "অওর মরদকে লিয়ে সারি হিন্দুস্থান " ।
অত্যন্ত সচেতন পোষ্ট পনি । আর সাইন্স ল্যাবের ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে লংলা যেতে গিয়ে আমারো একই অভিজ্ঞতা ।
+

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০২

আরজু পনি বলেছেন:

আপনার অভিজ্ঞতা জেনে অনেক ভালো লাগলো প্রিয় ব্লগার।

আহ শেষের লাইনে আপনার্ও একই অভিজ্ঞতা জেনে একটু কষ্টই পেলাম। খুবই বাজে অভিজ্ঞতা। :(

আপনার মতামত পেয়ে অনেক ভালো লাগলো।
খুব ভালো থাকুন সবসময়।

৩২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

কিশোর মাহমুদ বলেছেন: এর থেকেও করুণ দশা রয়েছে ভাই! এ্কটি দেশের রাজধানীর যদি এমন হয় ত কিভাবে এর মানুষ জীবন জ্ঞাপন করে পোস্ট দেখে বুঝতে পারলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৪

আরজু পনি বলেছেন: সমস্যা অনেক। কিন্তু প্রায়োরিটির ভিত্তিতে সব কাজেই এগুতে হবে।
আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ শীঘ্রই যথোপযুক্ত উদ্যোগ নিবেন।
আপনার মতামতের জন্যে অনেক ধন্যবাদ, কিশোর।
ভালো থাকুন সতত।

৩৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৭

শিফান আল ইমন বলেছেন: ১ নং যে ছবিটা ওটা আমি তুলছিলাম "বদনা চুরি এড়াতে রেলওয়ের লকিং সিস্টেম" শিরোনামে ব্লগটা লিখেছিলাম নিজের তোলা ছবি এত্ত বড় মানুষের ব্লগে দেখে সত্যিই আনন্দিত।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

আরজু পনি বলেছেন:
বাহ দারুণ।
খুব খুশি হলাম।
আমি প্রথম ছবি হিসেবে একটা বদনা খুঁজছিলাম নেটে। কোন ব্র্যান্ডের নাম সহ বা আর কোন ছবি ঠিক মনে ধরছি না। তখন এই ছবিটা চোখে পড়াতে বেশ লেগেছিল। জেনে ভালো লাগলো যে ছবিটি আমাদেরই একজন সচেতন সহব্লগারের ক্যামেরায় তোলা।

অনেক শুভকামনা রইল ইমন।
ভালো থাকুন সবসময়।

৩৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০১

রিফাত হোসেন বলেছেন: একটু ইচ্ছা থাকলে সব সম্ভব। তবে এক দিনে নয় ধীরে ধীরে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সাবেক প্র মন্ত্রী ও এরশা.. স্বৈরাচারী যাকেই বলি না কােন তারা তো প্রায় মাঝে মধ্যেই বাহিরে ঘুরে আসেন,থেকে আসেন।
ভিন্ন সমাজের ভালটা কপি করতে তো দোষের না।

সমস্যা হল তারা নিজেরা সাধারন ভাবে চলাফেলা করে না, তাই চাপ না অনুভব করে না। =p~ দরকার পরলে সড়ক বন্ধ করে না হয় উড়ে উড়ে কাজ সেরে ফেলে। B-))

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

আরজু পনি বলেছেন: হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন। ধীরে ধীরেই সম্ভব। তবে সচেতনভাবে আন্তরিকতার সাথে উদ্যোগ নেয়াটা জরুরী।

আসলেই...তাঁরা 'চাপ' অনুভব করে না বলেই সমাধান হতে হয়তো একটু দেরী হচ্ছে। আশাকরি চাপ অনুভব না করেও বুঝবেন নগরবাসীর এই দূর্ভোগের ব্যাপারটা।

আপনার মূল্যবান মতামতের জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইল, প্রিয় ব্লগার।

৩৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫০

কালীদাস বলেছেন: আপনেও ভুল বুঝেন আমারে? :(( কই যাই! কইছি, নতুন চিণ্হ খুঁজতে, পান নাই বইলা পুরানটা ফালায়া দিবেন? আগে পরে কুনু সিম্বল ছাড়া আপনের পোস্টের টাইটেল দেখলে কেমুন জানি এতিম পোস্ট মনে হয় :| না থাকলে আগের ঠাডা পড়া বটগাছটাই ফিরায়া নিয়া আসেন :``>>

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

আরজু পনি বলেছেন: ভুল বুঝি নি তো :(
তবে বটগাছটা সাথে রাখলে কেমন যেনো একটু গোছানো মনে হতো নিজের ব্লগবাড়িটা।
একটা সিম্বল এখন দেখলাম জানি না কেমন হবে। নিজের নামের আদ্যাক্ষর হবে ѦП
এটা ভাবছি শিরোনামের দুই পাশে রেখে দেখবো।

কিংবা হয়তো মনমতো কিছু না পাওয়া পর্যন্ত আর কিছু আপাতত ব্যবহার করবো না।
:( :((

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২১

আরজু পনি বলেছেন: ѦП করেছিলাম। ভালো লাগে না দেখতে :(
এটা কেমন হলো? এটাতো বটগাছ না হাহাহা

এটা আশা করি বাজে লাগবে না।
আমি যখন বটবৃক্ষ ব্যবহার করা শুরু করলাম তারপর খেয়াল করে দেখেছি সকাল রয়ও করেন। তবে আমারটা দেখে করেন না। নিজেই নিজের পছন্দমতো করেন। উনার ব্লগটা দেখতে বেশ সুন্দর লাগে আমার কাছে। সবচেয়ে ভালো হতো 'হোপ 5' এর একটা সিম্বল যদি পেতাম। তবে দারুণ হতো। হয়তো ফিউশন ফাইভকে বললে করে দিলেও দিতে পারতো। কিন্তু তখন মাথায়ই আসে নি। এখন তো তিনি ব্লগিংই করেন না :( :( :(

৩৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২৯

সোহানী বলেছেন: আপনি কি বিস্বাস করবেন কানাডায় রাস্তায় মোড়ে কেন বড় বড় সাবওয়ে মানে ইন্টারসিটি ট্রেন স্টেশনে ও কোন বাথরুম নেই। তাই বলে আমি কাউকেই পথে বাথরুম কেন ময়লা ফেলতে ও দেখি নাই। তাহলে কথা হলো লোকজন বাথরুম করে কই আর আমাদের দেশে কেন পথে-ঘাটে এতাে বাথরুম দরকার? উত্তর সহজ : কারন আমি ঘর থেকে বের হবার আগেই জানি আমার গন্তব্যে পৈাছাতে কতক্ষন লাগবে এবং এর এক মিনিট ও বেশী লাগে না। আর আমাদের দেশে ঘর থেকে বের হলে আপনি জানেন না কখন গন্তব্যে পৈাছাবেন। তাই আমাদের মোড়ে মোড়ে টয়লেট দরকার...

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

আরজু পনি বলেছেন:
আপনার মন্তব্য গুরুত্বপূর্ণ একটা দিককে তুলে ধরেছে।
আমাদের এই যন্ত্রণার ঢাকা শহরে ঘন্টার পর ঘন্টা লেগে যায় জ্যামে থেকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে। অনির্দিষ্ট সময়ের ফেরে চাপ তো বাড়বেই।

জ্যাম কমানো এবং পাবলিক টয়লেট (প্রয়োজনে মোবাইল টয়লেট) দুটোই দরকার আমাদের।
গুরুত্বপূর্ণ মতামতের জন্যে ধন্যবাদ আপনাকে।
খুব ভালো থাকুন সবসময়।

৩৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

আলোরিকা বলেছেন: টি ব্রেকে গরম গরম এক প্লেট নুডুলস নিয়ে পরম আগ্রহে পনিপুর লেখা পড়তে বসে ফুটওভার ব্রিজের চিত্র দেখে আমার সাধের নুডুলস জলে ভেসে গেল X((

যাহোক অন্ধ হলেই তো আর প্রলয় বন্ধ হবে না ------এটাই আমাদের অক্ষমতা। দেখা যাক এদেশের সরকারতো ডিজিটাল সড়ক নির্মাণের প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে টয়লেট তো থাকবেই সাথে কফিশপ , ফ্রি ওয়াই ফাই আরও কত কি ------------একদিন আমরাও !

সোহানীর মন্তব্যটিও ভাবনার খোরাক যোগায় :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

আরজু পনি বলেছেন:
হাহাহাহা
প্রথম দুই লাইন পড়েই মূলত হাসতে হাসতে ব্লগে লগইন করলাম।

কী আর করবেন বলুন! খাবার প্যাকেট হাতে নিয়েতো ঢাকার রাস্তায় অহরহ এর মুখোমুখি হতে হচ্ছে ;)

আশা করি অনেক কিছুর ভিড়ে আমরা সুস্থ নাগরিক জীবনের স্বাদ পাবো।
অপেক্ষায় রইলাম সেই সুন্দর দিনের।
ওই ছবিটা খুব বাজে হলেও বাস্তব ঘটনা তাই রেখেছি পোস্টে। নাহলে শুধু মুখের কথায় অনেক কিছুই বোঝানো যায় না।
অনেক ধন্যবাদ, আলোরিকা।
শুভকামনা রইল।

৩৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০

আমি ইহতিব বলেছেন: আপু আপনার পোস্ট দেখে মন্তব্য দিতে এলাম। কিছুদিন ধরে দেখছি কাঠালবাগানে এক ঝকঝকে তকতকে পাবলিক টয়লেট হয়েছে, সুবিধা অসুবিধার ব্যপারে জানিনা অবশ্য। দেখেই এত ভালো লেগেছে!!! মনে হল যাক সরকারের সচেতনতা গড়ে উঠছে তাহলে এখন।

দারুন পোস্টে +++

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

আরজু পনি বলেছেন: আমিও দেখেছি একটু দুর থেকে। তবে ভেতরে গিয়ে দেখে আসবো ভাবছি।
হ্যাঁ কিছুটা সচেতন তো হয়েছে। এটা আশার কথা।
দেখা যাক আরো কী হয়.।

আমার পোস্ট দেখে আসলেন জেনে অনেক খুশি হলাম।
অনেক ভালো থাকুন আপনারা।
শুভকামনা রইল।

৩৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১

কালীদাস বলেছেন: নতুন দেয়া চিণ্হটার সাথে অনেক পুরান স্মৃতি জড়িত, দেইখা আরেকটু হইলে হাউমাউ কইরা কাইন্দা দিছিলাম :(( খারাপ না, রাখেন। জেবনে "ফড়িভর্তণ পরয়োজন" আছে B-)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৬

আরজু পনি বলেছেন:
:)

আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ পরিবর্তন করার সুবুদ্ধিটা দেবার জন্যে।
থাক কান্নাকাটি করবেন না প্লিজ ...তাহলে আমারও মন খারাপ হয়ে যাবে।

সবসময়ই ব্যাপক হাসিখুশি থাকুন :D

৪০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

দীপান্বিতা বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়! +++

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৭

আরজু পনি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ, দীপা।
খুব ভালো থাকুন সবসময়।

৪১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: শুধু পাবলিক টয়লেট দিলে হবে না সাথে পরিস্কার পরিচ্ছন্নভাবে সেটা ব্যবহার করাও আমরা বাঙ্গালীদের শেখাতে হবে । পাবলিক টয়লেটে টাকা দিয়েও টয়লেট করা হয় নি ভেতরের চিরি দেখে !


সুন্দর পোস্ট ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

আরজু পনি বলেছেন:
এটা ঠিক বলেছেন।

অলিয়স ফ্রসেসের টয়লেটে কখনো গিয়েছিলাম। ওরা খুব চেষ্টা করে পরিচ্ছন্ন রাখতে। দৈনিক চার বার পরিস্কার করেও জনগনকে বাগে আনতে পারে না। অথচ সেখানে কিন্তু শ্রমিক, রিক্সা্ওয়ালা, ভিক্ষুকরা যায় না ব্যবহার করতে। তারমানে আমরাই খারাপ। নিজের ঘরকে ভালোবাসলেও নিজের শহরে কমোড মনে করি যেখানে নিজের ময়লাটা অবলীলায় ফেলে দেই।

আমাদের নিজেদের বাজে স্বভাবেরও পরিবর্তন করা প্রয়োজন।

অনেক ধন্যবাদ, কথাকথিকেথিকথনআপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামতের জন্যে।
অনেক ভালো থাকুন সবসময়।

৪২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৬

আমিই মিসির আলী বলেছেন: দিলেই হবে?
ঐটা যেন পাবলিক ফ্রী ব্যবহার করতে পারে তার ব্যবস্থাও করতে হবে।

এখন তো ঢাকায় কমন ডায়লগ - পাঁচ টাকার চা খেয়ে দশটাকার মূত্রবিসর্জন খরচ দিতে পারবো না।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০১

আরজু পনি বলেছেন: দরকারী কথা বলেছেন, জনাব।

অনেকদিন পর দেখলাম সম্ভবত আপনাকে। তবে দেখে ভালো লাগছে। পুরোনোদের দেখে ভালো লাগে।

দেখা যাক পোর পিতারা কতদূর কী ব্যবস্থা করেন।
আমাদের নক করতে থাকতেই হবে।
অনেক ভালো থাকুন ।

৪৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৯

আমি মাধবীলতা বলেছেন: পোস্টের সাথে একমত আপু... ছোট ক্লাসে থাকতেই সমাজ বিজ্ঞান বইয়ে শেখানো হতো যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগ করা যাবেনা , থুতু ফেলে নোংরা করা যাবেনা। বড় হতে হতে বোধহয় সব ভুলে যেতে হয়... হাঁটতে গিয়ে কতবার পায়ে থুতু লেগেছে আর ভেজা ভেজা কিছু টের পেয়ে নাড়ি উল্টে এসেছে তার ইয়ত্তা নেই। নাগরিক অধিকারের পাশাপাশি নাগরিক সচেতনতাবোধও একান্ত কাম্য...

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫

আরজু পনি বলেছেন:
শুভ সকাল, মাধবীলতা।
জি, আমরা ছোটবেলাতে অনেক নীতিকথা শিখি তার বেশিরভাগই ভুলে যাই বড় হওয়ার সাথে সাথে।

আর বিশেষ করে সুবিধাবাদী হলেতো কথাই নেই।
সত্যিই খুব বাজে ব্যাপার। টয়লেটের ব্যাপারে দোষ দিতে পারি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। কিন্তু কফ, থুথু এসব ব্যাপারে কাকে দোষারোপ করবো? দোষতো আমাদের নিজেদেরই।
আপনার উপস্থিতিতে ভালো লাগলো।
অনেক ভালো থাকুন।

৪৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২২

অন্তরন্তর বলেছেন: এত মানুষের দেশে উন্নয়ন হচ্ছে খুবই আস্তে যা চোখে পড়ার মত না। আপনার পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে একমত। আমাদের সকলের মন মানসিকতার পরিবর্তন খুব জরুরী। তবে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে বলে কিছুটা আশাবাদী।
হেপি নিউ ইয়ার।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১২

আরজু পনি বলেছেন:

এই পরিবর্তনের আশাতেই আছি।
অনেকদিন পরে হলেও আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগছে, অন্তরন্তর।

নতুন বছরের অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৪৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

কালীদাস বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার।
অফটপিক: পনি আপা, আমার ইয়াহু মেইল কোনভাবেই খুলতে পারছি না। আপনি কি কাইন্ডি আমাকে একটা মেইল করতে পারবেন? সেইম আইডি, হটমেইলে ( *_*****##@হটমেইল.কম)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৭

আরজু পনি বলেছেন:
মেইল চেক করেন :)

৪৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪

আহমাদ ওয়াদুদ বলেছেন: হায়রে পাবলিক টয়লেট!

তবে আমার মনে হয় টয়লেটের ব্যবস্থা হবার পাশাপাশি মানুষের চিন্তাভাবনারও সভ্যায়ন হওয়া জরুরী। বাঙালির বদ-অভ্যাস না বদললালে কিছুতেই কিছু হবে না!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৮

আরজু পনি বলেছেন: এটা হয়তো ঠিকই বলেছেন যে, আমাদের চিন্তাভাবনার সভ্যায়ন করা জরুরী।

অনেক ধন্যবাদ, ওয়াদুদ।
ভালো থাকুন সবসময়।

৪৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

কালীদাস বলেছেন: হঠাৎ লিংক দেখলাম এই পোস্টের, ভাবলাম আমিও একটা ছবি রেখে যাই ;) ইস্টার্ণ ইউরোপের এক খাচ্চরের দেশের মোবাইল টয়লেটের ছবি রেখে গেলাম আপনার পোস্টে (আমাকে কোটি কোটি টাকা দিলেও ঐ দেশে আর কোনদিন যাব না)। প্রচন্ড ঠান্ডায় উপচে পড়ে থাকা ইউরিন জমে বরফ হয়ে গিয়েছিল রাস্তায়।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৯

আরজু পনি বলেছেন:

হাহাহাহা
আমি অফলাইনে দেখে দেখে হয়রান কিন্তু উপচে পড়ার রহস্যতো বের করতে পারিনি।

=p~

৪৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২১

শোভনের শোভন বলেছেন: পরিস্থিতির পরিবর্তন আবশ্যক। কিন্তু আমাদের মত পর্যায় থেকেও বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের স্বার্থে কাজে নামা উচিৎ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০০

আরজু পনি বলেছেন:

সুচিন্তিত মতামতের জন্যে অনেক ধন্যবাদ, শোভন।
অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.