নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমরা সবাই রাজা

বাবু>বাবুয়া>বাবুই

বাবু>বাবুয়া>বাবুই › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিরাপদে ব্লগিং করতে হলে এখন থেকে পদ্য/গদ্য লেখা প্র্যাক্টিস করেন। অন্য কিছু লিখলে রিস্ক আছে

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬





নিজস্ব প্রডাক্সন হাউস থাইকা একটা কার্টুনরে সদ্য মুক্তি দিলাম। কেমন হইসে জনায়েন কিন্তু। কিছু ছবি গুগলিং কইরা কার্টুন টা বানাইলাম। এটা নুতুন আইন পাশ হবার পরে করা যাবে কিনা কে জানে। ভয়ে আছি কখন না আবার পুলিশ আইসা পড়ে। :( :( :(



ভবিষ্যতে হয়ত পদ্য/গদ্য ছাড়া আর কিছুই বল্গানো যাবে না, কিন্তু আমি তো পদ্য লিকতে পারিনা এখন আমার কি হবে ? এই চিন্তায়.....



প্রথম আলোর সৌজন্যে ঃ

আইনের ৫৪, ৫৬, ৫৭ ও ৬১ ধারায় উল্লেখিত অপরাধকে আমলযোগ্য ও অজামিনযোগ্য বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

সর্বোচ্চ শাস্তির মেয়াদ ১০ বছর থেকে বাড়িয়ে ১৪ বছর করা হয়েছে। আর ন্যূনতম শাস্তি হবে সাত বছর।



৫৪ ধারার অপরাধ: কম্পিউটার, কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মালিক অথবা জিম্মাদারের অনুমতি ছাড়া তার নথিতে থাকা তথ্য নষ্ট করা বা ফাইল থেকে তথ্য উদ্ধার বা সংগ্রহ করার জন্য কম্পিউটার, কম্পিউটার সিস্টেম ও নেটওয়ার্কে প্রবেশ করা বা তা করতে অন্য কাউকে সহায়তা করা।

কোনো উপাত্ত বা উপাত্তভান্ডার থেকে আংশিক তথ্য নিয়ে ব্যবহার করাকেও অপরাধ হিসেবে ধরা হয়েছে। কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়ানো বা ছড়ানোর চেষ্টা, ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো কম্পিউটার বা নেটওয়ার্কের উপাত্তভান্ডারের ক্ষতিসাধন করা, অন্য কোনো প্রোগ্রামের ক্ষতি করে নেটওয়ার্কের বিঘ্ন সৃষ্টি করা বা করার চেষ্টা, কম্পিউটার নেটওয়ার্কে অবৈধ প্রবেশে সহায়তা করা, অনুমতি ছাড়া কোনো পণ্য বা সেবা বাজারজাত করা, অযাচিত ইলেকট্রনিক মেইল পাঠানো, কারসাজি করে কোনো ব্যক্তির সেবা গ্রহণ বাবদ ধার্য চার্জ অন্যের হিসাবে জমা করাও অজামিনযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য করা হবে।



৫৬ ধারার অপরাধ: এই ধারায় কম্পিউটার সিস্টেমের হ্যাকিং-সংক্রান্ত অপরাধের শাস্তির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের তথ্য নষ্ট, বাতিল বা পরিবর্তন করা অজামিনযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য হবে। মালিক বা দায়িত্বশীল ব্যক্তি না হয়ে কেউ কোনো কম্পিউটার, সার্ভার, নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক সিস্টেমে অবৈধভাবে প্রবেশ করে ক্ষতি করাও একই ধরনের অপরাধ বলে গণ্য হবে।



৫৭ ধারার অপরাধ: ইলেকট্রনিক মাধ্যমে মিথ্যা, অশ্লীল বা মানহানিকর তথ্য প্রকাশ-সংক্রান্ত অপরাধ এই ধারায় গণ্য হবে। ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে মিথ্যা ও অশ্লীল কিছু প্রকাশ করলে এবং তার কারণে মানহানি, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগলে বা কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উসকানি দেওয়া হলে তা অপরাধ বলে গণ্য হবে।



৬১ ধারার অপরাধ: সংরক্ষিত সিস্টেমে প্রবেশ এই ধারার অন্যতম অপরাধ। সংরক্ষিত সিস্টেম হিসেবে ঘোষণা করা সত্ত্বেও কোনো ব্যক্তির তাতে অননুমোদিতভাবে প্রবেশ করা শান্তিযোগ্য অপরাধ।

এ ছাড়া আইনের ৭৬(১) ধারা সংশোধন করে বলা হয়েছে, নিয়ন্ত্রক বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তা বা কোনো পুলিশ কর্মকর্তার মাধ্যমে এই আইনের অধীনে কোনো অপরাধ একই সঙ্গে তদন্ত করা যাবে না। যদি কোনো মামলার তদন্তের কোনো পর্যায়ে দেখা যায়, সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তদন্ত পরিচালনার দায়িত্ব পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে নিয়ন্ত্রক বা তাঁর ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা তাঁদের কাছ থেকে পুলিশ কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা প্রয়োজন, তবে সরকার বা ক্ষেত্রমতো, সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদেশের মাধ্যমে হস্তান্তর করতে পারবে।



সুলতানা কামাল প্রথম আলোকে বলেন, এই ধারাগুলো অজামিনযোগ্য করে দেওয়ায় মানুষ ভীত হবে, এটা আসলেই ন্যায়বিচারের পরিপন্থী। এর ফলে মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে।

সুলতানা কামাল বলেন, একজন ব্যক্তি দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে দোষী বলা যায় না। তাই কোনো অপরাধকে বিচারের আগেই অজামিনযোগ্য বলে দেওয়াও গ্রহণযোগ্য নয়। অপরাধ অজামিনযোগ্য করে দেওয়ার ফলে হিতে বিপরীত হতে পারে, আইনের অপব্যবহার হতে পারে। তিনি বলেন, জামিন আদালতের সন্তুষ্টির ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত।



তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার রোধেই এ আইনের কয়েকটি ধারার অপরাধকে অজামিনযোগ্য করা হয়েছে। আমলযোগ্য অপরাধ কেউ করলে পরোয়ানা ছাড়াই গ্রেপ্তারের বিধান রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, আইনটি ভেটিংয়ের (পরীক্ষা-নিরীক্ষা) জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ভেটিং পেলেই অধ্যাদেশ আকারে তা জারি করা হবে। আইনটির নাম হবে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০১৩।



আইনজীবী শাহদীন মালিক প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রতিনিয়ত আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার করছি। আইনে তথ্যের সংজ্ঞায় মিথ্যা, অশ্লীল ও উসকানিমূলক—এ বিষয়গুলো স্পষ্ট করা নেই। ইন্টারনেটে সত্য ভেবে কোনো তথ্য আদান-প্রদান করা হলো, কিন্তু সেটাকে পুলিশ প্রাথমিকভাবে মিথ্যা বা অশ্লীল বা উসকানিমূলক বিবেচনা করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছাড়াই গ্রেপ্তার করতে পারবে। ফলে ভয়ভীতির কারণে মত প্রকাশের স্বাধীনতা সংকুচিত হবে।



আইনজীবী তানজীব উল আলম প্রথম আলোকে বলেন, এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধান-প্রদত্ত মৌলিক অধিকার ও বাক্স্বাধীনতার অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আগে এ আইনে বাক্স্বাধীনতায় একধরনের সুরক্ষা ছিল। কিন্তু অপরাধ আমলযোগ্য করার প্রস্তাব করায় সেই সুরক্ষা নষ্ট হবে। তিনি বলেন, অন্যান্য দেশে ইন্টারনেটকে যোগাযোগমাধ্যম বিবেচনা করা হয়। এ ক্ষেত্রে কথায় কথায় শাস্তির বিধান রাখা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার চেতনাবিরোধী।







মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সময়ের দাবি সত্য কথা
কোথায় আজ আমাদের বাক স্বাধীনতা
মিথ্যা ক্ষমতার আস্ফালনে
বুদ্ধিজীবীরা আজ আটক মিথ্যুক প্রহসনে ।।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: কবি খবরদার বিদ্রোহী কবিতা লিখবেন না।

পরিবেশ বন্ধু হইছেন প্রকৃতি নিয়া কবতে করেন।
বুদ্ধিজীবীদের মিথ্যুক বলাই আপনি এররস্ট হইতে পারেন।

২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরেকটা কার্টুন করেন আপনার হাউস থিকা...

টাইপরত হাত, কি-বোর্ড , মনিটর শিকল দিয়ে বাধা...

আর ডায়ালগ থাকবে- আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের পথিকৃৎ!!!!


২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: যে দেশে এখনও মিনা কার্টুন দিয়া হাগার পর হাত ধুতে শেখানো হয় তারা ডিজিটাল হইলে বোধ হয় এমনই হয়।


উনারা বিলবোর্ড দিয়া এনালগ সিস্টেম চালু করার পরই ডিজিটাল সিস্টেমের উপর খড়গ বসালো।

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

িপ্রয়বন্‌ধু বলেছেন: এই পোষ্টের জন্যেও গ্রেফতার করে কিনা সেটা আগে ভাবেন...

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আগামী মাসে সংসদে পাশ হবে, তার আগে পর্যন্ত নিরাপদ আছেন। এই কয় দিন যা ইচ্ছে লিখে ফেলেন। মনে করেন মরনের আগে শেষ ইচ্ছা পুরনের মত। :) :)

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

আরজু পনি বলেছেন:

আমি গদ্য লেখার চর্চা শুরু করে দিয়েছি :D B-)

শিগগীরই কবিতাও শুরু করবো B-))

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: কবিতার লেখার সময় কিন্তু নজরুলকে ভূলেও মনে আনবেন না।
শুধুই জসীম উদ্দিন টাইপ হতে হবে।

আর গদ্য যেন শরতের মহেষ প্রভাব না থাকে, ঐখানে আমার ধর্মের ব্যাপার স্যাপার আছে। শুধুই বিভূতি বাবুর থ্যানমগ্ন থাকবেন।

জামানা খুবই খারাপ আপু লেখালেখি খুবই সাবধানে।

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

আমিনুর রহমান বলেছেন:



কমেন্ট করতেও ভয় লাগছে :| :| :|

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১১

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আইন পাশ হওয়া পর্যন্ত নির্ভয়ে চালিয়ে যান।

৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আচ্ছা ছবি ব্লগ দিলে কি কোন সমস্যা হবে ? :||

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৪

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ভূলেও আঁকা ছবি দিবেন না। কেউ ফাঁসাতে চাইলে ঐ ছবি থেকে স্যাট্যায়ারের গন্ধ আবিষ্কার করে ফেলতে পারে। নিজের ছবি, বোবা জানোয়ার অথবা প্রকৃতির ছবি দিবেন।

৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :-B :-B :-B

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: সত্যিই তাই।

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২

ড. জেকিল বলেছেন: এমনিই কি নিয়ে লিখবো, সেটা খুঁজে পাইনা, তার উপর আবার নিষেধাজ্ঞা। B:-) B:-)

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: দেখা যাবে না, শোনা যাবে না,
বলা যাবে না কথা,
রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এমন স্বাধীনতা।

বাকশালের বিরুদ্ধে লেখা সেই সময়ের একটি কবিতার অংশবিশেষ বলে জানি।

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

স্বাধীকার বলেছেন:
বিনা কারনে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার করার মতো কুখ্যাত আইন প্রনয়নকারী আম্লীগ যুগে যুগে মানুষের মত প্রকাশের উপর হস্তক্ষেপ করার সুযোগ নিয়েছে। পত্রিকা ও দল নিষিদ্ধ করে বাকশাল কায়েম করেছে-নিরংকুশ ক্ষমতা চর্চা ও পারিবারিক রাজতন্ত্র তথা হীরক রাজ্য বানানোর স্বপ্ন দেখেছে।
এই ডিজিটাল সরকারই বাংলাদেশে ফেইসবুক বন্ধ করেছে, এই তথাকথিত গণতান্ত্রিক সরকারই দীর্ঘদিন ইউটিউব বন্ধ রেখেছে, এই বাকশালী সরকারই কোনো পরোয়ানা ছাড়া সম্পাদককে গ্রেফতার করেছে, রিমান্ডে নিয়েছে, এই কুখ্যাত গণতান্ত্রিক সরকারই পত্রিকা অফিসে তালা দিয়েছে ক্ষমতার জোরে, এই ফ্যাসিবাদী সরকারই নোটিশ, মামলা কিংবা কোনো অভিযোগ ছাড়াই রাতের অন্ধকারে টিভি চ্যানেল বন্ধ করেছে-------------তাই তাদের পক্ষে এরকম কুখ্যাত জনবিরোধী মতবিরোধী একটি আইন পাশ করা সম্ভব। নিজের নুন্যতম সমালোচনা সহ্য করার মানসিক যোগ্যতা বা জবাব দেওয়ার যোগ্যতা যখন শাসকের থাকেনা-তখন শাসকেরা এমন মাতাল কান্ডজ্ঞানহীন হয়ে যান। শাসকেরা নিজেদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করতে জনতার কন্ঠরোধ করতে এমন করেই ক্ষমতার অপব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এই মুর্খ শাসকেরা কখনোই ভাবেনা ক্ষমতা চিরদিন থাকবেনা, এই আইন কানুন গুলো তাদের উপরও প্রয়োগ হওয়ার সুযোগ থাকবে।
সরকার মানুষের চিন্তার, বলার, লেখার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার যে মতলবে এই আইনটি করলো-তার সুফল তারা কখনোই পাবেনা, বরং নিজেদেরকেই জনতার সামনে একনায়ক হিসাবে প্রতিভাত করলো। সংবিধান থেকে যারা এক চুলও নড়বেনা বলে আস্ফালন করে, তারাই সংবিধান কর্তৃক নাগরিকদের প্রদত্ত অধিকারকে পায়ের তলায় পিষ্ট করে এমন আইন করার দ্বারপ্রান্তে। এদের মিথ্যাচার আর গলাবাজি দেখলে ইবলিশ দেখার সৌভাগ্য(!) অর্জিত হয়।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: কথা সত্য। কিন্তু আমি ভাবছি বিরোধী দল এতো এনালগ হয়ে গেল কিভাবে ? তথ্য প্রযুক্তি জগতের কোন খবরই কি তারা রাখছে না ? এরকম একটা কালো আইনের বিরুদ্ধে তাদের কোন প্রতিবাদ কোন বক্তব্য নাই। বিরোধী দল যদি এই আইন পরবর্তীতে ব্যবহার করার অপেক্ষায় চুপচাপ থাকে তাহলে আমাদের জন্য এ ক্ষেত্রে দু দলীয় সমান দোষী। বিরোধী দল সংসদে গেলে আশা করি এর বিপক্ষে শক্ত অবস্থান নিবে।

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: :( :( :( :( :(

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: লেখক বলেছেন: এইবার বোধ হয় লেখালেখি থেকে ছুটি নিতে হবে। :(( :((

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

পিয়ার আহসান বলেছেন: সরকার আসলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ঘোষনা দিয়ে নিজেরাই বিপদে পড়ে গেছে। তাই, নিজেদের পাতা ফাঁদ থেকে নিজেরাই উদ্ধার পেতে জনগনের বাকস্বাধীনতার উপর নগ্ন হস্তক্ষেপ করতে যাচ্ছে। যে ব্লগারদের/অনলাইন এক্টিভিস্টদেরকে এতদিন সরকার সুরক্ষা দিয়েছে, তাদের মুখ স্কচ টেপ দিয়ে আটকে তার উপর ফেভিকল মারার আয়োজন করা হল 'তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০১৩' নামক আইনটির মাধ্যমে।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ক্ষমতা হারানোর ভয়ে সরকারের এখন লেজে-গোবরে অবস্থা।

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অবিলম্বে এই কালো আইন প্রত্যাহার করা হোক। আইন থাকুক কিন্তু যে সংশোধনী গুলো আনা হয়েছে তা দিয়ে প্রতিপক্ষকে ইচ্ছে মত হয়রানী করা যাবে। এই আইন মূলত কোন দুর্নীতির পক্ষে কথা বলতে বাধা হয়ে দাঁড়াবে।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ...প্রতিপক্ষকে ইচ্ছে মত হয়রানী করা যাবে।
সে জন্যেই তো এই আয়োজন। কিন্তু পুলিশকে ক্ষমতা দিয়ে তাদের ব্যবসা বৃদ্ধির সুযোগ করে দিল। পুলিশরা সাধারনের উপরই বেশী প্রবল হয়।

১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: গনতান্ত্রিক দেশে অগনতান্ত্রিক আইন।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: গনতান্ত্রিক দেশ বলি চক্ষু লজ্জায়। প্রকৃতি পক্ষে আমাদের সংবিধানও দু-একটি জায়গায় গনতন্ত্রের সাথে সাংঘর্ষিক।

এটা এক প্র্রকার বাকশালী গনতান্ত্রিক আইন হতে যাচ্ছে।

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নজরুল টাইপ কবিতাও লিখা যাবে না ?দেশে কি বৃটিশ শাসন চলছে? নজরুলকে তো তারা ছাড়া আর কেউ বন্দি করে নি।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: মূল বিষয় হলো শাসক শ্রেনী প্রতিবাদের কন্ঠ রোধ করতেই এই ধরনের আইন করে থাকে। নজরুলকে আমরা বিদ্রোহী কবি হিসাবে জানি। কাজেই আপনি যদি নজরুল টাইপ বিদ্রোহী কবিতা লেখেন তাহলে শাসক শ্রেনীর রোষানলে পড়ার যথেষ্ট সম্ভবনা আছে।

১৫| ২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: খাসা কহিয়াছেন ভ্রাতা! ;)
এখন এইগুলোর চর্চা শুরুর সময় বোধহয়
যদিও আমি তা মনে করিনা!
অনলাইনে লেখালেখি নিয়ে তো কম চিতবাত হলো না!
কিন্তু "ফ্রিডম অফ স্পিচ" এ বিশ্বাসী যারা আছেন তারা লেখবেন ই ..।

১৬| ২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: খাসা কহিয়াছেন ভ্রাতা! ;)
এখন এইগুলোর চর্চা শুরুর সময় বোধহয়
যদিও আমি তা মনে করিনা!
অনলাইনে লেখালেখি নিয়ে তো কম চিতবাত হলো না!
কিন্তু "ফ্রিডম অফ স্পিচ" এ বিশ্বাসী যারা আছেন তারা লেখবেন ই ..।
যেমন লিখেছেন আগেও

১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

এম হাবিব আহসান বলেছেন: কি কমু X(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.