নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমরা সবাই রাজা

বাবু>বাবুয়া>বাবুই

বাবু>বাবুয়া>বাবুই › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুগে- যুগে ইহুদি ষড়যন্ত্র, আইসিস WW-III এর পদধ্বনি (!!!)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

মিথ্যা কখনও তার সীমা ছাড়িয়ে এমন এক পর্যায়ে পৌঁছে যেতে পারে যেখানে প্রকৃত সত্তকে বিশ্বাস করা কঠিন হয়ে যায়। মনে হয় এমনও কি হতে পারে !!! নিশঠুরতা, বর্বরতাই ইহুদিরা ঠিক এমনি এক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। মানুষ এতো নিষ্ঠুর এতো ষড়যন্ত্রী হতে পারে মন মানতে চাই না, সহজ মানুষের সাধারন এই বৈশিস্টকে ব্যবহার করে তারা চালিয়ে যাই একের পর এক ষড়যন্ত্র।

শুরুটা বেশ পরিকল্পিতভাবেই করেছে তারা, এখনও চলছে সেই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন। আক্ষরিক আর্থে না হলেও প্রায়োগিক বিবেচনায় তারাই পৃথিবীর বেশির ভাগ অংশের নিয়ন্ত্রক। বলা হয়ে থাকে হিটলার ইহুদি হত্যাকে যৌক্তিক করে তোলার জন্য এই "the protocol of elders of zion" নামক হোক্স তৈরি করেছিলো। কিন্তু বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি কি প্রমান করে না এই প্রটকলের বাস্তবতা ? এই প্রোটকলের ইনডেক্স আর বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি পাশাপাশি বিবেচনাই নিলেই বুঝা যায়;



ইহুদিরা তাদের ইউরপীয় এজেন্টদের মাধ্যমে তাদের পূর্বপুরুষদের সপ্ন বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। নমরুদের সেই বাবেল টাওয়ারের প্রতিচ্ছবি দেখা যাচ্ছে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট


আরও স্পস্ট হয় যখন জানা যায় হিটলার তাদেরই সৃষ্টি করা এবং সে ইহুদিদেরই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছিলো। ###হিটলারের বডি গার্ড (কমান্ডো লিডার) অট্ট স্করযনি, তিনি নুরেমবারগ ট্রায়াল পার করে ১৯৭৫ সালে কান্সারে মারা যান। রাশিয়ান সংবাদ সংস্থা তাস (TASS) বলছে স্করযনি ও তার দল “পালাদিন” ১৯৬০ সালে আমেরিকার “গ্রিন ব্যারেট” বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন ভিয়েতনাম যুদ্ধের জন্য। আবার শুনা যায় ১৯৯৯ সালে তাকে ভিন্ন পরিচয়ে আমেরিকায় বসবাস করতে দেখা গেছে।
জার্মান সামরিক কর্মকর্তা ১৯৪৪ এর জনুয়ারিতে ৮১ জন উচ্চ পদস্থ ইহুদি সামরিক কর্মকর্তার তালিকা তৈরি করেন যারা হিটলারের সামরিক বাহিনিতে কর্মরত ছিল।


কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ব্রায়ান রিগ হিটলারের সৈন্য বাহিনিতে ১,২০০ এর বেশী সংখ্যক ইহুদি সৈন্য চিহ্নিত করেন যাদের মধ্যে ২জন ফিল্ড মার্শাল, ১৭জন জেনারেল, ৮জন লেফ. জেনারেল এবং ৫জন মেজর জেনারেল ছিলেন যারা ১,০০,০০০ সৈন্যর নেত্রিত্তে ছিলেন।

একমাত্র আল্লাহ যানে এরা কতজন ইহুদি হত্যা করেছিল। আদৌ করেছিল কি না। শুমারিতো তারাই করেছে।

লাখে লাখে মানুষ মারে কাতারে কাতার শুমার করিয়া দেখি মাত্র দুই হাজার। বর্তমানে বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে হিটলার বাহিনী ৬ মিলিয়ন নয় ১.৫ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছিল যার মধ্যে শুধু ইহুদি নয় বহু সংখ্যক অন্যান্য জাতি গোষ্ঠীর মানুষও ছিল। যদিও ইউরোপের অনেক দেশে এই নিহতের সংখ্যা ৬ মিলিয়ন এর কম বলা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

১৯৩৩ থেকে ১৯৪১ পর্যন্ত ৬৩,৫০০ ইহুদি জার্মান থেকে ফিলিস্তিনে অভিবাসিত হয়। শোনা যায় এই অভিবাসন প্রকল্পে হিটলার ১২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচে চুক্তিবদ্ধ ছিল। এমনি বহু প্রমান আছে যা প্রমান করে হিটলার ইহুদিদের তৈরি যেমন লাদেন, যেমন বাগদাদি। বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে এসব প্রমান খুবই সহজলভ্য।

যেভাবে শুরু হয়েছিল হিটলারের ইহুদি হত্যাযজ্ঞের নাটক; ১৯৩৩ এর ২৭শে ফেব্রুয়ারি জার্মান পার্লামেন্টে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হলো। ইহুদি হারমান গোয়ারিং পালাতে না পেরে "মারিনাস ভান্দার লুব" কে ফাসিয়ে দিলেন।
নুরেম্বারগ ট্রায়ালে জেনারেল ফ্রাঞ্জ হাল্ডার এর কাছ থেকে বেরিয়ে আসলো হারমান গোয়ারিং কিভাবে আগুন দিয়েছিলেন জার্মান পার্লামেন্টে। নুরেম্বারগ ট্রায়ালে হারমান গোয়ারিং যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসির আদেশে দণ্ডিত হয়েছিল। ইহুদি চক্রান্ত তাকে ফাঁসি দেয়নি। দেখানো হলো গোয়ারিং সায়ানাইড খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন, তার লাশ পুড়িয়ে ছাই ইসার নদিতে ভাসিয়ে দেয়া হয়। কার লাশ কার নামে পড়ানো হয়েছে কেউ জানে না। ফ্রাঞ্জ হাল্ডারের ভাই নিজেই স্বীকার করেছেন "ফ্রাঞ্জ হাল্ডার" আত্মহত্যা করেনি। লাদেনের লাশের পরিণতি যেমন হয়েছে, কাউকে সনাক্ত করতে দেওয়া হয়নি, গোয়ারিং এর ক্ষেত্রেও তাই।
ভান্দার লুব ছিলেন একজন রাজ মিস্ত্রি, গ্রেফতারের পর যার কাছে পাওয়া গিয়েছিল কম্যুনিস্টের আইডি কার্ড, টুইন টাওয়ার সীসা গলে যাওয়ার পরও যে কারনে হামলা কারিদের কাগজের পাসপোর্ট পাওয়া গেছিল ঠিক সেভাবেই।



যে ছকে হিটলার বানিয়ে কম্যুনিস্টের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা হয়েছিল একিভাবে বুশ বানিয়ে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা হয়েছে।
ইহুদিরা সবসময় কিছু পেইড এজেন্ট বানিয়ে রিভার্স গেম খেলছে। বর্তমান আইসিস তাদের এই রকমই একটা গেম।



আইসিস কারা কি উদ্দেশ্য তৈরি তা এখন একটা শিশুও জানে।
ধর্মের মুখোশে মানুষ হত্যা করে সভ্য সেজেছে পশ্চিমারা

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

রাতুল_শাহ বলেছেন: পড়লাম, কিন্তু কিছুইতো মিলাতে পারছি না।

দেখি সব কি বলে..............

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: WW-II ইহুদিদের সাজানো। এই নাটক সাজাতে তারা হত্যা করেছে ১.৫ মিলিয়ন মানুষ। উদ্দেশ্য ছিল এক্টাই ইস্রাইল প্রতিষ্ঠা করা। ইহুদিদের কে ইস্রাইলে আসতে বাধ্য করার জন্য বিভিন্ন ভাবে ভ্য় ভীতি দেখানো হয়। টারগেটেট কিছু ইহুদি এবং বহু সঙ্খায় গুন্ডা-পান্ডা, ক্রিমিনাল খৃস্টান হত্তাকরে ইহুদি হত্যা চলছে বলে প্রচার করা হয়। সেই সময় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সাধারন ইহুদিরা শান্তিতেই ছিল তারা দেশ ছেড়ে ইস্রাইল আসতে চাইনি। ইস্রাইলের ইহুদিদের ডিএনএ ফিলিস্তিনের আদিবাসিদের সাথে মিলে না এরা মিথাচার করছে যে তারা জেরুজালেমের উত্তরসুরি। যুদ্ধ বাধিয়া নানা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে দরকষা-কষির রাজনীতি করে তারা ইস্রাইল দখল করেছে। এখন চলছে স্থুল থেকে স্থূলতর হওয়ার পরিকল্পনা।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

কল্লোল পথিক বলেছেন: সহমত

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২০

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওদের দ্বারা অসম্ভব কিছুই নয়!

কুটচাল আর ষড়যন্ত্রে তারা মূসা আ: কেও ত্যক্ত বিরক্ত করে ছেড়েছিল- যে কারণে ৪০ বছর মরুর পথে পথে উদভ্রন্ত হয়ে ঘোরার শাস্তি পেয়েছিল।

তারাই সেই গ্রুপ যাদের বিষয়ে আল্লাহ নিজেই বলেন- তারাতো আমাকে সেভাবে চিনে যেভাবে চিনে তাদের সন্তানকে বা তারচেও বেশি- অথচ এরপরও তারা অবিশ্বাস করে!!!!

তাই তাদের মিথ্যাচার নোংরামো যে ভয়াবহ হবে তাতো বলা অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু তারা ফেরাউন নমরুদের পরিণতি দেখেও শিক্ষা নেয়না- তাদের ব্যপারে যে ভবিষ্যত বানী আচে তাও যে ফলবে। বরং তারা বিশ্বাস করেই তাকে ঠেকিয়ে রাখতে নানা অপকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে! কিন্তু সেতো শুধু নির্ধারিত সময়টুকু পর্যন্তই। যখন সময় শেষ হয়ে আসবে- তারা শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবে আর আক্ষেপ করবে।

প্রকৃতির প্রতিশোধ বড়ই নির্মম আর নিষ্ঠুর হয়! আজ যেই নিষ্ঠুরতা তারা বিশ্বজুড়ে চালাচ্ছে- তাদের জণ্য তারচে বেশি নিষ্ঠুরতা অপেক্ষা করছে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন:
প্রকৃতির প্রতিশোধ বড়ই নির্মম আর নিষ্ঠুর হয়! আজ যেই নিষ্ঠুরতা তারা বিশ্বজুড়ে চালাচ্ছে- তাদের জণ্য তারচে বেশি নিষ্ঠুরতা অপেক্ষা করছে।

.... কেবলই মনে হয়, যদি দেখে যেতে পারতাম। মনের জ্বালা মিটতো।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

গ্রিন জোন বলেছেন: অপরকে বিপদে ফেলতে খোঁড়া গর্তে নিজেরাই পড়বে ইহুদিরা

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: WW-II দিয়েই শুরু নয়, সেই ১৭৫৭ তে নবাব সিরাজুদ্দউলা (হয়ত তারও আগে থেকে) থেকে তারা গর্ত খোড়া শুরু করেছে অদ্যবধি তাদের খোঁড়া কোন গর্তে তাদেরকে পড়তে হয়নি।

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: হিটলারের গুলা স্রেফ মিথ । যদিও আই এস লাদেন এগুলা আমেরিকার আর ইহুদিদের তৈরি । এটা পানির মতো পরিষ্কার

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: যুদ্ধের ইতিহাস সবসময়ই বিজয়ীর পক্ষেয় লেখা হয়েছে। আই এস লাদেন এগুলা আপনার জীবদ্দশায় জন্মেছে বলে আপনি জানেন, আপনি যেভাবে জানেন ইতিহাস কিন্তু সেভাবে লেখা হচ্ছে না, লাদেন এখন পর্যন্ত মুসলিম উগ্রবাদী হিসাবেই চিহ্নিত। আজ থেকে ১০০ বছর পর আপনার মত কেউ "লাদেনের গুলা স্রেফ মিথ" বলতে চাইবে।

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

নতুন বলেছেন: যুদ্ধ সবচেয়ে ভালজনক ব্যবসা তাই আমেরিকা/ইসরাইল/রাশিয়া সবাই যুদ্ধ চায়।

খোদ আমেরিকায় অনেকেই বলে যে ৯/১১ ইনসাইড জব। ইরাকে হামলার বাহানা এবং আমেরিকার জনগনের উপরে আরো নজরদারি বাড়াতেই এই কাজ।

এখন আইএস... :(

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: এরা ব্যবসার জন্যই যুদ্ধ করে আবার যুদ্ধ করতেও ব্যবসা করে, সব দিকেই লাভ। ধর্ম- বর্ণ এগুলাকে ইস্যু করে মুল কথা শুধুই ডলার চাই।

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

সভ্যতা একটা চরমের দিকে চলে যাচ্ছে এর মানেই তো যুদ্ধ!!! বাংলাদেশে তো ঘরে ঘরে যুদ্ধা হচ্ছে, ভার্জিনিটির দামওতো নাকি মোবাইল ফোনের চেয়ে কম।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: নৈতিক আর অনৈতিকতার দান্দিক যুদ্ধ সবসময়ই আছে। মোবাইল ফোনের দামে ভার্জিনিটি বিকিয়ে দিচ্ছে যারা তারা মুলত লোভি প্রকৃতির। সমরাঙ্গনে যে যুদ্ধ তা খুবিই ভয়ঙ্কর এখানে একটা রুটির দামেও ভার্জিনিটি বিক্রি হয়ে যেতে পারে। সভ্যতা সত্যিই চরমের দিকে চলে যাচ্ছে, সামনের দিন গুলো মোটেই নিরাপদ না।

৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১

ধঅনের শীষ বলেছেন: আইএসের মতো গণহত্যাকারী সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সৃষ্টি করে , অত্যাধুনিক অস্ত্র সরবরাহ করে ইহুদী আমেরিকানরা। আর সেই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সদস্যপদের জন্য দলে দলে যোগদান করে মুসলমানেরা !! এই কুলাঙ্গার সন্ত্রাসী মুসলমানদের আসল নবী কে ?? মুহম্মদ (সঃ ) নাকি ওবামা ?? এটি ভাববার বিষয় নয় কি ??

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: সিরিয়ার মুসলিম রা পড়েছে উভয় সঙ্কটে, একদিকে আসাদের গুলি অন্যদিকে আইএসের গুলি। বোমার আঘাতে বিধ্বস্ত বসত ভিটা। এদের অনেকেই আইএসে যোগ দিয়েছে। ভিনদেশ থেকে আইএসে যোগ দেওয়ার খবর প্রচার করা হচ্ছে তাদের উদ্ভবকে যৌক্তিক করার জন্য।

ভাববার কি আছে, কোন মুসলিম যদি ওবামাকে নবী মনে করে সে নিঃসন্দেহে সে আর মুসলিম নেই, সে কুলাঙ্গার সন্ত্রাসী।

৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অত্যন্ত যৌক্তিক কিছু দিক তুলে ধরেছেন। ++++++ আইসিস কিংবা তালেবান যে এদের সাজানো কোন সন্দেহ নাই।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: এখানে আপনার উপস্থিতি ভাল লাগলো। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.