নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁধার রাত

আঁধার রাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্বর আরব আর আমাদের ডলারের লোভ

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৪২

সৌদি আরবে গৃহকর্মীর জব রেসপনসিবিলিটিতে অলিখিত ভাবে সেক্সচুয়াল সার্ভিসটা যুক্ত থাকে।

একজন গৃহকর্মী সে যে দেশ থেকেই যাক না কেন তাকে গৃহকর্তা, গৃহকর্তার ছেলে, ভাই, বন্ধু বান্ধবকে সেক্সচুয়াল সার্ভসটা দিতে হয়।কারন তারা গৃহকর্মীদের কৃতদাসী হিসাবেই বিবেচনা করে বলে গৃহকর্মীর যৌন চাহিদা পুরুন করে দেওয়াকে তাদের পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করে।

মাস শেষে তারা বেতন দিতে চাই না কারন কৃতদাসীকে বেতন দেওয়াতো জায়েজ নাই।

তারা ক্ষুধা ও পিপাসার সাথে অনন্ত সংগ্রাম শেষে মাত্রই গত শতাব্দীতে উটের পিঠ থেকে নেমে বিএমডাবলুতে উঠলেও মানসিকতা সেই আগের মতই আছে।

আমার এ বাজে স্বভাব কোনদিন যাবেনা গানের মতই তাদের এ বাজে স্বভাব কোন দিন যাবে না।

এক্ষেত্রে তারা কোন রাখঢাক রাখে না। এই নিকৃষ্ট স্বভাবের কারনে ভারত, শ্রীলংকা, ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়ার সরকার সৌদি আরবে গৃহকর্মী পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছে।

কিন্তু সব জেনে শুনে আমরা কেন পাঠালাম আমাদের হত দরিদ্র নারীদের?

কারন হত দরিদ্র ঐ সকল নারীর ইজ্জতের বিনিময়ে দু’এক পয়সা ডলার যা আসে তা বৈদেশিক বানিজ্যের ক্ষেত্রে সৃষ্ট ব্যালেন্স অব ট্রেডের ঘাটতি মেটাতে আমাদের খুব প্রয়োজন।

তাই সৌদি আরবে গৃহকর্মী পাঠানোর সিদ্ধান্তটা আমার কাছে ডলারের অভাবের তাড়নায় নিজ সন্তানকে পতিতালয়ে বিক্রি করার মত অমানবিক বলে মনে হয়।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৪৯

চাঙ্কু বলেছেন: :(

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকারে একজনও মানুষ নেই, সবগুলোই ইডিয়ট

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০২

আঁধার রাত বলেছেন: আমার বাসার সাবেক কাজের মেয়েটা নবীর দেশে গিয়েছিল অনেক স্বপ্ন নিয়ে। একই দূঃসহ অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরেছে। ফিরে এসে যা পেয়েছে তা দূঃস্বপ্নকেও হার মানায়। স্বামী গ্রহন করে নাই। পরিবারও গ্রহন করে নাই।

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বর্বর আরব না বলে বলেন বর্বর বাংলাদেশ। এ দেশের সরকার কতটা ডেসপারেট হলে এসব গরীব মানুষদের হায়েনাদের মুখে ছেড়ে দেয়। আর এ দেশের হুজুরগুলো আরো বড় শুয়র। তারা তো মুখে কুলুপ এটেছে

৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২২

বাকপ্রবাস বলেছেন: দুই দেশ্ই হারামি

৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২৩

মনের রঙিন স্বপ্নগুলো বলেছেন: বিলিভ ইট আর নট আরবদের মত বর্ণবাদী দুনিয়ার আরো কোথাও নেই,এমনকি ইউরোপেও না।

৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশে কতোজন গৃহকর্মীকে নিজের শরীর দিতে হয় তা জানেন?
নায়িকা,গায়িকা,উপস্থাপিকা মডেল-মিডিয়ার একটা মেয়েও নাই যে নিজেকে পতিতা না বানিয়ে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।
এটা কি জায়েজ?
কয়জন কর্মজীমি মহিলা নিজের শরীর না দিয়ে সরকারী বা বেসরকারী পদে উপরে ইঠতে পারেন তা জানেন?
সৌদিরা তো বিদেশী।তারা সুযোগ নেবেই।তবে যা নেয় প্রচার হয় তার চেয়ে বেশী।কারণ সেখানে ২৫ লাখের বেশী বাংলাদেমী আছে।
ওরা এতা খারাপ হলে থাকে কিভাবে?

৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশে কতোজন গৃহকর্মীকে নিজের শরীর দিতে হয় তা জানেন?
নায়িকা,গায়িকা,উপস্থাপিকা মডেল-মিডিয়ার একটা মেয়েও নাই যে নিজেকে পতিতা না বানিয়ে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।
এটা কি জায়েজ?
কয়জন কর্মজীবি মহিলা নিজের শরীর না দিয়ে সরকারী বা বেসরকারী পদে উপরে ইঠতে পারেন তা জানেন?
সৌদিরা তো বিদেশী।তারা সুযোগ নেবেই।তবে যা নেয় প্রচার হয় তার চেয়ে বেশী।কারণ সেখানে ২৫ লাখের বেশী বাংলাদেশী আছে।
ওরা এত খারাপ হলে থাকে কিভাবে?

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

আঁধার রাত বলেছেন: আপনি কি বুঝাতে চাইলেন বুঝলাম না। ব্যাট ধরলেন বর্বর আরবদের পক্ষ হয়ে। তাদের অপকর্ম জায়েজ করার জন্য কিছু বানীও দিলেন। তবে কেন যেন মনে হচ্ছে আপনার বাসার গৃহকর্মী বা আপনার অফিসের নারী কর্মী আপনার কাছে নিরাপদ না। আপনি হয়ত নিজ দায়িত্বে তাদের যৌন চাহিদা পুরুন করে দেওয়াকে দায়িত্ব বলে মনে করে থাকেন। লেনদেন যদি ঠিক থাকে তাহলে তো কোন সমস্যা নাই সমস্যা হল তারা সহ্যের সীমা অতিক্রম করা যৌন নির্যাতনের স্মৃতি নিয়ে ফিরছে।

৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৪৪

শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: আন্দাজে বহুত কিছুই লেখা যায়; যার ৯৯% মিথ্যা হলেও মাঝে মধ্যে সহানুভূতি পাওয়া যায়। তার উত্তম উদাহরণ এই ধরণের পোষ্ট গুলি!

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬

আঁধার রাত বলেছেন: সিলগালা করা মাথার মানুষদের মন্তব্যের জবাব দিতে রুচি হয় না।

৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমেরিকায় বাংগালী তরুনি, গৃহবধুদের দেখেছি অনেক রাত পর্যন্ত রেষ্টুরেন্টে কাজ করে।
আমার বন্ধুর বৌ ও কাজ করে।
সেখানে মেক্সিকান ও আরব কর্মিদের সাথে অনেক সময় মেয়েটিকে একা ভেতরে পুরুষদের সাথে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতে হয়।
আমেরিকায় আজ পর্যন্ত কোন মেয়েকে বলতে শুনিনি সে সেখানে বিপন্ন বোধ করেছে, বা কেউ কুদৃষ্টিতে তাকিয়েছে।
নবীর দেশে এই অবস্থা কেন?

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

আঁধার রাত বলেছেন: এইখানে সমস্যা অন্য এক রাতে বাপ আসে আরেক রাতে ছেলে আসে, আরেক রাতে বাপ তার বন্ধু সাথে করে নিয়ে আসে।

১০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:১৮

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: 1. নিশ্চয়ই, আরবগণ বেপর্দা মহিলাদের দেখে উত্তোজিত ।

2. এবং বেঈমানী করেছে তাহাদের ঈমান দন্ড ।

3. অতএব, তারা হাতের যাকে পায় তার উপ্রেই ঝাঁপিয়ে
পড়ে ঈমানসমেত ।

4. নিশ্চয়ই, আরবদের মগজ অন্ডকোষে এবং মাথা পরিপূর্ণ
থাকে বীর্যে ।

5. আর সেইজন্যই, নিরাপদ নয় বঙ্গীয় দাসীরা ।

১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:০০

কূকরা বলেছেন: ১। বাংলার মহিলারা পয়শার লোভে সৌদি যায় কেন?
২। সরকারের সৌদিতে মেয়ে-লোক পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার দায় কে নেবে?
৩। নাস্তিক মুর্তাদরা সৌদিতে মেয়ে-লোকদের যৌন হয়রানির খবর শুনে আনন্দে বীর্যপাত করতে করতে নর্তন কুর্দন করবে - সেটা উপরের কিছু কমেন্ট থেকে বুঝা যাচ্ছে।
৪। হাসান বাল-বৈশাখির ধারণা, আমেরিকায় মহিলারা ধর্যনের শিকার হয়ে উনার কাছে এসে রিপোর্ট করবে, উনি যে মার্কিন মুল্লুকের খোঁজ খবর রাখেন না তার প্রমান: The Majority Of Hotel & Casino Workers Say They Have Been Sexually Harassed By A Guest

১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:১০

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ কূকরা- সৌদী বীর মুজাহিদরা যখন ইয়েমেনী মুসলিমদের (!) উপর বোমা হামলা চালায় তখন কি আপনি আনন্দে বীর্যপাত করেন ? ইয়া হাবিবী ইয়া হাবিবী গেয়ে নর্তন-কুর্দন করেন ?

১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

সনেট কবি বলেছেন: আরবদের এমন মনভাব ঘৃণারও অযোগ্য।

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আরবদের পয়সা হয়েছে তবে মানসিকতা উন্নত হয়নি এটা সত্য।

মুসলিমজাতি বা মুসলিম রাষ্ট্রকে মনে মনে প্রায় সবাইই মডেল ধরেন। সম্ভবত তাই তাদের কাছে কেউ এমন কিছু আশা করেন না।
গৃহকর্মী নির্যাতন, সেক্সুয়াল হ্যারেজমেন্ট.... এসব অপকর্ম কম বেশি সব দেশেই হয়। আমাদের বাংলাদেশেও অহরহ হচ্ছে। ইন্ডিয়া,আমেরিকায়য় ও হয়। কেউ এসবে পাত্তা দেয় না, কিন্তু ইসলামি রাস্ট্রে হলে আলোচনা সমালোচনা, গালাগাল ইত্যাদি ইত্যাদি.....
সৌদিআরব নিজের নাগরিকদের বেলায় যতটা সজাগ, প্রবাসীদের বেলায় ততটা নয়। তাদের (জাতির) মানসিক উন্নয়ন প্রয়োজন।

১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

বনসাই বলেছেন: মহিলাদের গৃহকাজে কোনো দেশেই পাঠানো ঠিক হবে না।

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

জাহিদ হাসান বলেছেন: এ সরকার বহু বছর ধরে সৌদিতে নারীদের যৌনদাসীরুপে পাঠাচ্ছে। দেশের সবাই এত অনুরোধ করা সত্ত্বেও তারা নারীদের পাঠাচ্ছে। কিসের স্বার্থে বুঝতে পারলাম না। গ্রামের অশিক্ষিত নারীরা না জেনেই সৌদি গিয়ে নির্যাতিত হচ্ছে। এর দায় কার? অবশ্যই সরকারের।

১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: দুঃখজনক। লজ্জাকর।

১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি কি বুঝাতে চাইলেন বুঝলাম না। ব্যাট ধরলেন বর্বর আরবদের পক্ষ হয়ে। তাদের অপকর্ম জায়েজ করার জন্য কিছু বানীও দিলেন। তবে কেন যেন মনে হচ্ছে আপনার বাসার গৃহকর্মী বা আপনার অফিসের নারী কর্মী আপনার কাছে নিরাপদ না। আপনি হয়ত নিজ দায়িত্বে তাদের যৌন চাহিদা পুরুন করে দেওয়াকে দায়িত্ব বলে মনে করে থাকেন। লেনদেন যদি ঠিক থাকে তাহলে তো কোন সমস্যা নাই সমস্যা হল তারা সহ্যের সীমা অতিক্রম করা যৌন নির্যাতনের স্মৃতি নিয়ে ফিরছে - ব্যাক্তিগত অাক্রমণাত্মক চরম অশোশভন ও মানহানিকর কথা।
যুক্তি দিয়ে তর্ক করার মাসনিসকতা না থাকলে ব্লগে অাসা ঠিক না।
অামি কারো পক্ষে-বিপক্ষে লিখি না।
বাংলাদেশে গৃহকর্মী,সরকারী -বেসরকারী মহিলা কর্মচারী,নায়িকা,গায়িকা,উপস্থাপিকা মডেলদের যৌনদাসী বানোর ব্যাপারে লেখা কই?অারবদের বিরুদ্ধে সমালোচান ভালো কিন্ত সেখানে বাংলাদেশের কয়েক কোটি লোক কাজ করে।মিডিয়ার একটা
জনাব হাসান কালবৈশাখী
অারবরা শিক্ষা-জ্ঞানবিজ্ঞানে পশিচমের চেয়ে অনেক পিছিয়ে তা সবাই জানে।কিন্ত এসব দিকে দিয়ে বিশ্বসেরা দেশ এ্যামেরিকা কেন নারী ধর্ষণে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন?????অাপনি কিভাবে এই ভূল তথ্য দিলেন যে এ্যামেরিকায়
মেয়েরা নিরাপদ???

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২২

আঁধার রাত বলেছেন: কোন আয়াতে লেখা আছে যে বর্বর আরবদের ঘৃন্য মানবিকতাহীন আচরনের সমালোচনা করতে গেলে আমাকে বাংলাদেশে গৃহকর্মী,সরকারী -বেসরকারী মহিলা কর্মচারী,নায়িকা,গায়িকা,উপস্থাপিকা মডেলদের যৌনদাসী বানানোর কাহিনী লিখে আসতে হবে?
আরবে কোটি লোক কাজ করে বলে তাদের অনৈতিক আচরনের গুনগান করতে হবে কেন?

১৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পরকীয়া, যৌনাচার এগুলো বৈশ্বিক সমস্যা। বাংলাদেশে এখন যে পরিমাণ পরকীয়া, পতিতালয়ে গমনকারী ও বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক হয় তা হিসাব করলে সৌদি আরবের মালিক কর্তৃক গৃহকর্মীর সাথে যৌনাচারের মাত্রার চাইতে বেশী হবে। আপনি লিখেছেন - একজন গৃহকর্মী সে যে দেশ থেকেই যাক না কেন তাকে গৃহকর্তা, গৃহকর্তার ছেলে, ভাই, বন্ধু বান্ধবকে সেক্সচুয়াল সার্ভসটা দিতে হয়।কারন তারা গৃহকর্মীদের কৃতদাসী হিসাবেই বিবেচনা করে বলে গৃহকর্মীর যৌন চাহিদা পুরুন করে দেওয়াকে তাদের পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করে। এগুলো মন গড়া কথা। মনে হয় যেন আপনি কোন আরবের বাড়িতে কাজের লোকের কাজ করেন।

বাংলাদেশ যদি ধনী দেশ হত আর তখন যদি ভিনদেশী মেয়েরা এসে ঘরে কাজ করত। তাহলে কিছু বাংলাদেশীও একই কাজ করত সুযোগ পেলে যা এখন আরবরা করছে...

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

আঁধার রাত বলেছেন: সুনিদিষ্ট অভিযোগ করে অন্য দেশ গুলো যখন নারী গৃহকমী পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছে তখন আমরা গৃহকমী হিসাবে হত দরিদ্র নারীদের পাঠালাম। যারা পাঠানোর চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা হয়ত চিন্তা করেছে “পরকীয়া, যৌনাচার এগুলো বৈশ্বিক সমস্যা। বাংলাদেশে এখন যে পরিমাণ পরকীয়া, পতিতালয়ে গমনকারী ও বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক হয় তা হিসাব করলে সৌদি আরবের মালিক কর্তৃক গৃহকর্মীর সাথে যৌনাচারের মাত্রার চাইতে বেশী হবে”।
তার চেয়ে সৌদি আরবে পরকীয়া, যৌনাচার এগুলো বৈশ্বিক সমস্যা গুলো রফতানী করলে কিছু রেমিটেন্স আসবে। দেশ উপকৃত হবে।
আমার দেশের বুয়ারা তো গৃতকর্তার কাছে যৌনতার বিনিময়ে এক দেড়শ টাকা আঁচলে গিট্টি দিয়ে বাধে। সে দেড়শত টাকা তো জিডিপিতে কোন অবদান রাখে না। টাকাটা সৌদি আরব থেকে ডলার আকারে আসলে দেশের উন্নতি হবে তাই না?
”ভুক্তভোগী কারো সাথে আপনার কথা হলে বুঝতে পারবেন সৌদি আরবে গৃহকমী পাঠানোর সিদ্ধান্তটা ভুল ছিল”।

২০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভুক্তভোগী কারো সাথে আপনার কথা হলে বুঝতে পারবেন সৌদি আরবে গৃহকমী পাঠানোর সিদ্ধান্তটা ভুল ছিল।
আপনি এখন ব্লগ লিখেছেন এই বিষয়ে। হয়তো গত ২/১ বছর এ নিয়ে ব্লগ লেখা হচ্ছে। অথচ এই বিষয় নিয়ে আলোচনা ২০ বছরের পুরোনো। প্রবাসীরা অনেক বছর ধরেই বলে আসছে নারী কর্মী না পাঠানোর জন্য। কিন্তু আমাদের ব্যবসায়ী ও নারী পরিবার উভয়ের লোভের কারণেই এখনো নারীকর্মীরা বাইরে যাচ্ছে। একটা শিক্ষিত মেয়েও বাইরে একা যেতে ভয় করে। সেখানে এই অশিক্ষিত নারীরা কীভাবে দেশের বাইরে একা যেতে সাহস করে? এদের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে সেটা এলাউ করে? অভাবের কথা বলে এক ধরনের সুশীল পতিতা পেশাকে বৈধ করতে চায়। তাহলে পেট্রো ডলারের কথা বলে গৃহকর্মী পেশাকেও বৈধ বলতে দোষ কী? আমি এই ধরনের মন্তব্য করছি তর্কের খাতিরে। ইসলামে তো মানাই করা হয়েছে স্বামী বা অভিভাবক ছাড়া সফর না করতে। তাহলে ঐটা ভাঙলে পরের পরিণতিও মাথায় রাখা উচিত...

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১২

আঁধার রাত বলেছেন: আপনার উপরোক্ত বক্তব্যের সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত।

মানুষের প্রত্যেকটি প্রতারনার গল্পের পেছনে যে গল্পটা থাকে সে গল্পটা প্রতারিত মানুষের লোভের গল্প। তবে সরকার ও রাষ্ট্র
এমনতর লোভ গুলোতে লাগাম দিতে পারত। আমি সত্যিই বিশ্বাস করি লোভে লাগাম টানতে এবার পারে নাই, তবে ভবিষ্যতে পারবে।

২১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

কানিজ রিনা বলেছেন: মিডলইস্টে গৃহকর্মী পাঠানো বন্ধ হোক। কেন
সরকার এবিষয়টা এড়িয়ে যাচ্ছে তা বোধগম্য
নয়। বিদেশ মন্ত্রী কেন এখনও গৃহকর্মী নিয়োগ
বন্দ করছেনা। প্রায় অর্ধ যুগ ধরে গৃহকর্মী
দৈহিক মানুষীক ভাবে নির্যাতিত হয়ে আসছে
তবুও সরকার নাকে তেল চোখে ধুলো
দিয়ে যাচ্ছে।

২২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫০

মনের রঙিন স্বপ্নগুলো বলেছেন: প্রতিনিয়ত নির্যাতিত হচ্ছে তবুও বন্ধ নাই।

২৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমেরিকায় ধর্ষন অনেক হয়। তবে
আমেরিকায় ধর্যনের শাস্তি কঠিন। ১০-১৫ বছরের জেল।
কেউ পালিয়ে বাচতে পারেনা।
ধর্ষণ প্রমানে ৪ সাক্ষী কেন কোন সাক্ষীই লাগেনা। ধর্ষকের অভিযোগ, আলামতই যথেষ্ট।

আপনার নবীজীর দেশে এজাবত কোন বাংগালী মহিলা ধর্ষনের বিচার হয়েছে?

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫০

আঁধার রাত বলেছেন: ওরে আল্লাহ সৌদি আরবে ধর্ষনের মামলা করতে গেলে চারজন সাক্ষি লাগবে। কোথাই পাওয়া যাবে তা। যোগাড় করতে না পারলে ব্যভিচারের দায়ে পাথর খাইতে হবে।

ধর্ষনের মামলার সংখ্যা দেখে সৌদি আরবে ধর্ষনের পরিসংখ্যা দেওয়াটা বড্ড ভুল হবে। এ ক্ষেত্রে আপনার কথাই আমার কথা। আপনার প্রশ্নই আমার প্রশ্ন।

২৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:০৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমেরিকায় ধর্যনের শাস্তি কঠিন। ১০-১৫ বছরের জেল।-একজনেরও ১০-১৫ বছরের জেল হয় না।টাইসনের এই অপরাধে ৬ বছরের জেল হয়েছিলো।৪ বছর পর বের হয়ে সে একই কাজ অাবারো করেছে।
হার্ভে ওয়েনষ্টেইন কান্ড প্রমাণ করেছে,এ্যামেরিকার মেয়েদের অবস্থা কতোটা শোচনীয়।
তারা ২০০০ বছরে কোন মহিলাকেই রাষ্টপতি বানায়নি।
এ্যামেরিকানরা তাদের চলচ্চিত্র,ষ্ট্রিপ অার টপলেস বারে পোষাকহীন দেখতে পছন্দ করে।রাষ্টপতি পদে দেখতে চায় না।
বাংলাদেশের অাদালতগুলিতে প্রতিমাসেই ধর্ষণ মামলার অাসামীদের কঠোর শাস্তি হয়।পত্রিকাতে এসব খবর নিয়মিত আসে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আঁধার রাত বলেছেন: ভাইরে আপনি আবারও আমেরিকায় দৌড় দিলেন। শোনেন, আমি আমার দেশের হত দরিদ্র নারীদের স্বপ্ন ভংঙ্গের বেদনায় বেদনাহত। আমেরিকা অন্তত এই পোষ্টে আমার বিষয়বস্তু না। আপনাকে অনুরোধ আপনি টু দা পয়েন্টে থাকেন।
একজনের খারাপ অভ্যাস বা আচরনকে অন্যজনের অধিকতর খারাপ অভ্যাস বা আচরন দিয়ে জাষ্টিফাই আমি করি না।

২৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: জনাব হাসান কালবৈশাখীকে বলেছি।

২৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @ অনল, সত্যি কইরা কই, ৯১ ব্যাচে তোমার মতো ছাগল জীবনে দেখি নাই। তুমার সব কিছুতে এলার্জী আছে কারন সবকিছুতে ভুল আছে। এইটা আমিও জানি। কিন্তু মিডল ঈস্ট আর বর্বর ধর্ম ইসলামের যে এত ভক্ত হইছো এইটা দেইখা অবাক হই, তার চে আরো বড় বেশী অবাক হই তুমি ইতিহাস যতটুকু না জানছো তুমি ইসলাম সম্পর্কে ততটুকুই অজ্ঞ। সারাজীবন ব্যার্থতার বোঝা টাইনা শেষ বয়সে জঙ্গি ধর্মের পক্ষে সবাইরে গাল মন্দ করা এইটা একান্তই তুমার ব্যাক্তিজীবনের চরম ব্যার্থতার ওপর ফ্রাস্টেশনের ব হিঃপ্রকাশ। তুমি এইটাও জানো না যে হুদুদ আইন কতটা বর্বর আর ইসলামে ধর্ষনের কোনো সংজ্ঞ নাই, নিদেনপক্ষে একজন বিবাহিতা নারী এবং দাসীদের ক্ষেত্রে। এইখানেই প্রমানিত হয় বর্বর শুয়োর ডাকাতের প্রচারিত মিথ্যা ধর্ম সম্পর্কে তোমার অজ্ঞতা কতখানি।

জুনিয়র পোলাপানের কাছে বুইড়া পাঠা হইয়া এই বয়সে আর কত ধরা খাইবা অনল? নিজের ব্যাচের সম্মান আর রাখতে পারলা না, হে অনল!

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

আঁধার রাত বলেছেন: সমালোচনাটা বিষয় কেন্দ্রিকতাকে অতিক্রম করে সামগ্রিক কর্মকান্ড পর্যন্ত বিস্তৃতি লাভ করল। এতটা ব্যক্তিগত আক্রমন ঠিক না। যুক্তিকে যুক্তি দিয়ে খন্ডন করায় যুক্তিযুক্ত। জট ধরে টান দিলে জট ছাড়ে না। জট ছাড়াতে একটি একটি করে সুতা টানতে হয়। আপনি পুরো জট ধরেই টান দিয়েছেন বলে ভ্রম হইতেছে।

২৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: সরকার করে কি?

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

আঁধার রাত বলেছেন: ডলার গুনে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.