নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিও একদিন লাশ হব, সেই লাশ মাটির নিচে থেকে রোদ বৃষ্টিতে ভিজে অংগার হবে। বৃষ্টি ভিজা কাদায় শরীর ভিজে যাবে, শুধু অনুভবে নিথর লাশ হয়ে রয়ে যাব শেষ বিচারের অপেক্ষায়.......

ফেনা

মুক্ত ও সাদা মনের মানুষ হতে আগে চাইতাম। এখন আর চাই না। এখন একটু মুক্তি চাই, চাই জীবনটা শেষ হবে এই অপেক্ষার অবসান। [ মৃত্যুটা খুব স্বাভাবিক; বেঁচে থাকাটা অস্বাভাবিক।]

ফেনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা এবং আমাদের গতি পথ

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

একটি কপি পেষ্ট পোষ্ট। ফেসবুক থেকে "ঝাকুনি তত্ব" নামক একটি পেইজ থেকে নেওয়া হল।
ইজরাইলের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা যখন নতুন মৌল আবিস্কার করে, তখন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা লাইব্রেরিতে গিয়ে প্রেম করে! বিশ্বের ১ নম্বর হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সারা বছরে কোন কনসার্টের খবর পাওয়া যায় না। আর আমাদের ভার্সিটিতে কত কত কনসার্ট... এল.আর.বি, জেমস, শিরোনামহীন, অ্যাশেজ, তাহসান, ওয়ারফেজ.-একটার পর একটা প্রোগ্রাম হয়। (সংযুক্ত: কনসার্ট হয়, কিন্তু কখনোই এটা নিয়ে অতিরিক্ত মাতামাতি হয় না।)

নাচ, গান, হোলি উৎসবও হয় এখন। ফাক ইউ, হট বেবি, ক্রাশ খাইছি, মাস্তি, ইয়াবা, বিয়ার, গাজা এই শব্দগুলো এখন ছেলে-মেয়েদের কাছে অতি পরিচিত।

অন্যান্য দেশে জ্ঞানী মানুষরা, বিজ্ঞানীরা কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন। বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বেশ কয়েকবার অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিবেটে অংশগ্রহণ করেন।
আর আমাদের?

বিজ্ঞানী মকসুদুল আলম কয়টা সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যেতেন? আমাদের বর্তমান বিজ্ঞানী মুহাম্মদ আশরাফুল আলম কয়টি সমবর্তন অনুষ্ঠানে যান? (যিনি ব্যাক্টেরিয়া শনাক্তকরণের সেন্সর তৈরি করেছেন. "যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্স" জার্নাল এ তার গবেষণা ছাপা হয়েছে)

বা ‘জিন’ ত্রুটি নির্ণয়ে অভাবিত সাফল্য অর্জন করেছেন বাংলাদেশের যে তিন গবেষক। তারা হলেন— ডা. কেএম ফোরকান উদ্দিন ও ডা. মোঃ রোবেদ আমিন ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান বৈজ্ঞানিক ডক্টর মোহাম্মদ উদ্দিন ড্যাফিল। তারাও কি ভার্সিটির কোনো সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যাবেন? তাদেরকে কি বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকা হবে?

তাদের কাউকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকবে না। কারণ- নাইলা নাঈম আর সানি লিওনদের দাম এখানে বেশি অথবা দালালী আর দাসত্বের বীজ বহনকারী মেরুদণ্ডহীন বুদ্ধিজীবীরা - যারা এদেশের মানুষকে রোহিঙ্গার মতো করতে চায়। স্টিভ জবসের স্পিচ পাওয়া যায় ইউটিউবে। সমাবর্তনে বক্তব্য দিয়েছিলেন তিনি।

বিলগেটস একজন ভালো বক্তা।
মার্ক জুকারবার্গও একজন মোটিভেশনাল স্পীকার!
আজকে চীন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি হতে যাচ্ছে। ইন্ডিয়া আইটি সেক্টরে ডমিনেট করছে। তাদের ছেলে মেয়েরা গুগলে কাজ করে। আর আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা মাস্তি করে আর মেয়েরা হিন্দি সিরিয়াল দেখে সময় পার করে।

ভারত যখন বসে বসে সিইও তৈরি করে আমরা তখন বসে বসে ক্যাম্পাসে ক্যাডার তৈরি করি। আমেরিকা যখন নতুন নতুন ফাইটার জেটের নকশা করে, তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা যখন প্রতিরক্ষা-নিরাপত্তা মেলার আয়োজন করে আমরা তখন ক্যাম্পাসে মিথিলার - তাহসান ডিভোর্স নিয়ে আন্দোলন করি এবং ইউটিউবে লুল ভিডিও দেখি।
মায়ানমার যখন প্রতিবেশী দেশের সীমান্ত থেকে খনিজ সম্পদ আহরণের যন্ত্র আবিষ্কারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে - তখন আমাদের ছেলেমেয়েরা বোটানিক্যল গার্ডেনে বসে প্রেম করছে।
আমাদের দেশে প্রেমের নাটক করে হিট হওয়া ছেলেটা হলো বড় সেলেব্রেটি। আর ময়দা সুন্দরী হচ্ছেন হট কেক।

এখানে লাইব্রেরিতে গিয়ে অন্তরঙ্গ হওয়ার ভিডিও ফাঁস হয়।
সদ্য বিদেশ ফেরত আমাদের এক শিক্ষক বলেছিলেন, ওদের দেশে কলেজ লেভেলের ছেলে মেয়েদের যে দক্ষতা আমাদের দেশে মাস্টার্স পাস করা ছেলেমেয়রাও এতোটা ক্রিয়েটিভ এবং দক্ষ হয় না।

আমরা মাসে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে ১০০ টির বেশি TV চ্যানেল (আমাদের একটা চ্যানেলও ভারতে দেখানো হয় না) সংযোগ দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা শিক্ষা দিচ্ছি----
অফিস টাইমে কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়।
কিভাবে বেস্ট ফ্রেন্ডকে প্রপোজ করতে হয়।
কিভাবে বন্ধুর গার্ল ফ্রেন্ডের সাথে ফ্লার্ট করতে হয়।
কেন বাংলাদেশ থেকে গবেষক তৈরি হয় না?
কেন আমরা ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিংয়ে জায়গা পাই না?
কেন আমাদের ইন্টারন্যাশনাল কোন সেলেব্রেটি নাই?
প্রেম করার জন্য বার আছে, সী বিচ আছে, লং ড্রাইভ আছে---। বিশ্ববিদ্যালের লাইব্রেরিতো প্রেমের জায়গা না! হিন্দি চ্যানেল দেখার জায়গা এটা নয়! সবার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার দরকার নেই।

বিশ্ববিদ্যালয় হলো সক্ষমতা অর্জনের জায়গা। মায়ানমার ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে আমাদের উপর চাপিয়ে দিয়েছে, ভারত- আসাম থেকে ৮০ লাখ বাঙালি মুসলিমদের আমার দেশে ডুকিয়ে দেয়ার আয়োজন করছে! ভারত পারমাণবিক বোমা বানালে - আমরা কি হাইড্রোজেন বোমা বানাবো কি না?

কিভাবে প্রতিবেশী রাস্ট্রের সাম্প্রদায়িকতা ও আধিপত্যবাদ হতে মুক্তি পাব? চীনের সাথে আমাদের প্রতিরক্ষানীতি কেমন হবে? আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলে- মেয়েদের এসব বিষয়ে ধারণা না থাকলেও- প্রশ্ন আউট করে পরীক্ষায় Golden A+ পাওয়া, ইন্টারনেটে সারারাত Girl Friend নিয়ে ডুবে থেকে জাতিকে মেরুদণ্ডহীন করার পাঁয়তারা আধিপত্যবাদীরা ঠিকই ঢুকিয়ে দিতে পেরেছে!

লেখক, শিক্ষার্থী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের মেয়েরা হরমোনযুক্ত মুরগী খাচ্ছে, খরচ কমাতে বেশী বেশী ডিম খাচ্ছে ভাতের সাথে, এতে তাদের রতির অনুভুতি বাড়ছে; সাথে সাথে সেলফোনে প্রায়ই সরাসরি শারীরিক ধরণের আলাপ আলোচনা করে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

ফেনা বলেছেন: জানি না কার কি মত, তবে আমি মনে করি এই সবের জন্য অভিবাবকরা দায়ী।

২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি দলীয় ক্যাডারের মতো কথা বলে সেখানে মৌল আবিস্কার হবেনা আবিস্কার হবে ক্যাডার।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

ফেনা বলেছেন: যে অন্যের জন্য গ্ত খোড়েঁ, সেই গর্তে নিজেকেই পড়তে হয়।

আফসোসছাড়া আর কিছুই করার নাই।

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

ইনাম আহমদ বলেছেন: পোস্টটা ফেসবুকে দেখতে দেখতে আমি বিরক্ত। এখানেও দেখা লাগলো।
বিষয় হচ্ছে, ভাবতে হবে আমি নিজে কি। এই লেখাটার সাথে আমার নিজের কর্ম কতখানি আলাদা বা সামন্ঞ্জস্যপূর্ণ। আমি এই চল থেকে কতখানি মুক্ত হতে পেরেছি।
বহু পাবলিক দেখেছি আমার নিজের লিস্টে, এই পোস্টটা শেয়ার করেছেন, আবার তার নীচে স্ক্রল করলে দেখা যাবে, going to RockFest/Concert/blah blah blah. তো শেয়ার দিয়ে লাভটা কি? লাইক-কমেন্ট?
জাতি হিসেবে আমরা কেমন এটা ভাবার আগে সবাই যদি মানুষ হিসেবে আমি কেমন এটা ভাবতো, অনেক ভালো হতো।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

ফেনা বলেছেন: ভাল কথা আর ভাল কিছু দেখতে আমাদের বিরক্তই লাগে।
যদি কোন অর্ধনগ্ন নারীর ছবি দেওয়া হয় তবে বেশ ভাল লাগবে।
এইটা আমাদের সমাজের জন্য বাস্তবতা।

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বেগম সুফিয়া কামালের আজিকার শিশু কবিতাটি পাঠ করে দুঃখ ভোলার চেষ্টা করুন ভাইয়া

সুফিয়া কামাল
আজিকার শিশু
আমাদের যুগে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলা
তোমরা এ যুগে সেই বয়সেই লেখাপড়া কর মেল।
আমরা যখন আকাশের তলে ওড়ায়েছি শুধু ঘুড়ি
তোমরা এখন কলের জাহাজ চালাও গগন জুড়ি।
উত্তর মেরু, দক্ষিণ মেরু সব তোমাদের জানা
আমরা শুনেছি সেখানে রয়েছে জিন ,পরী, দেও, দানা।
পাতালপুরীর অজানা কাহিনী তোমরা শোনাও সবে
মেরুতে মেরুতে জানা পরিচয় কেমন করিয়া হবে।
তোমাদের ঘরে আলোর অভাব কভূ নাহি হবে আর
আকাশ-আলোক বাঁধি আনি দূর করিবে অন্ধকার।
শস্য-শ্যামলা এই মাটি মা'র অঙ্গ পুষ্ট করে
আনিবে অটুট স্বাস্থ্য, সবল দেহ-মন ঘরে ঘরে।
তোমাদের গানে, কল-কলতানে উছসি উঠিবে নদী-
সরস করিয়া তৃণ ও তরুরে বহিবে সে নিরবধি
তোমরা আনিবে ফুল ও ফসল পাখি-ডাকা রাঙা ভোর
জগৎ করিবে মধুময়, প্রাণে প্রাণে বাঁধি প্রীতিডোর।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

ফেনা বলেছেন: এই সব কবিতাগুলি অনেক মনে পড়ে। কি চমতকার ছিল সেই দিন গুলি।

৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমাদের ছেলেমেয়েদের সরকারী চাকুরী জুটাইতে জিন্দেগী কেল্লাফতে। শিক্ষার্জনের চাইতে সার্টিফিকেট জমানো'টাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১১

ফেনা বলেছেন: ভাই এখানে ত জ্ঞান এবং দক্ষতার কোন মূল্য নাই।

৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার লেখাটা মন দিয়ে পড়লাম।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

ফেনা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। তবে লেখাটা আমার নয়। সংগ্রহকৃত।

৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



ইউনিভার্সিটি গুলো গরুরছাগলের হাটবাজার। মাঝেমধ্যে ওটা কিচ্ছুক্ষণ কুত্তাদের মেলা কিংবা ভেড়ার ঝাঁকে পরিণত হয়।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

ফেনা বলেছেন: শিক্ষা একটা দেশের মেরুদন্ড। আর সেই মেরুদন্ড যদি গুনে ধরা হয় তাহলে দেশের ভবিষ্যত অন্ধকার ছাড়া আর কছুই হবে না।

৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের সো কলড নীতি নির্ধারকরা এমনই বাংলাদেশ চায়!!!!

তাদের নিজেদের মেধা নেই বলেই মেধা বিকাশে তারা বাঁধা!
কারণ মেধাবীরা যদি তাদের ছুড়ে ফেলে দেয়!
শিক্ষাঙ্গন, রাজনীতি, মিডিয়া সব স্থানেই একই চর্চা!

বেরিয়ে আসতে হবে। নিজেদের ভবিষ্যতের জন্য।
নয়তো তল্পিবাহক হয়েই কাটাতে হবে বা আরো মন্দ কিছু!

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

ফেনা বলেছেন: আমাদের এখনি সতর্ক হতে হবে। নিতে হবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।

৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আগে ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতি মুক্ত করতে হবে প্রথমে। তারপর সব ঠিক হয় যাবে। দালালি আর দলাদলি করলে কিছু হবে না।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

ফেনা বলেছেন: ১০০% সহ মত।
আসলেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আগে ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতি মুক্ত করতে হবে প্রথমে।

১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

আবু হাসান লাবলু বলেছেন: আপনি যে কথা গুলো বলেছেন ১০০% সত্যি তবে আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে এই বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে আমার আপনার মত সবাই পড়ে অথবা আমার আপনার ভাই বোন।সুতরাং আমাদের নিজেদের সবার আগে পরিবর্তন হতে হবে। হা আবার একটা কথা থেকে যায় মানুষ পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত হয় কিন্তু আমরা আজ ভুলেই গেছি যে আমরাই পরিবেশ সৃষ্টি করি। সবাই চেষ্টা করলে পরিবর্তন অবশ্যই সম্ভব।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

ফেনা বলেছেন: সুন্দর এবং চমতকার বলেছেন।
আসুন তবে সবাই মিলে একটু চেষ্টা করি। সুন্দরের পক্ষে পরিবর্তন অবশ্যই সম্ভব।

১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

সিগন্যাস বলেছেন: কিছু করার নেই।এখন যারা সত্যিকার অর্থেই কিছু করতে চায় তাদের উচিত দেশ ত্যাগ করা

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ফেনা বলেছেন: তাই তো হচ্ছে। মেধাবীরা দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে।
দেশের উন্নয়নের জন্য তাদের ফেরাতে হবে। আর তার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে আমাদের সবাইকেই। তথা সরকারকেই।

১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

ক্স বলেছেন: যে দেশে কর্মসংস্থান বাড়ানোর আন্দোলনের বদলে কোটা নিয়ে ফালতু আন্দোলন হয়, সে দেশ থেকে এত কিছু আপনি কি করে আশা করেন?

১০ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

ফেনা বলেছেন: খুবই সুন্দর পয়েন্ট।
১০০% লাইক দিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.