নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিও একদিন লাশ হব, সেই লাশ মাটির নিচে থেকে রোদ বৃষ্টিতে ভিজে অংগার হবে। বৃষ্টি ভিজা কাদায় শরীর ভিজে যাবে, শুধু অনুভবে নিথর লাশ হয়ে রয়ে যাব শেষ বিচারের অপেক্ষায়.......

ফেনা

মুক্ত ও সাদা মনের মানুষ হতে আগে চাইতাম। এখন আর চাই না। এখন একটু মুক্তি চাই, চাই জীবনটা শেষ হবে এই অপেক্ষার অবসান। [ মৃত্যুটা খুব স্বাভাবিক; বেঁচে থাকাটা অস্বাভাবিক।]

ফেনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ম নিয়ে আর দ্বন্দ্ব নয়

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩২


ছবিঃ গুগল মামা থেকে নেওয়া।

ধর্ম নিয়ে প্রতিনয়ত বিতর্ক চলছেই। অনেক সময় বিতর্ক খুবই খারাপ এবং হিস্রতার দিকে চলে যায়। একে অন্যকে গাল মন্দ করে। যতটা খারাপ শব্দ পারে ব্যবহার করে। এই লেখাটা পড়ার পর আমার খুবই ভাল লাগে। বেশ তথ্যবহুল এবং পরামর্শমূলক। তাই আপনাদের সবার সাথে শেয়ার করলাম। আশা করি এই পরামর্শ আমাদের কাজে আসবে। (লেখাটা সংগ্রহকৃত)

বিশ্বে চার হাজারের বেশী ধর্ম আছে। আমেরিকায় রন হুবার্ট নামক এক ব্যাক্তি ১৯৫৩ সালে "সাইন্টোলজি" নামক একটি ধর্ম উদ্ভব করে। সারা বিশ্বে এই ধর্মের ৩০ হাজার অনুসারী আছে। ভারতের রজনিস নামক এক ব্যাক্তি ১৯৭৪ সালে "ওশো" নামক একটি ধর্ম উদ্ভব করে। এই ধর্মের দুই লক্ষ অনুসারী আছে।
আরো আছে। কোকা-কোলা, জঙ্গলের উপজাতিদের জন্য একটি নতুন ধর্ম বানিয়ে দিয়েছে। ওই ধর্মে, পুজা করতে কোকা-কোলা ব্যাবহার করা হয়। এটা আসলে ছিলো একটি অভিনব প্রচার কৌশল। এটা দেখে, পেপসি কোম্পানীও অন্য উপজাতীদের জন্য ধর্ম বানিয়ে দিয়েছে। এসব ধর্ম বেশীদিন চালানোর উদ্দেশ্য ছিলো না। এসব ধর্ম কেউ চিনেও না। তবে মজার ব্যাপার, কোকা-কোলা ও পেপসি, উভয়েই ধর্ম বানিয়েছে।
আমার স্বল্প যোগ্যতায়, আমি নিজেও একটি ধর্ম বানাতে পারবো। হয়তো মাত্র কয়েকজন অনুসারী হবে, তবে সেই ধর্মের, ঈশ্বর, ধর্মগ্রন্থ, পুজা, সবই থাকবে।
ইচ্ছা হলে, আপনিও একটি ধর্ম বানাতে পারেন।
মাত্র ৫০-৬০ বছর আগে, রন হুবার্ট, রজনিস, এরা নতুন দুটি ধর্ম উদ্ভব করেছিল। আড়াই হাজার বছর আগে, গৌতম বুদ্ধ এমন এক ধর্ম উদ্ভব করেছিল। সেটাকে আমরা "বৌদ্ধ" ধর্ম বলে জানি। মানুষ যুগে যুগে এমন ইচ্ছামতন ধর্ম বানিয়েই, হাজার ধরনের ধর্ম হয়ে গেছে।
মানুষকে এমন বানানো ধর্ম থেকে দূরে রাখার জন্য সর্বশক্তিমান, সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা, যুগে যুগে নির্দেশনা পাঠিয়েছেন, যুগে যুগে মানুষের মধ্য থেকে একজনকে বাছাই করে, তাকে দিয়ে সত্য উপাস্যকে চিনিয়েছেন।
এবার আপনি খুজে বের করবেন, সত্য সৃষ্টিকর্তার সেই সত্য নির্দেশনা কোনটি।
এর জন্য বেশী কিছু করতে হবে না। শুধু প্রধান ধর্মগ্রন্থগুলো পড়ুন। লোকসংখ্যার ভিত্তিতে ধর্মগুলো হলো ……
খ্রিস্টান - ৩০% ।। ইসলাম - ২৫% ।। হিন্দু - ১৫% ।। বৌদ্ধ - ৫% ।। অন্যান্য - ১০% ।। নাস্তিক - ১৫%
বিভিন্ন ধর্মের এই শতকরা হিসাব দেখে বোঝা যায়, সবচেয়ে বেশী মানুষ (৭০%) এই তিনটি ধর্ম অনুসরন করে - খ্রিস্টান, ইসলাম ও হিন্দু। এই তিনটি ধর্মের ধর্মগ্রন্থগুলো পড়লেই হবে।
না, কস্ট করে পুরো ধর্মগ্রন্থ পড়তে হবে না। মাত্র দশটি পৃষ্ঠা পড়ুন। বাইবেল, কোরআন ও বেদ, প্রতিটি বই থেকে মাত্র দশটি পৃষ্ঠা পড়ুন। কোন বইটি সত্য সৃষ্টিকর্তার নির্দেশনা, সেটা আপনি নিজেই বুঝবেন।
অন্যের শেখানো কথা মুখস্ত না করে, নিজে পড়ুন। নিজেই সত্য ধর্ম চিনুন।



*** বিঃদ্রঃ দয়া করে কেউ এখানে বিতর্ক, ঝগড়া, একে অন্যকে মন্দ কথা বলা থেকে বিরত থাকি।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম যতদিন থাকবে, ততদিন ক্যাচাল মুক্ত হতে পারবে না মানুষ।
আগে ধর্মের বিনাশ করতে হবে। তবেই মুক্তি মিলবে মানুষের।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৩

ফেনা বলেছেন: ফু্যেল চাড়া যেমন যন্ত্র চলে না ঠিক তেমনি মানুষের জীবনের সঠিক ফুয়েল হল একটা সঠিক ধর্ম। তাই আমার মনে হয় ধর্মের বিনাশ মানুষকে মুক্তি দিবে না। মুক্তি দিবে সঠিক ধর্ম নির্বাচনে।

ভাল থাকবেন সতত।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩২

মোগল সম্রাট বলেছেন:


তাহলে ৭০% লোক তাদের ধর্মগ্রন্থ না পড়েই ধর্ম পালন করছে?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৮

ফেনা বলেছেন: সচেতনতা খুব জুরুরী।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



মানুষ ধর্ম মানে যার যার নিজের মতো করে।
ধর্মগ্রন্থ কেউ ফলো করে না।
মুসলমানরাও এর ব্যতিক্রম নয়।
আফসোস!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৮

ফেনা বলেছেন: আসলেই আফসোস......

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



মোগল সম্রাট বলেছেন:
তাহলে ৭০% লোক তাদের ধর্মগ্রন্থ না পড়েই ধর্ম পালন করছে?


যারা পড়ে তারাও তাদের নিজেদের মতো করে পালন করে। এটা বাস্তবতা।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৯

ফেনা বলেছেন: "যারা পড়ে তারাও তাদের নিজেদের মতো করে পালন করে। এটা বাস্তবতা। "
-- এই বাস্তবতা থেকে বের হওয়া উচিৎ বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম হলো বিশ্বার।দশ পাতা পড়ে যুক্তি দিয়ে বিচার করতে গেলে ধর্মের সাথে স্ববিরোধী কাজ হয়ে যাবে।এই ৪২০০ ধর্মের সকলেই তাদের ধর্মকে সত্য বলে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৩

ফেনা বলেছেন: হুম তা ত বলেই। তারপরও বিচার বুদ্ধি দিয়ে সঠিকটা খুজার চেষ্টা করতে হবে।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০০

অপু তানভীর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে তর্ক বিতর্ক করার মত একটা বেহুদা ফলহীন কাজ আর নেই ।
আজ পর্যন্ত আপনি এমন কয়টা ঘটনা দেখেছেন যেখানে তর্ক করে একজন ধর্মে বিশ্বাসীকে অবিশ্বাসী বানানো গেছে কিংবা অবিশ্বাসীকে বিশ্বাসী বানানো গেছে? অথবা কেবল যুক্তি তর্ক দিয়েই একজনকে অন্য ধর্মে কনভার্ট করানো গেছে?

ধর্ম নিয়ে এতো তর্ক বিতর্ক হয়েছে যার ফল মোটামুটি শূন্য !

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: সবই বুঝলাম তবে এইডা মাথার উপর দিয়ে গেল।
"মানুষ যুগে যুগে এমন ইচ্ছামতন ধর্ম বানিয়েই, হাজার ধরনের ধর্ম হয়ে গেছে।
মানুষকে এমন বানানো ধর্ম থেকে দূরে রাখার জন্য সর্বশক্তিমান, সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা, যুগে যুগে নির্দেশনা পাঠিয়েছেন, যুগে যুগে মানুষের মধ্য থেকে একজনকে বাছাই করে, তাকে দিয়ে সত্য উপাস্যকে চিনিয়েছেন।"

কার ধর্ম বানানো আর কার ধর্ম ঈশ্বর প্রেরিত তাহা আমারা আম আদমী বুঝব কি ভাবে? সবাই ত দাবী করছে তার ধর্মই সঠিক বা ঈশ্বর প্রেরিত। আমরা বলছি প্রমান দাও, তারা সবাই বলছে প্রমান ট্রমান দেওয়া যাবে না, শুধু বিশ্বাস করতে হবে। তাইলে কেমনে কি? দিন শেষে এটাই দারায় যে ধর্ম বানায় বুদ্ধিমানেরা, আর ধর্ম মানে বলদেরা।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



কাউকে ব্যথা না দিয়ে জীবনে ভালো থাকা, সুন্দর জীবন যাপন করতে পারা এর চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না। জীবনের চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নেই।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

ফেনা বলেছেন: "কাউকে ব্যথা না দিয়ে জীবনে ভালো থাকা, সুন্দর জীবন যাপন করতে পারা এর চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না। জীবনের চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নেই। "
----আমার মনে হয় সঠিক ধর্মের এইটা একটা লক্ষন।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪

বুনোগান বলেছেন: বই পড়ে কেউ ধর্মের অনুসারী হয়না। ধর্মে বিশ্বাস আসে ছোটবেলা থেকে সমাজ তার মস্তিষ্কে কি ঢুকিয়ে দিয়েছে তার উপর। ছোটবেলাতেই সমাজ তার মস্তিষ্কের যুক্তিবাদী অংশটিকে অন্ধ বিশ্বাস দিয়ে ভরে দিয়েছে। বড় হয়ে সে যে পুস্তকই পাঠ করুক না কেন তার বিচারের মাপকাঠি হবে তার ছোটবেলার বিশ্বাস। সেখান থেকে সে কিছুতেই সরে আসবে না। কোন মুসলমানকে জিজ্ঞেস করুন, তার ধর্মগ্রন্থের প্রতিটি শব্দ বা শব্দগুচ্ছের সত্যতা ও পবিত্রতায় তার বিশ্বাস আছে কিনা? উত্তর হবে, হে অবশ্যই বিশ্বাস আছে। তারপর প্রশ্ন করুন,"লা ইলাহা" বিশ্বাস করেন? উত্তর শুনে বলুন কতজনের ঈমান ঠিক আছে!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৪

ফেনা বলেছেন: কিতাবগুলি পড়লে সঠিকটা খুজে পেতে সহজ হবে বলে আমি মনে করি।

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪০

অগ্নিবেশ বলেছেন: লেখক যেহেতু অনান্য ধর্মগ্রন্থ এর ১০ পাতাও পড়ে দেখে নি, আমি শিওর ইনি কোরানের বাংলা অনুবাদ ১০ পাতাও পড়ে দেখেনি।
যেখানে কোরান বলছে, “যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দ্বীন তালাশ করে, কস্মিনকালেও তা তার পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে” (আলে ইমরান ৮৫)। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আর লেখক বলছেন “কিতাবগুলি পড়লে সঠিকটা খুজে পেতে সহজ হবে বলে আমি মনে করি।“ । ইসলামে যুক্তি দিয়ে যাচাই বাছাই করা সম্পুর্ন হারাম ।

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯

স্প্যানকড বলেছেন: ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে অধর্ম দেখছি ধর্ম ! ভালো থাকবেন :)

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮

প্রামানিক বলেছেন: না, কস্ট করে পুরো ধর্মগ্রন্থ পড়তে হবে না। মাত্র দশটি পৃষ্ঠা পড়ুন। বাইবেল, কোরআন ও বেদ, প্রতিটি বই থেকে মাত্র দশটি পৃষ্ঠা পড়ুন। কোন বইটি সত্য সৃষ্টিকর্তার নির্দেশনা, সেটা আপনি নিজেই বুঝবেন। অন্যের শেখানো কথা মুখস্ত না করে, নিজে পড়ুন। নিজেই সত্য ধর্ম চিনুন।

আমি হিন্দু ধর্মের মনুসংহিতা পড়ে ব্যাক্কেল হয়েছি। ঐ গ্রন্থের রেফারেন্স দিয়ে সত্য কথা বললেও অনেকেই আমাকে ভুল বুঝবে।

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩

মো. নিয়াজ মোর্শেদ বলেছেন: আমি কোরানের প্রচলিত বাংলা অনুবাদ পড়েছি। খুবই জটিল ভাষায় অনুবাদ, পড়ে অনেক সময় বাংলা ভাষা বলেই মনে হয়না। এই অনুবাদ পড়ার কোনই মানে হয়না। আমার মনে হয়, প্রচলিত বাংলা ভাষায় নতুন একটা অনুবাদ করা দরকার। ভাষা যতো জটিল, যতো ধোঁয়াশা, ততোই নিজের মন মতো ব্যাক্ষা করার সুযোগ থাকে ধর্ম ব্যবসায়িদের। দ্বিতীয়ত, অনুবাদ পড়ে আমার কখনোই মনে হয়নি এটা মানুষের পক্ষে লেখা সম্ভব না যেমনটা অনেকে দাবি করে থাকেন। এটা মানুষের পক্ষে লেখা খুবই সম্ভব।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৭

বিজন রয় বলেছেন: অনেক বছর পরে পৃথিবীতে থাকবে না।

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যতদিন ধর্ম আছে ততদিন দ্বন্দ থাকবে।
ধর্মের বিনাশ হলেই দ্বন্দের অবসান হবে।

১৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১৪

শার্দূল ২২ বলেছেন: ধর্ম আসলে জিনিশটা কি?

ধর্ম মানে মানুষের কাজ আচরণ দায়িত্বকে বুঝায়। মানুষের ধর্ম (কাজ) কি হওয়া উচিৎ? একটা মানুষ জন্ম নিলেই সে কত গুলো সম্পর্ক পেয়ে যায়। যেমন মা বাবা ভাই বোন চাচা চাচি, বড় হলে স্বামী স্ত্রী। সাথে পাড়া প্রতিবেশি ।যোগ্যতা বাড়লে নেতা নেতৃত্ব। এভাবে মৃত্যু পর্যন্ত যত গুলো চরিত্র সে পাবে তার সব গুলো যথাযথ ভাবে পালণ করা মানুষের কাজ(ধর্ম) । এবার সে যদি ভাবতে শুরু করে আমি কোথা থেকে এলাম কোথায় যাবো। আমাকে কে পাঠালো কিভাবে পাঠালো। সৃষ্টির পিছনে স্রষ্টা থাকে । এই স্রষ্টা আছে কথাটা বিশ্বাস করাই হলো একজন মেধাবি মানুষের মেধার পরিচয়। এটাইতো । আর কি ? এর বাইরে যত কিছু মানুষ তৈরী করেছে সবকিছু সবার নিজের স্বার্থে। সমাজে প্রভাব বিস্তার করতে হলে আপনাকে নিয়ম বেধে দিতে হবে , নিয়ম দিয়ে মানুষ মুক্ত মনকে বেধে ফেলতে হবে, মন মগজ বেধে ফেললে সে হবে মুর্খ্য। মানুষ মুর্খ্য হলে অন্যের অধীনে থাকবে। এমন সব নানা রকম স্বার্থে মানুষ পৃথিবীতে নানা নাম দিয়ে নিয়ম বানিয়ে মানুষের মাথায় চেপে দেয় ধর্ম নামে।

মানুষ আর ধর্মের জালে ফাঁশতে চায়না। তাই মানুষ সহজের দিকে ঝুকছে দিন দিন, তার প্রমাণ বাহাই ধর্ম( ইরানের বাহা উদ্দিনের সৃ্ষ্টি এই ধর্ম)। এই ধর্মের শর্ত ৯টা। যে কোন জাতি ধর্মের মানুষ এখানে আসতে পারবে যেতে পারবে। এই ধর্ম বাংলাদেশে আসছে মনে হয় ২০১৪ সালে । বর্তমানে তাদের ধর্মের অনুসারী প্রায় ৭ লক্ষ।আমরা ধর্ম নির্বাচন করি পরিবার থেকে, অথবা পরিবার যা শেখায় তাহাই আমাদের ধর্ম হয়ে যায়, কিন্তু এইভাবে একটা নতুন ধর্ম এত দ্রুত প্রচার প্রসারের নজির আর নেই। আমেরিকার টেক্সাসে ওদের সব চেয়ে বড় উপশনালয়। যদিও সেটাকে তারা কনফারেন্স হল বলে । এটাকে আমি সমর্থণ করছিনা, কিন্ত এরা সবাই ধর্মের জাতা কল থেকে বাঁচার জন্য এই ছাতার নিচে এসে দাড়িয়েছে। এখানে হিন্দু ধর্মের লোক বেশি এসেছে তাতে বুঝা যায় এরা সিম্পল জীবনের জন্যই এখানে আসছে।

যাইহোক । মোট কথা সুরা ফাতেহায় আমরা আল্লাহর কাছে বার বার বলি- আল্লাহ আমাকে সহজ সরল পথ দাও, আল্লাহ সুরা বাকারায় সেটাই বলেছেন এটাই সেই বই যেখানে সহজ সরল ভাবে বেঁচে থাকার উপকরণ দেয়া আছে। কিন্তু ধর্মের দালালরা বলে হাত নাভির উপরে রাখেন । পাগড়ি কালো হলে ভালো, সবুজ হলে আরো নেকি, দাড়ি একমুষ্টি নাকি এক হাত। নানা সব বেশ ভুষায় ধর্মকে ধর্ম বানিয়ে ফেলেছে।

শুভ কামনা

১৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:৪০

জিকোব্লগ বলেছেন:



এখানে কিছু ইসলাম বিদ্বেষী দেখা যাচ্ছে যাদের আসল নাম ইসলামিক।
বুঝি না, এরা এদের ইসলামিক নাম বদলে অন্য নাম নেয় না কেন।
এদের কথা হচ্ছে ধর্ম বিনাশ হলে শান্তি আসবে, মিলবে মুক্তি। নর্থ
কোরিয়াতেতো ধর্মের বিনাশ হয়েছে , সেখানে কী শান্তি এসেছে !
সেখানকার মানুষদের কী মুক্তি মিলেছে। এদের চিন্তা ভাবনা গর্দভ শ্রেণীর।

১৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৪৮

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: সুন্দর।

১৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮

ফেনা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

মন্তব্যের উত্তর দিবার থেকে মন্তব্য পড়ে অনেক নতুন কিছু জানতে পারছি। এখানে যে অনেক মতামতের সমারোহ......

২০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩২

আলামিন১০৪ বলেছেন: Not all will pay heed, "Deaf, dumb and blind, they will not return."2:18

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.