নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খুব সাধারণ একজন মানুষ। বিনয়ে বলা সাধারণ নয়, সত্যিকারের সাধারণ। রূঢ় ভাষায় বললে \"গুড ফর নাথিং\"।

বিষাদ সময়

বিষাদ সময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাস্ক, গ্লাভ্স এর যথেচ্ছা ব্যাবহারের ফলে আমরা করোনা ঝুঁকি বাড়াচ্ছি কি?

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২২

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিদের্শনা অনুযায়ী করোনা ভাইরাস থেকে বাাঁচার প্রথম দুটি কাজ হচ্ছে ১) একজন থেকে আরেক জনের মধ্যে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা ২) বার বার সাবান দিয়ে হাত ধোয়া। কিন্তু এ দুটো কাজ অপেক্ষাকৃত কঠিন বলে তার পরিবর্তে আমরা অনেকেই গ্লাভ্স এবং মাস্ক পরে নিজেকে নিরাপদ ভাবতে শুরু করেছি৤ অথচ এগুলো ব্যবহারের ন্যুনতম জ্ঞান আমাদের নাই। এই না থাকার কারনে এ দুটি উপকরনের আমরা যথেচ্ছা ব্যবহার করে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়িয়েই চলেছি৤

গ্লাভস ব্যবহার করা দরকার তাদের যারা হাইলি ইনফেক্টেড এলাকায় নিয়মিত কাজ করেন এবং নিয়ম হল কাজ শেষে হলে গ্লাভ্সটি নির্দিষ্ট নিয়মে খুলে নির্দিষ্ট জায়গায় ডিসপোজ করা৤ কিন্তু আমরা সাধারণ ব্যাক্তিরা গ্লাভ্স ব্যাবহার করলে নিজেকে নিরাপদ ভাবতে শুরু করি ফলে হাত কম ধুই, গ্লাভস দিয়ে মুখ সহ যত্র তত্র চুলকাই, ব্যবহার শেষে ফেলে দেই না এবং একই গ্লাভস বার বার ব্যাবহার করে নিজের এবং গ্লাভ্সবিহীন ব্যাক্তিদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি আরো বাড়িয়ে দেই৤ নিজে নিরাপদ আছি এই বোধ থেকে নিজের হাতের গ্লাভ্সটা পরিষ্কার রাখি না এর ফলেে এই গ্লাভস দিয়ে ধরে যে সমস্ত জিনিষ হ্যান্ডেল করি সেগুলো হাতে ধরা জিনিসের চেয়ে অধিক বিপদজনক হয়ে পড়ে এবং এ সমস্ত বস্তু থেকে অন্যে সংক্রামিত হ্ওয়ার সম্ভবনা আরো বেড়ে যায়।

একই ভাবে মাস্ক ব্যাবহার করে আমরা নিজেদেরকে নিরাপদ ভাবতে শুরু করি যে কারনে নিরাপদ দুরত্ব মেইটেইন করাটা জরুরি মনে করি না তাছাড়া একই মাস্ক না ধুয়ে বার বার ব্যবহার করি যা মাস্ক না পরার চেয়ে অনেক বেশি অনিরাপদ।

সবচেয়ে বিপদের দিক হলো কভিড-১৯ ভাইরাস আমাদের বডি সারফেসের চেয়ে গ্লাভ্স বা মাস্কে অনেক বেশিদিন বেঁচে থাকতে পারে৤ তাই নিয়ম না মেনে গ্লাভ্স এবং মাস্ক এর যথ্চ্ছো ব্যবহারের ফলে হয়ত আমরা স্বাস্থ্য ঝুঁকি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছি।


নিচে নির্দিষ্ট আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রায় বিভিন্ন সারফেসে কভিড-১৯ ভাইরাসের আয়ুষ্কালের একটি তালিকা দেয়া হল-


মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: পিপিই বা মাস্ক এইসব নিয়ে আমি মোটেও চিন্তিত না।
আসল সমস্যা গুলয় দেখুন। বুঝুন। জানুন।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫০

বিষাদ সময় বলেছেন: একেবারে চাঁদগাজী সাহেবের মতো মন্তব্য।
আসল সমস্যাগুলো জানানো এবং বুঝানোর জন্য আপনি আর চাঁদগাজী সাহেব তো আছেনই!! X((

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৪৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বার বার ব্যবহার বিপদজনক । রাইট

০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৪২

বিষাদ সময় বলেছেন: ব্লগে স্বাগত। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ......

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: করনার আচরণ আমার কাছে কানামাছি খেলার মত মনে হচ্ছে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩

বিষাদ সময় বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাইরাসটি নতুন হওয়ায় আমাদের অবস্থা অনেকটা সেরকমই। ভাল থুকন, সুস্থ থাকুন।

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৩:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি দেশের মানুষকে নিয়ে লিখুন, আপনার এালাইসিস পরিস্কার।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:০০

বিষাদ সময় বলেছেন: দুঃখিত আপনার মসন্তব্যটি খেয়াল করিনি। আমি মেন্টালি খুব খারাপ সময় পার করছি কোন কিছু নিয়ে লেখা এখন মনে হয় আমার পক্ষে সম্ভব না। ভালো থাকবেন।

৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: এখন কি ভাল আছেন?

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:১৩

বিষাদ সময় বলেছেন: আমার ব্লগ বাড়িতে স্বাগত। দুঃখিত ব্লগে খুব একটা না ঢুকায় মন্তব্যটি চোখে পড়েনি। খুব খুশি হলাম ব্লগে এসে আমার খোঁজ নেয়ায়। মা ছিলেন আমার অস্ত্বিত্তের একটা অংশ.....সাম্প্রতিক তাঁকে হারিয়ে ভাল থাকা নয়, বাকি জীবন কোন রকমে কাটাতে পারাটাই লক্ষ। আত্মীয়রা কেউ ভাল আছি কিনা জিজ্ঞাসা করলে বলি জিজ্ঞাসা করবেন বেঁচে আছি কিনা। আমার জীবনের বস্ততা এখন এ রকম।
আপনার জন্য শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.