নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জগতারন

জগতারন › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাশিয়া - ইউক্রেন যুদ্ধে আমি রাশিয়ার পক্ষে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:২৮

রাশিয়া - ইউক্রেন যুদ্ধে আমি রাশিয়ার পক্ষে।
তার কয়েকটি কারন নিন্মে দেওয়া হইলোঃ

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে;
মূল বিষয়টাতে আপনারা একটু নজর দিন দয়া করিয়া;
দুর্বলেরা পক্ষে ও্ স্ববলের বিপক্ষে থাকাই মানবতা নয়।
দুর্বলেরা সর্বদাই নিরীহ নয়।
(যেমন; আজকের ইজরাইল)
তাহারা কখনো কখনো স্ববলের ঘুম হারামের কারণ ও হয় l

চলুন একটি বিষয়ে দেখিঃ-
ইউক্রেন বর্তমানে একটি দেশের নাম।
৩০ বছর আগে বিনা রক্তপাতে রাশিয়া থেকে দেশটি আলাদা করা হইয়াছিল।
সেই সময়ে রাশিয়া কতৃক এমন আরো ১০টি দেশকে স্বাধীনতা দেয়া হইয়াছিল।
বর্তমানে রাশিয়ান ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত এই দেশগুলি সবাই যে যার মতো ভালোই আছে/ ছিল।
এখন এই ইউক্রেন যদি রাশিয়ার নাকের ঢগায় বসে আমেরিকা
ন্যাটো-কে দাওয়াত করিয়া আনিয়া সমরশক্তি প্রদর্শন করে,
ইউক্রেন দীর্ঘদিন যাবত আমেরিকা এবং ইউরোপের কিছু দেশের সহযোগিতায়
পারমানবিক অস্রের বিভিন্ন উপকরন নিয়ে গবেষনা করে আসছিল,
এই নিউজটা কোন পশ্চিমা মিডিয়ায় প্রকাশ করা হইতেছিল না।

তখন এই সমস্ত কারনে রাশিয়ার মাথা ব্যাথার কারণ হয় কিনা ?
আপনাদেরকে এই প্রশ্ন করা হইলো।
যা, এই প্রশ্নের উত্তরে বাহির হইয়া আসে তাহা একপ্রকার প্রত্যক্ষ হুমকি।
ইউক্রেইনের মধ্যেও রাশিয়ার জনগন আছে, তাহারা ও অন্যান্য জাতিগত দন্ধ আছে।
তাহাদেরকেও ইউক্রেন শক্তি দিইয়া মোকাবেলা বা দমন করে।
আছে রাশিয়ান জাতি এবং অঞ্চল।
সেখানেও বল প্রয়োগ করে ইউক্রেন ...... ইত্যাদি ইত্যাদি।

রাশিয়ার ইচ্ছা;
সেদেশের আয়তন বড় করার পরিকল্পনা নাই।
তবে আসে পাশে মোড়লদের (ন্যাটো) ছায়া যেন না থাকে।

আমি ইউক্রেনীদের কান্না দেখিয়া মোটেও বিচলীত নই।
কারণ আমি আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন, লিবিয়া, সিরিয়া,
ইরাক,ইয়েমেন, বসনিয়া, আরাকান, লেবানন,
ও কাশ্মীরীও বাচ্চাদের ক্ষত-বিক্ষত লাশ ও
তাঁহাদের আহাজারি দেখিতে দেখিতে বড় হইয়াছি।

পশ্চিমাদের এসব আবেগ ফিলিস্তিনিদের সময় কেন থাকে না?
ফিলিস্তিনের অভিবাসীদের কে তো কোন দিন দেখতে যায় না,
কোন মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাঁহাদের সাথে দখা করিতে গিয়াছেন !
তখন কোথায় থাকে তাদের মানবতা?

যুদ্ধ মঙ্গল জনক নয় তবে এই যুদ্ধর দরকার ছিলো।
আমেরিকা বার বার যে ভাবে বেঈমানি করছিল মুসলমানদের সাথে
এতে এমন একটা যুদ্ধের দরকার ছিলো।
আগ্রাসনকে সমর্থন করা আর বিশ্বমানবতাকে অপমান করা সমান কথা,
আমরা বিশ্বে সকল আগ্রাসনকে নিন্দা জানাই।

ন্যাটো মোড়লরা কেন;
রাশিয়া'কে
ডাকিয়া জিজ্ঞেস করে না;
"কেন তাহারা ইউক্রেনে আক্রমণ করিয়াছে?"
যদি তাহরা যুক্তিসংগত কোনও কারণ দেখাইতে পারে,
তবে সে বিষয়ে আলোচনা করিয়া একটা সমাধান করা হউক।
বিশ্বশান্তির জন্য এই যুদ্ধটাকে এখনই বন্ধ করা খুবই প্রয়োজন।
এই প্রয়োজন’টি কেন পশ্চিমা-ন্যাটো করে না ?

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২২

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি ন্যাটোর পক্ষে। স্বৈরাচার আর ওয়ান ম্যান শো এর বিপক্ষে।

০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৩৭

জগতারন বলেছেন:

শুধু রাশিয়া’র বেলায়ই স্বৈরাচাএ দেখিলেন ?
আমার পোষ্টে উল্লেখ করাঃ
আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন, লিবিয়া, সিরিয়া,
ইরাক,ইয়েমেন, বসনিয়া, আরাকান, লেবানন,
ইত্যাদী’র বেলায় বুঝি গনতন্ত্র ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাদে ?

পোষ্ট ভাল করে পড়ুন বুঝন তার পরে মন্তব্য করিবেন, নয় তো মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি বিচক্ষন মানুষ। তাই ভুল সিদ্ধান্ত নেবেন না।

০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৫৯

জগতারন বলেছেন:


আপনার মন্তব্য আমি পাইলাম।
মন্তব্য করায় কিছু ব্যাখ্যা থকিতে হয়।

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পাওয়ার ব্যালেন্সের জন্য এই যুদ্ধের দরকার ছিল; তবে, রাশিয়া জয়লাভ করতে না পারলে আমেরিকা আরো উগ্র হয়ে উঠবে।

সারা বিশ্বে যে অর্থনৈতিক দুরবস্থা ঘটেছে, আর বাংলাদেশে কাঁচামরিচ আর তেলের দাম বেড়েছে, তার জন্য দায়ী একমাত্র বুড্ডা বাইডেন ভাইয়া। তার উস্‌কানিতেই পুতিন ভাইয়া যুদ্ধে ঝাঁপাইয়া পড়তে বাধ্য হইছে।

একক কর্তৃত্ব কখনোই ভালো না। পরাশক্তি হতে হবে অন্তত দুইটা। এজন্যই আমিও রাশিয়ার বিজয় দেখতে চাই এবং অতি দ্রুত, যাতে আমাদের পেঁয়াজ মরিচের দাম দপ্‌ কইরা পইড়া যায়।

০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৪১

জগতারন বলেছেন:
আপনার বিচক্ষন ও ব্যাখ্যাসহ যুক্তিসঙ্গত মন্তব্য পাইয়া আমি অনুপ্রেরনা পাইলাম।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:১৯

শার্দূল ২২ বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ

আমেরিকার বর্তমান সরকার ইউক্রেনকে সাপোর্ট করা মানে সারা আমেরিকা নয়, আমেরিকা ফরেন নীতি এক নয় সব সরকারের সময়ে, যেমন ক্লিনটন যখন ক্ষমতায় আর বুশ ক্ষমতায় এক রকম ছিলোনা, আবার ট্রাম্প যুদ্ধবাজ নয়। হিলারী যখন ফরেন মিনিষ্ট্রিতে ছিলো তখন অস্রের যুদ্ধ না হলেও মনস্তাত্বিক যুদ্ধ লেগেই ছিলো পৃথিবীতে।

২০১৩ ,১৪ ১৫ এই তিন বছর জেলেনস্কি রাশিয়া পন্থি ক্রিমিয়ায় যেই হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে গত এক বছরে পুতিন তার ১০ ভাগের এক ভাগ করেনি। সমস্য হলো মিডিয়া গুলো ন্যাটোর হাতে। সঠিক খবর কেউ সহজে পায়না। আমি ক্রিমিয়ায় জেলেনস্কির হত্যা কান্ডের বেশ কিছু ডুকুমেন্ট দেখেছি।

সব দেশ প্রধান চায় তার ক্ষমতা হোক পৃথিবীতে। আমাদের হাসিনাও পারলে ভারত ভুটান নেপাল পাকিস্তানকে নিজের কন্ট্রলে আনতে চাইবে, তবে কন্ট্রোলে আনা একেক জনের কাছে একেক রকম। যেমন ইউরোপ আমেরিকা চায় পেশি শক্তি দিয়ে কব্জা কিন্তু চায়না সেভাবে যায়না, আফ্রিকায় সবাই আক্রম করেছে প্রত্যক্ষ বা পরক্ষভাবে কেউ সেখানে ইনভেষ্ট করেনি। চায়না সেখানে গত তিন বছরে ট্টিলয়ন ট্রিলিয়ন ডলার ইনভেষ্ট করেছে। রাশিয়া দেশগুলকে বশে আনে ইনভেষ্ট করে প্রযুক্তি দিয়ে। এসব আমাদের বুঝতে হবে। ইউক্রেনের রাস্তায় শিশুর রক্তাত দেহ দেখলে চোখ আমাদেরও ভাসে। তবে জেনেস্কির চোখ ভিজতে হবে আগে।

চমৎকার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৫০

জগতারন বলেছেন:
আপনার বিচক্ষন, যুক্তিসঙ্গত ও ব্যাখ্যাসহ মন্তব্য পাইয়া আমি অনুপ্রেরনা পাইলাম।
মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:২৫

আমি সাজিদ বলেছেন: ব্লগে মাঝে মাঝে এইসব পোস্ট আসা ভালো।
বাংলাদেশের কাঁচামরিচের দামে বাইডেনের দোষ খুঁজা আর আফ্রিকায় রাশিয়ান প্রযুক্তি খুঁজে পাওয়া মানুষ চিনে তাদের থেকে একশত হাত দূরে থাকা যাবে।

০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৪৪

জগতারন বলেছেন:
অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য।

৬| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৪৪

আমি সাজিদ বলেছেন: পড়েছি। বুঝেছি। বিনয়ের সাথে ভিন্নমত পোষণ করেছি। ধন্যবাদ।

০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৪৭

জগতারন বলেছেন:
আপনার বুঝায় ভুল আছে।
আপনি আপাতত দূরে থাকুন।

৭| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: রাশিয়ার কি ইউক্রেনে অভিযানে যাওয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিল?

আমেরিকা এটাই চেয়েছিলো যে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করুক, বলা যায় রাশিয়াকে একরকম বাধ্যই করা হয়েছে কাজটা করতে। তারা যেরকমটা চেয়েছিল রাশিয়াকে একেবারে কোনঠাসা করে ফেলার তা কিন্তু তারা করতে পারেনি। বরং এর বিপরীতে ইউরোপ অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়ছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও রাশিয়ার বিরুধ্বে তীব্র প্রতিবাদের ঝড় উঠেনি, যেমনটা আমেরিকার ইরাক আক্রমণের সময় হয়েছিল। বলা যায় আমেরিকার প্রোপাগান্ডা মেশিন পশ্চিমা মিডিয়া আর আগের মতো কাজ করছে না।
এমতাবস্থায় রাশিয়ার পক্ষেই অনেক দেশের প্রকাশ্য এবং নীরব অবস্থান বিদ্যমান।
তাছাড়া আমেরিকার নেতৃত্বে এককেন্দ্রিক বিশ্বের জুলুমবাজির অবসান এটা অনেকেই চাইছেন। আমি নিজেও চাই এককেন্দ্রিক বিশ্বের অবসান হোক এবং ফাইনালি এটা হবেই।

আমি ইউক্রেনীদের কান্না দেখিয়া মোটেও বিচলীত নই।
কারণ আমি আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন, লিবিয়া, সিরিয়া,
ইরাক,ইয়েমেন, বসনিয়া, আরাকান, লেবানন,
ও কাশ্মীরীও বাচ্চাদের ক্ষত-বিক্ষত লাশ ও
তাঁহাদের আহাজারি দেখিতে দেখিতে বড় হইয়াছি।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:২৯

জগতারন বলেছেন:
আপনার মন্তব্য পাইয়া কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি, আপনার প্রতি সুভকামনা রহিল।

৮| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৫

ফেনা বলেছেন: কথায় যুক্তি আছে।
শুভকামনা

০৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:০৮

জগতারন বলেছেন:
আপনার সুভেচ্ছা পাইয়া আমি কৃতজ্ঞ।

৯| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:০০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যুক্তিগুলো ভাললাগলো। তবে যুদ্ধ বন্ধ হোক।

০৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২০

জগতারন বলেছেন:
দুষ্ট'রা যুক্তি মানে না।
আমার এই ব্লগে আমি উল্লেখ করিয়াছিঃ
"যুদ্ধ মঙ্গল জনক নয় তবে এই যুদ্ধর দরকার ছিলো।
আমেরিকা বার বার যে ভাবে বেঈমানি করছিল মুসলমানদের সাথে এতে এটার দরকার ছিলো।''

পশ্চিমারা এবার বুঝুক কত ধানে কত চাল হয়।
দুষ্কুর দরকার উপযুক্ত মুগুর।

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার পোস্ট। বিশ্বের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেছে। ভারসাম্য রক্ষার জন্য রাশিয়ার শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন। এই যুদ্ধে ইউরোপ আমেরিকাও অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে এটা তাদের মাথায় রাখা উচিত। এই যুদ্ধ বাঁধানোর দায় ইউরোপ আর অ্যামেরিকা অস্বীকার করতে পারবে না। যুদ্ধ বাঁধানোর পরিস্থিতি ইচ্ছাকৃতভাবে তৈরি করা হয়েছে। তবে আমার ধারণা এতে ইউরোপ অ্যামেরিকার ক্ষতি বেশী হবে।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৩০

জগতারন বলেছেন:
আপনার বিচক্ষন, যুক্তিসঙ্গত ও ব্যাখ্যাসহ মন্তব্য পাইয়া আমি অনুপ্রেরনা পাইলাম।
মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৬

জুন বলেছেন: কিউবাতে যখন রাশিয়ার একটা জাহাজ গিয়েছিল নাকি কি করেছিল মনে পরছেনা তখন তো আমেরিকা গেল গেল রব তুলে তাকে তাড়িয়ে ছারলো। তো এখন রাশিয়ার সীমান্তবর্তী এক সময়ের রাজ্য ইউক্রেনকে উস্কানি দিচ্ছে ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত করবে। তো রাশিয়ার মত পরাশক্তি কি তা সহ্য করবে? জেলেনেস্কির অবস্থা হবে পোল্যান্ডের লেস ওয়ালেসা, রাশিয়ার বরিস ইয়েলেতসিন আর গর্বাচভের মত। পোল্যান্ডকে তথাকথিত কম্যুনিজম মুক্ত করার পর আর কি তার খোজ নিয়েছিল আমেরিকা?
আর সারা পৃথিবী জুড়ে বিভিন্ন দেশগুলোকে ফেইল স্টেট বানিয়েছে এই আমেরিকা। তারা মনে করে মহাসাগর ঘেরা তাদের দেশে নিরাপদ। কিন্ত মেক্সিকো আর ফ্লোরিডা হয়ে হাজার হাজার মানুষ যখন সীমান্ত পাড়ি দিচ্ছে তখন তাদের ঘুম হারাম। কিন্ত তারা মমধ্যপ্রাচ্যে, দক্ষিন আমেরিকায় আফ্রিকায় কোটি কোটি মানুষের ঘুম হারাম করেছে তার খবর নেই। আর ইউরোপ তথা বৃটিশ হলো আরেক চামচা। নিজেদের জনগনের কি অবস্থা সেই দিকে নজর নেই ইউক্রেনকে কোটি কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে।
আমি চাই রাশিয়া জিতুক আর বুশের মত বাউডেনের মুখেও একটা ১০ নম্বরি ---- ছুরে মারুক সাথে জেলি ছাগলকেও।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৩২

জগতারন বলেছেন:
আপনার বিচক্ষন, যুক্তিসঙ্গত ও ব্যাখ্যাসহ মন্তব্য পাইয়া আমি অনুপ্রেরনা পাইলাম।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমি পাইলাম।
মন্তব্য করায় কিছু ব্যাখ্যা থকিতে হয়।

আমি জ্ঞানহীন মানুষ। বেশি কিছু বলতে ভয় ভয় লাগে।

১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:০৯

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: @আমি সাজিদ, আপনার কাঁচামরিচের প্রসঙ্গ যদি ব্লগার সোনাবীজের মন্তব্য হয়ে থাকে, তবে দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, সোনাবীজের মতো একজন বিদগ্ধ মানুষ ও ব্লগারের সারক্যাজমটি মিস করলেন।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৩৫

জগতারন বলেছেন:
"সারক্যাজমটি"; এই শব্দটির অর্থ বুঝ না।

১৪| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমি রাশিয়ার পক্ষে। ১৯৭১ এ রাশিয়া আমাদের পক্ষে ছিলো। আমি আজীবন রাশিয়ার পক্ষে থাকবো।


০৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:০৪

জগতারন বলেছেন:
রাশিয়ার পক্ষে আপনার সহমর্তিতা জানিয়া আমি অনুপ্রাণিত হইয়াছি।
আমার ব্লগে মন্তব্য আপনাকে অসংক্ষ ধন্যবাদ।

১৫| ০৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ সম্পর্কে অনেকেই মূল বিষয়টি জানেন না। রাশিয়া এমন অবস্থায় ইউক্রেন আক্রমণ করেছে যে, রাশিয়ার অন্য কোনো পথ খোলা ছিলো না। কারণ, রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ না করলে রাশিয়াকে ইউক্রেন তখন আক্রমণ করে। এবং ন্যাটো ইউক্রেনকে সেই উস্কানি দিচ্ছিলো দীর্ঘদিন।


০৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২৮

জগতারন বলেছেন:
আপনার এই অভিমতের ব্যাপারে আমিও কিছু জানি।
আমি আর একটি ব্যাপারে অবগত যে, পশ্চিমারা ইউক্রেনকে
আনবিক শক্তিতে পরিনত করিয়া রাশীয়ার জন্য চির বৈরিতা সৃষ্টি
করিয়া রাশিয়াকে চাপের মধ্যে রাখিতে পারে।
ঠিক যেমন করিয়াছে 'ইজরাইল' সৃষ্টি করিয়া আরব মুসলমানদের
অনিদৃষ্ট কালের জন্য চাপের সৃষ্টি করায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.