নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার জন্মস্থান: গ্রাম; শংকরদী, টেকেরহাট, মাদারিপুর, বৃহত্তর ফরিদপুরঃ
১৯৭৭ সাল, আমার সদ্য যৌবন উপনীত কালে নিশুতি জ্যোছনা রাত।
আমার গ্রাম; শংকরদী-এর উত্তর পাড় দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রমত্ত্বা কুমার নদীর পাড় দিয়ে হেটে প্রায় এক মাইল অদূরে উত্তরপাড় টেকেরহাট পর্যন্ত হেটে আসতাম।
আর দেখতাম হাটে শত শত মানুষের কর্ম ব্যাস্তায় রেখে যাওয়া স্মৃতি। যেখানে ছিল শনিবার ও বুধবার হাটের দিনে আসে পাশের চোদ্দ গ্রামের মানুষদের শ্রমের পাওয়া ফসল বিকিকিনি।
যেখানে আমিও প্রতক্ষ স্বাক্ষী ছিলাম।
আর এখন সেই স্থান টেকেরহাট; নির্জন নিঃস্তব্ধ।
তা দেখতাম আর ভাবতাম আর চিন্তায় মগ্ন হতাম।
আর সেই সাথে ছিল নির্মল দক্ষিনা মলয় বায়ু প্রবাহ।
সে যেন ছিল আমার কাছে এক সর্গীয় বাস্তবতা।
সেই স্মৃতি আমি আর কখনও ভুলি নাই।
আজ আমি আমার সেই প্রিয় শংকরদী গ্রাম এবং টেকেরহাট থেকে জীবন প্রবাহ ও জীবিকা নির্বাহের টানে ১৯,০০০ মাইল দূরে অতলান্ত মহা সাগরের (অ্যাটলানটিক মহা সাগর) ওপাড়।
হোয়াইট সেটেলমেন্ট, ফোর্ট ওয়ার্থ, টেক্সাস যুক্তরাষ্ট্র,
বসে সেই স্মৃতি রোমন্থন করি আর আমার ফেলে আসা সেই ভালো লাগার উন্মাতাল দিন গুলি স্মরন করি।
আর মনে মনে বলি;
হায়রে জীবন প্রবাহ;
তুমি কী এমনই!
এই পৃথিবীর মানুষদের জীবনে চলেছো অনাদি কাল থাকে ?
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০
খায়রুল আহসান বলেছেন: মানুষ স্বভাবগত প্রবণতায় স্মৃতিকাতর। সে তার শৈশব, কৈশোর আর যৌবনকালের স্মৃতি সহজে ভুলতে পারে না। বয়স যত বাড়তে থাকে, স্মৃতি ততই জোরালোভাবে আঁকড়ে ধরতে থাকে।
শংকরদী আর টেকেরহাটের স্মৃতি কালক্রমে আপনার মনে আরও বেশি করে ডালপালা ছড়াবে।