নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের সন্ধানে

এক্স সাগা মিউটেন্ট নেক্সট জেনারেশন

ভবঘুরে

এক্স সাগা মিউটেন্ট নেক্সট জেনারেশন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু অপ্রিয় কথা যা বুকের ভেতরে আঘাত হানে

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০১

২২ লাখ চাকুরী জীবিদের বেতন
না
বাড়িয়ে ২১ লাখ শিক্ষিত বেকার
যুবকদের চাকুরীর সুযোগ করে
দিলে
ভাল হতো না ? অবসরের বয়স
সীমা ২
বছর
না বাড়িয়ে বেকারদের
কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিলে
কি
পাপ হতো? বিবেকের কাছে
প্রশ্ন!
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকে
বলছি..
দেশের সরকারী চাকুরীজিবী
৪% এর
বেতন ১০০% বৃদ্ধির আগে বাকি
৯৬%
( বেকার + বেসরকারী
চাকুরীজিবী)
বিশেষ কোন ট্রাইবুনালের
আওতায়
এনে গনহারে ফাসিতে ঝুলিয়ে দিন।
তাদের অপরাধ.. ১. কেন তারা ফাস
করা প্রশ্ন কালেক্ট করতে পারেনি
বা
করেনি..? ২. কেন তারা
শিক্ষাজীবনের মূল্যবান সময়টাতে
রাজনিতী না করে পড়ালেখার
পেছনে নষ্ট করেছে..? ৩.
কেন তাদের
কোন প্রভাবশালী নেতা/ এমপি /
মন্ত্রীর সাথে যোগাযোগ বা
আত্বীয়তার সম্পর্ক নেই..? ৪.
কেন তারা
লক্ষ টাকা ঘুষ দেয়ার মতো সামর্থ্য
রাখেনা.? ৫. কেন তাদের বাপ বা
দাদারা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ
করেনি..? ৬. কেন তারা উপজাতি
নই..?
৭. কেন তাদের মুক্তিযোদ্ধা কোঠার সার্টিফিকেট নেই?
সরকারী চাকুরীর ৫৬% কোটার
মধ্যে
স্থান না পাওয়া ৪৭% শিক্ষিত যোগ্য ও
মেধাবী বেকারকে ধুকিয়ে
ধুকিয়ে
মারার চাইতে একেবারে ফাসি
দিয়ে দেয়াটাই বেটার। - সব
বেকারকে ফাসিতে ঝুলিয়ে দিলে
বেকার ও দারিদ্রমুক্ত ডিজিটাল
বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন আপনা আপনিই
বাস্তবায়িত হয়ে যাবে।
কেননা যত বেকার আছে তারা মোটামুটি দরিদ্র জীবন যাপন করে।
বিঃদ্রাঃ ভুল কিছু উপস্থাপন করলে, ক্ষমার দৃষ্টিতে নেবেন। ধন্যবাদ সকলকে!

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো দরকারী ভাবনা

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এইগালান ভাইবনে না। কে জানে সামনে ভাবনার উপর আবার কোন ধারা দীয়া আই্ন বানাই ফেলতে পারে X((

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

এক্স সাগা মিউটেন্ট নেক্সট জেনারেশন বলেছেন: আমি ডরাই না দাদা বিদ্রোহী ভৃগু

৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭

কালীদাস বলেছেন: কোটার এগেইনস্টে বলছেন, ঠিক আছে। কিন্তু বেতন বাড়ানোটা আপনার কি ক্ষতি করল? আপনার লেখাটা পড়ে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে যত চাকরিজীবি আছে সবার হয় মামা/চাচা/খালু আছে অথবা ঘুষ দেয়ার ক্ষমতা ছিল অথবা সবার পলিটিকাল ব্যাকগ্রাউন্ড আছে।

৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৮

গ্রিন জোন বলেছেন: বেতন বাড়ানো যেমন জরুরি.......বেকারদের চাকরি আরও জরুরি....বেকারত্বের অভিশাপ বড় নিদারণ.........

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @কালীদাস..

বেতন বাড়গানোর ক্ষতিটা কি আপনি সত্যিই বুঝতে পারছেন না্?

মাত্র ১৪ লাখ লোকে বেতন বাড়ল। বাকী রইল সকলেই।
তাদের জীবন যাপনের ভ্যায় নির্বাহে দারুন স্বাচ্ছ্যন্দ এলো ! কিন্তু বাকীদের?

এই বেতন বৃদ্ধির ফলে ঘোড়া বেগে বাড়বে বাড়ী ভাড়া, বাড়বে দ্রব্যমূল্য! এমনিতেই দ্রব্যমূল্যের লাগাম ছাড়া ঘোড়ায়র দাবরানীতে আম জনতার নাভীশ্বাস! তার উপরে যখন আরো বাড়বে তার ফলটা একজন মধ্যবিত্তের একদিনের রোজনামচা দেখে আসুন! বুঝতে পারবেন।
বাকী রইল- বেসরকারী চাকুরীজীবি বিশাল শ্রেণী। যাদের বেতন এক পয়সাও বাড়ল না কিন্তু চাপটা বাড়ল দ্বিগুন!
তেলের মূল্য বাড়লে গাড়ী ভাড়া বাড়ে সাবই ভুক্তভূগি! কিন্তু তেলের দাম পানির মতো হবার পরও কিন্তু তার সুবিধা আমজনতা পাচ্ছে না! কমছে না গাড়ী ভাড়া! উল্টো সিএনজির দাম বাড়ায় ডিজলে চালিত গাড়িও সেই অজুহাতে ব্যাপক ভাবে বাড়িয়েছে ভাড়া! দেখার কেউ নেই।
মতিঝিল থেকে মিরপুরের অধিবাসী একটা মধ্যবিত্তের গাড়ীভাড়া বেড়েছে ৩০০ টাকা। বাড়ী ভাড়া ব্যায় কাল থেকেই আরও বাড়ছে ১-২ হাজার টাকা!
বেতন কিন্তু বাড়েনি।
অনির্বাচিত সরকার তার ক্ষমতা সুসংহত করতে ১৪ লাখকে বশিভুত করতে আমজনতার টাকায় কিছূ লোকের সুবিধা দিতেই পারে! কিন্তু একজন মানবতাবাদী কিন্তু তা সমর্থন করতে পারে না। পারে কি?

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৬

কালীদাস বলেছেন:
@ বিদ্রোহী ভৃগু: হা হা হা, সরকারি চাকরীজীবিদের বেতন বাড়ানোর সময়/পরে প্রত্যেকবার সেইম কমপ্ল্যানটা শোনা যায় কারো কারো কাছে। আরেকটু বলি, আমার এক কলিগ একবার বলেছিলেন, দাম তিনবার বাড়ে এই পারপাস; প্রথম যখন ঘোষণা দেয়া হয় যে বেতন স্কেল মডিফাই হবে, সেকেন্ডবার বাড়ে পাস হওয়ার পর, আর থার্ডবার বাড়ে ইমপ্লেমেন্ট হওয়ার পর। দ্রব্যমূল্য সরকারি চাকরীজীবিদের বেতন বাড়ার ফলে বাড়ে বলে কি সরকারি চাকরীজীবিদের বেতন বাড়ানো বন্ধ করে দিতে হবে? তাহলে তো আজকেও বেতন ৭৪০ টাকাই থাকত ৭২এর স্কেলে। আজকে বিএনপি বা জাতীয় পার্টি বাড়ালেও সেইম কমপ্ল্যান আসত। এটার সলভ তো এভাবে না, মার্কেটের উপর মনিটরিং, কন্ট্রোল এগুলো স্ট্রিক্ট করা দরকার (যেই পাওয়ারে থাকুক না কেন)। আরেকটা জিনিষ, আগেরবার বেতন বাড়ানোর পর থেকে এ পর্যন্ত টাকার মান যেভাবেই হোক প্রায় কাছাকাছিই আছে বলা যায়। কিন্তু তার আগের প্রতি ইনক্রিমেন্টের আগে টাকার দাম অনেক পড়েছে। আর লাস্ট দুই ইনক্রিমেন্টের মধ্যে কি সব জিনিষের দাম বাড়েনি? সরকারী চাকরিজীবিরা এই বাড়তিটা কোথায় পাবে? প্লিজ ঘুষের কথাটা বলবেন না, কারণ সব সরকারি চাকুরীতে ঘুষের সুযোগ নেই। সবার বেতন একই হারে বাড়বে বা সমান থাকবে- আমার ধারণা ছিল সেটা কম্যুনিজমে! যেখানে আবার ধর্মচর্চাও নিষিদ্ধ!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.