নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নকে পাথেয় ভাবি।

অলওয়েজ ড্রিম

"Only He Who Can See The Invisible Can Do The Impossible" Frank Gain আমার ইমেইল ঠিকানাঃ [email protected]

অলওয়েজ ড্রিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

যৌনমন কিংবা অলিগলি-অন্ধকার!!! -৪(খ)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, এর আগে একটি গল্প লেখার সময়েই আমার মাথায় আসে, আমি তো অনেকের অনেক যৌনবাস্তবতা ও যৌনফ্যান্টাসির কাহিনী জানি। সেগুলির সাথে লেখকসুলভ একটু কল্পনার নুড়ি পাথর মিলিয়ে দিলেই তো গল্পের ইমারত গড়ে উঠতে পারে। সুতরাং শুরু করলাম যৌনমন কিংবা অলিগলি-অন্ধকার!!! সিরিজের গল্পগুলি লেখা। এই সিরিজের অধীনে যে গল্পগুলি আসবে সবই আমাদের যৌনতা নিয়ে। বিভিন্ন কোণ থেকে আমি যৌনতাকে দেখার চেষ্টা করেছি। পরোক্ষে মনোস্তাত্বিক বিশ্লেষণের চেষ্টাও ছিল। বরং বিশ্লেষণ না বলে বিশ্লেষণসহায়ক ইঙ্গিত বলতেই আমি স্বস্তি বোধ করব। কোনো কোনো গল্প থেকে আপনি সচেতনতার বীজ সংগ্রহ করতে পারবেন। কিন্তু যারা রসময় গুপ্তের কাহিনী পড়তে চান তারা নিঃসন্দেহে হতাশ হবেন। যৌনতার রগরগে বর্ণনা নেই। যতটুকু এসেছে তা কাহিনীর প্রয়োজনে। প্রায় প্রতিটি গল্পই বাস্তবতার নিরিখে লেখা। চলেন তবে শুরু করা যাকঃ-



যারা প্রথম পর্ব পড়েন নি তারা শেষেরটা পড়লে বুঝবেন না। তাই আগে প্রথমটা পড়ে এলে ভাল হয়।

যৌনমন কিংবা অলিগলি-অন্ধকার!!! - ৪(ক)



সুতরাং সেই মনের আবেগে আপনি মালার দিকে এগোতে চাইলে সে দুহাত নেড়ে তটস্থ হয়ে চাপাস্বরে বলবে, না! না! খবরদার, একপাও আগাবেন না। ওয়াদা মনে নাই?

আপনি তারপরও এগোতে চাইলে,

> আমি কিন্তু চিল্লানি দেব।



এই হুমকিতে কাজ হবে। আপনি এবার অনুরোধের আড়ালে সুড়ঙ্গ খোঁড়ার চেষ্টা চালাবেন। অনেক কাকুতি-মিনতি করতে থাকবেন যে, আপনি শুধু চুমু খেতে চান। আর কিছুই করবেন না। আপনার অনেক অনুরোধের বিনিময়ে অবশেষে কাঙ্ক্ষিত সুড়ঙ্গ খোঁড়া সম্পন্ন হবে। সে রাজি হবে, তবে মাত্র একটা চুমু।



আপনি এগিয়ে যাবেন। বন্ধ চোখের পাতায় আলতো চুমু খাবেন। তারপর ঠোঁটে, কানের লতিতে, নাকের ডগায়, চিবুকে, ঘাড়ে ….



মালা চোখ বন্ধ করেই রাখবে। বলবে না কিছুই। আপনি ততক্ষণে বেপরোয়া। পাগলের মতো অজস্র চুমুতে তাকে ঢেকে দিতে থাকবেন। তার বুকের কবুতর আপনার হাতের মুঠোয় আদর খেতে খেতে লালচে হয়ে উঠবে। এবং একটা পর্যায়ে আপনার বুকের মধ্যে ঢলে পড়া মালাকে পাঁজাকোলে করে বিছানায় নিয়ে যাবেন। পরম প্রজাপতি আপনার ঠোঁটের ছোঁয়ায় যখন উল্লাসে আকাশে উড়বার প্রস্তুতি নেবে, তখন আপনিও আপনার সকল বস্ত্রবাঁধন খুলে ফেলবেন।



তারপর! তারপর যখন আপনি মালার ভিতরে ঢুকতে যাবেন, হঠাৎ! হঠাৎ! আপনার চোখ পড়বে মালার চোখে। মালার দুচোখ বন্ধ। বন্ধ চোখের কোল বেয়ে দুগাল ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে।





মালা



মানুষটারে আমি পাগলের মতো ভালবাসি। মানুষটা যখন আমার কাছে আসে কী অদ্ভুত একটা গন্ধ, নেশা ধরানো গন্ধ আমি পাই! আমার পাগল-পাগল লাগে। নিজেরে আউলা-ঝাউলা লাগে। কিন্তু এইটা তারে কিছুতেই বুঝতে দেওয়া যাবে না। ছেলেরা যদি একবার ট্যার পায় কোনো মেয়ে তারে পাগলের মতো ভালবাসে, তাইলে বিপদ। মেয়েটারে শুধু কষ্ট দেবে। একদম শুধু-শুধু।



সেও আমারে পছন্দ করে। আমারে তো কত জনেই পছন্দ করে। ভালবাসতে চায়। কিন্তু সে কি আমারে ভালবাসে? মুখে তো বলে, তোমারে ভালবাসি। জীবনের চাইতেও বেশি ভালবাসি। আল্লাহই জানে তার মনের খবর। ছেলেদের মন বড় জটিল জিনিস, বোঝা যায় না। ভাব নেয় খুবই সহজ, সরল; কোনো প্যাঁচঘোচ নাই। কিন্তু মোটেই তা নয়। মুখে তো ভালবাসার তুবড়ি ছোটায়। মধু হাসিলের জন্য মুখ দিয়ে মধুর চাইতেও মধু ঢালে। কিন্তু তারপর?



আজ সে আসবে। কিছুক্ষণ পরেই এসে পড়বে। আমারে সে পোশাক ছাড়া দেখতে চায়। কত বুঝালাম। না বললাম। শোনল না। খালি কাকুতি-মিনতি করে। রাগ করে। বলে পোশাকের উপর দিয়া আমারে নাকি দশটা বিশ্বসুন্দরীর চাইতেও বেশি সুন্দর লাগে। আর পোশাক ছাড়া আমারে নাকি হুরপরিদের চাইতেও সুন্দর লাগবে। এইটা সে মিস করতে চায় না। কেমনে যে এত বিতং দিয়া সে লুচাইতে পারে, আল্লাহ-মাবুদই জানে! তবে খারাপ লাগে না। ইচ্ছা করে তার কথা সারাক্ষণ শুনতেই থাকি। শুনতেই থাকি।



দোষ শুধু একটাই – লজ্জা-শরমের বালাই নাই। অসভ্য কথা বলে। কেমনে আদর করবে, কেমনে কী করবে এইগুলি শুধু বলে। আর শুধু জড়িয়ে ধরতে চায়। বুকে হাত দিতে চায়। এইটা অবশ্য দোষের কিছু না। ছেলেরা এইটা চাইবেই। চাইলেই তো আর ডাল নোয়ানো যাবে না।



হায় আল্লাহ তুমিই জানো, আজ কী হবে। যদি ওয়াদা ভঙ্গ করে, আমিও এক কথার মেয়ে – সম্পর্ক শেষ!



দূর থেকে দেখ ঠিক আছে। এইটাই অনেক বেশি। তারপর যদি উল্টাপাল্টা কিছু করতে চায় তাইলে খবর আছে। আমি ভালোর ভালো, খারাপের খারাপ। ছেলেদের চিনি না আবার! এক নম্বর মৌমাছি – মধু খাওয়ার জম!

ঐ যে ঠকঠক করতেছে। আসলো মনে হয়।



ইসসিরে কী সুন্দর লাগতেছে! ভোরেই মনে হয় দাড়ি সেইভ করছে। ফর্সা গাল কেমন নীল নীল লাগতেছে। দেখ, কেমনে তাকায়। শয়তান একটা!



একটু একটু ভয়-ভয় লাগতেছে। কেউ যদি দেইখা ফেলে! আল্লাহ গো!



ইস দেখ, কী রাগ! যাও তো পারলে আমারে ডিঙাইয়া। এই আগল দিলাম। ওমা কাণ্ডটা দেখ! কাপড় না খুলতেই ওয়াদার কথা ভুলে গেল। চোখের পাতায় কেমন চুমা দিয়া বসল। কিন্তু রাগ লাগতেছে না তো। একটুও খারাপ লাগল না তো! কী আশ্চর্য!

তবে বুঝতে দেওয়া যাবে না। রাগ দেখাতে হবে।



কী চালাকরে বাবা, কেমন কথার মারপ্যাঁচে কেটে উঠল।



শরীরে আমার এখন কোনো কিচ্ছু নাই। এমন কি একটা কইতনও না। তারে আমি আরেক দিকে ফিরতে বলছি। এখনি তারে তাকাইতে বলব। কিন্তু কেমনে বলি। কী যে শরম লাগতেছে!



ঐ তো সে ঘুইরা তাকাইলো। তার চোখের দিকে তাকাইতে পারতেছি না। কিন্তু তার চেহারাটা দেখতে ইচ্ছা করতেছে খুব। কেমনে তাকাই। এত শরম করে ক্যান।



আড় চোখে একটু তাকাইলাম। বেশরম পুংটাটা আমারে মনে হয় গিলা খাবে। চোখে যেন পলক পড়ে না। কী মনে হয়, আমি হুরপরির চাইতেও সুন্দর? নাকি আমারে ভুজুংভাজুং দেওয়ার জন্যই ঐ সব বলা?



দেখ, আবার আমারে চুমা খাইতে চাইতেছে। এহ, চান্দু যতই কাকুতি-মিনতি কর এইটা তুমি কিছুতেই পাবা না। শেষে …..



ইস ঢং কত! রাগ করে! একটু হইলেই শুধু রাগ করে। রাগ বুঝি আমার নাই?



এক কাজ করি, এতই যখন বলতেছে তখন একটা খাইতে দেই। একটাই তো। তার বেশি একটাও না। একটা চুমায় ভাঙ্গা ঘর খালে যাবে না।



ধ্যাত্তেরি, পোড়ামুখী মনটাও চাইতেছে। মনটা এমন অসভ্য ক্যান। থাক ভয়ের কিছু নাই। একটাই তো। তারপর তারে চইলা যাইতে বলব।



আমার কোনো দোষ নাই। সে এমন করলে আমি আর কী করতে পারি। কত ‘না’ বললাম। কত বুঝাইলাম। সে তো শুনল না। খালি কথায় কথায় রাগ করে। অবুঝের মতো এমন কইরা রাগ করে ক্যান সে? বোঝে না, ট্যার পায় না, আমি তারে কত ভালবাসি?



পাগলের মতো চুমা খাইতেছে। অনুমতি দিলাম একটা, আর ….



কিন্তু আমি তো তারে ‘না’ বলতে পারতেছি না! বাধা দিতে পারতেছি না!

হায় খোদা, আমি কয়জনরে বাধা দেব?

সে একজন!

শরীর কেমন উথাল-পাথাল করতেছে; শরীর একজন!

মনটাও বেইমানি করতেছে; মন একজন!



আমি একলা এতজনের সাথে কেমনে লড়াই করব। একটু দয়া কর মন। একটু দয়া কর। ওরে পোড়া শরীর, থাম! থাম! দয়া কর। তোগো এত চুলকানি! এইটা তো পাপের কাজ। মহাপাপের কাজ। বিয়ার আগে এইটা ঠিক না। মোটেই ঠিক না। আল্লাহ গো আমারে তুমি বাঁচাও। আমার শরীরটারে ঠাণ্ডা করে দেও। মনটারে বশে আইনা দেও।



ছি! এত ভাল লাগতেছে ক্যান? ছি! আমি তো আসলে একটা খারাপ মেয়ে। আমি তো নষ্ট হয়ে গেলাম। আল্লাহ, তুমি আমারে বাঁচাও।



তোমারে তো আমি ভালবাসি। নিজের চাইতেও ভালবাসি। তোমারে একদিন না দেখলে আমার মনটা কেমন কালা ম্যাঘের মতো অন্ধকার হয়ে যায়। এইটা তো তুমি জানো না। তোমারে আমি আরও ভালবাসব। দয়া করে এই বার আমারে তুমি ছাইড়া দেও। কথা ছিল আমারে টাচ করবা না, করছ। ক্ষতি নাই। আমিই তোমারে দিছি। এইবার ক্ষান্তি দেও। আর সামনে বাইর না। দয়া কর। আমি তোমারে আরও বেশি ভালবাসব। কথা দিলাম।



আহ খোদা, আর তো পারি না। শরীরের মধ্যে এত আগুন থাকে, এত আগুন! ছি!ছি!ছি! এই পোড়া শরীরটা তারে এমন কইরা চাইতেছে ক্যান? ইস, এত আগুন! এত আগুন!



আর বুঝি পারলাম না গো। সে তো নিজের কাপড়-চোপড় সব খুলতেছে। বাঁচনের আর উপায় নাই। কোনো উপায় নাই। হাইরাই গেলাম। তিনজনের সাথে একা কতক্ষণ কুলানো যায়। আর তো পারি না। আল্লাহ গো আমি হাইরাই গেলাম। তুমিই পারতা আমারে বাঁচাইতে। কিন্তু কোনো সাহায্যই তুমি আমারে করলা না। আমারে কোনো দোষ দিতে পারবা না।



এখনও সময় আছে। এখনও বাঁচার চেষ্টা করা যায়। যা গেছে, গেছে। সবটা এখনও যায় নাই। আসল সম্পদ এখনও হাতছাড়া হয় নাই। এখনও পারা যায়। চেষ্টা করলেই পারা যায়।



কিন্তু মন তো ভিন্ন সুর তুলতেছে! দেহ তো অন্য গান গাইতেছে! আমি তো পারতেছি না, খোদা? আমি তো পারতেছি না। তারে তুমি সুমতি দেও। তাড়াতাড়ি সুমতি দেও।



আহ, এত আগুন! এত আগুন!

----××××----





আপনি সম্পূর্ণ প্রস্তুত। প্লবগ অশ্বের হ্রেষাধ্বনি পরিপার্শ্বে মাদকতা ছড়াতে থাকবে। মালার শরীরও প্রস্তুত। আদিম লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে উন্মুখ প্রতীক্ষা ফুটে উঠেছে তার প্রতিটি লোমকূপে। কিন্তু তার দুচোখ যেন অনন্ত অশ্রুর উৎস হয়ে উঠেছে। আপনি বুঝতে পারবেন, এটা শারীরিক উন্মাদনার প্রকাশ কিছুতেই নয়। এ হচ্ছে নারীর সর্বোস্ব হারানোর শাশ্বত বেদনাবোধ। পরম ঐশ্বর্য হারানোর অকৃত্রিম শোক।



কী করবেন আপনি? এখন বল আপনার কোর্টে। বলেন, কিভাবে খেলবেন? সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকেই। দ্রুত। খুবই দ্রুত। সময় চলে যাচ্ছে। সময় চিতার মতো দৌড়াতে শুরু করেছে। দ্রুত আরও দ্রুত….



পরিশিষ্টঃ



আমার বন্ধু হাফিজ কিন্তু ফিরে এসেছিল। বীথির নীরব কান্না তাকে এতটাই আবেগপ্রবণ করে তুলেছিল যে, জোড়হাতে বীথির কাছে মাফ চেয়েছিল সে। নিজের হাতে বীথিকে কাপড়-চোপড় পরিয়ে দিয়েছিল। এবং অশ্রুভেজা গালে নিজের গাল ছুঁইয়ে বলেছিল, লক্ষী-সোনা, কিচ্ছু হয় নি তো। আমি তোমারে অনেক ভালবাসি। অনেক। আরও বেশি বাসব এখন থেকে।



হাফিজের সেদিন উপলব্ধি হয়েছিল, মেয়েরা আসলে কখনো লুল নয়। তাদেরকে ছেলেরাই লুল করে তোলে। ছেলেরা যেভাবে তাদেরকে দেখতে চায় মেয়েরা নিজেদেরকে সেভাবেই প্রতিফলিত করে। মেয়েরা মূলত ভাল, ছেলেরাই খারাপ।



বীথি সেদিন প্রথমবারের মতো হাফিজকে তুমি সম্বোধন করে বলেছিল, তুমি অনেক ভাল। কিন্তু….

- কিন্তু কী?

> কিন্তু …. ছুটে যেতে যেতে বলেছিল, কাপুরুষ!



সেদিন থেকে নারী বিশাল একটি প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে আছে চিরদিনের জন্য!







(সম্ভবত আগামী সাত দিনের আগে কারও মন্তব্যের জবাব দিতে পারব না। কেননা নেটের বাইরে থাকতে হবে। চাকরির জন্য আমি নিরুপায়। মাফ করবেন সবাই। তবে ঢাকা ফিরেই সবার মন্তব্যের জবাব দেব ইনশাআল্লাহ। আমার গল্প ভাল না লাগলে ইচ্ছা মতো লেখার সমালোচনা করতে পারেন। একদম নিঃসঙ্কোচে। সমালোচককে আমি আমার শ্রেষ্ঠ বন্ধু মনে করি। সুতরাং একটুও দ্বিধা না করে কঠোর সমালোচনা করতে শুরু করুন।)

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

নূর আদনান বলেছেন: boss এইটা কি লিখছেন চ্রম হইছে.......চ্রম হইছে.....ব্যপক জটিল হইছে...

নারী আসলেই একটা "?"

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৬

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য আমার জন্য অনেক আবেগের হয়ে থাকল। প্রথম পর্ব পড়েছেন কি? না পড়লে এই গল্পের উদ্দেশ্য বোঝা যাবে না।

শুভ কামনা।

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৩

মোঃ ইয়াহিয়া বারী বলেছেন:
"বীথি সেদিন প্রথমবারের মতো হাফিজকে তুমি সম্বোধন করে বলেছিল, তুমি অনেক ভাল। কিন্তু….
- কিন্তু কী?
কিন্তু …. ছুটে যেতে যেতে বলেছিল, কাপুরুষ!................"

++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রিয় বারী।

ভাল থাকবেন। আর অবশ্যই বেশি বেশি স্বপ্ন দেখবেন। স্বপ্নই সম্ভাবনা।

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

আল ইফরান বলেছেন: ফিনিশিংটা চরম হইছে B-) :-B :D

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ, ইফরান।

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

মামুন রশিদ বলেছেন: দুই পর্ব মিলিয়ে চমৎকার একটা পোস্ট । উপস্থাপনার কৌশল অনেক ভাল লেগেছে ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: বিশ্বাস করেন মামুন ভাই, আপনাদের উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্য এই সিরিজটি চালিয়ে যেতে আমাকে সাহস জোগাচ্ছে। প্রথম দিকে তো ভয়ে ভয়ে পোস্ট দিয়েছি - না জানি এই সিরিজের গায়ে আদি রসাত্মকের সিল পড়ে যায়।

তাই খুব সাবধানে লিখতে হয়েছে। আর এই সিরিজ থেকে আমার লেখক জীবনে যে অভিজ্ঞতা যুক্ত হল তা হচ্ছে বাস্তবতা থেকে গল্পের বীজ নিতে পারলে সেটা অনেক ভাল হয়। এই গল্পের হাফিজ কিন্তু বাস্তব চরিত্র। এমন কি নামটাও বদলাই নি।

ভাল থাকবেন।

প্রসঙ্গান্তরঃ ভেবেছিলাম আগামী সপ্তাহের আগে কারও মন্তব্যের জবাব দিতে পারব না। কারণ শনিবার খুব ভোরে উঠে আমি আমার কর্মস্থলে চলে যাই আর ফিরি ঢাকায় সাধারণত বৃহস্পতিবারে। আমার কর্মস্থলে নেট ব্যবহারের সুযোগ নাই। তো আজ অযাচিতভাবে ঢাকায় ফেরার সুযোগ পেয়ে গেলাম। পোশাক শিল্পের শ্রমিক আন্দোলনের শংকায় ১১ টার দিকেই আমাদের পোশাক কারখানাটি ছুটি দিয়ে দেয়। তাই ঢাকায় এসে পিসির সামনে বসার লোভ আর সামলাতে পারলাম না।

৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখার ডিটেইলিংয়ে মুগ্ধ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: অসাধারণ সমাপ্তি! অপেক্ষায় ছিলাম শেষে কী ঘটে! আর আপনার লেখনী কিন্তু দুর্দান্ত হয়েছে!

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ। মূলত এই সমাপ্তিটার জন্যই গল্পটা লেখা। আর এই গল্প লেখার আরেকটা উদ্দেশ্য ছিল, যে পরিস্থিতি থেকে হাফিজ ফিরে আসতে পেরেছিল সেখান থেকে পাঠক নিজে কি ফিরে আসতে পারত? পাঠককে এই প্রশ্নের মুখোমুখি করাও আমার একটা উদ্দেশ্য ছিল। উদ্দেশ্য অবশ্য আরও কিছু ছিল। সে যাক।

ভাল থাকবেন। আপনার প্রশংসা আমার মন ভরিয়ে দিচ্ছে। সচেতন পাঠকের নিন্দাও আমার ভাল লাগে। কেউ যখন আমার লেখার সমালোচনা করেন তার মানে একটাই দাঁড়ায় - তিনি চান আমার লেখার ত্রুটিগুলি দূর হোক। সুতরাং এরকম মনোস্কামনা যার সেই কি আমার প্রকৃত বন্ধু নন?

৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারণ !!!

কি বলব? নারীপিডিয়া! লুল মিডিয়া!! মনোমিডিয়া!!! ;)

মনে হল ঝপাৎ করে ১২ বছর আগে ছলে গেলুম :P

চলুক অলিগলিমনের ঝটিকা অভিযান :)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: বাহ, আপনার মন্তব্যে অনেক মজা পেলাম। চমৎকার মন্তব্য। এই গল্পে অনেকগুলো দিক উন্মোচনের চেষ্টা ছিল। কতটা পেরেছি জানি না। তবে আন্তরিকতার ঘাটতি ছিল না।

আপনার এই মন্তব্যপিডিয়াটি আমার সব সময় মনে থাকবে।

৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লুলে হয়ে গেছে ভুল ;) মিডিয়া নয় হবে পিডিয়া :D

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: সমস্যা নাই।

৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে। লেখার ভঙ্গী।

জীবন ও জীবিকা সুন্দর হোক, শুভকামনা রইলো।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আপু অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার নুহা পর্বটি আর পড়ার সুযোগ করে উঠতে পারি নি। দীর্ঘ দিন বেকারত্বের জ্বালায় জ্বলতে জ্বলতে হঠাৎ করেই চাকরিটা পেয়ে গেলাম। ঢাকা থেকে একটু দূরে। তাই কারও লেখা আর সেভাবে পড়তেও পারি না নিজের লেখা-লেখিও পূর্ণ গতিতে চালাতে পারি না।

আর নেটে অনেক বড় লেখা আমার কেন যেন পড়তে ধৈর্য থাকে না। প্লি--জ-- আপু, একটু ছোট লেখা দিয়েন এইবার।

ভাল থাকবেন। আপনার শুভকামনা আমার মন ছুঁয়ে গেল।

১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ভাই

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নেক্সাস বলেছেন: বহুমাত্রিক নারী- এত সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যে কি বলব মুগ্ধ হয়ে পড়লাম

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আহ ভাই নেক্সাস, কী যে ভাল লাগছে আপনার এই মন্তব্যটা। ভাবছিলাম, কী ব্যাপার কেউ এই দিকটার কথা তাদের মন্তব্যে উল্লেখ করছে না কেন। তবে কি নারীমনের এই যে বিচিত্রতা এটার প্রতি আমি দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়েছি?

আপনার মন্তব্য আমাকে আশাহত হওয়া থেকে বাঁচাল।

ভাল থাকবেন।

১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেকগুলো দিক এসেছে। দারুণ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। একটা বিষয় জানার খুব ইচ্ছাঃ আপনি কি ঢাকায় থাকেন?

১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সমালোচনার করার কিছু পাচ্ছি না। তাই চমৎকার বলছি এবং লেখার ধরনটা সত্যি অনেক ভালো লাগল।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: প্রিয় কা_ভা, ফাঁকি দিলেন। সমালোচনার কিছু না পেলেই যে চমৎকার হবে এটা মানতে পারলাম না। বাংলাদেশে সবচেয়ে কার লেখার সমালোচনা হয়েছে বলেন তো? ঠিক ধরেছেন, হুমায়ুন আহমেদের। কিন্তু তার লেখায় কী যাদুই না ছিল!

আসলে চিরদিন তারই সমালোচনা বেশি হয় যার প্রভাব বিস্তারের ক্ষমতা বেশি।

ভাল থাকবেন।

১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আপাতত ঢাকায়ই আছি:)

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২২

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আপনাকে কি ফেবুতে পাওয়া যায়? গেলে লিঙ্কটা দেন। আর যেহেতু ঢাকায় থাকেন আমাদের সাহিত্য-আড্ডার পরবর্তী আড্ডাতে চলে আসেন না। আমাদের অনেক ভাল লাগবে।

১৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অনেক আগে এক টুকরো পদ্য লিখেছিলাম


হঠাৎ হাসে ,হঠাৎ কাঁদে
বোঝা বড় দায় ,
তুমি নারী গোলকধাঁধা
তোমায় কে আটকায় !!
- মালার এই চুদুরবুদুর দেইখা এই পদ্য মনে পড়ল !
নারীর বাস্তবিক মানসিকতা আপনার গল্পে নিখুঁত ফুটে উঠেছে ।
বলবার ওস্তাদি কৌশল টা নজর কাড়লো খুব ।

সেদিন থেকে নারী বিশাল একটি প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে আছে চিরদিনের জন্য! - কার জন্য ? হাফিজের জন্য ? তাইলে ঠিক আছে । সেক্ষেত্রে হাফিজের নামটা উল্লেখ করলে মনে হয় ভাল হয় ।

কিন্তূ কথাটা উত্তরভাষ হয়ে থাকলে এক্ষেত্রে খাটবে না ।

ভাল থাকুন রানা ভাই ।
শুভকামনা রইল অনেক । :)

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: হঠাৎ হাসে ,হঠাৎ কাঁদে
বোঝা বড় দায় ,
তুমি নারী গোলকধাঁধা
তোমায় কে আটকায় !

নারী বোধহয় গোলকধাঁধাই বটে। আমারো কোনো এক কবিতায় তাকে তাই বলেছিলাম।

এই গল্পে একটা বিষয় বলতে চেয়েছি, নারী নিজেই জানে না আসলে সে কী চায়? তার মধ্যে যে আত্মবিরোধ রয়েছে সেটাও স্পষ্ট করতে চেয়েছি।

সেদিন থেকে নারী বিশাল একটি প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে আছে চিরদিনের জন্য! এই বাক্যটি হাফিজের জন্য তো অবশ্যই একটি সত্য। নাম উল্লেখ করি নি কারণ এটাকে গণসত্য হিসাবে দেখাতে চেয়েছি। আমাদের সবার কাছেই কি নারী আকাশসমান প্রশ্নবোধক চিহ্ন নয়?

শুভেচ্ছা।

১৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার গল্পের সীমানা ব্যক্তিগত ঘেরে , সময়টাও এ সময়ের ।

সেদিন থেকে নারী বিশাল একটি প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে আছে চিরদিনের জন্য!

তাহলে ত বলতে হয় এর আগে এত হাজার বছর ধরে নারী প্রশ্নবোধক ছিল না , হাফিজের ঘটনার আগে ( গণসত্য হিসেবে ) ।

আপনার গল্পটা বিশ্বজনীন প্রেক্ষাপটে দাড় করানো হলে এক্ষেত্রে লাইনটা
সামঞ্জস্যপূর্ণ হত । পৌরাণিক প্রেক্ষাপটেও সুন্দরভাবে দাড় করানো যেত ।

ভাল থাকুন ভাই :)
শুভকামনা রইল অনেক , বিয়াই !! :P


২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আপনার মন্তব্য সত্যি আমাকে ভাবাচ্ছে। বাক্যটা আরেকটু অন্যভাবে লিখলেও হয়ত চিরন্তন সত্যের দিকে ইঙ্গিতটা একটু বেশি স্পষ্ট হত।

অবশ্য ব্যাক্তি-অভিজ্ঞতা থেকেই তো আমরা চিরন্তন সত্যের বীজ পাই। হাফিজের এরকম সেদিন, আবহমান কাল থেকেই পুরুষের জীবনে আসে, যখন তার মনে হয় নারী একটি গোলকধাঁধা, একটি অমীমাংসিত প্রশ্ন, একটি কুহক। এই পরিস্থিতির মুখোমুখি আমরা চিরদিন হয়েছি, হচ্ছি, হতেই থাকব। বোবা বিস্ময়ে হাফিজের মতো দাঁড়িয়ে থাকব, নিজেকে বোকা-বোকা লাগবে, ছুটন্ত বীথির উড়ন্ত ওড়নার মায়ায় তারপরও বারবার আটকে যাব; আটকে যাওয়ার জন্য প্রতীক্ষায় থাকব, আটকে যেতে আমাদের ভাল লাগবে।

আচ্ছা এই শেষ লাইন কটি গল্পের শেষে কিন্তু যুক্ত করে দেওয়া যায়। দিলে কি ভাল হবে?

আপনার জন্যও শুভকামনা, বেয়াই। ভাল থাকবেন।






১৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: খুব ভাল লাগল পড়তে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: সমুদ্র কন্যার সাহস আছে বলতে হবে। আমার এই গল্পগুলোতে মেয়ে ব্লগাররা মন্তব্য করতে ভয় পান। টের পাই অনেকেই এসে পড়ে যান কিন্তু মন্তব্য করেন না। সম্ভবত "পাছে লোকে কিছু বলে" টাইপ দ্বিধা কাটিয়ে উঠতে পারেন না।

ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।

১৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমিও টাইটেল দেখে ভয় পেয়েছিলাম।বাট পড়ে অসাধারণ মনে হলো । অনেক গুলি বিষয় দারুণ ভাবে বলেছেন।লেখনীও হয়েছে অসাধারণ। মেয়েরা শেষমেষ কাপুরুষই বলে :D

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৫

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় সেলিম আনোয়ার। আপনার মন্তব্যে বেশ আনন্দ পেলাম।

কিন্তু আপনি কালকের আড্ডায় আসছেন তো? স্থান পাবলিক লাইব্রেরির চত্বর। বিকাল ৪ টায়। এবার না এলে আপনার খবর আছে!

১৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: মেয়েরা আসলে কখনো লুল নয়। তাদেরকে ছেলেরাই লুল করে তোলে। ছেলেরা যেভাবে তাদেরকে দেখতে চায় মেয়েরা নিজেদেরকে সেভাবেই প্রতিফলিত করে। মেয়েরা মূলত ভাল, ছেলেরাই খারাপ।

আজকে নেট থেকে নামানো এবিসি রেডিওর হেলো ৮৯২০ এর এনামুলের জীবনের কথা শুনছিলাম। উপরের এই কথাগুলো যে কতটা ভুল, সেটা আমিনুলের ঐ গল্প শুনলে বুঝতে পারতেন !!! :| :|

সারকথা, লুল দুই প্রজাতিতেই আছে, খুব ভালভাবেই আছে...

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৭

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য। কিন্তু আমি আমার এই গল্পে যা বলেছি তা মনে-প্রাণেই বিশ্বাস করি। মেয়েরা প্রকৃতই লুল কখনোই নয়। আপনি যার উদাহরণ দিলেন সেটা ব্যাতিক্রম। আর ব্যাতিক্রম নিয়মকে প্রমাণ করে মাত্র।

ভাল থাকবেন।

২০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: আন-কমন এবং সাহসী লিখা কোন সন্দেহ নাই। লিখার জন্য অভিনন্দন।

মুখে যাই বলুক 'মালা' -রা দেনা-পাওনার হিসাব নিকাষে বড়ই পাকা। তারা নিজেদের কখনো বঞ্চিত রাখেনা। সব কিছু হারিয়ে ফেলার পরও সেটাকে বৈধটা দিতে নিজেদের মত করে ব্যখ্যা দাঁড় করায়।

ভালবাসার মানুষ হাফিজের কাছ থেকে চাহিদা পুরন না হলে এদিক সেদিক থেকে ঠিকই একজন ম্যানেজ হয়ে যায়।

গল্পের পটভুমি এখনের হলে চিঠির বদলে ফেসবুক মেসেজ হতো হয়তো।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৪

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: এই গল্পের মালাকে আপনি তাহলে বুঝতে পারেন নি।

গ্রামে এখনও ফেবু প্রচলিত নয়।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা।

২১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

শ্রাবণধারা বলেছেন: সাধারণ নারী-পুরুষ মনস্তত্ত্বের অসাধারণ এবং নিখুত প্রকাশ । আপনার বন্ধু হাফিজের উপলব্ধিটা খুবই সত্য । শুধু বাংলাদেশের কোন এক অচেনা, অনুন্নত গ্রামে নয় , পৃথিবী জুড়েই মেয়েদের যে প্রকাশ তা পুরুষেরই মেয়েদের সম্পর্কে আকাঙ্খা আর চিন্তা চেতনার প্রতিফলন ......।

শুভকামনা........।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৫

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: বাহ, সংক্ষিপ্ত অথচ সুন্দর মন্তব্যে চমৎকৃত হয়ে গেলাম। ধন্যবাদ।

২২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

ইফতেখার রাজু বলেছেন: nice write up

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধইন্যাপাতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.