নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নকে পাথেয় ভাবি।

অলওয়েজ ড্রিম

"Only He Who Can See The Invisible Can Do The Impossible" Frank Gain আমার ইমেইল ঠিকানাঃ [email protected]

অলওয়েজ ড্রিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রতিবাদ!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

আমি যে মুহুর্ত থেকে প্রথম শুনতে শুরু করেছিলাম, আমার আজো মনে আছে সেই মুহুর্তটির কথা। ভীষণ চমকে উঠেছিলাম। কী জোরালো সেই শব্দ!
ধুকপুক! ধুকপুক! ধুকপুক!--------
একটানা------
বিরামহীন------
অভূতপূর্ব এক ছন্দে-------
কী গুরুগম্ভীর সে আওয়াজ! আমার ছোট বুকটা কেঁপে কেঁপে উঠছিল, আর আমি শিউরে উঠছিলাম বারবার।
এভাবে কতক্ষণ চলছিল জানি না। হঠাৎ শুনতে পেলাম সম্পূর্ণ অন্যরকম একটি আওয়াজ। আমার ভয় কেটে গেল। ভাল লাগতে শুরু করল। কী মধুর সেই শব্দ---আমার সো-না বাবুটা।
ধীর!
মোলায়েম !
আশা জাগানিয়া!
সে অভয়বাণী আমাকে সাহস জোগালো। ধীরে ধীরে সে আমাকে চিনতে শেখালো - আমি চিনলাম সে আমার মা। বলত সে, আমি তোর মা, দুষ্টু ছেলে। আমাকে এত ব্যথা দিস কেন? ছি, মাকে এভাবে কেউ মারে! থামবি না? আমি কিন্তু বকে দেব তোকে। দেখ দামাল ছেলের পাকামো। একটুও যদি কথা শোনে। আজ আসুক তোর বাবা। বলে দেব তাকে। তোকে অনেক বকা দেবে, দেখিস। সে কিন্তু আমাকে অনেক ভালবাসে বুঝলি?
বুঝি তো। বাবা মাকে অনেক ভালবাসেন। মাঝেমাঝেই মাকে অনেক আদর করেন। আমি মায়ের খুশি, আনন্দ ঠিকঠিক বুঝে ফেলি।
বাবা মাঝেমাঝেই আমার শরীরে কান পাতেন, মাথা রাখেন। আমি আমার ছোট্ট দুপায়ে ঠুক করে লাথি লাগালে খুব খুশি হন। বলেন, দেখো এটা ঠিক মেসি হবে। আর মা কাতরে ওঠেন, উহ! তারপর আমাকে বলেন, বাবা-না? বাবাকে লাথি মারতে নেই। মা ব্যথা পায়তো।
মা যে কী, আমি বুঝতাম না। কিন্তু মায়ের মুখে শুনতে শুনতেই আমি বুঝে ফেললাম মায়ের মানে। জেনে ফেললাম বাবা আমার কী হন, আমি তাদের কী হই, তারা আমাকে কতখানি ভালবাসেন। আমার সাহস বাড়তে লাগল। আমি দিনেদিনে আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে লাগলাম। আরও বেশি পরিণত। আরও বেশি প্রাজ্ঞ। এখন আমি ধুকপুকানি ভয় পাই না। জানি, ওট আশ্বাসঃ মায়ের বুক থেকে আসে।
মায়ের কাছে গল্প শুনতে শুনতেই আমি চিনে ফেললাম পৃথিবীটাকে। তার মুখে শুনতে শুনতেই আমি যেন দেখে ফেললাম পৃথিবীর মুখ। পৃথিবীটাকে আমি আপন ভাবতে শুরু করলাম, ভালবাসতে শিখলাম। মায়ের মুখে শুনতে শুনতে এখন আমি অনেক কিছু চিনি। অনেক কিছু বুঝি। এখন আমার অনেক বুদ্ধি।
মা আমাকে কত নামে যে ডাকে – কখনো সোনামনি, মামনি, বাবামনি; কখনো বাবুটা, আম্মুটা, আব্বুটা; কখনো লক্ষিমেয়ে, মিষ্টি মেয়ে, দুষ্টু মেয়ে; রেগে গেলে, এই পাজি ছেলে। মায়ের এই ডাকগুলি আমার কাছে ভাল-ভাল লাগে। মিষ্টি -মিষ্টি লাগে। অ-নে-ক মজা-মজা লাগে।
কদিন থেকে মায়ের মন ভাল নেই। বাবাকে নিয়ে খুব টেনশনে থাকেন। বাবা ছোট্ট একটা চাকরি করেন। প্রতিদিন সকালে বের হয়ে রাতে ফেরেন। বাবা ঘরে ফিরলে আমি টের পেয়ে যাই। মা যখন বলেন, এই, তোর বাবা এসেছে; মায়ের খুশি খুশি ভাব আর স্বস্তিতে আমিও খুশি পাই খুব। যাক খারাপ লোকেরা আমার বাবাকে ধরতে পারেনি। মা বলেছে, কিছু হিংস্র পশুমানুষ পেট্রোল বোমা মেরে গাড়ি, গাড়িভরা মানুষ পুড়িয়ে দিচ্ছে। আর সাথে সাথে পুড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের স্বপ্ন। বাংলাদেশের আশা। মা অনেক বড় একটা শ্বাস ছেড়ে বলেন, আহারে! মায়ের সাথে সাথে আমারও মন খারাপ হয়ে যায়। আমিও শ্বাস ছেড়ে বলি, আহারে!
বাবা ফিরে এলে আমার অনেক আনন্দ হয়। বাবাকে ওরা পুড়িয়ে দিতে পারেনি। বাবা এসেই মাকে জড়িয়ে ধরেন। মা খুব লজ্জা পানঃ আহ, ছাড়ো। তারপর বাবা আমার কথা জিজ্ঞেস করেন, আমাদের বাবুটা কেমন আছে গো? মা বলেন, আল্লাহর রহমতে ভালই আছে। আমাকে সারাদিন জ্বালিয়ে মেরেছে।
আমি বাবার আদর খাওয়ার জন্য নড়েচড়ে উঠি। মা কাতরে ওঠেন, ঐ দেখো, আবার শুরু হল। উহ---
বাবা আস্তে করে মাকে শুইয়ে দেন। ডাক্তারের কাছে আবার কবে চেকআপের জন্য যেতে হবে, জানতে চান। তারপর আমার সাথে কথা বলতে শুরু করেনঃ এই বিচ্ছু, মাকে এভাবে ব্যথা দিস কেন? আর কটা দিন, তারপর তোকে আমি মজা দেখাব।
আমি হেসে ফেলি। জানি তো বাবা আমাকে কী করবে। আমাকে সে কতবার বলেছে। আমাকে কোলে নেবে। ঘাড়ে-পিঠে-বুকে নেবে। আমার জন্য সে ঘোড়া হবে। ঘোড়া নাকি অনেক সুন্দর। জোরে জোরে দৌড়ায়।
ইস আর কতদিন। আমার আর ধৈর্য ধরে না।
মা যে আমার সাথে সারাদিন কত কথা বলে। দাদী মাঝেমাঝে বকেন, ও বৌ, তুমি একলা একলা কার লগে কতা কও? মা লজ্জা পায় – একা একা বলি নাতো, মা। ওর সাথে বলি। আমাকে দেখিয়ে মা জবাব দেন।
পাগল আর কারে কয়! দাদী বলেন।
তারপর ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করেন, তোমার শরীলের অবস্থা কি? নরম নরম ঠেকতাছে! কিছু ভাঙতাছে নাকি?
না, মা। তবে কেমন যেন লাগতেছে।
হুম, সময় ঘনাইতাছে। সাবধানে থাক বৌ। সন্ধ্যায় বারান্দায় যাইও না। বাতাস-টাতাস লাগতে পারে।
দাদী তার নিজের ঘরে চলে গেলে মা আবার আমার সাথে কথা বলতে শুরু করে। মা আমার সাথে যত কথা বলে আমি তত খুশি পাই। মা আমাকে অনেক ভালবাসে, আমি বুঝিতো। আমিও মাকে কত ভালবাসি।

মা আরও নরম হয়ে পড়ল। দাদী বারবার বাবাকে ছুটি নিতে বলতে লাগলেন। বাবা আজকে ছুটি নিতে পেরেছেন। মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাবেন। সময় নাকি হয়ে এসেছে। আমাকে আর বেশি ধৈর্য ধরতে হবে না। আমার খুব খুশি-খুশি লাগে। হাত-পা ছড়িয়ে আমি আড়মোড়া ভাঙি। মা কঁকিয়ে ওঠে। বাবা মাকে ধরে ধীরে ধীরে গাড়িতে তোলেন। গাড়ি চলতে শুরু করে। আমি সব কিছু টের পাই। গাড়ির গর-গর আওয়াজ, প্যাঁ-পুঁ, পিঁ-পিঁ স-ব ....।
কিন্তু আমার গাড়ির শব্দ ভাল্লাগে না। মায়ের কথা ভাল্লাগে। দাদী বলেন, গুটুর-গুটুর। আমার সেটাই পছন্দ। আমার মায়ের গুটুর-গুটুর।
গাড়িতে ওঠার পরে মা একটা কথাও বলেনি। বাবাও না। উহ, সবাই এত চুপচাপ কেন? শুধু গাড়ির গরগর! গাড়ির শব্দ আমার পছন্দ না। আমার পছন্দ মায়ের গুটুর-গুটুর! বাবার গমগম আওয়াজঃ সাহানা, সাহানা।

ইস এত চিৎকার চ্যাঁচামেচি কেন? মা, তুমি কাঁদছ কেন? বাবা? বাবা? আমার এত গরম লাগছে কেন? উহ, আমি পুড়ে যাচ্ছি। মা? মা?

পেট্রোল বোমায় পুড়ে যাওয়া বাসটি থেকে জড়াজড়ি করে থাকা দুটি লাশ নামানো হল – একটি পুরুষ, আরেকটি মহিলা। পোড়া মাংসের গন্ধ এড়াতে লোকজন নাকে রুমাল চেপে লাশদুটি ঘিরে দাঁড়াল। নানা রকম মন্তব্য, চেনা-অচেনার প্রশ্ন, রাজনীতির বর্বর নেতানেত্রিদের প্রতি অভিশাপ বর্ষণ; স-ব, স-ব ছাপিয়ে হঠাৎ বিমূঢ়তার একটি বেমক্কা ধাক্কা লোকজনের বুকে গিয়ে লাগলে সবাই চোখে পলক ফেলতে পর্যন্ত ভুলে গেল। দগ্ধ নারীটির পুড়ে গলে যাওয়া পেট থেকে বেরিয়ে এসেছে একটি হাত! ক্ষুদ্র, অতি ক্ষুদ্র অথচ মুষ্টিবদ্ধ একটি হাত!

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

তাহের অন্তরা বলেছেন: অ_সা_ধা_র_ণ :( :(

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর। :)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: অ-নে-ক ধন্যবাদ।

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।

কেমন আছেন? অনেক দিন পর দেখলাম :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল আছি। আপনি কেমন আছেন? হ্যাঁ অনেক দিন পরেই ব্লগে এলাম পুরানো অনেকেই এখন ব্লগে নেই, আপনি আছেন দেখে খুব খুশিখুশি লাগল। মজামজা লাগল।

ভাল থাকবেন।

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:১৪

ডি মুন বলেছেন: মন খারাপ করে দেয়া গল্প
সুন্দর।

+++++++

খারাপ সময়টা কেটে যাক, মানুষ হয়ে মানুষকে পোড়ানোর দুর্মতি যেন আর কারো না হয়।

ভালো থাকা হোক।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: এরূপ নির্মম কর্মকাণ্ডের সাথে সংশ্লিষ্ট রাজনীতি, ও রাজনীতিকদেরকে আমাদের বর্জন করা উচিত। সকলের মধ্যে শুভ বোধের উদয় হোক। ভাল থাকবেন।

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর হয়েছে।



অনেকদিন পরে আসলেন। কেমন আছেন? :)


০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ। হ্যাঁ অনেক দিন পরেই আসার সুযোগ হল। আসলে ব্যস্ততা দেয় না অবসর। শুভেচ্ছা জানবেন।

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: মিষ্টি একটা গল্পের এমন পরিণতি ভাবাই যায় না। অথচ এমন নিষ্ঠুর কত গল্প রচিত হচ্ছে প্রতিদিন! দেবশিশুরা মর্ত্যে নেমে না এলে পৃথিবী আর কতদিন টিকবে?

অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: এই নৃশংসতার বিরুদ্ধে যার যার অবস্থান থেকে আমাদের প্রতিবাদ করা উচিত। এই নোংরা রাজনীতির প্রতি আমাদের ধি-ধিক্কার!!

শুভেচ্ছা জানবেন হামা ভাই। আপনাকে পেয়ে অনেক ভাল-ভাল লাগছে। অনেক দিন পর ব্লগে এসে পুরানোদেরকে দেখতে পেলে ব্লগটাকে আপন-আপন লাগে। নয়ত নিজেকে কেমন নতুন আগন্তুক – আগন্তুক মনেহয়।

আশা করি বইমেলায় দেখা হচ্ছে, আগামী শুক্রবার।

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫০

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: মন খারাপ করা এক গল্প!

আপনাকে অনেক দিন পরে দেখলাম! ভালো লাগছে!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: প্রিয় ত্রিপল খণ্ড-ত উপ্রে চন্দ্রবিন্দু,

ধন্যবাদ। হ্যাঁ অ-নে-ক দিন!

বইমেলায় আসছেন তো? আশা করি আবার বুকে বুক মেলাতে পারব।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ভালোলাগা দিচ্ছিনা। কোনভাবেই না।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন। এমন গল্প লিখতে আমারও ভাল লাগে না। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে ইতিমধ্যেই একজন অন্তঃসত্ত্বা পেট্রোল বোমার আঘাতে মারা গেছেন।

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রানা ভাই চমৎকার করে তুলে ধরেছেন সমসাময়িক বাস্তবতা । সুন্দর+

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ, সেলিম ভাই। দেশে কবে ফিরছেন? আপনাকে অনেক মিস করি।

১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সমসাময়িক ( ? ) বাস্তবতার গল্প । ? দিতে হল কারণ দেশ স্বাধীন
হওয়ার পর হতে এ পর্যন্ত সময়ে সময়ে আমরা এমন দৃশ্য দেখছি , নতুনত্ব
বলতে উপকরণে । এখন যেমন পেট্রোল বোমা ।

গল্প বলার ভঙ্গি , বুনন সুন্দর । ভাল লাগা রইল ।
অনেকদিন পর আমি আমি দুজনেই সামুর সঙ্কলনে ;)

ভাল থাকবেন নাইম ভাই ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩৮

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ। হ্যাঁ প্রায় প্রতিটা সরকারের আমলেই চলে আসছে এই জ্বালাও পোড়াও, ভাঙচুড়ের রাজনীতি। সুস্থ রাজনীতি কবে পাব আমরা?

আপনার গল্পটা পড়ার সময় করে উঠতে পারিনি। স্নাপ শট নিয়ে রেখেছি। পরে পড়ব। বাসায় সুযোগ হয় না। অফিসে লুকোছাপা করে নেট ব্রাউজ করতে হয়। নানান হেপো। স্নাপ শট নিয়ে রেখে পরে সু্যোগমত কোনো পোস্ট পড়তে হয়। আর মন্তব্যের জবাব দেয়া এবং মন্তব্য করা তো আরও ঝামেলার ব্যাপার।

বহুদিন লেখালেখি থেকে অনেক দূরে ছিলাম। চেষ্টা করছি দূরত্ব কমিয়ে ফেলতে। আগামী শুক্রবার বইমেলায় দেখা হচ্ছে নিশয়ই? ভাল থাকবেন।

১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভাল লাগে না হিংসার রাজনীতি আর!

বহুদিন পর দেখলাম আপনাকে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৯

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: হ্যাঁ প্রায় এক বছর!

জঘন্য এই রাজনীতির প্রতি আমার প্রচণ্ড ঘৃণা।

শুভেচ্ছা জানবেন।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: dreem vai apnar khobor ke ? kothai achen ? bloggey dekhchhina thikmoto

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১০

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আছি। দেশে আসেন, দেখা হবে ইনশাআল্লাহ।

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

আলোকিত আধারে বলেছেন: হৃদয় ছুয়ে যাওয়া লেখা।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।

১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: সময়ের সাথে মানানসই সুন্দর !!!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:১০

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ চঞ্চল। আপনার ব্লগচঞ্চলতা অব্যাহত থাকুক।

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মর্মস্পর্শী গল্প। ৮ম ভালোলাগা।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা।

স্বপ্ন দেখি, উজবুক উটের পিঠে দেশটা একদিন আর চলবে না। সহজ স্বাভাবিক জীবন পাব সবাই।

১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিবাদ, বেঁচে থাকার অধিকার প্রতিস্ঠার সংগ্রাম।

সুন্দর প্রকাশ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.