নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এক যাযাবর

আমি মিহু

আনাড়ি হাতের আনকোরা লেখক

আমি মিহু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডিভোর্স

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৩৭

গত দশ বছরে ডিভোর্স দিগুন হয়েছে আর সেপারেশন হয়েছে তিন গুন।

#আজকের ডেইলি স্টার এর প্রথম পাতার খবর।

প্রসংগক্রমে একটা হাদিস মনে পরলো। মিশকাত শরিফের হাদিস।

শয়তান প্রতিদিন সমুদ্রের উপর তার সিংহাসন নিয়ে বসে। আর সারাদিন তার চেলা চামুন্ডারা কে কি তার হিসেব নেয়। সবাই তাকে হিসেব দেয় কি করেছে সারাদিন। যে যত বড় পাপ করাক না কেন শয়তান তাদের কাওকেই প্রশংসা করেনা। এটা দেখে একজন চুপ করে বসে থাকে কারন সে যা করেছে তার কাছে মনে হয় এটা কিছুই না। কারন আরো অনেক ভালো কিছু করেও কেউ বাহবা পায়নি।
তখন শয়তান তাকে জিজ্ঞেস করে সে কি করেছে, পরে সে অনেক নিচু গলায় বলে "আমি আজ দুজন স্বামী স্ত্রীর মধ্যে তাদের বিচ্ছেদ হবার আগ পর্যন্ত তাদের রাগ বাড়িয়ে গিয়েছি, হাল ছাড়িনি।" শয়তান তখন তাকে ডেকে জড়িয়ে ধরে বলে তুই আমার যোগ্য সন্তান।

পরিবার একটা সমাজের ভিত্তি। আর আমাদের এই সমাজের মূল ভিত্তিই দিন দিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এ জন্যেই শয়তানের মূল লক্ষ্য ও এই পরিবার। আর কেউ না জানলেও সে জানে ঠিকই সমাজকে কিভাবে ধ্বংস করতে হয়।

ব্রোকেন ফ্যামিলির সন্তান দের কোন কিছুই ঠিক ভাবে হয়না। তাদের বেড়ে উঠা থেকে শুরু করে সব কাজেই কোন একটা সমস্যা থেকেই যায়। হতাশা, কষ্ট থেকে অনেক ক্ষেত্রে তারা মাদকের নেশার দিকে চলে যায়। যার ফলে একটি অচল ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তৈরী হচ্ছে।

যে সমস্যা পারিবারিক ভাবে সবাই কথা বলে সমাধান করে ফেলা যায় এগুলো নিয়ে ও অহরহ ডিভোর্স এর কথা শোনা যায়। সামান্য স্যাক্রিফাইস হউতো অনেক পরিবার এর বন্ধন টা বাচিয়ে দিতে পারে। কিন্তু হচ্ছে টা কি?

কোথায় যাচ্ছি আমরা? কি আমাদের ভবিষ্যত?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯

কলাবাগান১ বলেছেন: ডিভোর্সে ও শয়তানের হাত!!!!!!!! আপনারা পারেনও ...

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০৭

আমি মিহু বলেছেন: এটা হাদিস থেকে বলেছি। এটাই আমার বশ্বাস। আপনি যদি বিশ্বাস না করেন এটা একান্তই আপনার ব্যাপার। আমি আপনার বিশ্বাস কে সম্মান করি।

২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: কলাগাছীর বয়ান শুরু হইছে।

৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:

৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১০

কলাবাগান১ বলেছেন: "শয়তান প্রতিদিন সমুদ্রের উপর তার সিংহাসন নিয়ে বসে।"
সিংহাসন কি বায়োন্ট????

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

আমি মিহু বলেছেন: আমিতো বলেছি ভাই, এটা আমার বিশ্বাস। আপনি বিশ্বাস না করলে করবেন না। আমি এ ও বলেছি আমি আপনার বিশ্বাসকে ও সম্মান করি। আপনার যদি এটা ভালো না লাগে ইগনোর করেন। আপনার মতাবলম্বী অনেক লেখা আছে। পড়ুন। কে বলেছে এই মূর্খের লেখায় এসে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করতে?

৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩১

কলাবাগান১ বলেছেন: ওকে ভুল হয়েছে এখানে এসে

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

আমি মিহু বলেছেন: ভুল বা ঠিক যা আপনার মনে হয়। স্বাধীন দেশ শ্বাধীন চিন্তা। ধন্যবাদ।

৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০০

প্রোলার্ড বলেছেন: এখনকার বাংলাদেশী মুসলমান সমাজে ডিভোর্স বা সেপারেশন যাই বলেন তা আসে মেয়েদের পক্ষ থেকে। গত ৭ বছর আগের একটা জরিপে দেখা গেছে যে ডিভোর্সের ৭০% আসে মেয়েদের তরফ থেকে । সেটা যে গত ৭ বছরে বেড়েছে সেটা বলাই বাহুল্য।

০নারী নির্যাতন প্রতিরোধ আইনের নামে নারীর পক্ষে যে এক তরফা আইন বানানো হয়েছে ,
০বিয়ে করার জন্য টাকা জোগাড়/ সেটার জন্য নিজেকে নুন্যতম স্টাবলিশ করতে গিয়ে বয়স ৩০্ + চলে যাওয়া ,
০বিয়ের পর আনুসাঙ্গিক খরচ সাথে পরিবারে লালন পালন করার আর্থিক যে চাপ স্বামীর উপর
০বিয়ের পর স্ত্রীর সাংসারিক কাজকর্মের চেয়ে চাকরীর প্রতি আকর্ষন
০সংসারে নানা অজুহাতে অশান্তি বাঁধিয়ে রাখার স্ত্রীদের যে সার্বক্ষনিক প্রয়াস
০ চাকুরীজীবী স্ত্রীদের ''গাছেরও খাবে আবার তলারও কুড়াবে '' মনোভাব

এরকম অনেক বিষয় আছে যেগুলো একজন স্বামীকে / পুরুষকে বিয়ের প্রতি বিদ্বেষী করে তুলতে বাধ্য করে ।

একটা লোকসানী প্রজেক্ট হাত দিয়েও সে যদি দিনের পর দিন 'এটা নাই সেটা নাই' শুনতে থাকে , শত কিছু করার বিনিময়ে যদি সামান্য প্রাপ্যটুকু না পেয়ে উল্টা অন্যের সাথে তুল্য হয়ে হেয় হত থাকে - তখন তালাক অনিবার্য হয়ে উঠে।

যেহেতু বিয়েতে মেয়ের (চাকুরীজীবী/গৃহিনী) কোন খরচই করতে হয় না উল্টো সে শুধু লাভই করতে থাকে সেখানে সে গ্যান্জাম (মানে দায়িত্ব পালনের কথা উঠে) এর আভাস পেলে ডিভোর্স নিয়ে ফেলবে ।

কোন ভালবাসা বা পারষ্পরিক বন্ধন বা চুক্তিতে গিভ এন্ড টেক হচ্ছে মেইন ইস্যু। স্বামীর সংসারে মেয়েরা শুধুই পেতে চায় , দেবার মত মানসিকতা অন্তত মেয়েরা এক্ষেত্রে ইচ্ছে করেই ভুলে থাকে বা তাদেরকে উস্কানী দেওয়া হয় তার পরিবার থেকে।মেয়েরা এটা যে বোঝে না সেটা না - সে যে চাকরী করছে সেখানে সে বেতন পাচ্ছে কাজের বিনিময়ে , এখানে কিন্তু সেই গিভ এন্ড টেককেই সে ফলো করছে।

আজ থেকে ৪০/৫০ বছর আগে ডিভোর্স এরকম হারে হত না অন্তত মেয়েদের পক্ষ থেকে । সে সময়ে বাবারা সামলাতেন আর্থিক চাপ অফিস বা ব্যবসা করে আর মায়েরা ঘরেরটা সামলাতেন। উভয়েই নিজেদের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করতেন সংসারটাকে , নিজেদের বন্ধনকে আটুট রাখতে । ফলে দেখা যেত যে তাদের সন্তানেরাও ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠেছে ।

এখনকার শিক্ষিত + ক্যারিয়ারিস্ট/চাকুরীজীবী মায়েদের সন্তানেরা আগের কার মায়েরা যেরকম যত্ন তাদের সন্তানদের মানুষ করেছেন সেরকমটা পাচ্ছে না । ফলে তারা ডিরেইলড হচ্ছে । নিজের উত্তরসূরিদের ডিরেইল্ড হওয়া তাদেরকে উদ্বিগ্ন করায় না ।

মেয়েদের শিক্ষিত হওয়া+চাকুরি করা সমাজে কোন পজিটিভ ইম্পেক্ট আনে না । নেগেটিভ প্রভাব ফেলে ।আল্লাহ তায়ালা স্ত্রীদেরকে তার স্বামীর সংসারের হেফাজত করতে বলেছেন আগে। নেপোলিয়ন শিক্ষিত মা চেয়েছিলেন , চাকুরিজীবী বা ক্যারিয়ারিস্ট মায়ের কথা বলেন নি ।
মেয়েরা যত শিক্ষিত হবে এবং সাথে যত ক্যারিয়ারিস্ট/চাকুরীজীবী হবে ততই মুসলমান সমাজে ডিভোর্সের সংখ্যা বাড়বে ততই সামাজিক বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে।

৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: নেপোলিয়ন শিক্ষিত মা চেয়েছিলেন , চাকুরিজীবী বা ক্যারিয়ারিস্ট মায়ের কথা বলেন নি ।

নেপোলিয়ন গুড মাদার গুড নেশনের কথা বলেছিলেন। কম্যুনিস্টরা গুডকে বানিয়েছে শিক্ষিত।

৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

তার ছিড়া আমি বলেছেন: ইন্ডিয়ান সিরিয়ালের কুপ্রভাব, এক্ষেত্রে মেয়েরা এগিয়ে।
শয়তানের চ্যালাগুলো ইন্ডিয়ান সিরিয়ালগুলোকে ঠিকাদারী দিয়েছে।

৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

সৈয়দ মেহবুব রহমান বলেছেন: প্রথমেই মূল্যবান পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ
আমরা ক্রমেই অসহিষ্ণু হয়ে উঠছি , একটু স্যাক্রিফাইস না থাকলে কোন কিছুই টেকেনা ,, আমরা বাঙালীরা কাজকে সম্মান করতে শিখিনি ,, দু কলম পড়াশুনা জানলেই আমরা ছেলেরা আর কৃষিকাজ করিনা ,, আর মেয়েরা হাড়িপাতিলের কাছে যাইনা ,, একটা জিনিস মনে রাখতেে হবে আপনি যত বড় চাকুরিই করুন আপনার উপরে একজন বস ও তার ঝাড়ি থাকবে , আপনি ভাবছেন আপনি প্রতিষ্ঠানের মালিক হলে এ ঝাড়ি শুনতে হতোনা , কিন্তু আপনার থেকে মালিকের কত টেনশন জানেন ,, আপনার মত অনেক কর্মচারীর বেতন থেকে শুরু করে কোম্পানী টেকানোর টেনশন তার ,, সহিষ্ণু হোন ডিভোর্স হবেনা , , একটা জিনিস মনে রাখবেন আমরা মানুষরা যেখানে হাজারটা ভুল করছি , তারপরও স্রষ্ঠা আমাদের ধবংশ করছেননা , স্রষ্ঠার অসীম সহিষ্ণুতা ও ধৈর্যের ও দয়ার কারনেই পৃথিবী টিকে আছে । তাই আমি শিক্ষিত বা ধনী ছেলে বা মেয়ে বলেই কথা বা খারাপ সিচুয়েশনে পড়লেই ডিভোর্স হতে হবে এমন নয় // ডিভোর্স সমাধান নয় ,, কারন ডিভোর্স হয়ে আপনি নতুন যে সঙ্গী বা সঙ্গিনী গ্রহণ করবেন তিনিও আপনার সবকিছু পছন্দ করবেন তা নয় // ভালোমন্দ মিলে পৃথিবী , ভালো মন্দ মিলে মানুষ ,,

কমেন্টের জন্য প্রোলার্ড ভাইকে ধন্যবাদ ,, ওনার কমেন্ট কপি করলাম

প্রোলার্ড বলেছেন: এখনকার বাংলাদেশী মুসলমান সমাজে ডিভোর্স বা সেপারেশন যাই বলেন তা আসে মেয়েদের পক্ষ থেকে। গত ৭ বছর আগের একটা জরিপে দেখা গেছে যে ডিভোর্সের ৭০% আসে মেয়েদের তরফ থেকে । সেটা যে গত ৭ বছরে বেড়েছে সেটা বলাই বাহুল্য।

০নারী নির্যাতন প্রতিরোধ আইনের নামে নারীর পক্ষে যে এক তরফা আইন বানানো হয়েছে ,
০বিয়ে করার জন্য টাকা জোগাড়/ সেটার জন্য নিজেকে নুন্যতম স্টাবলিশ করতে গিয়ে বয়স ৩০্ + চলে যাওয়া ,
০বিয়ের পর আনুসাঙ্গিক খরচ সাথে পরিবারে লালন পালন করার আর্থিক যে চাপ স্বামীর উপর
০বিয়ের পর স্ত্রীর সাংসারিক কাজকর্মের চেয়ে চাকরীর প্রতি আকর্ষন
০সংসারে নানা অজুহাতে অশান্তি বাঁধিয়ে রাখার স্ত্রীদের যে সার্বক্ষনিক প্রয়াস
০ চাকুরীজীবী স্ত্রীদের ''গাছেরও খাবে আবার তলারও কুড়াবে '' মনোভাব

এরকম অনেক বিষয় আছে যেগুলো একজন স্বামীকে / পুরুষকে বিয়ের প্রতি বিদ্বেষী করে তুলতে বাধ্য করে ।

একটা লোকসানী প্রজেক্ট হাত দিয়েও সে যদি দিনের পর দিন 'এটা নাই সেটা নাই' শুনতে থাকে , শত কিছু করার বিনিময়ে যদি সামান্য প্রাপ্যটুকু না পেয়ে উল্টা অন্যের সাথে তুল্য হয়ে হেয় হত থাকে - তখন তালাক অনিবার্য হয়ে উঠে।

যেহেতু বিয়েতে মেয়ের (চাকুরীজীবী/গৃহিনী) কোন খরচই করতে হয় না উল্টো সে শুধু লাভই করতে থাকে সেখানে সে গ্যান্জাম (মানে দায়িত্ব পালনের কথা উঠে) এর আভাস পেলে ডিভোর্স নিয়ে ফেলবে ।

কোন ভালবাসা বা পারষ্পরিক বন্ধন বা চুক্তিতে গিভ এন্ড টেক হচ্ছে মেইন ইস্যু। স্বামীর সংসারে মেয়েরা শুধুই পেতে চায় , দেবার মত মানসিকতা অন্তত মেয়েরা এক্ষেত্রে ইচ্ছে করেই ভুলে থাকে বা তাদেরকে উস্কানী দেওয়া হয় তার পরিবার থেকে।মেয়েরা এটা যে বোঝে না সেটা না - সে যে চাকরী করছে সেখানে সে বেতন পাচ্ছে কাজের বিনিময়ে , এখানে কিন্তু সেই গিভ এন্ড টেককেই সে ফলো করছে।

আজ থেকে ৪০/৫০ বছর আগে ডিভোর্স এরকম হারে হত না অন্তত মেয়েদের পক্ষ থেকে । সে সময়ে বাবারা সামলাতেন আর্থিক চাপ অফিস বা ব্যবসা করে আর মায়েরা ঘরেরটা সামলাতেন। উভয়েই নিজেদের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করতেন সংসারটাকে , নিজেদের বন্ধনকে আটুট রাখতে । ফলে দেখা যেত যে তাদের সন্তানেরাও ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠেছে ।

এখনকার শিক্ষিত + ক্যারিয়ারিস্ট/চাকুরীজীবী মায়েদের সন্তানেরা আগের কার মায়েরা যেরকম যত্ন তাদের সন্তানদের মানুষ করেছেন সেরকমটা পাচ্ছে না । ফলে তারা ডিরেইলড হচ্ছে । নিজের উত্তরসূরিদের ডিরেইল্ড হওয়া তাদেরকে উদ্বিগ্ন করায় না ।

মেয়েদের শিক্ষিত হওয়া+চাকুরি করা সমাজে কোন পজিটিভ ইম্পেক্ট আনে না । নেগেটিভ প্রভাব ফেলে ।আল্লাহ তায়ালা স্ত্রীদেরকে তার স্বামীর সংসারের হেফাজত করতে বলেছেন আগে। নেপোলিয়ন শিক্ষিত মা চেয়েছিলেন , চাকুরিজীবী বা ক্যারিয়ারিস্ট মায়ের কথা বলেন নি ।
মেয়েরা যত শিক্ষিত হবে এবং সাথে যত ক্যারিয়ারিস্ট/চাকুরীজীবী হবে ততই মুসলমান সমাজে ডিভোর্সের সংখ্যা বাড়বে ততই সামাজিক বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে।

তবে খামখেয়ালী ,,ড্রাগ এডিক্ট, অলস ও নারীকে মানুষ না মনে করা পুরুষেরাও সমানভাবে দায়ী

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.