নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডোন্ট টেক মোমেন্টস ফর গ্রান্টেড!

আমিনা মুন্নী

আমিনা মুন্নী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈদে মিলাদুন্নাবীর শোভাযাত্রা- অধর্ম যেখানে ধর্মের পায়রা

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৪


শোভাযাত্রা, জন্মদিন পালন করা, বাজী ফুটানো এসব বেদাতি কাজ নবীজী নিজে তার উম্মতদের করতে মানা করেছেন। অথচ ধর্ম ব্যবসায়ীরা সাধারণ মানুষের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে শোভাযাত্রা ব্যবসা ফেঁদে বসেছে। আমরা আধুনিক নামকা ওয়াস্তে মুসলিমরা জন্মদিন পালন করা নিষেধ জেনেও তা পালন করি। সেই ধারাবাহিকতায় এখন এই সব ধান্ধাবাজ দাঁড়ি টুপি ওয়ালাও দুই পয়সা রোজগারের ধান্ধায় এই নিষিদ্ধ কাজটা করছে। নবীজী তাঁর উম্মতদের বেশি বেশি করে নফল নামায আদায় করতে, দরূদ পড়তে এবং আল্লাহর কাছে জাহান্নামের আগুন থেকে পানাহ্ চাইতে বলেছেন, অথচ সুন্নতি লেবাস পড়ে শোভাযাত্রা করে ঈদে মিলাদুন্নাবি পালন করে এই সব টুপিওয়ালারা নবীর সুন্নতি লেবাসের অমর্যাদা করছে, দাঁড়ি টুপির অমর্যাদা করছে। এই লেবাসি ভন্ডগুলোর জন্যেই আজ সুন্নতি পোশাকধারীদের দিকে মানুষ আঙ্গুল তোলার দুঃসাাহস দেখায়।

কি বিচিত্র এই দেশ... যেই দেশে একজন আলেমও নাই যে এই সব কর্মকান্ড ও সংবাদের প্রতিবাদ করতে পারে!! এই দেশের হুজুররা সানি লিওন আসবে বলে বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে ধর্ম রক্ষা করে, আবার এই হুজুররাই আল্লাহর নির্দেশ এবং তার প্রিয় রাসূলের কথাকে অমান্য করে বুড়া আঙ্গুল দেখিয়ে বর্ষবরণ বা বিজয়া দশমী মতো শোভাযাত্রা করে ইসলাম ধর্মের শুদ্ধতা নষ্ট করছেন।
মুসলিমদের দূর্দশার জন্য ইহুদি বা খ্রিস্টানরা নয়, প্রকৃত দায়ী আমরা আর আমাদের ঈমানের দূর্বলতা। নামে মুসলিম, টাইটেলে মুসলিম অথচ কাজে কর্মে জীবন যাপনে কোথাও ইসলামের ছিটাফোঁটা চর্চাও নাই।
মদ চাই, আবার মরে গেলে জানাযাও চাই, এই হলো আমাদের অবস্থা। ইসলামিক ফাউন্ডেশন নামের একটা ফাউন্ডেশন আছে এদেশে, যাদের চাঁদ দেখা আর ফিতরা নির্ধারণ করা ছাড়া সারা বছর করার মতো আর কোন কাজ থাকেনা, তারাও ধর্মের নামে যে অধর্মের চর্চা এদেশে হয় তা নিয়ে কখনো মুখ খুলবেনা। এ দেশে বেশ্যাবৃত্তিও 'সুপারস্টার' তকমা লাগিয়ে প্রকাশ্যে করা যায়, অথচ এদেশে সুশীলদের ভয়ে প্রকৃত দ্বীনের দুইটা কথা সাহস করে বলার মতো একজন হুজুর বা আলেম নেই যিনি শোভাযাত্রা নামের এইসব বেদাতি কাজ যে ইসলামে হারাম বলা হয়েছে একথা আওয়াজ তুলে বলতে পারেন!" বেদাতি কর্মকান্ডকে প্রশ্রয় দিয়ে ধর্মের মূল স্তম্ভগুলো থেকে সরে এসে ইসলাম ধর্মের অবমাননা ও অসম্মানের জন্য এইসব দাঁড়ি টুপিপড়া লেবাসধারী ব্যবসায়ী হুজুরগুলোই প্রকৃত দোষী

ধর্মের নামে এমন অধর্ম চর্চায় আমাদের ভূমিকাও যথেষ্ট। আমাদের অজ্ঞতা এই অধর্মকে প্রশ্রয় দেয়। বাড়তে দেয়। আমরা প্রতিনিয়ত বই পড়ে, টিভি দেখে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো থেকে জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টা করি। পৃথিবীর তাবত বিষয়ে জানার ইচ্ছা থাকলেও ইসলামের বিষয়ে জানার আগ্রহ আমদের নেই বললেই চলে। আর সেই সুযোগের সদ্ব ব্যবহার করে ধর্ম ব্যবসায়ীরা। আমরা নিজেরা মা-বাবার জন্য দোয়া করি না, দরূদ পড় বখশে দেই না। কারণ আমাদের সময়ের বড় অভাব। সেটা না করে আমরা হুজুর ডেকে আনি। তাকে দিয়ে অনুষ্ঠান করে লোক দেখায়ে মিলাদ পড়াই। অথচ পৃথিবীতে কোন মুসলিম রাষ্ট্রে মিলাদ পড়ানোর এই প্রচলন নেই। মিলাদ আমাদের সৃষ্টি। অথচ আল্লাহ্ নিজে বলেছেন, মৃত্যুর পর কেবলমাত্র সন্তানের দোয়া আর সদকায়ে জারিয়া হিসাবে দায় খয়রাতের সোয়াব কেবলমাত্র মৃত ব্যক্তির কাছে পৌঁছায়, অন্য কিছু নয়। আমরা সারা বছর নামায পড়ি না। অথচ অধিকাংশ ঘরে খুঁজলে কোন না কোন পীরের মুরিদ পাওয়া যায়। আমরা ইসলামের হুকুম মানি না, অথচ আমরা মাজারে যেয়ে মানত করি। মৃত ব্যক্তির কাছে গিয়ে মানত করি, মনের চাওয়া পূরণ করে দিতে মাজারে গিয়ে কেঁদে ভাসাই। কতটা অন্ধকারে আমাদের বসবাস। যেখানে আল্লাহ কোরআন শরিফের বহু জায়গায় দোয়া কবুল হওয়ার অন্যতম শর্ত হিসাবে বান্দাকে নিজে চাইতে হবে বলে দিয়েছেন। অথচ আমরা গিয়ে চাই পীরের কাছে যিনি কেবল মানুষ বৈ অন্য কিছু নন। দেয়ার একমাত্র মালিক কেবল আল্লাহ্। তবুও আমরা আল্লাহর হুকুম অস্বীকার করে পীরের কাছে চাই। জেনে শুনে শিরক করি। পীর সাহেব সব টের পান। মনে মনে হাসেন। উনার ব্যবসা ঠিকমত চললেই হলো। আল্লাহ স্বয়ং নবীজীকে মৃত্যুর পর বান্দার জন্য কিছু করার ক্ষমতা দেন নি। সেখানে অন্যরা কোন ছার। অথচ পোশাকে আশাকে আমরা তথাকথিত শিক্ষিত মানুষেরা মাজারে মাজারে গিয়ে মৃত ব্যক্তির কাছে গিয়ে চাই। মানত করে আসি। আমরা শিরক করি। শিরক কবীরা গোনাহ্। শিরক কারীকে আল্লাহ কখনো ক্ষমা করেন না।

সাহিত্য, উপন্যাস, প্রবন্ধ, বিজ্ঞান জানাটাই সব না। ধর্মের অস্তিত্ব কে অস্বীকার করে সভ্যতা কে এগিয়ে নেয়া যায় না, যাবেও না। তাই ধর্ম সম্পর্কেও আমাদের জানতে হবে। তাহলেই আর ধর্মের নামে অধর্মের চর্চা, জঙ্গীবাদ বা ধর্মীয় বিদ্বেস ছড়ানোর সুযোগ সুযোগসন্ধানীরা পাবে না।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

আহলান বলেছেন: মিলাদুন্নবী উপলক্ষে মিছিল বা শোভাযাত্রা করা আসলে ইসলামের সাথে বেমানান মনে হলেও ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে মিলাদ ক্বিয়াম রোজা যিকির দোয়া দরুদ পাঠ কোর আন পাঠ অবশ্যই পালনীয়। সহীহ আলেম উলামা পীর মাশায়েখ গণ এমন শিক্ষাই দিয়ে গেছেন। আমরা সেই শিক্ষা থেকে দূরে সরে গেছি বলেই কিছু ভন্ড নামধারী মুসলিম ব্যবসা ফেঁদে বসেছে। পীর কি আর মুরিদ কি সেটা সম্পর্কে কোন জ্ঞ্যানই নাই অনেকের, দেওয়ান বাগী সায়দাবাদী কুতুব্বাগীদের কারনে সব পীরই আজ ভন্ড বলে আখ্যায়িত হন। সেই সাথে স্বপ্নে পাওয়া ইলিয়াস মেওয়াতির তাব্লিগ জামাতীদের মিথ্যা ও ভুল ব্যাখ্যা পীর মুরিদ বিষয়টাকে বিতর্কিত করে চলেছে। অথচ এই উপমহাদেশে ইসলামের চাষ পীর আউলিয়াগনই তাঁদের মুরিদদেরকে সাথে নিয়ে করেছেন। ইতিহাস ঘাটলেই তার সত্যতা পাওয়া যায়।

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ সহ দক্ষিন এশিয়ায় ইসলাম প্রচার-প্রসার হয়েছে পির-দরবেশদের মাধ্যমে। মিলাদুননবী মিলাদ এদেশে বহুলভাবে দির্ঘদিন থেকে সর্বত্র প্রচলিত। এসব এবাদতের অংশ না হলেও দীর্ঘদিন প্রচলিত ধর্মিয় প্রথা।
সৌদি ওহাবী পন্থিরা, মৌদুদিবাদী জামাত ও তাদের মতবাদীরা মিলাদুন্নবী, তবলীগ, এস্তেমা, মিলাদ, ইত্যাদি পছন্দ করে না, পালন করে না। বিটিভিতে এদের দির্ঘ প্রচারনায় এদেশে জনপ্রীয় "খোদা হাফেজ" এখন আল্লাহাফেজ হয়ে গেছে। এরা এদেশের জনপ্রীয় আধ্যাত্তিক দের ও মাজার পছন্দ করে না। শাহাজালাল মাজারে বোমা হামলা এদের অনুসারিরাই করেছিল
তারা এমনকি হজ করাকেও পছন্দ করে না।
এইজন্য জামাতিরা প্রায়ই সৌদি ভ্রমনে গেলেও কখনো হজ করতে দেখা যায় না।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

আমিনা মুন্নী বলেছেন: সমস্যা এখানেই। ইসলামে প্রথার কোন জায়গা নেই। ইসলাম ধর্মে আল্লাহ্‌র আদেশের বাইরে যাওয়ার বা নিজের মত করে প্রথা তৈরি করার কোন বিধান বা অধিকার আল্লাহ্‌ দিয়ে দেয় নি।

আর 'খোদা হাফেজ' এর প্রসঙ্গে বলছি, খোদা শব্দ কি উর্দু। আল্লাহ্‌র ৯৯ টা নামের মধ্যে খোদা বলে কোন নাম উল্লেখিত নেই। কোরআন শরীফে উল্লেখিত ৯৯ নাম ধরে জিকির করলে বা ডাকলে সে সোয়াব হাসিল হয় সেটা খোদার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। সুতরাং খোদা হাফেজ এর জায়গায় আল্লাহ্‌ হাফেজ করে দেয়ার জন্য বিটিভির সাধুবাদ প্রাপ্য। এখন আপনি বলতে পারেন, আমি আমার আল্লাহ্‌ কে ভালোবেসে যে ভাবে ইচ্ছা ডাকতেই পারি। তখন এই প্রশ্ন আসাটাই স্বাভাবিক, যেখানে আল্লাহ্‌ নিজে তার ৯৯ টি নাম এবং তার মহিমান্বিত গুণের বিবরণ দিয়ে দিয়েছেন এবং সেই নাম ধরে জিকির করতে বলেছেন, সেখানে ৯৯ টা নামকে অস্বীকার করে নিজের খুশি মত নামে তাঁকে ডাকার আক্কেল বা সাহস আপনার কি করে হয়?

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এখন অবস্থার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। আস্তে আস্তে সব বন্ধ হয়ে যাবে। ফেসবুক আর ইন্টারনেটের কারণে মানুষ অনেক কিছু জানতে পেরেছে যা এতদিন ধরে ভুল জানতো...

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

আমিনা মুন্নী বলেছেন: আমিও আশাবাদী! :)

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: অবস্থার পরিবর্তন হবে,ইনশাঅাল্লাহ।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার অজ্ঞতাকেই আপনি বিশঅল জ্ঞান বলে ভাবছেন! সত্য বলে ভাবছেন! তার দায়ইবা কে নেবে?

আপনি কতবার কোরআন গবেষনা করেছেন জানতে পারি?

কিংবা আত্ম সাধনায় কত বছর ব্যায় করছেন?

আপনার উত্তরের অপেক্ষায়।

কারণ আপনার লেখায় প্রচুর একপেশে তত্ত্ব ও তথ্য রয়েছে। আপনি কি প্রচলিত সউদিদেরই মাপকাঠি মানেন?
তারা কে, তাদের কর্ম তাদের সত্যকি অবহিত?
ইয়াজিদকে চেনেন?

অলি আল্লাহ এবং আউলিয়া কেরামগণকে নামোল্লেখ করে যে কোরআনে আয়াত আছে আপনি কি অবহিত????

আগে নিজের ভেতরে তাকান। ভাল করে জানুন। তারপর সিদ্ধান্ত সূচক লেখা দিন!
ভাল থাকুন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

আমিনা মুন্নী বলেছেন: জনাব, আমার মনে হয় না আমি এমন কিছু লিখেছি, যা জানার জন্য আপনার মত উঁচু লেভেলের জ্ঞানই হওয়ার কোন প্রয়োজন আছে। কিছু বেসিক বিষয় নিয়ে কথা বলেছি। কারণ কোন তথ্যই এখানে একপেশে ভাবে দেয়া হয় নি। অলি আওলাদের কথা কথা কোরআনে অবশ্যই উল্লেখ করা আছে। কিন্তু আপনি বোধহয় ভুল পড়েছেন। অলি আওলাদের নিয়ে আমি কিছু বলি নাই। আমি বলেছি কথাকথিত পীরদের কথা, যারা পীর সেজে ব্যবসা খুলে বসেছেন। মুরিদদের কাছে আল্লাহ্‌র অবতার সেজে বসে আছেন। যাদের মুরিদরা সেজদা করে শিরক করার সমতুল্য অপরাধ করছে, তাদের কথা বলেছি। আমি বলেছি কোন মৃত ব্যক্তির কাছে গিয়ে চাওয়াটা শিরক। কারণ কোন মৃত ব্যক্তির ক্ষমতা কেউ কোন জীবিত ব্যক্তির কোন উপকারে আসার, বা তার দোয়া কবুল করার। দোয়া কবুলের মালিক একমাত্র আল্লাহ্‌। আপনার ক্ষমতা থাকলে কোরআনে কোথায় উল্লেখ করা আছে আল্লাহ্‌ ছাড়া আর কাউকে সেজদা করা যাবে, মৃত ব্যক্তির কাছে কোন কিছু চাওয়া যাবে বা কোথায় পীরদের মুরিদ হয়ে তাদের সেজদা করার কথা উল্লেখ করা আছে সেই প্রমান নিয়ে এসে কথা বলেন!

একজন মুসলিম হিসাবে আমার সউদি, হানাফি, মওদুদি কোন মতবাদের প্রয়োজন নেই। আল্লাহ্‌ জীবন বিধান আর তার দলিল হিসাবে কোরআন দিয়েছেন। নবীজীর উম্মত করে পাঠিয়েছেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আল্লাহ্‌ প্রদত্ত কোরআন আর নবীজির সুন্নত ই জীবনের দিক নির্দেশনার জন্য যথেষ্ট। সেখানে আলাদা করে কোন মতবাদের অনুসারী হওয়ার প্রয়োজন আমার নেই! আমার জানার উপর আমার যথেষ্ট আস্থা আছে। আর সেটুকু জানি সেই বিষয়ে জানানো টাও কর্তব্য ভাবি। তবে সেটা মানা বা না মানা অন্যের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত।।

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ছেলে -পিলেদের কোরান-পুরান কম পড়িয়ে বিজ্ঞান চর্চা করালেই তো বেশী ভাল হবে।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: হুজুর, আপনার পোস্ট পড়ে অনেক জ্ঞান হাসিল করলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।

তবে একটা প্রশ্ন যদি বেয়াদবী মাফ করেন। এই বেগানা মেয়েছেলের ছবি প্রোফাইলে লাগিয়ে ব্লগিং করছেন কেন?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

আমিনা মুন্নী বলেছেন: আপনার ফোন নাম্বার টা দেন। ফোন করে অ্যাড্রেস বলে দিচ্ছি আপনাকে ভাই। এসে দেখে যাবেন বোনটি আসলে কোন বেগানা ফেইক পুরুষ নাকি বেগানা নারী!

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

আমানউল্লাহ রাইহান বলেছেন: এদেশে যারা লিওনের ঝামেলা নিয়ে মিছিল করে তারাই এসবকে বেদাত বলে, ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে দাঁড়ায়। অন্যরা সরকারের ছত্রছায়ায় ধর্মের ব্যবসা করে বেড়ায়। এরা চিহ্নিত মহল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.