নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেবার মত তেমন কোন পরিচয় এখনো অর্জন করতে পারিনি। আরও কিছুদিন সময় দিন.।।

আনন্দ কুটুম

কে আমাকে ফুলের মালায় বরণ করল, আর কে আমাকে জুতার মালায় বরণ করল ! তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না। আমি যেন সব সময় সত্য দ্বারা পক্ষপাত দুষ্ট হই। এটাই নিজের কাছে নিজের প্রত্যাশা।

আনন্দ কুটুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরান কিন্তু পরিপক্ব হয়েই এসেছে। মানুষ কিন্তু সময়ের সাথে সাথে পরিপক্ব হচ্ছে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৫

অনেক অনেক দিন আগে একজন বড় ভাইয়ের সাথে কথা হচ্ছিল। ধর্ম আর বিজ্ঞানের মাঝে একটি সহাবস্থায় তার বসবাস। তিনিই বলেছিলেন- "একটা জিনিস লক্ষ কর। ৫০০ বছর আগে কোরআনের একটি নির্দিষ্ট আয়াত যা ছিল আজো তাই আছে। কিন্তু ৫০০ বছর আগে কোরানের ঐ আয়াতের যা মানে ছিল, আজ কিন্তু তা নেই। একারনেই কোরান সর্ব শ্রেষ্ঠ ধর্ম গ্রন্থ। কোরান কিন্তু পরিপক্ব হয়েই এসেছে। মানুষ কিন্তু সময়ের সাথে সাথে পরিপক্ব হচ্ছে।"
কথা গুলো আমার ভালো লেগেছিল। কারন হল ধর্ম তত্ত্বীয় আলোচনায় খুব কম সংখ্যক মানুষই আমার তৃপ্তি মেটাতে পেরেছে। সেই তুলনায় তার ব্যাখ্যাটা ভালো লেগেছিল।
এর পর আমি তার এই ব্যাখ্যাকে নানা দিক দিয়ে বিচার করার চেষ্টা করেছি। মূল প্রশ্নটা এখানেই আটকে যায়। ধর্ম আর বিজ্ঞানের সহাবস্থানের ক্ষেত্রে এই প্রশ্নগুলো এড়িয়ে যাওয়া যায় না।
১। বিজ্ঞানের নতুন নতুন তত্ত্ব আবিষ্কার হওয়ার পরে কি কিছু সুবিধাবাদী মানুষ ফায়দা নেওয়ার জন্য সেই সকল তত্ত্বকে ধর্মের content এ ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন??
২। নাকি ধর্ম গ্রন্থই ঐ সকল তত্ত্বের উৎপত্তি স্থল??
যদি ২ নং উত্তর হ্যা হয়। তবে ৩য় প্রশ্ন হল- কোন কোন বিজ্ঞানী কোরান পড়ে তত্ত্ব আবিষ্কার করেছেন?? তার একটা লিস্ট করা দরকার। ৪র্থ হল- তা হলে পৃথিবীর সকল বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব কেন মুসলিম রাষ্ট্র থেকে আবিষ্কৃত হল না?? কেননা মুসলিমরাই কোরান খুব নিখুদ ভাবে আত্মস্থ করতে পেরেছেন।
-
আমার মতে ধর্মের খুব সরল বিভক্তি করন করলে তিনটি ক্যাটাগরি পাওয়া যায়। ১। বিজ্ঞান তত্ত্ব ২। সমাজতত্ত্ব/ রাজনীতি ৩। দর্শন তত্ত্ব। (অবশ্যই এই তিনটি ক্যাটাগরির মাঝে আন্তঃ সম্পর্ক রয়েছে। একটি আরেকটিকে প্রভাবিত করে)
অধিকাংশ ধার্মিকের অবস্থানই ২য় এবং ৩য় ক্যাটাগরি নিয়ে। ১ম ক্যাটাগরি নিয়ে লম্ফ ঝম্ফ খুব কম। কেননা ১ম ক্যাটাগরি নিয়ে আলোচনায় করার জন্য গভীর জ্ঞানের প্রয়োজন রয়েছে। আর একটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বুঝতে হলেও অন্যান্য বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের সাহায্য নিতে হয়ে। সেগুলো কিন্তু আবার কখনো না কখনো ধর্মের বাইরে চলে যায়। তাই আলোচনা সব সময় সমাজ তত্ত্ব বা দর্শন তত্ত্ব পর্যন্তই সীমাবদ্ধ।
প্রায় প্রায় একটি বিষয় লক্ষণীয় যে, আইনস্টাইনের একটি বাণীকে ধার্মিকরা (বিশেষ করে মুসলিমরা) ঢাল হিসাবে ব্যাবহার করেন- "ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান অন্ধ, বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম পঙ্গু" । আদেও (ইহুদী) আইনস্টাইন এই বাণী দিয়েছিলেন কি না তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। তবে আইনস্টাইন আরো একটি বাণী দিয়েছিলেন- "ধর্মের সৃষ্টিই হয়েছে মুক্ত চিন্তায় বাঁধ সাধার জন্য"। ধার্মিকরা কিন্তু এই বাণীকে আবার খারিজ করে দেন কারন তিনি ইহুদী। মাইকেল এইচ হার্ট হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) কে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রভাব বিস্তার কারী মানুষ হিসাবে স্বীকৃতি দিলে মুসলিমরা আনন্দে আত্মহারা হয় কেননা তিনি খ্রিষ্টান হয়েও নবীজি কে সম্মান দিয়েছেন। কিন্তু ডারউইন তত্ত্ব বা স্টিফেন হকিংস যখন ঈশ্বরের অস্তিত্ব অস্বীকার করে তখন এদের খারিজ করা হয় কারন তারা বিধর্মী। এই দ্বিমুখীতা আসলে কতোটা গ্রহণযোগ্য??
-
একটা বিষয় বোঝার চেষ্টা করছি। তা হল ঠিক কবে থেকে ইসলাম ধর্মের সাথে রাজনীতি মেশা শুরু হল?? একটা বিষয় পরিস্কার তা হল স্বয়ং হযরত (সঃ) জীবিত থাকা অবস্থায়ই ইসলাম ধর্মের সাথে রাজনীতির সম্পর্ক হয়। কিন্তু ঠিক কবে, কোন ঘটনার পর থেকে?? বা স্পষ্ট করে জানতে চাই ঠিক কোন সূরা/ আয়াতের মধ্য দিয়ে ইসলামে রাজনীতির উপস্থিতি নিশ্চিত হয়??
আইয়্যামে জাহিলিয়াত যুগ বা অন্ধকার যুগ যখন ইসলামের আবির্ভাব ঘটে। আমি মোটামুটি নিসন্দিহান যে, ইসলামের আবির্ভাব হয়েছিল সমাজের অজেটিভ পরিবর্তনের জন্য। কিন্তু ঠিক কোন বস্থা থেকে এই পরিবর্তন ক্ষমতায় রুপ নেয়?? বা রাজনীতি হয়ে ওঠে??
-
ধর্মে প্রোপাগান্ডা একটি বড় ব্যাপার। একদিন এক মুসলিম লোকের সাথে আলাপ করতে করতে ট্রেনে যাচ্ছিলাম। তিনি দাবী করলেন- "কোন নারী তার শরীরের সংস্পর্শে আসলেই তার সেক্স করতে ইচ্ছা করে। এটাই ধর্মের নির্দেশ। পুরুষ নারীকে দেখলেই উত্তেজিত হবে। যদি সে না হয় তবে সে পুরুষ না"। কথাটা শুনে আমি ধাক্কা খেয়েছিলাম। ইসলাম ধর্মের পর্দা প্রোথার ব্যাখ্যা কি আদেও এরকম কিছু??
কবে কে প্রথম এই ধোঁয়াশা উড়িয়েছিলেন ঠিক জানি না যে, নীল আর্ম স্টং শেষ জীবনে মুসলিম হয়েছিলেন। নীল খ্রিষ্টান হয়ে তত্ত্ব দিলে তা নেওয়া যাবে না, তাই তাকেই মুসলিম বানিয়ে ফেলার চেষ্টা। কিন্তু কেন??
সেদিন ঐ লোকটা এটাও দাবী করেছিল যে, নীল মুসলিম হয়েছিল। তার প্রমান হিসেবে বাঁশের কেল্লার একটা ফেসবুকিয় ছবিও দেখিয়েছিল। কিন্তু প্রমান হিসেবে আমি যখন তাকে নীলের উইকিপিডিয়া পড়ে শনালাম তখন তার সুর গেল বদলে- "এগুলো তো সব খ্রিস্টানদের লেখা"। কি চমৎকার। অথচ একটু আগে সেও কিন্তু ইহুদী জুকার্বারগের সৃষ্টি ফেসবুকের রেফারেন্স দিল।
-
দুইজন বিতার্কিক আলাপ করছেন, নিঃসন্দেহে হযরত (সঃ) অনেক ভালো কাজ করেছিলেন। অবশ্যই তা মানুষের মঙ্গলের জন্য। এতো এতো ভালো কাজ করা মানুষটি কেন কোন মিথ্যা কথা বলতে যাবেন যে, ইসলামই ঈশ্বর প্রদত্ত শেষ ধর্ম?? অপরজন উত্তর করল যে, কখনো কখনো মিথ্যাকে সত্য প্রমান করার জন্য হলেও মানুষকে ভালো কাজ করতে হয়।
কথাটা সেদিন থেকেই আমাকে ভাবাচ্ছে। ঘটনা তবে কোণটা??

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৫

নতুন বলেছেন: ভাই আপনি চিন্তা করা শুরু করেছেন সেটা অন্ধবিশ্বাসিদের কাছে ভাল লাগবেনা।

যদি সব কিছুই ধম`গ্রন্হে থেকে থাকে তবে ধম`গুরুরা কিছু আবিস্কার করে না কেন? যারা বিজ্ঞান নিয়ে গবেষনা করে তারা বেশিরভাগই তেমন ধামিক না এবং অনেকেই আছে যারা ধমের মূল ধারার উপরে বিশ্বাসী না।

অন্ধভক্তি ধমের মূল চাওয়া তাই ধম` মানুষকে বিশ্বাস করা শেখায়... যৌক্তিক চিন্তায় উতসায়িত করেনা।

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৫

শ্মশান বাসী বলেছেন: ভাল লেখছেন।

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৯

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: আমাদের আমজনতার প্রবলেম হইল আমরা কোরআন এর শ্রেষ্ঠত্ব রে বিজ্ঞান দিয়ে প্রমাণ করতে চাই। Quran is a book of signs not a book science, it came as a guidance for the humanity. এইটা আমার কথা না, কোন একজন স্কলার এর কথা।
প্রবলেম দুই, আমরা কোরআন রে খুব শ্যালোভাবে বুঝার চেষ্টা করি। শুধু শাব্দিক অর্থ দিয়ে বুঝার চেষ্টা করি। আজকাল ত নাকি আবার গুগল করলেই মাওলানা আর তাফসীর বিশারদ হওয়া যায়। এইখানে হইছে মূল প্রবলেম। কোরআন এর প্রতিটা আয়াত নাযিল হওয়ার পিছনে সুস্পষ্ট ব্যাকগ্রাউন্ড ছিল। যেমনঃ যেই আয়াত গুলা বিভিন্ন যুদ্ধের প্রেক্ষিতে নাযিল হইছিল সেইগুলারে যদি আউট অফ কনটেক্সট এ কেউ আক্ষরিক অর্থ দিয়ে বুঝতে চায় তাহলে কোরআন একাই যথেষ্ট রক্তপাত ঘটানোর জন্য। এবং এই টাইপ আউট অফ কনটেক্সট এ আয়াত নিয়ে এসে একদলের ব্রেইন ওয়াশ করে জিহাদী বানানো হইতেছে আর একদল সমানে জিকির করে যাচ্ছে এই যে কোরআনে হত্যার কথা বলা আছে। আরে যুদ্ধের সময় কাউরে মারার কথা আসবে নাকি চুমা দিবার কথা আসবে কোরআনে - এইটা যারা বুঝেও বুঝতে চায় না তারা হইল হিপোক্রেট।

আমাদের মুসলিমদের প্রবলেম হইল, আমরা জানি মরতে হবে, পরকালে একজনের কাছে জবাবদিহি করতে হবে কিন্তু তারপরেও আমরা দুনিয়াতে এমনভাবে জীবন যাপন করি যা দেখে মনে হয় আমরা এখানে আজীবন থাকতে এসেছি। হাসান বসরী (রহ) কিংবা কোন এক স্কলার বলেছিলেন "আল্লাহ আদম (আ) কে দুনিয়াতে শাস্তি স্বরূপ পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু আমরা এইটারে নিজের ঘর বানিয়ে নিয়েছি"। এইটাই মুসলমানদের অধঃপতনের মূল কারণ। মুসলিমরা যতদিন পর্যন্ত আখিরাত কে দুনিয়ার উপর প্রাধান্য দিয়েছিল দুনিয়া ততদিন মুসলিমদের হাতে ছিল। মরুর বুকে একজন উট চরানো উমর ইবন খাত্তাব (রা) এমনি এমনি অর্ধ জাহানের খলিফা হয় নাই। তার জীবনী পড়ে দেখবেন। আমাদের স্বভাব এর জন্যই আল্লাহ আমাদের পদে পদে অপমানিত করেন। আরে যে আল্লাহ কে বিশ্বাস করে না তার জন্য ত এই দুনিয়াই সবকিছু; কিন্তু আমরা একদিকে বলি আমরা মানি আর অপরদিকে আমাদের কর্ম তা নাই। আমরা হলাম বড় মুনাফিক। পুরা দুনিয়ার সম্পদ, জ্ঞান মুসলমানদের পায়ের কাছে যদি আনা হয় - দুনিয়ার সব মুসলিম ও যদি বিলিওনিয়ার হয়ে যায় এবং সবাই যদি নোবেল প্রাইজও পায় তাহলেও মুসলমানরা কখনও অতীতের সেই মর্যাদা ফিরে পাবে না যেইটা উমর (রা) এর সময়কালে ছিল।

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

মুখ ও মুখোস বলেছেন: বাঁশের কল্লার পেইজে যারা নিয়মিত লাইকান ও কমেন্টান, তারা মুসলিম তো পরের কথা, তারা মানুষই না। পোস্টের আলোচনায় একটু পরে যুক্ত হইতেছি। আপাতত প্রফেসরে নিয়া বহুত দিগদারির মইধ্যে আছি।

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: কোরআন শরীফ যতটুকু ধর্মীয় বিধান, তার চাইতেও বেশী রাজনৈতিক ইশতেহার!

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১২

এস এম পাশা বলেছেন: নতুন বলেছেন,' যদি সব কিছুই ধম`গ্রন্হে থেকে থাকে তবে ধম`গুরুরা কিছু আবিস্কার করে না কেন? যারা বিজ্ঞান নিয়ে গবেষনা করে তারা বেশিরভাগই তেমন ধামিক না এবং অনেকেই আছে যারা ধমের মূল ধারার উপরে বিশ্বাসী না।
অন্ধভক্তি ধমের মূল চাওয়া তাই ধম` মানুষকে বিশ্বাস করা শেখায়... যৌক্তিক চিন্তায় উতসায়িত করেনা।

আমার কাছে ঠিক এমনটা মনে হয়না। কেননা
১। ধর্মে সব কিছু আছে এমনটা আমার কাছে মনে হয়নি। ধর্মে আবিস্কার সংক্রান্ত কিছু নাই। ইসলাম ধর্মে মাস গননা করা হয় চাদের সাথে। ব্যস এই টুকুই। চাদে কেউ যাবে কি যাবেনা কিভাবে যাবে এই নিয়ে কোন আলোচনা নাই।
২। ধর্মে মুলত আলোচনার বিষয় ব্যবহারিক দিক। যেমন কোন খাবার হালাল কোনটা হালাল। ব্যবসার পদ্ধতি। কি রকম পোশাক পড়তে হবে। কি ধরনের বস্তু পড়া যাবে। এইসব। কিন্তু কিভাবে পোশাক বানাতে হবে, কিভাবে সুতা বানাতে হবে এই নিয়ে কোন আলোচনা নাই। কিংবা কে বানাইতে পারবে বা পারবেনা এই নিয়াও কোন বিধিনিষেধ নাই।
৩। আমি যত দুর জানি অন্ধ বিশ্বাস ইসলামে চলেনা। স্বাক্ষী ব্যতিত যেমন বিচার চলেনা ধর্মের বেলাতেও তাই। কারন কোরানে বলা আছে কেউ ঈমান আনছে বললেই আল্লাহ তা মানবেন না। অর্থ্যাত এখানে পরীক্ষা নিরিক্ষার বিষয় আছে। এছাড়া আল্লাহর একত্ব বাদের ঘোষনার সাক্ষী দিয়েছেন লক্ষ লক্ষ নবীও রাসুল যারা ওই সময়ে নিজ এলাকায় সত্যবাদী হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

এমনটা আমার পর্যবেক্ষন। দৃষ্টি ভঙ্গি হেতু পরিবর্তন হতেই পারে।

৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চিন্তা করলে দার্শনিক হওয়া যায় বটে পাগল হওয়া যায় ।আপনার চিন্তা শুধুই একপক্ষকে নিয়ে। ভাল কর্ম করুন ধর্মের হুটিনাটি খুজবেননা, আপনি যা বিশ্বাস করেন তার মধ্যেও ভুল থাকতে পারে। নিজেকে এক যায়গায় দাড়কয়িযে দেখুন অাপনি কি , কি চান। মুক্তহতে পারবেননা কারুণ মুক্ত মানুষগুলোর একটা কর্মও ভাল নয়।

৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:০৪

সজিব্90 বলেছেন: পিচ্ছি হুজুরের কমেন্টস ভালো লেগেছে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.