নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন মানুষ হিসাবে আমিও সত্যক ভালবাসি। তাই আমারো চেষ্টা থাকে সত্য প্রকাশ করার আপ্রাণ চেষ্টা। অন্যের মত সহনশীলতার সাথে শুনা এটাই মনুষ্যত্য
মন্দিরে গোমাংস খণ্ড ছুড়তে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়েছে বোরখা পরা কট্টরপন্থি হিন্দু গ্রুপ রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) এক কর্মী।
ভারতের গরুর মাংস নিষিদ্ধ হওয়ার পর হিন্দু মন্দির চত্বরে গোমাংস ছুঁড়ে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা উসকে দেয়ার ঘটনা মাঝে মাঝে ঘটছে। উত্তরপ্রদেশের আজমগড়ে এমন ঘটনা ঘটার পর পেছনের রহস্য উন্মোচন হলো।
*
এই হলো কিছু হিন্দুর আসল চেহরা। এখন মানবাধিকার হিউমান রাইটস, হলুদ মিডিয়া, দেশের বিখ্যাত সব বুদ্ধিজীবীরা কোথায় গেলেন এখন বলছেন না কেন যে উগ্রবাদী হিন্দুরাও হয়? মুখে দেখি একনাগাড়ে সবার মুখে টেপ। বলেন তো দেশের একটিও নিউজ চ্যানেল এটি দেখিয়েছে? না, আর যদি এরুপ কাজ কোন মুসলমান করতো তাহলে? অরে বাবা জঙ্গিবাদ জঙ্গিবাদ বলে মিডিয়া ২৪ ঘন্টায় ৪৮ বার টকশো আয়োজন করতো, তাতে অংশ নিতেন কিছু মুত্রমনা, একচোখা বুদ্ধিজীবীরা যারা উঠে পড়ে লেগে গেছেন যে উগ্রবাদী শুধু মুসলমানরাই। কোথায় গেলেন ফারাজানা আপা বা মুন্নি সাহা? একবারো কি নিউজ করেছেন? এনিয়ে একবারও কি একটি টকশো করেছেন? কোথায় গেল খুশি বুবু, ইমরান সরকার ভাই, কই দেখা পাইলাম না তো জাফর স্যার কিংবা আব্দুল গফ্ফার স্যার এ নিয়ে একটুও কলাম লিখেছেন, আমি খুজে পায়নি একটিও মানবতাবীদে যারা এ নিয়ে পোষ্ট করেছেন...ও আচ্ছা আমি ভুলে গিয়েছিলাম যে আপনারাতো একচোখা প্রানী।
*
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মন্দিরের ভেতর মাংসখণ্ড ছুঁড়ে পালানোর সময় ধরা পড়ে বোরখা পরা এক ব্যক্তি। আবরণ উন্মোচনের পর পোশাকের আড়াল থেকে বেরিয়ে আসে এক তরুণ। টুইটারে সেই ছবি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে তা ভাইরাল হয়ে যায়।
টুইটারে এভাবেই ছড়িয়ে পড়ে খবরটি
পরে জানা গেল ব্যক্তিটি কট্টর আরএসএস হিন্দু সমর্থক ও কর্মী। সংখ্যালঘুর বেশ ধরে হিন্দুদের পবিত্র স্থান কলুষিত করার চেষ্টার পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। বাড়িতে গো-হত্যা করেছেন, এই মিথ্যা রটনার জেরে গত সোমবার রাতে গ্রেটার নয়দার দাদরিতে গণপিটুনিতে নিহত হন বিসরাখা গ্রামের বাসিন্দা মহম্মদ ইকলাক (৫৮)।
তদন্তে জানা গেছে, স্থানীয় মন্দিরের ঘোষণার জেরেই ইকলাখের বাড়িতে চড়াও হয় উন্মত্ত জনতা। পুলিশের দাবি, জেরায় মন্দিরের পুরোহিত স্বীকার করেছেন যে তাকে ওই ঘোষণা দিতে বাধ্য করেছিল দুই যুবক।
জানা যায়, গণপিটুনি ও তার জেরে হত্যার অভিযোগে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে যে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে তাতে গোমাংসের উল্লেখ করা হয়নি। পুলিশের দাবি, খুনের পেছনে গো-হত্যার কারণ দর্শিয়েছিল মারমুখি কট্টরপন্থি হিন্দুরা।
এদিকে, মর্মান্তিক ঘটনার জেরে গ্রাম ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিহতের পরিবার। একই সিদ্ধান্ত নিয়েছে গ্রামের আরও ৫০টি সংখ্যালঘু মুসলিম পরিবারও। তাদের দাবি, পুলিশি পাহারায় আপাতত এলাকা শান্ত থাকলেও প্রহরা তুলে নেয়ার পর অনিশ্চয়তার আতঙ্কে গ্রামে বসবাস করা সম্ভব হবে না।
এই হলো আমাদের হিন্দু কট্টরপন্থিদের আসল চেহরা। আমি যা বুঝাতে চেয়েছি আপনারা চুশিল সমাজ যারা উগ্রবাদী শুধু ইসলামে খোজেন তারা আজ চুপ কেন?
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৯
স্যার এডলফ হিটলার বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। কিন্তু এই বিষয়টা নিয়ে আমি আগেই পোস্ট দিয়েছিলাম।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩০
তালভোলা বলেছেন: এর জন্য ওনাকে ‘‘ ভারতরত্ন ’’ দেওয়া হোক।
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
muftisiraji বলেছেন: মালুয়ানকা বাচ্চা কাভি নাহি আচ্ছা
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
চলন বিল বলেছেন: অবাক বিশ্ব তাকিয়ে রয়