নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন মানুষ হিসাবে আমিও সত্যক ভালবাসি। তাই আমারো চেষ্টা থাকে সত্য প্রকাশ করার আপ্রাণ চেষ্টা। অন্যের মত সহনশীলতার সাথে শুনা এটাই মনুষ্যত্য
উগ্রবাদ যেন পিছু ছাড়ছে না। উগ্রবাদীরা এবার মহররম আনুষ্ঠানিকতার জের ধরে সৈয়দপুর উপজেলাধীন উত্তরা আবাসনের চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা সৈয়দপুর আবাসন এলাকাকে এবার বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকী দিয়েছে। হুমকী দেয়ায় চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে আবাসনবাসী অবাঙ্গালীদের। ঢাকা হোসেনী দালানে বোমা হামলার রেষ কাটতে না কাটতে এবার সৈয়দপুরে হামলার হুমকী দেওয়া হল। শনিবার (২৪ অক্টোবর) আবাসন এলাকার পাশে বহিরাগত কয়েকজন সন্ত্রাসী মহররম ও তাজিয়া খেলাকে কেন্দ্র করে আবাসন এলাকাবাসী কে চরম মারধার করে এমনকি বোমা মেরে অত্র এলাকাকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকী দেয়। প্রকাশ্যে তারা আবাসন এলাকায় বাড়ী বাড়ী প্রবেশ করে তান্ডব লীলায় মেতে উঠে। প্রতিবাদ করলে দেওয়া হয় হত্যা ও গোটা এলাকায় আগুন লাগানোর হুমকী।
এ নিয়ে আবাসন বাসীরা প্রতিবাদ করলে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা আবাসনের বেশ কয়েকটি বাড়ির নং ৯০/৪, ৯০/২, ৯৫/৪, ৯৫/৫, ৯৫/৬ ও ৯৫/৭ নং বাড়ির মধ্যে হঠাৎ প্রবেশ করে।
মারডাাং শুরু করলে ব্যাপারটি পুলিশ প্রশাসন খবর পেলে ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘটনাটি নিয়ন্ত্রণে আনে। কিছুক্ষণ পর আবার প্রশাসন চলে যাওয়ার পরে আবার শুরু হয় তাণ্ডব নীলা।
২৫ অক্টোবর ওই আবাসন এলাকায় দুপুরে শত শত নারী পুরুষদের নিয়ে সৈয়দপুর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলার মোঃ শাহীন হোসেন এক সালিশীতে দুই দিনের সময় চেয়ে চরম অবস্থা নিরসনে কাজ করলেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উক্ত এলাকায় থমথমে বিরাজ করছে। যেকোন মুহুর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ওয়ার্ড কাউন্সিলারও পক্ষাবলম্বন করছেন উগ্রবাদের বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। কারন চিহ্নিত এসব উগ্রবাদীদের ব্যাপারে তথ্য থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে কোন এ্যকশন নেওয়া হচ্ছে না কেন এই প্রশ্ন সবার।
একটি সম্প্রদায়ের বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা থাকতে পারে, তাই বলে তা বন্ধে গোটা এলাকাকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি কখনো কোন মুসলমান করতে পারে না বলে সুধিজন জানান।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওদের এখনি কঠোর হস্তে দমন না করলে ভবিষ্যত অন্ধকার