নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন মানুষের প্রকৃত অর্থে যাহা গুণ থাকা দরকার সেরুপ গুন নিজের মধ্যে না থাকলেও চেষ্টায় আছি প্রকৃত মানুষ হয়ে বাঁচার।

এন.এ.আনসারী

একজন মানুষ হিসাবে আমিও সত্যক ভালবাসি। তাই আমারো চেষ্টা থাকে সত্য প্রকাশ করার আপ্রাণ চেষ্টা। অন্যের মত সহনশীলতার সাথে শুনা এটাই মনুষ্যত্য

এন.এ.আনসারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহরুখের দিলওয়ালেতে তাহলে কি হলিউডি গল্পের ছায়া??

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫


১৮ ডিসেম্বর মুক্তি পেতে চলেছে শাহরুখ-কাজল অভিনীত ছবি দিলওয়ালে। রোহিত শেট্টি পরিচালিত এই ছবি সম্পর্কে লক্ষ লক্ষ শাহরুখ-কাজলের ফ্যানদের প্রত্যাশা আকাশচুম্বী। এই ছবি নিয়ে বলিউড বক্স অফিসের প্রত্যাশাও কিছু কম নয়। সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে এ ছবির প্রথম মিউজিক ভিডিও ‘গেরুয়া’। আর এই ভিডিও প্রকাশিত হওয়ার পর পরই দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে থাকা অগনিত ভক্তকুলের ধৈর্য আর বাঁধ মানছে না।
ছবিটি দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা সবাই এর কারণ অবশ্য দু’টো। এক) দীর্ঘ দিন পর শাহরুখ-কাজলের অনবদ্য কেমেস্ট্রি রোহিত শেট্টির পরিচালনায় দেখা। আর দুই) এ ছবির গল্পটা হয়তো চেনা। অন্তত ছবির ট্রেলর দেখে তেমনই মনে হচ্ছে।
২০১৪-র অক্টোবরে মুক্তি পাওয়া মাইকেল হফম্যান পরিচালিত হলিউড ছবি ‘দ্য বেস্ট অফ মি’-র গল্পের সঙ্গে দিলওয়ালে গল্পের অদ্ভুত মিল। দ্য বেস্ট অফ মি-র গল্পের মূল দু’টি চরিত্র ডসন (যে চরিত্রে অভিনয় করেছেন জেমস মার্সডেন) এবং আমান্ডা (মিশেল মোনাঘন)। নিকোলাস স্পার্কের রোম্যান্টিক নভেল ‘দ্য বেস্ট অফ মি’ অবলম্বনে এই ছবিটির চিত্রনাট্য লেখা হয়। এই গল্পে ডসন এবং আমান্ডা যখন হাইস্কুলের ছাত্র তখন তারা একে অপরের কাছাকাছি আসে। ভালোবেসে ফেলে একে অপরকে। এর পর ছাড়াছাড়ি। এর কুড়ি বছর পর আবার মুখোমুখি হয় তারা। কিন্তু ছেলেটির (ডসন) জীবনের এক অন্ধকারময় অধ্যায় ডসন এবং আমান্ডার সম্পর্কেও প্রভাব ফেলে।
আর এই টুইস্ট কাটিয়ে আবার প্রেমে ফেরার গল্পই রয়েছে দ্য বেস্ট অফ মি-এ। রোহিত শেট্টির দিলওয়ালে-র ট্রেলর দেখে এটাই ধারনা যে, এ গল্পও সে পথেই হেঁটেছে। অবাক হওয়ার বিষয় যে, দিলওয়ালে ছবির পোস্টার সেই হলিউড ছবির সাথেও মিল রয়েছে। দু’টি ছবির পোস্টারেও যেন সেই ‘অদ্ভুত মিল’। দু’টি ছবির পোস্টার যেন একই ধাঁচে গড়া। শুধু ছবির নাম আর নায়ক-নায়িকা আলাদা। তবে এখনও চূড়ান্ত কিছু বলার সময় হয়তো আসেনি। দিলওয়ালে-র মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে সবাই। কারণ, ছবির গল্প, পোস্টার যতই এক হোক না কেন বলিউডের মশালা, শাহরুখ-কাজলের অসাধারণ রোম্যান্সে উত্তাপ ওই হলিউড ছবিতে কী পাওয়া যায়! এ ক্ষেত্রে রোহিত শেট্টি ‘দিওয়ার’ ছবির সেই বিখ্যাত ডায়লগের কায়দায় বলতেই পারেন, “মেরে পাস শাহরুখ-কাজল হ্যায়, তুমহারে পাস ক্যায়া হ্যায়”!

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

মানবী বলেছেন: ভারতের অধিকাংশ হিন্দি সিনেমাই নকল, ভীনদেশী কোন ছবি অথবা নিজেদের অন্যান্য পদেশ বিশেষ করে দক্ষিনান্চলের ছবি।
শুধু ইদানীং নয়, অমিতাভের গোল্ডেন এরার ছবিও এমন নকল করা আছে কিছু।

ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

নাবিক সিনবাদ বলেছেন: হতেও পারে

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :)

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৫

কালনী নদী বলেছেন: ইান্ডয়ান আর বাংলা ছবিগুলা বেশিরভাগ নকলই হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.