নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন মানুষের প্রকৃত অর্থে যাহা গুণ থাকা দরকার সেরুপ গুন নিজের মধ্যে না থাকলেও চেষ্টায় আছি প্রকৃত মানুষ হয়ে বাঁচার।

এন.এ.আনসারী

একজন মানুষ হিসাবে আমিও সত্যক ভালবাসি। তাই আমারো চেষ্টা থাকে সত্য প্রকাশ করার আপ্রাণ চেষ্টা। অন্যের মত সহনশীলতার সাথে শুনা এটাই মনুষ্যত্য

এন.এ.আনসারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

“মুক্তমনা” বর্তমান দুর্ঘন্ধযুক্ত একটি নাম

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৮

মনে হচ্ছে হিংস্রপ্রাণীতে পরিণত হতে যাচ্ছে কতিপয় মুক্তমনারা। দিন দিন হিংস্রতা বেড়েই যাচ্ছে আপনাদের। প্রশ্ন করতে পারেন কিভাবে? কারন প্রকৃত মুক্তমনার প্রকৃত অর্থই হচ্ছে মানবতার গান অর্থাৎ মানবপ্রেম কিন্তু বাংলার মাটিতে তো দেখি যে মানবের মনে আঘাত করে, তার বিশ্বাসে আঘাত করে তাকেই মুক্তমনা বলে পরিচয় করে দেওয়া হচ্ছে। এই যে উগ্রবাদীদের হাতে নিহত হলেন জগন্নাথ ভার্সিটির নাজিমুদ্দিন সামাদ ভাই, এবারও ঠিক তার সাত আট মিনিটের মধ্যেই কিন্তু একে একে বিদেশে থাকা কতিপয় মুক্তমনারা এই বলে স্টাটাস বমি করলেন যে “আল্লাহু আকবার” বলে উনাকে হত্যা করা হয়েছে। এই অভিযোগ এর আগে নিহত সব ব্লগারের বেলায় করেছিলেন বিদেশে থাকা শাম্মি মুন্সি আসিফরা।

প্রশ্ন নাজিমুদ্দিন ভাই হত্যার সময় হত্যাকারী যে “আল্লাহু আকবর” বলেছে এটা আপনি বিদেশে বসে ৭/৮ মিনিটের মধ্যেই কেমনে জানলেন? এখন বলবেন প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছে, আমি বলবো আপনি কি নিজেই প্রত্যক্ষদর্শীদের সাথে কথা বলেছেন? যারা এরুপ অভিযোগ আনছেন তারা সেই প্রত্যক্ষদর্শীর জবানবন্দি দেখাতে পারবেন? মনে হচ্ছে খোদ আপনারাই অপেক্ষায় থাকেন কবে আরেকটা ব্লগার মারা যাবে যাতে আমি “আল্লাহ”ইসলামকে তুলোধুনো করবো। ইশশ কতদিন হলো কোন ব্লগার মরছে না, মরলেইতো “আল্লাহ”র নামে অভিযোগ দেওয়া যাবে বিবিসি,ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন কিংবা জাতিসঘে ইশশশশশ

কথিত মুক্তমনারা যারা আজ খুব জোরে সোরে “আল্লাহ আকবার” শব্দের ডংকা বিদেশী প্রভুদের শুনাচ্ছেন, যখনি কোন ব্লগার মারা যায় তখনি আল্লাহ, যখনি আপনাদের হিংস্রতা প্রকাশ পায় তখন আল্লাহ, আপনাদের ভুলগুলো দেখানো হয় তখন আল্লাহ, কি দেখাতে চান যে মুক্তমনা হত্যার জন্য আল্লাহই দায়ী? অথচ সেই আল্লাহরই বাণী যে “নিরাপরাধ কাউকে হত্যা করা মানেই পুরো মানবতাকে হত্যা করা” কিন্তু আপনাদের হিংসা আর অন্যান্য ধর্ম বাদ দিয়ে শুধুমাত্র ইসলামের সমালোচনা আপনাদের হিংস্র পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট বানিয়েছে। অবশ্য আল্লাহর নামে বদনাম কোন কাজে আসছে না আপনাদের, আর ভবিষ্যতেও কাজে আসবে না বরঞ্চ নিজেদেরই হিংস্রতা প্রকাশ পাবেই জনগনের সামনে।

যদি ধরে নেওয়া যায় যে নাজিম হত্যার সময় তারা “আল্লাহ আকবর” বলেছে (যদিও সেটা এখনো প্রমাণিত নয়) তবে কি এর জন্য আল্লাহ দায়ী? প্রমান করতে পারবেন? তারা কি আল্লাহর অনুমতি নিয়ে তাকে হত্যা করতে গিয়েছিল? না। আপনাদের এই অদ্ভুত ফর্মুলায় যদি বলি কেউ যদি কাউকে হত্যা করে বললো “জয় শাম্মি” “জয় আসিফ” “জয় মুক্তমনা” তাহলে কি আপনারাই দায়ী? এটা কিন্তু আপনাদেরই সূত্র।

মুক্তমনাদের বলবো হিংস্রতা ছাড়ুন এবং প্রকৃত অপরাধীদের ধরতে জনগনের আস্থা অর্জন করুন নিশ্চয় হত্যাকারী শুধু অপরাধী নয় ধর্মের অপব্যাখ্যাকারীও বটে কিন্তু তাই বলে ব্লগার হত্যাকান্ড নিয়ে পুরো ইসলামকে তুলোধুনো করবেন আর পাশে জনগনকে চাইবেন তা খোলা চোখে অবাস্তব স্বপ্ন’র মতই। মুক্তমনা তাকেই বলে যারা মানবতাকে ভালবাসে আর যারা মানবতাকে ভালবাসে তারা কখনোই অন্যের বিশ্বাসকে গালি, উপহাস করে না। কিন্তু যারা দুর্গাপুজার সময় শুভেচ্ছার স্টাটাস দেয় আর রমজান ঈদের সমালোচনা করে তারা মুক্তমনা নাকি ইসলাম বিদ্বেষী তা নতুন করে বলার দরকার নাই।

মিডিয়া ও মুক্তমনার শুভাকাঙ্খিগনঃ
আরেকটা জিনিস লক্ষনীয় কথিত মুক্তমনা মারা গেলেই সেই কথিত মুক্তমনার আশেকবৃন্দ তথা কতিপয় চ্যানেল, পত্রিকার ক্রন্দন চলে বেশ কয়েকদিন,কয়েক মাস, বিচার চাই বিচার চাই বলে ফেনা তুলতে দেখা যায় সম্পাদকীয় থেকে বিভিন্ন টকশোতে। আচ্ছা কিছুদিন আগে মসজিদের একজন মুয়াজ্জিন মারা গেলেন এর আগেও জনপ্রিয় মিডিয়া ব্যক্তিত্য চ্যানেল আই এর আল্লামা ফারুকী উগ্রবাদীদের হাত মারা গেলেন কথিত মুক্তমনার আশেকবৃন্দ আপনারা কয়দিন টকশো করলেন? কয়টা সম্পাদকীয় লিখলেন? মুয়াজ্জিন মারা গেলে পত্রিকার নিচে এক কলামে কোন মতে খবর আসে কিন্তু ব্লগার মারা গেলে ৩৬৫ দিনই যেন হেডলাইন। সাবেক রাষ্ট্রপতি ঠিকই বলেছেন মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিন মারা গেলে মিডিয়া তত মাথা ঘামাইনা কিন্তু ব্লগার মারা গেলে হাউমাউ। বাহ বাহ। তারপরেও ব্লগার হত্যার বিচারে জনগনকে পাশে চান? জনগন কে কি বোকা পাইছেন?

তাই এটা বাস্তবযে যে মুক্তমনা নামক শব্দটি আজ দুষিত হয়েছে কতিপয় উগ্রবাদী মুক্তমনার উগ্র মনোভবের ফলে। ভিনদেশী প্রিসক্রিপশান অনুযায়ী যেভাবে শুধুমাত্র ইসলামকে বদনামের যে এই ষড়যন্ত্র আপনাদের তা এখন দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট। নাস্তিক ব্লগার মুন্সির একটি পোষ্ট ছিল যে তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র তার কাছেরই লোক করতেছে তারপরেও বদনাম ইসলামের। কিন্তু কেন?

যখনি কোন কথিত মুক্তমনা মারা যায় ঠিক ১২ ঘন্টার মধ্যে সবার আগেই ইহুদী ইসরাইলের সাইট ইন্টেলিজেন্স নামক ওয়েব থেকে স্বীকারোক্তি আসে যে এটার দায় আইএস স্বীকার করেছে। এই স্বীকারোক্তি জঙ্গিগোষ্টি আইএস এর প্রকৃত ওয়েব সাইট থেকে আসে না কেন? কেন ব্লগার হত্যার সাথে সাথেই ইসরাইলের সাইট ইন্টেলিজেন্স থেকেই বা কেন আগে আসে? আগে বলে রাখি জনগনকে কিন্তু আর বোকা ভাবা উচিত নয়।
এতে কিন্তু কয়েকটা কথা স্পষ্ট। হয়তো এই হত্যাকান্ড’র পিছনে ইসরাইলের মোসাদ জড়িত। নয়তোবা জঙ্গিগোষ্টি আইএস আর ইসরাইল মুদ্রার এপিট ওপিট হয়ে কাজ করছে। তাই বার বার ইসলামকে গালী দেওয়ার আগে কথিত মুক্তমনাদের উচিত একটু ভেবে দেখা দরকার যে জনগনকি আগের মতই বোকা আছে?

শুধুমাত্র ইসলাম বিদ্বেষী কথিত মুক্তমনারা, নাজিমুদ্দিন হত্যার বিচার চান না আপনারা? আমরাও চাই কারন হত্যাকারী যে ইসলামকে বদনাম করছে তাতে কোন সন্ধেহ নেয়। কিন্তু “আল্লাহ” রাসুল ইসলামকে অযথা গালি দিয়ে মানুষের সুহানুভূতি লাভ করতে যাবেন তাতে কিন্তু উল্টা জুতা সেন্ডেল হজম করতেই হবে আপনাদের যেটা এখন ঘটতেছে এবং এর পরেও কোন কথিত মুক্তমনা ব্লগারের হত্যা হয় তখনও দেখবেন জনগন কোন আফসোস করবে না একমাত্র আপনাদের কট্টর উগ্র দুর্ঘন্ধযুক্ত মনোভবের কারনে.................

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২৬

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: ব্লগপোস্টটি অসম্ভব ভালো লাগলো ভাই! একদম সঠিক কথাই বলেছেন! সমকামীতা যেমন উদ্ভট এদের আচরণও তেমনি! সমকামিতার সাথে তথাকথিত মুক্তমনাদের কোথায় যেনো একটা কুৎসিত মিল খুঁজে পাওয়া যায়!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৩

এন.এ.আনসারী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৫৩

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: বাস্তব অবস্থার কথা তুলে ধরেছেন। পোস্টটি ভালো লাগলো। শুভকামনা রইলো।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

এন.এ.আনসারী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০২

নিউটনিয়ান বলেছেন: যারা মুক্তমনার সংজ্ঞাই জানেনা তারা আবার কিসের মুক্তমনা।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

এন.এ.আনসারী বলেছেন: ঠিক তাই ভাই। মুক্তমনার মানে মানবপ্রেমি কিন্তু এখানকার মুক্তমনা কেমন তা দেখতেই পাচ্ছেন

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৭

শেয়াল বলেছেন: অন্ধকারে আলোর ঝিলিক চোখেমুখে খুব লাগে

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

এন.এ.আনসারী বলেছেন: তাই নাকি ভাই?

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২২

মুসাফির নামা বলেছেন: সত্যভাষণ তীতা লাগলেও স্বাস্থের জন্য খুবই উপকারী।এদের মুখোশ উন্মোচিত হবেই।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

এন.এ.আনসারী বলেছেন: হোপ যেন তারা নিজের ভুল মেনে নিয়ে জনগনকে পাশে পেতে পারে

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

শরাফত বলেছেন: এদেশে কোনো মুক্তমনা নেই, যা আছে সব মুত্রমনা ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪১

এন.এ.আনসারী বলেছেন: সব না হলেও বেশিভাগ কিন্তু তাই

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০০

অদ্বিত বলেছেন: বোকার মত কথা বইলেন না, ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত করাটা হিংস্রতা নয়। হত্যা করাটাই হল হিংস্রতা। পৃথিবীর সব বিশ্বাস ও সব অনুভূতির দাম আছে। শুধু ধর্মীয় বিশ্বাস আর ধর্মীয় অনুভূতিরই কোন দাম নাই। আর কার সাথে কার তুলনা করেন ? কই মুয়াজ্জিন ? আর কই মুক্তমনা। মুক্তমনারা দেশ ও জাতির সম্পদ। আর মুয়াজ্জিন বা পুরোহিত বা চার্চের ফাদার এরা হল দেশ ও জাতির বোঝা। কোন কিছুু সমালোচনার উর্ধ্বে নয়। মুক্তমনারা শুধু ইসলামের সমালোচনা করে না, সব ধর্মের সমালোচনাই করে। কিন্তু ইসলামের সমালোচনা বেশী করে। কারণ, যে দেশে যে ধর্মের মানুষ বেশী সে দেশে সে ধর্মের সমালোচনাই বেশী হবে। বাংলাদেশে খ্রিষ্টান বেশী হলে এবং আপনি খ্রিষ্টান হলে বলতেন, ''মুক্তমনারা শুধু খ্রিষ্টান ধর্মের সমালোচনা করে কেন ?''
ধর্মের সমালোচনা মুক্তমনাদের পশুর চেয়ে নিকৃষ্ট নয় বরং মানুষের চেয়েও উৎকৃষ্ট ( দেবতা ) সত্ত্বায় পরিণত করেছে।

ধর্মীয় অনুভূতিকে যদি দাম দিতে হয় তবে বিজ্ঞানানুভূতিরও দাম দিতে হবে। আমরা যখন বলি ধর্মগ্রন্থ ধর্মপ্রচারকের লেখা। তখন আপনাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে। কিন্তু আপনারা যখন বলেন ধর্মগ্রন্থ ঈশ্বরের বানী তখন আমাদের বিজ্ঞানানুভূতিতে আঘাত লাগে। ''বিজ্ঞান এটা বলেনি যে ঈশ্বর নাই কিন্তু এটা তো বলছে যে ঈশ্বরের প্রয়োজন নাই।''
আমরা বিবর্তনের কথা বললে যদি আপনাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে। তবে এটাও জেনে রাখুন, আপনারা অ্যাডাম ইভের কথা বললে আমাদের বিজ্ঞানানুভূতিতে আঘাত লাগে।
কিন্তু বিজ্ঞানানুভূতিতে আঘাত করার জন্য কিন্তু আমরা আপনাদের হিংস্র বলিনি। তাহলে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের জন্য আমাদের কেন হিংস্র বলছেন ?

ধর্মকে বা ধর্ম প্রচারককে গালি দেয়া সমর্থন করছি না, কিন্তু ধর্মের ভুলত্রুটিগুলো তো তুলে ধরতেই হবে। তাই না ?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

এন.এ.আনসারী বলেছেন: বোকার মত কথা আপনার মত হিংস্রপ্রাণী মুক্তমনারাই বলে যা আগে থেকেই বলে আসছেন আপনারা। মুক্তমনার তুলনা মুয়াজ্জিনের সাথে হয় না কিন্তু সেই মুয়াজ্জিনের পায়ের ধুলারও সমান হাজার মুক্তমনা মিলেও হবে না। কারন একজন মুয়াজ্জিন মানুষকে সত্যের পথে, কল্যানের পথে "হাইয়া আলাল ফালাহ"র দিকে আহবান করে থাকে কিন্তু আপনাদের মত সমাজের ভাইরাসরা কি করে শুধু ইসলাম আল্লাহ আর রাসুলকে অযথা গালাগাল আবার বলেন মুক্তমনারা দেশের সম্পদ? আসলে মুক্তমনারা হলো দেশের এইডস ভাইরাসের ন্যায় যার দ্বারা সমাজে শুধু বিভাজন সৃষ্টি হয়। এতই মুক্তমনা দাবী করে থাকেন তাহলে আব্বার সমালোচনা করেন, দেখান হিন্দু,খ্রিস্টানদের সমালোচনা করে? পারবেন না কারন হয়তো ভাতা বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশংকা থেকে যায় আপনাদের।
থাকলো মুয়াজ্জিন আর মুক্তমনারা আরে ভাই মুয়াজ্জিনতো দুরের কথা আমি মুয়াজ্জিনের মত উচু মানুষের ধারের কাছেও নেই সেই আমার পায়ের ধুলারও সমান আপনারা হাজার মুক্তমনারা যখন না হতে পারেন তাহলে মুয়াজ্জিনতো অনেক উপরে। এটা দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট হিংস্রপ্রাণী হলো এখন আপনাদের মত কতিপয় মুক্তমনারা যারা শুধু সমাজের বিশৃংখলার জন্যই কাজ করে থাকেন।

৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯

অদ্বিত বলেছেন: হাঃ হাঃ, আবারও বোকার মত কথা বলছেন। মুক্তমনাদের নিজের পায়ের ধুলার চেয়ে ছোট বলে যে অহংকার প্রকাশ করলেন, সেটা বোকামীরই লক্ষণ। আমি লিখছি ঠান্ডা মাথায়, আর আপনি উত্তর দিয়েছেন। কাজেই, আপনি যে বোকার মত কথা বলবেন। এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। রাগ উঠলে মানুষ বোকা হয়ে যায়। অহংকার করে আপনি বোকামীর চূড়ান্ত রূপটা দেখিয়ে দিয়েছেন। জানেন তো অহংকার পতনের মূল। পতনের জন্য প্রস্তুত থাকেন।
ঈশ্বরের অস্তিত্ব পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় মিথ্যা। আর মুয়াজ্জিনরা মানুষকে মিথ্যার পথেই ধাবিত করে, সত্যের পথে নয়। নিঃশন্দেহে একজন মুক্তমনা ১০০০ জন ধার্মিকের চেয়ে উত্তম। বরং মুক্তমনার পায়ের ধুলার সমান যোগ্যতাই মুয়াজ্জিনের নাই। সারাজীবন আল্লাহ বিল্লাহ করলে তাতে মানুষের কোন কল্যাণ হয় না।
ধর্মই হল সমাজের সত্যিকার ভাইরাস, ধর্মগুরুগণ সেই ভাইরাস জনসাধারণের মনে ঢুকিয়ে দেন। আর ধর্মরূপী ভাইরাস পোষকরূপী বান্দাদের শরীরে তথা মনে অবস্থান করে। ভাইরাসকে গালিগালাজ করে দূর করা যায় না, ঔষধ দিতে হয়। সেই ঔষধ হল যুক্তি। মুক্তমনারা যুক্তি দিয়েই ধর্মের ত্রুটি তুলে ধরে, আপনারা যুক্তি খন্ডন করতে পারেন না বলেই রেগে যান।
আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে যত যুদ্ধ হয়েছে তার অর্ধেক হয়েছে ধর্মের কারণে। তারপরও আপনার মনে হয় ধর্মান্ধরা সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে না, মুক্তমনারা করে। খুনীরা বিশৃঙ্খলা করে না, যারা খুন হয় তারা করে। একটা মুসলিম মেয়ে আর একটা হিন্দু ছেলে ভালবাসলেও বিয়ে করতে পারে না, শুধু ধর্ম ভিন্ন হবার কারণে তথা ধার্মিক মানুষদের দৃষ্টিভঙ্গির কারণে। তারপরও আপনার মনে হয় - ধার্মিকরা সমাজের মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ সৃষ্টি করে না, মুক্তমনারা করে। বাহ্, এত বুদ্ধি নিয়ে আপনি চলেন কি করে ?
যারা রমনার বটমূলে বোমা মারল, যারা টুইন টাওয়ার ধ্বংস করল, যারা যুক্তিতর্কে জিততে না পেরে চিরতরে তার্কিকদের মুখ বন্ধ করে দিল। তাদেের হিংস্র মনে হয় না। আর যারা সমাজকে জ্ঞান বিজ্ঞানের পথে অগ্রসর করানোর জন্য কুসংস্কার ( ধর্ম ) দূর করার চেষ্টা করছে তাদের মনে হয় হিংস্র। ওয়াও ! এই বুুদ্ধি নিয়ে আপনি ব্লগিং করতে এসেছেন। হিঃ হিঃ

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

এন.এ.আনসারী বলেছেন: যদি ধর্ম দিয়ে এতই এলার্জি হয় তাহলে মরলে ধর্মীয় রেওয়াজে দাফন কেন? হাহাহাহাহহাহা, আগেও বলেছি এখনো বলছি একজন মুয়াজ্জিনের পায়ের ধুলারও সমান আপসার মত হাজার হিংস্রপ্রাণীও মিলে হবে না। যারা সমাজে বিশৃংখলার জন্য দায়ী, যারা মানব প্রেম এর কথা বলে সেই মানবের বিশ্বাসে আঘাত হানে তারা আবার কিসের মানুষ? তাদের তুলনা একমাত্র হিংস্র জানোয়ারের সাথেই তুল্য। যারা নিজ দেশ ছেড়ে আমেরিকা জার্মানীর টিকিট পাওয়ার জন্য কাজ করে তারা মানব না দানব। তাই সমাজে অশান্তীর মুল হলো উগ্র নাস্তিকতা। পতন তো আমাদের না আপনাদেরই শুরু হয়েছে। তাই না।

৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০২

অদ্বিত বলেছেন: কে ধর্মীয় রেওয়াজে দাফন করল ? কাকে করল ?
ধর্মবিরোধী কথা লিখলে জার্মানী আর নাস্তিক মারলে বেহেশত। নাকি ? কেউ পাশ্চাত্যে যাবার জন্য ধর্ম বিরোধী কথা লেখে না। লেখা উচিত বলেই লেখে। তর্কের খাতিরে যদি আপনার মিথ্যা অভিযোগকে সত্য বলে ধরেও নিই তবুও প্রশ্ন চলে আসে - নিজের দেশকে কেন ভালবাসতে হবে ? যে দেশে গুণীর ( মুক্তমনার ) গুণের ( ধর্ম বিরোধীতা ) কদর নাই, সে দেশে গুণী ব্যক্তি কেন থাকবে ?
আগেই বলেছি, পৃথিবীর সব বিশ্বাস ও সব অনুভূতির দাম আছে। শুধু ধর্মীয় বিশ্বাস আর ধর্মীয় অনুভূতিরই কোন দাম নাই। এই কথা অন্তর থেকে মেনে নেন। যারা প্রেমের কথা বলে মানুষের বিশ্বাসে আঘাত হানে, তারা মানুষ হতে যাবে কোন দুঃখে ? তারা তো মহামানব, স্বাক্ষাৎ দেবতা। তবে বিশ্বাস শব্দটার পাশে ব্রাকেটে ''ধর্মীয়'' শব্দটা লিখতে ভুলে গেছেন। প্রেমের কথা বলে প্রেমিক প্রেমিকার বিশ্বাসে আঘাত হানা অপরাধ, কিন্তু ধর্মীয় বিশ্বাসে নয়। আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে যত যুদ্ধ হয়েছে তার অর্ধেক হয়েছে ধর্মের কারণে। তারপরও আপনার মনে হয় ধর্মান্ধরা সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে না, মুক্তমনারা করে। খুনীরা অশান্তি সৃষ্টি করে না, যারা খুন হয় তারা করে। ওয়াও ! এই বুুদ্ধি নিয়ে আপনি ব্লগিং করতে এসেছেন। হিঃ হিঃ
মুয়াজ্জিনের পায়ের ধুলা খাও বসে বসে। যত্তোসব। কোথা থেকে যে এসব বলদের আমদানি হয় ?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫২

এন.এ.আনসারী বলেছেন: এইতো আবার ধরা খাইলেন মিস্টার নাস্তিক। কে দাফন করলো, কাকে দাফন করলো এই কথা বলার আগে আপনার পোষ্টে ঠিক এইরুপ প্রশ্নকে আপনি ডিলেট করতেন না। তারপরেও দেখে না দেখার ভান যদিও করেন তাহলে নিজেই নাজিমুদ্দিন, থাবা বাবার কথা তার জানাজার কথা নিশ্চয় দেখেছেন। না হলে দেখে নিতে পারেন।
তাহলে বলুন ধর্ম নিয়ে যদি এতই এলার্জি তাহলে কেন তাদের ধর্মীয় রেওয়াজে দাফন করা হলো??
আপনাদের ছলচাতুরী এখন আর লকায়িত নয়, না পারলে সাম্প্রদায়িক বলে এড়িয়ে যান। হ্যা একবার না হাজার বার প্রমান হতে বাধ্য যে একজন মুয়াজ্জিনের পায়ের ধুলার একটি বালিরও তোমরা হাজারটা বিকৃত নাস্তিক মিলেও হবে না। কারন মুয়াজ্জিন সমাজেরর মানুষরে কল্যানের পথে আহবান করে, আর তোমরা ডোলার এর লোভে শুধু মাত্র ইসলামে প্যাচাও। আর যখন কেউ উত্তর দিতে আসে তখন তার কমেন্ট ডিলেট করো। এই আজরা বুদ্দি নিয়ে আপনারা ব্লগিং করতে এসেছেন। হি হি হি হি হি
যান আমেরিকার টিকিট আপনার জন্য অপেক্ষা করছে, যেটার আশা আর চেষ্টা এতদিন করতেছিলেন আপনারা।

১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

অদ্বিত বলেছেন:

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

অদ্বিত বলেছেন:

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

অদ্বিত বলেছেন:

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

কাজী নজরুলের ছাত্র বলেছেন: নাস্তিকদের সাথে তর্কে যেতে নেই কখনো।
কারণ তারা যুক্তি বুঝেনা।
ফহিন্নিরা নিজেকে জ্ঞানী মনে করে,
২০ জ্ঞানী লোকের সাথে আপনি তর্কে জিততে পারবেন।
কিন্তু একটা মুর্খ (মুত্রমনা) নাস্তিকের সাথে না।

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

এন.এ.আনসারী বলেছেন: অদ্বিত@ ঘুরে ফিরে আইনইস্টান, ডারউন আর এডিট করা কারসাজী নিয়ে পড়ে থাকেন। যতই স্ক্রিনশোট দিবেন ততই ধরা খাইবেন কারন এ্ইযে ৬ জনের ছবি দিয়ে বললেন যে এরা ধর্মের বিরুদ্ধে লেখে নি- আপনি আর আপনারা কি পারবেন আপনার উত্থাপিত স্ক্রিনশোট প্রমান করতে???? কারন তাদের দুর্গন্ধযুক্ত লেখা কিন্তু অনেকের কাছেই স্ক্রিশুট হয়ে আছে, তারপরেও আপনি বলতেছেন তারা ধর্মের বিরুদ্ধে লেখে নি? এইরুপ যুক্তিবাদী সেজে আসছেন ব্লগিং করতে। হাহাহাহাহাহহাহাহাা
এখনো ব্লগিংতে আপনাকে শিশু মনে হচ্ছে ভাই।,............. প্রকৃত মুক্তমনা এগিয়ে যাক- উগ্র মুক্তমনা নিপাত যাক।

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

তট রেখা বলেছেন: প্রকৃত মুক্তমনা সেই ব্যাক্তি যিনি তার মন আল্লাহর কাছে সমর্পণ করে সকল সৃষ্টির দাসত্ব থেকে মুক্ত। আরা তথাকথিত মুক্ত মনা দাবীদার মুক্তমনা তারাই যার মন শয়তান দ্বারা শৃংখলিত।

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: কোন মুক্তমনা হত্যার সাথে সাথেই কিছু মিডিয়া থেকে শুরু করে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর অংগুলী বিশেষ একটি গোষ্ঠীর দিকে নির্দেশিত হয়।এতে করে তদন্তে যেমন বিঘ্ন সৃষ্টি হয় তেমনি অপরাধী আড়ালে থেকে যায় এবং ভিক্টিমের আত্মীয় স্বজন সঠিক বিচার থেকে হয় বঞ্চিত।

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

অদ্বিত বলেছেন: ''তারা ধর্মের বিরুদ্ধে লেখেনি'' - এ কথাটি দ্বারা বুঝিয়েছে যে তারা ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্মের বিরুদ্ধে লেখেনি। তারা সত্যটা জানাতে চেয়েছিল, তাই সত্য কথা বলেছে। কিন্তু তাদের অনিচ্ছাসত্ত্বেও সেটা অনিচ্ছাকৃতভাবে ধর্মের বিরুদ্ধে চলে গিয়েছে। বুঝাতে পেরেছি। আপনি বিবর্তনকে সত্য বলে মানেন, তাহলে ধর্মকে মিথ্যা বলার প্রয়োজনই নাই। ধর্ম আপনাআপনিই মিথ্যাা হয়ে যাবে। আপনার ঘ্রাণশক্তিতে সমস্যা আছে। তানাহলে আপনি সুুগন্ধযুক্ত লেখাকে দুর্গন্ধযুক্ত বলতেন না। আপনার লেখাই সবচেয়ে বেশী দুর্গন্ধযুক্ত। ''ইসলাম আর মুসলমান'' এই দুটা শব্দই হল সর্বাপেক্ষা দুর্গন্ধময়। হ্যা, আমি ইসলাম বিরোধী কথা লিখছি। তো ? তার মানে এই নয় যে, মুক্তমনা আর ইসলাম বিদ্বেষী এক। মুক্তমনা আর ইসলাম বিদ্বেষীতা এক নয়। তবে শুধু ইসলাম নয়, যে কোন ধর্মের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ পোষণ করা উচিত। কারণ, আমার সেই বিখ্যাত পোষ্টে করেছি।
যে যুক্তিবাদী, তার যুক্তিবাদী সাজার প্রয়োজন হয় না। আপনাদের অবস্থা হয়েছে আমাার পোস্ট করা ছবির গর্দভের মত। যারা গাজররূপী পরকালের লোভে ধর্মের বোঝা মাথায় বয়ে বেড়াচ্ছে। আরে গাধা, নাস্তিক ব্লগারদের বাপ মা কি নাস্তিক ? তারা তো মুসলিম তাই নিজেদের সন্তানকে ধর্মীয় কায়দায় সমাধিস্থ করছে। এই সহজ জিনিসটা আপনার মাথায় ঢুকে না কেন ? একজন মানুষকে কিভাবে সমাধিস্থ করা হবে, সেটার উপর কি তার নিজের কোন হাত আছে ? এটুকু কমনসেন্স যার মধ্যে নাই, সে তো ব্লগার জাতির কলঙ্ক ।

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৮

অদ্বিত বলেছেন: এরা তো আর ব্লগার না। এরা তো ধর্মবিরোধী কথা বলতে পারে, নাকি ? পারে না ?

স্ক্রিনশটের কি দেখছেন আপনি ? আপনার মত বলদদের উপযুক্ত জবাব দেবার মত প্রচুর স্ক্রিনশট জোগাড় করেছি। স্ক্রিনশট দিয়ে যদি ধরা খেতাম, তাহলে আর স্ক্রিনশট দিতাম না। আপনার কাছে কি মনে হয়, কে কেয়ার করে ? আমার কাছে মনে হয়েছে ''আমি ধরা খাই নাই, বরং আপনিই বুঝতে ভুল করেছেন।'' তাই আরো বেশী করে দিচ্ছি । আপনার বুদ্ধি যে কতটা নিম্নমানের তা আর বুঝতে বাকি নাই। ব্লগে কি করছেন ? যান মাঠে গিয়ে ঘাস খান।

১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৫

এন.এ.আনসারী বলেছেন: অদ্বিত = আমিও একটি প্রশ্ন করেছিলাম যেটা আপনি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতেছেন, আজ হয়তো পত্রিকা পড়েছেন তাই না, কি লেখেছে গ্রামের বাড়ীতে নাজিমুদ্দিনের জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন। এখন বলেন আপনারা যখন ধর্ম মানেন না তাহলে কোন যুক্তিতে তাকে জানাজা পড়ানো হলো? কোন যুক্তিতে তাকে দাফন করা হলো ঠিক এই্ ভাবে থাবা বাবাকেও করা হয়েছিল। এতে কি প্রমান হয় না সব কিছু আপনারা জার্মানি আমেরিকার ভিসার জন্য করে থাকেন।

২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

হোসেন মালিক বলেছেন: ব্লগার অদ্বিত ধর্মকারি ব্লগের নিয়মিত পাথক। ঐ ব্লগের পোস্ট গুলো এখানে এসে কপি করতেছে।
যাই হোক, সুন্দর পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ আনসারী সাহেব

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১০

এন.এ.আনসারী বলেছেন: সেই অদ্বিত নাস্তিককে একটি প্রশ্ন করেছিলাম, বেচারা বারবার এড়িয়ে যাচ্ছে- বলেছিলাম নাস্তিকরা যখন ধর্ম মানে না তখন কোন যুক্তিতে তাদের ধর্মের নিয়মে জানাজা আর দাফন করা হচ্ছে। দেখে নিতে পারেন থাবা বাবা, নাজিমউদ্দিন কিংবা ওয়াশিকুরকে, বেচারা পালিয়ে বেড়াচ্ছে

২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১২

জহির রাসেল বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/Adwithappy বস! এমন মুক্তমনার কি ধরকার যে মুক্তমনা একজন মোয়াজ্জিন মরলে খুশি হয় আর একজন নাস্তিক মরলে তলে তলে খুশি হয় বিদেশি প্রভুদের ইসলাম বিদ্ধেষী করার লক্ষ্যে,

কিন্তু একজন প্রকৃত মুসলিম অন্যায় ভাবে মোয়াজ্জিন মরলে যেমন প্রতিক্রিয়া জানায় ঠিক একজন ব্লগার মরলেও সেইম প্রতিক্রিয়া জানায়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৮

এন.এ.আনসারী বলেছেন: সে কথাতো আমিও বুঝাত চাচ্ছি যে সে আবার কোন মুক্তমনা যে ব্লগার মরলে আফসোস করে আর মসজিদের মুয়াজ্জিন মরলে আনন্দ প্রকাশ করে.। এটাই মুক্তমনা??

২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২৮

হাসান ইমরান বলেছেন: মুক্তমনা হতে চান?
তো গালাগালি বন্ধ করুন...

২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৩৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: মুক্তমনাদের বলবো হিংস্রতা ছাড়ুন জোকস আফ দ্যা ইয়ার... =p~
মারও খাবে আর কান্দেও জিতবে.. এই হচ্ছে অবস্থা।
আপনি এই মহাবিশ্বে একজনও হিংস্র মুক্তমনা দেখাতে পারবেন??

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৬

এন.এ.আনসারী বলেছেন: একটা না হাজারটা হিংস্র মুক্তমনা দেখাতে পারবো। কারন শুধু চাপাতী দিয়ে শরীরে আঘাতের নাম হিংস্রতা না, অন্যান্য ধর্ম বাদ দিয়ে এসাইলাম আর জার্মানী আমেরিকার ভিসার লোভে শুধুমাত্র একটি ধর্মকে টার্গেট করে তার বিশ্বাসে আঘাত করার নামও হিংস্রতা, কারন শরীরের আঘাতের চেয়ে মনে আঘাত বেশি হিংস্রতা- এখন যাচাই করে দেখুন আপনাদের মুক্তমনাদের মধ্যে হিংস্রতা বাদে কতজন মানবপ্রেমি আছে।

২৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৫০

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন:

২৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:২১

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন: প্রত্যেকেরই নির্দিষ্ট একটা কাজ থাকে কেউ সেটা দায়িত্ব মনে করে সম্পন্ন করে আবার কেউ করে না।
মুক্তমনারা তাদের কাজ দায়িত্ব থেকে করে যাচ্ছে এবং করবে।
রেভুলেশনের জন্য আমিও চাপাতির কোপ খেতে রাজি আছি এবং আমাদের বিপ্লব খুব সন্নিকটে।

২৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০২

এন.এ.আনসারী বলেছেন: ঠিকি বলেছেন প্রত্যেকেরই নির্দিস্ট একটি কাজ থাকে, আর আপনাদর কাজ হচ্ছে "মোসাদ" আর "র" এর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। এজন্য জার্মানী আর আমেরিকার ভিসাতো আসেই। আমি মনে করি এই দায়িত্ব আপনারা খুব ভাল ভাবেই পালন করে যাচ্ছেন হউক না মানবদরদী সেঝে সেই মানবের বিশ্বাসে আঘাত লাগুক সমস্যা নাই জার্মানী আসে না।

২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০২

মহা সমন্বয় বলেছেন: মুক্তমনাদের সত্য বানীর আঘাতে গুহাবাসীরা আঘাত পায় এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু তাই বলে তা হিংস্রতা নয়। তা হচ্ছে তিতা.. সত্যের বানীর আঘাত বড়ই তিতা। আর এই তিতার মধ্যেই মনব জাতির জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে। আর মুক্তমনারা সকলেই মানব প্রেমী যে কারণে এই সত্যের তিতা বানীর মাধ্যমে অন্ধকার জাতিকে অন্ধকার থেকে মুক্ত করে আলোর পানে ধ্বাবিত করে। এ ব্যাপারে আপনাকে মহা বার্তার তিনটি বার্তার উদৃতি দিচ্ছি মাত্র। :)

৩৭: অন্ধকারীরা কি দেখে না শিশুকে ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষার জন্য আমি টিকার আবির্ভাব করেছি? আর এই টিকা শিশুর জন্য বড়ই বেদনা দায়ক কিন্তু আমি এই টিকার মধ্যেই কল্যাণ রেখেছি। অতঃপর আমি শিশুদের ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখি। বলুন-আকাশ ও পৃথিবীতে আছে কি এমন কেউ যে তোমাদের ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখবে? এর পরেও অন্ধকারীরা সত্যের আর কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
মহা বার্তা: টিকা- বার্তা নং ৩৭

৬: বলুন: মিথ্যা সো তো মিথ্যাই আর তা যতই শক্তিশালী ও জনপ্রিয় হউক না কেন মিথ্যার ধ্বংস অনিবর্য।
মহা বার্তা: ফেসবুক - বার্তা নং ৬

৩১: যদিও সত্য একটু দেরীতেই প্রকাশ হয় এবং তা বড়ই তেতো। আর এই তেতোর মধ্যেই মানব জাতির জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ তা বুঝতে না পেরে মিথ্যার তপস্যা করে। নিঃশ্চই তারা অন্ধকারী যারা মিথ্যার তপস্যা করে ও বিভ্রান্তি ছড়ায়। তাদের জন্য রয়েছে গহীন অন্ধকারময় এক জগৎ আর তারা সেখানেই বসবাস করবে চিরজীবন।
মহা বার্তা: পথ- বার্তা নং ৩১

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

এন.এ.আনসারী বলেছেন: আর যার দ্বারা কেউ আঘাত প্রাপ্ত হয় তারা কে মানবপ্রেমি এটা কিভাবে প্রমাণ করবেন? সত্য সব সময় তিতা হয় ঠিক যেমন- আমি এখানে এ নিয়ে ৪ বার প্রশ্ন রাখলাম, যদি নাস্তিকরা ধর্ম মানে না তাহলে ওয়াশিকুর, থাবা বাবা, নাজিমুদ্দিনদের জানাজা আর দাফন কোন নাস্তিকতা সূত্র'র মধ্যে পড়ে? আশা করি যুক্তিবাদীরা যুক্তি দিবেন।
সত্য প্রকাশ করার মানসিকতা থাকলে মানবপ্রেমিরা ছদ্দবেশে শুধুমাত্র একটিই ধর্মকেই সমালোচনার জন্য বেছে নিতো না, এটাযে 'র' এর প্রেসক্রিপসান আর এসাইলাম ভিসাতো আসেই। তাই মানবপ্রেমির পর্দা লাগিয়ে নিজেরা যে হিংষ্রপ্রাণী তা আর ঢেকে রাথতে পারতেছেন না আপনারা।

২৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: আশা করি বুঝতে পেরেছেন :)


একজন মুক্তমনার আঘাত আর গুহাবাসীদের আঘাত কি সমান ?

কলমের আঘাত কখনো হিংস্রতা নয়। আর কলমের আঘাত যদি হিংস্রতাই মনে করেন তাহলে কলম দিয়েই জবাব দিচ্ছেন না কেন? স্রষ্টা কি আপনাদের জ্ঞান দেয় নি? নাকি আপনাদের বিবেক কেড়ে নেয়া হয়েছে?? কলমের জবাব চাপাতি দিয়ে দিচ্ছেন কেন? কলম আর চাপতি কি সমান হল? জ্বল আর জলপাই কি এক? তেল আর জ্বল কি কখনও সমান হয়?
আশি করি এভাবে না বুঝে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না।
ধন্যবাদ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

এন.এ.আনসারী বলেছেন: শরীরে যে আঘাত লাগে তার চেয়ে হিংস্র যারা মানুষের মনে আঘাত করে, তাই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হিংস্রতাই হচ্ছে মুক্তমনাদের কর্তৃক এসাইলাম লোভে শুদু মাত্র একটি ধর্মের উপর সমলোচনা করা।
আপনারা বড্ডই কৌতুক নাটকবাজ মুক্তমনা- এইযে বললেন কলমের জবাব কলম দিয়ে দিতে, তাহলে নিজের আপনাদের ধর্মকরী, মুক্তমনা, ইস্টিটেশণ নামক নাস্তিক ব্লগে কেনই শুদু নাস্তিকদের লেখা প্রকাশ করা হয়? কেন তা সবার জন্য উম্মুক্ত করে দেওয়া হয় না যাতে মানুষ আপনাদের অযৌক্তিক ভন্ডামীর খন্ডন করতে পারে? ভয় লাগে বুঝি, নিজেদের গোমর ফাস হয়ে যাবে এই বলে? তাই দেশকে ভাল বাসুন, মানুষকে ভালবাসুন, বিদেশী এসাইলাম লোভে আর কতদিন নিজেদের কাপুরুষ করে রাখবেন ভাই।

২৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:২৪

অদ্বিত বলেছেন: এতে কি প্রমান হয় না সব কিছু আপনারা জার্মানি আমেরিকার ভিসার জন্য করে থাকেন ?
না এতে প্রমাণ হয় না। নাস্তিক ব্যক্তিকে ধর্মীয় কায়দায় সমাধিস্থ করলে এটা কিছুতেই প্রমাাণ হয় না যে জার্মানির ভিসা পাওয়ার জন্য সে সবকিছু করছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

এন.এ.আনসারী বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা হয়ে গেলো না আপনাদের চিচিং ফাক? হাহাহাহাহা । প্রশ্ন একদম স্পষ্ট যদি ধর্ম মানেন না তাহলে ওয়াশিকুর, থাবা আর নাজিমদের কেন ধর্মীয় রীতিতে জানাজা আর দাফন করা হলো। দেন যুক্তি আমরাও দেখি। হাহাহাহাহা

৩০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩

অদ্বিত বলেছেন: জহির রাসেল, আমি কখনো বলিনি যে আমি মুয়াজ্জিন মরলে খুশি হব। কিন্তু আপনাদের কথায় প্রত্যক্ষভাবে না হোক, পরোক্ষভাবে ঠিকই প্রকাশ পেয়েছে যে আপনারা মুক্তমনা মরলে খুশি হন। এমন মুসলিমের কি দরকার যে একজন মুুক্তমনা মরলে খুশি হয় ?
আর হ্যা, মনে আঘাত করাটা হিংস্রতা। আমি স্বীকার করছি। কিন্তু ..................। এর মধ্যে কিন্তু আছে। মিথ্যা কথা বলে মনে আঘাত করাটা হিংস্রতা, কিন্তু সত্য কথা বলে আঘাত করা নয়। মনে কষ্ট পান আর যাই পান। ''সকল ধর্মের প্রচারকরা জোচ্চোর'' এই সত্য আপনাকে জানতেই হবে। কষ্ট পেলে কিচ্ছু করার নাই। সত্য কথা বলে মনে আঘাত করলে সেটাকে হিংস্রতা বলা যায় না।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

এন.এ.আনসারী বলেছেন: একবার না আপনি আপনার স্টাটাস হাজার বার দেখুন যেখানে মুয়াজ্জিন মরলে আপনার খুশির কথা প্রকাশ পাচ্ছে। আর উগ্র মুক্তমনারা মরলে খুশি হওয়ার যথেষ্ট কারন আছে কারন তাদেরতো আমরা মানুষও মনে করে থাকি না, হ্যা প্রকৃত মুক্তমনা যারা মানুষকে সম্মান দিতে যানে তাদের জন্য আমাদের যথেষ্ট সম্মান আছে।
আর হ্যা মনে আঘাত লাগা ঠিকই হিংস্রতা তা স্বীকার করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। থাকলো সত্য আর মিথ্যা। আপনারা সত্য হলে শুধুমাত্র একটিই ধর্মকে টার্গেট করতেন না এতেই বুঝা যায় ডোলার আর এসাইলাম কিভাবে ভর করেছে আপনাদের মনে। তাই হিংস্রপ্রাণীর চেয়েও নিকৃষ্ট হিংস্র উগ্র মুক্তমনারা তাতে বিন্দুমাত্র সন্ধেহ নয়। শত মিথ্যা যুক্তি দিয়েও নিজেদের সত্য প্রমান করতে পারবেন না।

৩১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩১

মহা সমন্বয় বলেছেন: আর যার দ্বারা কেউ আঘাত প্রাপ্ত হয় তারা কে মানবপ্রেমি এটা কিভাবে প্রমাণ করবেন?

কমেন্ট না পড়েই যদি সবজান্তার মত উ্ত্তর দেন তাহলে তো হল না ?? দয়া করে আমার কমেন্টটি আবার পড়ুন।

অন্তত পক্ষে এইটা-

৩৭: অন্ধকারীরা কি দেখে না শিশুকে ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষার জন্য আমি টিকার আবির্ভাব করেছি? আর এই টিকা শিশুর জন্য বড়ই বেদনা দায়ক কিন্তু আমি এই টিকার মধ্যেই কল্যাণ রেখেছি। অতঃপর আমি শিশুদের ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখি। বলুন-আকাশ ও পৃথিবীতে আছে কি এমন কেউ যে তোমাদের ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখবে? এর পরেও অন্ধকারীরা সত্যের আর কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
মহা বার্তা: টিকা- বার্তা নং ৩৭


এর তাফসীর হচ্ছে, ছোট করে বলি-
সত্যের বাণীর আঘাতে ধর্মিকরা যে আঘাত প্রাপ্ত হয় তা ক্ষতিকর আঘাত নয় বরং তা তার নিজের.পরিবারের,সমাজ দেশের সর্বোপরি বিশ্বের জন্য মঙ্গল জনক। এগুলা টিকা সরুপ আর তা বড়ই কল্যাণকর। :)
এখন উক্ত আঘাত আর হত্যা যে কখনোই সমান নয় তাহা আমি আপনাকে কি করে বুঝাই বলেন? হিংস্রবাদীদের তা বুঝানো আমার পক্ষে কখনওই সম্ভব না যদি না তারা কূঁয়া থেকে বের না হয়।

আপনারা বড্ডই কৌতুক নাটকবাজ মুক্তমনা
আপনাকে ওখানে গিয়ে ল্যাদাইতে কে বলছে? আপনি কি ওইসব ব্লগে লেখার সব যুক্তি খন্ডন করে ব্লগ,ওয়েব সাইট বানইতে পারেন না? নাস্তিকদেরই তৈরী ব্লগ,ফেসবুক,ওয়েবসাইটে সারাদিন আপনি নাস্তিকদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটান, তাদের নিয়ে কার্টুন আকেন, ব্যাঙ্গ করেন যা খুশি তাই করেন। তাতে কারও অনূভূতি ভইঙ্গা যাবে না আপনাকে কোন নাস্তিক বাঁধা দিবে না আর না আপনাকে কেউ কতল করবে। কারন নাস্তিকরা বিশ্বাস করে সত্য প্রকাশ করার জন্য কলমই যথেষ্ট। জেনে রাখুন, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আস্ত্র হচ্ছে কলম। ( কালাম মনে কইরেন না কিন্তু :-P )
মিথ্যাকেই কেবল জোড় জুলুম করে ধরে রাখার চেষ্টা করা হয় যদিও তারা ব্যর্থ হয়। আপনি লিখুন সারাদিন লিখুন যা খুশি তাই লিখুন কেউ আপনাকে বাধা দিবে না। তার পরেও কি আপনার জ্ঞান হবে না?
আর ছদ্দবেশের কথা বলছেন? স্বনামে সত্যের বাণী কি বাইরে প্রচার কারা যায়? এ জন্য আরও অন্তত ২০০ বছর অপেক্ষা করতে হবে। আর বর্তমানে যদি কেউ তা করে তাহলে তার মরতে লাগবে দুই দিন জাষ্ট দুই দিন। এভাবে ইচ্ছে করে মরা আর আত্নহত্যা করা সমান কথা। তারপরেও কি কতলকারীদের হাত থেকে মুক্তমনারা রক্ষা পাচ্ছে? আর কত রক্ত হলে আপনারা শান্ত হবেন?
আপনরা স্বনামে অথবা ছদ্দবেশে যেভাবে খুশি সেভাবেই নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লিখে আক্রমণ করেন না কেন? আপনাদের কি জ্ঞান দেয়া হয় নি? নাকি আপনাদের জ্ঞানকে কেড়ে নেয়া হয়েছে কোনটা? প্রকৃত পক্ষে আপনাদের জ্ঞান তো গভীর অন্ধকার কূঁয়ার প্রকৌষ্ঠে বন্দি যে কারণে লিখতে পারেন না। আশা করি আপনি নাস্তিকদের সব লিখার যুক্তি খন্ডন করে তার ভুল ধরিয়ে দিয়ে এই জাতিকে রক্ষা করবেন। ;)
আর কোন মুক্ত মুক্তমনারা ভিসার জন্য সত্যের বাণী প্রচার করে না, সত্য জাগ্রতবোধ থেকেই তা করে থাকেন। ভিসা দিয়ে কি ঘোড়ার ঘাস কাঁটবে? ইউরোপ.আমেরিকয় কি মুক্তমনাদের বাপ দাদার সম্পত্তি আছে যে তারা সেখানে গিয়ে বসবাস করবে? দুই একজন যারা গেছেন জান বাঁচানোর তাগিদেই গেছেন, এটাকে বলা হয় হিজড়ত ;) আশা করি এবার আপনার ভুল বুঝতে পেরেছেন। :)
------------------------------------------------------------------

, যদি নাস্তিকরা ধর্ম মানে না তাহলে ওয়াশিকুর, থাবা বাবা, নাজিমুদ্দিনদের জানাজা আর দাফন কোন নাস্তিকতা সূত্র'র মধ্যে পড়ে?

আপনার উক্ত ছাগলিয় প্রশ্ন লক্ষ কোটি হাজার বার শুনেছি ছাগলদের কাছ থেকে- আপনাকে 'মহা বার্তার' একটা বণী হুনাই স্রষ্টা চাহেন তো আপনি জ্ঞান ফিরে পাবেন।

*তারা কখনোই মূল বিষয় অনুধাবন করতে পারে না তারা বাস্তবতাকে অস্বীকার, অস্বীকার করে সমাজকে আর বিভ্রান্তি ছড়ায়। তাদের মন আছে কিন্তু তারা ভাবে না তাদের ভাবনা গভীর কূয়ার প্রকৌষ্ঠে বন্দি। *
--ব্যাখ্যা করুন উত্তর পেয়ে যাবেন- ;) যেহেতু এটা আপনার কাছে অনেক বিরাট এক প্রশ্ন এবং আপনারা মনে করেন এই প্রশ্ন দ্বারাই বাংলাদেশের নাস্তিকদের কাইত করা যাবে তাহলে শুনে রাাখুন বোকার স্বর্গে বাস করছেন =p~ আর তাই আমিও সরাসরি আপনার এই মোক্ষম প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে দিলাম 'মহা বার্তার' দুটি লাইন। ;) জ্ঞান থাকে তো তা ব্যাখ্যা করুন উত্তর পেয়ে যাবেন।
আর যদি উত্তর বের করতে না পারেন তাহলে আমাকে জানাবেন আমি বিশদ বিবরণ সহ আপনার অন্ধকারী প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিবো- ইনশাআল্লাহ

কূঁয়া বাসীদের তিনটি অন্ধকারী প্রশ্ন- ১: আপনি কি আপনার আপনার বাবাকে নিজ চোখে জন্ম দিতে দেখেছেন? তাহলে বাবাকে বাবা ডাকেন কেন?

২: বাংলাদেশের কেউই মুক্ত মনা না, তারা সবাই মূলত ইসলাম বিরোধী, আরে ধর্ম তো আরও আছে সে গুলা নিয়ে কেন কিছু লেখে না? শুধু কেন ইসলামের বিরুদ্ধে লিখে?

৩: জানাযার ব্যাপারে উপরে আপনি যে প্রশ্ন করেছেন।
এই তিনটা প্রশ্ন ব্যাপক ভাবে ঘুরপাক খায় অন্ধকারীদের মাঝে অথচ তা জলবৎ তরলং এর মত সহজ কিন্তু অন্ধকারীরা তা বুঝতে পারে না। ;)
ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: ধর্ম হচ্ছে একটা বড় ধরণের মানসিক রোগ। এই রোগে আক্রান্ত রোগী নিজে কষ্ট পায় এবং অন্যকেও কষ্ট দেয়। আর তারা মানুষকে অন্ধকারের দিকে আহ্ববান করে। যদিও রেগাী নিজেই তা বুঝতে পারে না । সেলফ হার্মের চইতেও ভয়ঙ্কর এক রোগ
যুগ যুগ ধরে তামাম বিশ্ববাসী এই ধর্মের রোগে আক্রান্ত। এজন্য নাস্তিকরা টিকা আবিষ্কার করেছে, কিন্তু সমস্যা হইল এই টিকা দিতে গিয়ে। যে ই এই টিকা দিতে যায় তাকেই কতল করা হয়। :( এ এক ভয়ঙ্কর রোগ আরও ভয়ঙ্কর এ রোগীরা।
আফগানিস্তানে যে রকম পোলিও টিকা দিতে বাধা দেওয়া হয়। পোলিও টিকা নাকি ইহুদি নাসারাদের তৈরী এক প্রকার বিষ ধীরে ধীরে তা নাকি মুসলিমদের মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। ইহা নাকি আম্রিকার চক্রান্ত =p~ এই হচ্ছে অন্ধকারীদের জ্ঞান আর তারা সবাই জ্ঞান অর্জন করে নির্দিষ্ট একটি আজগুবি গ্রন্থ থেকে। তাদের ধারণা তাদের কাছে এই মহাবিশ্বের সমস্ত গিয়ান রহিয়াছে যদিও তাদের এই পৃথিবী সমন্ধেও বিন্দুমাত্র জ্ঞান নেই। তারপরেও তারা গুহাতেই বসবাস করতে পছন্দ করে কারণ গুহার মাঝেই সমস্ত ধর্মের তৎপর্য নিহীত রয়েছে। আর তা অবতীর্ণ হয় মুর্খ ছাগল পালক,মেষ পালক, ভেড়া পালকদের উপরে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.