নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য অন্বেষক

আরব বেদুঈন

আমি তো শুধু প্রাচারক মাত্র

আরব বেদুঈন › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রকৃত পর্দা বিধান -পার্ট ২

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

আমাদের সমাজে দুই ধরনের মেয়ে আছে এক ধরনের মেয়েরা পর্দা করেও না মানেও না অন্তত ভাল ইসলামের খোলস পরে না।আরেক ধরনের আছে আধা ইসলামিক আধা কুফুরি।মানে এরা পর্দা করে ঠিক কিন্ত যথা যথ ভাবে না মানে ধরি মাছ না ছুই পানি। পথে ঘাটে চলাচলের সময় দেখবেন এক শ্রেণীর মেয়েরা আছে যারা হিজাব পরবে কিন্তু আটো সাটো ড্রেসে আর মুখ থাকবে খোলা।মানে বোঝাতে চাই যে দেখ আমাকে আমার শরির কে ।আর প্রেম করবে এই ড্রেস পরেই।সব ধরনের ডেটিঙ্গে এই ড্রেস পরেই যাবে আত্তরক্ষা স্বরুপ।এই এরাই সেই মেয়ে যারা ইসলামের নাম করে ইসলামের ইজ্জত মারছে।আর আপনি যদি এদের কে বলেন যথযথ ভাবে হিজাব কর তাহলে বলবে তোমরা কি অমুক হুজুরের চেয়ে জাকির নায়েকের চেয়ে বেশি জান?কারন এরা বলেছে এ মুখ খুলে চলাচল করলেও সমস্যা নেই।আঢ় উদ্ধৃতি দেবে সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতের "হে নবী! তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মু’মিনদের নারীদেরকে বলে দাও তারা যেন তাদের চাদরের প্রান্ত তাদের ওপর টেনে নেয়। এটি অধিকতর উপযোগী পদ্ধতি, যাতে তাদেরকে চিনে নেয়া যায় এবং কষ্ট না দেয়া হয়। আল্লাহ ক্ষমাশীল ও করুণাময়" তাদের কে চিনে নেওয়া যাই মানে হল হল তারা যে বেশ্যা না তারা যে খারাপ মেয়ে না তা যেন পর্দা করা দেখে মানুষ চিনতে পারে এবং খারাপ মেয়ে না ভাবতে পারে।সূরা আহযাবে ৫৯ নং আয়াত কি শুধু মেয়েদের চুল ঢাকা নিয়ে নাজিল করেছে?এটা কেমন ধরনের কথা?।আর ওরা বলবে আল্লাহই তো বলেছে মুখ খুলে চলাযাবে।"যাতে তাদের কে চেনা যাই" এই কথা নিয়া।যখন মেয়েরা জামাতে নামাজ পড়বে তখন ইমাম যদি ভুল করবে তখন ছেলেরা বলবে সুবহান আল্লাহ আর মেয়েরা তালি দেবে।এখন আমার প্রশ্ন মেয়েরা তালি দেবে কেন? তারাও সুবহানাল্লাহ বলবে? এর কারণ হল যাতে মেয়েদের সুবহানাল্লাহ আপনাকে ইম্প্রেস করতে না পারে।আপনার মন পবিত্র থাকে।সূরা আহযাবের ঐ সমস্ত মেয়েরা শুধু একটা ঊদ্ধৃতি দেবে।কিন্ত সূরা আহযাব যদি আপনি পড়েন তাহলে বুঝবেন সেখানে মেয়েদের মুখ ঢেকে চলাফেরা করতে বলা হয়েছে ।যেমন সূরা আহযাবে আরো বলা হয়ে "মেয়েরা যেন পর্দান পেছন থকে কথা বলে" কেন পেছন থেকে কথা বলবে কেন ওদের না মুখ খুলে চলাফেরা করতে বলা হয়েছে? যে সূরাই মুখ খুলে চলতে বলেছে সে সূরাইই পর্দার পেছন থেকে কথা বলতে বলেছে।এর অর্থ একটাই যে ছেলেরা যাতে ওদের দেখে ইম্প্রেস না হই।আমি যদি বিয়ে করতে যাই আমি তো মেয়ের মুখ দেখেই ঠিক করব যে তাকে আমার পছন্দ হচ্ছে না কি।আর সেই মুখ যদি বের করেই চলতে বলেন আল্লাহ তাহলে পর্দা করতে বলার মানে কি।আর সব থেকে বড় কথা মেয়েদের তো আল্লাহ একাকি বাইরে চলাফেরা করতেই নিষেধ করেছে সেখাণে তাদের কে মুখ দেখে চিনে নেবার কি আছে? আর দূর বর্তি স্থানে তাঁর সুন্দর চেহারা বের করে চলাচল করে মেয়ারা কি আরো বিপধ বাধাবে।এটাই কি আল্লাহর উদ্দেশ্য?
মেয়েরা যদি মুখ ঢেকে চলাচল করে তাঁর কথা শোনে তাহলে না তাকে প্রপোজ করবে না না তাকে টিজ করবে।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুরুষ দেখে মেয়েরা পুলকিত হয়, এটার সমাধানের দরকার আছে কিনা? থাকলে কি ব্যবস্হা নেয়া দরকার?

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৯

আরব বেদুঈন বলেছেন: আবশ্যই আছে কোরানে আছে দৃষ্টি সংযত কর এটা যদিও পুরুষদের বলা হয়েছে কিন্তু এটা মেয়েদের ক্ষত্রেও প্রয্জ্য মেয়েরা চাইলেই পর পুরুষের রুপ সুধা পান করতে পারে না এটাও ওদের জন্য চোখে জ্বীনা।আর ওদের ক বলা হয়ে "তোমারা আত্ত সম্মানের সাথে ঘরের মধ্য অবস্থান কর" অর্থ্যাত প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে যেও না।ওরা যদি ঘরের মধ্য অবস্থান করে তাহলে যেসব পুরুষের সাথে ওদের বিয়ে বৈধ তাদের দিকে তাকানোর সুযোগ কোথাই?

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

গোধুলী রঙ বলেছেন: পুরুষ কোরান/সুন্নত মেনে চললে মেয়েরা পুলকিত হবে না। মুখে দাড়ি, গিট্টুর উপ্রে কাপড়, ঢিলেঢোলা পোষাক, দৃষ্টি নত, ব্যভিচারের নিকটেও না যাবার দৃঢ় ইচ্ছা এই থাকলে কোন মেয়ে পুলকিত হবে নাহ, @চাঁদগাজী আংকেল।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০

আরব বেদুঈন বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ

৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১

নতুন বলেছেন: তাদের কে চিনে নেওয়া যাই মানে হল হল তারা যে বেশ্যা না তারা যে খারাপ মেয়ে না তা যেন পর্দা করা দেখে মানুষ চিনতে পারে এবং খারাপ মেয়ে না ভাবতে পারে।

মুখ খোলা রাখলেই খারাপ মেয়ে হয়ে যায়?

সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতের "হে নবী! তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মু’মিনদের নারীদেরকে বলে দাও তারা যেন তাদের চাদরের প্রান্ত তাদের ওপর টেনে নেয়। এটি অধিকতর উপযোগী পদ্ধতি, যাতে তাদেরকে চিনে নেয়া যায় এবং কষ্ট না দেয়া হয়। আল্লাহ ক্ষমাশীল ও করুণাময়"

আপনি যদি কারুর মুখ না দেখেন তাকে কিভাবে চিনতে পারেবন? এখানে যখন বলা হচ্ছে যেন তাকে চিনে নেয়া যায় আর আপনি বলছেন পুরা ঢেকে রাখতে যেটা আল্লাহের হুকুমের সরাসরি খেলাফ নয় কি??

আরেকটা জিনিস মেয়েরা যৌন চিন্তা পুরুষের চেয়ে হাজার গুন কম করে থাকে। আপনার লেখা গুলি পড়লে মনে হয় নারীদের কাজই হলো রাস্তায় ঘুরে খারাপ কাজ করে বেড়ানো...

ভাই এখন ২০১৫ সাল চলছে...।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

আরব বেদুঈন বলেছেন: এটা আমার কথা না তাফসির কারকদের কথা কোন সংস্কৃতি মনার উত্তর দেবার কোন ইচ্ছাই আমার নং।।আর কত সাল চলছে এতা মার আল্লাহর দেখার না।তিনি কুরান দিয়েছেন আর তা হল পরি পূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।নিজের মন গড়া জবাব দিলে হবে না ওখানে আওরবি ভাষাই যে সন্ধি বিচ্ছেদ করে দখানো হয়েছে সে সমপ্পর্কে কি আপনার জ্ঞান আছে?

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এটা আমার কথা না তাফসির কারকদের কথা কোন সংস্কৃতি মনার উত্তর দেবার কোন ইচ্ছাই আমার নং।।আর কত সাল চলছে এতা মার আল্লাহর দেখার না।তিনি কুরান দিয়েছেন আর তা হল পরি পূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।নিজের মন গড়া জবাব দিলে হবে না ওখানে আওরবি ভাষাই যে সন্ধি বিচ্ছেদ করে দখানো হয়েছে সে সমপ্পর্কে কি আপনার জ্ঞান আছে?

ব্যক্ষা সবাই নিজের মতন করেই করেন....

আপনার বলেন আল্লাহ কেন চেনার কথা বলেছেন?? তিনি তো বলতেই পারতেন চাদর দিয়ে পুরা ঢাইকা দেও... তা না বলে কেন চাদরের কোনা একটু বেশি টেনে নেবার কথা বললেন? এবং বললেন চিনতে পারার কথা??

তিনি বলেছেন চাদর একটু বেশি টেনে নিতে এবং যাতে চিনতে পারা যায় সেই ভাবে ....

এখানে যদি অন্ধবিশ্বাসির মতন আরেক জনের সন্ধি বিচ্ছেদের জ্ঞান দেখান তবে কিভাবে চলে??

তাহলে আপনাকে প্রশ্ন করি<< কোরানে কোথাও সরাসরি আছে যে নারীদের চেহারা ঢেকে রাখতে হবে???

তেমন আয়াতের রেফারেন্স দিন...

যদি না থাকে তবে কেন সন্ধি বিচ্ছেদ খুজে আল্লাহের হুকুম ( চিনতে পারার মতন পদা` অথাত চেহারা খোলা রাখার)... অমান্য করেন?

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

আরব বেদুঈন বলেছেন: ৩২.) হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা সাধারণ নারীদের মতো নও। যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় করে থাকো, তাহলে মিহি স্বরে কথা বলো না, যাতে মনের গলদে আক্রান্ত কোন ব্যক্তি প্রলুব্ধ হয়ে পড়ে, বরং পরিষ্কর সোজা ও স্বাভাবিকভাবে কথা বল"
৫৩।নবীর স্ত্রীদের কাছে যদি তোমাদের কিছু চাইতে হয় তাহলে পর্দার পেছন থেকে চাও। এটা তোমাদের এবং তাদের মনের পবিত্রতার জন্য বেশী উপযোগী।

তাহলেএটা কি?

৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: সুরা আযাবের ৩২ এবং ৫৩ নং আয়াত শুধু নবীজির স্ত্রীদের জন্য প্রযোজ্য । ৩২ নং আয়াতে বলা হয়েছে -- হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা সাধারণ নারীদের মতো নও --- তাহলে মিহি স্বরে ক থা বলো না, যাতে মনের গলদে আক্রান্ত কোন ব্যক্তি প্রলুব্ধ হয়ে পড়ে, বরং পরিষ্কার সোজা ও স্বাভাবিকভাবে কথা বল ---- নবীজির স্ত্রীদের প্রতি কোন কারনে কোন ব্যক্তি আক্রান্ত না হন কারন তারা খুবই পবিত্র তাই । এখানে স্পষ্ঠ কারে বোলেছে তোমরা সাধারন নারীদের মত নও সুতরাং এই আয়াত সাধারন নারীকে জড়ানোর চেষ্ঠা কি কারনে ???

মুখ ঢেকে রাখা এবং আস্তে কথা বলা শুধু নবীজির স্ত্রীদের জন্য প্রজোয্য । যে খানে আল্লাহ নিজেই বোলছেন তোমরা সাধারন নারীর মত নও ।
সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতের "হে নবী! তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মু’মিনদের নারীদেরকে বলে দাও --- এই আয়াতে সুস্পষ্ঠ ভাবে নবীজির স্ত্রী কণ্যা এবং মুমিন নারী বা আন্যান নারী বা সাধারন নারীদেরকে মেনশন করেছে সেখানে আয়াত ৩২ এবং ৫৩ তে শুধু নবীজির স্ত্রী দিগকে মেনশন করেছে । আল্লাহ নিশ্চয় স্ববিরুধী কথা বলেন না ( নাউযুবিল্লাহ) । এক আয়াতে বোলবেন মুখ ঢাকো আরেক আয়াতে বোলবে যাতে সহজে চিনা যায় । সুতরাং মুখ ঢাকা বা আস্তে কথা বলা শুধু নবীজির স্ত্রীদের জন্য প্রজোয্য এবং ৩২ ও ৫৩ আয়াতে তা উল্লেখ করা হয়েছে ।

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

হাসান নাঈম বলেছেন: পর্দার বিধানের ব্যাপারে সবচেয়ে প্রচলিত কথা হল - নারীর সৌন্দর্য দেখে পুরুষ আকৃষ্ট হবে তাই নারীকে মুখ ঢেকে চলতে হবে।
এর বিপরীত ক্ষেত্রে কী হবে সেটা কেউ বলে না - সুন্দর স্মার্ট পুরুষ দেখে যে নারীরা পাগল হয় তার জন্য পুরুষকে কেন মুখ ঢেকে রাখতে বলা যাবে না।
আসলে মুখ দেখে পাগল হওয়া ঠেকানোর জন্যই যদি পর্দার বিধান করা হত তাহলে অবশ্বই পুরুষকে মুখ ঢাকতে বলা হত। কারণ বাস্তবে নারীর প্রতি আকৃষ্ট পুরুষের তুলনায় পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট নারীর সংখ্যা অনেক বেশী। তবে নারীরা যেহেতু আগ্রাসী নয়, কেবল চোখের পানিতে বালিশ ভিজিয়েই খান্ত দেয়, আর পুরুষেরা এসিড নিক্ষেপসহ বহু আক্রমনাত্মক কাজ করে তাই পুরুষের বিষয়টা বেশী চোখে পরে।
আর যদি কোরআনের শিক্ষার কথা বলেন তাহলে দেখা যাবে পুরো কোরাআনে নারীর সৌন্দর্যে আকৃস্ট পুরুষের কোন ঘটনা নাই, অথচ ইউসুফ(আ) এর সৌন্দর্যে আকৃস্ট হয়ে নারীদের হাত কেটে ফেলার ঘটনা সবিস্তারে বলা আছে। সুতরাং স্বাভাবিক চেহারার সৌন্দর্য লুকানোর জন্য পর্দার বিধান দেয়া হয় নি।

পর্দা মুলত অতিরিক্ত সৌন্দর্য প্রদর্শন - যেমন প্রসাধন মেখে বা ফ্যাশন করে প্রকাশের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থার কথা বলে। এটা নারী পুরুষ উভয়ের জন্য প্রযোজ্য। পুরুষকেও টাইট বা পাতলা পোষাক পরে মাসল দেখিয়ে বেরাতে নিষেধ করা হয়েছে। আর মুখ ঢাকার বিধান কার জন্যই দেয়া হয়নি। এটা পরবর্তিতে যুক্ত হয়েছে, যা না কোরআনের বিধান কখনই নয়।

৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

নতুন বলেছেন: যেটা সমস্যা সেটা সবাইকেই নিষেধ করা হয়েছে।

যদি চেহারা ঢেকে রাখার দরকার হতো তবে সেটা পুরুষের জন্যও ফরজ থাকতো। কারন নারীও পুরুষের চেহারা দেখে আকৃস্ট হতে পারে...

আর সাধারন একটা বিষয়কে আপনারা কেন ভুল ব্যাক্ষা করছেন বুঝতেপারছিনা।

লেখক বলেছেন: ৩২.) হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা সাধারণ নারীদের মতো নও। যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় করে থাকো, তাহলে মিহি স্বরে কথা বলো না, যাতে মনের গলদে আক্রান্ত কোন ব্যক্তি প্রলুব্ধ হয়ে পড়ে, বরং পরিষ্কর সোজা ও স্বাভাবিকভাবে কথা বল"
৫৩।নবীর স্ত্রীদের কাছে যদি তোমাদের কিছু চাইতে হয় তাহলে পর্দার পেছন থেকে চাও। এটা তোমাদের এবং তাদের মনের পবিত্রতার জন্য বেশী উপযোগী।

তাহলেএটা কি?


এই আয়াত কি আপনার জন্য??? বা অন্য নারীর জন্য??? না কারন এতে স্পস্টই বলা আছে<< হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা সাধারণ নারীদের মতো নও।

তাহলে সেটা আপনি বাকি নারীর জন্য চাপাইতে চাইছেন কেন??

৫৯.) হে নবী! তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মু’মিনদের নারীদেরকে বলে দাও তারা যেন তাদের চাদরের প্রান্ত তাদের ওপর টেনে নেয়।১১০ এটি অধিকতর উপযোগী পদ্ধতি, যাতে তাদেরকে চিনে নেয়া যায় এবং কষ্ট না দেয়া হয়।১১১ আল্লাহ ক্ষমাশীল ও করুণাময়।১১২

<< এখানে মুমিনদের নারীদেরও যোগ করা হয়েছে...এবং যদি সবাই উপরের মতন বোরকায় ঢেকে চলে তবে কিভাবে আপনি নবীর স্ত্রীদের চিনতে পারবেন??

আল্লাহ যেখানে বলছে'' এটি অধিকতর উপযোগী পদ্ধতি, যাতে তাদেরকে চিনে নেয়া যায়'' সেটা কেন আপনারা পুরা ঢেকে দেওয়াতে অনুবাদ করছেন... বুঝতে পারছি না।

একটু বলবেন কি ''যাতে তাদেরকে চিনে নেয়া যায়'' বলতে আল্লাহ কি বুঝিয়েছেন?? এবং কিভাবে আমি নিচের ছবির থেকে একজন নারীকে চিনতে পারবে????

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

আরব বেদুঈন বলেছেন: ভাই আপনার সাথে আর তর্ক নই।মত ভিন্ন হতেই পারে।আমি যেটা দিলাম সেটা তাফহিমুল কুরানের তাফসির।সেখানে মুখ ঢেকে চলার নির্দেশ দিয়েছে কিন্তু অন্যান্য তাফসির গ্রন্থে এর পক্ষেও আছে বিপক্ষেও আছে।আপনার আমার মত ভিন্ন হতেই পারে।সবচেয়ে ভাল হই আপনি দুই ধরনের তাফসির দেখুন সূরা আহযাব পড়ুন এবং তাফসিরও দেখুন।তারপর আপনি সিদ্ধান্ত নিন আসলে কোনটা আমাদের জন্য উপযোগী।এই দুই ধরনের তাফসির পড়লে আপনার বিবেকই বলবে আসলে কোনটা আল্লাহ বোঝাতে চেয়েছেন।নিসন্দেহ আল্লাহ সবচেয়ে ভাল এবং উপযোগী নিয়মেরই কথা বোঝাবেন।তখন আপনি সিদ্ধান্ত নেন কোনটি ঠীক।আর এই জন্য আপনার বইবেকই যেথেষ্ট।আমার কোন কথাই যদি কষ্ট পান তার জন্য আমি অবশ্যই ক্ষমাপ্রার্থী।

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

আরব বেদুঈন বলেছেন: আপনাদের কে আমি একটা কথাই বলব সেটা হল যেয়া মি যতবারই কোন ব্যখ্যা করেছি আপনার নিজের মত যুক্ত দিয়েছেন ।কিন্ত এমন কি হতে পারে না যে আপনার যুক্তি ভুল!অথবা আমার ?আমার যুক্তি ভুল হলে অন্তত ওসিলা স্বরূপ আমি তাফহিমুল কুরানের এই রেফেস্ন আল্লাহ কে দেখাতে পারব কিন্ত আপনার কি করবেন?তাই উপযোগী নিয়ম হল কুরান পড়া সেই সাথে তফসির।আর যদি এই বিষয়ে তাফসির দেখে থাকেন তাহলে তো কথাই নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.