নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য অন্বেষক

আরব বেদুঈন

আমি তো শুধু প্রাচারক মাত্র

আরব বেদুঈন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাবা শরিফে প্রথম গিলাফ চড়ান যিনি-২য় পর্ব(এক নাম না জানা মুসলিম বাদশাহের কাহিনী)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২২


বাকি আংশের পর থেকে...

এরপর তুব্বা মক্কা থেকে বেরিয়ে তাঁর সৈন্য সামন্ত ও ইহুদী পন্ডিতদ্বয়কে নিয়ে ইয়ামান অভিমুখে যাত্রা করেন। ইয়ামানে পৌঁছে তিনে সেখানকার জনগণকে মূর্তিপূজা ত্যাগ করে তাঁর গৃহীত ধর্মমত গ্রহণের দাওয়াত দেন। ইয়ামান বাসী সুস্পষ্টভাবে জানায় তারা তাদের প্রথামত আগুনের কাছে ফায়সালা চাওয়া ছাড়া ধর্ম ত্যাগ করবে না।

ইয়ামনবাসীরা আগুনের মাধ্যমে ঝগড়া বিবাদের মীমাংসা করতো। ঐ আগুন অত্যাচারীকে গ্রাস করতো কিন্তু মযলুমের ক্ষতি করতো না। একদিন ইয়ামনবাসী তাদের প্রতিমাসমূহ ও তাদের ধর্ম পালনের অন্যান্য সরঞ্জামাদি সহকারে এবং ইহুদী প-িতদ্বয় তাদের আসমানী কিতাব কাঁধে ঝুলিয়ে যে স্থান দিয়ে আগুন বেরোয় সেখানে গিয়ে বসলো। আগুন বেরিয়ে প্রথমেই ইয়ামানবাসীদের দিকে এগিয়ে যেতে লাগলো। ইয়ামান বাসী তা দেখে ভীত হয়ে পড়লো এবং আগুন থেকে দূরে সরে গেল। উপস্থিত লোকেরা তাদেরকে তিরষ্কার করে ধৈর্যের সাথে যথাস্থানে বসে থাকতে বললো। তারা ধৈর্য ধারণ করে বসতেই আাগুন তাদেরকে ঘেরাও করে ফেললো এবং প্রতিমা ও অন্যান্য ধর্মীয় সাজ সরঞ্জাম পুড়িয়ে ভষ্ম করে দিল। হিমইয়ার গোত্রের যে ক’জন পুরোহিত ধর্মীয় সাজ সরঞ্জাম বহন করছিল তারাও ভষ্মীভ’ত হলো। ফলে হিমইয়ার গোত্র তুব্বানের ধর্মে দীক্ষা নিল। তখন থেকে ইয়ামানে ইব্রাহিমি ধর্মের পত্তন হলো।

রাসূল সাঃ বলেছেন "তোমরা তুব্বাত কে গালি দিও না কারণ সে মুসলিম ছিল"।

সিরাতে ইবনে হিশাম থেকে বর্ণিত।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৮

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।






ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

আরব বেদুঈন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।আল্লাহ্‌ রহমতে ভাল থাকুন আপনিও।

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১১

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ভালো লাগলো |

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭

আরব বেদুঈন বলেছেন: আপনাদের ভাল লাগাই আমার কাম্য।শুক্রিয়া।

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: এসব কাহিনী কতটুকু সহীহ?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭

আরব বেদুঈন বলেছেন: এজন্য আপনাকে ইতিহাস পড়তে হবে।এটা সিরাতে ইবনে হিশাম(যেটা রাসূল সাঃ এর সবচেয়ে পুরনো জীবনী), আল বেদায়া ওয়ান নেহায়া তে।আর এগুলো সবই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ইতিহাসের বই।ধন্যবাদ

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৮

ইমরান আশফাক বলেছেন: মূল্যবান তথ্য পেলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.