নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাল থাকেন সব সময়।

ক খ ত্রিমোহনী

আমি নগন্য একজন মানুষ। চাল চুলো কিছুই নেই । খেয়ে না খেয়ে কোন রকমে চলে যাচ্ছে । এই আর কি।

ক খ ত্রিমোহনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এম এ জলিল অনন্ত ( তোমার পাশে আছি, থাকবো )

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫২

আমরা যারা একটু বিনোদন জগৎ নিয়ে নারা চাড়া করি তারা অবশ্যই এম এ জলিল অনন্তকে চিনি। ইদানিং একটা ব্যাপার লক্ষ্য করেছি সেটা হল প্রায় সময় দেখি এম এ জলিল অনন্ত এর ছবি, কথা, সাক্ষাতকার সব কিছু নিয়েই আমরা অনেকে হাসাহাসি বা ঠাট্টা তামাসা করি। আসলে আমরা যারাই ওনার সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করি, আসলে আমরা কি জানি ওনি কেমন অসম্ভব একজন ভাল মানুষ ? আপনাদের কেমন লাগে যানিনা কিন্ত ওনি আমার খুবববব প্রিয় একজন মানুষ। ছোট কালে মা হারিয়েছেন খুব কষ্ট করে বড় হয়েছেন ওনি। বর্তমানে বাংলাদেশের বড় গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের মধ্যে একজন তিনি ( সিআইপি )। গত বিশ্বকাপ ফুটবলে ব্রাজিল এর জার্সি ওনার গার্মেন্টস থেকে করা ।
অনন্ত জলিল সামাজিক কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে ৩টি এতিমখানা করেছেন। মিরপুর ১০ নং , বাইতুল আমান হাউজিং ও সাভার মধুমতি মডেল টাউনে আছে এতিমখানাগুলো। এ ছাড়াও সাভারের হেমায়েতপুরের ধল্লা গ্রামে সাড়ে ২৮ বিঘার উপর একটি বৃদ্ধাশ্রম নির্মাণের কাজ শুরু করেছেন অনন্ত জলিল।
রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুলের ছাত্র আহনাফ টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারতেছে না। কি কান্নাকাটি বাবা মায়ের। সাহায্যের হাত বারিয়ে দিলেন আমাদের মহা নায়ক।
প্রয়াত আনোয়ার হোসেনের পাশে গিয়ে দাড়ালেন অনন্ত জলিল। কই আর কেউতো খুজও নিল না। নাম্বার ওয়ান শাকিব খান ওনার নাকি সময়ই হয়নি আনোয়ার হোসেনকে দেখতে যাওয়ার।
বাংলাদেশের অধিকাংশ গার্মেন্টস এ দেখবেন বেতন ভাতা নিয়ে গন্ডগোল হয় কিন্ত ওনার ওখানে এ সমস্যাতো নেইই তারপর আবার শ্রমিকরাই নাকি লাঠি হাতে পাহারা দিয়ে থাকে যাতে বাহিরের কেউ ঐ গার্মেন্টস এ আক্রমন না করতে পারে। তিনি শ্রমিকদের সাথে বসেই খাওয়া দাওয়া করেন।
আর ওনার পড়াশুনা নিয়ে অনেকে অনেক কিছু বলি। ওনি ঢাকার অক্সফোর্ড ইন্টান্যাশনাল স্কুল থেকে ও এবং এ লেভেল পাশ করে লন্ডনের একটি কলেজ থেকে বিবিএ করেছেন।
বর্তমানে ওনার একটি ছেলে সন্তান আছে। ওনার ইচ্ছা ওনার ছেলে জাকির নায়েকের মত ইসলামের কথা বলবে কোরানে হাফেজ হবে।
সবাই চলচিত্রে এসে নাম পরিবর্তন করে আর তুমি বাবার দেয়া নাম মানে তোমাদের বাড়িতে যে লজিং মাস্টার ছিল তার নামে নাম রেখেছিল তোমার বাবা সেটাই তুমি বহাল রেখেছো।
জানিনা আমার সাথে আপনারা রাগ করছেন কিনা। কিন্ত আমার খুব প্রিয় মানুষ অনন্ত জলিল। অনন্ত জলিলকে আমি অনেকককক ভালবাসি। তোমার মত অনন্তরা আছে বলেই আজও আমরা যারা অসহায় তারা বেচে আছি। ভাল থেকো অনন্ত জলিল।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪১

ট্রোল বলেছেন: উনি আসলেই একজন ভাল মানুষ। আপনি যে টকশো দেখে তথ্য দিলেন ওটা আমিও দেখেছি। এতিমখানা বা এ জাতীয় দান এর প্রচার তিনি এড়িয়ে যান। এখানেই উনার মহত্ত্ব এর পরিচয়।

ব্রীজের চেয়ে ব্যানার বড়, আর ভাব খানা এমন যেন গভ: নয় নিজের বাপের টাকায় করা -এরকম চল দেখে আমরা অভ্যস্ত হয়ে গেছি তাই এক্টু চুল্কানি হয়ই।

উনার মুভি দেখতেই হবে এমন্তো কথা কোথাও লেখা নাই। নাক সিটকানোর কোন মানে দেখিনা।

শাহিদা পাহাড় থেকে পড়ে গিয়ে এক্টা মুভির প্লট হতে পারলে, নলকুপের পাইপে যে ছেলেটা মারা গেল এবং পুরো দেশের মানুষ যার জন্য নফল নামাজ পড়ল তাকে নিয়ে একটা মুভি বানান উচিত। অনন্ত হতে পারেন তার প্রডিউসার

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫১

ডার্ক ম্যান বলেছেন: অনন্ত মানুষ হিসেবে চমৎকার। উনি সিনেমার সুপার হিরো হতে চেয়েছিলেন। উনার অভিনয় অতি জঘন্য। তার উচিত প্রডিওসার হওয়া। এতে বাংলাদেশের সিনেমা উপরে উঠতে পারে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.