নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

...

অর্ক

...

অর্ক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধিক তোমাদের

০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২




ছুড়ে ফেলে দাও ধর্মগ্রন্থগুলো
যা মানুষ বানাতে পারেনি তোমাদের
এক্ষণি সব ছুড়ে ফেল,
ঝঞ্ঝাটে জঞ্জালের মতো।

তোমরা ধর্মের নামে অধর্ম কর
মানুষ হত্যা কর পাখির মতো,
মানুষের বুক চিরে রক্ত ঝরাও
গলা কাট, মাথা ফাটাও।

ধিক্কার জানাই সেই ধর্ম গুরুদের
তাদের ধর্মগ্রন্থগুলোকেও,
ওরা পশু করে রেখেছে তোমাদের
ধিক ধিক ধিক সহস্রবার তাদের।

তোমাদের মনে ঘৃণার বিষ
হিংসার পচা পুরীষ পোরা,
তোমাদের জন্য পৃথিবী সতত অশান্ত
চারিদিকে শুধু রক্ত মৃত্যু ধ্বংস।

এক্ষণি ছুড়ে ফেল ধর্মগ্রন্থগুলো
সব মিথ্যে ফাকা বুজরুকিতে ভরা,
তার থেকে মানুষ ভজো মানুষ
হও মানুষ, হও আলোকিত।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩

সুমন কর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮

অর্ক বলেছেন: আর কোনও সন্দেহ নেই! দারুণ অঅনুপ্রাণিত হলাম। অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা প্রিয় কবি।

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: লেখাটি পোড়লাম । খুব ভাল বলবনা কিন্তু । গতানুগতিক হয়েছে । আপনার অন্য লেখা আরও ভাল লাগে।

ছোট্ট একটা প্রশ্ন --- কোন ধর্মগ্রন্থ কি অমানুষ হওয়ার শিক্ষা দেয় ?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪২

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। কবিতাটি লিখেই পোস্ট করা, ভুলভ্রান্তি স্বাভাবিক।

নারায়েতকবির... বন্দে মাতরম শ্লোগানে বাংলার কোলকাতার রাস্তায় সাতচল্লিশে আমরা সার সার গলাকাটা লাশও কিন্তু পড়ে থাকতে দেখেছি! পৃথিবীতে ধর্ম ধর্ম করে যে ধ্বংস হয়েছে, হয়ে আসছে তা অস্বীকার করা যাবে না।

আমাদের পাশে পশ্চিম বাংলায় ইদানীং সাম্প্রদায়িক অশান্তি চরম বেড়ে গেছে। সেখানে নিয়মিত রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হতে দেখছি। আরও অনেক সমস্যা। গরু রক্ষার নামে নির্বিচার নিরীহ মানুষ হত্যা করা হচ্ছে ভারতে। আমরা এখানে এদেশে তো সংখ্যালঘু মানুষদের শূন্যের কোঠায় নিয়ে এসেছি। ইউরোপে নব্য নাৎসিবাদ মহামারির আকারে ছড়িয়ে পড়বে আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞরা। ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। ভারতে হিন্দু মুসলিম পাশাপাশি বসবাস কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এর শেষ নেই। সামনে আরও ধ্বংস, আরও বিভীষিকা আসন্ন। দ্বিতীয় প্যারার প্রথম লাইন আবার পড়ুন। অনেক অশান্তির মূলে এই... এদেশেও বিচারক রবিন্দ্র পাড়ে, সোহেল রহমানের নৃশংস হত্যা ভুলতে পারি না।

এই অসুস্থতা নতুন নয়। এর শেষ নেই।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

অর্ক বলেছেন: কোনও গ্রন্থই নির্দোষ নয় শ্রদ্ধেয়া! গ্রন্থ হাতেই লড়াই হয়ে আসছে। ভালোও আছে, মন্দও আছে। মানুষের জন্য স্বাস্থ্য নয়, ব্যাধিই সংক্রামক। অনেক ভালো থাকুন আপু। খুব শুভকামনা।

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: তোমাদের মনে ঘৃণার বিষ
হিংসার পচা পুরীষ পোড়া,

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩৭

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:১৩

মোহাম্মদ বাসার বলেছেন: কবিতা ভাল লেগেছে হে ভ্রাত।

রাবেয়া রহিম আপা ধর্মগ্রনহ অধর্ম কতটুকু শিক্ষা দেয় তা নিয়ে আলোচনায় না য্যেই বলা যায় ধর্মগুরুদের ভীতরের জীবন অধর্মে ভরা। আপনি একটু প্লিজ জিজিয়া কর যা নবিজীর আমলে প্রচলিত ছিল কিছুটা সময়ে তা পড়ুন, তাইলেই বুঝবেন।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা মোহাম্মদ বাসার।

৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪০

কূকরা বলেছেন: ধর্মের বই পুড়াইলে পরে
নাস্তিক মুর্তাদ রা
অট্যহাস্য করে
নৈতিকতার নতুন নতুন
সংজ্ঞা ধরে ধরে
জায়েজ করে নিবে তাদের
মনের গোপন খাহেশগুলো

মনুষ্য সমাজের উত্তম সব রীতি নীতি
বদলে দিয়ে রাতারাতি
চালু করে দিবে
সমলিংগে সহবাসের প্রথা
এবং ইনসেস্ট

পরিনামে কয়েক শতক পর
বিলুপ্ত হয়ে যাবে
মানব জাতির ধারা
প্রকৃতির অভিশাপে

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

অর্ক বলেছেন: এটা একটা কবিতা!

৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪৮

কল্লোল পথিক বলেছেন:


বেশ প্রতিবাদী কবিতা।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪৪

অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা কল্লোল পথিক।

৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: ধর্মগ্রন্থের দোষ নাই, দোষ হলো যারা ধর্ম গ্রন্থকে বিকৃত করে নিজের স্বার্থে ধর্মগ্রন্থের উদ্ধৃতি দেয়।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

অর্ক বলেছেন: ওদেরকেই ঘৃণা। ধন্যবাদ ও শুভকামনা প্রামানিক ভাই।

৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:১০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: বিদায় হজ্জের ভাষণে মহানবী (সাঃ) এর ভাষণ -----
" সাবধান! ধর্ম সম্বন্ধে বাড়াবাড়ি করিও না। এই অতিরিক্ততার ফলে তোমাদিগের পূর্ববর্তী বহু জাতি ধ্বংস হইয়া গিয়াছে। (এবনে- মাজা)।

স্মরণ রাখিও, তোমাদিগকে সকলকেই আল্লাহর সন্নিধানে উপস্থিত হইতে হইবে, তাঁহার নিকট এই সকল কথার ‘জওয়াবদিহি’ করিতে হইবে। সাবধান! তোমরা যেন আমার পর ধর্মভ্রষ্ট হইয়া যাইও না, কাফের হইয়া পরস্পরের রক্তপাতে লিপ্ত হইও না। (বোখারী)।

আমাদের পাশে পশ্চিম বাংলায় ইদানীং সাম্প্রদায়িক অশান্তি চরম বেড়ে গেছে। সেখানে নিয়মিত রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হতে দেখছি। আরও অনেক সমস্যা। গরু রক্ষার নামে নির্বিচার নিরীহ মানুষ হত্যা করা হচ্ছে ভারতে। আমরা এখানে এদেশে তো সংখ্যালঘু মানুষদের শূন্যের কোঠায় নিয়ে এসেছি। ইউরোপে নব্য নাৎসিবাদ মহামারির আকারে ছড়িয়ে পড়বে আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞরা। ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। ভারতে হিন্দু মুসলিম পাশাপাশি বসবাস কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আমি বলি --- মানুষ হচ্ছে ধান্দাবাজ স্বার্থপর । নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য তারা ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে আর একদিন তারা ধ্বংস হবেই হবে ।

অনেক ধন্যবাদ উত্তরের জন্য। ভাল থাকবেন ।

৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: ধর্ম মূলত সমস্যা নয়। ধর্মের নামে অধর্ম সমস্যা।ধর্ম বাদ দিয়ে আনবেন একটা মত, কিন্তু সেটা কূমত হবেনা সেটা কে বলবে? আর একমতে ঐক্যমত না হওয়া মানুষের বড় সমস্যা। তাহলে তখন ধর্মের বদলে একাধীক মত হবে। তখন মতে মতে লড়াই সংগ্রাম হবে। আমার মনে হয় সমস্যা তখন আরো বাড়বে। ঝামেলা বাধানো যাদের স্বভাব ঝামেলা তারা বাধাবেই। মানুষ যদি মানুষ হয় তবে কোন কিছুতেই সমস্যা নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.