নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কুকুরের অধিকার রক্ষার ব্যাপারে তুমি আন্তরিক নও। যা আমাকে কষ্ট দেয়। এখানে কুকুরের সংখ্যা অনেক। সবখানেই পাবে। বিভিন্ন রঙ আকৃতির কুকুর। বিশেষ করে রাত গভীর হলে সড়কগুলো ওদের হয়ে যায়। তখন হাঁটলে নিজেকে বড্ড অনাহুত মনে হয়। মনে হয় কুকুরদের শহরে বেমক্কা মানুষ এসে পড়েছি। তবে ওরা অত্যন্ত নিরীহ। কখনও শুনিনি, কারও কোনওরকম ক্ষতি করেছে। আমাকে খুব ভালো জানে। মাঝরাতে অপরিচিত কাওকে দেখলে, দুয়েকজন চেঁচামিচি করে বৈকি। কিন্তু আমাকে মোটেও গ্রাহ্য করে না। বেশ একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। সড়কে চলতে অনেককেই কুকুরদের নিয়ে নানান তির্যক মন্তব্য করতে দেখি। যা সত্যি কষ্টদায়ক। এই যেমন দুদিন আগেই চা’র দোকানে জনৈক অসভ্য লোক বলছিলো, সিটি কর্পোরেশন থেকে কুকুর হত্যা নিষিদ্ধ করা কোনওরকমেই ঠিক হয়নি। এর জন্যেই সবখানে পায়ে পায়ে কুকুর। ভাবতে পারো, লোকটা কুকুরদের নিজ হাতে হত্যা করতে চায়? সে যে সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ ছিলো!
২| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৩৫
সোবুজ বলেছেন: কালো কুকুর সম্পর্কে কি বলবেন।
০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৪৩
অর্ক বলেছেন: সাদা হাতি সম্পর্কে যা বলবো।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৫৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: "আমাদের দেশে জলাতঙ্ক রোগে বছরে প্রায় ২০ হাজার মানুষ মারা যায়। জলাতঙ্কের ক্ষেত্রে মৃত্যুহার প্রায় শতভাগ। অর্থাৎ রোগলক্ষণ একবার প্রকাশ পেলে রোগীকে বাঁচানো প্রায় অসম্ভব। জলাতঙ্ক সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাই জেনে রাখা জরুরি।" সুত্রঃ জাগো নিউজ
যারা রাস্তার কুকুর রাখার পক্ষে, তাদের মাথায় মুগুর মারা উচিৎ।
০৩ রা মার্চ, ২০২২ রাত ৮:২৪
অর্ক বলেছেন: দেখেন, আপনার মুগুর মেরে আমার প্রাণনাশের হুমকি দেয়া ভয়ানক সেই মন্তব্য। হা হা হা।
০৩ রা মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৩৩
অর্ক বলেছেন: লেখাটি পড়লাম। নিশ্চিতরূপে বেশ ক'বছর আগের লেখা, অন্য কোনও সূত্র থেকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বা কপিপেস্ট করে প্রকাশিত হয়েছে রিপোর্টটি। পনেরো বিশ বছর আগে এরকম পরিস্থিতি থেকে থাকবে। কিন্তু এখন ভ্যাক্সিনের সহজলভ্যতা জনগণের সচেতনতা জলাতঙ্ক রোগ প্রায় শূন্যের কোঠায় নিয়ে এসেছে।
ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।
৪| ০২ রা মার্চ, ২০২২ রাত ১:৪১
গরল বলেছেন: কুকুর, বিড়াল ও সমাজের অংশ, তারা সামাজিক প্রাণী, বন্য প্রাণী না। বাংলাদেশের মানুষ মনে করে সমাজ হবে কুকুর বিড়াল বিহীন। তবে সংখ্যা নি্যন্ত্রণ জরুরী, বিশেষ করে বন্ধাত্বকরণ।
০৩ রা মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৪৬
অর্ক বলেছেন: ঠিক বলেছেন। কুকুর বিড়াল সামাজিক প্রাণী। এরা মানুষের সঙ্গে সহাবস্থান করতে পারে। মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয়।
আপনি লিখেছেন “বাংলাদেশের মানুষ মনে করে সমাজ হবে কুকুর বিড়াল বিহীন।"
না এরকম মনে করে না। মুষ্টিমেয় কয়েকজন বোকা ও অমানুষই শুধু মনে করে। সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। দরকারও। নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে রক্তপাতহীনভাবে হত্যাও করা যেতে পারে। চেতনানাশক ইনজেকশন দিয়ে অজ্ঞান অবস্থায়, ব্যথামুক্তভাবে। সেটা নেহাতই প্রয়োজনে ও সরকারিভাবে। সেজন্য আমরা লাঠি নিয়ে রাস্তায় নামতে পারি না। উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছে এর ব্যবস্থা আছেও। কুকুরের বন্ধ্যা করণের প্রকৃয়াটি ঠিকভাবে কার্যকর করা হলে এ সমস্যা হবার কথা নয়। যা কার্যকর হয় না অনেকক্ষেত্রে। তখন সমস্যা দেখা দেয় কোথাও কোথাও। সে জন্য কুকুর নয় মানুষ দায়ী। কিছু কিছু মানুষ জানোয়ারের থেকেও বেশি জানোয়ার। এই ব্লগেও বহু পাবেন।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:১৯
অর্ক বলেছেন: (রিপোস্ট)
যুদ্ধের আগুনে পুড়ছে ইউক্রেন। মৃত্যু ধ্বংস কান্না আর্তনাদে জোরবার ইউক্রেন। পৃথিবীর অন্যতম সভ্য সুশীল সংস্কৃতিমনা শিক্ষিত মানুষের দেশ। এভাবে সারা পৃথিবীই আজ মহা সঙ্কটে। যুদ্ধ আরও বিস্তার লাভ করতে পারে। তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ হতে পারে। পারমানবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। এতে করে ধ্বংস হতে পারে পৃথিবীও, নিশ্চিহ্ন হতে পারে প্রাণীকুল। আর এর সবই মানুষের সৃষ্টি, অনাসৃষ্টি। আমরাই এর জন্য দায়ী। এরকম পরিস্থিতিতে লেখাটি বড্ড প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠলো। তাই আবার প্রকাশের ইচ্ছে হলো। শুভকামনা সবার জন্য। শান্তিময় পৃথিবীর প্রত্যাশায়।