নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন শিশুটি ভূমিষ্ঠ হলে ওর নানী আমাকে
ওদের বাড়ি নিয়ে গিয়েছিলো আযান দেবার জন্য।
পুত্র সন্তান জন্মালে আযান দেয়ার রীতি চলে
আসছে এখানে। আমি আযান দিয়েছিলাম।
আজ প্রায় দেড় যুগ পর খবর পেলাম, সেদিনের
সেই সদ্যোজাত শিশুটি ক্রিকেট খেলতে গিয়ে
গা’য়ে কোথাও বল লেগে মারাত্মক আহত হয়।
পরবর্তীতে দীর্ঘদিন রোগে ভুগে মারা যায়। খবরটা
শুনে হঠাৎ মনে হলো, সেদিন যদি আমার জায়গায়
অন্য কেউ আযান দিতো, তাহলে এই মৃত্যু নাও
হতে পারতো! আশৈশবই আমি ঘোর অবিশ্বাসী
নেহাত পাঠ্যসূচিতে ছিলো বলে আযান মুখস্থ
করেছিলাম।
১২ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫৮
অর্ক বলেছেন: আপনার সাথে কোথায় পরিচয় হয়েছিল?
১২ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:১০
অর্ক বলেছেন: আপনার সাথে আমার কোথায় পরিচয় হয়েছিল?
১২ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:১৮
অর্ক বলেছেন: তৃতীয়বার...
আপনার সাথে আমার কোথায় পরিচয় হয়েছিল?
২| ১২ ই মার্চ, ২০২২ রাত ২:০৪
গরল বলেছেন: শুধু পুত্র সন্তান হলেই আযান দিতে হয়, কন্যা সন্তান হলে দিতে হয় না, এর কি কোন ধর্মীয় কারণ আছে নাকি এটা আমাদের সমাজের নিয়ম মাত্র?
১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৫
অর্ক বলেছেন: ধর্মীয় কারণ আছে কিনা এটা আমার জানা নেই। ছেলে হলেই শুধু দেয়। এটা চলে আসছে। নির্ঘাত এখন কমে গেছে।
ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:১২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আযান,মাজান এগুলো জীবনে কোনো প্রভাব ফেলেনা! এটা ধর্মীয় রীতি হিসেবে মানুষ পালন করে। তবে অনেক হাসপাতালে সিজারিয়ান বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সেটা সম্ভব হয়না।
১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৫৫
অর্ক বলেছেন: ঘটনা বহু আগের। এখন নিঃসন্দেহে কমে গেছে। রাজধানী বা শহরাঞ্চলে তেমন না হলেও, গ্রামাঞ্চলে হয়তো হয় এখনও।
ধন্যবাদ।
৪| ১২ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:২৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: আরেকবার আযান দিয়ে ধর্মের মৃত্যু টেনে আনা যায়
১২ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১২
অর্ক বলেছেন: ঠিক বুঝলাম না।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৯
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: অসাধারণ অর্কদা । কি দারুন লেখা । অপরূপ কথামালা ।
আজান দেয়া নিয়ে কি পোস্টটাই না দিলেন ,
একদম অন পয়েন্ট ,এত ব্যস্ততার মাঝেও এত সুন্দর করে কিভাবে যে লেখেন স্যার ,
আপনাকে দেখলে বিস্ময় জাগে স্যার ,
একজন মানুষ এত মেধা কিভাবে ধারণ করে ,
আপনি সবকিছুতেই এত সেরা স্যার ,
কিভাবে পারেন দাদা ???