নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিনক্ষণ মনে নেই। শিল্পকলা একাডেমির চিলেকোঠায় এক শুক্রবার সকালবেলা। ঠাঠা রৌদ্রের দিন। পাশের নাট্যশালায় একবার গায়িকা ফাতেমা তুজ জোহরাকে দেখেছিলাম। দারুণ সেজেছিলো। ইচ্ছে ছিলো মাকে বলবো। বলবো যে, তোমার কাছাকাছি বয়সের। অথচ দেখো প্রসাধনের ব্যবহার রঙিন শাড়িতে ঢেড় তরুণ দেখাচ্ছিলো। বহু আগে পড়া আইজাক বাশেভিস সিঙ্গারের গল্প মনে পড়েছিলো। অচিন সমুদ্রতীর। নীল রাত। জোৎস্না স্নানে উদ্দাম নরনারী। কেউ জানে না কাওকে। নাহ, বাকিটা উহ্যই থাক। হে হে হে। (কিন্তু বলা হয়নি কখনও।) আরে কোথায় এসেছি সেই শুক্রবার নিয়ে লিখতে লিখতে! ছিলাম শিল্পকলা একাডেমির চিলেকোঠায়। ছিলাম তোমাতে। অতো পুঙ্খানুপুঙ্খ মনে নেই। তোমার নাকে কি নথ ছিলো? ইশ সেভাবে দেখাও হয়নি! হঠাৎ হাজারো ঘুড়ি উড়তে লাগলো আকাশে। নানান রঙ আকৃতির। বাহারি নকশা। একটা ঘুড়ি চিলের মতো বিরাট ডানাওয়ালা। একটা অবিকল রুই মাছের মতো, লম্বা লেজযুক্ত। আরেকটা হাসির ইমোজি আঁকা, হলুদ। এরকম অজস্র। আমার কাঁধে কোমল শ্বাস রেখে প্রশ্ন করেছিলে, ‘খুব গরম পড়েছে তাই না?’ বলেছিলাম, ‘উহু কথা নয়। দেখো ঘুড়িতে ঘুড়িতে সয়লাব আকাশ। আজ নিশ্চয়ই সাকরাইন উৎসব শহরে। আজ সাকরাইন উৎসব!’
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৩
অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:০৮
সোবুজ বলেছেন: বাংলাদেশে এই ঘুড়িগুলো পাওয়া যায়।আমরা ঘুড়ি উড়াতাম পাতলা কাগজের নিজে বানিয়ে।আমি অবশ্য অনেক বড় ঘুড়ি বানাতে পারতাম যেটা প্লেনের মতো শব্দ করে উড়তো।পাটের দড়ি দিয়ে উড়াতাম।করোনার জন্য দুই বছর ঘুড়ি উড়ানো বন্ধ।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৮
অর্ক বলেছেন: আমরাও নিজেই বানাতাম পলিব্যাগ কাগজের ঘুড়ি। কিনতে পাওয়া যেতো ফিনফিনে রঙিন কাগজের ঘুড়ি। এক টাকা। ভালো উড়তো ওগুলো। করোনায় ঘুড়ি ওড়ানো বন্ধ হয়নি এখানে। শিশুকিশোররা নাটাই ঘুড়ি নিয়ে বেরিয়েছিলো।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৪১
ইসিয়াক বলেছেন: চমৎকার কথামালা।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৪
অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১৩
কোনেরোসা বলেছেন: কল্পনার রেলগাড়ি
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৪
অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৪:৫৮
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: অর্ক ভাই,
খুব ভালো লেখা। ভালো থাকবেন।