নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আরমান অরণ্য লিংকন

আরমান অরণ্য লিংকন

আমি স্বপ্নে বিশ্বাসী নই...আমি বিশ্বাস করি লক্ষে, বিশ্বাস করি দৃঢ়তায়।প্রতিবাদ আমায় আকৃষ্ট করে, মনোরঞ্জন নয়।আমার ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/arman.aronno.lingkon

আরমান অরণ্য লিংকন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিয়ের বয়স কমানো প্রসঙ্গঃ ছোট্ট একটি কথা না বললেই নয়।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

বাল্যবিবাহ বন্ধ করবেন, নারীশিক্ষার বিস্তার করবেন, আবার মেয়েদের ১৬ বছরেই বিয়ে করিয়ে দেবেন...



বাহ, কি সুদূরপ্রসারী-সৃজনশীল চিন্তা-ভাবনা !!!!

সংসদ ভবনের কাছে গাঁজা বিক্রি হয় শুনেছিলাম একবার, এখন প্রমান পেলাম যে ঘটনা সত্য.....

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫১

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: আপনার মতের সাথে আমার মিলছে না... আমরা প্রকৃতির নিয়মের বাইরে যেতে পারি না... আমি সরকারের সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই.

আমি গতকাল সেটা নিয়ে একটা পোস্ত দিয়েছিলাম. আমার যুক্তিগুলো পড়ে কি একবার মন্তব্য করবেন?
বাল্যবিয়ে বনাম আমাদের মধ্যবিত্ত সমাজে বিলম্ব বিয়ে

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৬

আরমান অরণ্য লিংকন বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়লাম।

প্রথমত, বিয়ের পর পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পেরেছে কতভাগ নারী সেটা লিখলে খুশি হব।
দ্বিতীয়ত, ফারটিলিটি নিয়া আপনার পোস্ট পরে আমি আপনার পয়েন্ট বুঝলাম না। আপনি কি বলতে চাচ্ছেন ফারটিলিটির জন্য নুন্যতম বয়স আঠারোতে বিয়ে কি যথেষ্ট নয়? ১৬ তে বিয়ে করায় ফারটিলিটির বিকাশ ঘটাতে হবে?
তৃতীয়ত, সদ্য স্কুল পাশ বালককে বিয়ে করিয়ে বাবা বানিয়ে দেয়ায় ছেলেটার অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ কতটুকু উজ্জ্বল তা নিয়েও লিখবার অনুরোধ রইল।
চতুর্থত, এটা অন্ধকারাচ্ছন্ন আফ্রিকা নয়, এটা পৃথিবীর সবচেয়ে গতিশীল উন্নয়নশীল দেশ- বাংলাদেশ।

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৫

লুজার ম্যান বলেছেন: র্তমানে বাংলাদেশে ১৮ বছরের আগেই ৬৪% মেয়ের বিয়ে হয়! আর বাঙালি মেয়েরা আগেই পরিপক্ক হয়! ১৬ তেঁ যদি কেও বিয়ে করতে চায় আপনের সমস্যা কি? জোর করে বিয়ে না দিলেই হয়!

আমাদের উচিত জোর করে বিয়ে দেওয়া বন্ধ করা

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৮

আরমান অরণ্য লিংকন বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়লাম।

প্রথমত, বিয়ের পর পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পেরেছে কতভাগ নারী সেটা লিখলে খুশি হব।
দ্বিতীয়ত, ফারটিলিটি নিয়া আপনার পোস্ট পরে আমি আপনার পয়েন্ট বুঝলাম না। আপনি কি বলতে চাচ্ছেন ফারটিলিটির জন্য নুন্যতম বয়স আঠারোতে বিয়ে কি যথেষ্ট নয়? ১৬ তে বিয়ে করায় ফারটিলিটির বিকাশ ঘটাতে হবে?
তৃতীয়ত, সদ্য স্কুল পাশ বালককে বিয়ে করিয়ে বাবা বানিয়ে দেয়ায় ছেলেটার অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ কতটুকু উজ্জ্বল তা নিয়েও লিখবার অনুরোধ রইল।
চতুর্থত, এটা অন্ধকারাচ্ছন্ন আফ্রিকা নয়, এটা পৃথিবীর সবচেয়ে গতিশীল উন্নয়নশীল দেশ- বাংলাদেশ।

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

লুজার ম্যান বলেছেন: কোন মেয়ে যদি ইচ্ছে করে ১৬ বছর বয়সে বিয়ে করতে চায় আপনের সমস্যা কই?

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪২

আমায় ডেকো না বলেছেন: আমার বিয়ে আমি করবো, যখন খুশী তখন করবো। এটা রাষ্ট্রের নির্ধারন করে দেওয়ার বিষয় নয়। যে রাষ্ট্র পেটপুরে খাবারের নিশ্চয়তা দিতে পারে না, লজ্জা স্হান ঢাকার কাপড় দেয় না, অসুস্হ মায়ের চিকিৎসার বন্দোবস্ত করে না, গরীব পিতার কন্যা দায় মেটানোর বন্দোবস্ত করে না, মাথা গোঁজার ঠাঁই দেয় না , লেখা পড়া করলে চাকুরীর নিশ্চয়তা দেয় না, তাদের কোন অধিকার নাই আমার ব্যাক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলার।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১০

ভিটামিন সি বলেছেন: আমি বিয়ে করেছিলাম ১৫ বছরের মেয়েকে ২০১০ সালে যখন সে মাত্র ক্লাশ টেনে উঠেছে। এই বছর সে এইচএসসি তে জিপিএ ৪.৫০ পেয়েছে। আমাদের তো কোন সমস্যা হয়নি। পড়ালেখা চলছে, আমার সংসার চলছে। বিয়ের জন্য নূন্যতম বয়স বলে কোন কিছুতে আমি বিশ্বাসী নই। কোন মেয়ের মানসিক পরিপক্কতা আর শারিরিক দৃঢ়তা আসলেই বিয়ে দেয়া উচিত। তাতে সামাজিক অবক্ষয় কিছুটা কম হবে। আর ছেলের ইনকামের কথা বললে আমি বুঝি যে আমরা উন্নত/পশ্চিমা বিশ্বের মতো ১৮ বছর হতেই বাবা-মাকে ছেড়ে আলাদা জীবন-যাপন শুরু করি না। আমরা জয়েন্ট ফ্যামিলিতেই থাকি। জয়েন্ট ফ্যামিলির প্রতিটি সদস্যর প্রতি যেমন অন্যর দায়িত্ব বা কর্তব্য আছে। তেমনি এই বিষয়টাকে ও অবশ্য পালনীয় কর্তব্য হিসেবে দেখতে হবে। আমরা তো আমাদের ছেলে বা মেয়েকে কম ভালোবাসি না। তাহলে বিয়ের আগে যদি তার পড়ালেখার সুযোগ থাকে, খরচ যোগাই তাহলে বিয়ের পরে কেন যুগাবো না। আমাদের মানসিকতার ঠিক এইখানটাতেই একটা কালাজ্বরের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে। যদিও এটা মেনে নিতে একটু সময় লাগবে।

৬| ১৯ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭

টি এম মাজাহর বলেছেন: গাজা একটি ক্ষতিকর বস্তু, তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। ইউনিসেফের প্রেসকিপশনে জোর করে বিয়ের বয়স বাড়িয়ে বৈধ বিয়ের রাস্তা বন্ধ করার ক্ষেত্রে বেশী উৎসাহী, কিন্তু স্কুল লেভেলে যৌনশিক্ষা এবং কনডম বিক্রির মহাপরিকল্পনায় এবং শিক্ষিত তরুণদের বিয়ের অলিখিত বয়স ৩০ এ পরিণত করে সমাজ কিভাবে উপকৃত হচ্ছে তা কিন্তু পেপার/পত্রিকা পড়লেই বোঝা যাচ্ছে। সারা দেশের মানুষের মতামত গ্রহন করেই সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। কোন সিদ্ধান্তই চাপিয়ে দেয়া উচিত না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.