নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কারো কেউ নই তো আমি , কেউ আমার নয় , কোন নাম নেইকো আমার শোন মহাশয়।।

বাবুরাম সাপুড়ে১

নিভন্ত এই চুল্লিতে মা একটু আগুন দে আরেকটুকাল বেঁচেই থাকি বাঁচার আনন্দে

বাবুরাম সাপুড়ে১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধের সম্ভাবনা কতটা ???

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

ভারত এবং পাকিস্তান -দু -দেশের হাওয়া গরম। দুটো দেশের মিডিয়া যুদ্ধের দামামা বাজাচ্ছে। যুদ্ধ লাগবে কি লাগবে না -পারমাণবিক বোমা ফাটবে কি ফাটবে না এই নিয়ে দুদেশের প্রচুর পাবলিক সোশ্যাল মিডিয়াতে তিড়িং তিড়িং করে লাফাচ্ছে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গত ৭০-৭৫ বছরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মধ্যে অনেকবার যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে ,ছোটোখাটো যুদ্ধও হয়েছে কিন্তু কোথাও দুটো সার্বভৌম দেশের মধ্যে অল-আউট বা মরা -বাঁচার যুদ্ধ হয়নি। কোল্ড -ওয়ার চলাকালীন আমেরিকা এবং সোভিয়েত-রাশিয়া অনেকবারই প্রায় যুদ্ধ বাঁধিয়ে ফেলেছিলো কিন্তু দুটো দেশকেই যা পিছনে টেনে রেখে ছিল সেটা হোল নিউক্লিয়ার বম্ব ।
একদিক থেকে এই নিউক্লিয়ার বোম্ব এর আবিস্কার সাধারন মানুষের কাছে এক আশীর্বাদ স্বরূপ ,পৃথিবীকে অনেক যুদ্ধের হাত থেকে বাঁচিয়েছে। প্রথমে এই বম্ব আমেরিকা ,সোভিয়েত রাশিয়া এবং আরো দু -চারটে দেশের হাতে থাকলেও গত ২০-২৫ বছরে অন্তত ১৫-২৫ টি দেশের হাতে এই অস্ত্র মজুদ। কোন দেশ নিজেরা বানিয়েছে আবার কোন দেশ অন্যের থেকে টেকনোলজি চুরি করে বানিয়েছে।
ভারত পাকিস্তান দু-দেশের কাছেই এই নিউক্লিয়ার বম্ব মজুদ ,দরকারের চেয়ে বেশী পরিমানেই মজুদ , তাই অল-আউট যুদ্ধের সম্ভাবনা শুন্য অর্থাৎ কামারের এক ঘায়ের সম্ভাবনাই নেই।

কিন্তু স্যাঁকরার ঠুকঠাক ?
হাঁ এটা চলছে এবং চলতেই থাকবে। পাকিস্তান ভারতের মধ্যে ঠুসঠাস আক্রমন করতে থাকবে যেমন মুম্বাই হামলা , গুরুদাসপুর ,পাঠানকোট এবং সর্বশেষ উড়ি আক্রমণ , তাতে অনেক সাধারণ মানুষ এবং অল্প কিছু সেনা মরবে ,সাথে থাকবে ভারতীয় কাশ্মীরে টেররিস্ট পাঠানো এবং তার স্বাধীনতা দাবী নিয়ে চ্যা ভ্যা করা । পাকিস্তানী কাশ্মীরে কাশ্মীরিরা এখন প্রায় নিশ্চিহ্ন ,এখন সেখানে রাজত্ব করে উর্দুভাষী পাঞ্জাবী পাকিস্তানিরা।
ভারতে টেররিস্ট আক্রমণ হলে ভারতীয় সেনা পাকিস্তান বর্ডারে গিয়ে মর্টার ফায়ার করে ,বর্ডারের ২০-২৫ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে বসবাসকারী সাধারণ পাকিস্তানি প্রচুর মরে এবং অল্প কিছু পাকিস্তানি সেনা মরে। ছয় মাস গোলাগুলি চলার পর দু দেশের পাঞ্জাবী সেনা কমান্ডাররা --হ্যাঁ ভারত -পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মূল অংশ মানে ফাইটিং ফোর্স দু দেশের পাঞ্জাব প্রভিন্স থেকেই আসে --cease fire অর্থাৎ গোলাগুলি চালানো বন্ধ করে ,কারণ ছয় মাস পর পর এই ভারত পাকিস্তান সেনা জওয়ানরা তাদের নিজ নিজ "গাঁও" যায় ---সেখানে তাদের বিবি এবং বাল-বাচ্ছা আছে।

গোলাগুলি শুরু করার সময় তাদের ভাষা অনেকটা এই রকম --"তেরি মা কি তো এইসি–তেইসি ” ! ছয় মাস পরে - "চলো ইয়ার ,জারা বৈঠ কে গাল করে , থোড়া দারু-সারু হো জায়ে!” দু -দেশের আর্মি কমান্ডারদের মধ্যে হটলাইনে যোগাযোগ সবসময় চালু থাকে।
পাঞ্জাবীতে গাল করা মানে বাত-চিত চালু করা। আমার বর্তমান সহকর্মীদের মধ্যে একজন পাঞ্জাবী রিটায়ার্ড আর্মি ব্রিগেডিয়ার ,তার কাছ থেকে এই সব কাহিনী শোনা।
পাকিস্তানীরা জানে টেরোরিস্ট পাঠিযে ভারতের সেরকম কিছু ক্ষতি হবে না ,গত ১৫-২০ বছরে পাকিস্তানের পাঠানো টেরোরিস্ট রা মোটামুটি ৫০০ জন ভারতীয়র প্রাণ নিয়েছে , বর্ডারে ভারতীয় সেনার পাল্টা গুলিতে প্রায় ১০০০ জন সাধারণ পাকিস্তানী মারা গেছে কিন্তু পাকিস্তানে প্রতিবছর প্রায় ১০,০০০-১৫,০০০ জন মারা যায় তাদের আভ্যন্তরীণ টেরোরিজম এর জন্য। মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের সংখ্যালঘুরা সেখানে প্রায় নিশ্চিহ্ন , এখন কট্টর সুন্নিরা শিয়া , আহমেদিয়া এবং অন্য সেক্ট এর মুসলমানদের হত্যা করছে গর্দান কেটে অথবা তাদের মসজিদে সুসাইড বম্বিং করে। পাকিস্তান বোধ হয় একমাত্র দেশ যেখানে আইন করে আহমেদিয়াদের অ -মুসলিম ঘোষণা করা হয়েছে।
কিন্তু যদি সত্যিই ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু হয় ,অন্তত ১৯৭১ লেভেলের , তাহলে আমেরিকা ,রাশিয়া ,চীন এবং মধ্যপ্রাচের মুসলিম দেশগুলোর ভুমিকা কি হবে ??

কনভেনশনাল যুদ্ধ হলে (মানে নিউক্লিয়ার বম্ব ছাড়া যুদ্ধ ) আমেরিকা মজা দেখবে , উঁহু -আহা করবে। কিছুটা হলেও ভারতের হয়ে কথা বলবে কিন্তু যুদ্ধটাকে আউট অফ কন্ট্রোল যেতে দেবে না। আমেরিকান সমস্ত বড় বড় কোম্পানী গুলো যেমন মাইক্রোসফট ,আপেল, গুগল, সিসকো ইত্যাদিদের ভারতে বিলিয়নস অফ ডলার ইনভেস্টমেন্ট আছে ,এই কোম্পানি গুলোর ২০-৩০ শতাংশ এমপ্লয়ী ভারতীয় ,সুতরাং আমেরিকা চাইবে না যুদ্ধ একটা নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করে যাক। তাতে আমেরিকান ইকোনমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ।
রাশিয়া চুপচাপ থাকবে , এখনকার রাশিয়ার সেই আগের সোভিয়েত-রাশিয়ার মতো বোলচাল নেই।
ইসরায়েল খোলাখুলি ভারতকে টেকনোলজি এবং অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করবে।

মধ্যপ্রাচের মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে প্রধান হলো সৌদি -আরব এবং ইরান। এরা চুপচাপ থাকবে। তেলের দাম পড়ে যাওয়াতে সৌদি আরবের আগের রমরমা আর নেই ,কয়েকদিন আগে সৌদি আরব নরেন্দ্র মোদীকে তাদের দেশের সর্বোচ্চ জাতীয় সম্মান দিয়েছে যাতে ভারত ইরান থেকে তেল কেনা কমিয়ে সৌদি আরব থেকে বেশী কেনে।
ইরান-পাকিস্তানের সম্পর্ক এমনিই ভালো নয় ,শিয়া -সুন্নি ঝগড়া আছে ,বর্ডার নিয়ে সমস্যা আছে। বর্তমানে ভারতের সাথে ইরানের সম্পর্ক খুব ভালো কারণ ইরানের ওপর কয়েক বছর ধরে চলা আমেরিকান অর্থনৈতিক sanction চলাকালীন ,ভারতই একমাত্র দেশ যে ইরানের তেল কেনা অব্যাহত রেখেছিলো।
মধ্যপ্রাচের বাকি মুসলিম দেশগুলোর সে রকম তাকত নেই। সুতরাং হাতে রইলো চীন।

চীন কি করবে ?

চীন চুপ-চাপ বসে থাকবে , কিছুটা হলেও মজা অনুভব করবে।সাউথ -চায়না sea বিবাদ নিয়ে চীন এখন প্রায় ৮-১০ দেশের সাথে ঝগড়ায় লিপ্ত। আমেরিকান রণতরী সেখানে ঘাঁটি গেঁড়ে বসে আছে। জাপান ,দক্ষিন-কোরিয়া ,ফিলিপাইন ,ভিয়েতনাম সবাই এই নিয়ে চীনের সাথে ঝগড়ায় লিপ্ত। চীনের হ্যান্ডস ফুল।
১৯৯৯ সালে পাকিস্তান সেনা যখন চুপিসাড়ে কাশ্মীরে কার্গিল আক্রমণের পরিকল্পনা চালাচ্ছে তখন তাদের আর্মি জেনারেল পারভেজ মুশারফ চীন সফরে গিয়েছিলেন চাইনিজদের হাবভাব আঁচ করতে। চীন সফরকালে জেঃ মুশারফ অবস্থান করছিলেন বেইজিংয়ের একটি পাঁচতারা হোটেলে। সেখান থেকে তিনি ফোন করেন পাকিস্তানে তাঁর অধঃস্তন জেঃ আজিজ কে কার্গিল আক্রমন সংক্রান্ত কিছু গোপন নির্দেশ দেওয়ার জন্য। চাইনিজ ইন্টেলিজেন্স অফিসাররা সেই গোপন কথাবার্তা ট্যাপ করে এবং আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন কে জানিয়ে দেয়। প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন এই ষড়যন্ত্রের কথা ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীকে জানান।ভারত কার্গিল নিয়ে পাকিস্তানের পুরো গেম প্ল্যান বুঝতে পারে।
চাইনিজরা অত্যন্ত বুদ্ধিমান ,এককথায় shrewd , তারা কারুর বন্ধু নয় ,তাদের সাথে অন্যদেশের সম্পর্ক transactional ,আন্তর্জার্তিক সম্পর্ক এরকম হওয়াই উচিৎ । দেশের কোনো বন্ধু নেই ,বন্ধুত্ব-টন্ধুত্ব এসব মানুষে মানুষে হয়।
আরেকটা তথ্য : পাকিস্তানের সাথে চীনের বাৎসরিক বাণিজ্যের পরিমান ১০-১৫ বিলিয়ন ডলার ,অন্যদিকে ভারতের সাথে চীনের বাৎসরিক বানিজ্য ৭৫-৮৫ বিলিয়ন ডলার। দু-দেশ ই চাইছে আগামী দশ বছরে এটাকে ৫০০ বিলিয়ন ডলারএ নিয়ে যেতে। একজন বোকাও নিজের ভালো বোঝে ,চাইনিজরা তো বুদ্ধিমান জাত।

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনা :
যদি কনভেনশনাল যুদ্ধের ফলে পাকিস্তানের পুরোপুরি হেরে যাওয়ার সম্ভবনা আসে এবং ১৯৭১ এর মতো পাকিস্তানের টুকরো হবার পরিস্থিতি তৈরী হয় তাহলে পাকিস্তান নিউক্লিয়ার বম্ব ব্যবহার করবে। ভারতের ব্যাপক ক্ষতি হবে ,দু-চারটে শহর ধংস হবে , কয়েক কোটি লোক মারা যাবে কিন্তু উল্টোদিকে পাকিস্তান সম্পূর্ণ ভাবে ধংস হয়ে যাবে। পারমাণবিক যুদ্ধ শুরু হলে এটা আর ভারত -পাকিস্তানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না আমেরিকা ,রাশিয়া ,চীন সবাই যুক্ত হয়ে যাবে , ইংরাজিতে যাকে বলে --will get sucked into this ---শুরু হবে তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ। ভারত এবং পাকিস্তানের প্রতিবেশী দেশগুলো পারমানবিক যুদ্ধে নিরপেক্ষ থাকলেও পরমাণু তেজস্ক্রিতার প্রভাবে ভীষণ ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
ভারত ,পাকিস্তান তো বরবাদ হবেই সেই সাথে বিশ্বের ইকোনোমিও পঙ্গু হয়ে শুয়ে যাবে।

কিন্তু ঘটনা হচ্ছে ভারত পাকিস্তানের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভবনা ম্যানেজমেন্টের পরিভাষায় একটা "ইভেন্ট রিস্ক " যার প্রবাবিলিটি অলমোস্ট জিরো।

এখন কাশ্মীর নিয়ে কিছু কথা। কাশ্মীর কোথাও যাবে না ,ভারতেই থাকবে। কয়েক হাজার ইসলামিক radicalyzed কাশ্মীরি যুবক জিহাদী জোশে পাথর গ্রেনেড ছুঁড়বে এবং গুলি খাবে। তাদের বেহেস্ত যাওয়া ত্বরান্বিত হবে। গত ৭০ বছরে কাশ্মীর নিয়ে কিছু হয়নি ,আগামী ৭০০ বছরেও কিছু হবে না। বর্তমান যুগ nation -state এর জমানা , কোন দেশ তার ভূখণ্ড ছেড়ে দেবে না। এই একই কারণে বালুচিস্তান কখনো পাকিস্তান থেকে অথবা তিব্বত চীন থেকে আজাদী পাবে না।

এই সব আজাদীর দাবীর ব্যাপারে UN, আমেরিকা ,রাশিয়া এবং ইউরোপিয়ান দেশগুলো সেই অর্থে যাকে বলে do not care a damn . পাকিস্তান কাশ্মীরে খোচাখুচি চালিয়ে যাবে যেমন গত ৭০ সাল করছে , ভারত বালুচিস্তানে খোচাখুচি শুরু করে দিয়েছে সুতরাং এব্যাপারটা "ন যযৌ..... .ন তৎসৌ ".
যারা কাশ্মীরএর অতীত এবং বর্তমান সম্পর্কে জানতে চান তাঁরা আমার এই লেখাটি পড়তে পারেন :কাশ্মীর -অতীত , বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোটামুটি ভালোই ভেবেছেন

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: আপনার মতো আর ভাবতে পারি কই ! কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: সম-সাময়িক বিষয় নিয়ে মোটা-মুটি দারুন ভাবনা। ব্যাপারটা হলো বাংলায় একটা প্রবাদ আছে- 'যত গর্জে তত বর্ষে না!' আপাতত পাক-ভারত ব্যাপার অনেকটাই সেই পরিস্থিতিতে গিয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে হচ্ছে! কিন্তু কথা হলো যদি সত্যিই বর্ষে, তাহলে সেই বর্ষণটা কতটুকু হতে পারে?

তবে এক সময়ের যে নিউক্লিয়ার বোম্বকে ধ্বংসের নকিব হিসাবে ধরা হলেও আসলেই বর্তমান পরিস্থিতিতে সেটাই শান্তির দেবদূত হিসাবে দেখা যাচ্ছে! আমারও মনে হয়, যতই আমরা বলি না কেন যে পাক-ভারত যুদ্ধ বাঁধলে এ ওকে হেল্প করবে, ও ওকে হেল্প করবে; আসলে একমাত্র পারমানবিক বোম্ব ব্যবহার ছাড়া কেউ সহজে নড়েচড়ে বসবে না!

তবে এক্ষেত্রে ইসরায়েলকে আসলেই বিশ্বাস করা যায় না। যদিও পাকিস্থান ভাবছে চীন তাদের পাশে আছে, কিন্তু আদোতে চীন কি তাদের কোন সাহায্য করবে? ইসরায়েল হল ঘুচঘুচে শয়তান! ওরা হাকেডাকে কিছু না বললেও দেখা যাবে যুদ্ধ বাঁধলে চীন যতটা পপাকিস্তানকে সাহায্য করছে, তার থেকে বেশি ইসরায়েল ভারতকে সাহায্য করছে!

তাছাড়া চীনেরা রাজনীতিতে একটু বেশিই পাকা! উপ্রে দিয়া আছি কইয়া নিচ দিয়া সইরা পড়তেও টাইম লাগবো না।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: লিখেছেন ভালো। কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

সেতু আমিন বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ভাল কমেন্ট করেছেন।

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩২

সজিব্90 বলেছেন: শুধু Secular sense দিয়ে এগুলোর ব্যাখ্যা করা যাবে না , এ ব্যাপারে রাসূল( সঃ) এর অনেক গুলো হাদিস আছে, Islamic eschatology.

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: যা লিখেছেন তা মাথার উপর দিয়ে ভেসে ভেসে গেল। এই গুলান খায় না মাথায় মাখে?

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩১

মুশশাররাফ হোসেন সৈকত বলেছেন: @সজিব90: ইসলামিক প্রপাগান্ডার অংশ
@বাবুরাম সাপুড়ে১: আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবর নেওয়া ও প্রচারের চেষ্টা। পন্ডশ্রম। সামুব্লগ থেকে সরে গিয়ে নতুন কোনো ভাষা শিখুন/বাংলা ও ইংরেজির বিভিন্ন শব্দ শিখুন/মুভি দেখুন/নতুন কোনো খাবারের আইটেম খাওয়ার চেষ্টা করুন/নতুন গেম খেলুন/ইউটিউবে ভিডিও দেখুন মুভির, গেমখেলার, নিজের জীবনে প্রয়োগ করা যাবে এমন কিছু শিখার। যেমন: প্রোগ্রামিং/রান্নার রেসিপি/কাপড় ডিজাইন/ছবি আকা কাগজে ও কম্পিউটারে....

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: "@বাবুরাম সাপুড়ে১: আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবর নেওয়া ও প্রচারের চেষ্টা। পন্ডশ্রম। "
আদার আমদানী -রপ্তানী করি কিনা তাই জাহাজের আসা যাওয়ার খবর রাখতে হয়।

"সামুব্লগ থেকে সরে গিয়ে নতুন কোনো ভাষা শিখুন/বাংলা ও ইংরেজির বিভিন্ন শব্দ শিখুন/মুভি দেখুন....রান্নার রেসিপি/কাপড় ডিজাইন/ছবি আকা কাগজে ও কম্পিউটারে...."

আপনিও আসেন ,মিলেজুলে করি কাম .....

৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার এই পোস্টের বক্তব্য বাস্তবসম্পন্ন।

ধন্যবাদ।

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: আপনার কমেন্ট ও সবসময় বাস্তবসম্মত হয়। ধন্যবাদ।

৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪১

ছায়াপথের যাত্রী বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
আমার মনে হয় এইসব গলাবাজিতেই সীমাবদ্ধ থাকবে।
মুম্বাই হামলার সময়-ও বহুত ফালাফালি হয়েছিলো। ফাইনালি সব পক্ষই ঠাণ্ডা।।



২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: স্যাঁকরার ঠুকঠাক চলতে থাকবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.