নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কারো কেউ নই তো আমি , কেউ আমার নয় , কোন নাম নেইকো আমার শোন মহাশয়।।

বাবুরাম সাপুড়ে১

নিভন্ত এই চুল্লিতে মা একটু আগুন দে আরেকটুকাল বেঁচেই থাকি বাঁচার আনন্দে

বাবুরাম সাপুড়ে১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৯৭১ এর যুদ্ধ -সোভিয়েত রাশিয়া কি ভাবে আমেরিকার গান-বোট ডিপ্লোম্যাসি প্রতিহত করেছিল --কিছু অজানা তথ্য

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

১৯৭১ সালের ভারত -পাকিস্তান যুদ্ধ এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের ৪০ বছর পর এর সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন দেশ অনেক গোপন নথি অর্থাৎ ক্লাসিফায়েড ডকুমেন্টস রিলিজ করে। নিউজিল্যান্ড নিবাসী ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক সাংবাদিক এবং রিসার্চার রাকেশ কৃষ্ণান সিমাহ এই ক্লাসিফায়েড ডকুমেন্টস এর ভিত্তিতে লিখেছিলেন : 1971 War : How Russia sank Nixon's gunboat diplomacy. আমার লেখাটি রাকেশ সিমাহের লেখার ভিত্তিতে তৈরি।
যুদ্ধের সময় আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ছিলেন রিচার্ড নিক্সন , সেক্রেটারী অফ স্টেট মানে আমেরিকার বিদেশমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার , রুশ প্রেসিডেন্ট লেওনিড ব্রেজনেভ , ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াইয়া খান।

ডিসেম্বর ৩ , ১৯৭১ , ১০.৪৫ AM , ওয়াশিংটন ডিসি।

আমেরিকান প্রেসিডেন্ট নিক্সন ফোনে কথা বলছেন সেক্রেটারী অফ স্টেট কিসিঞ্জারের সঙ্গে। এর কয়েক ঘন্টা আগে ভারতের পশ্চিম প্রান্তে ভারত -পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু হয়েছে। পাকিস্তান ভারতের কয়েকটি বিমান ঘাঁটি আক্রমণ করেছে।
নিক্সন : ওহ , আচ্ছা পশ্চিম পাকিস্তান তাহলে শুরু করেছে ?
কিসিঞ্জার : যদি তারা আক্রমণ না করে তাহলে ওদের অর্ধেক দেশ খোয়াতে হবে।
নিক্সন : আমরা ওই ভারতীয় বিচ টাকে (bitch --- ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর উল্লেখ ) অনেক সাবধান করেছি। কিন্তু পাকিস্তানের ভারত আক্রমণ করা অনেকটা ফিনল্যান্ডের রাশিয়া আক্রমণের সমান।

ডিসেম্বর ১০, ১৯৭১ , ১০.৫১ AM ,ওয়াশিংটন ডিসি।

এক সপ্তাহ যুদ্ধের পর ভারতের পশ্চিম এবং পূর্বপ্রান্তে পাকিস্তানের অবস্থা খারাপ। তাদের পরাজয় প্রায় আসন্ন।

নিক্সন : যে করেই হোক পাকিস্তানকে বাঁচাতেই হবে , thats all ...
কিসিঞ্জার : ঠিক ,একদম ঠিক।
নিক্সন : ঠিক আছে , আমাদের যুদ্ধ জাহাজ গুলো যেন এগোতে থাকে।
কিসিঞ্জার : ওগুলো সবই মুভ করেছে , জর্ডনের চারটে যুদ্ধবিমান পাকিস্তান পৌঁচেছে , আরো ২২ টা আসছে। আমরা সৌদির সাথে কথা বলছি , তুর্কী পাঁচটা দিতে রাজি আছে , একটা সেটেলমেন্ট না হওয়া পর্যন্ত আমরা চাপ দিয়ে যাচ্ছি।
নিক্সন : আপনি কি চাইনিজদের বলবেন যেন তারা কিছু ট্রুপ মুভ করায় অথবা মুভ করানোর হুমকি দেয় ?
কিসিঞ্জার : নিশ্চয়ই
নিক্সন : তাদেরকে ট্রুপ মুভ করাতে হবে অথবা হুমকি দিতে হবে। দুটোর মধ্যে একটা করতেই হবে। আপনি বুঝতে পারছেন আমি কি বলতে চাইছি ?
কিসিঞ্জার : ইয়া ...
নিক্সন : ফ্রেঞ্চরা পাকিস্তানকে কিছু যুদ্ধবিমান বিক্রী করতে পারে না ?
কিসিঞ্জার : হ্যাঁ , ওরা তাই শুরু করেছে।
নিক্সন : এটা অনেক আগেই করা উচিত ছিল। চাইনিজরাও ভারত কে হুমকি দেয় নি।
কিসিঞ্জার : হ্যাঁ , তা ঠিক ..
নিক্সন :চাইনিজ দের ট্রুপ মুভ করাতেই হবে। কমপক্ষে হলেও একটা ডিভিশন। কিছু সাঁজোয়া ট্রাক মুভ করতে হবে , কিছু যুদ্ধ বিমান ওড়াতে হবে। মানে কিছু সিম্বোলিক এক্ট। We are not doing a goddamn thing , Henry you know that ......
কিসিঞ্জার : ইয়া ...
নিক্সন : কিন্তু ওই ভারতীয়গুলো কাওয়ার্ড .......তাই না ...?
কিসিঞ্জার : ঠিক ,কিন্তু রাশিয়া সমর্থন করছে। রাশিয়ানরা ইরান , তুর্কী এবং আরো অনেক দেশকে হুমকি দিয়েছে। রাশিয়ান গুলো জঘন্য গেম খেলছে।

১৯৭১ এর ডিসেম্বরে দুই প্রধান আমেরিকান নেতা ভারতীয়দের কাওয়ার্ড বলছে , মাত্র কয়েকমাস আগে এরা চাইছিলেন ভারতে দুর্ভিক্ষ হোক অথবা ভারতকে যুদ্ধে জড়ানো হোক।

May ১৯৭১ এ এদের ফোনালাপ :

নিক্সন : এই ভারতীয় গুলোর দরকার ....ওদের সত্যিই যেটা দরকার .....
কিসিঞ্জার :ওগুলো সত্যিই বেজন্ম্মা ....
নিক্সন : ওখানে সত্যিই একটা বিশাল দুর্ভিক্ষ ঘটানো দরকার ----- কিন্তু সেটা সম্ভব হবে না -- কিন্তু যদি দুর্ভিক্ষ না ঘটাতে পারেন তাহলে ওখানে একটা যুদ্ধ বাধানো দরকার --Let the goddamn Indians fight a war .
কিসিঞ্জার : দে আর দ্য মোস্ট এগ্রেসিভ গডড্যামন পিপল অ্যারাউন্ড দেয়ার।

পাকিস্তানকে যুদ্ধবিমান দিয়ে সাহায্য করেছিল জর্ডন ,ইরান ,তুর্কী এবং ফ্রান্স। মরাল এবং পূর্ণমাত্রায় মিলিটারী সাপোর্ট দিয়েছিলো আমেরিকা এবং গ্রেট ব্রিটেন। ওপরের ফোনালাপে যেটা উল্লেখ নেই সেটা হোল UAE আধা স্কোয়াড্রন যুদ্ধবিমান দিয়েছিলো , ইন্দোনেশিয়া পাঠিয়েছিল একটি যুদ্ধ জাহাজ। প্রধান বিদেশী শক্তির মধ্যে ভারতের পাশে ছিল শুধু রাশিয়া।

১০ ডিসেম্বর ১৯৭১এ ভারতীয় ইন্টেলিজেন্স একটি আমেরিকান মেসেজ ইন্টারসেপ্ট করে। আমেরিকার বিখ্যাত সেভেন্থ ফ্লিট ভারতের দিকে এগিয়ে আসছে। গালফ অফ টনকিন থেকে এটি আসছে বঙ্গোপসাগরের দিকে। সেভেন্থ ফ্লিট এ আছে বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু শক্তিচালিত এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ার USS -Enterprise । এটি বহন করছে ৭০ টি যুদ্ধ এবং বোমারু বিমান। USS -Enterprise এর পিছন পিছন আসছে সেভেন্থ ফ্লিটএর আরো ছয় টি যুদ্ধ জাহাজ। মিসাইল বহনকারী USS King , গাইডেড মিসাইল ধংসকারী জাহাজ ইউ এস এস -ডেকাটোর , পার্শন এবং টার্টার সাম। এদের পিছনে এসল্ট জাহাজ ইউ এস এস- ত্রিপোলী।

বঙ্গোপসাগরে এই বিশাল সেভেন্থ ফ্লিট কে আটকাতে ভারতের আছে শুধুমাত্র ২০,০০০ টনের INS ভিক্রান্ত এবং আরো ছোট ছোট কিছু যুদ্ধজাহাজ --সেভেন্থ ফ্লিট এর সামনে এরা অত্যন্ত অসম প্রতিদ্বন্দ্বী ---ভিক্রান্ত ডিজেল চালিত এক এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার --ভারতের হাতে তখন পরমাণু বোম্ব নেই , ভারত প্রথম পরমাণু বিস্ফোরণ ঘটায় ১৯৭৪ সালে। ভারতের নেভির বাকী জাহাজগুলো আরবসাগরে মোতায়েন ছিল।

ঠিক এই সময়ে রাশিয়ান ইন্টেলিজেন্স অফিসাররা ভারতকে জানালো ব্রিটিশ নেভির এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার "ঈগল " আরবসাগরে প্রবেশ করেছে এবং ভারতের দিকে এগিয়ে আসছে। স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে এটা ছিল এক মাহেন্দ্রক্ষণ ----সেই সময়ের পৃথিবীর দুই বৃহত্তম সামরিক শক্তি আমেরিকা এবং গ্রেট -ব্রিটেন ভারত আক্রমণ করতে চলেছে পাকিস্তানের পরাজয় এবং দেশটিকে দু-টুকরো হওয়া থেকে আটকাতে।

কিন্তু গরীব দেশ ভারতের ছিল প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং আর্মি জেনারেল শ্যাম মানেকশ। ১৯৭০ সালেই রাশিয়ার সাথে ভারত এক অত্যন্ত গোপন সামরিক চুক্তি করে যাতে কোন বহির্শত্রুর আক্রমণে সোভিয়েত রাশিয়া ভারতকে সর্বত ভাবে সাহায্য করবে। এই মাহেন্দ্রক্ষণএ ইন্দিরা রাশিয়া কে অনুরোধ পাঠালেন চুক্তি রূপায়ণের।

ডিসেম্বর ১৩, ১৯৭১

রাশিয়া পাঠিয়ে দিল তাদের প্যাসিফিক ফ্লিট --তাতে আছে একাধিক পারমানবিক অস্ত্র সজ্জিত সাবমেরিন এবং যুদ্ধজাহাজ। প্যাসিফিক ফ্লিট কম্যান্ড করছেন এডমিরাল ভ্লাদিমির ক্রুগোলিয়াকভ। রাশিয়ানদের একটা সমস্যা ছিল , তাদের মিসাইল গুলোর রেঞ্জ ২৫০ কিমির বেশী ছিল না। সুতরাং সেভেন্থ ফ্লিট এবং ব্রিটিশ নেভি কে আটকাতে রাশিয়ান সাবমেরিনগুলো গোপনে কাছাকাছি এসে এদের চতুর্দিক থেকে ঘিরে ধরে এবং মিসাইল রেঞ্জএর মধ্যে নিয়ে আসে। রাশিয়ানরা প্রচন্ড দক্ষতার সঙ্গে অত্যন্ত কম সময়ের মধ্যে এই কাজটি করেছিল।
এডমিরাল ভ্লাদিমির ক্রুগোলিয়াকভ এর ভাষায় ".......we encircled them and trained our missiles at the USS Enrerprise , we blocked them and did not allow them to close in on Karachi ,Chittagong or Dhaka ".

ঠিক এই সময়ে রাশিয়ানরা ইন্টারসেপ্ট করে ব্রিটিশ নেভির এডমিরাল ডিমন গর্ডনের সেভেন্থ ফ্লিট কমান্ডারকে পাঠানো একটি রেডিও মেসেজ। " ... স্যার আমাদের দেরী হয়ে গেছে। রাশিয়ান এটমিক সাবমেরিনগুলো এখানে এসে গেছে ,আরো অনেক ব্যাটেলশিপ ঘুরছে।"

এর ফল কি হলো ? আরবসাগরের ব্রিটিশ নেভি মাদাগাস্কারের দিকে পালাতে বাধ্য হলো এবং বিশ্বের বৃহত্তম সামরিক নৌ বহর সেভেন্থ ফ্লিট বঙ্গোপসাগরের ভিতরে ঢুকতেই পারলো না।

আমেরিকান এবং ব্রিটিশদের উদ্দেশ্য ছিল আরব এবং বঙ্গোপসাগরে ভারতকে আটকানো যাতে করে আরো প্রায় একলক্ষ পাকিস্তানী সেনা তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানে সমুদ্রপথে প্রবেশ করানো যায়।

রাশিয়া এই ভাবে ভারতকে সাহায্য না করলে ভারতের সাথে আমেরিকা -ব্রিটেনের যৌথবাহিনীর যুদ্ধ অবধারিত ছিল এবং এই যুদ্ধের ফল কি হতো সেটা নিশ্চয়ই কারোর অনুমানের বাইরে নয়।

রাকেশ সিমাহ জানাচ্ছেন , বিভিন্ন দেশের ডিক্লাসিফায়েড ডকুমেন্টস থেকে আরো জানা যায় , ইন্দিরা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ভারতীয় সেনা নামিয়েছিলেন এটা জেনেও যে আমেরিকান নেভির তিন ব্যাটেলিয়ন মেরিন সেনা তৈরী ছিল ভারতকে আটকানোর জন্য এবং USS Enterprise এর কমান্ডারকে পূর্ণ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল পাকিস্তান রক্ষার্থে ভারত কে আক্রমণ করার।

চীন কি করলো?

নিক্সন এবং কিসিন্জারের চিৎকার চেঁচামিচি এবং বকাঝকা সত্ত্বেও চীন চুপচাপ বসে ছিল। চীন রাশিয়াকে ভয় পেত। রাশিয়া ঠারেঠোরে চীনকে এই বিবাদে যুক্ত হতে নিষেধ করেছিল।

ডিসেম্বর ১৪, ১৯৭১

পাকিস্তানী জেনারেল এ এ কে নিয়াজী ঢাকায় অবস্থিত আমেরিকান কনস্যুল -জেনারেল কে জানালেন যে তিনি সারেণ্ডার করতে প্রস্তুত। নিয়াজীর সৎসাহস ছিল না তাঁর নিজের এই পরাজয় স্বীকার করে নেওয়ার। তাঁর একটাই বক্তব্য :" পিন্ডিকে লোগো নে মারওয়া দিয়া !" রাওয়ালপিন্ডি--পাকিস্তান আর্মির হেড অফিস।

আমেরিকা নিয়াজীর এই সারেন্ডার করার মেসেজ ১৯ ঘন্টা চেপে যায়। ভারতীয় ইন্টেলিজেন্স এর কাছে খবর ছিল উনিশ ঘন্টায় আমেরিকা কম চেষ্টা করেনি অবস্থার পরিবর্তন ঘটানোর। কিন্তু একটা সময় আমেরিকা বুঝতে পারে অবস্থা হাতের বাইরে চলে গেছে ---পূর্ব পাকিস্তানকে আর বাঁচানো যাবে না।
নিক্সন এবং কিসিঞ্জার সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট লিওনিড ব্রেজনেভ কে ফোন করে গ্যারান্টি চান যে ভারত পশ্চিম পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ঢুকে আক্রমণ করবে না। ব্রেজনেভ ইন্দিরার সঙ্গে কথা বলেন। এতো সবের ১৯ ঘন্টা পরে ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ এ নিয়াজী অফিসিয়ালি সারেন্ডার করেন।

যুদ্ধ চলাকালীন কিসিঞ্জার কে যখন বলা হয় পাকিস্তানী সৈন্যরা পূর্বপাকিস্তানে বীভৎস হত্যা লীলা চালাচ্ছে তখন তাঁর মন্তব্য ছিল : " দ্য ব্রিটিশ ডিড নট ডমিনেট ৪০০ মিলিয়ন ইন্ডিয়ানস অল দোজ ইয়ারস বাই বিয়িং জেন্টল !"

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০০

আহা রুবন বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পড়ে গেলাম। অনেক কিছু জানা হল। ধন্যবাদ দাদা। প্রিয়তে রাখলাম।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ধন্যবাদ রুবন।

২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫

কলম চোর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। নতুন তথ্য জানতে পারলাম।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ধন্যবাদ কলম চোর।

৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

নির্বাক চাতক বলেছেন: অনেক অজানাকে জানলাম, ধন্যবাদ ভাই

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ধন্যবাদ নির্বাক চাতক ।

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

এই আমি রবীন বলেছেন: ++++

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ধন্যবাদ এই আমি রবীন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.