১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: মুসলমানদের অপরের সহানুভূতি পেতে হলে আরও সাবধানী হতে হবে।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: লিঙ্কে গিয়ে পড়তে হবে কেন? লিখাটা এখানে পোষ্ট করুন।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

পলাশমিঞা বলেছেন: নামে মুসলমান হলে হয় না। যারা আল্লাহর আইন এবং নবি করিম সঃ এর আর্দশ মানে না ওরা কী আমি জানি না।

মুসলমানরা অকৃতজ্ঞ এবং বিশ্বাসঘাতক নয়।
বর্তমানে যা হচ্ছে তা অকৃতজ্ঞতা এবং বিশ্বাসঘাতকতা হচ্ছে বেশি।

যে দেশে থাকবে সে দেশের আইনকানুন মানার জন্য মুসলমানকে আদেশ করা হয়েছে। হ্যাঁ, আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে গেলে তার প্রতিবাদ করতে হবে অথবা প্রয়োজনে জিহাদ।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

পলাশমিঞা বলেছেন: ভাই গো, ভালো করে তাকিয়ে দেখলে বুঝতে পারবেন অকৃতজ্ঞ এবং বিশ্বাসঘাতক নয় কি না?
কৃতজ্ঞ এবং বিশ্বাসি হলে এমন হওয়ার কথা নয়। তাইলে হচ্ছে কেন?

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: মুসলিমদের বড় ভুল তারা নিজেদের মুসলিম হিসেব তৈরি করতে পারেনি। প্রাক-ইসলামী যুগেও বহু মুসলিম বিভিন্ন নন-মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছিল। তাদের কার্য বিধি অনুসরন-অনুকর‍্ণ করলে এধরনের সমস্যায় পড়তে হতো না। এখন মুসলিমরা সেই মুসলিম নাই তারা তথাকথিত জাতিয়তাবাদের ছোট্র বর্ডারের মাঝে আবর্তনশীল। আমরা এখন বাংলাদেশী, পাকি, অ্যারাবিয়ান, ইন্ডিয়ান বিভিন্ন ভৌগলিক ভাগে বিভক্ত। কিন্তু মুসলিমদের উচিত নিজেদের মিশনারী ভাবা । দুই দিনের দুনিয়ায় তারা সত্যের প্রচারক মাত্র। ঘৃণার নয়। আরো অনেক কিছু লিখার ছিল কিন্তু কমেন্টে অত লিখা ঠিক না।

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

বাংলার জামিনদার বলেছেন: সামনে আরো দুর্ভোগ আছে, ওয়েট।আপনি বিষের কারিগর হলে নিজের তৈরি বিষ নিজেকেই শেষ করবে।

৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: এক্সট্রিমিনেজমের দায় মুসলিমদের যেমন আছে তেমনি পশ্চিমা দুনিয়ারও আছে, এটাও মানতে হবে পশ্চিমা দুনিয়া মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ করছে মধ্যপ্রাচ্যকে অস্থিতিশীল রাখতেসে So তার ইফেক্ট পশ্চিমাদেশ গুলোতে পড়তে বাধ্য। ব্যাপারটা যদি এমন হত যে আটলান্টিক এর ঐপাড়ে আম্রিকা নিজেদের মত করে আছে কারো সাতে পাচে নাই, মুসলিম এক্সট্রিমিষ্টরা গায়ে পড়ে আম্রিকা ইউরোপে হামলা চালাচ্ছে তাহলে মুসলিমদের একতরফা ভাবে দোষাপ করা যেত। প্রবলেম হল নিজের স্বার্থে পশ্চিমারা মধ্যপ্রাচ্য এনগেজমেন্ট বন্ধ করবে না So পশ্চিমাদের অবস্থানে মুসলিম এক্সট্রিমিস্টদের হামলা বন্ধও হবে না কারন ফর্মাল ওয়েতে পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার অবস্থান মুসলিমদের নাই এক্সট্রিনিজম টিউমারের মত ছড়াবেই।
তবে মুসলিমদের সহজাত ধর্মীয় থিম সহনশীলতার প্র্যাকটিস এই এক্সট্রিমিনিজম এর হার মোটামুটি কমাতে পারবে পুরোপুরি না। জঙ্গিবাদের আইডোলজিকাল ব্যাখ্যা শ্রেফ উপলক্ষ মাত্র, এর মূল কারন মূলত কোন এক আধিপত্য বাদি শক্তি কর্তিক অন্য কোন শক্তিকে আইসোলেটেট করে দমন করার ফলাফল

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

টারজান০০০০৭ বলেছেন: যত দোষ মুসলিম ঘোষ! ইসলাম আর মুসলিম দেখলে আফনের চুলকানি উইঠঠা খাউজানী শুরু হইয়া যায়।খাউজাইতে থাকেন , একসময় স্বর্গ পাইলেও পাইতে পারেন !

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ট্রুডোও ভুগবো কোনো সন্দেহ নাই।না ভুগলে ট্রুডো ক্ষমতায় থাকতে পারবো না। আরো হামলা হইবো ট্রাম্পের কাম জায়েজ করার লাইগা আর আফনে যেন ইসলাম বিরোধী আরো পোস্ট দিতে পারেন, কইতে পারেন , আমি কইছিলাম।....... ।কোনো সন্দেহ নাই ইসলামের সব শত্রু এক থালায় বসবে আর একে অপরকে ডাকতে থাকবে মুসলমানদের ক্ষতি করার জন্য। আফনেও সেই থালাতে প্রথম বইছেন। চালায়া যান। কিছু হাড্ডির টুকরা পাইতেও পারেন !