নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিভন্ত এই চুল্লিতে মা একটু আগুন দে আরেকটুকাল বেঁচেই থাকি বাঁচার আনন্দে
সৌদী -আরব সুন্নী মুসলিম উম্মার হর্তা -কর্তা -বিধাতা ,ইরান শিয়া উম্মার সর্দার । সৌদী -আরব এবং তার চেলা দেশগুলো কিছুদিন আগে রিয়াধে ডোনাল্ড ট্রাম্প কে ডেকে এনে কাফির ইরানকে হুমকি -টুমকি দেওয়ালো। সৌদি বাদশার নির্দেশে আমাদের পাকিস্তান -বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রীরাও সেই আসরে মুসলিম উম্মায় চুম্মা দিতে গিয়েছিলেন।কি করা ? মুসলিম -মুসলিম যে ভাই ভাই !
কথায় বলে মরা হাতীর দাম লাখ টাকা কিন্তু আমেরিকার হুমকির দাম ৫০০ বিলিয়ন ডলার। ঠিক হল হুমকির বিনিময়ে সৌদি আরব ওই অত ডলারের অস্ত্র কিনবে আমেরিকার থেকে। যাইহোক কাফের শিয়া দেশকে টাইট দেওয়ার পর আরব উম্মা গুলো একে অন্যের পিছনে হাত বোলাচ্ছিলো -হটাত কী হলো কাতারের সাথে শত্রুতা ? সৌদি ,বাহারিন, ইজিপ্ট ,ইউ-এ-ই একযোগে মিলে কাতারের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে ,বিমান সংযোগ এবং খাবার -দাবার এক্সপোর্ট বন্ধ ,হাতে মারার সাথে সাথে ভাতেও মারবে নাকি ? বাবা তারাও তো সুন্নি আরব। ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকা ফিরে গিয়ে অল্প -সল্প ড্রাম বাজালো যে সে ইরানের সাথে সাথে কাতার কেও টাইট দিয়ে এসেছে।
কিন্তু ব্যাপারটা কি ? শিয়া ইরানের সাথে শেষ পর্যন্ত অথবা শেষ -না -হওয়া পর্যন্ত লড়াইয়ে প্রতিশ্রুতি বদ্ধ সুন্নি সৌদি এবং তার জাত ভাইরা কাতারের পিছনে লাগলো কেন ?? কাতারিরাও তো খানদানী আরবি মুসলমান। সৌদী -আরব বলছে কাতার নাকি ইসলামিক সন্ত্রাসের ফাউন্টেন -হেড! হা হা হা -----আর সৌদিরা নাকি --না দুধ নয় --উস্ট্র মূত্র দিয়ে ধোয়া সাদা শান্তির পারাবত !
কোন সন্দেহ নেই আইসিসের বাড় -বাড়ন্তের পিছনে কাতারের অবদান অনেক। কাতার বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ , ছোট্ট দেশ ,অঢেল গ্যাস বেচা পেট্রো -ডলার ,কাতারি যুবকদের কাজকর্ম্ম তেমন করতে হয়না ,এই দুনিয়াতেই জান্নাতের সুখ ভোগ করতে পারার মত অঢেল ডলার আছে। কিন্তু তাতে তাদের মন ভরে না , আসল জান্নাতে যাওয়ার জন্য বেশ কয়েক হাজার কাতারি যুবক আইসিসে ভর্তি আছে।
কিন্তু সৌদি যুবকদের সংখ্যাও আইসিসে কম নয়। আর সন্ত্রাস এবং সৌদি একদম ভাই -ভাই। নাইন -ইলেভেনের প্লেনগুলো কাতারি নয় সৌদি নাগরিকরা চালনা করে ছিল। ১৯ জন সন্ত্রাসবাদীর মধ্যে মাত্র চার জন ছাড়া বাকীরা সৌদি -আরবের নাগরিক ছিল। ওসামা বিন -লাদেন সৌদি ছিল ,কাতারি নয়। সারা বিশ্বে ইসলামিক সন্ত্রাসের মূল কারণ টক্সিক ওহাবিজম ছড়ানোর ক্ষেত্রে সৌদিরা এক নম্বর।
বিন-লাদেন কাতারের বিখ্যাত আল -জাজিরা টিভি চ্যানেল কে পছন্দ করত -অনেক ইন্টারভিউ দিত। আল -জাজিরা দীর্ঘদিন আপ্রান চেষ্টা করেছে আল -কায়দা এবং সিরিয়ার আল -নুসরা সন্ত্রাসবাদী সংগঠন গুলোকে মডারেট এবং পিস্ -লাভিং হিসাবে প্রচার করার।
সৌদি আরব এবং তার চেলা দেশ গুলো কাতারের সাথে বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিন্ন করেছে। এই দলে ইয়েমেনও আছে। মজার ব্যাপার দেখুন --এই সেই ইয়েমেন , ক্রমাগত বোমা বর্ষণের ফলে যে দেশের এখন এয়ার লাইন্স তো দূরের কথা --একটা আস্ত প্লেন অবধি অক্ষত নেই। এই বোমা -বর্ষণ কারা করেছে সৌদি এবং তার উম্মারা।
এখানে আবার মালদ্বীপ কে দেখুন। বাঘ -সিংহের বিয়ে হচ্ছে আর নেংটি ইঁদুর নাচা -নাচি করছে ! ভারত মহাসাগরের বুকে ছোট্ট দ্বীপ-দেশ , কবে সাগরে তলিয়ে যাবে তার ঠিক নেই , ট্যুরিজম ছাড়া আর কিছু নেই ,খাবার জলের সংকট ,ভারত মাঝে মাঝে জাহাজ-ট্যাংকারে করে পানীয় জল পৌঁছে দেয় --তারাও লাফাতে লাফাতে কাতারের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। সৌদি উম্মার এবং মুসলিম ভাতৃত্ব বোধের কি মহিমা রে বাবা ! দুর্জনেরা অবশ্য বলছে যে সম্প্রতি সৌদিরা মালদ্বীপে ৩০০ মিলিয়ন ডলার ইনভেস্টমেন্টের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
দুর্জনেরা অবশ্য এটাও বলে যে ইরাক এবং সিরিয়ার আইসিসের একটা বড় অংশ মালদ্বীপ থেকে আসে -তাদের অবশ্য যুদ্ধক্ষেত্রে শহিদ হয়ে জান্নাতে যাবার অনুমতি নেই --ওই ব্যাপারটা আরবী মুসলমানদের জন্য সংরক্ষিত।শুধু মালদ্বীপ নয় ,আমাদের ভারত ,বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের অনেক মুসলমান যুবক জিহাদ করতে ইরাক -সিরিয়া গেছে এবং যাচ্ছে কিন্তু এরা নন -আরব, আরবদের ভাষায় মিসকিন মানে কম কম মুসলমান ,আরবী মুসলমানের পেডিগ্রী এদের নেই ----এদের শাহাদাত বরণ করে জান্নাতে যাওয়া মুমকিন নয় , এরা বড়জোর আরবী জিহাদীদের টয়লেট পরিষ্কার করতে পারে।
কাতারের এমির শেখ তামিম যে নিজের বাপ শেখ হামাদ কে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিল --সে অবশ্য খুব বেশি চিন্তিত নয়। তার সৈন্য বাহিনী অবশ্য তেমন বড় নয়। সৌদি এবং তার চামচা দেশগুলো কাতার আক্রমণ করলে শেখ পালাতে পথ পাবে না। কিন্তু তা সত্ত্বেও সে চিন্তিত নয়। কারণ ? তার কাছে আছে তুরুপের তাস --আম্রিকা !! মানে বুঝলেন না??
ঘটনা হল মধ্য-প্রাচ্যের মধ্যে সবথেকে বড় আমেরিকান মিলিটারি বেস সৌদিতে নয় ,কাতারে আছে। কাতারি এমির কে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিল আমেরিকার মিলিটারি বেস সে হটিয়ে দেয় না কেন ? এমির বলেছিলো : আমরা পেট্রো গ্যাসে ধনী দেশ ,আমেরিকা হটে গেলে সৌদিরা আমাদের চিবিয়ে খেয়ে ফেলবে। সুতরাং লং লিভ আমেরিকা!! সৌদির সাধ্য নেই আমেরিকার অনুমতি ছাড়া কাতারে প্রবেশ করার। বাব্বা ,এর নাম আম্রিকা , গাছেরও খায় ,তলারও কুড়োয় !
সৌদিদের এখন আবার অনেক সমস্যা। তেলের দাম কমে আছে, বাড়ছে না। ওহাবিজম এক্সপোর্টে ভাটা পড়েছে , মুসলিম উম্মার মধ্যে দাদাগিরি বজায় রাখতে বছরে প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার অস্ত্র কিনতে হয় আমেরিকার থেকে। এদিকে কুয়েত ট্যাঁ -ফোঁ করছে , তারা আট -আটটা মুসলিম দেশকে ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে , না ট্রম্পের মতো টেম্পোরারি ব্যান নয় , একদম পার্মানেন্ট ব্যান, কিন্তু এতে উম্মার কোন উচ্চবাচ্য নেই ,ইরান এবং কাতারের সাথে তারা সুসম্পর্ক রেখেছে , ওদিকে UAE এর মধ্যে দুবাই এমিরেটস এর সাথে আবার ইরানের সম্পর্ক ভালো। দুবাইয়ে কয়েক লক্ষ ইরানি এক্সপ্যাট্রিয়টস কাজ করে। আবুধাবী যতটা সৌদির পা চাটা ,দুবাই ততটা নয়। ঐদিকে ওমান আবার ইরানের সাথে দোস্তী রাখে। মিডিল-ইস্টে সবথেকে ভদ্র এবং সেকুলার দেশ হলো ওমান। ওরা উম্মা -টুম্মার ব্যাপারে কেয়ার করে না। এদিকে শিরে -সংক্রান্তি পাকিস্তানের। কূল রাখে না মান রাখে ! কিছুদিন আগে সৌদিরা পাকিস্তানকে হুকুম দিয়েছিলো ইয়েমেনে সেনা পাঠাতে। কি ধরণের সেনা পাঠাতে হবে তারও নির্দেশ ছিল --শুধু সুন্নি সেনা চাই , কাফির শিয়া সৈন্য চলবে না। পাকীরা যে কি করে !! নওয়াজ শরীফ বারবার দৌড়ে দৌড়ে সৌদি যাচ্ছেন।
ইজিপ্টের প্রেসিডেন্ট আল -সিসি কাতারের বিরুদ্ধে তর্জন -গর্জন করছে --কাতার নাকি আল -সিসির শত্রু মুসলিম ব্রাদারহুড কে সমর্থন করে। এই মুসলিম ব্রাদারহুড আইসিসের সাথে যুক্ত ,তারা আল -সিসি কে উৎখাত করতে চায়। মিডল-ইস্টে ইজিপ্ট গরীব দেশ। সৌদিরা কিছু দয়া -দাক্ষিণ্য করে তাই ইজিপ্ট তার লেজ ধরে থাকে। ইজিপ্টের সাথে আবার ইসরাইলের বেশ বন্ধুত্ব --প্যালেস্টাইন গাজা স্ট্রিপের ওপর আধিপত্য বিস্তারে ইহুদী গুলোর সাথে তাদের তাল-মিল বেশ ভালো।
যাইহোক মধ্য-প্রাচ্যের মুসলিম উম্মার খিচুড়ির সুগন্ধের ঘ্রানে অর্ধ ভোজন সম্পন্ন করে ঢেঁকুর তোলার পর আসুন জানা যাক সৌদিদের সাথে কাতারের দুশমনির মূল কারণটা কি ??
ঘটনা হচ্ছে কাতারের সাথে সিরিয়ার আসাদের ভীষণ সুসম্পর্ক। সৌদিরা মনে করছে যুদ্ধ পরবর্তী সিরিয়াতে কন্সট্রাকশন থেকে শুরু করে ডেভেলপমেন্টের সমস্ত কাজ কাতারের এমির বাগিয়ে নেবে। যুদ্ধ -পরবর্তী সিরিয়াকে ঠিক -ঠাক করতে বিলিওনস অফ ডলার খরচা হবে। সিরিয়া থেকে তেলের লাইন যাবে তুর্কী হয়ে ইউরোপ অথবা সিরিয়ান পোর্ট লাত্তাকিয়া থেকে ইউরোপ। সৌদির এবং আবুধাবির কন্সট্রাকশন এবং তেল কোম্পানি গুলো তৈরি হয়ে আছে বিলিয়নস ডলার ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে। কাতারেরও সেই ফিন্যান্সিয়াল তাকত আছে। রাশিয়ার পুটিনের সাথেও আসাদের দোস্তী। কাতার -রাশিয়া সব কনট্রাক্ট পেয়ে গেলে মুসলিম উম্মার নেতা সৌদিরা কি আঙ্গুল চুষবে ! আমেরিকাকে দিযে ইরানকে দাবিয়ে দেওয়া গেছে , পুটিন অবশ্য বড় হস্তী , তার সাথে পাঙ্গা নেওয়া ঠিক হবে না , কিন্তু কোথাকার কোন কাতারি এমির ভুঁইফোড় শেখ তামিম ,নবীর ডাইরেক্ট উম্মতদের চ্যালেঞ্জ জানায়। যত বড় ঘাড় নয় ,তত বড় মাথা !!
যাইহোক উম্মা -টুম্মা , মুসলিম ভাতৃত্ব বোধ সব জাহান্নামে যাক , দুনিয়াতে সবসে বড়া বেওসা রে ভাই !
১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: বহতী জলধারায় যে যেভাবে পারে হাত ধুয়ে নেয় রে ভাই !
২| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১১
আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: আমার জানার খুব ইচ্ছা ছিল যে এরদোগানের সেনা(কাতারে যাদের পাঠানোর কথা ছিল) আর কাতারে থাকা মার্কিন সেনা দের মধ্যে সম্পর্ক কেমন হতে পারে?
১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: "...আর কাতারে থাকা মার্কিন সেনা দের মধ্যে সম্পর্ক কেমন হতে পারে?"
বিভিন্ন দেশের সেনারা একে অন্যের ভাই-ভাই রে ভাই !.. সমস্যা সেনা প্রধান মানে রাষ্ট্র প্রধানদের নিয়ে ।
৩| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: সৌদি একটা অসভ্য বর্বর রাষ্ট।
১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: বলেন কি!! তারা যে বলে তারা নবীজির ডাইরেক্ট উম্মত !
৪| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: সৌদি একটা অসভ্য বর্বর রাষ্ট। - সহমত। আর এরা প্রকৃত মুসলমান কিনা তা নিয়েও যথেস্ট সন্দেহ আছে।
১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: প্রকৃত মুসলমান কাহাদের বলে ,তাহারা কোথায় থাকে?
৫| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রকৃত মুসলমান কাহাদের বলে ,তাহারা কোথায় থাকে? - তাহারা লোকালয়েই লুক্কায়িত থাকে। আমার-আপনার মতো সাধারন্যের মাঝে। সহজে ধরা দেয় না, তাই ধরা খুব কঠিন।
১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: জীন -পিনের কথা বলছেন নাকি?
৬| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: বাবুরাম সাপুড়ে১ ,
সুন্দর বিশ্লেষন ।
উম্মা -টুম্মা , মুসলিম ভাতৃত্ব বোধ সব জাহান্নামে যাক , দুনিয়াতে সবসে বড়া বেওসা রে ভাই ! সির্ফ বেওসা .....
১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: বেওসা তেই তো দুনিয়া চলে ....
৭| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২১
জেন রসি বলেছেন: কিছু ব্যাপার বাদ দিলে ভালোই বিশ্লেষণ করেছেন। বিশ্বে ওয়াহাবিজম রপ্তানির নামে সৌদী আরবই জঙ্গীবাদকে প্রমোট করে। তাদের সহায়তা করে আমেরিকা। এদের সবার কাছে এটা পিউর পলিটিক্স এ্যান্ড বিজনেসের ব্যাপার। তাদের নিজেদের স্বার্থে তারা খেলাটা খেলে যাচ্ছে।
অপরদিকে মুসলিম ব্রাদারহুডের নামে নিজ শাসকগোষ্ঠী দ্বারাই বিভ্রান্ত হয়ে গরিব মুসলিম দেশগুলোর জনগনরা সব দিক থেকেই বাশ খাচ্ছে। ইসলামের নামে যে আফিমে তারা বুঁদ হয়ে আছে তা থেকে বের হতে না পারলে এমন পলিটিক্স এবং বিজনেস চলতেই থাকবে।
১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: "কিছু ব্যাপার বাদ দিলে ভালোই বিশ্লেষণ করেছেন।"
কোন ব্যাপার ?
৮| ১৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো একটা লেখা পড়লাম।
২০ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ।
৯| ২২ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আরবদের মগজ হীনতা ও পারশিকদের দুস্টবুদ্ধির কারণে বিশ্ব অস্হির
২৩ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: আরবরা মগজহীন ?? বলেন কি ভাই ! সারা বিশ্বের মুমিন-মুমিনাদের মধ্যে নিজেদের কালচার ,ভাষা ,সম্বোধন ,পোশাক ,চিন্তাধারা ছাড়িয়ে দিতে পেরেছে ,একি কমকথা !
১০| ২২ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
বাকরখানি বলেছেন: এক্টা বালিশ দেন, ঘুম ধরসে।
২৩ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:২৭
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ঘুম আসা ভালো ,সুস্বাস্থ্যের লক্ষন ,নিদ্রাহীনতা যেন না আসে !
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: রাজনৈতিক প্যাঁচাল।খুব একটা মাতগায় ধরে নাই।তবে,চেষ্টা করেছি বুঝত।
এখন আশা রাখি,রাশিয়া কাতারের দিকে এগিয়ে আসবে।তখন মনে হয় না সৌদিকে মদদ দেয়া দেশের আর কিছু করার থাকবে।