নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলীগের স্বপ্নের মূলা দেখানো কখনই শেষ হয় না :D

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৩



অনিশ্চয়তায় হাইটেক পার্কের ভবিষ্যৎ







সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম অঙ্গীকার ছিল গাজীপুরের কালিয়াকৈরে হাইটেক পার্ক নির্মাণ। তবে বর্তমান সরকারের মেয়াদকালে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে হাইটেক পার্ক নির্মাণ প্রকল্পটি। সর্বশেষ অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি পুনঃদরপত্র আহ্বানের সিদ্ধান্ত নেয়ার কারণে প্রকল্পের কাজ শুরু করতে কমপে আরো তিন মাস লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। প্রায় সাড়ে চার বছর ধরে যাচাই-বাছাই, ফাইল চালাচালি ও টেন্ডারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরও প্রকল্পটি বাস্তবায়ন নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। কালিয়াকৈরে দেশের বৃহত্তম হাইটেক পার্ক নির্মাণের জন্য এক বছর আগে টেন্ডারে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেয়ার অনুমতি চেয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রস্তাব পাঠায়। সর্বশেষ ৩ সেপ্টেম্বর কমিটি হাইটেক পার্ক প্রকল্পটি আরো যাচাই-বাছাইয়ের জন্য ফেরত পাঠায়। যাচাই-বাছাই শেষে ১২ সেপ্টেম্বর প্রস্তাবটি মন্ত্রিসভা কমিটিতে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হয়। কিন্তু সেদিনও প্রস্তাবটি অনুমোদন না দিয়ে তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠানো হয়েছিল। ২০০৯ সালের জুন থেকে শুরু করে ২০১২ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত হাইটেক প্রকল্পের নথিপত্র যাচাই-বাছাই শেষে দরপত্র আহ্বান করা হয়। গঠন করা হয় হাইকেট পার্ক অথরিটি। টেন্ডারে অংশ নেয় ১৫টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে সর্বনি¤œ দরদাতা হয় মালয়েশিয়ার প্রতিষ্ঠান কুলিম টেকনোলজি পার্ক করপোরেশন (কেপিটিসি)। তারা দর প্রস্তাব করে চার হাজার ৮০০ কোটি টাকা। দ্বিতীয় সর্বনি¤œ দরদাতা হয় দেশী প্রতিষ্ঠান সামিট ও সিঙ্গাপুরের এপিজি সমন্বয়ে গঠিত কনসোর্টিয়াম। তারা দর প্রস্তাব করে চার হাজার ২০০ কোটি টাকা। টেকনিক্যাল কমিটির মূল্যায়নে অভিজ্ঞতা, প্রকল্প প্রস্তাবের বিস্তৃতি সব মিলিয়ে কেপিটিসি পায় ৮৯.২৯ পয়েন্ট। আর সামিট ও এপিজি কনসোর্টিয়াম পায় ৭৭.৯৩ পয়েন্ট। স্বাভাবিকভাবেই কেপিটিসি পার্ক নির্মাণের জন্য যোগ্য বিবেচিত হয়। কিন্তু কার্যাদেশ দেয়ার আগে হঠাৎ করে পার্কের পাঁচটি ব্লক নতুন করে বিন্যাস করে তিনটি ব্লক কেপিটিসি, একটি সামিট ও একটি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপরে অধীনে নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, শুরু থেকেই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের একটি প প্রভাবশালী একটি প্রতিষ্ঠানকে কাজ পাইয়ে দেয়ার জন্য আগের টেন্ডার বাতিল করে নতুন করে টেন্ডার আহ্বানের জন্য জোর চেষ্টা চলছিল। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে সর্বপ্রথম গাজীপুরের কালিয়াকৈরে হাইটেক পার্ক স্থাপনের কাজ শুরু করে আওয়ামী লীগ সরকার। এরপর পেরিয়ে গেছে ১৪ বছর। আওয়ামী লীগ সরকার আবার মতায় আসার আগে দেয়া হয় ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি। গত পাঁচ বছরে দেশজুড়ে হাইটেক পার্ক নির্মাণের থেমে থেমে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কিন্তু সরকারের শেষ সময়ে এসেও প্রকল্পটি আলোর মুখ দেখতে সম হয়নি। হাইটেক পার্ক নির্মাণ হলে আমাদের দেশেই তৈরি হবে আমাদের নিত্যব্যবহার্য প্রযুক্তিপণ্য। দেশে নির্মিত সফটওয়্যার দিয়েই চলবে আমাদের ব্যাংক, বীমা, কলকারখানা, অফিস-আদালত। ১৯৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বিনিয়োগ বোর্ডের ১২তম বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল দেশে একটি হাইটেক পার্ক স্থাপনের। শুরু থেকেই নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সুবিধা নিয়ে দেশে বিশেষ একটি জায়গার দাবি জানিয়ে আসছিলেন তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিনিয়োগকারীরা। যেখানে গড়ে উঠবে সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। গড়ে উঠবে কলসেন্টার, টেলিযোগাযোগ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানসহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো। এই স্বপ্ন নিয়েই হাইটেক পার্কের পথচলা শুরু হলেও থমকে গেছে সব কাজ। ২০০৪ সালে বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের কাছে হাইটেক পার্কের জন্য গাজীপুরের কালিয়াকৈরে প্রায় ২৩২ একর জায়গা হস্তান্তর করা হয়। হাইটেক পার্কের জায়গাটা আগে ছিল তালিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের। জায়গা বুঝে পেয়েও পার্কের মূল অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ শুরু করতে সরকারের লেগে যায় আরো দু’টি বছর। অবশেষে ২০০৬ সালে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে হাইটেক পার্কের মূল অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ শুরু করে সরকার। ইতোমধ্যেই কালিয়াকৈরের হাইটেক পার্কে তৈরি হয়েছে মূল প্রশাসনিক ভবন, গেটওয়ে, অভ্যন্তরীণ রাস্তা, বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র, টেলিফোন সাব-এক্সচেঞ্জ, গভীর নলকূপসহ বিভিন্ন অবকাঠামো। সেই সাথে বিটিসিএলের সহায়তায় নিশ্চিত করা হয়েছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ। উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ঢাকা থেকে সহজেই যাতায়াতের জন্য একটি সাটল ট্রেন চালুর। মূল প্রশাসনিক ভবন ৩০ হাজার বর্গফুট জায়গা এখনই ব্যবহার উপযোগী। গ্যাস, পানিসহ প্রয়োজনীয় সব সুবিধাই রয়েছে সেখানে। এ ছাড়াও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎসেবা নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যেই পার্কের অদূরে একটি ৫০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশে দেয়াল দিয়ে ঘেরা বিশাল জায়গা নিয়ে গড়ে উঠছে এই হাইটেক পার্ক। ঢাকা থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৪০ কিলোমিটার। ২৩২ একরের এ জায়গাকে মোট পাঁচটি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে। এমন নানান সুযোগ-সুবিধা নিয়ে হাইটেক পার্ক চালু হওয়ার কথা থাকলেও শুধু পিছিয়ে যাচ্ছে এর কাজ। ফলে দেশের তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর শিল্প খাত বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অন্য দিকে সরকারের শেষ সময়ে দেশের সাত বিভাগে আইটি ভিলেজ বা হাইটেক পার্ক নিয়ে তড়িঘড়ি শুরু হয়েছে। দীর্ঘ দিন ঝুলে থাকার পর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের (আইসিটি) পক্ষ থেকে বিভাগসহ প্রতিটি জেলায় আইটি ভিলেজ প্রতিষ্ঠা করার তৎপরতা চলছে। সরকারের শেষ সময়ে এসে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের রূপরেখা প্রদর্শনের জন্য হঠাৎ করেই হাইটেক পার্ক নিয়ে কথা উঠেছে। দেশের জেলা প্রশাসকদের হাইটেক পার্ক নির্মাণে সহায়তা করতে একটি নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে। ওই নির্দেশনায় প্রাথমিকভাবে জমি খুঁজে বের করতে বলা হয়েছে। কিন্তু নতুন করে জমি খুঁজতে গিয়ে জেলা প্রশাসকেরা বিপাকে পড়েছেন। প্রয়োজনমতো জমি পাওয়া যাচ্ছে না। আর যা পাওয়া যাচ্ছে তা জেলা শহর থেকে বেশ দূরে। বিভাগীয় পর্যায়ে হাইটেক পার্ক বা আইটি ভিলেজ করার প্রথম ঘোষণা দেয় সরকার। খুলনায় সর্বপ্রথম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণার পর শহরের টিঅ্যান্ডটি বোর্ডের ৩ একর জমি অধিগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। গত ২৮ জুলাই তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে রাজশাহী শহরে হাইটেক পার্ক স্থাপনের জন্য সুপারিশ করেছে। এ ছাড়া গত ২৩ থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত জেলা প্রশাসক সম্মেলনেও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সরাসরি জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা দিয়েছে। এ নির্দেশনার পর জেলা প্রশাসকেরা জমি চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদেেপর সিদ্ধান্ত নেয়ার বিষয়টি তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়কে অবহিত করেন। তবে বেশির ভাগ েেত্রই জেলা সদরে ১৫ থেকে ২০ একর সরকারি জমি পাওয়া প্রধান সমস্যা হয়ে উঠেছে। সরকারের শেষ সময়ে এসে ডিজিটাল বাংলাদেশ দেখানোর উদ্দেশ্যে হাইটেক পার্ক নিয়ে কাজ শুরু করছে জেলা প্রশাসন। রংপুরের জেলা প্রশাসক ফরিদ আহমেদ জানান, সদরে ১০ একর সরকারি জমি পাওয়া গেছে। আমরা মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি, সদরে সরকারি জমির সাথে অন্যান্য জমি অধিগ্রহণের জন্য নির্দেশনা দিলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। নাটোরের জেলা প্রশাসক জাফর উল্লাহ বলেন, নাটোর সদরে পুলিশ লাইনের পাশে ছয় একরের মতো জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রাচীর দেয়ারও উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আরো জমি চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কালিয়াকৈর হাইটেক পার্কের বর্তমান প্রেক্ষাপট সম্পর্কে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) পরিচালক এ কে এম ফাহিম মাশরুর জানান, ১৯৯৯ সালের পর তিনটি সরকার চলে গেল, কিন্তু কেউ হাইটেক পার্ক করতে পারল না। সর্বশেষ ডিজিটাল সরকার মতায় এসে তাদেরও পাঁচ বছর অতিক্রম করতে চলেছে, কিন্তু সিদ্ধান্তহীনতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে হাইটেক পার্ক নির্মাণকাজ শেষ হওয়া তো দূরের কথা, এখনো শুরুই করতে পারেনি। বর্তমান সরকার আর মাত্র কয়েক মাস মতায় আছে। এর মধ্যে হাইটেক পার্ক করা অসম্ভব। এ ব্যাপারে সরকারের আরো দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়ার দরকার ছিল। আমরা হতাশ। কারণ মহাজোট সরকার মতায় এলে প্রকল্প হাতে নেয়ার ১০ বছর পর আবার শুরু করা হয় প্রকল্পের কাজ। প্রকল্পটি শেষ করতে ২০০৭ সাল অবধি সময় নির্ধারিত থাকলেও এখনো তা আলোর মুখ দেখেনি। মূলত সিদ্ধান্তহীনতা এবং আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে হাইটেক পার্ক নির্মাণকাজ শেষ হওয়া তো দূরের কথা, এখনো শুরুই হয়নি।



রিপোর্টারঃ নাজমুল হোসেন



Click This Link



***************



সেই ২০০৯ সালে দেশে থাকতে আশা করেছিলাম যে হাসিনার মহাজোট সরকার অন্তত একটি হলেও নতুন(দ্বিতীয়) সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যাবস্থা করবে। এই নিয়ে একটি পোষ্টে তা বলছি;



Click This Link



কিন্তু আসল সত্য হইল হাসিনা নতুন সাবমেরিন ক্যাবল আনা দূরে থাকুক বিদ্যমান ক্যাবল হতে ভারতে নাম মাত্র মূল্যে ব্যান্ডউইধ রপ্তানী করতে ব্যাকুল। তার উপর তথ্যপ্রযুক্তি আইন করে কিভাবে মানুষের সমালোচনা রুখবে সেই কুবুদ্ধিতে মশগুল। তাই দেশের মানুষ যেন কম দামে বেশী নেট স্পীড না পায় সেই জন্যই এই সকল প্রতিবন্ধকতা। সরকারী ও বেসরকারী খাতে ডিজিটাল আইসিটি হলে র্দূনীতি কমে যাবে এবং জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু এই বিষয়টাই হাসিনার আন্তরিকতা আছে বলে মনে হয় না। তবে এত কিছুর পরেও হাসিনার আলীগ মানুষকে এত স্বপ্নের কথা এমন করে বলে যেন মুখে খই ফুটে!

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: তারা স্বপ্ন দেখায় আর আমরা দেখি। বাস্তবে কিছুই হয়না তবু আমরা কিছু বলিনা।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: কিছু জ্ঞানপাপী চামচাদের জন্যই হাসিনা বার বার এই রকম বড় মিথ্যা কথা বলেও পার পায়।

ধন্যবাদ।

২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

এম আর ইকবাল বলেছেন: এক সরকার গেলে আরেক সরকার আসবে ।
স্বপ্নরাও এগুতে থাকবে ।
আমরাও স্বপ্ন দেথবো ।
বাস্তবায়ন হয়তো আরেক প্রজন্ম করবে ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তবুও প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তির মধ্যে সামঞ্জস্য থাকা উচিত। হাসিনা ও তার আলীগ অনেক এমন কথা বলে যে আদৌ সেগুলো বাস্তব্যে যৎ সামান্য বাস্তবায়ন হবে সেটাও হয় না।

৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

নীল_সুপ্ত বলেছেন: একটা দীর্ঘশ্বাস !

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.