নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারততো নিজ দেশের মুসলমানদেরকেই ঢালাও ভাবে ISI ও পাকিস্তানী বলে!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২২



এমআইফাইভ এবং স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড এর চোখকে ফাঁকি দেয়া তারেক রহমানের পক্ষে কতোটুকু সম্ভব?







সৈয়দ শাহ সেলিম আহমেদ, লন্ডন থেকে: আজ থেকে ৫৫/৭০ বছর আগে ব্রিটেনের মোটরওয়েতে কেনেথ নোল নামক এক ব্যক্তি মোটর দুর্ঘটনা করে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে যখন ব্রিটেন ত্যাগ করে বিদেশে আতœগোপন করে থাকেন, তখনো এই এমআইফাইভ এবং স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড কেনেথ নোলের সন্ধানে এমনভাবে আঁঠার মতো লেগেছিল যে তখনকার সময় থেকে ৫০ বছর পরে ঐ কেনেথ নোলকে নিয়ে এসে ব্রিটেনের আদালতে এনে আইনের সম্মুখীন করতে সক্ষম হয়েছিল। সত্য এবং অতি ধ্রুব সত্য এই ঘটনার অবতারণা করলাম এই কারণে যে, আজকের রিপোর্টের সত্যাসত্য এবং বাস্তবতার নিরিখে এমআইফাইভ এবং স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড সম্পর্কে পাঠকদের সঠিক ধারণা দেয়ার জন্যে।



ভারতের আনন্দ বাজার এবং একই সাথে বাংলাদেশের দৈনিক বাংলাদেশ সহ বেশ কিছু পত্র-পত্রিকায় তারেক রহমানকে নিয়ে পাকিস্তানের আইএসআই এর সাথে কানেকশন ও ব্রিটেন থেকে তৎপরতা নিয়ে নাতিদীর্ঘ রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। দেশ বিদেশের অসংখ্য তারেক ভক্ত এবং তারেক বিরোধী ব্যক্তিত্ব টেলিফোনে সারাদিন ব্যতিব্যস্ত রেখেছেন ঘটনার সত্যাসত্য জানার জন্য। রিপোর্টটি যখন প্রকাশিত হয়, তখন আমি ভারতের শঙ্খদীপ দাশ-এর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করি। ইমেইল পাঠাই এই কারণে যে, নিউজের সাথে ওনার কাছে কি সাপোর্টিং ডকুমেন্ট বা তথ্যের উৎস সম্পর্কে জানার আগ্রহ জানিয়ে। এই রিপোর্ট যখন লেখি তখন লন্ডন সময় তার রাত ১২টার কাছাকাছি। ভোর বেলা করা ইমেইল, এখনো কোন জবাব পাইনি।



ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসে অন্য এক বিশেষ এ্যাটাচির মাধ্যমে অর্থাৎ কূটনৈতিক এবং বন্ধুত্বের চ্যানেলে যোগাযোগের চেষ্টা এই কারণে, আদৌ বিএনপি কিংবা ব্রিটেনে তারেক রহমানের সাথে পাকিস্তান ও তাদের এজেন্টদের কোনরূপ যোগাযোগ সাধিত হয় কী না। পাকিস্তান দূতাবাসের ঐ কূটনীতিক বিনয়ের সাথে যা বললেন, তাহলো, বর্তমান সরকারের আমলে এবং বিশ্ব-রাজনীতির প্রেক্ষিতে পাকিস্তান উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অত্যন্ত যতেœর সাথে বাংলাদেশ, বিএনপি এবং তারেক রহমান প্রশ্ন এড়িয়ে চলে মূলত নিরপেক্ষতার এক নীরব ডিপ্লোম্যাসি অনুসরণ করে চলেছে, তার ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থের প্রশ্নে। এমন প্রশ্নে ও সংবাদে বরং তারাও বিরক্ত।



এখন প্রশ্ন হলো, ভারতের ওয়েস্টবেঙ্গলের দূর্গাপুর থেকে আগত এবং বিধানচন্দ্র ইন্সটিটিউশনের প্রাক্তন ছাত্র শঙ্খদীপ দাশ কি করে গোয়েন্দা রিপোর্ট, তাও বাংলাদেশ ও ভারতের দুটি দেশের অত্যন্ত স্পর্শকাতর গোয়েন্দা রিপোর্ট হস্তগত হলো? দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের গোয়েন্দা রিপোর্ট এবং সেটা যদি সত্য কিংবা অসত্য যাই হয়ে থাকুক, সাধারণতঃ উঁচু পর্যায়ের আন্তঃদেশীয় গোয়েন্দা রিপোর্ট হাই কমান্ডের(লাল টেইপের)অনুমতি ও হ¯ত্মক্ষেপ ব্যতিরেকে কেমন করে শঙ্খদীপ দাশ’এর হস্তগত হলো? সংবাদ পত্রের রিপোর্ট অনুযায়ী আমরা অবশ্যই সত্য বলে ধরে নিচ্ছি। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সাংবাদিকতার জগতে এবং বিশেষত: কূটনীতিক সাংবাদিকতায় যারা জড়িত, তারা সকলেই জানেন, হাই প্রোফাইল গোয়েন্দা রিপোর্ট এবং তা যদি হয় রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ ক্লু বা তথ্য নির্ভর হয়, তাহলে তাতে অত্যন্ত গোপনীয়তা বজায় রাখা হয়। আর সেই সব রিপোর্ট সাধারণত: প্রয়াত গিয়াস কামাল চৌধুরী কিংবা সিরাজুর রহমান, এ বি এম মূসা, ভারতের কুলদীপ নায়ারের মতো সাংবাদিকদেরও পেতে হিমশিম এবং বহু ঘাটের পানি খেতে হয়। বিবিসির বিখ্যাত সাংবাদিক যে সিম্পসন এমনটাই বললেন।



আরেকটি বিষয় এবং রিলেটেড প্রশ্ন এখানে জড়িত, আর তা হলো হলো, তারেক রহমান বর্তমানে লন্ডনে এডমন্ড-এ বসবাস করছেন পারিবার নিয়ে। ব্রিটেনের লন্ডনের এডমন্ড এমন এক এলাকা, যেখান থেকে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড এবং একইসাথে বিশ্ববিখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থা এমআইফাইভ সহ লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশ ও প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বিশেষ এলিট ফোর্স কোবরা ও সোয়াট নামক জাদরেল বাহিনীর নখদর্পনে এই এডমন্ড সহ গোটা ব্রিটেন। এমআইফাইভ বর্তমানে সারা বিশ্বের ২৫টি ভাষার কর্মকর্তা নিয়ে বিশ্বের ১৫২টি দেশে সমানভাবে সক্রিয়। ১/১১ এর পর লন্ডন সহ গোটা ব্রিটেন নিরাপত্তার চাদরে এমনভাবে ঢাকা যে, এখনকার কোন মা তার নিজের চঞ্চল ও কেঁদে কেটে হয়রান শিশুকে সান্ত¡না দিয়ে ঘুম পাড়ান এই বলে যে পুলিশকে কল করে ফেলবো। ব্রিটেনে যারা বসবাস করেন, তাদের যে কাউকে আমার এই রিপোর্টের সত্যাসত্য নিয়ে খোঁজ করলেই জেনে নিতে পারবেন। এমআইফাইভ এবং স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড-এর গোয়েন্দা জাল এতো প্রখর ও তৎপর যে খোদ ব্রিটেনের ভিতর বসে মোবাইল, নেট,টেলিফোন, ট্যালেক্স, স্যাটেলাইট, জি ফোর, জিজি কোন কিছুর মাধ্যমে পাকিস্তানের কোন সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক, এজেন্ট, কথিত আইএসআই-এর সাথে যোগাযোগ সাধন অসম্ভব। এই কারণে অসম্ভব, অন্তত: এমআইফাইভ এবং স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড, কোবরা, সোয়াটের চোখকে ফাঁকি দিয়ে তারেক রহমানের পক্ষে আইএসআই এর সাথে সম্পর্ক স্থাপন কোনভাবেই সম্ভব নয়-এটা আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি। শঙ্খদীপ দাশ- একজন তরুণ সাংবাদিক- ব্রিটেনের এমআইফাইভ কিংবা স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড সম্পর্কে অবশ্যই ধারণা রাখার কথা। খোদ ব্রিটিশ সরকার তারেক রহমানকে রাজনৈতিক এসাইলাম প্রদান করেছে- বিনা তথ্য কিংবা তথ্যের খুঁটি নাটি এবং আগামী ৫০ বছরে বাংলাদেশে কি হবে-তার বিশ্লেষণ ও স্ট্যাটিস্টিক যাচাই বাছাই না করে দেয়নি। তাছাড়া, ব্রিটেনের সরকারি শক্তিশালী নিরাপত্তার একটি অংশ দিন রাত তারেক রহমানের বাড়ির উপর নিরাপত্তার চাদর বিছিয়ে রেখেছে, সেটা তারেক রহমান ও তার পরিবারের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টির সাথে ব্রিটিশ সরকারের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার মতো বড় ইস্যুটি জড়িত থাকার কারণে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর স্পেশাল টিমের সমন্বয়ে যে জরুরি সময়ের এলিট ফোর্স কোবরা টিম রয়েছে, সেই টিম অত্যন্ত চৌকস, দক্ষতা ও ক্ষীপ্রতায় সীমাহীন খ্যাতি ও দুর্র্ধষতায় এতো পারদর্শী যে সংকটকালীন সময়ে ব্রিটেন সহ ইউরোপের সরকার প্রধানেরা এমনকি খোদ আমেরিকান প্রশাসন কোবরা টিমের লজিস্টিক সাপোর্ট নিয়ে থাকে। এহেন অবস্থায় এতসব দুর্র্ধষ এলিট ফোর্স ও গোয়েন্দা নেটওয়ার্ককে ফাঁকি দিয়ে পাকিস্তানের কথিত আইএসআইয়ের সাথে যোগাযোগ স্থাপন শুধু তারেক রহমান কেন, কারো পক্ষে সম্ভব নয়। আর তারেক রহমান কোন অতি মানব নন, ইনিভিজিবল কিংবা সুপারম্যানীয় কোন ইন্দ্রিয় ক্ষমতার অধিকারী নন যে দুর্র্ধষ সেই গোয়েন্দাদের ফাঁকি দিয়ে আইএসআই এর সাথে যোগাযোগ শুধু অসম্ভবই নয়, কল্পনারও বাইরে। শঙ্খদীপ দাশ, আনন্দ বাজার, দৈনিক বাংলাদেশ বোধগম্য কারণে ব্রিটেনের এমআইফাইভ, স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডকে এই রিপোর্ট করার ক্ষেত্রে তারেকের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা করতে গিয়ে বরং তাদের ছোট করে দেখেছেন, যা নিতান্তই হাস্যকর ও বিভ্রান্তিমূলক এক রিপোর্ট সন্দেহ নেই।



এ ব্যাপারে লন্ডনের প্রথিতযশা সাংবাদিক, কলামিস্ট, গবেষক নজরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি দ্ব্যার্থহীনভাবে এই শঙ্খদীপ দাশের রিপোর্টকে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই রিপোর্ট যে অসত্য তা রিপোর্টেই প্রমাণ করে। তিনি আরো বলেন, প্রথমত: দুই দেশের গোয়েন্দা রিপোর্ট কোনভাবেই এমনভাবে মিডিয়ায় আসার কথা নয়। দ্বিতীয়ত: এরকম কোন সংবাদ স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড, এমআইফাইভ এর চোখ কিছুতেই এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এধরনের বিন্দুমাত্র কিছু তারা টের পেলে এতোক্ষণে তারেক রহমান এসাইলাম বাতিল হয়ে বন্দী হয়ে যাওয়ার কথা। কেননা ব্রিটিশরা এখন এসব ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে থাকে। তিনি বলেন এটা স্রেফ বাংলাদেশের রাজনীতিতে নির্বাচনী ফায়দা হাসিলের জন্য বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের জন্যেই করানো হয়েছে। সেকারণেই এমন একজনকে বেছে নেয়া হয়েছে, যাতে অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিমূলক সংবাদে তার রেপোর্টেশনে ব্যাঘাত ঘটলেও কিছু না আসে যায়।



এডমন্ডের বাড়িতে তারেক রহমান পরিবার পরিজন নিয়ে নিরিবিলি সময় কাটান। খোঁজ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বাড়িতে দেখা যায়, এখনো তিনি অসুস্থ। এখন ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে তিনি আরো অসুস্থ ফিল করছেন। প্রকাশিত রিপোর্ট একেবারে অসত্য, বানোয়াট এবং সত্যের লেশমাত্র নেই- শুধু এতোটুকুই বললেন। তারেক রহমান বলেন, আমাকে নিয়েতো কত অপপ্রচার হয়েই চলেছে-সমুদ্রের পানি কালি বানিয়েও শেষ করা যাবেনা। তারপরেও অপপ্রচার পিছু ছাড়েনা। বাংলাদেশের নিরন্ন জনগণের মুখের দিকে চেয়ে এধরনের অপপ্রচার ও মিথ্যা সংবাদের সত্যতা যাচাই না করে প্রকাশ করাটা সাংবাদিকতার নীতিমালা ও সত্যানুসন্ধানের ক্ষেত্রে কতোটা সঙ্গত-বিবেকের কাছে আমি শুধু এই প্রশ্নটাই ছেড়ে দিলাম।



Click This Link



***************



আসল সত্য হচ্ছে যে ভারতের নীতি নির্ধারকগণ কখনই ১৯৪৭ সালের বিভাজন মেনে নেয় নাই। ১৯৭১এও আমাদেরকে নিজ মতলবে সাহায্য করেছিল। ভেবেছিল হয় এই দেশ ভারতে ফিরে যাবে নতুবা আজীবন চামচামী করবে। ইসলামী মূল্যবোধ এবং স্বাধীনচেতা নীতি ভারতের অপছন্দ। এখন বর্তমান হাসিনার আলীগের অবস্থা বেগতিক দেখে কিভাবে বিএনপি ও ১৮ দলীয় জোটকে অপবাদ দেওয়া যায় এই কুমতলবে দিল্লী অস্থির। খুবই সস্তা ও অযৌক্তিক উপায়ে তারেক রহমানকে বদনাম দিচ্ছে দিল্লী। ঠিক যেমন জেএমবি ও তথাকথিত জঙ্গীবাদের জন্য ২০০১-০৬ মেয়াদে জোট সরকারকে বদনাম দিত। এই নিয়ে আমার একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম ২০০৯ এর জুনে;





RAW এবং অন্যান্য ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি কে ফাকি দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মালদায় জেএমবির ঘাটি!

Click This Link



নিজেরা কৃত্রিম জঙ্গী, জিহাদী সৃষ্টি করে লেলিয়ে বলে যে বিএনপি-জামাত দায়ী। এই ধারা শুধু বাংলাদেশকে নয় বরং ভারতীয় মুসলামনদেরকেও ঢালাও ভাবে ISI ও পাকিস্তানী অপবাদ শুনতে হয়;





মুজাফফরনগর দাঙ্গা সম্পর্কে রাহুলের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা



Click This Link

যেহেতু অনেক ভারতীয়রা হাসিনাকে মূখ্যমন্ত্রী ডাকে এবং তাতে হাসিনাও মুচকি মুচকি হাসে তাই তারেক রহমান তাদের কাছে পাকিস্তানের চর মন হতে পারে। মানে ভারতের চামচামী, দালালী ও ক্রীতদাস হলে সমস্যা নাই কিন্তু তুমি স্বাধীনতা-সার্বভৌম সচেতন হলেই যত্ত দোষ!

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫৯

শিপন মোল্লা বলেছেন: প্রিয় ভাই, তারেক আইএসআই এর সহযোগী হতে পারলে ভালই হত। কিন্তু সেটা সে হতে চায়নি বা হতে পারেনি। যদি হত, তাহলে বাংলাদেশ আজ 'র' এর ঘাটি হতনা। যদি হত, তাহলে বাংলাদেশে ১/১১ আনতে পারত না হিন্দুস্তানী শয়তানগুলো। যদি হত তাহলে ডিজিএফআই এর পোশাকে মুখোশ পড়ে তার হাড় মাংস গুড়ো করে দিতে পারতনা 'র' এর গোয়েন্দারা। এসব প্রচারনা চালিয়ে আমাদের একমাত্র মুসলিম প্রতিবেশী দেশের সাথে আমাদের দুরত্ব সৃষ্টি করা হয়েছে। আর বিএনপির ই বা দোষ কম কিসের? তারা বরাবরই এসব প্রচারনায় টোপ গিলেছে আর পাকিস্তান থেকে দূরে থেকেছে। সৌভাগ্য শংকদীপ দাস এবং তার পৃষ্ঠপোষক 'র' এর যে আমরা আই এস আই এর সাথে হাত মেলায়নি। তবে মনে হচ্ছে ভুলই করেছি। 'র' এর গোয়েন্দাদের মোকাবেলার জন্য আইএসআই এর বিকল্প নাই। কিছু না করেও যখন খালেদা পুত্রকে অপবাদটা নিতেই হল, তখন কিছু করে অপবাদ নিলেই ভাল হত। এতে অন্তত আমাদের দেশটা আজ 'র' এর উর্বর ভুমি হয়ে উঠত না। আমি জানিনা নিউজটা কতটুকু সত্য । কিন্তু যদি সত্যি হয় তাহলে অখুশি হবনা । বরং ভাবব যে তারেক আসলেই রাজনীতি জিনিসটা শিখে গেছে। -Vaboghure Pothik

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভারত, পাকিস্তান, চীন কিংবা অন্য কোন দেশ তাদের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক হবে মর্যাদা ও ন্যায্য স্বার্থের ভিত্তিতে। কিন্তু ভারত ষোলা আনা নিবে কিন্তু বিনিময়ে আশ্বাস ছাড়া কিছুই না। বাংলাদেশ রাজনৈতিক ভাবে ঐক্যবদ্ধ এবং সার্বভৌম হয়ে উঠকু এটা ভারত মেনে নিতে অনিচ্ছুক। সে চায় বাংলাদেশ যেন আজীবন গোলামী করে। তাই আমাদের তাদের সাথেই জোট বাধতে হবে যেখানে মর্যদা ও ন্যায্য স্বার্থ রক্ষিত হয়।

ধন্যবাদ।

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৮

সেতু আশরাফুল হক বলেছেন:
@আবুশিথি, ''কিন্তু যদি সত্যি হয় তাহলে অখুশি হবনা''-এ কথা বলে, বাংলার সত্যিকার শত্রুর মতো কথা বলেছেন বটে। বিশ্বাসঘাতক।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বাংলাদেশের মর্যাদা ও স্বার্থ যদি ঠিক থাকে তাইলে সমস্যা কি? ভারততো আপনাকে দিয়ে গোলামী করায়। সেটা কি ঠিক?

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:০৮

শিপন মোল্লা বলেছেন: েসতু আশরাফুল হক আচ্ছা ঠিক আছে তাহলে আমরা সবাই ভারতী হয়ে যাই সেটাই ভাল হয় এই রাজনিতিক ক্যাচাল থাকবেনা হিন্দি মুভি দেখতে পারুম দারুন মজা হবে। বন্দে বাবা মাতেরাম।
শুভ কামনা।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:২০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যারা নিজ দেশের সার্বভৌমত্বের গুরুত্ব বুঝে না বা বুঝেও ভান করে তাদের সাথে তর্ক করা বৃথা।

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৩৯

স্বাধীকার বলেছেন:
বা। জি। ভাই,

আমাদের ভাদাদের প্রিয়পাত্র দীপানরঞ্জন দাদার কথা মনে পড়ছে। তার পাকিস্তান ও বিএনপি(বেলুচ ন্যাশনালিস্ট পার্টি)-র সংবাদকে আমাদের দাদাদের পত্রিকায়, মতিশুয়োরের আলুতে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি(বিএনপি) হিসাবে প্রচার করা এবং সেই সংবাদের সত্য মিথ্যা যাচাই না করে মহাবুবস ওল হায়ানিফদের জনসভা, এই ব্লগের সেঞ্চুরীলীগার দালাল ব্লগারদের বিলাপের দৃশ্যটি চোখে ভাসছে।

আমরা বার বার বলে আসছি, প্রমান পেয়েছি তারেক রহমানের রাজনৈতিক জীবনকে ধ্বংস করতে আম্লীগ দেশে বিদেশে বহু অর্থ বিনিয়োগ করেছে, হাজার হাজার মিথ্যাচার করেও গত ৭ বছরে কোনো প্রমান জনতার সামনে হাজির করতে পারেনি, হাজির করেছে বন্ধুর কাছে তারেক টাকা নিয়ে শপিং করেছে!!! ভারতের মতো সহযোগী নিয়ে ভাদারা দিবারাত্রি তারেকের পেছনে লেগে আছে। সামনে নির্বাচন, নির্বাচনে তারেকের ‍উপস্থিতি আম্লীগকে খড়কুটার মতো ভাসিয়ে দিতে পারে-সে ভয় তাদের আছে-তাই তারা বসে নেই, থাকবেনা।

আজমল কাসাভদের মতো সন্ত্রাসীরা নদী বেয়ে, রেলস্টেশন পার হয়ে হোটেলে নিরীহ জনতাকে জিম্মি করার সময় ভারতীয় গোয়েন্দারা ্‌াল ফালায়, কিন্তু তারেকের খবর পায়!!! কেন পায় আমরা তা বুঝি। একটি স্বাধীন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা তার দেশের নাগরিকের তথ্য দেওয়া আর তা প্রকাশ করার ফলে ভারতের সততা ও ভাদারাই যে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে, তা তাদের খেয়ালে ছিলোনা। অন্যদিকে আম্লীগের সাথে ভারতের গোপন অবৈধ যে পিরিতির কথা দেশবাসী বিশ্বাস করে-তা সত্যে পরিনত হয়, যা এখন গর্ভপাত হিসাবে বিবেচিত হবে। ভারত বাংলাদেশের রাজনীতিতে যত নাক গলাবে ততই আম্লীগ জনবিচ্ছিন্ন হবে। ভারত এমন একটি রাষ্ট্র যে কখনোই কারো বন্ধু হতে পারেনা, কারন তার স্বার্থ তাকে এতটাই লোভের ভিতর রাখে যে, সদ্য ভূমিষ্ট অসহায় বাংলাদেশ থেকেও ভারত লুটপাট করতে দ্বিধা করেনি। সেই ভারতের কেনো টানাবাজার পত্রিকায় কি সংবাদ আম্লীগের নির্বাচনী সুবিধার জন্য করে দিলো তাতে দেশপ্রেমিক বাংলাদেশীদের কিছু যায় আসেনা। বরং জনতা জানতে পারলো অবৈধ পিরিতি এখন কোন পর্যায়ে আছে!!!

আর আপনার উত্থাপিত ও যে নিরাপত্তা ও কৌশলের কথা বৃটেন কর্তৃক গ্রহনের কথা জানি-তাতে এরকম কানেকশন কখনোই সম্ভব নয়-এটা হাইকোর্ট মাজারের ল্যাংটারাও বুঝে। দীপান বা শঙ্খদীপ দাশদের খবর দেখে পুলিকিত হলাম, মনে হচ্ছে বৃটেনের উচিত ভারত থেকে নিরাপত্তা আমদানী করতে বাধ্য হওয়া-যতদিন তারেকে বৃটেনে আছে!! তাতে ভারতের দু পয়সা ব্যবসা হতে পারে-যা ভারতের মতো ফকিন্নি মানসিকতার কদর্যকে আত্মপ্রসাদ দিতে পারে।

আপনাকে ধন্যবাদ, শুভ কামনা। কেমন আছেন?

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:২১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় স্বাধীকার ভাই। আল্লাহ ভাল রাখছেন, আপনে কেমন আছেন?

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:০৪

জিনান শুভ বলেছেন: আবুশিথি @একটা ছাগু ।এখন বিএনপি বলছে বাট সে ছাগু।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এইখানে বাংলাদেশের মর্যাদা ও স্বার্থ বিকায়া পাকিস্তানের সাথে সম্পর্কের কথা বলা হয় নাই। ভারত যখন শান্তিবাহিনীকে লেলিয়ে দিয়ে পাবর্ত্য চট্টগ্রাম বিচ্ছিন্ন করার কুমতলব করে তখন চীন ও পাকিস্তান জিয়ার সময় হতে বাংলাদেশকে সহায়তা করে। এখন এটা কি বাংলাদেশের জন্য ভাল হইছে না খারাপ হইছে?

ভারতের আসল লক্ষ্য ছিল পাকিস্তান ভাঙা কোনমতেই মহৎ উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ স্বাধীন না। এই কারণেই তারা হাসিনারে মূখ্যমন্ত্রী ডাকে। আর বিএনপি অথবা এরশাদ কেউই পাকিস্তানের সাথে কোন ক্ষতিকারক চুক্তি করে নাই। এটা বুঝা খুব কঠিন কিছু না।

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

মহসিন১২৩ বলেছেন: তারেকের চামচাদের মধ্যেও 'র" এর এজেন্ট ছিল। এখনও আছে, তাই সাবধান!!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হুম!

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: বাজি ভাই কিছুক্ষণ পরপর একটা করে বালের আবাল আসছে । আর আবুশিথি ভাইকে দালাল বলে যাচ্ছেন । এদের জিজ্ঞেস করেন র' এর নিকট গোয়েন্দা রিপোর্ট দেয়া কোন দেশি দেশ প্রেম । এদের দাবড়ানির উপর রাখা লাগব ।

আর তারেক রহমানের চার পাশেই বিশ্বাসঘাতক আছে । তিনি যত তাড়াতাড়ি সতর্ক হবেন ততই দেশ জাতি বিএনপি ও তার জন্য মঙ্গল ।

স্বাধীকার ভাই যা বলেছেন এরপর এ বিষয়ে আর অতিরিক্ত কিছু বলার নাই ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ফেসবুকে আবুশিথির সাথে জামাতীদের মধ্যে যে গালাগালি বিনিময় হয় তারপরেও সে ছাগু....বড়ই বিনুদন! :)

ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.