নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মমতার প্রেমে ব্যার্থ হয়ে বিমান বসুর এখন পাকিস্তানী রাষ্ট্রদূতকে দোষারোপ!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৭



তিস্তা চুক্তি সই না হওয়ায় চক্রান্তের অভিযোগ বিমান বসুর











বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের তিস্তার পানিবণ্টন ও ছিটমহল-বিনিময় চুক্তি সই না হওয়ার পেছনে চক্রান্তের অভিযোগ করেছেন ভারতের বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু। তিনি বলেন, ‘এ চুক্তি সই করতে যেদিন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল, সেদিন তিনি যাননি। পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতও কলকাতায় এসে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন।’



Click This Link



***************





মমতা সেই ২০১১ হতে বলে আসছে নিজ রাজ্যের মানুষকে উপেক্ষা করে সে বাংলাদেশকে পানি দিতে পারবে না। তো এখানে লাভটা কার পাকিস্তানের না ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মানুষের? বিমান বসুর বামফ্রন্ট প্রায় ২৬ বছর পশ্চিমবঙ্গ শাসন করছে তারা কয়বার ফারাক্কা, তিস্তা সহ বাংলাদেশের সাথে অন্যান্য অভিন্ন নদ-নদীর সুষ্ঠ পানি বন্টনের জন্য কয়বার দিল্লীর কাছে ধর্ণা দিছে? আর তারা কোন দুঃখে দিল্লীকে অন্য বিদেশী রাষ্ট্রের পানি প্রাপ্তির জন্য বলবে। খোদ পশ্চিমবঙ্গকেই ফারাক্কার পানির জন্য ভারতের অন্যান্য রাজ্যের সাথে লড়াই করতে হয়। সেই ১৯৮৮ সাল হতে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ফারাক্কার জন্য আর্সেনিক সমস্যা প্রকট হয়ে উঠে;



Status of groundwater arsenic contamination in the state of West Bengal, India: a 20-year study report.

http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/19382148



এখন ভারতকে হাসিনা সেই ২০১০ সালের জানুয়ারীতেই দিল্লীতে যেয়ে গোপনে অনেক কিছুই দিয়ে আসছে। যার বিনিময়ে বাংলাদেশ তেমন কিছুই পায় নাই। স্রেফ বরাবরের মত আশ্বাসের কথামালা। যার জোরে সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী দিপু মনি বড় গলায় বলেছিল যে ২০১১ সালের সেপ্টম্বরে মনমোহনের সফরে তিস্তা চুক্তি হবেই। এখন বাংলাদেশ কিছু না পেলেও ভারত যা যা পাওয়ার সবই পেয়ে গেছে। এখন বাংলাদেশের মানুষকে বোকা পেয়ে নতুন কাহিনী সাজাচ্ছে এই বুড়া ভাম বিমান বসু। আরে ব্যাটা তুই বাংলাদেশীদের হাইকোর্ট দেখাস? যদি মমতা পাকিদের সাথে গোপনে কিছু করে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা কর। তা না করে ভাবখানা এমন যে মমতা পাকিদের সাথে প্রণয় করে চললেও বিমান বসু ও মনমোহনকে পাত্তাই দেয় না।রা

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩১

উপপাদ্য বলেছেন: দেখা যাক জামায়াত ইস্যু দাদাবাবুদের নিজ দেশে কতটা কাজ করে।

শালার রেন্ডিরা আসলেই ইতর প্রজাতির।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পূর্ণ সহমত ভাই।

অনেক ধন্যবাদ।

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০৭

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপনার টাইমিংটা বড্ড অবাক করলো! এই নিউজটাকে একটু মেনুপুলেশনে ফেলতেই কি এই প্রচেষ্টা? এই দুইজন ও জামাতকে জড়িয়ে যা নিউজে এসেছে তা নিয়ে কিন্তু আপনাকে কিছু বলতে দেখছিনা অথচ আওয়ামীলীগ কে কীভাবে ল্যাং মারা যাবে সে চেষ্টা অব্যাহত!

কোন ধরণের মিস কনসেপশনের সুযোগ না থাকে যেন এ জন্য নিউজটা সম্পূর্ণ তুলে দিলাম,



বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির ‘সম্পর্ক গভীর’ বলে অভিযোগ করেছেন পশ্চিম বঙ্গ বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু।




রোববার কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড মাঠে এক সমাবেশে বিমান বলেন, “মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক দল জামায়াতকে মদদ দিচ্ছে, যাদেরকে খোদ বাংলাদেশের মানুষই প্রত্যাখ্যান করেছে “

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের তিস্তা চুক্তি ও সীমান্ত ইস্যু নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতার অবস্থান নিয়ে সমালোচনা করেন তিনি, “তিনি (মমতা) তাদেরকে এখানে আশ্রয়- প্রশ্রয় দিচ্ছেন। ধর্মীয় মৌলবাদী শক্তির উত্থানে তিনি মদদ দিচ্ছেন। তিনি একটি ভয়াবহ খেলায় মেতে উঠেছেন।”


বাংলাদেশের সাতক্ষীরায় যখন জামায়াতের ‘সন্ত্রাসী’দের ধরতে পুলিশ ও আইনশৃংখলা বাহিনী অভিযান চালাচ্ছে, তখন পশ্চিম বঙ্গের বশিরহাটের তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থিত সাংসদ তাদের আশ্রয় দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন বিমান।

“আপনাদের কী মনে হয়, তিনি (মমতা) কেন তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তিতে সায় দিচ্ছেন না, কেন তিনি সীমান্ত চুক্তির ব্যাপারেও আপত্তি করছেন? এর কারণ হচ্ছে তিনি জামায়াতকে খুশি করতে চান এবং হাসিনাকে বিপদে ফেলতে চান।”

গত সপ্তাহে ভারতের রাজ্যসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে যাকে পাঠানো হয়েছে তিনি জামায়াতের ‘ঘনিষ্ঠ’ বলে দাবি করেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান।

“তৃণমূলের ওই নেতা (আহমেদ হাসান) জামায়াতের সমর্থক পত্রিকা নয়াদিগন্তের প্রতিবেদক ছিলেন।”

পশ্চিম বঙ্গের ‘তৃণমূল কংগ্রেস ও জামায়াতে ইসলামীর আঁতাতের’ বিস্তারিত সব তথ্যই বামফ্রন্টের কাছে রয়েছে বলে দাবি করেন বিমান বসু।

তিনি বলেন, “বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার যে ‘সেক্যুলার’ রাজনীতি করছে আমরা বামপন্থীরা তা দৃঢ়ভাবে সমর্থন করি। এটা আমাদের বোধগম্য নয়, একজন বাঙালি নেতা (মমতা ব্যানার্জিকে ইঙ্গিত করে) যে কিনা নিজেকে সেক্যুলারিজমে শ্রদ্ধাশীল বলে দাবি করেন, তিনি জামায়াতকে সমর্থন করেন কিভাবে?”

বাংলাদেশের সঙ্গে সচেতনভাবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নষ্ট করার জন্য পশ্চিমবঙ্গের জনগণ মমতাকে কখনো ক্ষমা করবে না বলেও মন্তব্য করেন বিমান।

মমতা ব্যানার্জির সরকারকে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রশংসার বিষয়ে বিমান বসু বলেন, “তারা মমতার সামনে ‘মুলো’ ঝুলিয়েছে।”

“ক্ষমতার জন্য মমতা যদি যদি ভারতে হিন্দু মৌলবাদী ও বাংলাদেশে মুসলমান মৌলবাদী সংগঠনগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখেন তাহলে কি আপনারা অবাক হবেন?”, প্রশ্ন রাখেন বিমান।

সিপিএম নেতা বিমান বসু সিপিএম নেতা বিমান বসু তিনি বলেন, “মমতার উত্থানে মার্কিনিদের হাত রয়েছে। তারা এটা করেছে প্রথমত পশ্চিম বঙ্গে বামপন্থীদের বিপদে ফেলতে এবং তারপর বাংলাদেশে ‘হাসিনা’ সরকারকে ‘বিরক্ত’ করতে।
“এখন এই খেলা সবাই বোঝে।”

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘নষ্ট’ করার পেছনে মমতার হাত রয়েছে বলে সপ্তাহখানেক আগেই অভিযোগ করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের আরেক প্রবীণ বামপন্থী নেতা ও সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য্য।

ভারতে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত সালমান বশির সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে দেখা করে তাকে পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ জানান।

এর পরিপ্রেক্ষিতেই বুদ্ধদেব তৃণমূল নেত্রীকে দুষে বলেন,“আমরা পাকিস্তানের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখতে চাই। তবে তা বাংলাদেশকে হারানোর বদলে নয়। আমাদের কাছে পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ।”

পশ্চিম বঙ্গের দীর্ঘদিনের মুখ্যমন্ত্রী ও বামফ্রন্টের সাবেক নেতা জ্যোতি বসুর আমলে ১৯৯৭ সালের বাংলাদেশ-ভারত ‘গঙ্গা পানিবণ্টন চুক্তির’ উদাহরণ টানেন বুদ্ধদেব।

তিনি বলেন, “ওই চুক্তিটি করা হয়েছিলো আমাদের সম্পর্ক দৃঢ় করার জন্য। আমাদেরকে বাংলাদেশের প্রকৃত প্রয়োজনটা বুঝতে হবে। কিন্তু এখন সবই ক্ষুণ্ন হচ্ছে।”

জয় হোক জামাতের, জয় হোক বিএনপির, সারা জীবন ভারত ভারত ম্যাতকার দিয়ে এখন কিনা নিজেরাই... এদিকে আইএসআই এর অর্থ সাহায্য ছাড়া নাকি দল দুটোর দিনাতিপাত করাই দুরহ হয়ে দাড়িয়েছে! সব কূল কি আর একসাথে রক্ষে হয়! ;) ;) ;)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৪৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ২০০১-০৬ বিএনপির জোট সরকার ভারতের সাথে কোন নতুন অসম চুক্তি করছে কি?

মমতার অনীহায় তিস্তা চুক্তি না হওয়াতে কার লাভ পশ্চিমবঙ্গের না পাকিস্তানের?

হাসিনা যখন ভারতের ক্রীতদাসী তখন বিএনপি ও জামাতকে পাকিস্তানপন্থীই হওয়াটাই স্বাভাবিক। এই কারণেই ২০১০ সালে গোপন চুক্তির বিষয়াদি আজও জানতে পারি নাই।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:০২

সাজিদনজরুল বলেছেন: beyman babur BAL priti to Inu Notir puter theke du kathi soresh

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৪৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে এই গুলা শুধুই রাজনৈতিক ষ্টান্টবাজি। বসু বাটপার বইলাই এ পুলিশ বা কোর্টের কাছে অভিযোগ না করে রাজনৈতিক লাইম লাইটে আসতে চায়। আরে ভারতের রকে ফাকি দিয়ে মমতার পক্ষে দিনকে দিন পাকিস্তানের দালালি যে সম্ভব না সেটা একটা শিশুও বুঝবে!

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: এসবে আমাদের কিছু আসে যাবেনা। নিজেরাই নিজেদের ... মারছি।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :(

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০১

ভিটামিন সি বলেছেন: অনেকদিন পর দেখলাম ভাই আপনাকে। কেমন আছেন সেটা জানান।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ! আপনে কেমন আছেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.