নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতীয় নৌবাহিনী কর্মকর্তা ও দৈনিক প্রথম আলোর সম বৈরী সুরঃ BNS এর সাবমেরিন কেনা প্রসঙ্গে!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪০



১৫০০ কোটি টাকায় দুটি সাবমেরিন আসছে







Click This Link





গত বছর ৪ঠা ডিসেম্বর একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম;



BNS সাবমেরিন কেনার উদ্যোগে ভারতীয় নৌবাহিনীর গত্রদাহ!



টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ভারতীয় নৌবাহিনী কর্মকর্তার প্রশ্ন

বাংলাদেশের সাবমেরিন কেনার দরকারটা কী



Click This Link





এখন যখন বাংলাদেশ সরকার চীনের সাথে "০৩৫জি" মডেলের ২ টি সাবমেরিন কেনার চুক্তি করেছে তখন দৈনিক প্রথম আলো অনেকটাই উক্ত ভারতীয় নৌবাহিনীর কর্মকর্তার মতই নাক সিটকাচ্ছে! যদিও এটা পুরোনো তাই বলে অকার্যকর নয় এবং এর মেয়াদও তাড়াতাড়ি শেষ হবে না। এরশাদের শাসনামলের শেষের দিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যাবহৃত পুরোনো মার্কিন সাবমেরিন যেখানে কিছু সংস্কার করে আধুনিকায়ন করা হয় এমন একটি সাবমেরিন কেনার কথা হয়েছিল। কিন্তু পরে সেটা অগ্রসর হয় নাই। আর চীনের এই মডেল১৯৮৫ সালে তৈরী। বাংলাদেশের প্রতিরক্ষার জন্য জাহাজ, ট্যাঙ্ক, বিমান সিংহভাগই চীনের তৈরি। এগুলোর সবই দীর্ঘ মেয়াদ পর্যন্ত সার্ভিস দিয়েছে এবং এখনও দিচ্ছে। তাই এই পুরোনো সাবমেরিন কিনলে রাতারাতি এর ক্ষমতা শেষ হয়ে অকেজো হয়ে বসে থাকবে এমন ভাবার কোন কারণ নাই। তবুও প্রঅলো লিখছে;



"পুরোনো এই সাবমেরিন দুটির আয়ুষ্কাল আর কত সময় আছে, বছরে এর রক্ষণাবেক্ষণ খরচই বা কত হবে, সাবমেরিন সংযোজনের ফলে নৌবাহিনীর শক্তিই বা কত বাড়বে—এসব জিজ্ঞাসার কোনো জবাব আপাতত মেলেনি নৌবাহিনীর কর্মকর্তাদের কাছ থেকে।"



আমাদের প্রতিরক্ষার বাৎসরিক বাজেট মাত্র ২ বিলিয়ন ডলার। যা ১৬ কোটি মানুষের জন্য খুব বেশী নয়। এই সাবমেরিন দুটি কিনলে এর জন্য বেশী খরচ পড়বে সেটা ঠিক না। বরং বঙ্গোপসাগরের তলদেশে আমাদের নৌবাহিনীর নজরে থাকবে।



এই নিয়ে এক সুশীলও কম যান না;



"ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের কোনো প্রতিরক্ষানীতি নেই। ফলে কিসের ওপর ভিত্তি করে এ ধরনের বড় কেনাকাটা করা হচ্ছে, তা পরিষ্কার করা দরকার। এসব ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা খুবই জরুরি।’"



আরে ব্যাটা আমার দেশে পাহারাদার বসাবো যাতে কোন অনুপ্রবেশকারী অথবা বৈরী কোন পক্ষ হতে ক্ষতি না হয় তার জন্য আবার কিসের ভিত্তি লাগবে? নাকি আমার দেশের বেড়া ও সীমার উপর কোন নজর থাকবে না যাতে চোর, ডাকাত ও দুশমনদের সুবিধা হয়!



এরপর লিখছে;



"জেনস ডিফেন্স উইকলির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চীনে এ ধরনের একটি সাবমেরিনের ভেতরে ২০০৩ সালের এপ্রিলে বিষাক্ত কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। এতে আক্রান্ত হয়ে ৭০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী মারা যান। এক বছর পর সেটি মেরামত করে আবার চালু করা হয়।"



কোন দেশের প্রতিরক্ষার কোন জাহাজ ও বিমানে র্দূঘটনা নতুন কিছু নয়। চীনের ০৩৫জি মডেলের সাবমেরিন অনেক গুলো আছে। এখন একটাতে কোন সমস্যার কারণে র্দূঘটনা ঘটছে তাই বলে কি বাকী সবগুলাতেও কি এমন হইছে? চীনা সাবমেরিনে র্দূঘটনার হার কত? ভারত সহ অনেক দেশের সাবমেরিনে র্দূঘটনায় অনেক নাবিকের মৃত্যু হয়েছে তাই বলে তারা কি সাবমেরিন চালানো বন্ধ করে দেবে?



যেহেতু দরিদ্র দেশ হিসেবে আমাদের প্রতিরক্ষা বাজেট বড় নয় তাই একশ কোটি ডলারের নতুন সাবমেরিনের চেয়ে পুরোনো সাবমেরিন যদি ২০ কোটি ডলারে পাওয়া যায় ক্ষতি কি? অন্তত সাবমেরিন চালানোয় পারদর্শীতা অর্জন সহ নিজেদের সুমুদ্র তলদেশ সমন্ধে অভিজ্ঞাতা অর্জন সহ প্রতিরক্ষা সুদৃঢ় হওয়ার পথে অগ্রসর হওয়া যাবে।



৪০ বছরের বেশী হয়ে গেল অথচ নিজ দেশের নৌবাহিনীর জন্য একটা সাবমেরিন কেনা হল না সেটা অবশ্যই প্রতিরক্ষার জন্য অন্তরায়। যেখানে বঙ্গোপসাগরে তেল, গ্যাস সহ বিভিন্ন মূল্যবান খনিজ সম্পদ আছে তাতে সাবমেরিনের গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু ভারত, প্রথম আলো গং চায় না যে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা আত্ননির্ভরশীল হৌক। ভারতের মাতবরী ও মাস্তানী বঙ্গোপসাগরে যেন নির্বিঘ্নে চলতে পারে এটাই চায় মতির প্রথম আলো গং। কোন দেশপ্রেমিক মানুষ ও গোষ্ঠী প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে এই ধরণের সংযোজনে যেমন খুশী হয় প্রথম আলো তার উল্টো। বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী সমূহ প্রআলোর গত্রদাহ ও আতংকের কারণ!

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫৫

কলাবাগান১ বলেছেন: নিজস্ব স্যাটেলাইট স্হাপনের উদ্দোগ এবং সাবমেরিন কিনার জন্য এই সরকার বাহবা পেতেই পারে.... প্রথম আলো কি বলল, তাতে কিছু আসে যায় না...... আশা করি এযে কবার অন্তত বলবেন যে সরকার একটা ভাল কাজ করছে

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য সাবমেরিন কেনার সিদ্ধান্ত হয় ২০০৫ সালেই। এটা তার ধারাবাহিকতা। এখন হাসিনার সরকার কিনলেই হইল।

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: কিচু লোকের পকেটে কয়েক হালি মিলিয়ন ডলার আসবে তাতে কোন সন্দেহ নেই!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তারপরেও ভাইজান আমাদের নৌবাহিনীর জন্য সাবমেরিন কেনা জরুরী!

ধন্যবাদ।

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: একবার এক সেনা বাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে কথা হচ্ছিল। উনি বললেন, বাঙলাদেশ সেনাবাহিনীতে যত অস্ত্রই কেনা হোক না কেন, তা ভারতের অনুমোদনের পরেই কেনা হয়। তাই ভারতীদের কথা আমাদের দিদিমনি ফেলতে পারবেন না।

সেই সাথে ব্লগার ঢাকাবাসীর সাথে একমত। কিছু মুখচেনা লোকের পকেটে কয়েক-হালি, মিলিয়ন-ডলার প্রবেশ করবে, কোন সন্দেহ নেই!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: কোন দালাল সরকার সার্বভৌমত্বের মর্যাদা বুঝে না। ধন্যবাদ।

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩০

একিউমেন০৮ বলেছেন: সাবমেরিন কতটুকু প্রয়োজন তা বোধগম্য হচ্ছে না। ঢাকাবাসীর সাথে একমত।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অবশ্যই সাবমেরিনের দরকার আছে ভাই। ধন্যবাদ।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: কয়েকজনের কমেন্ট পড়ে খুব হতাস হলাম। সম্ভবত সমগ্র প্রজেক্ট প্রায় ৭০০ মিলিয়ন ইউএসডি..। এর মধ্যে অবকাঠামো তৈরী (২টি), প্রশিক্ষন, সাবমেরিন আপগ্রেডেশন (হস্তান্তরের পূর্বে) ইত্যাদি অন্তর্ভূক্ত। পূরানো সাবমেরিন সংগ্রহের কারন এটি পরিচালনা ও রক্ষনাবেক্ষনের অভিজ্ঞতা একেবারে হাতেকলমে শিক্ষালাভ করা। কারন আপনি নিশ্চয়ই নতুন গাড়ী (পাজেরো) কিনে গাড়ী চালানোর প্রশিক্ষন নিবেন না

ভবিষ্যতে আমাদের নৌবাহিনিতে আনেক আধুনিক সরন্জাম যুক্ত হতে যাচ্ছে বা হচ্ছে এবং ২০৩০ নাগাদ আমাদের নৌবাহিনি সবধরনের সমরাস্ত্রসজ্বিত একটি আধুনিক নৌবাহিনি হিসাবে আত্নপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। এইসময় যারা এখনও কি দরকার আমাদের এইরকম একটা নৌবাহিনি বলে চিল্লায় তাদের পশ্চাতদেশে ................ তাদের বলুন আমাদের দেশ এখন আন্তর্জাতিক টানাহেচড়ার কেন্দ্রে আছে এবং ভবিষ্যতে এটি আরও বাড়বে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ইমরান ভাই, আসলে আমাদের দেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে অনেকেই এই সমস্ত কৌশলগত বিষয় গুলোকে গুরুত্ব দিতে চায় না। তাই বিরুপ মন্তব্য হয়। আমি অবশ্যই চাই আমাদের নৌবাহিনীতে সাবমেরিন সহ আরো প্রয়োজনীয় যুদ্ধজাহাজ, প্রযুক্তি ও উন্নত অস্ত্র যূক্ত হৌক।

ধন্যবাদ।

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কিন্তু ভারত, প্রথম আলো গং চায় না যে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা আত্ননির্ভরশীল হৌক। ভারতের মাতবরী ও মাস্তানী বঙ্গোপসাগরে যেন নির্বিঘ্নে চলতে পারে এটাই চায় মতির প্রথম আলো গং। কোন দেশপ্রেমিক মানুষ ও গোষ্ঠী প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে এই ধরণের সংযোজনে যেমন খুশী হয় প্রথম আলো তার উল্টো। বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী সমূহ প্রআলোর গত্রদাহ ও আতংকের কারণ

এটাই মূল কথা!!!!!!!!!!!

২০৩০ নাগাদ আমাদের নৌবাহিনি সবধরনের সমরাস্ত্রসজ্বিত একটি আধুনিক নৌবাহিনি হিসাবে আত্নপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। এইসময় যারা এখনও কি দরকার আমাদের এইরকম একটা নৌবাহিনি বলে চিল্লায় তাদের পশ্চাতদেশে ................ তাদের বলুন আমাদের দেশ এখন আন্তর্জাতিক টানাহেচড়ার কেন্দ্রে আছে এবং ভবিষ্যতে এটি আরও বাড়বে।
ধন্যবাদ@ই আশফাক

++++++++++++++++++++

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৫২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

নেবুলাস বলেছেন: বেড়া না দিলে ছাগলে ক্ষেত খাবে যে! বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দৃঢ় করার কোন বিকল্প নাই। বাংলাদেশের বেশ কিছু ডেস্ট্রয়ার দরকার, কেননা সামনে আমাদের বিশাল সমুদ্র তার অঢেল সম্পদ নিয়ে অরক্ষিত অবস্থায় আছে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৫৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পূর্ণ সহমত, ধন্যবাদ।

৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সাবমেরিন কেনার সিদ্ধান্ত হয় ২০০৫ সালেই?
এখানেও বিম্পির সাফাই?

বিম্পি আনবে সাবমেরিন?
বিম্পি ক্ষমতায় এসে সামান্য 'নামের' কারনে সদ্য নতুন কেনা ফুললি মেকানাইজড একটি ফ্রিগেট ডিকমিশন করে ফেলে রেখে নেভি কে পঙ্গু বানিয়ে রেখেছিল ৫ বছর! পরে ফ্রিগেটটিকে সম্পুর্ন বাতিল ঘোষনা করে ভাঙ্গারি জাহাজ হিসেবে নিলামের ব্যাবস্থা করেছিল। সুধু তাই না, বিমান বাহিনীকেও পঙ্গু বানিয়ে রেখেছিল নতুন কেনা এক স্কোয়াড্রন মিগ২৯ ফাইটার বিমান অচল করে।

তত্তাবধায়ক সরকার এসে 'নাপাক' নামটি পরিবর্তন করে এই ফ্রিগেটটিকে আবার নেভিতে ফিরিয়ে আনে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৫৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হাকা সাহেব, প্রথম আলোর রিপোর্টই বলতাছে যে বিএনপির ২০০১-০৬ আমলেই এর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখন এর জন্য আপনে হিংসায় জ্বললে আমি কি করতে পারি? :(

৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

হারানো পথ বলেছেন: সবার আগে দেশে একটি নির্বচিত গণতান্ত্রাতিক সরকার দরকার তারপর সাবমেরিন বা অন্য কিছু .......
দালাল সরকারের হাতে দেশ সবচেয়ে বেশি অনিরাপধ।
বিদেশী শত্রুর কথা আমাদের আপাতত চিন্তা না করলেও চলবে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৫৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে। তবে সাবমেরিন কিনে রাখলে আমাদের নৌবাহিনী অভিজ্ঞতা অর্জন করবে। এটাও কম গুরুত্বপূর্ণ না।

ধন্যবাদ।

১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হারানো পথ বলেছেন: সবার আগে দেশে একটি নির্বচিত গণতান্ত্রাতিক সরকার দরকার তারপর সাবমেরিন বা অন্য কিছু .......
দালাল সরকারের হাতে দেশ সবচেয়ে বেশি অনিরাপধ।
বিদেশী শত্রুর কথা আমাদের আপাতত চিন্তা না করলেও চলবে।

শত কথার চে খাটি কথা +++++++++++++++

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৫৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৭

পিনিকবাবু বলেছেন: হারানো পথ বলেছেন: সবার আগে দেশে একটি নির্বচিত গণতান্ত্রাতিক সরকার দরকার তারপর সাবমেরিন বা অন্য কিছু .......

দালাল সরকারের হাতে দেশ সবচেয়ে বেশি অনিরাপধ।

বিদেশী শত্রুর কথা আমাদের আপাতত চিন্তা না করলেও চলবে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:৩৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সুমুদ্রতলের জন্য নজড়দারি করার প্রয়োজন আছে। কিন্তু তারমানে এই নয় যে একটা দলাল সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়ে রাখা হবে।

ধন্যবাদ।

১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:৪৯

মিতক্ষরা বলেছেন: :-*

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:৩৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:৫৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: যদিও আমি সেনাবাহিনীকে আধুনিকায়ন এর পক্ষে থাকলেও বিশাল সেনাবাহিনী পোষার কোন দরকার দেখি না ।

এত চৌকসতা মানায় না যেখানে বেকারত্ব আর করাপশনে রসাতলে যায় । :/

এর থেকে পুলিশ বাহিনীকে আরও উন্নত করা উচিত, প্রশাসনিক বেতন সুবিধা বাড়ানো উচিত যাতে ঘুষ বা দূর্নীতি কম হয় । আর সাথে সাথে এর দুদক ও আইনকে কঠোর করা উচিত ।

যদিও ডুবোজাহাজ দরকার তবে যুদ্ধ ডুবোজাহাজ না কিনে বৈজ্ঞানিক কর্মকান্ডে ব্যবহার করা যায় এমন কিছু ক্রয় করা গেল উপকৃত হত দেশ ।

আমি হলে ঢাকার পেটের মধ্যের সেনাবাহিনীকে গিলে খেতাম :) হাহাহ . সাধারন মানুষের জন্য জায়গা হত একটু :) এদেরকে আরও ছোট করে দেশের বিভিন্ন সেক্টরে বিস্তৃত করে দিতাম ।

মানুষকে শহরমূখী না করে জেলা পর্যায়ে উন্নতি করলে প্রধান টাউনকে সুন্দর করে গুছিয়ে অগ্রসর করা যেত ।

যাই হোক মূল কথা থেকে দূরে এসেছি ।

এটার পক্ষেও আছি বিপক্ষেও আছি । এইটার দরকার ছিল কিন্তু সেনাবাহিনীর জন্য না হয়ে গবেষনার জন্য হলে ভাল হত । যুদ্ধ জাহাজ দরকার নাই আপাতত । অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দরকার তার পথ হতে পারত বৈজ্ঞানিক কর্ম কান্ডে ব্যবহৃত ডুবো জাহাজ ।

আমার দৃষ্টি কি ভুল ?

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:৪২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আমাদের সুমুদ্র অঞ্চল বিশাল বিস্তৃত। এখন এর নিরাপত্তার জন্য নৌবাহিনীর সাবমেরিন খুবই দরকার। এখন নৌবাহিনীর সাবমেরিন কিনলে অন্য বৈজ্ঞানিক অথবা অর্থনৈতিক কাজের জন্য সাবমেরিন কেনা যাবে না সেটার সাথে আমি একমত না। এর জন্য বেসরকারী উদ্যোগতাদের এগিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশে যদি প্রাইভেট প্লেন ও হেলিকাপ্টার সার্ভিস থাকে তবে বেসরকারী সাবমেরিন কেন নয়? যেহেতু রাষ্ট্রের নিরাপত্তার দাযিত্ব সরকারের তাই নৌবাহিনীর জন্য সাবমেরিন কেনা। ভারতে প্রতি বছর হজারা হজার কৃষক আত্নহত্যা করে তারপরেও তার সামরিক বাজেট ৪০ বিলিয়ন ডলারের উপর। সেই তুলনায় বাংলাদেশ অনেক ভাল আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.