নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

টোল অনিশ্চিত, ভারতকে রেল করিডোর দিয়ে বাংলাদেশকেই ঋণের সুদ বহন করতে হবে B-)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৭




সেই ১৯৭২ সালে যুদ্ধ বিদ্ধস্ত বাংলাদেশ ভারতকে অনুরোধ করে বলেছিল মাত্র ৬ মাসের জন্য কোলকাতা বন্দর ব্যাবহারের সুবিধা দিতে। জবাবে ভারত বলেছিল "৬ মাস কেন ৬ ঘন্টার জন্যও দেওয়া সম্ভব না"। অথচ ঐ বছরই ইন্দিরা তার কুটুবুদ্ধি ও আধিপত্যের প্রভাবে মুজিবকে দিয়ে বাংলাদেশের ভিতরে নৌকরিডোর আদায় করে নেয়।

এভাবে ভারতের পক্ষে তার সেভেন সিষ্টার্সের সাথে যথাযথ ভাবে ও কম খরচে পণ্য পরিবহন সম্ভব না। তার চাই সড়ক, রেল এবং চট্টগ্রাম সুমুদ্র বন্দর। তাতেই সে সর্বোচ্চ পরিমাণে পণ্য ত্রিপুরা, আসামে নিতে পারে। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পূর্বে হাসিনা বলেছিল যে তথাকথিত কানেক্টিভিটির মাধ্যমে পণ্য পরিবহনে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর হয়ে যাবে। যাতে শুধুই ভারত নয় চীন, নেপাল ও ভুটানও ট্রানজিট পাবে। এখন চীনতো দূরে থাকুক নেপাল ও ভুটানেরও কোন খবর নাই। উপরন্ত বাংলাদেশের সড়ক ও রেল অবকাঠামো ভারতকে করিডোর সুবিধা দেওয়ার জন্য উপযোগী নয়। এখানে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যায়ে চট্টগ্রাম বন্দর হতে লাকসাম পর্যন্ত ডুয়েলগেজ রেল লাইন স্থাপন করতে হবে। দেখা যায় "এ প্রকল্পের জন্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের (ইআইবি) কাছে পাঁচ হাজার ৪৭৭ কোটি ৮৮ লাখ ২৮ হাজার টাকা ঋণ নেয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। এর বাইরে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত আড়াই কোটি ডলার না পেলে সরকারকে নিজস্ব তহবিল থেকেই অর্থায়ন করতে হবে পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে যে ঋণ নেয়া হচ্ছে তার সুদ হার হবে ২ শতাংশ।"

http://dailynayadiganta.com/details.php?nayadiganta=OTYyOTk=&s=MQ==&t=

অর্থাৎ বাংলাদেশকে প্রতিবছর ২% হারে প্রায় ১১০ কোটি টাকা সুদ দিতে হবে বিদেশী ব্যাংক গুলোকে। এখন ভারত কি হারে বাংলাদেশকে টোল দিবে এই বিষয়ে দেশের জনগণতো দূর সংসদেও কোন আলোচনাই হয় না। এমনিতেই হাসিনার আলীগ সরকারের র্দূনীতি, অনিয়ম ও সরকারের অত্যাধিক ব্যায়ে রাষ্ট্রীয় সহ বেসরকারী বিভিন্ন ব্যাংক সমূহ মূলধনের অভাবে ব্যাবসায়ীদের চাহিদা মাফিক ঋণ দিতে পারছে না। এখন ভারতের জন্য আমাদের ভর্তূকী দিতে হবে। আর বিনিময়ে ভারত আমাদের আশ্বাস নামক "অশ্বডিম্ব" ছাড়া আর কিইবা দিতে পারে!

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৭

নিকষ বলেছেন: ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র। আপনে রাজাকার।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২০

খেলাঘর বলেছেন:

"সেই ১৯৭২ সালে যুদ্ধ বিদ্ধস্ত বাংলাদেশ ভারতকে অনুরোধ করে বলেছিল মাত্র ৬ মাসের জন্য কোলকাতা বন্দর ব্যাবহারের সুবিধা দিতে। জবাবে ভারত বলেছিল "৬ মাস কেন ৬ ঘন্টার জন্যও দেওয়া সম্ভব না" "

১৯৭২ সালে চট্টগ্রাম ও খুলনা পোর্ট ব্যবহার উপযোগী ছিল।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনের কথাটা সত্য না। ৭১এর স্বাধীনতা যুদ্ধের পর আমাদের বন্দর গুলো পুরোপুরি উপযোগী ছিল না;


RESCUE OPERATION ON DEMINING AND CLEARING OF WATER AREA OF BANGLADESH SEAPORTS 1972-74

http://www.chittagong.mid.ru/relat_e_01.html

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার পোষ্টটি শুধু রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট থেকে নয়, আমাদের দেশের আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপট থেকেও একটি গুরুত্বপূর্ন। এই ধরনের সকল বাড়তি খরচ আমাদের দেশের জনগনকেই বহন করতে হবে। তাই এই বিষয়ে অবশ্যই চিন্তা ভাবনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

তবে বাস্তবতা হচ্ছে, , কিছু ইস্যুতে যদিও আমাদের রাজনৈতিক বিভেদ থাকা উচিত নয়, তথাপি সাধারন মানুষদের যে অংশ তাদের নিজস্ব পছন্দের দলটিকে অন্ধভাবে সমর্থন করে তারা দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে হলেও তাদের দলের ভুল বা অনৈতিক কাজকে সমর্থন করে যায়, নানা যুক্তিতর্ক দেয়। আমাদের এই আবেগের সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক নেতারা লাভবান হয় আর আমাদের দেশ ক্রমাগত পিছিয়ে পড়ে।

যাইহোক, আপনার লেখা ভালো লেগেছে। পাশাপাশি অনুরোধ করব, আপনারা যারা রাজনৈতিক বিশ্লেষন মুলক পোষ্ট লিখেন, তা যেন আরো আরো সার্বজনীন, তথ্যসমৃদ্ধ ও যৌক্তিক বিশ্লেষনমুলক হয়। এতে সাধারন পাঠক যারা আছে, তারা আরো বেশি আলোচনায় অংশগ্রহন করতে পারবে, বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করবে এবং আল্টিমেট প্রতিবাদ করার জন্য অনুপ্রানিত হবে।

আমাদের অনেক ব্লগারদের লেখা এখন পত্রিকায় পাঠানোর সুযোগ আছে, সম্মানীর প্রদান করেই তারা ব্লগারদের লেখা ছাপান। যদি সার্বিক ভাবে কোন নির্দিষ্ট ইস্যূতে আমাদের সমস্যা, কারন এবং করনীয় ৫০০ থেকে ৬০০ শব্দের মধ্যে লিখতে পারেন, তা অবশ্যই প্রকাশ করা যেত। এই ক্ষেত্রে শব্দ চয়ন, ভাষা এবং বর্ননা একটি গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার। :) আশা করি সামনে আপনার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ন ইস্যূতে ভালো বিশ্লেষনমূলক লেখা পাব।

ধন্যবাদ। শুভ ব্লগিং।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাংলাদেশকে প্রতিবছর ২% হারে প্রায় ১১০ কোটি টাকা সুদ দিতে হবে বিদেশী ব্যাংক গুলোকে। এখন ভারত কি হারে বাংলাদেশকে টোল দিবে এই বিষয়ে দেশের জনগণতো দূর সংসদেও কোন আলোচনাই হয় না। এমনিতেই হাসিনার আলীগ সরকারের র্দূনীতি, অনিয়ম ও সরকারের অত্যাধিক ব্যায়ে রাষ্ট্রীয় সহ বেসরকারী বিভিন্ন ব্যাংক সমূহ মূলধনের অভাবে ব্যাবসায়ীদের চাহিদা মাফিক ঋণ দিতে পারছে না। এখন ভারতের জন্য আমাদের ভর্তূকী দিতে হবে। আর বিনিময়ে ভারত আমাদের আশ্বাস নামক "অশ্বডিম্ব" ছাড়া আর কিইবা দিতে পারে!


চোরা না শুনে ধর্শের কাহিনী!

হাম্বা না শোনে ভারতের অন্যায়!

তাদের ক্ষমতায় রাখতে আম্রিকারে পর্যন্ত ঢলা দিছে! বিনিময়ে আপনি ভাড়া চান!!!
বাঘ আর বকের গপ্প মনে নাই!

গলায় কাটা ফুটলে বাঘ বকের হাতে পায়ে ধরে পারিশ্রমিক দিতেও রাজি হয়!
কাটা বেরিয়ে গেলে বক পারিশ্রমিক চাইতেই বলেছিল- তোর সাহসতো কম নয়। তোর ভাগ্য যখন মূখে মাথা ঢুকিয়েছিলি তা যে চিবিয়ে খাইনি!!!!!

চেতনাধারী সরকার স্রেফ ক্ষমতার জন্য স্ব-বিরোধীতায় লিপ্ত!!!!!!!

আর জনগণের কপালে ফাটা বাঁশ!

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: জনগণকে কঠোর আন্দোলন করতে হবে নতুবা ভারতের গোলামী ও হাসিনার জুলুম সহ্য করতে হবে।

অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ""অথচ ঐ বছরই ইন্দিরা তার কুটুবুদ্ধি ও আধিপত্যের প্রভাবে মুজিবকে দিয়ে বাংলাদেশের ভিতরে নৌকরিডোর আদায় করে নেয়। ""

এই হচ্ছে জ্ঞ্যানের অভাব। ৪৭ এ ভারত ভাগ হলেও পূর্ব পাকিস্তানের ওপর দিয়ে নৌ চলাচল অব্যাহত ছিল। দর্শনা , বেনাপোল , ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইত্যাদি জায়গায় দুই শত্রু রাষ্ট্রে রেল যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। রেল ৬৫ র যুদ্ধে বন্ধ হয় । নৌ চলাচল চুক্তি বাতিল হয়নি যা আজো চলছে। কিন্তু রেল আর চালু হয়নি , কেন এটি সবচে জটিল ব্যাপার । শত্রু রাষ্ট্র কিন্তু চলাচল ও যোগাযোগ বন্ধ রাখেনা। যেমন রাশিয়া ও চীন , চীন ও ভিয়েতনাম যুদ্ধের পরও যোগাযোগ চালু রেখেছে। আমরা কোন স্তরের আহাম্মক তা মাঝে মধ্যে নিজেও বুঝে উঠতে পারিনা।

@@খেলাঘর , ১৯৭২ সালে মংলা বন্দর বন্ধ ছিল নৌ মুক্তিসেনাদের ডুবিয়ে দেয়া জাহাজ উদ্ধারের কারনে, আমি নিজেই সাক্ষী। চট্টগ্রামের বহিনঙ্গর চালু ছিল , ঠিক কতদিন জেটি বন্ধ ছিল এ তথ্য আমার কাছে নেই।

আমাদের দুই আঁচল ছাড়া মুক্তি নেই।
ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ১৯৪৭ সালের পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে দিয়ে ভারতের পশ্চিমাংশ ও সেভেন সিষ্টার্সের মধ্যে পণ্য আনা নেওয়া হত এর সমন্ধে পরিস্কার কোন তথ্য নাই। প্রায় ২৪ বছর এই সেভেন সিষ্টার্সকে অর্থিনৈতিক সমস্যায় থাকতে হয়;

"১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগ এই সেভেন সিস্টার্সের জন্য অর্থনৈতিক দুর্ভোগ ডেকে আনে। ১৯৪৭-এর আগের সড়ক, রেল ও নৌ-যোগাযোগের প্রায় সব মাধ্যমই ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর বন্ধ করে দেওয়া হয়।""

http://epaper.prothom-alo.com/view/dhaka/2012-12-04/13

সেই ১৯৪৭ সালের পর ভারত স্বাধীন বাংলাদেশেই ৭২এ নৌ-করিডোরের সুবিধা পায় সেটা ঐ উপরের লিংকেই বলা আছে।

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ,




মন্তব্যকারীদের বলছি, অহেতুক কাদা ছোঁড়াছুড়ি না করে সবাই মিলে ব্যাপারটি ভেবে দেখি । কে বা কারা, কবে , কখন; কি করেছে বা করেনি তাই নিয়ে বাহাস করে লাভ কি ? কে জিতবেন ?

আমাদের দেশের ভেতর দিয়ে শর্ত সাপেক্ষে ভারতীয় পণ্য যাতায়াতের সুযোগ দিলে তা রেল করিডোরই হোক বা জল করিডোর হোক হিসেব করা উচিত লাভ সহ আমাদের স্বার্থ রক্ষা হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখা । এ জন্যে লাগবে প্রামান্য তথ্য , দু’দেশের মধ্যে চুক্তিটি কি ধরনের তা জানা । তার পরে লাভ ক্ষতির হিসেব নিকেষ ।

আপনার এই বক্তব্য মানছি - এখন ভারত কি হারে বাংলাদেশকে টোল দিবে এই বিষয়ে দেশের জনগণতো দূর সংসদেও কোন আলোচনাই হয় না।
এটা সত্যিই আমাদের দূর্ভাগ্য । সাংসদরা সবাই নপুংসক । আমরাই এদের কে বাছাই করেছি । এই ভুলটি যখন আমরা বারেবারে করেই ফেলি তাই তাকে শোধরানোর দায়িত্বও আমাদের কাঁধে বর্তায় ।
আমরা আলোচনার পরিবেশ তৈরী করতে জনমত গড়ে তুলতে পারি । এই ব্লগের সীমাবদ্ধ জায়গা থেকে তেমন কোনও জোরালো ঢেউ হয়তো উঠবেনা কিন্তু একটা ঢিল তো ছুঁড়ে মারা যায় ! খানিকটা জলের লাফ দিয়ে ওঠা !!!!!!

ব্লগার কাল্পনিক_ভালোবাসার মন্তব্য থেকে খানিকটা তুলে দিয়ে শেষ করি - আপনারা যারা রাজনৈতিক বিশ্লেষন মুলক পোষ্ট লিখেন, তা যেন আরো আরো সার্বজনীন, তথ্যসমৃদ্ধ ও যৌক্তিক বিশ্লেষনমুলক হয়। এতে সাধারন পাঠক যারা আছে, তারা আরো বেশি আলোচনায় অংশগ্রহন করতে পারবে, বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করবে এবং আল্টিমেট প্রতিবাদ করার জন্য অনুপ্রানিত হবে।


আপনাকে সহ সবাইকে শুভেচ্ছা ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই ১/১১ ২০০৭ এর পূর্বে ও পরে হাসিনা ভারতের কাছে মূচলেকা দিয়েই ক্ষমতায় আছে। ভারত থেকে হাসিনা সহজে ফি আদায় করবে এটা স্রেফ আকাশ কুসুম কল্পনা মাত্র। আপনার জ্ঞাতার্থে বলছি যে ২০১০এর জানুয়ারীতে দিল্লীতে গিয়ে হাসিনা ভারতের সাথে কি কি চুক্তি স্বাক্ষর করছে তা আজ পর্যন্ত জানি না।

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.