নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তবুও হাসিনা বাংলাদেশের র্দূনীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান হওয়ার জন্য খালেদাকেই দূষে যায়!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩১




২০০১ সালে বাংলাদেশকে বিশ্বের শীর্ষ র্দূনীতিগ্রস্থ দেশ হিসেবে ঘোষণা করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল। এটা ২০০০ সালে ৯১টি দেশের উপর জরিপ চালিয়ে ঐ বছরের জন্য কে কতটুকু র্দূনীতিগ্রস্থ তা গবেষণা করে ২০০১ সালে এর সমন্ধে ফল প্রকাশ করে টিআই;

Bangladesh: The most corrupt country in the world
By Jim Lobe

http://www.atimes.com/ind-pak/CF30Df03.html

এই রিপোর্ট যখন প্রকাশ করা হয় তখনও হাসিনা ক্ষমতায়। এটা তার প্রথম মেয়াদের শেষ সময়। ঐ বছর জুলাইয়ের ১৫ তারিখে লতিফুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। আর ১লা অক্টোবর নির্বাচনে জিতে ১০ই আক্টোবর খালেদা জিয়ার বিএনপি জোট পুনরায় ক্ষমতায় আসে। দেখা যাচ্ছে ২০০১ এ মাত্র তিন মাসেরও কম সময় পায় নতুন সরকার। এই রকমই ২০০১, ২০০২, ২০০৩ ও ২০০৪ এর জন্যও যথারীতি র্দূনীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান থাকে বাংলাদেশ। কিন্তু এর জন্য কি খালেদা ও তার বিএনপিকে দায়ী করা কি যুক্তিযুক্ত? ২০০০ ও ২০০১ সাল এর পুরো দায় ভার শেখ হাসিনা ও তার আওয়ামীলীগের। এর আগে ১৯৯৬ সালে নাইজেরিয়া ছিল পৃথিবীর শীর্ষ র্দূনীতিগ্রস্থ দেশ। পাকিস্তান ২য় এবং বাংলাদেশ ৪র্থ স্থানে;

http://www.transparency.org/files/content/tool/1996_CPI_EN.pdf

কিন্তু ২১ বছর পর ১৯৯৬তে ক্ষমতায় এসে তার সমস্ত ক্ষুধা ৪ বছরে মিটায় যার পরিণতি র্দূনীতিতে দেশের শীর্ষ স্থান লাভ করা। এখন তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে বাংলাদেশে কম-বেশী র্দূনীতি থাকবেই। তাই বলে ১৯৯৬-২০০১ যা হইছে সেটা ১৯৭২-৭৫এ সদ্য স্বাধীন দেশে র্দূনীতি, অনিয়মকেই মনে করিয়ে দেয়। আর ধূরন্ধর হাসিনা তার স্বভাব সুলভ অন্যকে অপবাদ দেওয়ার অংশ হিসেবে বিএনপিকে পরবর্তী বছরের জন্যও দায়ী করে। অথচ এটা তারই আমলের ধারাবাহিকতা মাত্র। একটা স্বাভাবিক মানুষকে ক্ষত-বিক্ষত করে তাকে রাতারাতি সুস্থ করে তোলা কি সহজে সম্ভব? নাকি এর জন্য সময় প্রয়োজন? কিন্তু হাসিনা ও তার আলীগ তাদের চিরাচরিত মিথ্যা ও নোংরা রাজনীতি হতে আজও বেড়িয়ে আসতে পারে নাই। আজও হাসিনা ও তার দল খালেদা ও বিএনপিকেই এর জন্য দায়ী করে। অথচ এটা যে চরম মিথ্যা কথা তা টিআই এর ২০০৬ সালের উপর করা রিপোর্টে প্রমাণিত। ২০০৬ সালে টিআই এর রিপোর্টে হাইতি(১৬৩) ছিল বিশ্বের শীর্ষ র্দূনীতিগ্রস্থ দেশ এবং বাংলাদেশের(১৫৬) অবস্থান ৮ম;

http://www.transparency.org/research/cpi/cpi_2006

তাহলে দেখা যাচ্ছে যে বিএনপি ও জোটের ২০০১-০৬ মেয়াদের শেষে দেশে র্দূনীতির ভয়াবহতার মাত্রা হাসিনার প্রথম আমলের চেয়ে অনেকটাই কমে আসে। ৫ বছরে শীর্ষ থেকে ৮ম স্থানে যাওয়া কোন সহজ ব্যাপার নয়। বিএনপির সবচেয়ে বড় দূর্বলতা হইল তার কোন জোরাল মিডিয়া নাই। আর আলীগের বাকপটু ও কথার কারসাজিতে পৃথিবীর চরম মিথ্যা কথাও সত্য হয়ে যায় যার কাছে হিটলারের গোয়েবেলসও ফেল। এই কারণেই বাস্তবতা যাই হৌক হাসিনার অপবাদ ও তার চাটুকারদের কথাই বেশী জোরে শোরে হয়। যাকে বলে খালি কলসি বাজে বেশী! মিথ্যা ও প্রতারণাকে রুখতেই হবে। তাই এখন সময় আসছে সত্যকে ছড়িয়ে দেওয়া।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৫০

খেলাঘর বলেছেন:


দুর্নীতির বেলায় শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া সমানভাবে দায়ী।

জেনারেল জিয়া একটা দরিদ্র দেশকে গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমে নিয়ে গেছে, সেখানেই ছিল বীজ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অন্ধ আবেগ ও সুশীলীয় গাছাড়া ভাব এক জিনিস আর বাস্তব পরীলক্ষালদ্ধ ফলাফল আরেক জিনিস। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে শেয়ারবাজারে যা করছে তা এরশাদের আমলেও ঘটে নাই। তাইলে র্দূনীতির জন্য হাসিনা ও খালেদা সমান হইল কিভাবে?

মুজিব ১৯৭৪এ দেশকে র্দূভীক্ষ উপহার দিছে। ১৯৭০ সালে নির্বাচনের পূর্বে চালের মণকে ৪০ টাকা হতে ২০ টাকা করার কথা বলেও ৭৪এ সেটা দাড়ায় ৪০০ টাকা মণ? আর জিয়া মাত্র চার বছরে দেশকে একটা শক্ত ভিত্তির উপর দাড় করিয়ে দিয়ে যান। তার আমলে বাংলাদেশ প্রথম চাল রপ্তানী করে দেখায়(সৈয়দ আবুল মকসুদ; প্রথম আলো ৮-১-২০০৮)।

ক্যাপিটালিজমের কথা বলছেন। মুজিবের আমলে কি খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা সহ রাষ্ট্রের মৌলিক অধিকার গুলো কি সর্ব সাধারণের জন্য নিশ্চিত বা বিনামূল্যে ছিল নাকি পাকিস্তান আমলের মতই যার যারটা তার তার? পরে জিয়া কি মুজিবের আমলের সুবিধা বাতিল করে দেয়? এই সমস্ত বিভ্রান্তিকর কথা না বলে তথ্য ও যুক্তিভিত্তিক বক্তব্য তুলে ধরেন। একটা দেশে যখন শিক্ষিত ও এলিট শ্রেণী জ্ঞানপাপী হয় তখন সেই দেশের অধঃপতন অনিবার্য!

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫৮

রামন বলেছেন:
যেই দল যত বেশী মেয়াদে দেশ শাসন করেছে সেই দলের দুর্নীতির পরিমান তত বেশী। তবে হওয়া ভবনের দুর্নীতি ছিল এ দেশের দুর্নীতির ইতিহাসে এক কালো অধ্যায়। হওয়া ভবন ছিল বি এন পি সরকারের ভিতর অঘোষিত দ্বিতীয় সরকার। তারেক-ফালু গ্যাং যেভাবে হওয়া ভবনে বসে লুটে পুটে দেশটিকে শুটকি মাছে পরিনত করেছিল তা ভুলতে এ দেশের জনগনের দুই তিন পুরুষ কাল লাগবে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বিএনপি আমলে সাধু ছিল তা কি বলছি? তারপরেও মানুষের আয় ও ব্যায়ের মধ্যে পার্থক্য ছিল। মানুষ সঞ্চয় করতে পারত। আজকে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য, গ্যাস, বিদ্যুতের দামের কথাই চিন্তা করেন। এখান থেকে কে গলা কাটতেছে? ১০ টাকা কেজি চাউলের বুলি দিয়ে মানুষকে যে কষ্টে রাখছে তার তুলনায় হাওয়া ভবন শিশু মাত্র।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৭

খেলাঘর বলেছেন:

"মুজিব ১৯৭৪এ দেশকে র্দূভীক্ষ উপহার দিছে। ১৯৭০ সালে নির্বাচনের পূর্বে চালের মণকে ৪০ টাকা হতে ২০ টাকা করার কথা বলেও ৭৪এ সেটা দাড়ায় ৪০০ টাকা মণ? আর জিয়া মাত্র চার বছরে দেশকে একটা শক্ত ভিত্তির উপর দাড় করিয়ে দিয়ে যান। তার আমলে বাংলাদেশ প্রথম চাল রপ্তানী করে দেখায়(সৈয়দ আবুল মকসুদ; প্রথম আলো ৮-১-২০০৮)।

ক্যাপিটালিজমের কথা বলছেন। মুজিবের আমলে কি খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা সহ রাষ্ট্রের মৌলিক অধিকার গুলো কি সর্ব সাধারণের জন্য নিশ্চিত বা বিনামূল্যে ছিল নাকি পাকিস্তান আমলের মতই যার যারটা তার তার? পরে জিয়া কি মুজিবের আমলের সুবিধা বাতিল করে দেয়? এই সমস্ত বিভ্রান্তিকর কথা না বলে তথ্য ও যুক্তিভিত্তিক বক্তব্য তুলে ধরেন। একটা দেশে যখন শিক্ষিত ও এলিট শ্রেণী জ্ঞানপাপী হয় তখন সেই দেশের অধঃপতন অনিবার্য! "


-শেখ সাহেব ইমোশানেল নেতা ছিলেন; দেশ স্বাধীনতা পাবার পর উনার প্রতিটি পদক্ষেপ ছিল ভুলে ভরা; কিন্তু উনি চোর ছিলেন না।


জিয়া চোর ছিলেন না, কিন্ত ক্যাপিটেলিস্ট পশ্চিম উনাকে ক্ষমতার লোভ দেখায়ে হত্যাকারীতে পরিণত করেছিল, উনি অনেক বুদ্ধিমান হয়েও পশ্চিমের কাছে পরাজিত হন; প্রাণ দিয়ে ভুল শোধ করতে হয়েছে উনাকে।

শেখ সাহেব পথ খূঁজতেছিলেন, ৭৪ এর ভুলের পর উনি ভুল বুঝতে পেরেছিলেন।

আপনি নিজের ভুল বুঝতে পারবেন বলে মনে হয় না।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এটা মুজিব ও হাসিনার প্রতারণা মাত্র। তারা জেনেও শুনেও মানুষকে আকাশ কুসুম স্বপ্ন দেখিয়ে পরে নিদারুণ কষ্ট দেয়। এটা তাদের ঐতিহ্যগত দোষ।


আমি বিএনপিরে কখনই ফেরেশতা বলিনি। তবে আলীগের তুলনায় বিএনপি শত গুণে ভাল দল।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪২

খেলাঘর বলেছেন:

"এটা মুজিব ও হাসিনার প্রতারণা মাত্র। তারা জেনেও শুনেও মানুষকে আকাশ কুসুম স্বপ্ন দেখিয়ে পরে নিদারুণ কষ্ট দেয়। এটা তাদের ঐতিহ্যগত দোষ। "


-হ্যাঁ, শেখ সাহেব ৬ দফা দিয়ে স্বপ্ন দেখায়েছিলেন। স্বাধীনতার যুদ্ধের সময় মুজিবহীন অবস্হায় আমরা আরো বড় স্বপ্ন দেখেছিলাম। শেখ সাহেবের ভুল আমাদের কস্ট দিয়েছে।

আমাদের সব স্বপ্নকে পাকীরা তাদের প্রতিশোধের আগুনে ছাই করে দিয়েছে; সেজন্য তারা ব্যবহার করেছে খালেদা জিয়া-তারেক ও জামাত-শিবিরকে। পাকীরা আমাদেরকে আফগানিস্তান বানাচ্ছে।

শেখ হাসিনা গ্রেনেড খেয়ে পাকীদের চিনেছে, কিন্তু বুদ্ধি নেই বলে মানুষকে সাথে নিতে পারছে না।



২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৪১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: নদীর পানি, সীমান্ত সমস্যা, ব্যাবসা বাণিজ্য সবই ভারত কুক্ষিগত করলেও ১২০০ মাইল দূরের পাকিস্তানকে দোষারোপ করা বাকশালীদের চরম প্রতারণার রাজনীতি। হাসিনা ভারতকে গোপনে বহু সুবিধা দিলেও আপনেরা সেই পাকিস্তানেরই সমস্ত দোষ পাবেন।

গ্রেনেড হামলা একটা সাজানো নাটক। ২০০৭-০৮ হাসিনাকে বিশেষ জেলে আটকাবস্থায় খাবারে বিষ দিয়ে মারার চেষ্টা করা হয়। হাসিনা বলেছিল "যারা ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলা করেছিল তারাই আমাকে বিষ খাইয়ে মারার চেষ্টা করছে"। অথচ ক্ষমতায় এসে ফখরুদ্দিন ও মইনউদ্দিনদের কাউকেই এই বিষ খাওয়ানোর ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে নাই হাসিনা। ১৯৯৫ সালে আলীগ জামাতকে নিয়ে সংসদ থেকে পদত্যাগ করে। কই তখনতো পাকিস্তানী গন্ধ পায় নাই।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:০৪

খেলাঘর বলেছেন:

"গ্রেনেড হামলা একটা সাজানো নাটক। "

আপনাদের ভাবনা শক্তি সীমিত।

যে ৬ দফার জন্য যুদ্ধ হয়েছে, তারই বাংলাদেশী রূপরেখা ছিল বাকশাল; যারা বাকশাল রূপরেখা তৈরি করেছিলেন তাঁরা দক্ষ ছিলেন; তাঁরা সাড়ে ৭ কোটীর ভালো করতে চেয়েছিলেন; শেখ হাসিনা ২০ হজারকে কোটীপতি বানায়েছে, খালেদা জিয়া ২৫ হাজারকে কোটীপতি বানায়েছে; বাকীদের মৌলিক অধিকার হনন হয়েছে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তাইলে জেলে খাবারে বিষ দেওয়া সত্ত্বেও কেন ক্ষমতায় এসে ধরল না? ৬ দফার অন্যতম দাবী ছিল গণতন্ত্র! বাকশাল কোন কালেই স্বাধীনতার পূর্বে মুজিবের এজেন্ডায় ছিল না। মুজিব সারা জীবন গণতন্ত্র বলে চেচাইছে। এখন তথ্যভিত্তিক কথা বলেন।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:০৭

রাফা বলেছেন: আপনি যে বছরের হিসাবে আঃ লীগের উপর দোষ চাপাতে চাইছেন তা কিন্তু ধোপে টিকেনা।তারমানে এটা নয় আঃ লীগ দূর্ণিতি করে নাই।
২০০১ -এ এসে আমরা নাম্বার ওয়ান চ্যাম্পিয়ন হলাম।এই ২০০১ সালের ৬ মাস আঃ লীগ ক্ষমতায় ছিলো ৩ মাস তত্বাবধায়ক সরকার আর বাকি ৩ মাস জোট সরকার ,আপনার কথা অনুযায়ী এখন হিসাবটা মিলিয়ে দেখুন।

যদি ধারাবাহিক ভাবে হইতো তাহোলে তার পুর্ববর্তি বছর গুলোতেও চলে আসতো।কাজেই রাজনৈতিক ভাবে রাষ্ট্রিয় ভাবে সরাসরি দূর্ণিতিকে প্রতিষ্ঠানিক রুপ দেওয়া হয়েছে হাওয়া ভবনের মাধ্যমে।

আরো বেশি করে কথাগুলো বলুন তাহোলে মানুষ নিজেরাই বুঝতে পারবে কে কতটুকু দায়ী।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ ছিল ৪র্থ আর হাসিনা সেটাকে ২০০০ সালে নিয়া যায় এক নম্বরে। আর হাসিনা জুলাই ২০০১এ ক্ষমতা ছাড়লেও একমাত্র স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন পুলিশ, ডিসি ছাড়া অর্থ, বিদ্যুৎ, বাণিজ্য ইত্যাদি আর্থিক দপ্তরে সবই হাসিনা আমলেরই ঘনিষ্ঠ লোকজন ছিল সেই অক্টোবর ২০০১ পর্যন্ত। তাই হাসিনার দায়ভার ঐ বছরের প্রায় পুরো ভাগ। একটা সরকার দেশকে বিপর্যস্ত করবে আর পরবর্তী সরকার রাতারাতি সেটা সারিয়ে তুলবে সেটা কোন যুক্তির কথা হতে পারে? তারপরেও ২০০৬ সাল নাগাদ বাংলাদেশ ৮ম স্থানে আসে। তাতে স্পষ্ট যে ২০০১-০৬ মেয়াদে র্দূনীতির মাত্রা কমে যায়। হাওয়া ভবনকে অতিরঞ্জিত করার কৃতিত্ব আওয়ামী ও সমমনা সুশীল সাংবাদিকদের। এই সময়ে মানুষের আয়ের চেয়ে ব্যায় ছিল কম। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম ছিল নাগালের মধ্যে।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩৫

রাফা বলেছেন: ২,৩, ৪,৫ সালে কত নাম্বার ছিলো দুর্ণিতীতে সেটা বললেননা.এক লাফে ২০০৬ -এ চলে আসলেন ধারাবাহিকতা কোথায় গেলো ?

আয়ের চেয়ে ব্যায় কম ছিলোনা....বলতে পারে উপরি আয় অর্থাত অবৈধ আয় বেশি ছিলো।

অর্থনিতির হিসেবে ২০০৬ -এর চাইতে বর্তমানে বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে।
কাজেই মানুষ এখন কেমন আছে সেটা বুঝতে কোন রকেট সাইন্স নিয়ে ঘাটাঘাটি করার দরকার নেই।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনে পোষ্ট ঠিকমত পড়েন নাই;

এই রকমই ২০০১, ২০০২, ২০০৩ ও ২০০৪ এর জন্যও যথারীতি র্দূনীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান থাকে বাংলাদেশ।

এটা হাসিনার রেখে যাওয়া লিগাসি। একটা সুস্থ সবল মানুষকে আঘাত করে অন্যকে বলবেন দ্রুত সুস্থ কর সেটা কিভাবে সম্ভব?

২০০৫ হতে বিশ্বব্যাপী মন্দা শুরু হয়;

World 'risks global recession' in 2005

http://www.resilience.org/stories/2004-11-09/world-risks-global-recession-2005

তার মধ্যেও বিএনপি জোট সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা করে অর্থনীতি সচল রাখতে। র্দূনীতির মাত্রাও কমে আসে তাই অবস্থান ৮ম হয়। কিন্তু যদি নিজের বিবেকটা আলীগের কাছে বন্ধক রাখেন তাইলে এই উন্নতিকে অবজ্ঞা করবেন সেটা যেকোন সৎ মানুষই উপলদ্ধি করতে পারে।

আর হাসিনার দ্বিতীয় আমল হতে মানুষ দেউলিয়া হওয়ার জোগাড়;

এক বছরে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে ৬.৪২ শতাংশ
জীবন চালাতে সঞ্চয় ভাঙছে মানুষ: ক্যাব


http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2012-12-31/news/317665

এরপরেও গোয়েবেলসীয় কায়দায় হাওয়া ভবনকেই দুষবেন। কেষ্ট ব্যাটাই চোর :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.