নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুয়া মফিজ

ভুয়া মফিজের সাথে ভুয়ামি না করাই ভালো...

ভুয়া মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কারা?

২১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

নীচের নিউজ টা দেখুন:

ফিলিস্তিন নিয়ে ট্রাম্প-নেতানিয়াহুর ‘শতাব্দীর চুক্তি’ ফাঁস

প্রায় ৭০ বছর ধরে চলা ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যকার সংকট নিরসনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রস্তাবিত ‘শতাব্দীর চুক্তি’র (ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি) বিস্তারিত ফাঁস হয়ে গেছে।
ইসরায়েলের প্রভাবশালী সংবাদপত্র হারেৎজের বরাত দিয়ে মিডল ইস্ট মনিটরের (মেমো) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মেমোর প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রস্তাবিত ওই চুক্তির নতুন শর্তগুলোর বিষয়ে একমত হয়েছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু। সেই শর্তে সংকট নিরসনে দুই রাষ্ট্র সমাধান বা টু স্টেট সলিউশনের প্রস্তাবকে নাকচ করে দেওয়া হয়েছে।
ওই চুক্তি কার্যকর হলে কার্যত অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার শাসনভার যাবে মিসরের হাতে। অন্যদিকে, অধিকৃত পশ্চিম তীরের একাংশের রাজনৈতিক কর্তৃত্ব যাবে জর্ডানের কাছে। আর পশ্চিম তীরের বাকি অংশ নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল। একই সঙ্গে দেশটি তাদের সার্বভৌমত্বে থাকা ফিলিস্তিনিদের নাগরিকত্ব দেবে।
হারেৎজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই চুক্তি নিয়ে ইসরায়েলি কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে মিসরের সেনাশাসক আবদেল ফাত্তাল আল-সিসি, জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহসহ অনেক আরব নেতার আলাপ হয়েছে। এ ছাড়া এ নিয়ে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু, মিসরের প্রেসিডেন্ট সিসি ও জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহর মধ্যে গোপন বৈঠক হয়েছে।
এদিকে আলমেসরিউন ডটকম নামে একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি সাংবাদিক ইয়োসি ভারতার অনুসন্ধান করে পেয়েছেন, নেতানিয়াহু ও ইসরায়েলের সাবেক বিরোধীদলীয় প্রধান আইজ্যাক হারজগ ২০১৬ সালের এপ্রিলে কায়রোর প্রজাতন্ত্র প্রাসাদে সিসির সঙ্গে বৈঠক করেন।

সার-সংক্ষেপ: বেশি পিছনে যাবার দরকার নাই, গত এক দশক ধরে দেখে আসছি কিভাবে মুসলমানরা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করছে। অনেক কথাই মাথায় অাসে, কিন্তু সব কথার শেষ কথা হলো, মুসলমানদের ধ্বংসের জন্য আর কারোও দরকার নাই। মুসলমানদের অনৈক্য, স্বার্থপরতা আর অন্তর্কলহ-ই আজকে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উওর আপনি নিজে দিয়ে দিয়েছেন। মুসলমান নিজেরাই নিজের ধংস ডেকে এনেছে।

২১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: জ্বী, প্রশ্ন-উত্তর সবই জানা। মনের দুঃখ শেয়ার করলাম।

২| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

আবু তালেব শেখ বলেছেন: এতো নতুন কোন কথা না। । আমরা তো বেইমানির শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি

২১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: জ্বী, সবাই-ই জানে। দুঃখ শেয়ার করলে একটু কমে, তাই।

৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ব্লগে কোনদিন এত মুল্যবান পোস্ট দেখিনি

২১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার দেখার চোখ-ই অন্যরকম। জহুরীর চোখ বলে কথা! :)

৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: মুসলমানদের ধ্বংসের জন্য আর কারোও দরকার নাই। মুসলমানদের অনৈক্য, স্বার্থপরতা আর অন্তর্কলহ-ই আজকে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ! ইহুদীদের শত বছরের চক্রান্তের ফলে মুসলিম নেতারা কোণঠাসা ও পশ্চিমাদের তাবেদার !

২১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অন্যরা যার যার নিজস্ব স্বার্থে চক্রান্ত করবেই। চক্রান্ত করলেই আমাদের ওদের ফাদে পড়তে হবে কেন? আল্লাহ মুসলমানদের মেধা তো কম দেন নাই! সঠিক প্রয়োগটাই শুধু দরকার।

৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: এই না হলে মুসলমান!

২১ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, একমত।

৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসলমানদের বড় শত্রু মুসলমান দেশের প্রশাসন ও সরকারগুলো

২১ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পুরাপুরি একমত।

৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

মেরিনার বলেছেন: কুর'আনে আল্লাহ্ বহু জায়গায় বলেন: আমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে শয়তান!

২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা নিয়ে কোন বিতর্ক নাই। কিন্তু কথা হচ্ছে শয়তানের বিভিন্ন রুপ আছে। মুসলমান নামধারীরা এইরকম একটা রুপ। ভয়টা এদের নিয়েই।

৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০২

Al Rajbari বলেছেন: বিশাল ব্যাপার স্যাপার-!! :D :D

২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: :)

৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩১

কানিজ রিনা বলেছেন: আমাদের দেশেই দেখেন না কত দল সবদলের
কামেলী পীর হুজুরদের তর্ক করতে দিলে যুদ্ধ
বেধে যাবে। তাইত হযরত মোহাঃ সাঃ বলেছিলেন মুসলমান যখন দলে বিভক্ত হবে
তখন তাদের উপর লানত নেমে আসবে।
মুসলমান আজ জালিমদের তাবেদারী। নিজেদের দল বাচাঁনোর চিন্তায়। ধন্যবাদ।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলে ক্ষমতাবানরা যখন স্বার্থপর আর আত্মকেন্দ্রিক হয়ে যায় তখন সাধারন মুসলমানদের আর কিইবা করার থাকে। বিশ্বে মুসলিম উম্মাহ-য় আজ যোগ্য নেতৃত্বের বড়ই অভাব। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৮

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ‘ঈসা তো কিয়ামতের নিশ্চিত নিদর্শন; সুতরাং তোমরা কিয়ামতে সন্দেহ করিও না এবং আমাকে অনুসরণ কর। ইহাই সরল পথ। ‘ঈসা যখন স্পষ্ট নিদর্শনসহ আসিল তখন সে বলিয়াছিল, ‘আমি তো তোমাদের নিকট আসিয়াছি প্রজ্ঞাসহ এবং তোমরা যে কতক বিষয়ে মতভেদ করিতেছ, তাহা স্পষ্ট করিয়া দিবার জন্য সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আমার অনুসরন কর। আল্লাহ তো আমার প্রতিপালক এবং তোমাদেরও প্রতিপালক, অতএব তোমরা তাঁহার ‘ইবাদত কর ; ইহাই সরল পথ।' অতঃপর উহাদের বিভিনড়ব দল মতানৈক্য সৃষ্টি করিল, সুতরাং জালিমদের জন্য দুর্ভোগ মর্মন্তুদ দিবসের শাস্তির। উহারা তো উহাদের অজ্ঞাতসারে আকস্মিকভাবে কিয়ামত আসিবারই অপেক্ষা করিতেছে। বন্ধুরা সেই দিন হইয়া পড়িবে একে অপরের শত্র“, মুত্তাকীরা ব্যতীত। হে আমার বান্দাগণ! আজ তোমাদের কোন ভয় নাই এবং তোমরা দুঃখিতও হইবে না। সুরা যুখরুখ ৬১-৬৮

২৫ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.