নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুয়া মফিজ

ভুয়া মফিজের সাথে ভুয়ামি না করাই ভালো...

ভুয়া মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ আয়া সোফিয়া এবং ধর্মকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৫



সম্প্রতি তুর্কি সরকার পৃথিবীর এক সময়কার সবচাইতে বড় ক্যাথেড্রাল আয়া সোফিয়াকে মিউজিয়াম থেকে মসজিদে রুপান্তর করেছে। এতে অনেকেই খুশী, অনেকেই না। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এখানে তুর্কি সরকারের উদারতা দেখানো সম্ভব ছিল। এটা মিউজিয়াম থাকলে যেমন বিশ্ব-ইসলামের কোন ক্ষতি হতো না, তেমনি মসজিদ হওয়াতে বিশ্ব-ইসলামের কোন লাভও হবে না। খোদ তুরস্কেও এটাকে মসজিদ বানানো নিয়ে বিশাল আকারের কোন প্রতিবাদ, মিটিং, মিছিল হয়েছে বলে আমার জানা নাই। তুরস্কের সাধারন লোকজন এটাকে মিউজিয়াম হিসাবে দেখেই অভ্যস্ত ছিল। কাজেই লাভ যদি হয়, তাহলে এরদোগানের হবে। তিনিই এটার একমাত্র বেনিফিশিয়ারী। তবে আমার এই চিন্তা একটু হলেও ধাক্কা খেলো, যখন ব্লগার নতুন নকীবের পোষ্ট দেখলাম। উনার মূল বক্তব্য ছিল, যেটা একসময়ে মসজিদ ছিল, যেখানে একসময় নিয়মিত পাচ ওয়াক্ত নামায পড়া হতো, সেখানে অন্য কিছু করার অনুমতি ইসলামে নাই। কথা ঠিকই আছে, তবে এই কথা সম্ভবতঃ নিরপেক্ষ কোন জায়গায় স্থাপিত মসজিদের ক্ষেত্রে খাটে। কিন্তু এখানের বিষয়টা একটু আলাদা। এখানে সমস্যা হলো, মসজিদ হওয়ার আগে এটা একটা চার্চ ছিল। যথেষ্ট তথ্য-উপাত্ত উনি দিয়েছেন, তবে সেটা আমার চিন্তা এবং দ্বিধা আরো বাড়িয়েছে!

ইতিহাস আমার একাডেমিক বিষয় না হলেও পছন্দের বিষয়। শখের বসে ইতিহাস পড়া আর পৃথিবীর ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো যতোদূর সম্ভব ঘুরে দেখা আমার একটা বড় রকমের প্যাশান বলতে পারেন। তারই ধারাবাহিকতায় ইস্তান্বুলেও ঘুরতে গিয়েছিলাম। কাজেই সেখানকার ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো নিয়ে আমার মোটামুটি পড়াশোনা আছে। মাথায় তো সেগুলো আছেই, তার সাথে এই নতুন ঘটনা যুক্ত হওয়াতে ভাবলাম, আরেকটু ঘেটে দেখি। সেই ঘাটাঘাটি থেকেই আয়া সোফিয়ার রুপান্তরের ইতিহাস, ইসলামে এই ধরনের রুপান্তর সম্পর্কিত আদেশ-নির্দেশ আর আমার কিছু লজিক্যাল সিকোয়েন্সিং……..এই নিয়েই আমার এই লেখা। চলুন, তাহলে শুরু করা যাক।

প্রথমেই স্থাপনাটার ক্রম-রুপান্তরের একটা অতি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা।

রোমান সম্রাট জাস্টিনিয়ানের (প্রথম) আদেশে ৫৩২ থেকে ৫৩৭ খৃষ্টাব্দের মধ্যে কনস্টান্টিনোপলের খ্রিস্টান ক্যাথেড্রাল হিসাবে এটি নির্মিত হয়। ১৫১৫ সালে সেভিল ক্যাথেড্রাল সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত এটি প্রায় এক হাজার বছর ধরে বিশ্বের বৃহত্তম ক্যাথেড্রাল হিসাবে রয়ে গিয়েছিল। ১২০৪ সালে এটিকে চতুর্থ ক্রুসেডারদের দ্বারা লাতিন সাম্রাজ্যের অধীনে রোমান ক্যাথলিক ক্যাথেড্রালে রূপান্তরিত করা হয়। পরবর্তীতে ১২৬১ সালে আবার বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের ফিরে আসার পরে এটি পূর্বের অর্থোডক্স চার্চে ফিরে যায়। ১৪৫৩ সালে কন্সট্যান্টিনোপলের পতনের পর অটোমান সাম্রাজ্যের তৎকালীন মুসলিম শাসক ফাতিহ সুলতান মুহাম্মদ এটাকে মসজিদে রূপান্তরিত করেন আর ১৯৩৫ সা্লে কামাল আতাতুর্ক এটাকে যাদুঘরে রাপান্তরিত করেন। এ'বছরের জুলাইয়ের গোড়ার দিকে, কাউন্সিল অফ স্টেট ১৯৩৪ সালের মন্ত্রিসভার জাদুঘর স্থাপনের সিদ্ধান্ত বাতিল করে তুরস্কের রাষ্ট্রপতির একটি আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে আয়া সোফিয়াকে পূণরায় একটি মসজিদ হিসাবে পুনঃনির্মাণের আদেশ দেয়।

ইসলামের প্রথম দিনগুলোতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এবং উনার ছোট্ট বিশ্বাসী দল পূর্ববর্তী একেশ্বরবাদী - ইহুদি ও খ্রিস্টানদের মিত্র হিসাবে দেখেছিলেন; কারন, প্রথম দিককার মুসলমানগণ যখন পৌত্তলিক মক্কায় নির্যাতিত হয়েছিলেন, কেউ কেউ তখন ইথিওপিয়ার খ্রিস্টান রাজ্যে আশ্রয় পেয়েছিলেন। কাজেই আরো পরে মুসলমানদের দ্বারা মদীনা শাসনের সময়ে তিনি নাজরান শহর থেকে একদল খ্রিস্টানকে আমন্ত্রন জানান এবং তাদেরকে উনার মসজিদে এবাদত করারও সুযোগ দেন। তিনি তাদের সাথে একটা চুক্তিও করেন; যেটার ভাষ্য ছিল এমন, ''তাদের বিশ্বাস চর্চায় কোন রকমের হস্তক্ষেপ করা হবে না। কোনও বিশপ, সন্ন্যাসী কিংবা পুরোহিতকে তাদের ধর্মীয় ক্রিয়াকর্মে বাধা প্রদান করা হবে না।''

পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেছেন যে, "মঠ, গীর্জা, সিনাগগ ইত্যাদি উপাসনালয় এবং মসজিদগুলিকে আল্লাহ রক্ষা করেন, যেখানে আল্লাহ'র নাম অনেক বেশি উচ্চারিত হয়েছে।" (২২:৪০)। তারপরেও এটা নিশ্চিত যে, এই ধর্মতাত্ত্বিক সম্পর্কগুলি পরবর্তীতে রাজনৈতিক দ্বন্ধ রোধ করতে পারে নাই। তাই নবীজির ওফাতের পরে খ্রিস্টান ভূমি সিরিয়া থেকে স্পেন বিজয় যেমন বন্ধ রাখা হয় নাই তেমনি, ইসলামের প্রাথমিক পর্যায়ের মুসলিম বিজয়ীরা কখনও সে সময় পরাধীন লোকদের উপাসনালয় বা পবিত্র স্থান স্পর্শ করেন নাই।

শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে রোমান খ্রিস্টানদের দ্বারা পরিচালিত জেরুজালেম ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে জয় করার পরপরই খলিফা উমর (রাঃ) মহানবী (সাঃ) এর শিক্ষা আর আদর্শের সর্বোত্তম উদাহরণ প্রদর্শন করেছিলেন। এই শহরটি মুসলমানরা দখল করেছিল একটি দীর্ঘ এবং রক্তাক্ত অবরোধের মাধ্যমে। পরাজিত খ্রিস্টানরা যেখানে একটা গণহত্যার ভয় পেয়েছিল, তার পরিবর্তে তারা 'আমান' বা সুরক্ষা পেয়েছিল। 'আল্লাহ'র দাস' এবং 'বিশ্বস্ত সেনাপতি' খলিফা উমর (রাঃ) তাদের ''সম্পত্তি, গির্জা এবং ক্রুশগুলির জন্য" যথাযথ নিরাপত্তা দিয়েছিলেন। তিনি আরও আশ্বাস দিয়েছেন, "তাদের গীর্জা আবাসের জন্য নেওয়া হবে না এবং ধ্বংস করা হবে না ... বা তাদের ক্রুশগুলিও সরানো হবে না।"

খ্রিস্টান ঐতিহাসিক ইউটিচিয়াস এই ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেছেন যে, খলিফা উমর (রাঃ) যখন শহরে প্রবেশ করেছিলেন, তখন জেরুজালেমের নগরপিতা সোফ্রোনিয়াস তাকে খ্রিস্টানদের সবচাইতে পবিত্রতম স্থান: চার্চ অব দ্য হলি সেপুলচারে (Church of the Holy Sepulcher) প্রার্থনা করার আমন্ত্রণ জানান। উমর (রাঃ) বিনয়ের সাথে প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন যে, মুসলমানরা তাহলে পরে এই ঘটনাকে এই চার্চটিকে মসজিদে রূপান্তরিত করার কারণ হিসাবে গ্রহণ করতে পারে। অন্য কথায়, ইসলাম জেরুজালেমে কোন রকমের রূপান্তর না ঘটিয়েই প্রবেশ করেছিল।

মুসলমানদের শক্তি আর সাম্রাজ্য বৃদ্ধির সাথে সাথে আস্তে-ধীরে ইসলাম একটি সাম্রাজ্যের ধর্ম হয়ে উঠছিল; যা অন্য সব সাম্রাজ্যের মতো, আধিপত্যের জন্য কিছু কিছু বিষয়কে ন্যায়সঙ্গত মনে করতে শুরু করে। ফলে, কোন কোন বিজয়ী 'জেরুজালেম মডেল'টি কাটিয়ে উঠার অজুহাত খুজে পেয়েছিলেন এভাবে; সেখানে (জেরুজালেমে) খ্রিস্টানদের পুরোপুরি নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছিল কারণ তারা শেষ পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ আত্মসমর্পণের বিষয়ে একমত হয়েছিল। কিন্তু যে শহরগুলিতে মুসলিম বিজয়ীদের প্রতিহত করা হয়, সেখানে তারা লুটপাট, দাসত্ব এবং উপাসনালয় রুপান্তরের মতো কাজকে ন্যায্য মনে করেছিলেন।

এবার আসি ১৪৫৩ সালে কন্সট্যান্টিনোপল বিজয়ের কথায়। মুসলমান সেনাদল যে সময়ে কন্সট্যান্টিনোপলের নগর তোরণে এসে উপস্থিত হয়, ততোদিনে ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গির অনেক পরিবর্তন হয়েছে, যার অন্যতম কারন ছিল, ক্রুসেডারদের সাথে অন্তহীন সংঘাত।
সুতরাং, আমরা.....মুসলমানরা যদি সত্যই অতীতের থেকে কিছু পুনরজ্জীবিত করতে চাই তাহলে মহানবী (সাঃ) দ্বারা সূচিত মডেল এবং খলিফা উমর (রাঃ) দ্বারা প্রয়োগ করা মডেলটির দিকে মনোনিবেশ করা উচিত। এর অর্থ কোনও মন্দির বা চার্চকে মসজিদে রূপান্তর করা কিংবা পুনর্নির্মাণ করা উচিত না। সকল ধর্মীয় মুল্যবোধ এবং ঐতিহ্যকে সন্মান করা উচিত। সহনশীলতার বিশালত্বের উচিত আধিপত্যবাদের ক্ষুদ্রতা কাটিয়ে ওঠা। এটাই বোধহয় আল্লাহর আদেশ এবং আমাদের প্রিয় নবীজি (সাঃ)এর শিক্ষা।

ফাতিহ সুলতান মুহাম্মদ আয়া সোফিয়া কিনেছিলেন, নাকি কিনেন নাই, সেটা নিয়ে বিতর্ক আছে। তবে আমি সেই বিতর্কে না গিয়ে আমার নিজস্ব কিছু বিশ্লেষণ এখানে তুলে ধরতে চাই। সাধারন বোধ অনুযায়ী, কোন ধর্মের মানুষই একজন বিধর্মীর কাছে স্ব-ইচ্ছায় নিজস্ব উপসনালয় বিক্রি করবে না, আয়া সোফিয়ার মতো ব্যাসিলিকা তো একেবারেই না। সে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খৃষ্টান কিংবা ইহুদী…….যাই হোক না কেন। অটোম্যান সম্রাটের কন্সট্যান্টিনোপল বিজয়ের পরে এটা হয়ে যায় উনার সাম্রাজ্যের অংশ। উনি যদি এটাকে মসজিদ বানাতে চান, তাহলে কার ঘাড়ে কয়টা মাথা যে, সে বা তারা এটার বিরোধিতা করবে! তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেই যে, তিনি এটা নগদমুল্যে কিনেছিলেন; তারপরেও প্রশ্ন থেকেই যায়, যারা এটা বিক্রয় করেছিল তারা কি কোনরকমের অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী না হয়ে খুশী মনে এটা বিক্রয় করেছিল? জান বাচানো ফরজ, এটা আমাদের ধর্মেই আছে। তবে সকল যুগেই মোটামুটিভাবে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সবাই এই সূত্র মেনে চলে।

একটা উদাহরন দেই। রাশান সম্রাটের আলাস্কা বিক্রয়ের অন্যতম প্রধান কারন ছিল ভীতি, যে এই ভুখন্ড ভবিষ্যতে সে তার দখলে রাখতে পারবে না। কাজেই ''নগদ যা পাও, হাত পেতে নাও'' নীতিটাই ছিল তখন বুদ্ধিমানের কাজ। যদি আয়া সোফিয়া বিক্রিই হয়ে থাকে, সেরকম কোন কারন থাকা কি অযৌক্তিক? কথা হলো, অন্য ধর্মাবলম্বীদেরকে ভয় দেখিয়ে তাদের উপাসনালয় দখল করা কি ইসলাম সমর্থন করে? মূল কথা, তখন সুলতানের ইচ্ছাটাই ছিল আদেশ, যার অন্যথা করার কথা কেউ স্বপ্নেও ভাবতে পারতো না। আর বিধর্মীদের জন্য তো সেটা একটা অসম্ভব কল্পনা!!!

একটা বিষয় পরিস্কার করে দেয়া ভালো। এটা নকীবভাইয়ের পোষ্টের কোন কাউন্টার পোষ্ট না, বরং এটাকে উনার পোষ্টের একটা সম্পূরক পোষ্ট বলা যেতে পারে। আমি স্বীকার করে নিচ্ছি, ইসলাম ধর্ম সম্পর্কিত আমার জ্ঞান অত্যন্ত সাধারন মানের। ধর্মের অনেক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে আমি আমার নিজের লব্ধ জ্ঞানকে কাজে লাগাই। তবে আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকে তা যেন অবশ্য অবশ্যই ইসলামের মূল আদর্শ থেকে বিচ্যুত না হয়ে করা হয়। তারপরেও কম জানার কারনে ভুল হয়ে যেতেই পারে। সেজন্যেই নতুন এবং পুরাতন, সব নকীবভাইসহ সবাইকে আলোচনার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। এতে করে আমার চিন্তা-চেতনায় পোষ্ট সংক্রান্ত কোন বিভ্রান্তি থাকলে সেটা দূর করা সম্ভব হবে। এটা আমার জন্য যতোটা প্রযোজ্য, ''আমাদের'' জন্যও ঠিক ততোটাই। আমার বিশ্বাস…….সঠিক রেফারেন্স, তার ব্যাখ্যা এবং সুস্থ ও গঠনমূলক আলোচনা; শুধুমাত্র এগুলোর মাধ্যমেই আমাদের সকল রকমের বিভ্রান্তি দূর করা সম্ভব। আর এই ''সুস্থ ও গঠনমূলক আলোচনা'' রিমাইন্ডস মি এ্যানাদার থিং! লেট মি টেল য়্যু দ্যাট!!

আমি নীতিগতভাবেই একজন নির্বিরোধী মানুষ; তবে হঠাৎ হঠাৎ চেইতা যাওয়ার একটা অতি বদ অভ্যাস আমার আছে। তাই ক্যাচালপ্রিয় ব্লগারদেরকে অত্যন্ত বিনয়ের সাথে অনুরোধ করবো আমার এই পোষ্টে কোন ধরনের ক্যাচাল না করার জন্য। সেটা হতে পারে ধর্ম সংক্রান্ত কটুক্তি কিংবা অন্য কারো মন্তব্যের সূত্র ধরে ব্যঙ্গ করা বা আপত্তিকর শব্দ চয়ন। এমন পরিস্থিতিতে আমি হার্ডলাইনার হলে দিনশেষে আমাকে আবার দোষ দিবেন না যেন!!:)


তথ্য এবং ছবিটা গুগল থেকে নেয়া।

মন্তব্য ১০২ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (১০২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৯

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: তত্ব ও তথ্যবহুল লেখা। পড়ে অনেক কিছু জানলাম। লেখার অবয়ব আরো ছোট হলে কতই না ভাল হতো!
ধন্যবাদ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরো ছোট করবো? সাজেশান দেন......ডিলিট করে দেই!! :)

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৪

জুন বলেছেন: ইট রাইখা গেলাম , আসতাছি ভুয়া #:-S

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওক্কে.......বইসা বইসা আপনের ইট পাহারা দেই! :P

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মেজাজ টা নি খারাপ হয়,
অফিসের কাজের ঝামেলা
বাসায় কাজের ঝামেলা
আর মাইনসে এত্তগুলা বড় পোস্ট দেয় হুহ

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: জেবনে ঝামেলা থাকবোই, ঝামেলা ছাড়া কেউ আছেনি এই দুইন্যায়? :)

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৫

জুন বলেছেন: @কাজী ফাতেমা বড় পোস্ট বইলাই কি আমার পোস্টে যান নাই :-*
কেমনে পারলেন আপ্নে :-/

এই ভাবেই টিয়ারপি বাড়ে /:)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: উনার দিন-কাল ভালো যাইতাছে না। মাথা আউলা-ঝাউলা। কবিতা নিয়াও টেনশানে আছেন!!! :-B

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৫

ইসিয়াক বলেছেন: পরে আমুনে ......।একটু হাওয়া খাইয়া আহি,গরম লাগতাছে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবাই যদি ইট রাহে, তাইলে ক্যামনে কি? আমি কি ইটের পাহারাদার??? :((

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: একখান কতা জিগাইতে ভুইলা গেছি.........গরম কি পুষ্ট পড়নের পরে লাগতাছে? :P

৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: আমি পপকর্ন লইয়া গ্যালারিতে বইলাম। আইজ কিছুই কমুন, খালি মেসির গোল দেখুম.. :-B

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইখানে মেসি খেলতাছে নি? হ্যায় তো আমারও পছন্দের খেলোয়াড়। আমিও ইকটু দেখি.......পপকর্নের ভাগ আমারেও দিয়েন! :P

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে নিজেদের সমস্যার অভাব নাই। অন্যের দেশের সমস্যা নিয়ে আপাতত কিছু ভাবতে চাচ্ছি না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভাইবেন না, আপনের মাথায় কেউ পিস্তল ধরে নাই! B-)

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪

করুণাধারা বলেছেন: এইটা লিখতে কত যে পড়াশোনা করতে হয়েছে সেটা বুঝতে পারছি।

পোস্ট পড়ার পর কী বলি সেটা বুঝতে পারছি না। আমার মতো ক্ষুদ্র মানুষ্যির মতের কীই বা দাম!! যদি জানতাম মিউজিয়াম থাকলে একবার দেখার সুযোগ পাব, তাহলে মিউজিয়ামের পক্ষে ভোট দিতাম। যদি জানতাম কোন দিন এই মসজিদে নামাজ পড়তে পারব, তাহলে বলতাম মসজিদ ভালো...

এ জীবনে ইস্তাম্বুল যাবার সম্ভাবনা অতি ক্ষীণ। অতএব আমিও পদ্মপুকুরের সাথে বসে পড়লাম...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি আপনার মতামত দিবেন আপা। ক্ষুদ্র মানুষ্যি তো আমরা সবাই। আমাদের কারো বলাতে কোন কিছুই বদলাবে না। তারপরেও আমরা বলি, ব্লগে নানান বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করি। অনেকটা আড্ডার মতো। জীবনে এটারও একটা মুল্য আছে। :)

আয়া সোফিয়া এখনও দেখতে পারবেন গেলে। পর্যটক হিসাবে, কিংবা নামাজি হিসাবে; যেভাবে খুশী। যাক, পদ্মপুকুর গ্যালারীতে একজন সঙ্গী পেলো!! B-)

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

তুর্কি সরকারের সিদ্ধান্ত সঠিক।

সোশাল ডীস্ট্যান্স মেনে নামাজ পড়লে তুরস্কে অনেক মসজিদের দরকার পড়বে। একটস মসজিদকে খালি রেখে দিলে অপচয়।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করেছেন।

আসলেই….সোশ্যাল ডিসট্যান্স মানতে গেলে অনেক মসজিদ দরকার। তুর্কি সরকারের দেরী না করে সেখানে ভিন্নধর্মীদের যতো উপাসনালয় আছে, সবগুলোকে অবিলম্বে মসজিদে রুপান্তরিত করা উচিত। বলাতো যায় না, কখন আবার কোভিডের সমস্যা মিটে যায়……..সময় নষ্ট করা একেবারেই ঠিক না! :P

১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অমুসলিমদের সঙ্গে ওঠাবসা করতে ইসলাম নিষেধ করে না। তাদের সঙ্গে কথাবার্তা ও ওঠাবসা করা বৈধ। তবে তাদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব স্থাপন করা যাবে না। এমনকি তাদের মসজিদে বসারও অনুমতি আছে। হজরত হাসান বলেন, যখন সাকিফ গোত্রের প্রতিনিধি রাসুল (সা.)-এর দরবারে হাজির, তখন তারা মসজিদের শেষে গম্বুজের কাছে অবস্থান করে। যখন নামাজের সময় হলো, দলের একজন লোক বলল, হে আল্লাহর রাসুল! নামাজের সময় হয়েছে। এরা একদল অমুসলিম, তারা মসজিদে আছে। তখন রাসুল (সা.) বললেন, ‘অমুসলিমদের কারণে জমিন নাপাক হয় না।’ (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ৮৫৭৬

নবী করিম (সা.) কারো ওপর জুলুম করতে নিষেধ করেছেন, যদিও মজলুম অমুসলিম হয়। তিনি বলেন, ‘তোমরা মজলুমের বদদোয়া থেকে বেঁচে থেকো, যদিও সে কাফের হয়। তার মাঝখানে আর আল্লাহর মাঝখানে কোনো পর্দা নেই (অর্থাৎ তার বদদোয়া দ্রুত কবুল হয়ে যায়)।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১২৫৭৭)

অমুসলিম মৃতদের সম্মান করা

তাদের জীবিতের যেমন হক রয়েছে, তেমনি মৃতেরও হক রয়েছে। তাদের দাফনে সহযোগিতা করতে হবে এবং তাদের জানাজাকেও সম্মান দিতে হবে। কেননা তারা শ্রেষ্ঠ মাখলুক তথা মানবজাতির অন্তর্ভুক্ত। সহিহ বুখারিতে বর্ণিত হয়েছে, হজরত আবদুর রহমান ইবনে আবি লায়লা থেকে বর্ণিত, সাহল ইবনে হুনাইফ ও কায়েস ইবনে সাদ কাদেসিয়াতে বসা ছিলেন। তখন তাঁদের পাশ দিয়ে একটি জানাজা নিয়ে কিছু লোক অতিক্রম করল। এ সময় তাঁরা দুজন দাঁড়িয়ে গেলেন। এরপর তাঁদের বলা হলো, ইনি হলেন কাফের। এটা শুনে তাঁরা বললেন, নবী (সা.)-এর পাশ দিয়ে একসময় এক জানাজা নেওয়া হয়েছিল। এ সময় তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন। তাঁকে বলা হলো, ‘এটা তো এক ইহুদির জানাজা।’ তখন তিনি বললেন, ‘তা কি প্রাণী নয় (মানব নয়)?’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১২১৩)

এ থেকে বোঝা যায়, মানুষ হিসেবে প্রত্যেকের বিশেষ সম্মান রয়েছে।

মানুষের মধ্যকার বিরোধ অবধারিত হলেও সব ধর্ম ও মতাদর্শের মানুষ ধর্মীয় উপাসনালয়গুলোকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে এবং কোনো উপাসনালয়ে হামলা যেকোনো আইনের চোখে অপরাধ। শান্তির ধর্ম ইসলাম এ বিষয়ে সর্বাধিক সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে। প্রয়োজনে অন্য ধর্মের উপাসনালয় রক্ষায় যুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে। এ বিষয়ে কোরআনের ভাষ্য এমন : ‘...আল্লাহ যদি মানবজাতির এক দলকে অন্য দল দ্বারা প্রতিহত না করতেন, তাহলে বিধ্বস্ত হয়ে যেত খ্রিস্টান সংসারবিরাগীদের উপাসনাস্থল, গির্জা, ইহুদিদের উপাসনালয় ও মসজিদসমূহ, যার মধ্যে আল্লাহর নাম অধিক স্মরণ করা হয়...।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ৪০)

অমুসলিমদের উপাসনালয় রক্ষায় ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা ওমর (রা.) একটি রাজকীয় ফরমান জারি করেছিলেন। বায়তুল মুকাদ্দাসের খ্রিস্টানদের জন্য তিনি একটি সংবিধান রচনা করেছিলেন। তাতে লেখা ছিল, ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। এটি একটি নিরাপত্তাসংক্রান্ত চুক্তিনামা, যা মুসলমানদের আমির, আল্লাহর বান্দা ওমরের পক্ষ থেকে স্বাক্ষরিত হলো। এই চুক্তিনামা ইলিয়্যাবাসী তথা জেরুজালেমে বসবাসরত খ্রিস্টানদের জীবন ও সম্পদ, গির্জা-ক্রুশ, সুস্থ-অসুস্থ তথা খ্রিস্টধর্মাবলম্বীদের জন্য প্রযোজ্য। সুতরাং চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর তাদের উপাসনালয়ে অন্য কেউ অবস্থান করতে পারবে না। তাদের গির্জা ধ্বংস করা যাবে না এবং কোনো ধরনের ক্ষতি সাধন করা যাবে না। তাদের নিয়ন্ত্রিত কোনো বস্তু, তাদের ধর্মীয় প্রতীক ক্রুশ ও তাদের সম্পদের কোনো ধরনের ক্ষতি সাধন বা হামলা করা যাবে না। (তারিখুর রাসুল ওয়াল মুলুক, তারিখে তাবারি, দ্বিতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৪৯)

অন্যের উপাসনালয় ভেঙে ফেলার অনুমতি ইসলাম দেয়নি। মসজিদ, মন্দির বা গির্জায় হামলা করা ইসলামের দৃষ্টিতে নিন্দনীয়। ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.) ‘হীরা’ নামক স্থানের সংখ্যালঘু খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে নিরাপত্তাসংক্রান্ত যে চুক্তি করেছিলেন, তাতে বলা হয়েছে, ‘তাদের গির্জা তথা ধর্মীয় উপাসনালয় ধ্বংস করা যাবে না এবং তাদের ঘরবাড়ি ভেঙে দেওয়া যাবে না। এবং ঘণ্টা বাজানো থেকে তাদের নিষেধ করা যাবে না। ধর্মীয় উৎসব উদ্‌যাপনের সময় ধর্মীয় প্রতীক ক্রুশ বের করাতে বাধা দেওয়া যাবে না।’ (ফতোয়ায়ে হক্কানিয়া : ৫/৪৮৫)

ঐতিহাসিকভাবে ইসলামে অমুসলিমদের প্রতি ইনসাফের বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে। মদিনার ইহুদিরা সব সময় ইসলামের বিরোধিতা করত, তথাপি রাসুল (সা.) তাদের ধর্ম পালনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেননি। একবার মদিনার মসজিদে বসে নবী (সা.) নাজরান থেকে আগত একটি খ্রিস্টান প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন। আলোচনার বিরতিতে তারা স্বধর্ম অনুসারে প্রার্থনা করার অনুমতি চাইলে নবী করিম (সা.) তাদের মদিনার মসজিদে প্রার্থনা করার অনুমতি দেন। (ফুতুহুল বুলদান, পৃষ্ঠা ৭১)

মানবতার বাসযোগ্য একটি সুন্দর পৃথিবী বিনির্মাণে সহাবস্থান ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ গঠনের বিকল্প নেই।

আমি আর কি কমু। সবতো বলাই আছে। :)

রাজনৈতিক প্রজ্ঞার দৈনতায় নামধারী মুসলিম বিশ্ব ভুগছে শত শত বছর ধরে। না ফিরে যাচ্ছে মূলে না চলতে পারছে চলমান ধারার সাথে সংগতি রেখে। খোদ আরব ভূমি আজ অপবিত্র করছে নামধারী রাজতন্ত্র! যার সাথৈ ইসলামের বিন্দুমাত্র অনুমোদন নেই। আর তাদের ক্ষমতালিপ্সার পরিনামে মুসলিমরা হয়ে আছে বহুধা বিভক্ত । তাদের নিজস্ব ওহাবী ঘরানা তৈরী করছে । যার প্রতিক্রিয়া স্বাভাবিক ভাবেই কাউন্টার ঘরানা বা মূলধারার ঘরানা টিকে থাকার চেষ্টা করছে বহু দেশে বহু রুপে।
আর স্বভাবতই তারা ক্ষুদ্র এবং দুর্বলতম হয়েই সার্ভাইব করায় রত।
পোষাকি আর রাজনৈতিক ব্যবহারকারীরা এরশাদ কাগুর মতোই ঝোপ বুঝে কোপ মারে। আম মুসলিম উল্লসিত হয়। তারপর যেইকে সেই। যতদিন না মুসলিম বিশ্ব মূল ধারায় এক হতে পারবে ততদিন এভাবেই চলতে থাকবে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি আর কি কমু। সবতো বলাই আছে বইলা তো বহুতকিছুই কইলেন। এইবার আপনের মন্তব্যের সারাংশ করেন। ;)

১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কামাল পাশা তুরস্ককে রিপাবলিকে পরিণত করেছিলেন, তখন থেকে তুরস্ক ধর্মীয় রাজ্য নয়, ইহা ধর্মনিরপেক্ষ রিপাবলিক, যা সংবিধান অনুসারে চলছে। কামাল পাশা একটি গীর্জাকে মসজিদ করা সাপোর্ট করেনি, সেইজন্য ইহাকে বন্ধ করেছে ও ঐতিহাসিক যদুঘরে পরিণত করেছিলেন, সেটাই সঠিক।

এরদেগান ইহাকে মসজিদের পরিণত করে মুসলমানদের জন্য নতুন বিপদের সৃষ্টি করেছে, খৃষ্টান জগত মুসলমানদের নীচু মনের পরিচয় আবারো পেলো।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: টেরাম্পরে দিয়া যেমন সব আম্রিকানদের বিচার করা যায় না, তেমনই এরদোগানরে দিয়া পুরা মুসলিম জাহানের বিচার করা যায় না। জেনারালাইজ করনের অভ্যাস বাদ দেন।

১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



পোষ্টের শুরুতে ও শেষ প্যারাগ্রাফে আপনি নিজকে 'অসাধারণ কেহ একজন' হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন; আসলে, আপনি অন্যান্য অনেক ব্লগারের মতোই একজন ব্লগার; হয়তো, নতুন নকিবের কাছাকাছি কেহ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি সাধারন নাকি অসাধারন, এইটা এই পোষ্টের প্রতিপাদ্য বিষয় না।

১৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২২

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: "জীবন যখন যেখানে যেমন,কখনো পাজেরোয় কখনো নৌকায়" - আয়া সুফিয়া স্বেচ্ছায় বিক্রয় হয়েছে না জোর পূর্বক বিক্রয় হয়েছে ,তা কোটি টাকার প্রশ্ন?

অনেক প্রশ্নেরই কিন্তু সঠিক জবাব এ দুনিয়ায় পাওয়া যায়না ।আর এতো বহুত পুরানো দিনের কথা।

আর টার্কিশ রাষ্ট্রপতির আয়া সোফিয়াকে মিউজিয়াম থেকে মসজিদে পরিবর্তন , তার কতটা ইসলামকে ভালবেসে আর কতটা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে - তাও বহুমূল্যের প্রশ্ন।

সঠিক উত্তর আমার মনে হয় কেউ জানে না শুধুমাত্র রিসেপ তায়েপ এরদোগান ছাড়া।আর ক্ষমতাশীনদের কাছে ন্যায়-অন্যায় ,ইতিহাস-ঐতিহ্য কিছুই নয় তাদের ইচ্ছাই চূড়ান্ত এর নজীর ত ঘরের কাছে সাম্প্রতিক উদাহরন হিসাবেই আছে ( বাবরী মসজিদ কে মন্দিরে পরিবর্তন )।

শান্ত হোন ভূয়া ভাই,নো চেতা- চেতি। আমনে আমি চেইতা কি করুম ।ঘটনা যা তাি থাকব ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সত্যি কথা কইছেন। সঠিক উত্তর জানা আমাগো পক্ষে সম্ভব না। তবে, আমরা যেইটা করতে পারি, সেইটা হইলো........নেট ঘাইটা সত্য বা প্রায় সত্যটা বাইর করতে, আর তার উপ্রে ভিত্তি কইরা ন্যাতাদের যে কোনও সিদ্ধান্তের ব্যবচ্ছেদ। সেইটাও যদি না করি, তাইলে ব্লগে আসি কি করতে?

১৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "সুতরাং আমরা.. . মুসলমানরা যদি সত্যিই অতীত থেকে কিছু পুনর্জীবিত করতে চাই তাহলে মহানবী (সাঃ) দ্বারা সূচিত মডেল এবং খলিফা ওমর (রা:) দ্বারা প্রয়োগ করা মডেলটির দিকে মনোনিবেশ করা উচিত। এর অর্থ কোন মন্দির বা চার্চকে মসজিদে রূপান্তর করা কিংবা পুনর্নির্মাণ করা উচিত না। সকল ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং ঐতিহ্যকে সম্মান করা উচিত। সহনশীলতার বিশালত্বের উচিত আধিপত্যবাদের ক্ষুদ্রতা কাটিয়ে ওঠা। এটাই বোধহয় আল্লাহর আদেশ এবং আমাদের প্রিয় নবীজি (সাঃ) সালামের শিক্ষা।"
চমৎকার কথা। হান্ড্রেড পার্সেন্ট সহমত। এই কথার পরে আলাদা করে নিজের মতামত দেওয়ার প্রয়োজন দেখিনা।

তবে আপনি যেহেতু ভূয়া, শেষে আলাদা করে নিজের নামে একথা না দিলেও চলতো যে আপনি, আমি নীতিগতভাবে একজন নির্বিরোধী মানুষ।সবাই একবাক্যে স্বীকার করবে আপনি সরল সাদাসিধে মানুষ। মানে ভাজা মাছ উলটে খেতে পারেননা। তবে কেউ উল্টায়েপাল্টিয়ে দিলে ছাড়েননা।ব্যক্তিগত হবে এ কারণেই আপনার মত শাকাহারিকে আমার ভীষণ পছন্দ।কু বলিবো না,কু শুনিবো না,কু কথায় কান দিবো না।আজ আর ভিলেনের মত হেহেহে করবোনা। কুল কুল


০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সহমত পোষণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। সবাই একবাক্যে স্বীকার করবে আপনি সরল সাদাসিধে মানুষ। মানে ভাজা মাছ উলটে খেতে পারেননা। অন্ততঃ আপনার যে আমার উপর অগাধ বিশ্বাস, এইটা দেখে অত্যন্ত পুলকিত বোধ করছি! :P

ভিলেনের মত হেহেহে তো আপনার সিগনেচার টোন, অন্ততঃ আমার পোষ্টের মন্তব্যে.......সেইটাই বা আর বাদ দিবেন কেন? :-B

১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভালো পোস্ট।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

১৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ভাল মন্দ যা হোক আপনার বিশ্লেষন ভাল লেগেছে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। :)

১৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: ভালা পুস্ট

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অসংখ্য ধইন্যবাদ।

এই পুষ্টের আগেই একটা গল্পের পুষ্ট দিছিলাম। আপনেগো মতোন তো গল্প লেখতে পারি না, তয় চেষ্টা করি। পারলে একবার চোখ বুলায়া যদি কিছু দিক-নির্দেশনামূলক কথা-বার্তা কইতেন, তয় মনে শান্তি পাইতাম! :)

১৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫২

জুন বলেছেন: আমাদের ধর্ম শান্তির ধর্ম বলে স্বীকৃত । এখানে অন্য ধর্মাবল্মবী বা তাদের উপাসনালয় ধ্বংস করা কি আমাদের ধর্মে সাপোর্ট করে কি ? যেমন বাবরী মসজিদ ধ্বংস করায় আমরা কষ্ট পেয়েছি তেমনি গজনীর সুলতান মাহমুদের সোমনাথ মন্দির ধ্বংসে হিন্দু ধর্মীয়রাও নিশ্চয় কষ্ট পেয়েছে । এসবই রাজনীতির অংশ না হলে দুনিয়ায় কি জায়গার অভাব ?
আমারও করুনাধার অবস্থা । কি বলতে কি বলি ।
তবে ইস্তাম্বুল যাওয়ার পুর্ন প্রস্ততি নেয়ার পরও যেতে পারি নাই এই এরদোগানের জন্য । মনে হইলেই দুক্ষ লাগে ।
প্লাস আগেই দিয়েছি ইট রাখার সময় ।

অট ঃ সারা ইজিপ্টের ছবি পাতা পাতা কইরা খুইজাও হোরাসের চক্ষু পাইলাম না :`>

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধর্ম তো শান্তিরই। আল্লাহ তো অশান্তি করতে কয় নাই। কতগুলি মাইনসের কারনেই তো যতো সমস্যা। কোন ধর্মের মানুষই তার নিজেগো উপাসনালয়ের ধ্বংস দেখতে চায় না। এসবই রাজনীতির অংশ না হলে দুনিয়ায় কি জায়গার অভাব? এইতো একটা দারুন, মনোমুগ্ধকর কথা কইছেন আপা। আপনে চাইলেই মুল্যবান মুল্যবান সব কথা কইতে পারেন। তয় যহন কন, পড়ালেখা কইরা আইতে হইবো, ভুয়া তহন মন চায়, নিজে নিজেই আত্মহত্যা করি!!! :P

খালি চিন্তা করেন, সেই সময়ে সুলতানের ট্যাকার অভাব নাই, জনবলের অভাব নাই। এত্তো বিশাল ইস্তান্বুল......জায়গার অভাব নাই। তয় কিয়ের লাইগা একটা চার্চরে মসজিদ বানাইতে হইবো? সোজা বাংলায়, এইটা ফাইজলামী না!! আমি অনেক গোস্বা হইছি!!!! :-B

তবে ইস্তাম্বুল যাওয়ার পুর্ন প্রস্ততি নেয়ার পরও যেতে পারি নাই এই এরদোগানের জন্য ক্যান, হ্যাতে এয়ারপোর্টে আপনেরে রিসিভ করতে আইতে পারবো না কইছে? আমি কি কিছু কমু হ্যারে??? ;)

সারা ইজিপ্টের ছবি পাতা পাতা কইরা খুইজাও হোরাসের চক্ষু পাইলাম না কোন ছবির কথা কন, আপনের তোলা? আর হোরাসের চক্ষু খুজেন ক্যান বুজলাম না। কি কামে দরকার? মাহা'র কাছে আছে, লয়া লন। =p~



১৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৬

আখেনাটেন বলেছেন: এ ধরনের পোস্টে এখন কমেন্তো করতেও ভয় লাগছে....সাম্প্রতিক এ জাতীয় পোস্টে মন্তব্যের জেরে বিরাট পণ্ডিতন্মন্য পোস্টদাতা আমাকে তার শিষ্য বানিয়ে বিশুদ্ধ বাংলা ভাষার চর্চা করেছে। হা হা হা।

তাই আপনি যা বুঝেছেন, বলেছেন, ভেবেছেন, নেড়েছেন, পেড়েছেন, ধরেছেন, লিখেছেন এই পোস্টে সবই ঠিক আছে ও সহমত ভাই। খাঁটি বাংলার বিপদ থেকে দূরে থাকায় ভালো। :P

আগামী বছর চমৎকার এ দেশটিতে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। তবে ইস্তাম্বুল নয়.... ইস্ট ও সেন্ট্রাল টার্কিতে বিশেষ করে ট্রাবজন শহর... উদ্দেশ্য মানুষ ও সমাজ দেখা। কিন্তু টার্কির সাথে গ্রিসের সাগরের অর্থনৈতিক জোন নিয়ে যে বচসা শুরু হয়েছে এবং মিডলইস্টের রাজনৈতিক হাওয়াবদলের ফলে নয়া এক যুদ্ধের কালোমেঘ ইশান কোণে পুঞ্জিভূত হচ্ছে মনে কয়। সাথে যোগ হয়েছে এরদোগানের নয়া সুলতান হওয়ার খায়েস ও সুন্নী মুসলিমের লিডার হওয়ার বাসনা........আরব মোল্লারাও বসে নেই.....তারাও ইতং বিতং খেলছে মুসলিমবিশ্বের লিডারশিপ নিয়ে.....ঈসরাইলের সাথে দোস্তিও এই সকলকিছুর সাথেও জড়িত....অথচ মানুষ রাজনৈতিক এত মারপ্যাঁচ নিয়ে ভাবতে চায় না....ধর্মের টুপি পরিয়ে দিয়েছে......গির্জা মসজিদ হয়েছে.......এত কিছু ভাবার সময় আছে......মারহাবা।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কন কি.......মিশরীয় সম্রাটের লগে কে এই আকামটা করলো? অন্যের পোষ্ট আর আমার পোষ্টে মন্তব্য এক হইলো? আপনে তো জানেনই আমি নিরীহ প্রকৃতির মানুষ! আমারে ডরানের কোন কারন নাই। মন খুইলা কথা বলেন, তয় আমারে চেতায়েন না কইলাম!! :P

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অর্ধেক মন্তব্য দিয়াই ভুলে মন্তব্য পোষ্ট কইরা ফালাইছি।

বাকীটা কই এখন.......

তবে ইস্তাম্বুল নয়.... ইস্ট ও সেন্ট্রাল টার্কিতে বিশেষ করে ট্রাবজন শহর... উদ্দেশ্য মানুষ ও সমাজ দেখা। কেন? ইস্তাম্বুলে মানুষ আর সমাজ নাই? :P

ওই অন্চলটা এখন টাইম বোমা। যে কোনও সময় ফাটতে পারে। ভাগ্যিস আগেই রিস্ক নিয়া কাম সাইরা ফালাইছিলাম। নয়তো আমারও যাওয়া হইতো না।

মানুষ রাজনৈতিক এত মারপ্যাঁচ নিয়ে ভাবতে চায় না....ধর্মের টুপি পরিয়ে দিয়েছে......গির্জা মসজিদ হয়েছে.......এত কিছু ভাবার সময় আছে......মারহাবা। আমিও কই মারহাবা!!! :)

২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যাদের ক্ষমতা আছে-তারাই অন্যের সম্পত্তি দখল করে নিজের নামে চালিয়ে দেয়।
এটা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।
এরদোগানের বা দোষ কি।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যাদের ক্ষমতা আছে-তারাই অন্যের সম্পত্তি দখল করে নিজের নামে চালিয়ে দেয়। এটা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। যে বা যারাই অন্যায়ভাবে এটা করে, তারা সবাই সমান দোষে দোষী।

২১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: নগদ অর্থ দিয়ে কেনার প্রসঙ্গে একটা গল্প বলি কেবল । আমাদের এলাকার সত্য গল্প । এরশাদ যাওয়ার পরে যখন নতুন সরকার ক্ষমতায় এল তখন আমাদের এলাকার পরাজিত রাজনৈতিক নেতা তার নিজের সম্পতির একটা গোডাউন বিক্রি করে দিলো একজনের কাছে । এরপর তার দল ক্ষমতায় এলেও সে নিজে জয়ী হতে পারে নি । এরপর দীর্ঘ প্রায় বিশ বছর পরে সেই রাজনৈতিক নেতা নির্বাচনে জয়ী হল । এবং তখন আমাদের এলাকার অবস্থা এমন যে তার কথার উপরে কেউ একটা কথা বলার সাহস পায় না । পরিস্থিতিই এমন সৃষ্টি হয়েছিলো । তখন সে কি করলো জানেন? সেই যে গোডাউনটা বিক্রি করেছিলো সেটা আবারও সেই লোকের কাছ থেকে কিনে নিলো । এবং যে দামে ২০ বছর আগে বিক্রি করেছিলো ঠিক সেই দামেই । আজ থেকে ২০০ বছর পরে যখন গোডাউনের ইতিহাস লেখা হবে তখন সবাই জানবে যে নেতা গোডাউনটা দখল করে নি । সে আসলে কিনে নিয়েছিলো ।


০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হে হে হে......দারুন গল্প......থুক্কু, সত্যি ঘটনা।

তবে আমার এই পোষ্টটা ২০০ বছর পরেও দালিলিক প্রমান হিসাবে থাকবে, ইন শা আল্লাহ। মানে......সামু'র কারো যদি সত্য উদঘাটনে রেফারেন্সের দরকার হয় আর কি!! =p~

২২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৬

আখেনাটেন বলেছেন: কেন? ইস্তাম্বুলে মানুষ আর সমাজ নাই? --- অংগিন ঢাকার মানুষ আর মলিন ছাগলনাইঞার মানুষ-সমাজ কি এক........দিলেন তো চেইতা। X(( :P

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চেতেন ক্যান, আপনেরে ভালা পরামর্শ দেওনের চেষ্টা করলাম! :-B

ইস্তান্বুল যান। মানুষ, সমাজ, ইতিহাস, আভিজাত্য, ইউরোপ, এশিয়া......সব একখানে পাইবেন। এককালের রাজধানী আর কোনহানকার কোন ছাগলনাইয়া ট্রাবজন, এক কথা হইলো? B-)

২৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৩

আখেনাটেন বলেছেন: ওই অন্চলটা এখন টাইম বোমা। যে কোনও সময় ফাটতে পারে। ভাগ্যিস আগেই রিস্ক নিয়া কাম সাইরা ফালাইছিলাম। নয়তো আমারও যাওয়া হইতো না। --- ভালো করেছেন; উদার মোল্লা মি: এরদোগান চিকন রসির উপর দিয়ে হাঁটাহাটি করছে। আরব মোল্লারা ইসরাইল পশ্চিমাদের সাথে এক হয়েছে রসি কাটার জন্য। ২০১৬ তে চেষ্টা করেছিল পারে নাই। এবার অন্যভাবে চাইছে.....। বিরাট খেলা চলছে ভিতরে ভিতরে.......।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই। খেলার কোন শেষ নাই। কখন শুরু......আর কখন শেষ, বলা মুশকিল। ২০১৬ এর একটা ছবি দেখেন।

Turkish ambassador to Israel Kemal Ökem presents his Letter of credence to the president of Israel Reuven Rivlin on 12 December 2016

২৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৩

আখেনাটেন বলেছেন: ইস্তান্বুল যান। মানুষ, সমাজ, ইতিহাস, আভিজাত্য, ইউরোপ, এশিয়া......সব একখানে পাইবেন। এককালের রাজধানী আর কোনহানকার কোন ছাগলনাইয়া ট্রাবজন, এক কথা হইলো? ---- যাওয়া তো লাগবে ইস্তাম্বুল হয়েই......একেবারে তো আর অদেখা থাকবে না.........আপনার পরামর্শও মাথায় থাকল............... :D

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: গরীবের কথা মাথায় রাখার জন্য ধন্যবাদ। ছবিটা কেমন? চমৎকার না? :-B

২৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১১

আখেনাটেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: গরীবের কথা মাথায় রাখার জন্য ধন্যবাদ। ছবিটা কেমন? চমৎকার না? ---- অবশ্যই। এখন কিন্তু সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায় নানা কারণে। সেই ক্যু ও টার্কির এস-৪০০ কেনা নিয়ে গোটা মেডিটেরিয়ান পাড়ের রাজনীতি বদলে গেছে.......।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আবার দৃশ্যপট পাল্টাতে সময় লাগবে না। সবই স্বার্থের খেলা। অঙ্ক ঠিকঠাক মিলে গেলে আবার দুশমন দোস্ত বনে যাবে।

২৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৭

জুন বলেছেন: ঐযে শিয়াদের সাথে কুর্দিস্তান নিয়ে যুদ্ধবস্থা এই জন্যই যাওয়া হয়নি ইস্তাম্বুল । এরোদাগান তো কুর্দি মারতে ব্যস্ত। চিন্তা করেন একটা ধর্মের জন্য মানুষ মানুষকে মেরে ফেলে। কি ভয়ংকর আমরা মানুষ জাতি। কোরান শরীফের "লাকুম দিনুকুম ওয়ালিয়াদ্দিন" এর কি মর্যাদা রাখলাম আমরা।

আর আমাদের তোলা ইজিপ্টের কত ছবি আছে। কিন্ত নজর পেন্ডেন্ট খুজে পাই না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:২৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওই অন্চলে এখন সব যুদ্ধই মুসলমানে মুসলমানে হইতেছে। কপালে আরো দুর্ভোগ আছে মুসলমানগো। চিন্তা কইরা আর কি করুম!!! :(
আচ্ছা, ধৈর্য ধরেন, ঠান্ডা হইলে যায়েন।

আপনে 'নজর পেন্ডেন্ট' দিয়া কি করবেন, কইলেন না তো! কার কু-নজর ঠেকাইবেন!! ;)

২৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৯

শায়মা বলেছেন: বাপরে সবাই কত জানে!!!

তুমি কত্ত জানো!!!!


আমি পোস্টা পুরাটা পড়ে আবার প্রথম থেকে ভুলে গেছি। শুধু বুঝলাম মসজিদ মিউজিয়ামের কোনো সমস্যা নেই তাদের যত সমস্যা অন্যদের।

ভাইয়া তুমি কি ইতিহাসের ছাত্র ছিলে নাকি!!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বাপরে সবাই কত জানে!!! তুমি কত্ত জানো!!!! মশকরা করো!! :P এইসব সবাই জানে। না জানলেও জানা কোন বিষয়ই না।

আমি পোস্টা পুরাটা পড়ে আবার প্রথম থেকে ভুলে গেছি। =p~ =p~

ভাইয়া তুমি কি ইতিহাসের ছাত্র ছিলে নাকি!!! না গো রাজকন্যা......পিওর ফাইনান্সের ছাত্র ছিলাম। :P

২৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৬

মা.হাসান বলেছেন: মসজিদ বানান, মন্দির বানান, গির্জা বানান- নিজের জায়গায় করা ভালো; সরকারি জায়গা বা জবরদখল করা জায়গায় করা উচিত না। একইভাবে জবরদখল করা জায়গায় মিউজিয়াম করা উচিত না। মোস্তফা কামাল পাশার সরকার জোর করে মসজিদকে মিউজিয়ামে রূপান্তর করেন যা উচিত ছিল না। আপনি বলতে পারেন- সরকার সরকারি সম্পত্তি মিউজিয়াম করেছে অসুবিধা কোথায়? বাস্তবতা হলো হায়া সোফিয়া সরকারি সম্পত্তি না, ওয়াকফ করা সম্পত্তি। যদি খলিফা ফাতিহ ঐ জায়গা জবর দখল করে নিয়েছিলেন এমন প্রমান থাকে তবে মোস্তফা কামাল পাশার উচিৎ ছিলো ঐ স্থাপনা মিউজিয়াম না করে খৃস্টানদের ফেরত দেয়া।

তুর্কিরা কবর পাকা করা, আর্মেনিয়ান জেনোসাইড সহ অসংখ্য অপকর্ম করেছে। ইউরোপিয়রা তুর্কিদের খুব বেশি বিশ্বাস করে না। কিন্তু প্রমান ছাড়া বলা উচিৎ হবে না যে ঐ জায়গা মুসলমানরা জবর দখল করে মসজিদে রুপান্তর করেছে। অনেকেই বলছেন চার্চ কেনার ঐ ডকুমেন্ট ফেক। এটা কি ফেক? প্রমান করা খুব সহজ। কিছু কেমিকাল এনালাইসিস করেই বলা সম্ভব ঐ ডকুমেন্ট কত পুরাতন। এই স্থাপনাকে মসজিদে রূপান্তর করার বিপক্ষে তুরস্কেই অনেক প্রতিবাদি আছেন, কিন্তু কেউই কিন্তু ঐ চ্যালেঞ্জ করেন নি, কেননা, বিচার মানি- কিন্তু তালগাছ চাই।

সাধারণ বোধ অনুযায়ি কোনো ধর্মের লোক স্বেচ্ছায় নিজ ধর্মের উপাসনালয় অন্য ধর্মের লোকের কাছে বিক্রি করবে না
এক মত না। এই ভিডিওটি দেখুন
https://www.youtube.com/watch?v=l82jXj5tHos

চার্চের ফাদার এবং অনেক অনুগামীই চার্চটি মুসলমানদের কাছে বিক্রি করতে আগ্রহী ছিলো। আপনি যে দেশে থাকেন, সেই দেশে কয়েকশ চার্চ মসজিদে কনভার্ট হয়েছে। ব্রাডফোর্ড, বার্মিংহাম, ম্যানচেস্টার- সব জায়গায় এরকম মসজিদ আছে। আমি নিজে ইউরোপে এরকম একাধিক মসজিদে নামাজ পড়েছি যেগুলো আগে চার্চ ছিলো, কমিটি খরচ পোশাতে পারছে না বলে বিক্রি করে দিয়েছে, এবং এটা জেনে শুনেই বিক্রি করেছে যে মুসলমানরা এটা মসজিদ বানাবে। চার্চ বিক্রি হয়ে এখন মদের দোকান হয়ে গিয়েছে এমনও দেখেছি।
আরো দুটি ভিডিও লিংক দিলাম:
https://www.youtube.com/watch?v=62h_Im5cqxY

https://www.youtube.com/watch?v=qcSVQ_CuNwk
শেষেরটি অবশ্য পার্মানেন্ট না, টেম্পরারি নামাজের জায়গা।

হায়া সোফিয়ায় শেষ গিয়েছি দু বছর আগে। তখন মিউজিয়ামে ঢোকার জন্য সম্ভবত ৮৫ লিরা লেগেছিলো, বাংলাদেশের টাকায় ১২০০ টাকার কাছাকাছি। এখন এটা উম্মুক্ত করে দিলে আরো বেশি লোক এই স্থাপনা দেখতে পাবে, কাজেই সেই দিক থেকেও এটা ভালো হয়েছে।

হায়া সোফিয়ার কমপ্লেক্সের এরিয়া বিশাল। সম্ভবত শুধু ক্যাথিড্রাল এলাকাটিই মসজিদে কনভার্ট করা হয়েছে। লোকজনের বেশি ভিড় দেখেছি রিলিজিয়াস আর্টিফ্যাক্ট গুলো দেখার জন্য। দাবি করা হয় মুসা নবীর লাঠি, সোলায়মান (অথবা দাউদ) নবীর তরবারি ইত্যাদি আছে। দেখেছি, তবে বিশ্বাস করতে পারি নি। আমার আগ্রহ ছিলো ওসমানি খিলাফতের সময়ে সংকলিত কোরানের কপিটি দেখার। দেখা হয় নি, কারন শুধু রমজানেই ওটা প্রদর্শন করা হয়। এটুকু নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়, হায়া সোফিয়ার পুরা কমপ্লেক্সও যদি মসজিদে রুপান্তর করা হয়, ঐ আর্টিফ্যাক্ট গুলো অন্য কোনো মিউজিয়ামে স্থানান্তর করা হবে। ফলে দর্শকরা কোনো ভাবেই বঞ্চিত হবে না, বরং বিনে পয়সায় হায়া সোফিয়া ভবনটি দেখা যাবে।

নকিব ভাইয়ের ঐ পোস্টে শুধু হায়া সোফিয়াকে মসজিদে কনভার্ট করার ঘটনা সমর্থন করা হয় নি, ঐ সমস্ত ভন্ডদেরও সমালোচনা করা হয়েছে যারা বাবরি মসজিদ বা কর্ডোভা মসজিদ জবর দখল করা বা উইঘুরে হাজার হাজার মসজিদ গুড়িয়ে দেয়াকে ঐ সব দেশের আভ্যন্তরিন বিষয় বলে সবাইকে চুপ করিয়ে দেয়। এদের বিষয়ে কিছু বললেও পারতেন। অবশ্য এমনিতেই পোস্ট বড় হয়েছে বলে কেউ কেউ অনুযোগ করেছেন।

যা হোক, হায়া সোফিয়াই তুরস্কের এক মাত্র চার্চ থেকে কনভারটেড মসজিদ না। আন্তালিয়ার ওলড সিটিতে মসজিদ দেখেছি যা আগে চার্চ ছিলো। তুরস্কে খালি জায়গার অভাব ছিলো না। তাহলে চার্চ গুলোকে মসজিদে রূপান্তর করা হলো কেনো? আমার কাছে তিনটা সম্ভাবনা মনে হয়েছে। এক- ঐ এলাকার লোকেরা গন হারে ধর্ম পরিবর্তন করেছে, আগে যারা চার্চ গুলো পরিচালনা করতো তারা মুসলমান হয়ে গেলে এরকম সম্ভব। রোমান এম্পায়ারের ক্ষেত্রে এরকম হয়েছে- আগে যে গুলো মন্দির ছিলো রোমে গন হারে খৃস্টান হবার পর সেই মন্দির গুলো চার্চে পরিনত হয়। দুই- তুরস্ক মুসলমানদের হাতে আসার পর রাতারাতি মসজিদ বানানো সম্ভব না হওয়ায় এবং বিশাল মুসলিম বাহিনির নামাজের জায়গা প্রয়োজন হওয়ায় ঐ জায়গায় ইতো মধ্যে থাকা স্থাপনার মধ্যে উপযুক্ত স্থাপনা, না পাওয়া গেলে খৃস্টানদের কাছ থেকে তাদের ধর্মিয় স্থাপনা কিনে মসজিদ বানানো হয়েছে । তিন- জোর করে চার্চ কে মসজিদ বানানো হয়েছে।

তৃতীয় ঘটনা ঘটে থাকলে তা নিন্দনিয়। প্রমান পাওয়া গেলে শুধু হায়া সোফিয়া না, এরকম সকল স্থাপনা খৃস্টান কমিউনিটির কাছে ফেরৎ দিতে হবে। প্রমান না পাওয়া গেলে, শুধু কারো অনুভুতিতে আঘাত লাগবে এই কারনে মসজিদকে জাদুঘর বানানো যুক্তি যুক্ত না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:২৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি আমার পোষ্টের প্রধান পয়েন্টটাই মিস করেছেন। কে ন্যায় করেছে, কে অন্যায় করেছে......সেসব বিতর্কে যাওয়া অবান্তর। আমার মূল কথা হলো, বিশুদ্ধ ইসলাম (পোষ্টে বর্ণিত কোরআন শরীফ, মহানবী (সাঃ) আর খলিফা ওমর (রাঃ) এর আলোকে) অনুযায়ী চার্চকে মসজিদ বানানো সমর্থনযোগ্য কিনা! It's as simple as that!!

মোস্তফা কামাল পাশা পাশ্চাত্যপন্থী ছিলেন। তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেই উনার আয়া সোফিয়াকে চার্চ বানানোর ইচ্ছা ছিল, কিন্তু বাস্তবে মুসলিম প্রধান তুরস্কে একজন ডিক্টেটরের পক্ষেও ততোটা আগ্রাসী হওয়া সম্ভব ছিল না। উনি একজন সেনা অধিনায়ক হলেও পরে পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ বনে যান। চার্চ বানালে যে জনরোষের কারনে উনার তুরস্কে থাকা সম্ভব হতো না, সেটা উনার জানার কথা। তাই রাজনীতিবিদদের প্রচলিত চেক এন্ড ব্যালেন্স গেইমই খেলেন। মসজিদকে তার ঐতিহাসিক ভ্যালুর ধোয়া তুলে মিউজিয়াম বানানোই নিরাপদ ছিল। এতে করে সাপও মরলো, লাঠিও ভাঙ্গলো না। কামাল পাশার কর্মকান্ডকে আমার ব্যাখ্যা করার কথা না। তারপরেও করলাম।

ইতিহাসকে চাইলেই ক্ষমতাসীনরা বদলে ফেলেন; এটা আপনার জানার কথা। খলিফা ফাতিহ ঐ জায়গা জবর দখল করে নিয়েছিলেন এমন প্রমান এখন করা সম্ভব না। ২১ নং এর গল্পটা পড়েন, আইডিয়া পাবেন। তবে, ইতিহাস যেখানে নীরব, সেখানে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে অনেক উত্তরই পাওয়া সম্ভব।

অনেকেই বলছেন চার্চ কেনার ঐ ডকুমেন্ট ফেক। এটা কি ফেক? প্রমান করা খুব সহজ। কিছু কেমিকাল এনালাইসিস করেই বলা সম্ভব ঐ ডকুমেন্ট কত পুরাতন। ডকুমেন্ট তো তুর্কী কর্তৃপক্ষের কাছে। কেমিকাল এনালাইসিস কে করবে এরদোগানের অনুমতি ছাড়া? এটা নিয়ে যখন কথা উঠছেই তখন কর্তৃপক্ষের সৎ সাহস থাকলে একটা আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ দলকে আমন্ত্রণ জানাক, তারা পরীক্ষা করে দেখুক, সত্যটা কি! সহজ সমাধান......তারা এটা করছে না কেন? আর তৎকালীন খৃষ্টান সম্প্রদায় খুশী মনে, কোন ভয় ভীতি ছাড়া ওটা বিক্রি করেছে প্রমাণ করবেন কিভাবে? হ্যা, সম্ভাব্য প্রমান হিসাবে আপনি কিছু ভিডিও দিয়েছেন।

আমার সাধারণ বোধ অনুযায়ি কোনো ধর্মের লোক স্বেচ্ছায় নিজ ধর্মের উপাসনালয় অন্য ধর্মের লোকের কাছে বিক্রি করবে না কথার সাথে আপনি একমত না হয়ে প্রথম যেই ভিডিও দিয়েছেন, সেটাতে কিন্তু খৃষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিবাদের মুখে শেষ পর্যন্ত ওই চার্চকে মসজিদ বানানো সম্ভব হয় নাই।

আপনার দ্বিতীয় ভিডিওতে বর্তমানে চার্চকে মসজিদে রুপান্তরের বেশকিছু কারন বলা আছে। আপনার জানার কথা, আজ থেকে প্রায় ৬০০ বছর আগে ইস্তান্বুলের খৃষ্টান সম্প্রদায়ের অবস্থা নিশ্চয়ই এমন ছিলো না। কাজেই খুশী মনে আয়া সোফিয়াকে বিক্রির যুক্তি ধোপে না টেকারই কথা।

চার্চ গুলোকে মসজিদে রূপান্তর করা হলো কেনো? আমার কাছে তিনটা সম্ভাবনা মনে হয়েছে। আপনার প্রথম পয়েন্টে আমার বক্তব্য: গণহারে কনভার্টেড হতে সময় লাগে। খেয়াল করেন, কনস্টান্টিনোপলের পতন হয় ১৪৫৩ সালে। আয়া সোফিয়া মসজিদও হয় ১৪৫৩ সালে। এতো দ্রুত সব খৃষ্টান খুশী খুশী মুসলমান হয়ে চার্চ বিক্রি করে দিল? বিশ্বাস যোগ্য মনে হয়? আপনার দ্বিতীয় পয়েন্টে: হযরত ওমর (রাঃ) জেরুজালেমে গিয়ে তো একই কাজ করতে পারতেন। উনি কি করেছেন? উনার সৈন্যবাহিনী নামায কোথায় পড়লেন? সুলতানের কি সেটাই অনুসরন করা উচিত ছিল না?

বাকী আপনি যা বলেছেন......তুর্কীদের অপকর্ম, আয়া সোফিয়ার দর্শনার্থী বেড়ে যাওয়ার আশাবাদ, রিলিজিয়াস আর্টিফ্যাক্টস, অন্য দেশে মসজিদ গুড়িয়ে দেয়া ইত্যাদি এই পোষ্টের আলোচ্য বিষয় না। এগুলো নিয়ে আলোচনা হতেই পারে, অন্যত্র।

২৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমি জানতে চেষ্টা করেছি কিন্তু পারি নাই।কাবা ঘরে মূর্তি আসলো কখন থেকে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৫৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে দু'টা লিঙ্ক দেয়ার অনেক চেষ্টা করলাম। হচ্ছে না কেন বুঝতে পারছি না। :(

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: https://en.wikipedia.org/wiki/Kaaba

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৩১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটাকে কপি/পেষ্ট করেন।

shorturl.at/uvyMV

৩০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাইবেন না, আপনের মাথায় কেউ পিস্তল ধরে নাই!

পিস্তল কেউ না ধরে থাকলেও আমাকে ভাবতে হবে।
আমি আমার দেশটাকে ভালোবাসি।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৪৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি আমার দেশটাকে ভালোবাসি। ওকে.....অসুবিধা নাই।

৩১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:২৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনি ইস্তাম্বুলে ঘুরতে গিয়েছিলেন সেটা মনে হয় সোফিয়া মসজিদে পরিনত হওয়ার আগে। আসলে ঠিক বলেছেন এইটি মসজিদ না করলেও ইসলামের কোন ক্ষতি হতো না । মসজিদ করার আগেও চাপ ছিল না করার পরও জনগণের কোন চাপ ছিল না । বগ্লে সবচেয়ে ক্যাচাল করে একজনই কারণ উনি রোহিঙ্গা ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইস্তান্বুলের এই পর্ব আমার আয়া সোফিয়া ঘুরে দেখার পর্ব।ইস্তান্বুলের অলি-গলিতে কয়েকটা দিন - তৃতীয় পর্ব

সামু'তে রোহিঙ্গা ব্লগার আছে নাকি? জানতাম না তো!!! :|

৩২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৪২

কানিজ রিনা বলেছেন: আপনাকে একটা প্রশ্ন করি? একজন সনাতনী ধর্মালম্বী বলে ফেলল মক্কার ঘর অর্থাৎ কাবাঘর মুসলমানদের একার অধিকার না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রশ্ন! :(

৩৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৫৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধন্যবাদ

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আশা করি, কিছুটা কাজ হয়েছে। আপনাকেও ধন্যবাদ। :)

৩৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " টেরাম্পরে দিয়া যেমন সব আম্রিকানদের বিচার করা যায় না, তেমনই এরদোগানরে দিয়া পুরা মুসলিম জাহানের বিচার করা যায় না। জেনারালাইজ করনের অভ্যাস বাদ দেন। "

-ট্রাম্পের কাজের উপর নির্ভর করেই বর্তমান আমেরিকার ভুমিকা হিসেব করা হচ্ছে; আপনি কি বলেন, নিজেই বুঝতে পারেন না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি কি বলেন, নিজেই বুঝতে পারেন না। কি আশ্চর্য!! আপনার ব্যাপারেও আমার একই ধারনা!!! চিমটি!!!!! =p~

৩৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: আপনার ইস্তাম্বুল সফর পড়ছিলাম।সবগুলো পর্ব পড়ি নাই।পড়তে হবে একসময়।পোস্টের ব্যাপারে আমি মোটের উপর একমত।কিন্তু কেবল "সহমত ভাই" বলে চলে গেলে ব্যাপারটা জমে না।কিছু পয়েন্টে তাই নিজের উপলব্ধি থেকে ভিন্ন মত দিতে চাই।

নবীজী খ্রীস্টানদের সাথে ব্যবহারের যেই উদাহরণ এখানে দেওয়া হয়েছে।মনে হচ্ছে, তারা মুসলমানদের সাহায্য করেছিলেন একসময়।নবীজী তাদের সেই সাহায্যের প্রতিদান দিয়েছেন?এই নির্দেশনা কি সবক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?
নবিজী অনেক কাজ রাজনৈতিক কৌশল হিসেবেও করেছেন।ইসলামের শুরুর দিকে তিনি প্রথমে একেশ্বরবাদীদের ডেকেছিলেন বহু ঈশ্বরবাদীদের বিরুদ্ধে এক হওয়ার জন্যে।তাই বলে কি তিনি সারা জীবন খ্রিস্টান,ইহুদি সব একেশ্বরবাদীদের একসাথে রেখেছেন?সবাইকে বলছেন একই উপসনালয়ে প্রার্থনা করো।কোনো অসুবিধা নাই।

বিশ্বাস চর্চায় ব্যাঘাত না করার চুক্তিটাও একটা রাজনৈতিক চুক্তি বলেই মনে হয়েছে।এখন এরদোগান যদি মুসলমান বিশ্বের সহানুভূতি পাওয়ার জন্যে রাজনীতি করে থাকে তাতে কোন অসুবিধা আছে কি না?তিনি তো আর বেকায়দা অবস্থানে নাই যে বিধর্মীদের সাথে সমঝোতা করে চলতে হবে।এ থেকে তিনি ব্যক্তিগত ফায়দা উঠাচ্ছেন।সেটা হতে পারে।কিন্তু এদেশের এক ইমাম যখন টিভিতে আয়া সোফিয়াতে ইমামকে তরবারি হাতে খুতবা দিতে দেখেন।তখন তিনি এটাকে বিধর্মীদের উপর ইসলামের বিজয় হিসেবেই দেখেন।ইসলামী চেতনা উজ্জীবিত করতে এটাও লাভ হিসেবে গণ্য হতে পারে কি না?

অন্য পয়েন্টগুলো পরে লিখবো।মন্তব্য দীর্ঘ হয়ে যাচ্ছে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উপরে আলোচনা অনেক ওয়াইডস্প্রেড। পোষ্টের মূল বিষয় থেকে সরে যাওয়ার চান্স আছে, যেটা আমি চাই না। তবুও কিছু কথা বলি।

উপকারীর উপকারকে এপ্রিশিয়েট করা একটা সাধারন ভদ্রতা। সময় অনুকুলে থাকলে আপনি প্রতিদান দিতেই পারেন। অন্ততঃ উপকারীর ক্ষতি যেন না হয়, সেটা দেখাও দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে......এ্যটলিষ্ট যতোক্ষণ তার মোটিভ চেন্জ না হয়। নবীজী (সাঃ) একজন রাজনীতিবিদও ছিলেন। রাজনৈতিক সততা বলে একটা কথা আছে। একই সঙ্গে তাদের কৌশলীও হতে হয়। তবে, কৌশলী আর চালাকী বা শঠতার মধ্যে কিন্তু পার্থক্য আছে। রাজনৈতিক কৌশল নির্ভর করে পরিস্থিতি আর প্রতিপক্ষের চালের উপর। এখন কেউ কেউ বলতে পারে, একহাতে বুকে জড়িয়ে ধরে অন্যহাতে পিছনে ছুরি মারাও রাজনৈতিক কৌশল। সেটার ব্যাখ্যা আগেই দিয়েছি।

একটা নির্দিষ্ট এলাকার বা দেশের খৃষ্টান বা বিধর্মীরা বন্ধুসুলভ আচরণ করার মানে এই না যে, সব এলাকার বা দেশের খৃষ্টান বা বিধর্মীরা বন্ধুসুলভ আচরণ করবে। কাজেই নীতির পরিবর্তনও সেভাবেই হবে। এটাই সুস্থ রাজনৈতিক কৌশল। রাসায়ানিক বিক্রিয়ায় কিছু শর্ত থাকে। নির্দিষ্ট তাপ, চাপ এবং পরিমানের শর্ত পূরণ হলেই বিক্রিয়া ঘটে।

কিছু নির্দেশনা থাকে সোজাসুজি.......যেমন, দূর্বলদেরকে আঘাত করিও না। কিছু নির্দেশনা থাকে ওই রাসায়ানিক বিক্রিয়ার মতো......শর্তাধীন। তবে বেসিক থাকবে সততার প্রকাশ, আর শঠতার বিনাশ; যেটা মহানবী (সাঃ) সারা জীবনে মেনে চলেছেন।

এখন এরদোগান যদি মুসলমান বিশ্বের সহানুভূতি পাওয়ার জন্যে রাজনীতি করে থাকে তাতে কোন অসুবিধা আছে কি না? সাদা চোখে দেখলে, নাই। তবে গভীরভাবে দেখলে, আছে। এরদোগানের মোটিভ যদি ইসলামী বিশ্বের ভালো করা হয়, তাহলে অসুবিধা নাই। এখন কেউ যদি মুখে বলে, আমি ফিলিস্তিন জনগনের পাশে আছি, আর ইসরাইলের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলে, তাহলে কি বলবেন? হ্যা......আপনি বলতে পারেন, এটা রাজনৈতিক কৌশল। তাহলে দিনশেষে দেখতে হবে, এই কৌশল থেকে ইসলামের ফায়দা হচ্ছে, নাকি ক্ষতি হচ্ছে!

আমার প্রতি-মন্তব্য থেকে আপনি কতোটুকু কি পেলেন জানি না। আগেই বলেছি, এটা বিশাল একটা ব্যাপার, এভাবে লিখে সবকিছু সংক্ষেপে বোঝানোও অত্যন্ত কঠিন। চেষ্টা করলাম। আর আমাদের দেশের ইমামদের ব্যাপারে কিছু বলতে চাই না। উনাদের জোশ বেশী, পড়ালেখা কম।

৩৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: এরদোগান এরশাদের আরেক ক্লোন বা কপি বলতে পারেন - রাজনৈতিক চতুর এই স্বৈরাচারীর ভণ্ডামি অনেকেই বুঝতে পারে নি । বর্তমানে সারা বিশ্বে মোদী, ট্রাম্প ও মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মতো অনেক উগ্রবাদী মুসলিম বিদ্বেষীর উত্তান ঘটেছে। এরদোগান তার ক্ষমতার ব্যবহার করে যেটা করলো ভবিষ্যতে ঠিক তারই মতো আরো উগ্রবাদী নেতারাও যে যার ক্ষমতার জোরে অন্য ধর্মের সংখ্যালঘুদের নিপীড়নে এবং তাদের প্রার্থনালয়কে মর্জিমতো রূপান্তরের চেষ্টা করতে পারে |

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটাই সমস্যা। মুসলিম ক্ষমতাসীনদের কার্যকলাপ মুসলমানদের বেসিক গাইড লাইনের বাইরে হয়ে যায়, সব সময়ে। এর ফলে, এদেরকে মুসলিম বিদ্বেষীর থেকে আলাদা করা মুশকিল হয়ে পড়ে। উত্তরসূরীদের জন্য উদাহরন তৈরী করাও যে একটা কর্তব্য, এটা তাদের কে বোঝাবে? বিশ্বনেতাদের কার্যকলাপ এমন হওয়া উচিত, যেন তা ধর্মীয় চিন্তা-চেতনার সাথে সামন্জস্যপূর্ণ হয়।

৩৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৭

কানিজ রিনা বলেছেন: আয়া সোফিয়া পুনরায় মসজিদ বানানো যদি দেশের লোক খুশি থাকে তাহলে এরদোগানের কোন ভুল হয় নাই। তবে মিউজিয়াম অরক্ষিত রাখা উচিত জায়গা পরিবর্তন হলেও সমস্যা হওয়ার কথা না।
আমি আপনাকে প্রশ্ন রেখেছি যদি কখনো সনাতনী বা মুর্তি পুজক রা বলে থাকে, মক্কা বা কাবা ঘর মুসলমানদের একার সম্পদ নয়, তাহলে আপনি এর উত্তরে কি বলবেন।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশের লোকের খুশী হওয়া জরুরী, নাকি আল্লাহ এবং তার রাসুল (সাঃ) যা বলেছেন বা করেছেন, সেটাকে অনুসরন করা জরুরী?

যদি কখনো সনাতনী বা মুর্তি পুজক রা বলে থাকে, মক্কা বা কাবা ঘর মুসলমানদের একার সম্পদ নয়, তাহলে আপনি এর উত্তরে কি বলবেন। আমি বলবো, *াক অফ! :)

৩৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আপনার যুক্তিপ্রয়োগ ভালো লেগেছে। কিন্তু যুক্তির লড়াইতে মানুষের শান্তি আসে কিনা আমি জানি না। মাটির মানুষ জমিনে একবার গীর্জা বানায়, সেইটারে আবার মসজিদ বানায়,সেইটারে আবার মিউজিয়াম বানায়, তারে আবার মসজিদ বানায়, আবার কী বানাবে জানি না, যারা জানেন বলে আমরা জানি সেই আকাশের ইশ্বর- আল্লাহ্‌ ইনারা যে কী ভাবেন এইসব দেখে, সেইটাও জানি না!!
তারপরেও মানুষ শান্তি চায়, আমরা সবাইই চাই বলে দাবী করি!
অতএব - শান্তি হোক!
(মন্তব্য আপনার পোস্টের মূলভাবের বাইরে চলে গেলে মার্জনা করবেন)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যুক্তির লড়াইতে মানুষের শান্তি আসে কিনা আমি জানি না। লড়াইটা সু-যুক্তির হলে শান্তি না আসার কোন কারন নাই। সমস্য কু-যুক্তিতে। সু-যুক্তির লড়াইতে অনেক ভ্রান্ত ধারনা শোধরানোর সুযোগ থাকে, যদি ইচ্ছা থাকে! :)

কিছু ব্লগার আছেন, মূল বিষয় বাদ দিয়ে ১০০ মাইল দুরত্বে বৃত্তাকারে ঘুরতে থাকেন। এনাদের সাথে কথা বলা মুশকিল। বাংলা টাইপ করা আমার জন্য বেশ কষ্টকর একটা ব্যাপার। সেজন্যেই মূলভাবে থাকতে চাই, তবে একটু আধটু বাইরে গেলে অসুবিধা নাই।

আকাশের ইশ্বর- আল্লাহ্‌ জমিনের মানুষ নিয়ে সমস্যায় আছেন বলাই বাহুল্য। উনি ভাবেন, মানুষরে কি করতে বলি, আর এইগুলা সারাজীবন কি করে!!!

আমরা সবাই শান্তি চাই সত্যি, কিন্তু শান্তি পাওয়ার কাজ কি করি? এটাই মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন!! :)

৩৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৮

শায়মা বলেছেন: ফাইন্যান্স!!!!!!!!!

হায়হায় সারাজীবন খটমট পড়ে হঠাৎ এমন ইতিহাস ভালোবাসা!!!

বাপরে!!!

সাধে বলেছি মানুষ কত্ত জানে!!

না না মশকরা না!!!

আসলেই আমি এই সব জানিই না!!! মানে জানার চেষ্টা করিনি আর কি!!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ সারা জীবন রসায়ন নাড়াচাড়া করে সাহিত্যে এমন অবদান রাখতে পারলে আমি সামান্য ইতিহাস নিয়ে নাড়াচাড়া করতে পারবো না!! কি বলো এইসব!!! :-B

মানে জানার চেষ্টা করিনি আর কি!! এটাই আসল কথা। জানার চেষ্টা করলেই জানা যায়। এর মধ্যে কোন ক্যারিশমা নাই। কথা কি কিলিয়ার, নাকি কিলিয়ার না!! :P

৪০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫০

ওমেরা বলেছেন: জ্ঞানি গুনিরা অনেক কিছু বলেছে তাই আমি আর কিছু বলতে চাই না শুধু লাইক দিয়ে গেলাম।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: জ্ঞানি গুনিরা অনেক কিছু বলেছে তাই আমি আর কিছু বলতে চাই না শুধু লাইক দিয়ে গেলাম। সমস্যা নাই। যার যা আছে তাই নিয়ে ঝাপিয়ে পড়া উচিত। তবে, আপনিও কম জ্ঞানী না। দু'একটা জ্ঞানের কথা বললে আমরা কিছু শিখতে পারি। B-)

৪১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৭

কানিজ রিনা বলেছেন: ধরুণ আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন কোন সিদ্ধান্ত নিলেন তাতে সারা দেশের মানুষ খুশি হয়ে গেল। সেখানে কি আল্লাহ খুশি হবেন না? আমার একথার যুক্তি দিন?
আপনার কাছে প্রশ্ন রেখেছিলাম তার জবাব হলো যেখানে আল্লাহর ঘর মসজিদ হয়ে যায় যেমন কাবাঘর সেখানে অন্য ধর্মীয় দেশের কোনো অধিকার নাই।
আপনি যদি আদম আলাইহিস সাল্লাম কে মুসলিম বলে বিশ্বাস করেন তাহলে আদম আলাহিস সাল্লাম প্রথম যেখানে খাম্বা পুঁতে ছিলেন সেটাই আজ আল্লাহর ঘর কাবা মক্কা।
কালে ক্রমে যুগে যুগে সে ঘর পূর্ববর্তী নবীরা পুনর পুনর
প্রতিস্থাপন করেন। শেষ নবী মুহাম্মদ সাঃ আলাইহিস সাল্লাম
মুসলিমদের কাবা বা আল্লাহর ঘর বলে প্রতিষ্ঠা করেন।
আপনার লেখায় যুক্তি আছে তাই বলে আল্লাহর ঘর নিয়ে কোন যুক্তি নাই।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দুঃখিত। আপনার কথা পরিস্কার না। ধরুণ আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন কোন সিদ্ধান্ত নিলেন তাতে সারা দেশের মানুষ খুশি হয়ে গেল। সেখানে কি আল্লাহ খুশি হবেন না? শতভাগ মানুষকে খুশী করা শেখ হাসিনা কেন, পৃথিবীর কোন প্রধানমন্ত্রীর পক্ষেই সম্ভব না।

কাবাঘর নিয়ে যা বলেছেন, সেটাও পরিস্কার না। 'অন্য ধর্মীয় দেশ' বলতে কি বুঝাচ্ছেন? প্রতিটা দেশেই মুসলমান আছে। তাদের অধিকার নাই?

''আপনি যদি আদম আলাইহিস সাল্লাম কে মুসলিম বলে বিশ্বাস করেন তাহলে আদম আলাহিস সাল্লাম প্রথম যেখানে খাম্বা পুঁতে ছিলেন সেটাই আজ আল্লাহর ঘর কাবা মক্কা। কালে ক্রমে যুগে যুগে সে ঘর পূর্ববর্তী নবীরা পুনর পুনর প্রতিস্থাপন করেন।'' আদম (আঃ) এর পূর্ববর্তী নবী কে বা কারা?

আপনি সম্ভবতঃ বলতে চাচ্ছেন একটা, হয়ে যাচ্ছে আরেকটা। সময় নিয়ে, গুছিয়ে বললে আমার পক্ষেও মন্তব্য করতে সুবিধা হয়। ভালো থাকবেন। :)

৪২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০

রামিসা রোজা বলেছেন:
যদিও বিতর্কিত পোস্ট তারপরও আপনি যুক্তি খন্ডন করেছেন
যথার্থভাবে । আপনার পোস্ট এবং প্রতিমন্তব্য ভালো লাগলো।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি বলেছেন, বিতর্কিত পোষ্ট। যে কোনও বিষয় নিয়েই বিতর্ক হতে পারে। সে অর্থে ব্লগের অলমোস্ট সব লেখাই বিতর্কিত বা কন্ট্রোভার্শিয়াল। আমারটা কি বিশেষভাবে বিতর্কিত? :P এমনিই জানতে চাইলাম…….কিছু মনে করবেন না যেন আবার!

আপনি কি লিখেন…….গল্প, কবিতা বা প্রবন্ধ? কিংবা অন্য কিছু? আপনার লেখা দেখেছি বলে মনে পড়ছে না। :)

৪৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: আপনি অল্প কথাতেও যেটা উত্তর দিয়েছেন সেটাও যথেষ্ট। একটা নির্দিষ্ট এলাকার বা দেশের খৃষ্টান বা বিধর্মীরা বন্ধুসুলভ আচরণ করার মানে এই না যে, সব এলাকার বা দেশের খৃষ্টান বা বিধর্মীরা বন্ধুসুলভ আচরণ করবে। কাজেই নীতির পরিবর্তনও সেভাবেই হবে।

আয়া সোফিয়ার ব্যাপারে পরিস্থিতির প্রেক্ষিতেই নীতির পরিবর্তন হয়েছে এটা হতে পারে।তুরস্কের অথবা মুসলমানদের প্রতি রেস্ট অব দা ওয়ার্ল্ডের বর্তমান আচরণ কিরকম তার ভিত্তিতে হয়তো তুরস্কের (এই ঘটনায় মুসলমানদের প্রতিনিধি বিবেচনায়) আয়া সোফিয়ার ঘটনাকে নবীজির ঐ ঘটনা দিয়ে বিচার করা উচিত না।এটা আমার মত।এটা পারস্পেকটিভের উপর নির্ভর করে যদিও।আমি,আপনি যতই ভাবি মুসলমানদের প্রতি বাকীদের আচরণে এমন কোন সমস্যা নাই যাতে এই ঘটনা ঘটানোর দরকার আছে।তবুও বাংলাদেশের ইমামকে দিয়ে আমাদের মতো দেশগুলোর সাধারণ মুসলমানদের এক জাতীয় অনুভূতির কথা বুঝাতে চেয়েছি।আপনি বলছিলেন ইসলামের কোন লাভ নাই এই ঘটনায়।আমি বুঝাতে চেয়েছি এই ফিল গুড ফ্যাক্টরও তো একটা লাভ।যা হোক।এটা দিয়ে গিট্টু বাঁধাতে চাচ্ছি না।পোস্টের বাইরে আমিও যেতে চাই না।

অন্য পয়েন্ট লিখবো বলছিলাম।কিন্তু মা . হাসান ভাইয়ের মন্তব্য পড়লাম।আপনার প্রতিমন্তব্য পড়লাম।অনেক পয়েন্ট চলে আসছে সেখানে।

যদি এমন হতো খ্রীস্টান সম্প্রদায় খুব মনোকষ্টে আছেন যে তাদের প্রিয় জায়গায় প্রার্থনা করতে পারছেন না।তাহলে এদেরকে আবার ফিরায় দিলে প্রকৃত সহনশীলতা হতো।আপনি যেহেতু গেছেন সেখানে।তাদের আচরণে এরকম কিছু চোখে পড়েছে কি?

যাদুঘর থাকার মসজিদ হওয়াটা আমার কাছে লাভজনক মনে হয়েছে।যাদুঘরে টিকিট কেটে ঢুকতেন।মসজিদে ঢুকবেন ফ্রিতে।অন্য ধর্মালম্বীরাও তো সেখানে যেতে বাঁধা নাই।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেখেন, আমাদের ধর্মে সেনসিটিভ ইস্যুতে নীতি পরিবর্তন করা ইচ্ছা কিংবা খুশীর উপর নির্ভরশীল না। দেখতে হয় আল্লাহ-রাসুলের নির্দেশ বা রাসুল (সাঃ) এর কোন উদাহরন। সেটা না পাওয়া গেলে আস্তে আস্তে নীচের দিকে আসা যায়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই উদাহরন পাওয়া যায়; না পাওয়া গেলেও কাছাকাছি এমন কিছু পাওয়া যায়, যার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত নেয়া যায়। আয়া সোফিয়ার ক্ষেত্রে আল্লাহ‘র নির্দেশ, রাসুল (সাঃ) এবং খলিফা ওমর (রাঃ) এর উদাহরন রয়েছে। এটা কি যথেষ্ট না? এটা আপনার কাছে আমার প্রশ্ন। আর যাদের যাদের মনে হয়েছে, চার্চ কে মসজিদ বানানো ঠিক ছিল…....তাদের কাছেও প্রশ্ন।

তুরস্কের অথবা মুসলমানদের প্রতি রেস্ট অব দা ওয়ার্ল্ডের বর্তমান আচরণ কিরকম তার ভিত্তিতে হয়তো তুরস্কের (এই ঘটনায় মুসলমানদের প্রতিনিধি বিবেচনায়) আয়া সোফিয়ার ঘটনাকে নবীজির ঐ ঘটনা দিয়ে বিচার করা উচিত না। আপনার এই কথাটা আমার কাছে পরিস্কার না। তুরস্ক আর ইন জেনারেল মুসলমান, এই দু‘টাকে চাইলে আলাদাভাবেও দেখা যায়। আর ‘‘রেস্ট অব দা ওয়ার্ল্ডের বর্তমান আচরণের ভিত্তিতে‘‘ বলতে কি আপনি কোন প্রতিশোধের বিষয় ইঙ্গিত করছেন?

‘‘ফিল গুড ফ্যাক্টর‘‘ এর উপর বেশী জোর না দেয়াই ভালো। বর্তমান জমানায় নেতিবাচক বিষয়গুলোতেই এই ফ্যাক্টর মূলতঃ কাজ করে। উদাহরন দিচ্ছি না, অনেক বড় হয়ে যাবে।

‘পারস্পেকটিভ‘ একটা ভালো কথা বলেছেন। এটা নিয়ে দু‘চারটা কথা না বললেই না।

মুসলমানদের পারস্পেকটিভ বদলাতে বদলাতে কোথায় গিয়েছে বলতে পারেন? আমি বলছি। বর্তমান বিশ্বে মুসলমানরা সবচেয়ে বেশী ধর্মকর্ম করে। এরাই নিজেদের ভাইকে নিজেরাই দেশে দেশে মারছে। ধার্মিক মুসলমানদের বাদশাহগন সোনার কমোডে টাট্টি করে। ওদিকে তার ভায়েরা খাবার আর ঔষধের অভাবে মারা যায়। পক্ষান্তরে, ইহুদী-খৃষ্টানরা ধর্মকর্ম একরকম করেই না বলতে গেলে। কিন্তু তারা তাদের ভাইদের জন্য কি করে নিশ্চয়ই জানেন। বলতে থাকলে শেষ হবে না। শুধু নামায-রোযা করলেই প্রকৃত মুসলমান হওয়া যায় না। এর মূল্যবোধ অনেক অনেক গভীরে। অতো গভীরে যাওয়ার জন্য বুকের পাটা লাগে। সেটা নাই বলেই কেউ কেউ এসব পলিটিক্যাল স্টান্টবাজী করে…...বাকীরা কি বোঝে আল্লাহ মালুম, কিন্তু জোশের চোটে লাফানো আর হাততালি মিস করে না। এরদোগান যদি সত্যিই বিশ্বনেতা হতে চায়, তার এসব স্টান্টবাজী বাদ দিয়ে সত্যিকারের কিছু করে দেখাতে হবে।

খৃষ্টানরা কি ভাবছে কিংবা যাদুঘর ফ্রীতে দেখা যাচ্ছে, এসব লাভ-লোকসানের হিসাব গুরুত্বপূর্ণ না, গুরুত্বপূর্ণ হলো, গোড়ায় যে ভুলটা হয়েছিল, সেটাকে আবার না করা।

৪৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:২১

ইসিয়াক বলেছেন:

#সহনশীলতার বিশালত্বের উচিত, আধিপত্যবাদের ক্ষুদ্রতা কাটিয়ে ওঠা।
পোস্টে ভালো লাগা। অনেককিছু জানলাম।
#পোস্ট পইড়া গরম লাগে নাই, এমনিতেই গরম হইয়া আছি।বুঝি কম তো তাই হঠাৎ হঠাৎ খুব গরম লাগে ;)
৩৪ নম্বর প্রতিমন্তব্যটা দারুণ হইছে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:১১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনেরে অনেক কিছু জানায়া মনে হইতাছে, তাও এতোদিনে কিছু একটা করলাম। আমার ব্লগার জীবন সার্থক!! ;)

আপনে কি হীটার? এমনেই গরম থাকেন? নাকি, কোন গরম হুজুরের দীক্ষা নিতাছেন? বুঝি তো আমিও কম। কই, আমার তো গরম লাগে না!!! :P

৩৪ নম্বর প্রতিমন্তব্যটা দারুণ হইছে। :)

৪৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পুরো পোস্টটাই পড়লাম,সাথে বিদ্রোহী ভৃগুর মন্তব্যটাও। আমার জানামতে আয়া সোফিয়াকে তৎকালীন সুলতান কিনে নিয়েছিলেন। খ্রিষ্টানরা কতটা স্বেচ্ছায় বা অনিচ্ছায় বিক্রি করেছিল-তা অজানা। ব্লগার অপু তানভীরের এলাকার গল্পের মত হতে পারে।

তবে এখন যেমন এরদোয়ানের তুরুস্কে তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হয়েছে, কামাল পাশার তুরুস্কে প্রতিবাদের সুযোগ ছিল কিনা-তা নিয়ে আমি যথেষ্ট সন্দিহান।

অনেক পড়াশোনা করে পোস্টটা লিখেছেন-বোঝা যাচ্ছে।

ভাল থাকুন। শুভকামনা।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বীন ইসলামের সঠিক বুঝ দান করুন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:১২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কামাল পাশা ডিক্টেটর ছিল ঠিকই, কিন্তু তাকে দেশের মানুষ তখনও ভালোবাসতো, এখনও ভালোবাসে। সব ডিক্টেটরই খারাপ হয় না। এর উদাহরন অনেক আছে। কামাল পাশাকে সেদেশের সাধারন মানুষ কতোটা ভালোবাসে, সেখানে গিয়ে লোকজনের সাথে কথা বললে বুঝতে পারবেন।

আপনিও ভালো থাকবেন। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বীন ইসলামের সঠিক বুঝ দান করুন। আমীন।

৪৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভাই
হৃদয় আজ সকালে মারা গেছে... আপনাদের টাকা বেচারার চিকিৎসায় খরচ হলো না.. দাফনে খরচ হলো...
এই ফেসবুক ইভেন্ট লিংকে গিয়ে সব পড়তে পারবেন...
https://facebook.com/events/307678570463437/permalink/315477043016923/

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দুঃখজনক খবরটা গতকাল বাসায় এসেই শুনলাম।
যাকে দেশে টাকা দেয়ার জন্য বলেছিলাম, সে আপনাদের নাম্বারে যেদিন ভেরিফাই করার জন্য ফোন করেছিল, সেদিনই জানতে পারে খবরটা। তাই টাকা ট্রান্সফার না করেই আমাকে ফোন দেয়, কি করবে জানার জন্য। আমি মোবাইল বাসায় ফেলে লন্ডনে চলে গিয়েছিলাম ক'দিনের জন্যে, তাই খবরটা পাই নাই। সেজন্যই শেষ পর্যন্ত আর ও ট্রান্সফার করে নাই। এসে ওর অনেকগুলো মিসডকল দেখে কলব্যাক করে জানতে পারি।

আল্লাহ যা ভালো হয়, তাই করেছেন। দোয়া করি, ইহকালে যেই কষ্ট পেয়েছে, পরকালে যেন আল্লাহ সেটা পুষিয়ে দেন। মহান আল্লাহ হৃদয়কে বেহেশতে নসীব করুন।


৪৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পহেলা সেপ্টেম্বরের পর আর এ পাড়ায় দেখছি না। এদিকে ব্লগে অনেকেই বলাবলি করছে আপনিও নাকি শীত ঘুমে গেছেন। যদিও কথাটি আপনি আবার আমার বলে গোসা হইয়েন না। আমি ভালোমানুষ কানে এলো কিনা তাই জানিয়ে গেলাম।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পহেলা সেপ্টেম্বরের পর আর এ পাড়ায় দেখছি না। গলদ! আপনার মন্তব্যের ঠিক আগেই দেখেন। ১৪ই সেপ্টেম্বরের হাজিরা আছে। বলতে পারেন, কম দেখা যাচ্ছে। রুটি-রুজির কামে প্রচন্ড ব্যস্ত আছি। এই বছরের বাকী মাসগুলা মনে হচ্ছে ব্যস্ততা কমবে না।

এদিকে ব্লগে অনেকেই বলাবলি করছে আপনিও নাকি শীত ঘুমে গেছেন। এখনও শীতই আসলো না, শীত ঘুমে যামু কেমনে? জানায়া ভালো করছেন, এই জন্যই তো আপনেরে এত্তো পছন্দ করি! কিন্তুক আমার সম্মন্ধে এমন উল্টাপাল্টা বলাবলি করেটা কে.......খালি নাম কন!! :P

৪৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৪

মুক্তা নীল বলেছেন:
ভাই ,
আসসালামু আলাইকুম । কই আপনি ?

করুনাধারা আপার মন্তব্য কপি পেস্ট করলাম।
আমার মনের কথাটাই আপা হুবহু বলে দিয়েছেন।
আসলে কি বলবো বিষয়টা এতো বিতর্কিত, তাই
কিছু বুঝতে পারছিনা ন্যায়-অন্যায় সত্য-মিথ্যা ।
ধন্যবাদ আপনাকে আর হ্যাঁ তাড়াতাড়ি ফিরে
আসুন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওয়ালেইকুম আসসালাম। এই আইলাম!!! =p~

স্যরি......আপনার মন্তব্য দেখি নাই, তাই উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল।

করুনাধারা আপা কিন্চিৎ চালাকি করে উত্তর দিয়েছে। বিষয়টা বিতর্কিত না, অতি পরিস্কার। এটা বোঝার জন্য সামান্য পড়ালেখা আর নিজের জ্ঞান-বুদ্ধির প্রয়োগ দরকার। আল্লাহ আমাদেরকে জ্ঞান-বুদ্ধি তো এ'জন্যই দিয়েছেন, তাই না!! ;)

বিশাল আকারের ব্যস্ততার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। দেখি, কবে নাগাদ একটু অবসর পাই! শেষ পর্যন্ত আমার পোষ্টে আপনাকে দেখে ভালো লাগলো। খুব করে ধন্যবাদ দিলাম। :)

৪৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৭

সোহানী বলেছেন: দেরীতে পোস্টে ঢুকার এই সুবিধা, গ্যালারীতে বসিয়া খেলার প্রায় শেষ পর্যন্ত দেখা যায়।

যাগ্গা, যে আশায় গ্যালারীতে বসিলাম সে আশা পুরোন হইলো না :(( !! কোথায় সব্বাই ঢাল তলোয়ার দা বটি নিয়া ছুটাছুটি করবে, তা না.... আপনারে তেল দিয়াই গেল :P । যাক্ আমি ও একটু খানি তেল ঢালি... লিখা পড়িয়া ভালো লাগছে। নেক্সট মিউজিয়াম দেখতে না পারি মাথায় হিজাব দিয়া নামাজ আদায় করিব নিশ্চিত।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হ......কথা সত্যি। আমিও চাইছিলাম ইকটু নরম-গরম আলোচনা হউক, কিন্তু হইলো না। আসলে আমার পুষ্টে যারা আসেন, তারা অতীব ভদ্র ব্লগার, আমার মতোনই। হের লাইগা আলোচনা জমে নাই। :P

তেল ভালোই জমছে। আরেকটু জমুক.......দামটাও আরেকটু বাড়ুক, তারপরে বেচুম নে।

নেক্সট মিউজিয়াম দেখতে না পারি মাথায় হিজাব দিয়া নামাজ আদায় করিব নিশ্চিত। অবশ্যই অবশ্যই!!! :-B

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.