নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুয়া মফিজ

ভুয়া মফিজের সাথে ভুয়ামি না করাই ভালো...

ভুয়া মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আস্তিকতা, নাস্তিকতা এবং বাক-স্বাধীনতা

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:২০



আমি ক্লাশ সেভেনে পড়ার সময় আমার নাইনে পড়ুয়া বোন আর্টস নিল। এদিকে আমার তখন প্রিয় বিষয় হলো সায়েন্স; ফলে প্রতিনিয়ত দু‘জন ঝগড়া করতাম কোনটা বেশী ভালো, এটা নিয়ে। সেই ঝগড়ায় কোন সমাধান হতো না, কিন্তু প্রায়শঃই সেটা রুপ নিতো হাতাহাতিতে। ফলে জাতিসংঘের ঘরোয়া ভার্সান হিসাবে আম্মার আবির্ভাব হতো। কলেজে পড়ার সময়ে আবাহনী সেরা নাকি মোহামেডান, এই নিয়ে বন্ধুদের মধ্যে তুমুল লেগে যেতো। সেটারও কোন সমাধান কোনদিন হয়নি। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ঘন্টার পর ঘন্টা চলতো আওয়ামী লীগ আর বিএনপি নিয়ে তর্কাতর্কি। জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের এইসব ঝগড়াঝাটি কোনদিনই কোন পরিণতি পায় নাই। পাওয়ার কথাও না।

এখন ব্লগে এসে দেখি প্রতিনিয়ত আস্তিকতা আর নাস্তিকতা নিয়ে তর্ক। ছাত্রাবস্থার কথা আলাদা। তখন ঝগড়া করা একটা নেশার মতো ছিল, কিন্তু এই পরিণত বয়সে এসে ব্লগে যখন অন্যান্য পরিণত মানুষদের এমন অপরিণত ঝগড়া দেখি, তখন হাসি পায়। এই আস্তিক-নাস্তিক তর্ক করে কেউ কোনদিন কোন সমাধানে আসতে পেরেছে? নাকি ভবিষ্যতেও পারবে? সময়ের কি নিদারুন অপচয়! না, তারপরেও আমি এসব বিতর্কের বিরুদ্ধে কিছু বলছি না। তর্ক চলুক, তবে সেটা হওয়া উচিত সুস্থ তর্ক। বাক-স্বাধীনতা সবারই থাকা উচিত। তবে, সেইসঙ্গে বাক-স্বাধীনতার মানে জানাটাও জরুরী।

বর্তমান বিশ্বে বাক-স্বাধীনতা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কি জিনিস এটা? হিউম্যান রাইটস এ্যাক্ট এর আর্টিকল ১০ এ বলা আছে, Everyone has the right to freedom of expression. আর তারপরেই বলা আছে, Although you have freedom of expression, you also have a duty to behave responsibly and to respect other people’s rights. আমাদের ব্লগের তথাকথিত সুশীলরা প্রথম পয়েন্টে সোচ্চার, কিন্তু দ্বিতীয় পয়েন্টে স্পিকটি নট! এটাকেই বলে ডাবল স্ট্যান্ডার্ড। একটা উদাহরন দেই। ফ্রান্সের শার্লী এবদো ম্যাগাজিন যখন মহানবী (সাঃ) এর ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশ করে, তখন সারা দুনিয়ার মুসলমানরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। এটা নিয়ে জল কম ঘোলা হয় নাই। কিন্তু ফরাসী প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রন তখন কারো বাক-স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা যাবে না, এই যুক্তি দেখিয়ে এই ম্যাগাজিনের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয় নাই। ব্লগেও নাস্তিক আর ছদ্ম-মুসলমানরা ফরাসী সরকারের এই মনোভাবের প্রশংসা করে আর মুসলমানদের উগ্রতার নিন্দা করে পোষ্টের পর পোষ্ট আপলোড করতে থাকে। ক'দিন আগের খবর। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট একটি বিলবোর্ড মালিকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করছেন যিনি তাকে কোভিড -১ বিধিনিষেধের প্রতিবাদে অ্যাডলফ হিটলার হিসাবে চিত্রিত করেছিলেন। এই ব্যাপারে সেই বিলবোর্ড মালিক Michel-Ange Flori এর প্রতিক্রিয়া হলো, ''In Macronia you can make fun of the prophet's ass, that's satire, but to make the president look like a dictator is blasphemy.'' ব্লগের সেইসব অত্যুৎসাহী ব্লগাররা এখন এই বিষয়ে নীরব কারন তাদের কাছে বাক-স্বাধীনতার সংজ্ঞা ব্যক্তিবিশেষের উপর নির্ভরশীল। কি হাইস্যকর!!!

বেশ কিছু ব্লগার আছেন, যারা ধর্ম নিয়ে মকারী পোষ্টে গিয়ে কিছু ঠিকমতো না বুঝেই মাশাআল্লাহ, সোবহানাল্লাহ বলে ভাসিয়ে দেন। তাদের প্রতি অনুরোধ, চোখ-কান খোলা রেখে ব্লগিং করেন। আমাদের একজন ব্লগার আছে, যার কাছে ধার্মিকরা ''পশুসমতুল্য, মানসিক রোগী। এদের চিকিৎসা দরকার।'' খুবই ভালো কথা। যতোদুর জানি, উনার অর্ধাঙ্গিনী একজন নামায-রোজা ইত্যাদি পালন করা ধার্মিক। ফলে খুব জানতে ইচ্ছা করে, বাইরের মানুষদেরকে নিয়ে ওয়াজ-নসিহত করার আগে ঘরে উনি এই সমস্যা সমাধানে কি কি পদক্ষেপ নিয়েছেন! জেনারালাইজ মন্তব্য যে আদপে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, সেটা উনাকে কে বোঝাবে? এই ধরনের বক্তব্য দিনশেষে নিজেকে উজবুকেই পরিণত করে…..আর কিছু না। আরেকজন ব্লগার আছে যাকে নিয়ে বেশী কিছু বলতে চাই না। আপনাদেরকে স্যাম্পল হিসাবে দু‘টা কমেন্ট দেখাই আগে, তারপরে কিছু কথা বলি।



এই রকমের চতুস্পদী মানসিকতার সমগোত্রিয় আরো যারা আছে, এবার তাদেরকে বলি…..আপনারা বিশ্বাস করেন না, খুবই ভালো কথা; কিন্তু এই পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষ করে। তাদের বিশ্বাসে আঘাত করার অধিকার আপনাদের নাই। এই ব্লগে প্রচুর ভিজিটর আসেন। তাদের কেউ যদি ব্লগে আলোচনার স্যাম্পল হিসাবে এ'জাতীয় কিছু স্ক্রীণশট ফেসবুকে শেয়ার করেন, তাহলে কি কি পরিস্থিতি হতে পারে সেটা কি আপনাদের শুন্য মস্তিস্কে ঢোকে? অন্যের বিশ্বাসে আঘাত করার বিষয়টা যদি বাদও দেই; অন্ততঃ ব্লগের স্বার্থে, ব্লগের সাথে জড়িতদের স্বার্থে, সর্বোপরি সাধারন ব্লগারদের স্বার্থে এসব ঘৃন্য মানসিকতার প্রদর্শনী বন্ধ করেন। বেশ কিছুদিন আগে ব্লগ ব্লকের সময়টাতে আমরা, ব্লগাররা কি রকমের মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে দিয়ে গিয়েছি, সেটা সম্ভবতঃ আপনাদের জানা নাই। একই ধরনের কথা আগেও বলেছি, আজ আবারও বললাম। বারে বারে এই জাতীয় কথা বলতে ভালো লাগে না। বাক-স্বাধীনতার মানেটা তৃতীয় প্যারাতে গিয়ে আরেকবার দেখে নেন।

ধার্মিক আর বক-ধার্মিকে তফাৎ আছে। বিজ্ঞানের অন্যতম বড় আবিস্কার আনবিক শক্তি। এটা দিয়ে যেমন সভ্যতা বিদ্ধংসী আনবিক বোমা বানানো যায়, তেমনি সারা বিশ্বের বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধানও করা যায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানে ধ্বংসলীলার জন্য কেউ বিজ্ঞানকে দোষ দেয় না। দোষ যদি দেয়, তাহলে তার পাশবিক প্রয়োগকে। তেমনি কিছু ভন্ড-ধার্মিকের ক্রিয়াকলাপের জন্য যারা ঢালাওভাবে ধর্মের দোষ দেয়, তারা বুদ্ধি প্রতিবন্ধি। এদের নিয়ে বেশী কিছু বলার নাই। কিছু মানুষ মনে করে ধর্মকে কড়াভাবে গালাগালি করা কিংবা কটুকাটব্য করা বিশাল একটা স্মার্টনেসের ব্যাপার! দু'পাতা বিজ্ঞান পড়ে এইসব ওভারস্মার্টরা একেকজন নব্য আইনস্টাইন বনে যায়। দীর্ঘ প্রবাস জীবনে ইওরোপে অনেক নাস্তিক দেখেছি, তবে এদেরকে কখনও কোন ধর্মকে গালাগালি বা ধর্মীয় ব্যক্তিদের ব্যাপারে অশালীন কথা বলতে শুনি নাই। একমাত্র কু-শিক্ষাই এই ধরনের মানসিকতা-সম্পন্ন দ্বি-পদী প্রাণীর জন্মে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

আরেকটা কথা না বলে পারছি না। ইসলাম কোন কন্ডিশনাল ধর্ম না। মুসলমান হতে হলে আপনাকে আল্লাহ, তার রাসুল (সাঃ) আর অবতীর্ণ কিতাব কোরআন শরীফকে আনকন্ডিশনালী মানতে হবে, বুকে ধারনও করতে হবে। মজার ব্যাপার হলো, ব্লগে কিছু আছে যারা নিজেদেরকে মুসলমান দাবী করে, কিন্তু এই সমস্ত মানে না। এসব ক্ষেত্রে একটা কথাই আমার মনে আসে…...হলি কাউ!!! এদেরকে মুসলমান বলে না, আবার কাফেরও বলে না। কি যেন একটা বলে? কারো জানা থাকলে মন্তব্যে সবাইকে জানাবেন দয়া করে। তবে তার চেয়েও মজার ব্যাপার হলো, আরো কেউ কেউ এদেরকে বোঝানোর জন্য হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে থাকেন। আরে…...যে আল্লাহ-রাসুল মানে না, কোরআন শরীফের বাণী বোঝে না; তাকে হাদীস শোনানোর মানে কি? নির্বুদ্ধিতার একটা সীমা তো থাকা উচিত! কিছু ভুল বললাম কি? পোষাক-সর্বস্ব তথাকথিত হুজুরদের মতো এদের ব্যাপারেও আমাদের সাবধান থাকতে হবে।

আমি একজন আস্তিক, কিন্তু আমি নাস্তিকতার বিরুদ্ধে নই। নাস্তিকতাও একটা বিশ্বাস। একজন বিশ্বাসী হিসাবে আমি নাস্তিকদের বিশ্বাসকেও সন্মান করি। কিন্তু কোন নাস্তিক যখন বলে, আল্লাহ কেন আমেরিকার কথা কোরআন শরীফে বলে নাই, কলম্বাসকে কেন আমেরিকা আবিস্কার করতে হইলো…….তখন হাসি বন্ধ করা কঠিন হয়ে যায় আমার জন্য। আবার অনেকে কোরআন শরীফের কোন একটা আয়াতকে উদ্ধৃত করে বিশাল মন্তব্য করে বসে। কিন্তু এর আগের/পরের আয়াত বা তার কনটেক্সট বোঝার চেষ্টা করে না। তা না করুক, কোন অসুবিধা নাই। আগেই বলেছি, আমি সব সময়েই গঠনমূলক আলোচনার পক্ষে। তবে সেটা অবশ্যই হওয়া উচিত অশালীনতাকে পরিহার করে।

আমি জানি, ব্লগ টিমকে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা নিয়ে কাজ করতে হয়। তারপরেও ব্লগের স্বার্থে, ব্লগের সাথে জড়িতদের স্বার্থে, আর ব্লগারদের সম্পর্কে সমাজে যে সামাজিক স্টিগমা প্রচলিত আছে…...তা নিরসনের স্বার্থে উনারা এই ব্যাপারে আরেকটু নজর দিবেন। ব্লগে গঠনমূলক আলোচনা-সমালোচনা জোরদার হোক, এটাই তো দিনশেষে আমাদের সবার কাম্য!!

এতোক্ষণ ধৈর্য ধরে আমার এই লেখাটা পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। :)

ফটো কৃতজ্ঞতাঃ Click This Link

মন্তব্য ৮৭ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৮৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬

সাসুম বলেছেন: ব্লগে ইসলাম বিরোধী সকল লেখক এবং লেখা কে ব্যান করা হোক। আশা করি এটা করলেই ঝামেলা মিটে যায়।

মনে আছে, এসিড সন্ত্রাস এর কথা? এটা নিয়ে কত ক্যাচাল কত মামলা কত আইন! কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না । শেষে এক যুগান্তকারী আইন করে- সাপ্লাই চেইন অফ করে দেয়া হল অর্থাৎ এসিড কিনার উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হল। আপনি যখন- ইনপুট দিতে পারবেন না , তখন আর ভয় নেই আগুনের।

একই ভাবে- ইস্লাম এর বিরুদ্ধে যায়, এমন কোন লেখা ও লেখক কে ব্যান করে ইনপুট বন্ধ করে দিলেই সকল অনাচার এর সমাধান হয়ে যাবে , ঠিক যেভাবে নাস্তিক দের সমস্যা সমাধানে আমাদের দেশের ধর্ম নেতারা কল্লা ফেলা এবং ফাসিতে ঝুলান কে একমাত্র সমাধান বলে মনে করেন।

বিঃদ্রঃ দয়া করে কল্লা ফেলার রেফারেন্স চাইতে আসবেন না, আপ্নিও জানেন আমিও জানি এটা সত্য :)

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি পোষ্টটা ঠিকমতো পড়েন নাই, কিংবা বোঝেন নাই। যাই হোক, নাস্তিকদের সাথে আমি কোন ধর্মবিষয়ক আলোচনা করি না। উভয়েরই সময় নষ্ট।

আরেকটা কথা, অপু তানভীর আমার খুবই পছন্দের একজন মানুষ। যতোদুর জানি, আপনি তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। কাজেই এই পোষ্টে আপনি আর না আসলে খুশী হবো। আমি চাই না, অপু তানভীর আপনার সাথে আমার কথাবার্তায় কোন ধরনের কষ্ট পাক। অন্য কোন পোষ্টে অন্য কোন সময় আপনার সাথে কথা হলেও হতে পারে।

খোদা হাফেজ।

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ১। প্রকৃতির সৃষ্টি মানুষকে বিভিন্ন ধর্মে বিভক্ত করে অমানুষ করল কারা?
২। ধর্ম নাকি মানবতার কথা বলে- তা প্রচারের স্বাধীনতা রয়েছে। অথচ যেই আমরা মানব ধর্মের প্রচার করি সেই যত বিপত্তি কেন?



কামাল১৮ এঁর মন্তব্যটি মিথ্যা নয়। লজিক আছে। নাকি ব্লগে আজকাল ব্লগে সত্য কথাও বলা যাবে না?

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মন্তব্য করলে প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করেন। বলেন দেখি, এই পোষ্টের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় কি?

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৪৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ব্লগে মুনাফিকে ভর্তি, আল্লাহর হেদায়েত নাই এদের উপর, অথচ কথায় কথায় বলেও আল্লাহ ভালো রেখেছেন। মন্তব্য আর পোস্ট বন্ধ ছিলো ভালোই ছিলো। এদের মন্তব্য দেখলে শরীর জ্বলে।

জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভালো থাকুন

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:২১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আর বইলেন না! বড় যন্ত্রণায় আছি। ব্লগে ধর্মীয় পোষ্ট আসলেই দেখি খালি অশালীন মন্তব্য.........আর কাহাতক সহ্য করা যায়!! X(

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:০২

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আল্লাহ্‌ তাদেরকে হেদায়েত করুন

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: খুবই জরুরী। আমীন!!

৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

সাজিদ! বলেছেন: প্রথমত, নিশ্চয়ই মানবিক আমাদের দেশের সাপেক্ষে বিজ্ঞান/বাণিজ্য থেকেও এগিয়ে। বিজ্ঞান থেকে নীতিনির্ধারক/ পলিসি মেকার কমই এসেছে দেশে। বাণিজ্য থেকে বরং বিজ্ঞানের চেয়ে বেশী এসেছে। আমার পেশার কথাই বলি, বিসিপিএস/ পিজির এত এত ডিগ্রী করা আমার পেশার অভিভাবকরা ঠিকই তো গবুচন্দ্র ( এককালের ইনস্যুরেন্স কোম্পানীর অফিসার) এর পেছনে জমিয়ে বসেছে। গবুচন্দ্র ভুল বললেও সায় দিয়ে যাচ্ছে, ঠিক বললেও সায়ের চেয়েও বেশী কিছু দিয়ে যাচ্ছে। প্রকৌশলীরাও নিশ্চয়ই এমন অভিজ্ঞতায় পড়েন, দেখা যাবে রেলের প্রকৌশলী রেলের মন্ত্রকের পেছনে প্যান্ট তুলে দৌড়ান স্যার স্যার বলে। তবে এভাবে ভাগাভাগি করতে আমি ইচ্ছুক নই। সব বিভাগেই মেধাবী আছেন।

দ্বিতীয়ত, ব্লগে আস্তিকতা নাস্তিকতা নিয়ে অযথা তর্ক হচ্ছে। আমার মনে হয় আমি আমরা সচেতন নাগরিক হিসেবে জাতিগতভাবে এখনও এই তর্ক করার বিলাসিতায় পৌঁছাতে পারি নাই। আমাদের জীবন চলতেই ত্রাহি অবস্থা, এতকিছু ভাবার সময় কোথায়? খুব হালকা করে বলে ফেললাম।
আস্তিকতা নাস্তিকতা নিয়ে ব্লগে যেভাবে যা হচ্ছে তা মোটেও কাম্য নয়।

শেষে আপনার সাজেশনের সাথে আমিও একমত।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৪২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই আমাদের দেশে মেধাবী কম নাই। তবে মেধার অপচয় আমাদের দেশের মতো আর কোথাও এতোটা হয় না, এটা তিক্ত সত্য। বিজ্ঞান পরিচর্যার বিষয়। পরিচর্যা না হলে এর স্ফুরণ ঘটানো তো সম্ভব না। আর পেশাভিত্তিক শিক্ষা নিয়েও আমাদের দেশে স্ব স্ব ক্ষেত্রে কাজ করতে পারাটা একটা ভাগ্যের ব্যাপার।

ব্লগে যে কোনও আলোচনাই হতে পারে, আস্তিকতা নাস্তিকতা আর বাইরে থাকবে কেন? কিন্তু শালীনতার মাত্রা ছাড়ানো কেমন কথা? এখানে যারা আসে, তারা তো শিক্ষিত; তাদের ভাষা এমন কেন হবে? একেকটা মন্তব্য দেখলে এরা কোথা থেকে উঠে এসেছে সেটাই বুঝতে পারি না মাঝে মধ্যে। :(



৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:০৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আস্তিক আর নাস্তিকের তর্কে যে ফায়দাটা হয় যে বিতর্কের কারণে ধর্ম সম্পর্কে অনেক ভুল ও বানোয়াট ধারণা মানুষের সামনে আনা যায়। যারা বোঝার তারা বোঝে এবং সঠিকটা জেনে নেয়। ধর্ম বিশ্বাসের ব্যাপার কিন্তু ধর্মকে অনেক সময় ভুলভাবে উপস্থাপন করা ইচ্ছাকৃতভাবে। যে দোষ ধর্মের না সেটাও ধর্মের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়।বিতর্ক করলে ধর্ম বিদ্বেষমুলক কারসাজিগুলি প্রকাশ হয়ে যায়। তবে এই বিতর্কে ধার্মিক আরও বেশী ধর্মমুখী হয় আর নাস্তিক আরও বেশী নাস্তিক হয়। সাধারণ জনগণ যারা ধর্ম সম্পর্কে জানতে চান তারা উপকৃত হন বা হওয়ার কথা। এই উদ্দেশ্যেই ঘরের খেয়ে মানুষ বনের মোষ তাড়াতে যায়।

আপনার কথার সাথে একমত যে দ্বিতীয় লাইনে যে বলা আছে, অন্য মানুষের অধিকারকে সম্মান করার কথাটা, এটা আমরা অনেকেই মানি না।

বিলবোর্ড মালিকের কথাটা প্রণিধানযোগ্য।

কামাল ১৮ সাহেব আমাদের রসুলকে (সা) নিয়ে যা বলেছেন ( আপনি ছবি দিয়েছেন) সেটা যদি ফেইসবুকে যায় এটা নিয়ে অনেক বড় কিছু হতে পারে। উনি ধারণা করেন আমি আছি কানাডায়, আমি যা কিছু বলবো। আমার মতে ব্লগে আমাদের রসুলকে (সা) নিয়ে কোন আপত্তিকর মন্তব্যের ক্ষেত্রে ব্লগ কর্তৃপক্ষের আরও তৎপর হওয়া উচিত।আমি ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করবো তারা যেন ব্লগের স্বার্থে হলেও রসুল (সা) সংক্রান্ত মন্তব্যের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি নেন। আমাকে গালি দিক সমস্যা নাই। কিন্তু ১৫০ কোটি লোক যাকে শ্রদ্ধা করে তাকে যেন ব্যাঙ্গ না করা হয়। এটা সামুর স্বার্থেই। আমরা জানি অতীতে দেশে এবং বিদেশে কত মারাত্মক প্রতিক্রিয়া হয়েছে এই বিষয় নিয়ে। সব কিছুকে বাক স্বাধীনতা মনে করা যায় না।

আপনার একটা কথা প্রণিধানযোগ্য সেটা হোল কোরআনকে শর্তহীনভাবে মানতে হবে। একটা কথা আছে ‘ঈমান বিল গাইব’। এটার সারমর্ম হোল যে আল্লাহকে না দেখে বিশ্বাস করা। ইসলামের শুরুই বিশ্বাস। কেউ ৯০% কোরআন মানবে বাকি ১০% এ সন্দেহ করবে। এটা ইসলামে সম্ভব না।

কোরআন শরীফের আয়াতকে অনেকে প্রেক্ষাপট বিবেচনা না করে ব্যাখ্যা করে থাকে নিজের মত করে। অনেকে কোরআনের বাংলা অনুবাদের ক্ষেত্রে শব্দগত ত্রুটিকে বিবেচনা না করে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। আজকেই বহু বিয়ে নিয়ে একটা পোস্ট আছে। সেখানে আয়াতের বাংলা অর্থ পাল্টে দিয়েছে। ফলে আকাশ হয়ে গেছে পাতাল।

অনেক ধন্যবাদ ভুয়া স্যার!!! :)

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:২৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য। আপাততঃ অফিসে আছি। আপনার এই মন্তব্যের প্রত্যুত্তরে সময় লাগবে। দেখি, সময় করে আপনার মন্তব্যের উত্তর দিব। :)

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নাস্তিক-আস্তিক তর্কে আপনি যেই ফায়দার কথা বললেন, সেটাতে দ্বিমত পোষণ করছি। ব্যাখ্যা করি খানিকটা। ব্লগে আপনি যার বা যাদের সাথে তর্ক করছেন, এরা আপনার সাথে কথা বলতে আসছে একটা প্রিডিটারমিন্ড মাইন্ড সেটআপ নিয়ে। আপনি মাসের পর মাস তর্ক করলেও সেটা বদলাবে না, বরং ময়লা ঘেটে আপনি আরো গন্ধ বের করবেন। বরং এই ভুল ও বানোয়াট ধারণা মানুষের সামনে আনার জন্য বিশদ ব্যাখ্যা করে আপনি পোষ্ট দেন। এতে করে আরেকটা লাভ যেটা হবে, আপনার কাছে সু-লিখিত একটা ডকুমেন্ট থাকবে, যেটার রেফারেন্স আপনি সুবিধামতো সময়ে দিতে পারবেন। একটা ফালতু পোষ্টে গিয়ে আপনি আপনার লব্ধ জ্ঞানের আলোকে যেসব কথাবার্তা বলছেন, সেগুলি একসময়ে হারিয়ে যাবে এবং খুব কম মানুষই সেগুলি পড়বে, কারন ফালতু পোষ্টে মানুষ যেতে খুব একটা আগ্রহ বোধ করে না। এটাই আপনার প্রথম প্যারা সম্পর্কে আমার অভিমত।

আপনি নিজেই এই মন্তব্য করে আমার টাইপ করার কষ্ট খানিকটা কমিয়ে দিয়েছেন। উলুবনে মুক্তো ছড়ানোর মুল্যহীনতা অনুধাবন করার জন্য আমার শুভেচ্ছা নিন। ;)

এ‘প্রসঙ্গে আরেকটা কথা বলি, আমার অবজার্ভেশান থেকে। ব্লগে যেসব ধর্মীয় পোষ্ট আসে, সেগুলো বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই রিডার-ফ্রেন্ডলি না। একটা লেখা যদি টার্গেট অডিয়েন্সকে না বুঝে লেখা হয়, সেটা আবেদন হারাতে বাধ্য।

আপনার বাকী মন্তব্যে আপনার আর আমার স্ট্যান্ড একই, কাজেই নতুন করে বলার কিছু নাই।

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগে, কোন ব্লগার কোন উপায়েই অন্য ব্লগারের বাক-স্বাধীনতা হরণ করতে পারার মতো ক্ষমতার অধিকারী নয়, সেটা করার ক্ষমতা আছে শুধুমাত্র এডমিনের।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:২৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি কি না করছি!!! :P

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:১২

সাজিদ! বলেছেন: এখানে দেখি প্রাইমারির হেডমাস্টার স্যার সেজে একজন চলে আসলো! যতোই সাজুক কাক কি কখনো ময়ূর হতে পারে? বড়জোর ময়ূরের পা হতে পারে =p~

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:২৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হেডমাস্টার কি বলেন? উনি হেডমাস্টারদেরও হেডমাস্টার!! কাক কা কা শুরু করেছে। দেখি, কবে নাগাদ থামে!!! :-B

৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন যে, আপনি দীর্ঘ সময় ইউরোপে আছেন, নাস্তিকেরা "ধর্মকে গালি দিতে শুনেননি"; বিশ্বে নাস্তিকতা এসেছে ইউরোপ থেকে, এবং সর্বযুগের সবচেয়ে বড় নাস্তিক ধর্মকে একটি শক্তিশালী গালি দিয়েছে; কিন্তু উহা আপনি শুনতে পাননি; কারণ, আপনি ইউরোপিয়ানদের আলোনায় প্রবেশ পাননি।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:২৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি ইউরোপিয়ানদের আলোনায় প্রবেশ পাননি। আলোনা জিনিসটা বুঝি নাই। বুঝায়ে বলার অনুরোধ থাকলো। ;)

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন যে, আপনি আস্তিক! আমার মতে আপনি সপ্তম শ্রেনীর একজন কিশোর মাত্র।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:২৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের মত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আরো গুরুত্বপূর্ণ মতামত দিতে থাকেন। এক সময়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পারবো। হতাশ হবেন না একেবারেই। B-)

১১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



নাস্তিকতার শুরু হলো ইউরোপ থেকে, বড় গালী দেয়া হলো ইউরোপে: "ধর্ম হচ্ছে আফিমের মতো"; আপনি ইহা শুনতে পাননি কেন? আপনি ইউরোপে যেই লেভেলে বিচরণ করছেন, সেখান থেকে এগুলো শোনার কথা নয়।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হে জ্ঞানের ভান্ডার, ধর্ম হচ্ছে আফিমের মতো এইটা কি গালি? এর মইদ্দে অশালীনতা কই? এইটারে কয়......কি কয়? বাদ দ্যান, এইটা বুঝনের মতোন মগজ আপনের নাই। তয় চিন্তা কইরেন না, আমার নিউইয়র্কের কাঠাল চাষ প্রকল্প পুর্নোদ্যমে আগায়া যাইতাছে। অচিরেই আপনের পুষ্টি সমস্যার সমাধান করমু!! কথা দিলাম!!! =p~

কা কা করা কিন্তু বন্ধ কইরেন না। আবার আসনের অনুরোধ থাকলো। B-)

১২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: পুরোপুরি একমত আপনার সাথে। ফ্রিডম অভ স্পীচ ও হেইট স্পীচ এর মধ্যে যে পার্থক্য আছে তা ব্লগ কতৃপক্ষ আশাকরি বুঝতে পারবেন।উদাসী স্বপ্ন খুব সম্ভবত নতুন নিকে ফিরে এসেছে। সাথে যোগ দিয়েছে আরো কয়েকজন। এরা সবাই মিলে নোংরা অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করে ধর্মকে আক্রমন করে এই ব্লগকে'' মুক্তমনা ব্লগ'' বানাতে চায় । এরকম ধারা অব্যহত থাকলে এই ব্লগ থেকে অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নেবে।

একটা পোস্টে কিছুটা তর্কে করতে যেয়ে বুঝলাম যে ওই সব ব্লগারদের উদ্দেশ্য মোটেও যোক্তিক তর্ক বিতর্ক নয়। এরা অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ করে নবীজিকে ও ইসলাম ধর্মকে আক্রমন করছে ভিন্ন কোন উদ্দেশ্যে । আশা করি যে এই ব্লগ ইউরোপে এসাইলাম পেতে ইচ্ছুকদের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহ্রত হবে না।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:০৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: উদাসী আসুক, চাই না আসুক.........তার চেলা-চামুন্ডার কোন কমতি নাই ব্লগে। এদের গঠনমূলক আলোচনা করার যোগ্যতা নাই, সেইটা পোষায় গালাগালি করে। সমস্যা হলো, এসব অশালীন কথা-বার্তা ব্লগকে বিপদে ফেলতে পারে যে কোনও সময়ে। এইসব লোকজন আসলে যথাযথ শিক্ষা থেকে বন্চিত। প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত একজন মানুষ অবশ্যই অন্যের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে।

আশা করি যে এই ব্লগ ইউরোপে এসাইলাম পেতে ইচ্ছুকদের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহ্রত হবে না। আসলে কিছু নালায়েক চেষ্টা তো করবেই, কর্তৃপক্ষ সেই সুযোগ দিবে কিনা, সেটাই দেখার বিষয়।

১৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:০৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঢাবিয়ানের পুরো মন্তব্যের সাথে একমত। আমিও ওনার মত মনে করি যে এই ব্লগ ইউরোপে এসাইলাম পাওয়ার কোন মাধ্যম না।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:০৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমিও। ব্লগের পিঠে বন্দুক রেখে উদ্দেশ্য পূরণের চেষ্টাকে প্রতিহত করতে হবে।

১৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি এখনো ৭ম শ্রেণীর লেভেলে থাকায়, কার্ল মার্ক্স অবধি পৌঁছতে পারেননি; ফলে, "ধর্ম আপিমের মতো"এর ওজন বুঝতে সক্ষম হননি।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আইছে কার্ল মার্ক্স বুঝাইতে! এই ব্যাপারে আপনের অবস্থা হইলো কানার হাতি দেখনের মতোন!! :P

আপনের পড়ালেখার দৌড় তো কয়টা টেক্সটবুক আর ব্লগের আপনের চামচাদের কিছু রচনা। আর ঘরের চিপায় বইসা দুই/একটা টিভি চ্যানেল দেখা, এইতো!! এইসব কিন্তু আমি বানায়া কইতাছি না, আপনেই কইছেন।

শোনেন, পিনভাঙ্গা রেকর্ডের মতোন কেলাস সেভেনে আটকায়া থাইকেন না, পরের বার নতুন কিছু কইবেন। এইটা আপনের ছুডভাইয়ের আব্দার। এইবার আপিম শব্দটা বুঝি নাই। =p~

১৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

হাবিব বলেছেন: ব্লগে যাদের ইসলাম ধর্ম নিয়ে চুলকানী আছে বলে মন্তব্যে প্রকাশ করেন তাদের কিন্তু অন্য ধর্ম নিয়ে চুলকানী দেখা যায় না। বানান বিকৃত করে, অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করে নানান ভাবে নিজেদের কথিত বাক স্বাধীনতা প্রকাশ করতে চায়। তারা আসলে বাক স্বাধীনতার দোহাই নিয়ে মন্তব্যের মাধ্যমে নিচু মনের পরিচয় দিয়ে যান। আমরাও তৃপ্ত হয় তাদের পরিচয় পেয়ে, সাবধান হবার সুযোগ পাই। ধর্মীয় পোস্টে সে জন্য অনেকেই মন্তব্য করতে ভয় পান। যারা ইসলাম বিদ্বেষ ছড়ান তাদের মূল লক্ষ্য সস্তা জনপ্রিয়তা এবং কিছু সহানুভূতি পাওয়া। ওনাদের প্রতি সহানুভূতি ছাড়া আর কিছুই বলার নেই।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এরা হলো ঘরের শত্রু বিভীষণ। মুসলমানের ঘরে জন্ম নিয়ে, মুসলিম নাম নিয়ে ইসলামের বিরোধিতা করে। আমার কথা হলো, বিরোধিতা করতেই পারে, তবে সেই বিরোধিতা তো যুক্তি দিয়েও হতে পারে। গালাগালি, আশালীন শব্দ বা বাক্য প্রয়োগ না করে!! চুলকানী যদি সঠিক মাত্রায় হতো, তাহলে নাম বদলে ফেলাই সঠিক বলে মনে করি। জীবনে ইসলামের কোন চিহ্নই রাখা উচিত না।

এর সবচেয়ে বড় উদাহরন হলো এই জাহাঙ্গীর আলম। পালের গোদা। :-B

১৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:৩১

আরোগ্য বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে অভিনন্দন জানাই জীবনে পুনরায় কৈশোর লাভ করার জন্য । এদিকে অবশ্য আপনার সাথে হিংসা করা উচিত কারন আমাদের তো বছর বছর বন্যার পানির মত বয়স বাড়ে আর আপনি এখনও সপ্তম শ্রেণীর একজন কিশোর, আহা কি সৌভাগ্য :(
এবার আসি পোস্ট প্রসঙ্গে, ব্লগে যারা নাস্তিক পরিচয় দিয়ে নিজেকে অতি মার্জিত ও আধুনিক শিক্ষায় উচ্চ শিক্ষিত মনে করেন তাদের আচরণ বলে দেয় তারা আসলে ছোট চিন্তার ইসলাম বিদ্বেষী মানুষ । নাস্তিকতা আর ইসলাম বিদ্বেষী দুটা তো দুই মতবাদ হয়। এরা ইসলামকে কটাক্ষ করে যাচ্ছে তাই বললে তা হলো বাক স্বাধীনতা আর ইসলাম যখন স্রোতের প্রতিকূলে দাঁড়িয়ে শাশ্বত সত্যকে প্রচার করতে যায় তখনই তারা বলে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়ায়। তারা যদি অশ্রাব্য অসভ্য ভাষায় গালমন্দ করাকে বাক স্বাধীনতা বলতে পারে তাহলে ইসলাম কেন সত্য স্বীকার করতে পারবে না? সমস্যা তো আছে কারণ ইসলাম তো সকল প্রকার অসভ্যতাকে নিষেধ করেছে, তাই ইসলামের কথা বললে ইসলাম বিদ্বেষীদের গায়ে ফোসকা পড়ে। সাহিত্য চর্চার নামে যখন কেউ নগ্নতা, যৌনতা প্রচার করে তখন তো কোন প্রতিবাদ হয় না ।
ব্লগের সেই দুর্দিনের অবস্থা হয়তো অনেকেই ভুলে গেছে। আশা করি এই পোস্ট সবাইকে তা স্মরণ করিয়ে দিবে। ঐ সময়টা কতটা শ্বাসরুদ্ধকর ছিলো তা মনে পড়লে এখনো বিষন্ন লাগে। সবার কাছে সুস্থ ব্লগিং কামনা করি।
পোস্টে একটা কুইজ কোয়শ্চন করেছেন, ঢাকাইয়া ভাষায় উত্তর হলো " দুই মুইখা সাপ " :P

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:৪৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার সৌভাগ্যে হিংসা করার কিছু নাইক্কা! বুইড়ার চোখে তো আমি কিশোরই। আপনের তো অহনতরি জন্মই হয় নাই!!! :P

বাক-স্বাধীনতার ব্যাপকতা বোঝাটাও অনেক বড় একটা ব্যাপার। এই ধরনের মানুষদের নীতি-নৈতিকতা কম। এরা নিজেদের স্বার্থে যে কোনও কিছুকে বিকৃত করে পরিবেশন করে। ইসলাম ধর্মটাও এর বাইরে না। এরা মনে করে, ধর্মকে গালি দিলে জাতে ওঠা যায়। কাজেই দে গালি। কাঠাল পাতার উৎপাদন বৃদ্ধির কোন বিকল্প দেখছি না।

এদের ছাগলামীর জন্য ব্লগের কোন বিপদ যেন না হয়, সেদিকেও আমাদের দৃষ্টি রাখতে হবে।

দুই মুইখা সাপ হ.....ঠিক......এইবার মনে হইছে। B-)

১৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬

কুশন বলেছেন: ধর্মের চেয়ে আপনার মতো ধার্মিকেরা বেশী বিপদজনক।

ধর্ম ও নাস্তিক্যবাদ প্রচারের অধিকার মানুষের থাকা উচিৎ, দুঃজনক হলেও সত্যি যে, ধার্মিকরা তা মানতে চায়না।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:৪৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পোষ্ট ভালো করে পড়েন, তারপরে মন্তব্য করেন। সেইটা ভালো হবে। আর ল্যাদানো যদি উদ্দেশ্য হয়, তাহলে আমার পোষ্ট যথাযথ জায়গা না। ছাগলদের পিছনে আমি সময় নষ্ট করি না।

১৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:৫১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যখন কোন আলোচনায় যুক্তির অভাব দেখা দেয় বা যুক্তি দিয়ে বিষয়টি খন্ডন করা সম্ভব হয় না মেধার অভাব দেখা দেয় - তখনই সাধারনত গালাগালি ও অশ্লীল কথাবার্তা শুরু হয় এবং আরো হয় ব্যক্তিগত আক্রমন। যেমন আমাদের দেশে এক শ্রেনীর রাজনৈতিক কর্মীরা খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে সমালোচনার নামে গালাগালি করতে পছন্দ করেন। কারন যৌক্তিকভাবে ও বুদ্ধিবৃত্তিক সমালোচনার যোগ্যতা এদের নেই দেখেই শুরু হয় ব্যক্তিআক্রমন। যেমন খালেদা জিয়া ক্লাস এইট পাস, শেখ হাসিনা অমুকের কোলে বসেছেন সহ ইত্যাদি কুরুচিপূর্ন কথা। এটা বাস্তবতা।

ফলে ব্লগেও আস্তিকতা ও নাস্তিকতা নিয়ে প্রায় একই ধরনের ঘটনা আমরা দেখি। যে যার মেধা ও রুচি অনুসারে এখানে কথা বলেন। আস্তিকতা ও নাস্তিকতা নিয়ে কথা বলতে প্রচুর পড়াশোনা করা প্রয়োজন। যখনই কেউ সীমিত জ্ঞান নিয়ে কথা বলতে যাবে, তখনই সেখানে অযৌক্তিক অনেক কিছুই শুরু হবে। এবং এটাই চলছে।

ব্লগ টিম কি চায়?
প্রথমত, ব্লগ টিম চায় সকল বিষয়ে আলোচনা হোক, যে আলোচনা থেকে কোন সমাধানে আসতে না পারলেও যেন কিছু শেখার থাকে বা জানার থাকে। কেউ যদি মনে করেন তিনি সৃষ্টিকর্তা ও ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ন ব্যক্তিদের সমালোচনা করবেন, সেটা তিনি অবশ্যই করতে পারবেন এবং সেটা অবশ্যই হতে হবে যৌক্তিক। অযৌক্তিক ও অন্যায়ভাবে যদি কেউ কোন মত প্রকাশ করেন, তাহলে তা মডারেশনের আওতায় আনা হবে। পাশাপাশি, কেউ যদি ধর্ম নিয়ে লিখতে চান, সৃষ্টিকর্তা ও ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ন ব্যক্তিদের সম্পর্কে জানাতে চান, সেটা অবশ্যই তিনি করতে পারেন। তবে পৃথিবীর সব কিছুকে ধর্মের সাথে মেলানোর চেষ্টাটি বাদ দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

সবচেয়ে বড় কথা - ধর্ম একটি ব্যক্তিগত বিষয়। এটা নিয়ে জোরাজুরি বা কে ধার্মিক বা অধার্মিক তা নির্নয়ের স্থান ব্লগ নয়।

পাশাপাশি, ব্লগ টিম মনে করে, আমাদের এমন কোন তথ্য, ছবি বা স্ক্রীনশর্ট পাবলিকলি শেয়ার করা উচিত নয় যা কোন অন্যায় জিনিসকে প্রকাশ করে ( হোক তা অভিযোগ জানানোর জন্য)। কারন এই সকল খারাপ জিনিস পুনরায় পাবলিকলি আনলে একটা অন্যায় বা খারাপ জিনিস আরো বেশি মানুষের চোখে পড়বে, এক ধরনের প্রচার হবে। আমরা নিশ্চয় আবর্জনাকে বার বার ঘাটাঘাটি করে আবর্জনা পরিষ্কারের জন্য অনুরোধ করি না। সকল দায়িত্বশীল ব্লগারদের কাছে আমার অনুরোধ, যে কোন অন্যায় বা আপনার আপত্তির কোন জায়গা বা মন্তব্য সম্পর্কে আমাদেরকে জানান। যদি সেই সকল মন্তব্য বা পোস্ট ব্লগনীতিমালার সাথে সাংঘর্ষিক হয় তাহলে তা মডারেশনের আওতায় আসবে।

বাক স্বাধীনতা কি এই ব্যাপারে আপনি ইতিমধ্যে বলেছেন। বাক দায়িত্বশীলতার যে ব্যাপার আশা করি সেটাও আমাদের ব্লগাররা জানেন। সামহোয়্যারইন ব্লগ মনে করে - এই প্ল্যাটফর্মটি সাধারন মানুষের কথা বলার একটি স্বাধীন মঞ্চ, স্বাধীন মত প্রকাশকে আমরা সমর্থন করি, যতক্ষণ না তা রাষ্টীয় আইন বা অন্যের ব্যাক্তি স্বাধীনতা লঙ্ঘন করে। এইটুকু পড়েই অনেকে মনের আনন্দে যা ইচ্ছে তাই বলা শুরু করে। কিন্তু বাকি অংশটুকু কেউ পড়েন না। আমরা সুস্পষ্টভাবে বলেছি, বাংলাদেশ অথবা যে কোন স্বীকৃত জাতি বা দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, ইতিহাস, ধর্ম বিষয়ক সত্যকে অস্বীকার করে, বিরুদ্ধাচারণ করে, অসম্মান করে অথবা সত্যের অপলাপ বা অর্থহীন পোস্ট মুছে ফেলা হতে পারে এবং ব্লগারের ব্লগিং সুবিধা সাময়িক অথবা স্থায়ীভাবে স্থগিত কিংবা বাতিল করা হতে পারে ।

পাশপাশি, আমি আরো একটি বিষয় জানাতে চাই, আমি মডারেশনের সাথে যুক্ত আছে প্রায় ৭ বছরের কাছাকাছি। এই দীর্ঘ সময়ে আমাকে ভালো মন্দ অনেক অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। একটা সময় যখন ব্লগারদের হত্যা করা হচ্ছিলো, তখনও যেমন আমি নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ছিলাম, তেমনি পরবর্তীতে যখন হলি আর্টিসানের জঙ্গী হামলা হলো, তখনও নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি আরো বেড়ে গেলো। গত কয়েক বছরে আমি বেশ কয়েকবার প্রচ্ছন্ন হুমকিও পেয়েছি। যেহেতু অনলাইন থেকে হুমকিগুলো আসে, সেই ক্ষেত্রে আসলে তেমন কিছু করনীয় থাকে না।

আমরা এই সকল হুমকি ও হাজারো অভিযোগ মাথায় নিয়ে কাজ করি। আমার ব্যক্তিগত জীবন আর প্রফেশনাল জীবন এক নয়। আমার ব্যক্তিগত জীবনে আমি আস্তিক ,নাস্তিক যাই হই না কেন, আমার কাজের জায়গায় এর কোন প্রভাব যেন না পড়ে, সেটাই আমার কাম্য। যদি কেউ ধর্মে অবিশ্বাস করেন, সেটা যেমন তাঁর অধিকার, তেমনি যিনি ধর্মে বিশ্বাস করবেন সেটাও তাঁর অধিকার। যখন কেউ অতিরিক্ত করবেন সেখানে আমরা ইন্টারফেয়ার করব। বিষয়টা এতটাই সিম্পল।

শুভ ব্লগিং!

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:২৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিস্তারিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কাভা ভাই।

ব্লগ ব্লকের সময়টাতে আমরা কিসের মধ্যে দিয়ে গিয়েছি, সেটা তখন আমরা যারা ব্লগকে সক্রিয় রাখতে সচেষ্ট ছিলাম, তারা জানি। সব সময়েই চিন্তা থাকে, আমরা কাউকে আবার সেই সুযোগ হাতে ধরে তুলে দিচ্ছি কিনা। সেটাই আমার মূল কনসার্ন। সরকারকে সমালোচনা করে পোষ্ট লিখলে সেই কারনে কর্তৃপক্ষ আবার কোন পদক্ষেপ নিতে চিন্তা করবে, তবে ধর্মীয় অবমাননার অভিযোগ পেলে কোন রকমের বিতর্ক ছাড়াই যে কোনও পদক্ষেপ নিতে পারে এবং আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে সেটা নিয়ে তখন তেমন একটা প্রতিবাদও হবে না। এর সাথে ব্লগ সংশ্লিষ্টদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ব্যাপারটাতো আছেই। যেহেতু দেশের বাইরে থাকি, তাই এসব নিয়ে দুশ্চিন্তাটা একটু বেশী, কারন দুর থেকে দেশের যে কোনও সমস্যাকে বেশী কঠিন মনে হয়।

অশালীন শব্দ বা বাক্য প্রয়োগ না করেও যে যৌক্তিক সমালোচনা করা যায়, সেটার উদাহরন আপনি ইতোমধ্যেই একটা পোষ্টে দিয়েছিলেন। তবে যেটা বলেছেন, গঠনমূলক সমালোচনা করার জন্য প্রচুর পড়াশোনা দরকার। সেটার অভাবই আমি দেখি কিছু ব্লগারের মধ্যে। তাদের অবস্থা দেখলে মনে হয়, এরা অশালীন কথা বলে একধরনের বিকৃত আনন্দ পায়। এটা পারভারশানের একটা রুপ।

এই স্ক্রীণশট দু'টা আমি এমনি হঠাৎ করে দেই নাই। চিন্তা-ভাবনা করেই দিয়েছি। মাত্র দু'টা দিয়েছি। আমার কাছে আরো প্রচুর আছে। দিনের পর দিন দেখছি, এদের থামার কোন লক্ষণ নাই। এদের কোন মন্তব্য মুছে খুব একটা লাভ নাই। এরা দিতেই থাকে। আবার এদেরকে ব্যান করলেও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে, ভিন্ন নামে ফিরে আসে। কাজেই একটা উপায়েই এদেরকে সাবধান করা যায়, সেটা হলো জনসমক্ষে দিগম্বর করে দেয়া। তাতে করে যদি হুশ হয়।

কারন এই সকল খারাপ জিনিস পুনরায় পাবলিকলি আনলে একটা অন্যায় বা খারাপ জিনিস আরো বেশি মানুষের চোখে পড়বে, এক ধরনের প্রচার হবে। একমত.....তবে ওই যে বললাম; বহুদিন ধরে দেখছি, এদের থামার কোন লক্ষণ নাই। পাবলিকলি এদের কোন না কোন মন্তব্য সব সময়েই চোখের সামনে জ্বল জ্বল করে। আর সেটা পাবলিকের চোখেও পড়ে। কাজেই তাদেরকে সাবধান করার এটাই একমাত্র উপায় বলে মনে হয়েছে আমার কাছে।

আপনারা কিসের মধ্যে, কি পরিস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করছেন, সেটা আমি জানি। তার সাথে সাথে এটাও মনে করি যে, আমাদের ব্লগারদেরও একটা দায়িত্ব আছে ব্লগটার সুন্দর চেহারা সমাজের সামনে তুলে ধরার। আমি বিশ্বাস করি, প্রতিটা ব্লগারই সামহোয়্যারইনের একেকজন এ্যম্বাসেডর। কাজেই তাদের দায়িত্বশীল আচরণই করা উচিত। যারা পারবে না, তাদের উচিত নিজেকে শোধরানো, যতো দ্রুত সম্ভব ব্লগের স্বার্থে, ব্লগারদের স্বার্থে।

১৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মকে দেয়া সবচেয়ে বড় ঐতিহাসিক গালি হচ্ছে, "ধর্ম হলো আফিমের মতো"।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৪৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের চিন্তাধারায় বিশাল সমস্যা আছে। অবশ্য এইটা নতুন কিছু না। আপনেরে অনেক কথা আমি বলতে পারি, তবে সেইজন্য অনেক টাইপ করতে হবে। হুদাই আপনের জন্য এতো কষ্ট করার কোন মানে নাই। সবচেয়ে ভালো হয়, যদি আপনে আজ থেইকা পুষ্টিবিজ্ঞান নিয়া নাড়াচাড়া করেন। এই ব্যাপারে মা.হাসানের একটা যুগান্তকারী পোষ্ট আছে, চাইলে লিঙ্ক দিতে পারি। ;)

২০| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:৫৯

ফাহিমা আক্তার বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন ভাই।বেশি কিছু বলব না ব্লগ কর্তৃপক্ষের জোরালো দৃষ্টি আর্কষণ করছি।অতিদ্রুত নজরদারি না করলে সেদিন আর বেশি দূর নয় যখন ব্লগ একটি sexual website এ পরিণত হবে।প্রাসঙ্গিক অর্থে কিছু শব্দ করা যায় কিন্তু অপ্রাসঙ্গিক ভাবে এইরকম বিকৃত মস্তিষ্ক মন্তব্য মানা যায় না। নিজের ব্যাক্তি মত থাকতে পারে কিন্তু তা যদি অন্যর সম্মান ও কষ্টের কারণ হয় তা প্রকাশ করা উচিৎ নয়। ইদানিং এইরকম বহু পোস্ট পরিলক্ষিত হচ্ছে যা কোন জাতি,ধর্ম বা সম্প্রদায়ের সম্মান খর্ব করে থাকে।

এইটুকু বলব আমি ব্লগে নতুন, আমার বন্ধু থেকে পাওয়া তথ্যর ভিওিতে ব্লগে আসি।এইরকম আরো হাজারো মানুষ ব্লগে এসে থাকে অন্যর মাধ্যমে।ইদানিং কিছু পোস্ট এবং ব্যাক্তিবর্গের কারণে ব্লগে ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে যা অতিসত্বরই নজরদারি না করলে ব্লগ বিলুপ্ত হওয়ার দিন বেশিদূর নয়।
আমার মন্তব্য যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৫০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি জানেন কিনা জানি না, ব্লগকে যখন ব্লক করা হয়েছিল, তখন এটাকে পর্ণসাইট হিসাবেই ব্লক করা হয়। আপনার মন্তব্য দেখে সেটা মনে পড়ে গেল। যাইহোক, আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ। আশা করবো, যাদের মানসিক সমস্যা আছে, তাদের সমস্যা অচিরেই দুর হবে। অন্যের বোধকে সন্মান দিলে সন্মান পেতে সুবিধা হয়....এই বুঝ তাদের মধ্যে দ্রুত আসুক।

২১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @ফাহিমা আক্তারঃ আপনি কি বলতে পারেন একশ্রেনীর ধার্মিক ধর্ম প্রচারে কেন ছাইয়া আইডি ব্যবহার করে?
নিজ আইডি ব্যবহার করে ধর্ম প্রচার করলে সমস্যা কোথায়?

২২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



@কাল্পনিক_ভালোবাসা,

১৭ জন ব্লগারকে হত্যার পর ও হলি আর্টিসানের হত্যাক্নান্ডের পর, আপনি ও কয়েক লাখ ব্লগার যাদের ভয়ে ভীত হয়েছিলো, তারা নিজেদেরকে "আস্তিক", নাকি "নস্তিক" পক্ষের লোক হিসেবে দাবী করতো?

২৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২

সোনালি কাবিন বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @ফাহিমা আক্তারঃ আপনি কি বলতে পারেন একশ্রেনীর ধার্মিক ধর্ম প্রচারে কেন ছাইয়া আইডি ব্যবহার করে?
নিজ আইডি ব্যবহার করে ধর্ম প্রচার করলে সমস্যা কোথায়?


++++

২৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমরা যারা বিদেশে থাকি তারা খুব ভাল করেই জানি নাস্তিকতা বা ফ্রি থিংকার আসলে কি। বিদেশে প্রচুর মানুষ এই বিশ্বাষ ধারন করে। কিন্ত এই বিশ্বাস ধারন করার নাম অন্য ধর্মকে আক্রমন করা নয়। সিঙ্গাপুরে ব্লাশফেমী আইন নাই কিন্ত ধর্মকে আক্রমন করে বক্তব্য দেয়ার ব্যপারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

ব্লগ কতৃপক্ষ বলছে যে ধর্মকে অশ্লীল আক্রমন করার পক্ষে তারা নয়। তাহলে মাধুকরী, মৃ্নময়ীর পোস্টে কিছু মন্তব্যকারী যে সব মন্তব্য করেছে সেগুলো কি গ্রহনযোগ্য ? ব্লগ কতৃপক্ষের কাছে আরো সুস্পষ্ট ব্যখ্যা আশা করছি।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দুনিয়াতে কিছু মানুষ সব সময়েই পাবেন, যারা তাদের সুবিধামতো কথাবার্তাকে টুইস্ট করে। এটা একটা বিকৃত চিন্তাধারা থেকে আসে। মানসিক সমস্যা। কিন্তু যারা এই সমস্যায় ভোগে, তারা বুঝতে পারে না.......আফসোস!!! তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক। এটুকুই আমরা আশা করতে পারি শুধু!!

২৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @ঢাবিয়ানঃ উক্ত পোস্টে রেফারেন্স সহ পক্ষে বিপক্ষে আলোচনা হচ্ছে। গ্রহনযোগ্য কি গ্রহনযোগ্য না এটা যার যার বিশ্বাসের সাথে সম্পর্কিত। উদহারন, একজন বিশ্বাসী হিসাবে ব্যক্তিগতভাবে আমার এই সব নিয়ে কোন আলোচনাই গ্রহনযোগ্য মনে হয় না।

তবে যারা বিশ্বাস করেন না তাঁরা যৌক্তিক ভাবে যে কোন প্রশ্ন করতে পারেন। কোন যৌক্তিক প্রশ্ন মুছে দেয়ার সুযোগ নেই। তবে অযৌক্তিক যে কোন আলোচনা, সমালোচনা নীতিমালা অনুসারে মুছে দেয়া হয় বা হতে পারে।

২৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১

ফাহিমা আক্তার বলেছেন: @কাল্পনিক ভালোবাসা অনেকেই আছেন কারো বাবা কারো ভাইয়ের আইডি থেকে ব্লগে আসেন।অন্যর সম্পর্কে ভালো ধারণ করার মনোভাব

২৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ কাভা ভাই- অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ ভাষা দেদারসে ব্যবহারের ব্যাপারে ব্লগের অবস্থান জানতে চাচ্ছি। অনেকে ব্যবহার করে। অশ্লীল কবিতা না হয় শিল্পের কথা বলে ঠেকানো যায় না। কিন্তু কারো যদি এমন হয় যে প্রায় প্রতিটি মন্তব্য, পোস্ট এবং প্রতি মন্তব্যে গালাগালি ও অশ্লীল শব্দ থাকে এই ক্ষেত্রে কি এটাকে তার ব্যক্তি স্বাধীনতা ধরে নেয়া হয়?

২৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @ ফাহিমা আক্তারঃ ওও। তারমানে ভাইয়া আপনি আপনার আপুর আইডি থেকে ব্লগে এসেছেন?

২৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @সাড়ে চুয়াত্তরঃ এই বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে বিস্তারিত বলা আছে। নতুন করে আমি কিছু বলার প্রয়োজন অনুভব করছি না।

৩০| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৩৪

বিটপি বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যখন কোন আলোচনায় যুক্তির অভাব দেখা দেয় বা যুক্তি দিয়ে বিষয়টি খন্ডন করা সম্ভব হয় না মেধার অভাব দেখা দেয় - তখনই সাধারনত গালাগালি ও অশ্লীল কথাবার্তা শুরু হয় এবং আরো হয় ব্যক্তিগত আক্রমন।

এই কাজটা আমি করি। কিন্তু অবশ্যি যুক্তি দিয়ে খন্ডন করার অপারগতা বা মেধার অভাবে নয়। যখন টের পাই যে তর্ককারী তর্কের উদ্দেশ্যে নয়, বরং মনের ঝাল মেটানোর জন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে অশ্লীল কথাবার্তার মাধ্যমে ভক্তকূলকে উত্তেজিত করার জন্য অনর্থক এই তর্কের সূচনা করেছে। এই গোত্রকে আমি কাঁঠালপাতা ভোগী একটা বলদ প্রাণীর চেয়ে খুব বেশি একটা বুদ্ধিমান বলে গণ্য করিনা।

এই গোত্র বেশির ভাগ সময়েই আমাদের কলিজার চেয়েও প্রিয় নবীজির চরিত্র হননের আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালায়। তাকে নারী লোভী, পার্ভার্ট এবং রক্তপিপাসু হিসেবে পরিচয় দেয় । এটা কেবল আমাদের নবীজির (স) শানে বেয়াদবি তাই নয়, তাঁর পবিত্র সান্নিধ্যে যেসব নারীরা এসেছেন, সেসব উম্মুল মুমিনীনদের চরিত্রে কালিমা লেপনেরও ধুরন্ধর অপচেষ্টা। আমরা সেগুলো বুঝি, কিন্তু যুক্তি দিয়ে বুঝাতে গেলে এরা আরো ক্ষেপে ওঠে। তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। তাই মেজাজ ঠান্ডা রাখার জন্য নিরীহ টাইপের কিছু গালাগালি বা ব্যক্তি আক্রমণের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। কিন্তু সেই গালাগালি কখনোই মাত্রা অতিক্রম করেনা। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, অপরাধী যা করে, তার দায় সম্পূর্ণ তারই - বাবা মায়ের নয়। তাই অপরাধীর বাবা মাকে এসব গালাগালি থেকে খুব সতর্কভাবে পরিত্রাণ দেয়া হয়।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:০৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন। উগ্রতাকে সব সময়ে ভালোবাসা দিয়ে মোকাবেলা করা যায় না। মাঝে-মধ্যে লাঠির দরকার পড়ে। আসলে যে যেই ভাষা ভালো বোঝে, তার সাথে সেই ভাষাতেই কথা বলা উচিত। মন্তব্যে পূর্ণ সহমত।

৩১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:১২

করুণাধারা বলেছেন: আমি গত দশদিনের মধ্যে দুজনের কথা শুনেছি, তারা সামাজিক মাধ্যমে ইসলাম বিরোধী/ বিদ্বেষী পোস্ট দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন এবং সমাদৃত হয়েছেন। ব্লগে যারা ইসলাম বিরোধী কথা বলেন, তারাও এটা জানেন, তাদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট বোঝা যায়।

এরা নাস্তিক নন, কেবল ইসলাম বিরোধী। যারা একবার বিদেশের মাটিতে পা ফেলেছেন, তারাও ব্লগে ইসলাম বিরোধী কথা বলেন অবস্থান শক্ত করার জন্য... এদের কেউ যখন আমাদের মতো বিশ্বাসীদের বিশ্বাসকে ব্যঙ্গ করে পোস্ট দেন, সেই পোস্টে তাদের বক্তব্যের বিরুদ্ধে কেউ যুক্তিপূর্ণ মন্তব্য করলে সেটা মুছেও দেন। X( কিছুক্ষণ আগেই দেখলাম আরোগ্যর মন্তব্য মুছে দিয়েছে এমন একজন।

এভাবে যারা বিদেশে থিতু হতে চায়, তাদের জন্য এক বালতি করুনা...

পোস্টে প্লাস।

০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি পোষ্টেই বলেছি আপা, নাস্তিক এক জিনিস আর ইসলামফোব আরেক জিনিস। এরা সমালোচনার নামে কুৎসা রটনাতে সিদ্ধহস্ত। এসবের উদ্দেশ্য মুখ ফুটে না বললেও তো বুঝি। আপনার ওই দুইজনের মতো আরো অনেকেই লাইনে আছে আর স্বপ্ন দেখছে। যোগ্যতা দিয়ে না যেতে পারলে আর কি করবে, এটাই ভরসা। X((

এরা করুণারও যোগ্য না। শুধু শুধু এদের করুণা করার কোন মানে নাই। এদের সবার মানসিক সুস্থতা কামনা করছি আর কাঠালপাতা সরবরাহের লক্ষ্যে জোরদার পদক্ষেপ নিচ্ছি।

৩২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:০৬

শায়মা বলেছেন: আমি ভুই পাচ্ছি!

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভেরী গুড!!!

৩৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আল কুরআন এবং রসুলের সুন্নত আকড়ে ধরতে পারলে তবেই সফলতা। আল কুরআনের ব্যাখ্যা হলো হাদিস। রসুল সাঃ কুরআনের উপর আমল করে দেখিয়েছেন। সুতরাং যারা শুধু কুরআন ফলো করার কথা বলেন তারা ধোকার মধ্যে আছে। নমাজে ১৩ ফরয এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ নেই। প্রতি ওয়াক্ত নামাযে কত রাকাত ফরয তাও নেই। আসলে অনেক বড় মন্তব্য হবে। ইসলাম ধর্ম নিয়ে লিমিট ক্রস করার পরণতি ভয়াবহ । আল্লা্হ আমাদের ক্ষমা করে । অনেক ব্লগার নাস্তিক ট্যাগ থেকে বাঁচার জন্য ব্লগ ছেড়েছে। মাত্র কজনের জন্যই তা হয়েছে।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার বলা কথাগুলো নিয়ে কোন কথা নাই, তবে আমার মনে হচ্ছে আপনি পোষ্ট ঠিকমতো না পড়েই মন্তব্য করেছেন সেলিমভাই।
স্যরি টু সে, পোষ্টের সাথে সামন্জস্যহীন মন্তব্য। :)

৩৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধর্ম আমার কাছে আবেগ। আমার আবেগকে আমি মনে সযত্নে লালন করি। করি আমি শান্তি পাই বলে। আমি যেমন ধর্ম পালন করে শান্তি পাই আর একজন ধর্ম পালন না করেই শান্তি পেতেই পারে। সেটা তার ভালোলাগা তার নিজস্বতা। কিন্তু কথা হলো আমার মতো শতশত লোকের আবেগকে অসম্মান করা পদদলিত করা অযৌক্তিক। আমার কাছে এমনটা কখনোই তার পিতৃপুরুষের প্রতি সুবিচার নয়। আমি এটুকু জোর গলায় বলতে পারি উপমহাদেশের সকল সন্তান যে তার পিতৃ পরিচয় বহন করে তা পিতা মাতার বৈবাহিক সূত্রে অর্জিত।ধর্মকে অস্বীকার করলে প্রথমেই সেই সম্পকর্কে অস্বীকার করতে হয়। নিজের পরিচয় নিয়ে তৈরি হবে বিরাট জিজ্ঞাসা।অন্যের ধর্মানুভূতিতে আঘাত করার আগে সেটাই সুনিশ্চিত করা জরুরি।আর তা না হলে আমি অমুক বাবার সন্তান বা অমুক মায়ের সন্তান পরিচয় আসলো কীভাবে বিষয়টি পরিষ্কার করা অগ্রাধিকার। নতুবা একি সাথে ধর্ম মানিনা আবার বাপমায়ের পরিচয় বহন করি, বিষয়টা নিঃসন্দেহে স্ববিরোধিতার নামান্তর।

ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এই মুহূর্তে লিভ টুগেদারকে স্বীকৃতি দিয়েছে।যেহেতু আইনটি খুব বেশি দিনের নয় তাই সামু ব্লগে এমন সন্তান একজনও নেই বলেই বিশ্বাস। তবে যদিওবা থেকে থাকেন আইনের প্রাচীনত্ব অনুযায়ী বালক বয়সী ব্লগার সেক্ষেত্রে নিশ্চয়ই বেছে বেছে ইসলামকে নিয়ে গুষ্টি উদ্ধারে মাতবেন না। ্্আর

সাথে আরেকটু সংযোজন করতে চাই। চাঁদে বসে পৃথিবীর ধর্ম নিয়ে বিদ্বেষী মনোভাব ব্যক্ত করাটা বোকামি।পারলে উপমহাদেশের জমিতে এসে লোককে যুক্তি দিয়ে বোঝান। রাজা রাম মোহন রায় কোনোদিন পৈতা ত্যাগ করেননি।এমনকি ব্রিস্টলে থাকাকালীন পাচক ব্রাম্মন সঙ্গে নিয়েছিলেন।ওনার এসবের পিছনে যুক্তি ছিল,ভিতরে থেকে সংস্কার করা সম্ভব। বাইরে বেরিয়ে গেলে ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত হলে আর সংস্কার করা সম্ভব হবে না। একই কথা স্যার সৈয়দ আহমদ খাঁয়ের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। উনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে আলীগড় আন্দোলনের নামে মুসলিম সমাজে আলোকবর্তিকার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন স্যার সৈয়দ আহমেদ খাঁ। তিনি কিন্তু ধর্মকে বর্জন করেন নি। বরং তাকে অন্তরের অন্তস্থলে ধারন করেই সমাজের উন্নতির চেষ্টা করে গেছেন। তাঁর ই ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সায়েন্টিফিক সোসাইটি ফর আলিগড় পরে আলিগড় ওরিয়েন্টাল কলেজ বা আলীগড় কলেজ যা পরবর্তীকালে আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিতি লাভ করে।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৩৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যে বা যাকে আমরা মন-প্রান দিয়ে ভালোবাসি, সেখানে আবেগ কাজ করাটাই স্বাভাবিক। মা-বাবাকেও আমরা ভালোবাসি, কাজেই সেখানেও বিশ্বাসের সাথে আবেগও কাজ করে। আর ধর্ম তো সবকিছুর উর্ধে!!

শোনেন, এই পৃথিবীতে সাইকোপ্যাথের অভাব নাই। এদের কাজই হলো, অন্যকে ডিমোরালাইজড করা, অন্যের বিশ্বাসকে ছোট করা আর এসব করার মাধ্যমে একধরনের বিকৃত আনন্দ লাভ করা। সব সাইকোপ্যাথই দেখবেন, অশ্লীল অশালীন কনটেন্টের প্রতি বেশী আকর্ষণ বোধ করে। কাজেই এদের কাছ থেকে কোন সুস্থতা আমি আশাও করি না। তবে, এই প্ল্যাটফর্মটা যেহেতু আমাদের ভালোবাসার জায়গা, এইখানে নোংরামী করলে আমি প্রতিবাদ করবোই। সুস্থ সবারই করা উচিত। বরাবরের মতো খেয়াল করলে দেখবেন, গা বাচিয়ে চলা কিছু নমুনা। আমাদের অনেকেরই ভালোবাসাটাও আজকাল স্বার্থকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে।

লম্বা-চওড়া কথা চাদে বসে বলাটাই সুবিধাজনক। সাইকোপ্যাথদের কাছ থেকে কি আশা করেন? ;)

৩৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ ভোর ৪:৪৭

সোহানী বলেছেন: কমপ্লিকেটেড আলোচনা। এ নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা সহকারে পরে আসছি।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৩৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওকে........ভুইলা না গেলেই হইলো। :P

৩৬| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ ভোর ৫:২৫

কামাল১৮ বলেছেন: @ পদাতিক চৌধুরি,আপনি খুব সুন্দর একটি বক্তব্য দিয়েছেন।এই বক্তব্যটাকে যদি বিশ্বজনীন করি তবে এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ হলো মুহাম্মদ যে তার পিতৃপুরুষের ধর্মকে অপমান অপদস্ত করেছেন।এবং তাদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত করেছেন।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৩৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছয়াকারে ছা, গ, ল................ছাগল!!!

৩৭| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:১৩

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি আমার কমেন্ট ডিলেট করে কি প্রমান করতে চাইলেন :D

আপনার যদি মনে হয় আমি অপ্রাসঙ্গিক কোন উক্তি করেছি সেটা সরাসরি বলাটা সাহসী লোকের কাজ, আমার মনে হয় না আপনার সাহসের কমতি আছে। :-B

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৪৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে কয় বছর ধরে জানি ব্লগিং করেন? ও আচ্ছা........দশ বছরেরও বেশী!! তারপরেও বোঝেন নাই যে, আপনের কমেন্ট আমি না, ব্লগ টিম ডিলিট করছে!! এই জেবন রাইখা আর কি করবেন? কচুগাছে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। =p~

আপনাকে জানায়ে রাখি, আমার শত্রুরাও কোনদিন আমার সাহস নিয়ে প্রশ্ন তোলে নাই। আপনার মন্তব্য মুছে গেলেও আমার মেমোরীতে আছে। আপনি এখনও বলেন নাই, ওই মন্তব্য কে করেছে। সাহস থাকলে বলেন। নয়তো ধরে নিব আপনিও বানায়ে অশালীন কথা বলা কিছু ছাগলের মতো আচরণ করা শুরু করেছেন। আপনাকে অবশ্য আমি খানিকটা আলাদা ভেবেছিলাম!!! শকিং!!! :(

৩৮| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৪৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: #রানা ভাইয়া
কমেন্ট ব্লগ কর্তৃপক্ষ ডিলেট করেছেন, উনি ডিলেট করলে আপনার নামটাই থাকতো না। এ বিষয়টা জেনে রাখুন। ব্লগের নীতিমালা লঙ্ঘন করলে ব্লগ কর্তৃপক্ষ সুনির্দিষ্ট মন্তব্য ডিলেট করে দেন।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৫০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সামলায়!! কারে কি কন............উনি কিন্তু দ শ ব ছ র ধরে ব্লগিং করা ব্লগার!!! =p~

৩৯| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার ৩৮ নং মন্তব্য ভুল ছিল। এটা আমার জ্ঞানের অভাব জনিত কারণে হয়েছে। তাই এই মন্তব্য এবং ৩৮ নং মন্তব্য মুছে দেয়াই উত্তম।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ৩৮ নং মন্তব্য মুছে দিয়েছি। এইটা থাক। কেউ-ই ভুলের উর্ধে না। জনগনের জানার অধিকার আছে যে আপনেও ভুল করতে পারেন। :P

ভালো কথা, আপনের ৫ নং মন্তব্যে উত্তর দিসি। দেখেন।

৪০| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৪৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গোয়েবলসের কথা মত মিথ্যা বারবার বললে সেটা এক সময় সত্য বলে মনে হয়। তাই ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষীরা যখন ইসলাম নিয়ে মিথ্যা বলতেই থাকে তখন যদি কোন যুক্তিপূর্ণ জবাব না দেয়া হয় তাহলে এক সময় পাবলিক ভাবে যে তারাই সঠিক। বহুবিবাহ নিয়ে একটা পোস্ট এখন চলছে যেটাতে পোস্টকারী বলে যাচ্ছেন যে ইসলামে বহুবিবাহ বলে কিছু নাই। কোরআনের অপব্যাখ্যার মাধ্যমে আলেমরা এই প্রথা চালু রেখেছেন। অনেক ব্লগার সেটা চরমভাবে বিশ্বাসও করছেন। কিন্তু কিছু শর্ত পালন করে বহু বিবাহ যে ইসলামে অনুমোদিত এটার ব্যাপারে পৃথিবীর সকল যুগের সকল আলেম সমাজ একমত ( শিয়া বলেন আর সুন্নি বলেন)। একটা ফতোয়া পাওয়া যাবে না বহুবিবাহের বিরুদ্ধে। ইসলামের প্রতিষ্ঠিত জিনিসকে এরা বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। তাদের কথা হোল বুখারিতে কি লেখা আছে সেটা বুখারিই জানেন। অর্থাৎ তারা কোন সহি হাদিসও মানতে রাজি না। কেমন মুসলমান বোঝেন।

আমার বলার উদ্দেশ্য হোল ইসলাম বিরোধী মিথ্যা প্রোপাগান্ডায় ইন্টারনেট ভরে গেছে। এখন আমরা যদি চুপ করে থাকি তাহলে তাদের কথাটাই প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে এক সময়। ব্লগ দেখেই বুঝতে পারছি। ব্লগাররা এখন বিশ্বাস করেন যে সাহাবারা বহু বিবাহ করেছেন কোরআনের নিয়ম ভেঙ্গে বা কোরআনের অপব্যাখ্যা করে। কোরআন আর হাদিস বাদ দেন। ইতিহাস ঘাঁটলেও জানা যায় যে অনেক সাহাবা একাধিক বিয়ে করেছেন। অথচ এটার বিরুদ্ধে মিথ্যা রটানো হচ্ছে এবং পাবলিক তা খাচ্ছেও। এখন তাদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী সাহাবিরা নাজায়েজ কাজ করেছেন। আমার কথা হোল যদি ব্লগে ইসলাম নিয়ে লেখা ব্লগারদের দ্বারা অনুৎসাহিত হয় তাহলে যারা মিথ্যা রটাচ্ছে সেটাকেও অনুৎসাহিত করা উচিত। কিন্তু সেইরকম দেখা যায় না। ইসলামিক পোস্টে কেউ মন্তব্য করতে চায় না। কিন্তু ইসলাম বিরোধী পোস্টে মন্তব্য ৫০ পেড়িয়ে যায়। আর আমি যা মন্তব্য করি বুঝে শুনেই করি। দায়িত্ব নিয়েই করি। তাই সেটা ব্লগে থাকলে আমার কোন সমস্যা নাই। ব্লগিং করতে গেলে নিজের বক্তব্যের দায়িত্ব তো নিতে হবে নিজেকেই।

তবে অনেক সময় ভুল হয়। যেমন উপরে আমি একটা ভুল মন্তব্য করেছি বেখেয়ালে (৩৮ নং মন্তব্য)। দয়া করে মুছে দিবেন। সর্বোপরি আপনি আপনার পোস্টে উদাহরণ হিসাবে যে ব্লগারের স্ক্রিন শট দিয়েছেন সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বা হবে বা নেয়া হবে না ( কোন যুক্তি থাকতে পারে) সেটা জানার খুব আগ্রহ জাগছে। কারণ এই ব্যক্তি সামনেও এই রকম কথা বলবেন বলে আমি অনুমান করছি।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:২৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শোনেন ভাইজান, আপনেরে কিছু কথা কই। গোয়েবেলসদের কথায় তারাই বিভ্রান্ত হয় যাদের ইমান দুর্বল, আর জ্ঞানের স্বচ্ছতা-স্বল্পতা আছে। এদের কথা কিন্তু আমি পোষ্টে চতুর্থ প্যারাতে বলেছি। গোয়েবেলসরা তাদের কার্যক্রম চালু রাখবে। আপনি ইহ-জীবনেও এটা বন্ধ করতে পারবেন না। পারলে এসব খন্ডন করে অডিয়েন্স ফ্রেন্ডলী পোষ্ট দেন। এসব পোষ্টে অনেক রেফারেন্স দিতে হয়। আমার সময়ের আসলেই অভাব, নয়তো আমিও দিতাম। তবে, মাথায় আছে। ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই দিব।

আমার কথা হোল যদি ব্লগে ইসলাম নিয়ে লেখা ব্লগারদের দ্বারা অনুৎসাহিত হয় তাহলে যারা মিথ্যা রটাচ্ছে সেটাকেও অনুৎসাহিত করা উচিত। কিন্তু সেইরকম দেখা যায় না। ইসলামিক পোস্টে কেউ মন্তব্য করতে চায় না। মানছি। তবে সেটার কিছুটা দায় পোষ্ট লেখকদেরও আছে। আমি উদাহরন দিতে পারি, তবে এই মুহুর্তে দিচ্ছি না। শুধু বলবো, পোষ্ট লেখার ক্ষেত্রে অডিয়েন্সের কথা মাথায় রাখতে হবে।

ধর্মীয় লেখাগুলোকে লেখকরা বোরিং করে ফেলেন। তবে, আপনি ভালো লিখেন। আপনার লেখা অবশ্যই বহু-পঠিত হবে।

৪১| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৪৪

শেরজা তপন বলেছেন: প্রিয় ভুয়া মফিজ ভাই,
ব্লগ কতৃপক্ষ ওই বিশেষ মন্তব্যটি আমার পোষ্ট থেকে মুছে দিয়েছেন। আশা করছি ব্লগের স্বার্থে আপনি আপনার পোষ্ট থেকে মন্তব্যটি ডিলিট করে দিবেন!

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দুইটা মন্তব্য মুছে আর কতোটা কি হবে? এমন আরো বহু মন্তব্য এই ব্লগেই আছে। এসব মন্তব্যের উৎস আর উৎসাহ মেরামত না করলে এমন আরো সামনে আসতেই থাকবে। উদাহরন হিসাবে এটা থাকুক। ব্লগের স্বার্থেই! :)

৪২| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি নাস্তিক নই।
তবে কিছু ধর্মিয় অনাচার ও কিছু ইশুতে প্রশ্ন আসলে যৌক্তিক ভাবে প্রশ্ন করতে দেয়া উচিত।
তবে সাবধানে। আমি চাই না সামু আবার কর্তাদের রোষানলে পড়ুক।

১১ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৫২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যার যার বিশ্বাস তার তার। আমার এই লেখাটা কারো বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তোলার জন্য না। আমার কথা হলো, প্রত্যেকেরই দায়িত্ব হলো, অন্যের বিশ্বাসের মর্যাদা দেয়া। মন্তব্য দিয়ে কাউকে আহত না করা আর শালীনতা বজায় রাখা। অন্য সবকিছু বাদ, বিষয়টা শুধুমাত্র ধর্ম নিয়ে, যার মূল ভিত্তিই হলো বিশ্বাস।

ধর্মিয় অনাচার ও কিছু ইশুতে প্রশ্ন আসলে যৌক্তিক ভাবে প্রশ্ন করতে দেয়া উচিত। অবশ্যই উচিত, কিন্তু সেটা করতে গিয়ে সীমা লঙ্ঘন করা উচিত না। আর সেটা করতে গিয়ে যদি কেউ আল্লাহর অস্তিত্ব, রাসুল (সাঃ) এর গ্রহনযোগ্যতা আর কোরআন শরীফের পবিত্রতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাহলে তার নিজেকে মুসলমান দাবী করা হয়ে যায় হিপোক্রেসী।

আমি চাই না সামু আবার কর্তাদের রোষানলে পড়ুক। আমিও। সেজন্যেই এতো কথা বলা। :)

৪৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:০০

রানার ব্লগ বলেছেন: বুঝলাম!!

আমার কমেন্টা ছিলো এমন যে ধর্মীয় পোস্ট দিবেন বিশ্লেষণ মূলক দেন, জান্নাতে কি সুজুগ সুবিধা পাওয়া যাবে এর বর্ননা না দিয়ে ব্লগে যারা ধর্মীয় বিশ্লেষণ মূলক পোস্ট দেন তাদের দেখে শিখুন তার পর পোস্ট দেন, হাদিস কোরানের কপি পেস্ট করে পোস্ট যে কেউই দিতে পারে।

নাস্তিক বা সংসয়বাদীদের জন্য বলেছিলাম যথেষ্ট প্রমান ও যুক্তি সহযোগে পস্ট দেন।

এই ছিলো আমার কমেন্ট এর ফাকে কয়টা শব্দ লিখেছিলাম ওটা মনে হয় সেন্সর হয়ে গেছে

দুঃখিত মেজাজ হারিয়ে ফেলেছিলাম।

১১ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বোঝার জন্য ধন্যবাদ।

এই যে এখন যেই মন্তব্যটা করলেন, এইটারে কয় সেন্সিবল মন্তব্য; আর আগে যেইটা করছিলেন তাতে কয়েকটা কথা জুইড়া দিয়া বানাইছিলেন...............কি বানাইছিলেন আর কইলাম না। কোন পাবলিক ডোমেইনে আপনের মন্তব্যই আপনের পরিচয়। সেইটা মনে রাখবেন। চন্দ্রমূখীর মতো নিজেরে হাস্যকর বানানোর কোন মানে নাই। ;)

সব সময়ে চেষ্টা করবেন মেজাজ না হারানোর!!

৪৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:১০

বিটপি বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখী, জান্নাতের হুর গেলমান আর রাসূলের (স) বহু বিবাহ ছাড়া আর কোন প্রশ্ন যদি থাকে, করতে পারেন। আমি উত্তর দেবার চেষ্টা করব।

৪৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ২:১০

জিকোব্লগ বলেছেন:



আস্তিক - নাস্তিক যেই হোক ,
যারা ধর্ম নিয়ে কামড়া কামড়ি
মারামারি করেছে, তারা মানব
জাতির কোনো উপকারে আসে নি।

আর যারা অন্যের সহজ সরল বিশ্বাসে
আঘাত হানে তারা সত্যিই ভয়ংকর মানুষ।

১২ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যে কোনও বিষয় নিয়েই কামড়া-কামড়ি করা আসলেই ভয়ংকর ব্যাপার, তবে তার চাইতেও ভয়ংকর যারা অন্যের বিশ্বাসে আঘাত করে। যারা এটা করে, তারা সুস্থ্য মানুষ না, সাইকোপ্যাথ। আল্লাহ সাইকোপ্যাথ থেকে আমাদের হেফাজত করুন।

৪৬| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৩:৩৮

রোবোট বলেছেন: "তোমরা ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি কোরনা। "

১২ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শুধু ধর্ম কেন, কোন কিছু নিয়েই বাড়াবাড়ি করা ঠিক না।

৪৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:১৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমি কিন্তু আস্তিক ও নাস্তিকদের দ্বন্দ বেশ উপভোগ করি। কাজেই এগুলি বন্ধ করবার চিন্তা ভাবনা ঠিক না, তবে শর্তস্বাপেক্ষে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমিও কোন মতবাদ বা এ'সম্পর্কিত তর্ক-বিতর্ক বন্ধ করার পক্ষে না। তবে, একটা বিষয় খেয়াল করবেন........কিছু কিছু মানুষ আছে, যারা যুক্তিতর্কে না গিয়ে অশালীন বা নবী-রাসুলদের চরিত্র হননমূলক কথাবার্তা বলে বা কিছু তথাকথিত ধার্মিকের কার্যকলাপের রেফারেন্স টেনে ধর্মের নামে আজেবাজে কথা বলে, ঘৃণা ছড়ায়; আমার অবস্থান এদের বিরুদ্ধে। এরা ইসলামবিদ্বেষী। তাছাড়া, একজন বিশ্বাসীর যুক্তি আর অবিশ্বাসীর যু্ক্তি হলো রেইল লাইনের মতো। এ'দুই দর্শন কখনও কোন বিন্দুতে মিলবে না। কাজেই নাস্তিক-আস্তিক তর্ক কখনও কোন পরিণতি পাবে না। তারপরেও সুস্থ তর্ক তো চলতেই পারে; যদিও শুধু শুধু সময় নষ্ট করার কোন মানে নাই, কি বলেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.