নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ- ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ; কবি, লেখক, কলামিস্ট আর ব্লগিং তো করিই সব সময়।

বিদ্যুৎ

আমি মানুষ-ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর ৩৫তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রসঙ্গে।

২১ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:৪৫


বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক, সফল রাষ্ট্রনায়ক, মহান মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক, আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর ৩৫তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি। এত এত গুণাবলীর অধিকারী যে তা লিখে শেষ করা যাবে না। ইতিহাসের সবচেয়ে বিশাল বড় জানাজা নামাজ যেখানে অগণিত মানুষের জনস্রোত তৈরি হয়েছিল, সেটাই প্রমাণ করে যে তিনি কত বড় মাপের মানুষ এবং জনপ্রিয় নেতা ছিলেন। আজকে আওয়ামিল দলও তাঁর করুণায় টিকে আছে। শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল তৈরি করতে গিয়ে সকল দলের সাথে এই আওয়ামীলীগ দলকেও বিলুপ্ত করেছিল। বাংলাদেশের স্মরণ কালের সফল রাষ্ট্রনায়ক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এর অনুকম্পায় আজকে আওয়ামীলীগ দল হিসেবে টিকে আছে। আওয়ামীলীগের উচিৎ পুরো দেশবাসীর সাথে সাথে আগামী ৩০ মে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর ৩৫তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে এই মহান নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

মোস্তফা ভাই বলেছেন: উনি গোলাম আযম ও নিযামীরে দের দেশে আনছিলো। দেশে পাকিস্তানী স্টাইলে আর্মি সাজিয়েছিলো। সেনাবাহিনীতে মুক্তিযোদ্ধাদের শাস্তির ব্যবস্হা করসিলো।

২২ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য। আপনাকে ভুলে গেলে চলবে না যে, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান আশ্রয়হীন শেখ হাসিনাকেও এই বাংলাদেশে এনেছিল শুধু তাই নয় যখন আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল ১/১১ এর মত তখন রাজনৈতিক ভাবে শেখ হাসিনাকে পূর্ণবাসন করেছিল এই মহান নেতা, স্বাধীনতার ঘোষক, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।

২| ২১ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: মহান মুক্তিযোদ্ধার ৩৫তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

২২ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ২১ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: একটা বিষয়ে ওনাকে শ্রদ্ধা করি এই জন্য যে উনি " বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার" ঘোষণা দিয়ে ছিলেন।

২২ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

বিদ্যুৎ বলেছেন: স্বাধীনতার ঘোষণা শুধু নয় আমার আপনার জাতীয় পরিচয় কিন্তু এই মহান নেতার কারণেই পেয়েছি। আর বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া বিশৃঙ্খল, বিপদ্গামী জাতিকে তিনি শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে এনেছিলেন। তাই দল মত নির্বিশেষে সকল মানুষকে অন্তত পক্ষে যারা বাংলাদেশী পরিচয় ধারণ করে নিজের আত্ন পরিচয় প্রকাশ করতে পারছে তাদের অবশ্যই উচিৎ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর ৩৫তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে এই মহান নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা । ধন্যবাদ

৪| ২১ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:১৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শেখ হাসিনার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। কারণ, উনাকে উনার দল আর পিতার বাড়ি বুঝিয়ে দেয়া হয়েছিল।

২২ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ২২ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

রাফা বলেছেন: বাংলাদেশের বড়ই দুর্ভাগ্য এখানে খলনায়কও নায়কের মর্যাদা পায়।জিয়াউর রহমান যদি শহিদ হয় তাইলেতো নিজামি/কাদের মোল্লা/সাকা।গো.আজমও শহিদ কি বলেন?
জিয়া ১১জন সেক্টর কমান্ডারের ১জন/স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠকারিদেরও ১জন শুধু সে জন্যই তাকে ১জন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সন্মান করা যায় আর বাকি ইতিহাসে একজন সফল মির্জাফরের ভুমিকায় অবতির্ন খলনায়ক।

২৩ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:২২

বিদ্যুৎ বলেছেন: ১৯৭৪ সালের শেখ সাহেবের শাসন আমল কেমন ছিল তা যদি জানতেন আপনি কথা গুলো এত তাসিল্য করে বলতে পারতেন না।
তিনি বিশৃঙ্খল, বিপদ্গামী জাতি রেখে গিয়েছিলেন, যিনি কিনা সোনার বাংলা স্বপ্ন দেখেছিলেন সেই তিনিই তাঁর অনুসারী/অনুচরদের চোরের দল বলেছিলেন। সেই চোর বাটপারদের শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে এনেছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ব্রিটেনের বিশ্বখ্যাত সাবেক প্রধানমন্ত্রী, ‘আয়রন লেডি’ নামে যিনি খ্যাত, ব্যারোনেস মার্গারেট থ্যাচার তার মৃত্যুর আগে অনুরোধ জানিয়েছিলেন যেন তার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় স্কটল্যান্ডের দেশপ্রেমিক কবি রবার্ট বার্নসের লিখিত একটি গান গীত হয়। সেটি হচ্ছে, ‘আই প্লেজ টু দ্য, মাই কান্ট্রি’। অর্থাৎ হে আমার দেশ, আমি তোমার কাছে অঙ্গীকারবদ্ধ হলাম। থ্যাচার অনেকের কাছে বিতর্কিত; কিন্তু তার নিখাঁদ স্বদেশপ্রেম সম্পর্কে সন্দেহের অবকাশ নেই। বাংলাদেশের প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশ ও জাতির কাছে সেভাবেই অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছিলেন। তারও প্রিয় গান ছিল প্রথম বাংলাদেশ, আমার শেষ বাংলাদেশ/জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ/বাংলাদেশ, বাংলাদেশ, বাংলাদেশ।’ এ গানটি তাকে উদ্বুদ্ধ করত এবং সঙ্গে সঙ্গে সমগ্র জাতিও এতে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশসেবায় এগিয়ে আসতে অনুপ্রাণিত হয়েছিল। তিনি একজন মানুষ তাই দোষ গুন থাকতেই পারে, আবার তাঁর ভাল গুণগুলো অন্ধজনের দৃষ্টি গোচর নাও হতে পারে। কিন্তু এই অন্ধজনরা শুধু দোষ চোখে দেখে। সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখলে হবে না, একজন নেতা হিসেবে জাতিকে সুন্দর স্বপ্ন দেখাতেও হবে আর সেই কাজটি মহান নেতা, স্বাধীনতার ঘোষক, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান দক্ষতার সাথে করতে পেরেছিলেন। তাই খুবই অনুমেয় যে চোরের দলের সদস্য বা যারা সমর্থক তারা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে ভাল ভাবে গ্রহণ করবেনা।
শহীদ জিয়া অমর হউক খালেদা জিয়া জিন্দাবাদ
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ তারেক রহমান জিন্দাবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.