নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ- ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ; কবি, লেখক, কলামিস্ট আর ব্লগিং তো করিই সব সময়।

বিদ্যুৎ

আমি মানুষ-ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি বই পড়ি না!!

৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:০৯



ঢাকায় বইমেলা প্রথম শুরু করেন সরদার জয়েন উদ্দিন। ঢাকার অদূরে নারায়ণগঞ্জে তিনি একটি ব্যতিক্রমী বইমেলার আয়োজন করেছিলেন। সেই বইমেলায় একটি গরু বাঁধা ছিল আর তার গায়ে লেখা ছিল "আমি বই পড়ি না"। দেশের বাইরে নিউইয়র্কে প্রায় দুই যুগ ধরে বইমেলা হয়ে আসছে। সেখানে একবার একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সাথে বইমেলার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে অনেক বাঙ্গালী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করতে এসেছিল কিন্তু বইমেলায় একটি বইও বিক্রি হয়নি। দায়িত্ব পালনকারী এক স্প্যানিশ দারোয়ান এই অবস্থা দেখে শেষে মেলা থেকে বাংলা গল্পের ইংরেজি অনুবাদিত দুটি বই কিনেছিল। সেদিন একটি বইও কেন বিক্রি হয়নি জানেন? দুর্ভাগ্যক্রমে "আমি বই পড়ি না!!" লেখাযুক্ত প্রাণীগুলো সেই মেলায় গিয়েছিল!!

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:১৫

সনেট কবি বলেছেন: বেশ।

৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:১৬

বিদ্যুৎ বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল ও নিরাপদ থাকুন সব সময়।

২| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার বুদ্ধিদীপ্ত পোস্ট। এদেশের মানুষ যার যে কাজটি করার কথা না, তিনি সে কাজটির দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। যিনি নিজের নাম ঠিকমতো লেখতে পারেন না; তাকে বইমেলার দায়িত্ব দিলে বই বাদ দিয়ে শুধু চানাচুর, ফুসকা আর পেয়াজুর মেলা হবে। বইগুলো গরু খেয়ে ফেলবে।


পোস্টে লাইক দিলাম।

৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৪১

বিদ্যুৎ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকবেন।

৩| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৪০

সিগন্যাস বলেছেন: সেদিন একটি বইও কেন বিক্রি হয়নি জানেন? দুর্ভাগ্যক্রমে "আমি বই পড়ি না!!" লেখাযুক্ত প্রাণীগুলো সেই মেলায় গিয়েছিল!!


খুবই লজ্জার বিষয়।এদেরকে সনাক্ত করে কপালে গরু লিখে সিল মেরে দেওয়া দরকার

৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯

বিদ্যুৎ বলেছেন: বই কেনার প্রতি আমাদের একটু অনীহা কারণ আমরা বই পড়তে যেমন ভালবাসি না, তেমনি কিনতেও অভ্যস্ত নই। বই পড়ার অভ্যস আমাদের আগে তৈরি করতে হবে তাহলে বই কেনাও বাড়বে। বইমেলায় গিয়ে পাঁচ ডলার দিয়ে চানাচুর কিনবে কিন্তু দুই ডলার দিয়ে একটি বই কিনবে না। কারণ আমরা বাঙ্গালীরা ভোজন রসিক বটে, পাঠক প্রিয় নই! ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্টে নিজের ছবি দিলেন?

৫| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৫৩

বিদ্যুৎ বলেছেন:




শক্তি যার নাই নিজে বড়ো হইবারে
বড়োকে করিতে ছোট তাই সে কি পারে?

৬| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: বই পড়ূন।

৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:২০

বিদ্যুৎ বলেছেন: হ্যাঁ, আসুন আমরা বেশি বেশি বই পড়ি। ধন্যবাদ রাজীব নুর আপনাকে।

৭| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

সুখী মানুষ বলেছেন: গভীর, হতাশার কথা।
বই না পড়া মানুষগুলা নিজেকে এত জ্ঞানী ভাবে যে, বই পড়ার কথা বললে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে।

৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৪

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। অনুগ্রহ করে কাউকে সরাসরি বই পড়তে বলবেন না। এমন ভাবে আলোচনা করবেন যেন মানুষ মনেকরে বই পড়ার কোন বিকল্প নেই।

৮| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: বইমেলায় গিয়ে অনেকেই সৌজন্য কপির প্রত্যাশা করে থাকেন। তবে আমি দেখেছি, অপেক্ষাকৃত কম বয়েসী ছেলেমেয়েরা এ ব্যাপারে অনেকটা উদার। তারা বই কেনে।

৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৯

বিদ্যুৎ বলেছেন: হ্যাঁ খায়রুল আহসান ভাই আপনি সঠিক কথা বলেছেন। তরুণেরা এখন অনেক ইতিবাচক। কিন্তু উত্তরাধিকার হিসেবে প্রাপ্ত হীনমন্যতা কাটতে একটু সময় লাগবে। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: এই জাতির পাঠোভ্যাসই গড়িয়া ওঠে নাই ! একাডেমিক সেক্টরেই বই পড়ার অভ্যাস গড়িয়া ওঠে নাই ! আমাদের শিক্ষকগন ইহাতে নজর দেন নাই ! আমাদের শিক্ষার্থীরা বই বাদ দিয়া চোথা পড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করে ! সেক্ষেত্রে বই কিনিবে কে ? কাগজওয়ালা ছাড়া আর কে আছে ! X(

৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। এখুন কিন্তু অনেক অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন হচ্ছে। নতুন নতুন লেখক যেমন বাড়ছে তেমনি মানুষ এখন বই পড়তে আগ্রহী হয়ে উঠছে, বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, পাড়া মহল্লায় গড়ে ওঠা সাহিত্য কেন্দ্র, এবং পলান সরকার সাহেবদের মত ব্যাক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের কল্যাণে।

১০| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: এদেশের মানুষের অর্থের অভাব তায়-সার্টিফিকেট নেওয়ার জন্য উত্তর বই মুখুস্ত করে পাশ করাটাই স্বাভাবিক মনে করে। আর যাদের অর্থ আছে বা যারা জোগাড় করতে পারে তারা গরুর মাংশ ও ফাষ্টফুড বা কেমিক্যাল খাওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তাছাড়া এদেশের ৯৯ ভাগ মানুষের বংশগতভাবে সকল ইগু গুলো জানা আছে বলে ওসব বিচার,যুক্তি ও বিশ্লেষনের প্রয়জন মনে করে না। অত শত না বুঝে ও লৌকিক অলৌকিক না ভেবে-মস্তিস্কের বিনা পরিশ্রমে সরাসরি বাপ দাদাদের ইগুর পথ ধরে চলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ মনে করে থাকে।

৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।

১১| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭

লিট্রিমিসটিক বলেছেন: দুঃখের বিষয় হলেও সত্য যে বই মেলার সময় মানুষ মেলার দিকে ঝুকে পড়ে, সারা বছর খোঁজ থাকেনা। আবার এদের মাঝে নব্বই ভাগ শুধু ঘুরতে যায়; হয় দেখতে নয় দেখাতে!

৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

বিদ্যুৎ বলেছেন: হ্যাঁ আপনি ঠিক বলেছেন। তবে আমরা ইতিবাচক পরিবর্তন আশা করতে পারি। ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৪

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভদ্রলোক মন্তব্যে প্রতিন‌য়ত রেসিস্ট ও ব্যক্তি আক্রমণ করে যাচ্ছেন। সামুর একজন পুরাতন সদস্য হিসেবে আমি ব্যথিত, ব্লগের এতই অধঃপতন যে বিষয়টি উপেক্ষা করা হচ্ছে।

৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৩

বিদ্যুৎ বলেছেন: মানুষ আর কীটপতজ্ঞ নিয়েই আমাদের সমাজ। অতএব এতে চিন্তার কোন কারণ নেই। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:৪৮

অক্পটে বলেছেন: ৭৪ এর দুর্ভিক্ষের পর পরই বাংলাদেশ জুড়ে জায়গায় জায়গায় অনেকানেক পাঠাগার গড়ে উঠেছিল। সমাজসেবকগণ তখন তরুণদের মাঝে বই পড়ার একটা দারুণ মানসিকতা তৈরী করেছিলেন। পাঠাগারের সেলফ্ ভর্তি হাজার হাজার বই। দৈনিক পত্রিকাগুলো থাকতো টেবিলে রাখা। মানুষে গিজগিজ করতো পুরো পাঠাগার। পাঠাগার মানে নিত্যকার মানুষের মিলন মেলা, পাঠাগার মানে গণসঙ্গীতের রিহার্সাল, পাঠাগার মানে কবিতা আবৃতির প্রতিযোগিতা আরো কত্ব কি!

সেই দিনগুলো হারিয়ে ফেলেছি! সমাজ সংশোধনের সেইসব কারিগরও আজ নেই। এখন চারিদিকে হিংসা-লোভ ক্ষোভ বিদ্বেষ আর বিকৃতি। খুব মনে পড়ে সেসব দিনগুলোর কথা।
আপনার লেখাটা পড়ে অতীতে হারিয়ে গিয়েছিলাম। ধন্যবাদ চমৎকার পোস্টটির জন্য।

০১ লা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০২

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করার জন্য।

১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২২

সুমন কর বলেছেন: শেষ লাইনটি যথার্থ !!

০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

১৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

আশরাফুল উতপল বলেছেন: ফেসবুকের মত কিছু যদি বুকের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়া যায় , তাইলে হয়ত এই প্রানিরাও একদিন বুক পড়বে। আশাবাদী .।.।

১৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

আশরাফুল উতপল বলেছেন: ফেসবুকের মত কিছু যদি বুকের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়া যায় , তাইলে হয়ত এই প্রানিরাও একদিন বুক পড়বে। আশাবাদী .।.।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩১

বিদ্যুৎ বলেছেন: হয়ত তারা পড়বে কিন্তু ফেসবুক বলেন আর যাই বলেন যদি বাঙ্গালী বুঝতে পারে এখানে পড়া হচ্ছে তাহলে ফেসবুক কেন সব বুকই পরিত্যাগ করবে। ধন্যবাদ আপনাকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.