নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন খেটে খাওয়া শ্রমিক। রবীন্দ্রনাথ আমার গুরু। উনার কবিতা, ছোটগল্প, উপন্যাস, গান আমার দারুণ প্রিয়। আমি প্রথম আলো পত্রিকায় সাংবাদিকতা করছি। বেড়ানো আমার শখ, শখটা এখন ঘুমানোতে ডাইভার্ট হয়ে গেছে। খেলা দেখার নেশাটা ছাড়তে পারি নি এখনও......
বরিশাল নিয়ে খুব ছোট বেলা থেকেই আমার অন্য রকম আগ্রহ। আমার জন্ম বরিশাল না। আমার কোনো আত্মীয় বাড়িও বরিশাল না। এমনকি গত কালের আগ পর্যন্ত আমি কখনো বরিশালে যাইনি। বরিশাল নিয়ে আমার প্রথম আগ্রহ এবং দুর্বলতা ক্লাস থ্রি বা ফোরে হবে। আমি তখন লুকিয়ে লুকিয়ে উপন্যাস পড়ি। হাতের কাছে যা পাই সেটাই গোগ্রাসে গিলি। আমার প্রথম দিককার পড়া একটা প্রেমের উপন্যাস (নামটা ঠিক মনে পড়ছে না) এর কাহিনী পুরোটাই বরিশালকে ঘিরে। বরিশাল পার্ক। বরিশাল নদী বন্দর। ঘাট। হাসপাতাল রোড। সদর রোড। বিএম কলেজ এবং আরো অনেক জায়গা। অনেকবার ভেবেছি বরিশালে বেড়াতে যাবো। কিন্ত কেউ নেই বলে যাওয়া হয়নি। এবং বরিশাল এমন কোনো পর্যটন স্পট ও নয় যে সেখানে ঘটা করে বেড়াতে যাওয়া যায়।
ঘটনাক্রমে গত শুক্রবার বরিশাল যেতে হল। আমি লঞ্চের কেবিন বুক করলাম। ডাবল কেবিন। আরেকজন আত্মীয়কে সঙ্গী করে ছুটলাম বরিশাল মানে কীত্তনখোলার উদ্দেশে। বরিশাল শহরে নেমেই খুজলাম জীবনানন্দ দাসকে। খুজলাম শেরে বাংলা, আরজ আলী মাতবর, শহীদ সোহরাওয়ার্দী, ব্রজমোহন দে সবাইকে। তবে মনে মনে। স্মরণ করলাম সবার। ব্যক্তিগত কাজ সেরে হাতে খানিক সময় পেলাম। ঘুরলাম শহরে কয়েক জায়গা। পুকুর পাড়, প পারারা রোড, মিশন স্কুল বিএম কলেজের সামনে খানিকক্ষণ ঘুরলাম। ছিমছাম শহরটা ভালোই লাগল। আসার সময় রসগোল্লা নিয়ে এলাম। আমড়া খুজলাম। পাইনি। ভাবছি সময় পেলে আবারও বরিশাল বেড়াতে যাব। বোজজেন!!!!!!
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
শের শায়রী বলেছেন: স্বাগতম আমাদের বরিশালে আপনাকে। আপনার অনুভূতি আমার হৃদয় ছুয়ে গেল